নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
অনেক দিন কোন পোস্ট দেইনা । এটা রীতিমত অস্ত্বিত্তের সংকট । লিখার মত কিছু পাচ্ছিও না । সামুর এক মুরুব্বি বলেছিলেন পোস্ট দেয়ার মত কিছু যদি লিখতে না পার তাহলে ছবি পোস্টই ভরসা ।
আমিও সে লাইনেই আগালাম । পুরনো দিনের কিছু জিনিসপাতি সাথে একটু স্মৃতি নিয়ে একটা ছবি পোস্ট দিয়ে বসলাম ।
১/ প্রথমেই নিব কলম
আমাদের সময় প্রাইমারী পেরিয়ে হাই স্কুলে যাওয়া ছাত্ররা এই কলম ব্যবহার করতো । ইয়থ , পাইলট , উইংচং, হিরো সহ ছিল হরেক নামের কলম ছিল। মুল্য ছিল ২৫ থেকে ৪৫ টাকার ভিতরে । আমার অবশ্য অনেক দামী একটা কলম ছিল । এটা আমার বাবা জার্মান থেকে এনেছিলেন । পার্কার । ফিলিং এর জন্য বাজারে কালির দোয়াত পাওয়া যেতো , বেশির ভাগ চায়নিজ কালি । বাজারে সহজলভ্য ছিল আমাদের দেশি জেম কালি ।
২/ ম্যাচ লাইট
দেখতে অনেকটা এখনকার গ্যাস লাইটের মত , তবে স্টিল বডি । মেড ইন অস্ট্রিয়া । ধূম্র এস্তেমালকারীদের কাছে এটা ছিল রীতিমত ৭ রাজার ধন । হারিয়ে যাওয়ার ভয়ে অনেকে রশি বা চেইন দিয়ে কোমরের সাথে বেঁধে রাখতেন । ভিতরে ছিল ফুয়েল চেম্বার । তুলা দিয়ে চেম্বার ভর্তি করা থাকতো । পেট্রোল দিয়ে এই তুলাগুলি একবার ভিজিয়ে দিলে অনেক দিন কাজ চলতো । আমাদের পাশের গ্রামের এক কৃষক এক বার আমাদের জন্য ১০ জোড়া নারিকেল নিয়ে এসেছিল । বাবা টাকা দিতে চাইলে সে কিছুতেই নিতে রাজি নয় । সে জানালো আগামী বার জাহাজ থেকে আসতে যেন তার জন্য একটা ম্যাচ লাইট আনা হয় ।
৩/ টেবিল ল্যাম্প
৮০র দশকে বিয়ে শাদীতে এই টেবিল ল্যাম্পটি ব্যাপক হারে উপহার পড়তো । কেরোসিন দিয়ে চালানো এই ল্যাম্পের প্রস্তুত অবকাঠামো ছিল অনেকটা হারিকেনের মত । ইচ্ছামত আলো বাড়ানো কমানো যেতো । গ্লাসের উপরে ছিল খোলা ।
আলাদা গ্লাস কিনতে পাওয়া যেতো , তেল খরচ হতো খুব কম ।
৪/ খড়ম
আমাদের সময় জুতা স্যান্ডেলের ব্যাপক প্রচলন শুরু হয়ে গেলেও অনেক মুরুব্বিকে দেখতাম পুরনো ঐতিহ্য আর সাচ্ছন্দের জন্য তখনো খড়ম ব্যবহার করতেন । কাঠের তৈরি খড়মে আঙ্গুল আটকানোর খুঁটিটিও ছিল কাঠের । বনেদি লোকদের খড়ম তৈরি হত চন্দন জাতীয় দামী কাঠ দিয়ে । আর খুঁটি ছিল পিতল , রুপা বা মহিষের শিঙের । আমি আমার নানুর খড়ম পায়ে দিয়ে হাঁটতে গিয়ে কাদার মধ্যে তিন আছাড় খেয়েছিলাম ।
৫/ স্লেট চক
স্লেট চকে লিখে বর্ণ পরিচয়ের হাতে খড়ি হয়েছিল এমন লোক সামুতে থাকলেও এই মাটির তৈরি স্লেট আর মাটির তৈরি খড়ি ব্যবহার কারীর সংখ্যা বেশি থাকার কথা নয় । মাটির তৈরি এ স্লেট চার দিকে কাঠের ফ্রেম দিয়ে বাঁধাই করা ছিল । খুব সতর্কতার সহিত হ্যান্ডেলিং করতে হত । হাত থেকে মাটিতে পড়ে গেলেই শেষ ! আমি নিজে এ বস্তু ব্যবহার না করলেও আমার কয়েকজন সহপাঠী এটাতে বিদ্যা চর্চা করতো ।
