নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই যখন নীরব, আমি একা চীৎকার করি \n--আমি অন্ধের দেশে চশমা বিক্রি করি।\n

গিয়াস উদ্দিন লিটন

এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্‌লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

গিয়াস উদ্দিন লিটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভিক্ষুকের মেয়ে নন্দিনী যিনি নিজেও বাবার সাথে ভিক্ষা করেছেন ; তিনি এখন জার্মানির এমপি । একই সাথে তিনি সোস্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ জার্মানি দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৪


প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন - পর্ব ১৪১ হইতে ১৪৫ ।

এই পর্বে আরও আছেন-

১৪২ / বিশ্বের সর্ববৃহৎ তেল কোম্পানির শ্রেষ্ঠ কর্মী বাংলাদেশি মাসুম
১৪৩ / গিনেস রেকর্ড ভাঙলেন বাংলাদেশী শেফ টিপু
১৪৪ / ইতালির জনপ্রিয় চলচ্চিত্র তারকা পায়েল ঠাকুর ।



১৪১ / যুক্তরাষ্ট্রে আলোচিত উপন্যাসের লেখিকা নুসরাত সুলতানা ।।




মার্কিন প্রবাসী ১৬ বছরের বাঙালি মেয়ে নুসরাত সুলতানা ‘ব্লিড’ নামের একটি উপন্যাস লিখেছেন । সে উপন্যাসটি প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রেরই একটি মূলধারার প্রকাশনা।
ইতিমধ্যে বইটি বোদ্ধা মহলে ব্যাপক আলোড়ন তুলতে সক্ষম হয়েছে । একটি মেয়ের ফ্যান্টাসির জগতকে কেন্দ্র করে উপন্যাসটির আখ্যান ভাগ গড়ে উঠেছে।

উপন্যাসের গল্পাংশে বলা হয়েছে, ১৫ বছরের মেয়ে আমারিলিস রক্সেনের সুন্দর জীবনটা হঠাৎ কেমন যেন ওলোট-পালোট হয়ে গেল যখন সে জানতে পারল সে একজন দত্তক কন্যা। এখন তার কাছে অস্তিত্বহীন জগতের এক অদ্ভূত বালককে নিয়ে রহস্যময় ও অগোছালো নানা স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নিতে থাকে এবং একজন মানুষের পক্ষে যা সম্ভব নয়, সেভাবেই তার জীবনযাত্রা বদলে যেতে থাকে। আমারিকে এখন তার অস্তিত্ব এবং জীবন রহস্যকে উন্মোচিত করতেই হবে। অতি বিলম্বের কারণে তাকে মৃত্যু পরিকল্পনাও বাতিল করতে হবে।
চমৎকার বইটি পড়তে চাইলে আগ্রহীরা আমাজন ডটকমে সার্চ দিতে পারেন ।।

সুত্র- ********



১৪২ / বিশ্বের সর্ববৃহৎ তেল কোম্পানির শ্রেষ্ঠ কর্মী বাংলাদেশি মাসুম



বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রম বাজার সৌদি আরব। এখানে প্রায় ২৫ লাখ বাংলাদেশি বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত। এখানকার বাংলাদেশিরা তাদের নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে সাফল্যের স্বাক্ষর রাখছেন প্রতিনিয়ত। তাদেরই একজন ঢাকার নবাবগঞ্জের ওয়াহিদুর রহমান খান মাসুম।

সৌদি আরবে পরিচালনাধীন বিশ্বের সর্ববৃহৎ তেল কোম্পানি আরামকো বাংলাদেশি ওয়াহিদুর রহমান খান মাসুমকে একজন শ্রেষ্ঠ কর্মী হিসেবে পুরস্কৃত করেছ। সৌদি আরবে আরামকো’র আল খুরাইস প্রজেক্ট এলাকায় এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কোম্পানি ম্যানেজার আব্দুল মহসিন মুখাইলিদ তার হাতে ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেন। কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯সাল থেকে মাসুম ওই কোম্পানিতে প্রজেক্ট ম্যানেজার হিসাবে সততা, দক্ষতা এবং আন্তরিকতার সাথে কাজ করে আসছেন।

পুরস্কার প্রাপ্তির পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মাসুম বলেন, এই পুরস্কার আমার তথা সকল প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য বিরাট পাওয়া। তিনি আরো বলেন, সাম্প্রতিক ছোটখাট কিছু ঘটনায় যখন সৌদি আরবে বাংলাদেশিরা ইমেজ সংকটে ভুগছেন সেসময়ে এ ধরনের পুরস্কার বাংলাদেশিদের জন্য সত্যি আনন্দের।