৬/ ক্যাসেট প্লেয়ার
প্রচলিত অন্যান্ন ক্যাসেট প্লেয়ারের তুলনায় ছোট সাইজের এই প্লেয়ার চলতো মিডিয়াম ব্যাটারিতে । চারটা ব্যাটারিতে ৩/৪ ঘণ্টা চলতো । ইন্টারনাল ব্যাটারিতে চালানো ব্যয়বহুল ছিল তাই অনেকে ৬ ভোল্টের ব্যাটারি দিয়ে এটা চালাতেন ।
৭/ হক/ চান্দা ব্যাটারি
ক্যাসেট প্লেয়ার , টর্চ , দেয়াল ঘড়ি , রেডিও ইত্যাদি ইলেকট্রনিক ডিভাইস চালাতে দেশে তৈরি এক মাত্র ব্যাটারি ছিল , কোহিনূর ক্যামিকেল কোম্পানির চান্দা ব্যাটারি । অনেক পরে এর সাথে হক ব্যাটারি যোগ হয় । এক জোড়ার মুল্য ছিল ৮ টাকা । বড় । মিডিয়াম , পেন্সিল এই তিন ধরণের ব্যাটারি পাওয়া যেতো ।
৮/ রাজা
প্রস্তুতের উদ্দ্যেশ্য যাই হোক আমরা এটাকে বেলুন হিসাবে পেয়েছি । টাকায় ৪ থেকে ৬ টা বিক্রি হতো । বাঁশের বাঁশির সাথে এই বেলুন ফুলিয়ে ফেঁ পু না করলে ঈদ পার্বণগুলি পানসে মনে হত ।
৯/ মায়া বড়ি
এটা ছিল জন্মনিয়ন্ত্রণ ফিল । কাউকে খেতে দেখিনি , তবে ঝুরানি বা রানিখেত রোগে এই বডি মোরগ মুরগীকে খাওয়ানো হত ।
১০ / বলাকা ব্লেড
চুল কাটা বা শেভের কাজটা সাধারনত ক্ষুর দিয়েই সারানো হত , কেউ এই কাজে বা অন্য প্রয়োজনে ব্লেডের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করলে বাজারে ছিল এই ব্লেড ''বলাকা।'' পিচ ৫০ পয়সা ।
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:১৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম, নস্টালজিক হওয়ায় বুঝলাম আপনিও সে কালের মানুষ !
প্রকাশকের কি অবস্থা জানিনা । আমার পরিচিত মহলে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি । আমি যা এনেছিলাম সব শেষ , আরও কিছু আনাতে হবে । আন্তরিকতার জন্য অনেক শুভ কামনা রইল শামীম ভাই ।
২| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:১৩
বিজন রয় বলেছেন: যাক পোস্ট এলো তাহলে।
২/৩ দিন আগে এমনই একটি পোস্ট এসেছিল, মনে করতে পারছিনা কে দিয়েছিলেন।
পুরানো অনেক কথাই মনে করিয়ে দিলেন।
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিরাট ভয় পেয়ে গেছিলাম ! কি জানি কপি পেস্টের দায়ে পড়ি কিনা !
অনেক খুজে এখন পোস্টটি দেখলাম । ভাগ্যিস শুধু ব্যাটারির ছবি ছাড়া আমার একটাও মিলেনি ।
আপনি সব সময় খোঁজ খবর নিচ্ছেন , আন্তরিকতায় আবিভুত !
অনেক শুভ কামনা জানবেন বিজন রয় ।
৩| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৪
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: হা হা হা........
না ভাই। আমি এ কালের মানুষ। বয়স মাত্র সাতাশ বছর। তবে আমার ছোট বেলায় এর অনেকগুলোর সাথে আমি পরিচিত ছিলাম।
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেকগুলোর র্যানডম ব্যবহার আমিও দেখিনি , তবে পরিচিত ।
পুনঃমন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম ।
৪| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৪
কল্লোল পথিক বলেছেন:
কিছুক্ষনের জন্য হলোও,
শৈশবে ফিরে গিয়েছিলাম!
বিশেষ করে বেলুনে।
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:১৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন কবি ।
৫| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পুরনো দিনের কথা মনে করিয়ে দেওয়ার পোস্ট।
ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন।
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার ব্লগে গুণী একজন লিখকের পদচারনা ভাল লাগলো ( এ কাজটি হেনা ভাই সব সময়ই করেন) অনেক শুভ কামনা জানবেন ভাই ।
৬| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪৮
সুমন কর বলেছেন: পুরনো সব স্মৃতি.......
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন কবি ।
৭| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৬
আখেনাটেন বলেছেন: সেইসব দিনগুলি...ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টের জন্য।
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আখেনাটেন , এ আর এমন পুরনো কি ! আপনিতো দেখছি ফারাও আমলের মানুষ ।
মন্তব্যের জন্য ধনাবাদ জানবেন ।
৮| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৬
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা হা।
আপনি এটা কি কইলেন!!! যারা ছবি ব্লগ দেয় তাদের মাথা তাইলে অকেজো হয়ে গেছে সাময়িকের জন্য!! সত্য বচন?????
পোস্ট সুন্দর হয়েছে।
রাজা আমিও ফুলাইছি
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মানে মাথায় কিছু না আসলে ছবি পোস্ট দিয়ে হলেও নিজের অস্তিত্ব জানান দেয়া আরকি !
ইয়ে রাজা দিয়ে কি ফুলাইছেন কইলেন ?
৯| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৯
রোকসানা লেইস বলেছেন: আর্কাইভ থেকে সব পুরানো জিনিস দেখতে ভালো লাগল। সাথে বর্ননা ভালো হয়েছে।
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার উপস্থিতি ভাল লাগলো , অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন রোকসানা ।
১০| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াসলিটন ,
সেই অনেকদিন পরে এলেনই যদি বস্তাপচা রদ্দি মাল নিয়ে এলেন কেন ?
নষ্টালজিক করে দিতে ? খুব খারাপ... খুব খারাপ..........
হুমমমমমমমমমমমমমমমম .. সেই যে মোদের নানা রঙের দিনগুলি ।
আমার জর্মন পার্কার তো ছিলোই ,ছিলো শেফার্স কলমও । আর ছিলো ইন্ডিয়ান রাইটার । ছিলো ইয়া মোটা মোটা প্রেসিডেন্ট কলম । কালি ধরতো আধা দোয়াত । কলমের শখ ছিলো খুব , আছে এখনও । আমার কলমে কেউ হাত দিলে মেজাজটাই চড়ে যেতো । এখনও কলম জমাই ( জমা করি )।
আর বলাকা ব্লেড ? আমার মানিব্যাগে সারাক্ষন থাকতো । আজও বোধহয় খুঁজলে একটা পাওয়া যাবে । ভেবে বসবেন না যে পকেটমার ছিলাম এককালে ! কাগজ কাঁটা যেতো খুব সুন্দর । ওই কাজেই লাগতো । নকলবাজ ছিলুম ? মোট্টেও না । শৈল্পিক কাজে কাগজ কাঁটতে হতো । সে আর এক শিল্প বিপ্লব ঘটিয়েছিলুম তখন আমাদের জেলা শহরে । সে গল্প কোনও একদিন ।
ব্লগ পাতায় "পুরোনো সেই দিনের কথা ভুলবো কিরে হায়....." করে অমর করে রাখলেন যেন সব ছবির জিনিস ।
২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই , ব্লেড নিয়ে যা করার করতেন , আপনি আবার কথাটা ভাংতে গেলেন কেন ? আমিতো আর কাউকে বলে বেড়াবো না !