মাসুম তার সাফল্য ধরে রাখার জন্য সবার দোয়া চান। ওয়াহিদুর রহমান মাসুম বিগত ১৫বছর যাবত সৌদি আরবে আছেন। তিনি ঢাকার নবাবগঞ্জ জেলার আগলা ইউনিয়নের উত্তর চৌকিঘাটা গ্রামের আহমদ আলী খান এবং রাহিমা খাতুনের দ্বিতীয় ছেলে। তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক।

সুত্র #########


১৪৩ / গিনেস রেকর্ড ভাঙলেন বাংলাদেশী শেফ টিপু





বিশ্বের উঁচু পাপাডাম টাওয়ার তৈরির গিনেস রেকর্ড এখন বাংলাদেশিদের। কয়েক বছর ধরে উচ্চতম পাপাডাম টাওয়ার তৈরির রেকর্ড ভাঙা গড়ায় মত্ত সব শেফকে ডিঙিয়ে ১১ অক্টোবর গিনেস বুক অব রেকর্ডে নাম লিখালেন ব্রিটেনপ্রবাসী বাংলাদেশি টামারিন্ড রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী শেফ টিপু রহমান। ব্রিটেনের বাংলাদেশি রেস্টুরেন্টের স্টাটার বা সূচনা খাদ্য হিসেবে খুবই জনপ্রিয় পাপাডম। আর এই পাপাডমকে নিয়ে রেস্টুরেন্টগুলোর শেফরা সব সময় প্রতিযোগিতায় মেতে থাকতেন, কিভাবে স্বপ্নের গিনেস বুকে নিজের নামটা স্থান পাবে।

পাপাডাম টাওয়ার তৈরি যখন গিনেস বুকে স্থান পায় তখন থেকেই শেফদের মধ্যে প্রতিযোগিতা আরও বেড়ে যায়। পাকিস্তানি শেফ নাঈম ইসলামের গড়া রেকর্ড ১.৫৭ মিটার টাওয়ারটি একটা সময় পর্যন্ত ছিল বিশ্বের উঁচুতম পাপাডম টাওয়ার। কিন্তু সেই স্বপ্নের টাওয়ারটির পুরনো রেকর্ড ভেঙে ১.৭২ বা ৫ ফুট ৮ ইঞ্চির নতুন পাপাডম টাওয়ার গড়ে গিনেস বুকে স্থান করে নেয় প্রবাসী বাঙালি ইন্টারন্যাশনাল শেফ অফ দ্য এয়ার-খ্যাত টিপু রহমান।

নতুন রেকর্ডটি গড়তে সময় নেন এক ঘণ্টা ৫২ মিনিট। এ সময় গিনেস বুকের প্রতিনিধি ও স্থানীয় লর্ড মেয়রসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। বিশ্ব দৃষ্টি দিবস উপলক্ষে বিশ্বব্যাপী অন্ধত্বের চিকিৎসায় নিবেদিত স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সাইটসেভারস্‌-এর সাহায্যার্থে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে যোগ দেন টিপু। এছাড়া দিনটি ছিল জাতীয় কারি (ঝোল) সপ্তাহের মধ্যে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নর্দাম্পটনের মেয়র কাউন্সিলর ডেভিড নারকেউইজ ও তার পত্নী। প্রতিযোগিতাটি স্পন্সর করে বিমান বাংলাদেশ, কোবরা বিয়ার, কিংফিশার বিয়ার, ব্র্যাক সাজন, মোজা, প্রাণ ও ইউরোফুডস। পাঁপড় সরবরাহ করে ক্রাউন ফার্ম।


সুত্র - **************


১৪৪ / ইতালির জনপ্রিয় চলচ্চিত্র তারকা পায়েল ঠাকুর ।



পুরো নাম আল এমরান ,ডাক নাম পায়েল। পারিবারিক পদবি ঠাকুর। সোলেমান ঠাকুরের ছেলেটি ডাকনামের সঙ্গে পারিবারিক পদবি মিলিয়ে নাম নিলেন পায়েল ঠাকুর। এই নামেই এখন তাঁর পরিচিতি। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল অন্নদা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ে স্কুলজীবন শেষ করে ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা আইডিয়াল কলেজে।

উচ্চমাধ্যমিক পাস করে প্রথমবার পাড়ি জমিয়েছিলেন ইতালি। ভাষা না জানায় সেখানে যুত করতে পারেন নি , তিন মাস পরেই ফিরে আসেন দেশে । ফিরে এসে ভর্তি হন তেজগাঁও কলেজে। সেখানে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি নিয়ে আবার ইতালি যান।

দ্বিতীয়বার ইতালি গিয়ে প্রথমেই একটি ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি হন। মোটামুটি কাজ চালিয়ে নেওয়ার মতো ভাষা শিখে চাকরি নেন একটি বারে। এর ঠিক উল্টো দিকেই ছিল একটি থিয়েটার স্কুল। এই স্কুলের ছাত্র-শিক্ষকেরা মহড়া শেষে আড্ডা দিতে আসতেন বারে। অধিকাংশই তরুণ। পায়েলের সঙ্গে তাঁদের ভাব জমে উঠল অল্প দিনেই।

ওদের সঙ্গেই কখনো-সখনো মঞ্চনাটক দেখতে যেতেন। নাটক দেখে ফিরে আসার পরও সেই ঘোর থেকে মুক্তি মিলত না। সারা দিনের খাটাখাটুনির পর রাতে বিছানায় গেলে কখনো স্বপ্নের ভেতর নিজেকেও যেন সেই মঞ্চে দেখতে পেতেন। কিন্তু দিনের বেলা প্রচণ্ড কাজের মধ্যে চাপা পড়ে যেত সেই স্বপ্ন।

টানাপোড়েনের দিনগুলোতে বন্ধুরা তাঁকে উদ্বুদ্ধ করল তাঁদের সঙ্গে থিয়েটার স্কুলে ভর্তি হতে। সাতপাঁচ না ভেবে ভর্তি হয়ে গেলেন পায়েল। বছর খানেক চলল থিয়েটার স্কুলে পাঠ নেওয়া ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ। পিয়ের পাওলো সেপে, হোসাইন তাহেরির মতো নাট্যকার-নির্দেশকদের কাছে হাতে-কলমে পাঠ নেওয়ার অভিজ্ঞতা অনেক দূর এগিয়ে দিল তাঁকে।

প্রথম সুযোগ পেলেন ২০০২ সালে ফ্রান্সেসকা গার্সেয়া নির্দেশিত একটি নাটকে, যার নাম বাংলা অনুবাদ করলে দাঁড়ায় আমরা কেউ কাউকে চিনি না। এরপর একে একে বেশ কিছু মঞ্চনাটকে অভিনয় করেছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য মিরর অব বাটারফ্লাই, রোমানি প্রভৃতি।

মঞ্চে কিছুটা খ্যাতি পাওয়ার পর ডাক এল টেলিভিশন নাটকে। পায়েলের অভিনীত টিভি নাটকগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো দ্য টিম, এ ডক্টর ইন এ ফ্যামিলি, দ্য ক্যারাবিনিয়েরি, অল ক্রেজি ফর লাভ, পুলিশ স্টেশন প্রভৃতি। এর মধ্যে ক্যারাবিনিয়েরি নাটকে পায়েল সহ-অভিনেতা হিসেবে পেয়েছিলেন উপমহাদেশের খ্যাতিমান চলচ্চিত্রাভিনেতা কবির বেদীকে।

প্রথমবার ইতালি গিয়ে ব্যর্থ মনোরথে ফিরে এসেছিলেন পায়েল। সেটা ১৯৯৯ সাল। মাত্র তিন মাস ছিলেন সেবার। বিদেশ-বিভুঁইয়ে খেয়ে-পরে বেঁচে থাকার মতো কর্মসংস্থান করে উঠতে পারেননি তিনি। মূল সমস্যা ভাষা। ইতালীয় ভাষাটা কিছুতেই রপ্ত হচ্ছিল না। সেই ব্যর্থতা ছাইচাপা আগুনের মতো বুকের ভেতর ছিলই।

দ্বিতীয়বার তাই আর পেছন ফিরে তাকাননি। ইতালীয় ভাষা তো রপ্ত করলেনই, উপরন্তু সেই ভাষায় চলচ্চিত্র ও নাটকে অভিনয় করে ভেতরের আগুনটা দেখালেন সবাইকে। আজ পায়েল ঠাকুর ইতালির মঞ্চ ও টিভি নাটক এবং চলচ্চিত্র অঙ্গনে পরিচিত মুখ। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবিগুলো হচ্ছে রিটুরনেল্লা, আকুয়াডোট্রো সিলভিও, দ্য ইমিগ্র্যান্ট প্রভৃতি। তার বহুল প্রশংসিত ছবি লেটারা ডা মাদ্রাজ ।

আইরিশ বাসছি পরিচালিত লেটারা ডা মাদ্রাজ (মাদ্রাজের চিঠি) ছবিতে নায়ক হিসেবেই অভিনয় করেছেন তিনি। দর্শক-সমালোচকদের প্রশংসাও পেয়েছেন। ছবিটি প্রদর্শিত হয়েছে কান চলচ্চিত্র উৎসব, রোম ইন্ডিপেন্ডেন্ট ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ও ইরাকের কুহক চলচ্চিত্র উৎসবের মতো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রের বড় আসরগুলোতে।