কলম সংগ্রহের বাতিক আমারও ছিল , এখন ঘরে দুইটা ইয়থ কলম আছে । পোলা মাইয়া দেখতে চায় , এটাতে কালি দিলে কিভাবে লিখা হয় । আমি বাজারে খুঁজে কালি পাইনি ।
আপনার দীর্ঘ ও সুন্দর মন্তব্য ভাল লাগলো , ভাল থাকুন , শুভ কামনা ।
১১| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: কত কিছু মনে পৈড়া গেলো! আরো যোগ করতে পারতেন ভিসিআর, ভিসিপি, গ্র্যান্ডফাদার ক্লক, টেলিগ্রাফ ইত্যাদি। ফ্যাক্স, টেলেক্স এসবের কি ব্যবহার আছে এখনও? হ্যাজাক লাইত দেখি নাই বহুদিন।
আছেন কেমন? বই আশা করি মানুষজন পছন্দ করেছে।
২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাসান মাহবুব ভাই , আপনার উল্যেখিত এই সব নিয়ে আমি ফেবুতে একটা সিরিয়াল লিখেছিলাম । অনেক কিছুর ছবি আমার সংগ্রহে আছে । এখানে ওই রকম কিছু জিনিসের উল্যেখ করেছি , হারিয়ে যাওয়া বস্তু বলতে যাদের কথা সাধারনত আমাদের মনে আসে না ।
প্রকাশককে জিজ্ঞাস করিনি । আমার জেলা এবং পরিচিত গণ্ডিতে বইটা ব্যাপক সমাদৃত হয়েছে । যা আনিয়েছিলাম সব শেষ । আরও শ'খানেকের অর্ডার করছি ।
বইএর খবর নেয়ায় বেশ ভাল লাগলো , অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১২| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৩
যোগী বলেছেন:
ধুর! আমি কখনো রাজা ফুলাইনি। এটা ফুলালে আর ইউজ করা যেত না।
২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
১৩| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: আহা শৈশবে ফিরে গিয়েছিলাম। ছোট বেলায় মনে পড়ে স্লেট চক ব্যবহার করতাম। আব্বাকে দেখতাম টর্চ লাইটে হক ব্যাটারি ব্যবহার করতে। আর রাজা কত যে ফুলিয়েছি হিসেব নেই। বান্ধবীর মা পরিবার পরিকল্পনাতে চাকুরি করতেন, উনার কাছে আমি এবং বান্ধবী দুজনেই বায়না করতাম এই বেলুন এনে দিতে।
২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকে শৈশবে নিয়ে যেতে পেরেছি দেখে ভাল লাগছে । এই স্লেট ছিল মাটির তৈরি ।
আপনার পোস্টে গিয়ে কমেন্ট করতে পারছিনা । বিষয়টা কি ? নাকি রিপ্লাই দেয়ার ঝামেলায় যেতে চাইছেন না ।
১৪| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪৮
নাবিক সিনবাদ বলেছেন:
২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিশাল লাইকের জন্য বিশাল ধন্যবাদ নাবিক সিনবাদ ।
১৫| ২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:২৬
রিকি বলেছেন: ভাই আপনার পোস্ট দেখে অ্যান্টেনা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে টিভি দেখার দিন মনে পড়ে গেল! সেই অ্যান্টেনাকেই ভুলে গেলেন আপনি... যেখানে কাক বসলে চ্যানেল চেঞ্জ হয়ে যেত...!! হামা ভাইয়ের ভিসিআর সাথে যোগ করলাম...
সিনেমা আটকে গেলে এই টেপ তুলে আমরা সযত্নে আছাড় দিতাম ... ভাই কী দিন মনে করালেন!
আর এই সেই ডিব্বা...!!
এটাকেও ভুলে গেলেন.. ফিতা জড়িয়ে গেলে ইকোনো পেন কাজে লাগত!! ভাই নস্টালজিক হয়ে যাচ্ছি!!
২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রিকি আপু এসবই আমার সংগ্রহে আছে । আমি ইতিপূর্বে ফেবুতে এই নিয়ে সিরিয়াল লিখেছিলাম ।
এই পোস্টে আমি ওই রকম কিছু জিনিসের উল্যেখ করেছি , হারিয়ে যাওয়া বস্তু বলতে যাদের কথা সাধারনত আমাদের মনে আসে না ।
তবে অনেকের ও আপনার আগ্রহ দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে ওইসব নিয়ে একটা পোস্ট দেয়ার আশা রাখছি ।
১৬| ২২ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ১৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৬ আমিও এই ধরণের একটি পোষ্ট দিয়ে ছিলাম। সেটির বিষয় বস্তু ছিল ভিন্ন। তবে যা হউক, আপনার মত গুণী মানুষে পুড়ানো জিনিষ নিয়ে ভাবেন সেটিই সবচেয়ে ভালো লাগার বিষয়।
ভালো থাকবেন।
২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এক কমেন্টে বিজন রয় আমাকে বিষয়টা জানিয়েছেন , আমি ভাবলাম না জানি কপি পেস্টের দায়ে পড়ি কিনা !