পায়েল ঠাকুরের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলায় ।


সুত্র - ০০০০০০



১৪৫ / ভিক্ষুকের মেয়ে নন্দিনী যিনি নিজেও বাবার সাথে ভিক্ষা করেছেন ; তিনি এখন জার্মানির এমপি ।
একই সাথে তিনি সোস্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ জার্মানি দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ।




নন্দিনী সৃষ্টি করলেন ইতিহাস, এটা কোন নাটক কিংবা সিনেমার গল্প নয় বাস্তবের নন্দিনী অনেক বেশী সৃজনশীল. এই নন্দিনী কাপাচ্ছে সমগ্র ভারতবর্ষ, বাংগালী মেয়ে নন্দিনী জন্ম উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জে,এই রায়গঞ্জ এবং দুর্গাপুরে নন্দিনীর বেড়ে ওঠা, নন্দিনীর বাস্তব সত্য পথের প্যাচালীর অপু দুর্গা কেও হার মানিয়েছে সেটা বলার অপেক্ষা রাখেনা।

উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ হাসপাতালের ঠিক একটু পিছনে নন্দিনীদের বাড়ি,নন্দিনীর বাবা সমৃদ্ধ কোন ব্যবসায়ী কিংবা চাকুরিজীবী নয়, নেই কোন পৈত্রিক সম্পত্তির বৈভব. নন্দিনীর বাবা হরিনাথ ফকির ছিলেন স্থানীয় একটি মন্দিরের দায়িত্বে,প্রতিদিন মন্দিরের আশেপাশের বাড়িগুলো থেকে চাউল তুলতেন মন্দিরের জন্য,সেই চাউলের একটি অংশ মন্দিরে দিতেন আর একটি অংশ তিনি নিজে রাখতেন।

মাঝেমধ্যে নন্দিনী তার বাবার সাথে গ্রামে গ্রামে ঘুরতেন চাউল সংগ্রহ করার জন্য। নন্দিনীর বয়স যখন ছয় বছর তখন তিনি ভর্তি হন দুর্গাপুর স্কুলে এখান থেকে ভালো ফলাফল করে নন্দিনী আসেন রায়গঞ্জ কলেজে ।

নন্দিনীর বয়স যখন আঠারো বছর তখন হরিনাথ ফকির ইহলোক ত্যাগ করেন,নন্দিনীর আর কোন ভাই বোন ছিলেন না,নন্দিনী তার মাকে নিয়ে খুব বেকায়দায় পড়েন কিন্তু হাল ছাড়েনি ব্যাপক প্রতিকুলতার মাঝে নন্দিনী কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা সাহিত্য ভর্তি হন,কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা কালীন নন্দিনী একটি ছোট্ট পত্রিকায় খন্ডকালীন চাকরি পান মডারেটর হিসেবে.

নন্দিনী বেশ সফলতার সহিত তার পড়াশোনা চালিয়ে যেতে থাকেন কিন্তু নিয়তির নির্মম পরিহাসে আবারো বাধ সাধে বিধাতা ।
মারা জান নন্দিনীর মা । এক অসহায় অবস্থায় নন্দিনী দিশেহারা হয়ে পড়েন ।

দৃঢ় মনোবলে আবার এগিয়ে যেতে থাকেন তিনি । কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সবাই কে অবাক করে নন্দিনীর ফলাফল । ইতিহাস ঐতিহ্য এবং ভাষা ও সংস্কৃতিতে উচ্চতর গবেষণার জন্য কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বৃত্তি নিয়ে পাড়ি জমান সুদূর জার্মানিতে ।
জার্মানির সারলান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন তিনি ।

সারলান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশী শিক্ষার্থীরা তাদের ফান্ড বৃদ্ধির জন্য একসময় আন্দোলন করেন । নন্দিনী সেই আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিলেন,সবার দৃষ্টি পড়ে নন্দিনীর উপর । এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন নন্দিনী জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে । সোস্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ জার্মানি দলের সাথে নন্দিনীর সখ্যতা ক্রমেই বাড়তে থাকে ।

একসময় এই পার্টিতে নন্দিনীর অবস্থান হয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে । সেই সাথে এই পার্টি থেকে প্রকাশিত পত্রিকার মুল সম্পাদনার দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন ।
গতবছরের নভেম্বরে সারলান্ডের আনাট্রপলি অঞ্চলের উপনির্বাচনে নন্দিনী তার পার্টি থেকে নমিনেশন পান এবং সিডিএফের প্রার্থী জন্টস কে তিন শত দুই ভোটের ব্যাবধানে হারান ।

নন্দিনী ইতোমধ্যে বিয়ে করেছেন সারলান্ড অঞ্চলের স্বনামধন্য ব্যাবসায়ী বেঞ্জামিন কে । নন্দিনী বেঞ্জামিন দম্পতির দুই ছেলে ।
নন্দিনীর পিতার আদি নিবাস বাংলাদেশের দিনাজপুরে ।


সুত্র - ****************



প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন - পূর্বের সকল পর্বের লিঙ্ক এখানে ।




মন্তব্য ৯৬ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৯৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৯

ধমনী বলেছেন: হাজিরা।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্য ।

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: জেনে ভাল লাগল।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাকাবাসী ।

৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৯

ধমনী বলেছেন: নন্দিনীর বিষয়ে আগেই পড়েছিলাম। সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এবার ক্লাস করেছেন ? =p~
পুন্মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ধমনী

৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: কিন্তু নন্দিনী বাংলাদেশ থেকে কিভাবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গেল সে বিষয়ে কিছু জানা হল না। আর পায়েল ঠাকুরের নাটক বা সিনেমার লিংক পেলে ভালই লাগত।

পোস্টে ভাল লাগা রইল :)

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উনার পিতা এদেশ থেকে ভারতে পাড়ি জমান ।
লিঙ্ক সন্ধান করবো , পেলে শেয়ার করব ।
ধন্যবাদ জানবেন আমি তুমি আমরা ।

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪১

কল্লোল পথিক বলেছেন: "আমারা করবো জয় একদিন" এটা এখন স্বপ্ন নয় বাস্তবে ধরা দিচ্ছে।
এগিয়ে যাও আমার দুঃখিনি বাংলা!
ধন্যবাদ লিটন ভাই।
স্যালুট বাংলাদেশ তোমায় স্যালুট।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সময় করে পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ কল্লোল পথিক ।

৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৮

সোহানী বলেছেন: আবারো অনেক ভালোলাগা লিটন ভাই। কিন্তু ++ এর এত আকাল কেন!!!!!!!???

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সিরিয়ালটি নজরদারীতে রাখছেন , অনুপ্রাণিত !
ধন্যবাদ জানবেন সোহানী ।

৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ব্লিড পড়তে হবে। অবশ্য যদি ফ্রি ডাউনলোড করার উপায় থাকে তবে :)
thank u

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার পড়ার আগ্রহ দেখে ভাল লাগলো ।
চমৎকার রম্য লিখক আরণ্যক রাখাল , মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানবেন ।

৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৭

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: নন্দিনীরটা সাফল্য অনেক বেশি চমকপ্রদ । অন্য কোনটার সাথে এমন সাফল্যের তুলনা হয় না ।

বরাবরের মত সিরিজ ব্লকবাস্টার !!!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য , চমৎকার উপলব্ধি ! ধন্যবাদ নিন কথন ।

৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৩

আরজু পনি বলেছেন:

নন্দিনী আর পায়েল-এর খবরটা বেশি ভালো লাগলো ।

অনুপ্রেরণাদায়ী ব্যক্তিদের কথা শেয়ার করার জন্যে অনেক ধন্যবাদ, গিয়াস লিটন ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু ।
ইনি কি আপনার জমজ ? =p~

১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৮

আমি উম্মাদ বলেছেন: নন্দিনীর ঘটনাটি কিছুদিন আগে অনলাইন নিউজ সাইটে পড়ছিলাম। সত্যতা যাচাইয়ের জন্য পিকটা গুগল করে দেখি ভারতের #তাজ_হোটেলে ক্যাপচার করা। :-P :-P

ঐ সাইটের পিক আর আপনার পিক কিন্তু সেইম। মনে একটা সন্দেহ থেকেই গেলো ঘটনা কি সত্যি?? নাকি বানোয়াট :-(

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দিনাজপুরের সেই ভিক্ষুকের মেয়ে এখন জার্মানির এমপি এটা লিখে গুগলে সার্চ দিয়ে দেখুন ।

১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: উপস্থিত...নন্দিনী পড়েছিলাম আগে
পোস্ট এ ++++

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠ , মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু ।

১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: দীর্ঘদিন পর এই সিরিজ পড়ছি।


প্লাস প্রথমে।
তারপরে কুশলাদি।

কিরাম আছেন ভাউ??? দিনকাল ভালো চলিতাছে তো?