অনেক খুজে আপনার পোস্টটি পেলাম । সুন্দর হয়েছে । দারুন !!
২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এক কমেন্টে বিজন রয় আমাকে বিষয়টা জানিয়েছেন , আমি ভাবলাম না জানি কপি পেস্টের দায়ে পড়ি কিনা !
অনেক খুজে আপনার পোস্টটি পেলাম । সুন্দর হয়েছে । দারুন !!
১৭| ২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬
জুন বলেছেন: একটা গোলাপি রঙ এর নাবিস্কো বিস্কুটের প্যাকেট দিতে পারতেন গিয়াস লিটন। ঐ বিস্কিট কি এখন পাওয়া যায়? পুরনো দিনের কথা মনে পড়ে গেল।
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নিন আপু , চা লাগলেও আওয়াজ দিয়েন ! তবে ইফতারির পর
১৮| ২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: আহা, ছবি দেখতে দেখতে আর পড়তে কোথাও জেনো হারিয়ে গিয়েছিলাম!
চমৎকার একটা পোস্ট দিলেন ভাই। ভালো লাগল!!
২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকে আমার ব্লগে প্রথম পেলাম মনে হচ্ছে ।আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ রইল ।
১৯| ২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১০
অশ্রুকারিগর বলেছেন: হায় হায় হায়। এইটা কি জানলাম! ঝুরানি বা রাণিক্ষেত রোগে মায়া বড়ি খাওয়াইতো ! সত্যি ?
কি ডাক্তারি বিদ্যে শিখলাম আমি, জানার তো অনেক বাকি আছে।
অনেক ধন্যবাদ, নস্টালজিক ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য।
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গ্রাম্য চিকিতসা ! এটায় নাকি ভালো কাজ দিতো ।
আমার পোস্টে প্রথম এলেন , ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল অশ্রুকারিগর ।
২০| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
আব্দুল্যাহ বলেছেন: হুম, আগের মোতোই আছেন।
২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: না আব্দুল্যাহ ভাই , ওজন ২ কিলো কমেছে । )
২১| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
জেন রসি বলেছেন: এলিয়েন প্রজন্ম কোন একদিন আপনার এই পোস্টকে ইতিহাসের দলিল হিসাবে উপস্থাপন করতে পারবে।
চমৎকার আয়োজন লিটন ভাই।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:১৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: যেভাবে পারমাণবিক বোম উপহার দিচ্ছেন , এতে মানব সভ্যতা গত হয়ে এলিয়েন আসতে আর বেশি দেরি নাই ।
ধন্যবাদ জানবেন কবি ।
২২| ২২ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: দারুন সব পুরনো দিনের স্মৃতি, এর বেশিরভাগইতো এখন দূর্লভ , এসব ছবি পেলেন কোথায় ভাই?
অনেক ধন্যবাদ এসব মনে করিয়ে দেয়ার জন্য।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সব ছবিই নেট থেকে সংগৃহীত । আপনিও ধন্যবাদ জানবেন ভাই হাসান জাকির ।
২৩| ২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
নস্টালজিক পোস্ট!!!!
কত কিছু মনে করায় দিলেন। অনেক দিন পর আপনার পোস্ট পেলাম।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে দেখে আমারও ভাল লাগছে রঙ্গ ভাই ।
২৪| ২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭
অশ্রুকারিগর বলেছেন: তাই নাকি ! আপনার পোস্টে এই প্রথম আসলাম ! আপনাকে তো অনেক আগে থেকেই জানি সামুতে, আসা হয়নাই হয়তো। শুভকামনাটুকু গ্রহণ করলাম,ভাল লাগা রইলো।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রথম নয় ,এই দ্বিতীয় চমৎকার একজন ব্লগারের সাথে পরিচিত হয়ে আমার ভাল লাগছে ।
''আবার হবেতো দেখা এ দেখাই শেষ দেখা নয়তো !''