তারপরে পোষ্ট নিয়ে মন্তব্য।
দাঁড়ান আগে পুরাটা পইড়া সাইরা নিই।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রক্তিম ভাই হাজিরা দিয়ে গেছেন , এতেই খুশি ।
শুভ কামনা জানবেন ।

১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৭

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: চমৎকার! ভাল লাগে গর্ব হয়।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অলওয়েজ ড্রিম ,

১৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯

জুন বলেছেন: নন্দিনীর সাফল্য দেখে অনেক ভালোলাগলো । পায়েল ঠাকুর ও গর্ব করার মতই । সবাই যারা আপনার সিরিজে আসছে গিয়াসলিটন তারা আমাদের বাংলাদেশের ভাবতেই ভালোলাগায় মন ভরে যায় ।
+

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত , শুভ কামনা জনাবেন জুনাপু ।

১৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১

প্রামানিক বলেছেন: বোঝা গেল নন্দিনীর বাড়ি ভারতের উত্তর দিনাজপুরে। বাংলাদেশের দিনাজপুরে উত্তর, দক্ষিণ, পশ্চিম নাই, পুরোটাই দিনাজপুর। তবে জিরো থেকে হিরো হওয়ার কাহিনী পড়ে মনের মধ্যে অনেক কল্পনার জাগান দেয়। ভাল লাগল আপনার বিদেশে বাঙালীদের সাফল্যমূলক পোষ্ট। সামনের পোষ্টের আশায় অপেক্ষায় রইলাম।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রামানিক ভাই , বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারীদের নিয়ে আমার এই পোস্ট । নন্দিনিদের আদি নিবাস আমাদের বাংলাদেশে ।
তার পিতা এক সময় এদেশ ছেড়ে ভারত পাড়ি দেন । সেই সুত্রে নন্দিনী বাংলাদেশেরই একজন রক্তুত্তূরাধিকারি ।
অনেক ধন্যবাদ রইল ।

১৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২০

তার আর পর নেই… বলেছেন: নুসরাত সুলতানা আর নন্দিনীর জীবনের গল্পই বেশি ভাল লাগছে।

পোস্টে ভাল লাগা রইলো।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ তার আর পর নেই…

১৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৩

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন: পরিশ্রমী পোস্টে প্লাস রইল ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আরজু নাসরিন পনি , আমার পোস্টে আপনার প্রথন মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগলো B-)

১৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সত্যি অনন্য সব ইতিহাসকে ধরে রাখছেন অক্লান্ত পরিশ্রমে!!!!

++++++++++++

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনুপ্রেরনাদায়ি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভৃগু ভাই ।

১৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অসাধারণ সব কাহিনী। খুব ভালো লাগলো পড়তে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আর শুভ কামনা হাসান মাহবুব ভাই ।

২০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এই পর্বের সবাইকে খুব ভাল লেগেছে। তবে নন্দীনীর ব্যাপারটা সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং। লাইকড ইট। ++++++

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও প্রীতি জানবেন গেম ভাই ।

২১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯

মিতু রহমান বলেছেন: বাঁধা পেরোবার গল্প যা বাস্তব থেকেই নেয়া। ভালো লাগলো পড়তে বিশেষ করে পায়েল আর নন্দিনীর কথা।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আসলেই এদের কাহিনী ''ইচ্ছা থাকলে উপায় হয় '' এর বাস্তব উদাহরণ , ধন্যবাদ জানবেন মিতু ।

২২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

আবুলের বাপ রিটার্নস বলেছেন: ঝামেলার কারনে মাঝখানের অনেক পর্ব পড়া হয় নাই। পড়তে হবে। এই পর্বের ভিক্ষুকের মেয়ে নন্দিনী খুব ভালো হইছে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আবুলের বাপ ভাইচা কে অনেক দিন পর দেখে ভাল লাগছে । ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল ভাই ।

২৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

এহসান সাবির বলেছেন: নন্দিনী নন্দিনী নন্দিনী.......



আমি আছি সাথে.......

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ইনি কিন্তু ''সুখে থাক ও আমার নন্দিনী'' নয় এহসান সাবির ভাই =p~

২৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: বরাবরের মতো এই পর্বটাও বেশ ভালো লাগলো!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার ছড়াকার মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম , আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগলো ।

২৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২০

টয়ম্যান বলেছেন: অসাধারন, গল্পকেও হার মানায় ভাই । শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ
++++++্

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক দিন আপনার লিখা পাচ্ছিনা ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

২৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পায়েল অার নন্দিনীর ঘটনাটা সিনেমার মতই লেগেছে । সুন্দর ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন রূপক , আসলেই কিছু কিছু জীবন কাহিনী গল্প সিনেমাকেও হার মানায় ।

২৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বাস্তব তো কল্পনাকেও হার মানায়। চমৎকার সব ঘটনা। নন্দিনীর ঘটনা তো মুভিকেও হার মানায়।

ধন্যবাদ গিয়াস উদ্দিন লিটন।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার উপস্থিতি আমার কাঙ্ক্ষিত ছিল , চমৎকার একজন লিখকের পুটপ্রিন্ট পেয়ে আনন্দিত বোধ করছি ।
শুভ কামনা জানবেন আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাই ।

২৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ,



সব ভালো লাগার ভেতরে বেশী ভালো লাগলো পথের পাঁচালীর দূর্গা, নন্দিনীর পাঁচালী ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার ভাল লাগায় আনন্দিত !
শুভেচ্ছা নিন আহমেদ জী এস ভাই ।

২৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

প্রামানিক বলেছেন: আমার ইমেইলে আপনার মোবাইল নাম্বার দেন [email protected]

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ফেবুতে ইনবক্স দেখুন প্রামানিক ভাই ।

৩০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩০

আরজু পনি বলেছেন:

অফটপিক:
আরজু নাসরিন পনি-র পোস্টে যেই হাসি দিছেন তা দেখে কতোক্ষণ হাসছি...আবার এখানে দুই মন্তব্যের জবাবে যা বললেন, ইমো সহ, হাসতেই আছি...আপনি রসিক আছেন বটে ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি রসিক আছেন বটে । জী আপনি !

রসিকরা পাথথর থেকেও রস বের করে । যারা রস ধরতে পারে তারাই আসল রসবোধ সম্পন্ন ।
মন্তব্য , জমজ মন্তব্য ও পুনঃমন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা অগণন ----

৩১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক অনেক প্লাস! শুভেচ্ছা।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক শুভেচ্ছা তনিমা ।

৩২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



লিটন ভাই এই সিরিজটা বই আকারে প্রকাশ করবেন যদি স্বদিচ্ছা হয় আপনার। দুর্দান্ত একটা কাজ করতেছেন।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শুনেছি নতুনদের জন্য নাকি এটা অনেক ঝক্কির কাজ , যদি লাইন ঘাট পাই , তাহলে ইচ্ছা আছে ।
অনেক শুভকামনা জানবেন কান্ডারি ভাই ।

৩৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬

বনমহুয়া বলেছেন: নন্দিনীর জীবন আলোকিত হোক।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন বনমহুয়া ।

৩৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: গল্পের মতো। কিন্তু বাস্তব। তাই গর্বের কারণ। +++

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ রাজপুত্র ।

৩৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৯

লালপরী বলেছেন: দারুন ব্যপার। গর্ব লাগছে ভীশন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন লালপরী ।

৩৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন সব তথ্যে অনবদ্য পোস্ট । ভিক্ষুকের মেয়ে এমপি হওয়া আর শেফ হিসেবে গিনেস রেকর্ড ভাঙা অধিক মনোযোগ আকর্ষন করেছে ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার উপস্থিতিতে আনন্দিত ! অনেক ধন্যবাদ জানবেন ফরিদি ভাই =p~ থুক্কু , সেলিম আনোয়ার ভাই ।

৩৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ভিক্ষুকের মেয়ে নন্দিনীর খবরটি আগেই পড়েছিলাম, কিন্তু বাকিগুলো পড়া ছিল না, যাক আপনার কল্যানে পড়া হলো --- অনেক পরিশ্রম করেছেন পোস্টটিতে -----------

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সময় করে পাঠ ও মন্তব্য করেছেন , এতে আনন্দিত ।
ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানবেন লাইলী আরজুমান খানম লায়লা ।


( অনেক দিন আপনার লিখা পাইনা )

৩৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আরেকটি চমৎকার পোস্ট গিয়াস ভাই । বইয়ের কথা ভাব তে পারেন । আমার মনে হয় বেশ কাট তি হবে/
তবে সবার সেরা কিন্তু আমাজন কইন্ন্যা ;)

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মাহমুদ ভাই , আপনার পোস্টে খরচাপাতি আর যে দীর্ঘ প্রক্রিয়া'র অভিজ্ঞতার বর্ণনা করলেন ।
আগে বাড়বো না পিছু হটবো বুঝে আসছে না ।

বিভিন্ন মহলের সুহৃদরা আপনার মত উৎসাহিত করছেন । বাট মফস্বলে থাকায় আগা গোঁড়া কিছু খুজে পাচ্ছিনা ।
ইনশাল্লাহ বই বের হবে । তবে আপনার কাছ থেকে কিছু অভিজ্ঞতা বা পরামর্শ নিতে চাচ্ছিলাম ।
ফেবু তে Gias Uddin Liton নামে সার্চ দিলে কৃতার্থ হব ।