২৫| ২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫
এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: নস্টালজিক হয়ে গেলাম
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পোস্টে নজর বুলানো ও মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান ।
২৬| ২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭
পুলহ বলেছেন: খড়মের ব্যাপারটা বিশেষ ইন্টারেস্টিং। তবে আমার তো মনে হইতেছে- এইটা পইড়া পায়ে হাটার চেয়ে খড়ম দিয়া হরতালে পিকেটিং করাটা সহজ, হা হা হা।
"সামুর এক মুরুব্বি বলেছিলেন পোস্ট দেয়ার মত কিছু যদি লিখতে না পার তাহলে ছবি পোস্টই ভরসা । "-- সাজেশনটা মনে রাখলাম।
অতীত ধরে রাখার প্রচেষ্টা ভালো লাগলো। নিজেদের 'রুট' ভুলে না যাবার জন্য এর প্রয়োজন আছে।
ভালো থাকবেন লিটন ভাই। শুভকামনা!
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পিকেটিং তখন ছিল কিনা জানিনা , তবে সেকালে মুরুব্বিরা খড়ম দিয়ে বেয়াড়া পুত্রকে সাইজ করার অনেক গল্প আমাদের এলাকায় প্রচলিত আছে । আপনিও শুভ কামনা জানবেন ।
২৭| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪৬
লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া ব্লগে আসিনাত তাই কমেন্ট অপশন অফ আছে। মে বি সারাজীবনের জন্যই অফ করে দিয়েছি কমেন্ট অপশন।
২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:২০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: না । এটা কোন কাজের কথা নয় । আশা করি আগামী পোস্টে অপশন অন করে আমাদের গফসফের সুযোগ করে দিবেন ।
২৮| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪১
সুলতানা রহমান বলেছেন: খড়ম পায়ে দিয়ে আপনি তিন আছাড় খেলেন! আর আমি খালি ভাবতেছি আছাড় তিন নাম্বারটাতে গিয়ে শেষ হলো ক্যামনে? আমি অনেক ছোটবেলায় একজনের পায়ে খড়ম দেখছিলাম।
ব্লগের একটা ব্যাপার খুব ভালো লাগে। যেসব কথা এম্নিতে বলা যায় না সেসব ব্লগে বলা যায়। ছোটবেলায় রাজা আমিও ফুলাইছি। মাঝে মাঝে কোন কোন বাচ্চার হাতে এখনো দেখা যায়, দেখলেই আমার ওয়াক করে বমি করতে ইচ্ছে হয়।
পার্কার কলম একটা আমারো ছিলো। রেডিও যখন শুনতাম তখন ব্যাটারিগুলোর বিজ্ঞাপন দিতো।
খুব ভালো হইছে পোস্ট।
২৩ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি চাইছিলেন আছাড়টা চলতেই থাকুক ------
''ব্লগের একটা ব্যাপার খুব ভালো লাগে। যেসব কথা এম্নিতে বলা যায় না সেসব ব্লগে বলা যায়।''
সেই হিসাবে বলছি , আমি আর আমার দোস্ত সেলিম পুকুর থেকে কুড়িয়ে কত ফুলাইছি ! ওয়াক ওয়াক !!!
কাকার হাতে মাইর না খাইলে আরও ফুলাইতাম । (জীবনে প্রথম- কি কারনে মাইর খাইলাম সেটাই বুঝলাম না !!)
২৯| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪১
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ,
ব্লেড নিয়ে যা করার করতেন , আপনি আবার কথাটা ভাংতে গেলেন কেন ? আমিতো আর কাউকে বলে বেড়াবো না !
হুমমমম এ্টা বিশ্বাস করে বসে থাকি আর কি ! পাব্লিক রে বিশ্বাস কি ??? আগে ভাগে না বলে রাখলে আপনিই হয়তো পুলিশের মতো চার্জশিট দিয়ে বসতেন --- কয়জোনের পকেট কাটছেন ? লগে আর ক্যারা ক্যারা ছিলো ? কয়দিন যাবৎ এই ব্যবসা করেন ? কয়ডা ব্লেড আছে লগে ? ব্লেডের সাপ্লায়ার ক্যারা ক্যারা ...................