অনেক ধন্যবাদ আর শুভ কামনা জানবেন ।

৩৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০২

অগ্নি সারথি বলেছেন: বরাবরের মতই ভাললাগা জানালাম ভাই। শুভকামনা।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার জন্যও শুভ কামনা অগ্নি সারথি ভাই ।

৪০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: কেমন আছেন আপনি? আশা করি ভালো আছেন।
অনেক দিন পর আপনার ব্লগে ঢুকলাম। পড়লাম লেখাটা। খুব সুন্দর এবং পরিশ্রমি একটা পোস্ট। অসাধারণ সব কাহিনী। জানতে পেরে খুব ভালো লাগলো। অসাধারন পোস্টে অনেক অনেক ভালো লাগা। +++++++
ভালো থাকুন।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্যে আনন্দিত বোধ করছি ।
রোকেয়া ইসলাম , পাঠ , মন্তব্য ও প্লাসের জন্য ধন্যবাদ অগণন ।

৪১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২২

নীলপরি বলেছেন: খুব ভালো পোষ্ট।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ নীলপরি

৪২| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


আমার মনে হয় একসময় দেখা যাবে সারাবিশ্বের সেরা শেফদের মধ্যে বাংলাদেশের অনেকেই আছে।

নন্দিনী তো তাহলে ভারতীয়! যা হোক বাঙালি তো :)


দারুণ আরেকটি লেখা! নিয়মিত আসতে না পারায় প্রিয় লেখকদের প্রিয় পোস্টগুলো মিস্ করছি :(

০৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল ভাই , আমার সিরিজটি বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারীদের নিয়ে ।

নন্দিনীর পিতার আদি নিবাস বাংলাদেশের দিনাজপুরে , সেই সুত্রে তিনিও বাংলাদেশের রক্তের একজন উত্তরাধিকারী ।
ধন্যবাদ জানবেন ।

৪৩| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৬

আরজু পনি বলেছেন:

আপনি কি ব্লগ রাইখা ফেসবুকে নিয়মিত হয়ে গেলেন নাকি ? :(

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:০৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আরজু পনি , সামু আমার ভার্চুয়াল ভিটা , ফেবু অবকাশ যাপন কেন্দ্র । =p~
এবারের অবকাশ যাপন বেশি হয়ে যাচ্ছে নাকি ? =p~


''হাশরের মাঠে আইল্লার বাপেরে কে মনে রাখে ?''

হাশরের মাঠ রূপি সামুর লক্ষাধিক ব্লগারের মাঝে এই ''আইল্লার বাপ''কে মনে রাখায় অনেক ধন্যবাদ জানবেন সিস নাসরিন =p~

৪৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২০

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কেই বেস্ট এমপ্লয়ী
কেউবা হিট হিরো;
কেউবা গড়ে টাওয়ার
কেউ ভিখ মেগে নয় ভীরু। /:)

আমি শালা ভাদাইম্মা
গুড ফর নাথিং;
দ্যাওনা মেধার ঘষা
চর কি বা লাথিং। B:-)

ব্যাপারটা কি হে ভায়া
ব্লগে মোর আসোনা;
জানি বুঝি সবি ঠিকি
পোষ্ট মোর খাসও না। |-)

তাও বলি ব্লগে এলে
কি এমন ক্ষতি;
নাহয় আমি রাখাল আর
তুমি টাইকুন মহারথী। B:-/

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমি ব্লগে অনিয়মিত
করছি নিজের নিন্দা ,
এই হেতু আমিও কি
কম শরমিন্দা ?


আমি অতি নালায়েক
অতীব নগণ্য ,
মনে রেখে অধমেরে
করেছেন ধন্য ।

শুভ কামনা জানবেন
কি করি ভাই ,
আমি কিন্তু বরাবরই
আপনার ব্লগে যাই ।

৪৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৩২

দইজ্জার তুআন বলেছেন: বদ্দা গম অইয়ে

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকে প্রথম পেলাম , ধন্যবাদ জানবেন দইজ্জার তুআন ।

৪৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৫

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: দেখতে ভুলনা
এই দিনু লিন্ক
আই কর ব্লিন্ক।

১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: :P

৪৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১

কালীদাস বলেছেন: একজনেরও নাম শুনি নাই!
সিরিজটা ধইড়া রাখছেন দেইখা ভাল লাগল :)

১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ কালীদাস।

৪৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪৯

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ১২ বছর পরে আপ্নের রিপ্লাই পাইয়া আনন্দাশ্রু আর ধৈরা রাখতে পারি নাই |-)

১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাহাহাহাহা
আগে দেখিনি----

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.