হের লইগ্গাই আগে ভাগে ব্লগ কোর্টে ১৫৪ ধারায় জবানবন্দী দিয়া রাকলাম ...।
২৩ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আজ দুদিন আপনাকে স্টাডি করছি , আর আপনার রসবোধ উপভোগ করছি । ''তেমনি আবার ডায়রিয়া, কলেরায় আপনার লাইফের “ওয়ারেন্টি” কার্ডের মেয়াদ এক ঝটকায় উত্তীর্ণ হয়েও যেতে পারে । '' অথবা ''ত্যাদোরগুলো হলো নন-পেয়িং গেষ্টদের মতো । যারা আপনার ঘরেই বিনে পয়সায় শোয়-খায় আবার সুযোগ পেলেই আপনার মোবাইল, পায়ের জুতো কিম্বা প্যান্ট-লুঙির মতো কিছু একটা হাপিস করে দেয়, তাদের মতো । '' কিংবা এই কমেন্ট -''কয়জোনের পকেট কাটছেন ? লগে আর ক্যারা ক্যারা ছিলো ? কয়দিন যাবৎ এই ব্যবসা করেন ? কয়ডা ব্লেড আছে লগে ? ব্লেডের সাপ্লায়ার ক্যারা ক্যারা ................... B:-) '' হাহাহাহাহা আপনার রসবোধের তারিফ করছি মশাই।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আহমেদ জী এস ভাই ।
৩০| ২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:১৭
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: রাত্তির বারোটায় ব্লগে বসেই এরকম নস্টালজিক হয়ে পড়ব ভাবি নি। অনেক ধন্যবাদ এরকম একটা পোস্টের জন্য আপনাকে।
২৩ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকে পেয়ে খুব ভাল লাগছে প্রোফেসর , আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা ।
৩১| ২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:০৬
অশ্রুকারিগর বলেছেন: চমৎকার একজন ব্লগার , এটা আপনি একটু বাড়িয়েই বলেছেন। আফটারঅল, আমি নিজেকে ব্লগারই মনে করিনা। আমার চোখে আমি সামুর একজন গুণমুগ্ধ পাঠক মাত্র।
কেন আসবনা ভাই ? আগে তো শুধু পড়তাম, পড়ে প্রতিক্রিয়া শেয়ার করার জন্যই তো এই একাউন্ট খোলা।
সুলতানা রহমানের কমেন্ট পড়ে আমার নিজের একটা ঘটনা মনে পড়লো।
ছোটবেলায় একবার গ্রামে গিয়ে কাজিনের দোকানে রাজা কেনার জন্য বায়না ধরেছিলাম আমিসহ বাকি পিচ্ছি কাজিনরা। দোকানদার কাজিন তখন বলেছিলো " কার জিনিস কে ব্যবহার করে"। তখন কথাটা অদ্ভুত মনে হয়েছিলো এজন্যে এখনো মনে আছে।
২৩ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ''চমৎকার একজন ব্লগার , এটা আপনি একটু বাড়িয়েই বলেছেন। আফটারঅল, আমি নিজেকে ব্লগারই মনে করিনা। আমার চোখে আমি সামুর একজন গুণমুগ্ধ পাঠক মাত্র। '''
হুম!! বিনয় বটে ! আমি কি করেছিলাম সে কাহিনি সুলতানার রিপ্লাইয়ে আছে ওয়াক ! অয়াক!!
৩২| ২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৪৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জীবনের সবচেয়ে বড় ধাক্কা হলো 'রাজা'র ব্যবহার জানার পর...
২৩ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কেন রাজা যে বেলুনের কাজও চলতো তা আপনি জানতেন না !!!
৩৩| ২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:৪৫
ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: 'আমাদের সময়' নস্টালজিক একটা শব্দ।শুনলেই পুরনো কথা মনে পড়ে যায়।এখানে কিছু জিনিস আছে যা আমি দেখি নাই।যেমন,মেস লাইট।আমি ছোট থেকেই কাগজের গুলা দেখে আসছি।অন্যান্য জিনিসগুলা দেখলেও ব্যাবহার খুব কম দেখেছি।কজ আমার বয়সে এগুলা না দেখারই কথা।
২৩ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কাগজের যেটার কথা বলছেন ওটা ম্যাচবক্স । আমাদের সময় ই ম্যাচবক্স ছিল পাতলা কাঠের তৈরি । কাগজ এসেছে অনেক পরে । মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ঈশান ।
৩৪| ২৩ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
২৪ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কাজী ফাতেমা ।
৩৫| ২৩ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
মনের ভুলে ঢাকনা ছাড়া কলম পকেটে আর জামার মাঝে কি দারুন শিল্পকর্ম
০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক সময় বন্ধুদের কাছ থেকে কলম নিয়ে কিছু লিখে ক্লিপ উলটো লাগিয়ে পকেটে ঢুকিয়ে দিতাম ।
তার পর আপনার উল্ল্যেখিত শিল্প কর্ম ।
( দেরিতে রিপ্লাইয়ের ত্রুটি মার্জনা করবেন ভৃগু ভাই)
৩৬| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। পুরনো স্মৃতি মনে করিয়ে দিয়ে গেল। সে আমলে টেবিল ল্যাম্পটা একটা সুন্দর উপহার সামগ্রী হিসেবে বিবেচিত হতো। কলম আর কালির দোয়াত দেখে আমার "প্রেসিডেন্ট" কলমের কথা মনে পড়ে গেল। গোল গোল বড় ট্যাবলেটের মত চ্যাপ্টা কিছু বস্তুকে গুঁড়ো করে পানিতে ভিজিয়ে কালি বানানো যেত। পরে সেটা দোয়াতে ভরা যেত। ঐ ধরণের লাইটার আমার বাবাও ব্যবহার করতেন। আর ঐ ধরণের খড়ম পায়ে দিয়ে নানা যখন স্বচ্ছন্দে হেঁটে বেড়াতেন, তা দেখে অবাক হ'তাম। আমি নিজেও ব্যবহার করতে গিয়ে আপনার মত অনেক আছাড় খেয়েছি, পায়ের দু'আংগুলের মাঝে ব্যথা হয়ে যেত। আর ঐ শ্লেটে লেখার অভিজ্ঞতাও আমার রয়েছে।
০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:১৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার বড় ভাইদের বিয়েতে এই ল্যাম্প উপহার পড়েছিল । কালির বড়ি আমি ব্যবহার করিনি একজনকে গুলে কালি বানাতে দেখেছিলাম । লাইটার টা হারানোর ভয়ে অনেকে চেইন দিয়ে কোমরে আটকিয়ে রাখতেন , যেন যক্ষের ধন ।
আপনার স্মৃতি উস্কানো চমৎকার মন্তব্য ভাল লাগলো ।
৩৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: পোস্টটা একজনকে শেয়ার করে বিপদে পড়েছিলাম। রাজার ফটোটাই শেয়ারের ইমেজ হিসেবে ওঠে গিয়েছিল।
০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাহাহাহাহাহা কি শুনাইলেন গেম ভাই
৩৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:১৬
রাশেদ রাহাত বলেছেন: আহা, বলাকা ব্লেডের সেই দিন গুলো। আর রাজা পোট্কার কথা কি আর কমু। থেংকু ভ্রাতা।+++++++++++্
০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপ্নাকেও থেঙ্কু রাশেদ ।
৩৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৬
মাদিহা মৌ বলেছেন: টেবিল ল্যাম্পটা ছাড়া বাকিগুলি দেখা হয়েছে। তবে খড়ম দেখেছি এক পাটি।নতুন করে বাড়ির কাজ ধরার জন্য পুরোনো বাড়িটা যখন ভেঙ্গে ফেলা হয়, তখন স্টোররুম থেকে একপাটি খড়ম উদ্ধার হয়েছিল। আমি ওই একপাটি খড়ম পায়ে দিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হেঁটেছিলাম। পরে ওটাও কই যে চলে গেছে, আল্লাহ মালুম!
১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মাদিহা মৌ আপনার কমেন্টটি নোটিফিকেশন শো করেনি, তাই নজরে আসেনি। বিলম্বে রিপলাই ত্রুটি মার্জনীয় ।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:০৫
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগলো। সত্যিই অসাধারণ একটি পোষ্ট। নস্টালজিক হয়ে পড়েছিলাম। আপনার বইয়ের খবর কি ভাই। কেমন সাড়া পাচ্ছেন?