নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আনারকলি আর শাহজাদা সেলিমের প্রেম কাহিনী নিয়ে বাংলাদেশ,ভারত আর পাকিস্থানে কত যে সিনেমা নাটক আর সাহিত্য রচিত হয়েছে তার কোন ইয়ত্তা নাই। শত বছর ধরে মুখে মুখে ঘুরে ফিরেছে এই বিয়োগান্তক করুন প্রেম গাঁথা । ভারতে তৈরি হয় সর্বকালের সেরা মুভি ‘মুঘল-এ-আজম।‘আগস্ট ৫, ১৯৬০ সালে মুক্তির পর এই চলচ্চিত্র বক্স অফিসের অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গে বলিউডের সর্বকালের সর্বোচ্চ আয় করা চলচ্চিত্রের তালিকায় স্থান করে নেয় যা ১৫ বছর অক্ষুন্ন ছিল। অন্যান্য অসংখ্য পুরস্কারের পাশাপাশি মুঘল-এ-আজম একটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং তিনটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জয় করে। প্রথম কোন ভারতীয় চলচ্চিত্র হিসেবে কালার ডিজিটাইলেজেশন করে, ২০০৪ সালে বাণিজ্যিকভাবে পুনঃবার মুক্তি দেয়া হয় এবং আবারো ব্যবসায়িকভাবে সাফল্য অর্জন করে।
হিন্দি আনারকলি মুভিতে দিলিপ কুমার ও মধুবালা
নওরোজের কোন এক দিনে সবে মাত্র সূর্য অস্ত গেছে। স্বয়ং সম্রাট আকবরের উপস্থিতিতে সবাই আমোদ প্রমোদে ব্যাস্ত। এটাই তখন কার রেওয়াজ। বাংলা নববর্ষের আনন্দে সম্রাট নিজেই উপস্থিত থাকতেন। সম্রাটের জন্মদিনের পর এটাই সবচেয়ে জাকঝমক পূর্ন অনুষ্ঠান।
প্রিয়ভাজনদের নিয়ে জলসা ঘরে বসেছেন সম্রাট আকবর। ঘর জুড়ে লোবানের ঘ্রাণ।ফরাসী শরাবে সবাই একটু ঘোরগ্রস্ত। রাত প্রায় দ্বিপ্রহর, হঠাৎ আকবর আসন ছেড়ে দাঁড়ালেন, সাথে সাথে দাঁড়িয়ে গেলো পাত্র মিত্র সভাসদ সকলেই। আকবর নাটকীয় ভঙ্গিতে জানালেন, আজ এই খুশির দিনে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেবো এক রক্ত গোলাপের সাথে। যার রূপ পাকা আনারের দানার মতো রক্তিম আর টসটসে। আর যৌবন রক্তজবার কলির মতো। আমি ভালোবেসে তার নাম দিয়েছি আনারকলি। তুরস্কের সুলতান আমার জন্য এই উপহার পাঠিয়েছেন। সবাই মৃদু করতালির মাধ্যমে খুশি প্রকাশ করলো। জলসা ঘরের মঞ্চে ছড়িয়ে পড়লো চন্দনকাঠের ধোঁয়া।
কে ছিলেন আনার কলি-
ইতিহাসে এই নারীকে নিয়ে অনেক মত, অনেক গল্প। কেউ বলে আনার কলি, আবার কেউ বলেন তার প্রকৃত নাম নাদিরা বেগম, কেউ বলে শার্ফ-উন-নেসা। তিনি ছিলেন এক ইতালীয় সওদাগরের সুন্দরী কন্যা। আনারকলি একদিন তার পিতার সঙ্গে আফ্রিকার উত্তর উপকূল থেকে সওদাগর জাহাজে করে যাত্রা করে, তখন তার বয়স মাত্র ১৫। জলদস্যুরা তার বাবাকে হত্যা করে তাকে অপহরণ করে এবং ইস্তাম্বুল ক্রীতদাস বাজারে বিক্রি করে। পরবর্তীতে মনোরঞ্জনের বিভিন্ন রকম তালিম নেয়ার পর তার অবস্থান হয় এক ধনাঢ্য ব্যক্তির কাছে । ওই ব্যক্তি তাকে কিছুদিন পর তুরস্কের সুলতানের কাছ নজরানা পাঠায়। এবং সর্বশেষ তুরস্কের সুলতান আনারকলিকে সম্রাট আকবরের কাছে পাঠান।
যাক, আমরা আবার সম্রাট আকবরের নওরোজ অনুষ্ঠানে ফিরে যাই।
বাদশাহর ঘোষণার পর রাজ ভৃত্যরা জলসা অনুষ্ঠানের চারিদিকে কৃত্রিম ধোয়া সৃষ্টি করলেন। যা ছিল চন্দন কাঠের তৈরী। সুবাসিত ধোয়ার মধ্য থেকে বের হয়ে আসল আনারকলি। একটি অর্ধ স্বচ্ছ ওড়নায় তার দেহের ওপরের অংশ আচ্ছাদিত। নীচে একটি ঢোলা পাজামা। আনারকলি তার দু বাহু ওপরে তুলে সমগ্র দেহটি দোলাতে আরম্ভ করল। নেই কোন বাদ্য যন্ত্র, কেবল তার হাতের চুড়িগুলোর সংঘর্ষে সৃষ্ট মূর্ছনা আর নুপুরের কিন্নরই তার সঙ্গী। বুনো সর্পিল ভাবে নেচে চলল আনারকলি।
আলোছায়ার মঞ্চে নূপুরের নিক্কন আর ঘোমটা টানা এই তন্বীর আলতা রাঙা দুটি পা, ইরানি কারুকাজের পোশাক পরা তন্বী সুর তুললো কণ্ঠে। এতো মিহি আর সুরেলা সে কণ্ঠ শ্রবণে তন্ময় হয়ে রইলো সকলে। মুগ্ধতার আরো বাকি ছিলো- নাচের এক পর্যায়ে যখন ঘোমটা টানা ওড়না বাতাসে ছুঁড়ে দিলো। আর সে ওড়না উড়ে গিয়ে পড়লো শাহজাদা সেলিমের (পরবর্তীতে সম্রাট জাহাঙ্গীর) গায়ে । সেলিম তাকিয়ে দেখলো মঞ্চের এ তন্বী মর্তের কোন রমনী নয়। সে অন্য কোন গ্রহ থেকে আসা রূপসী। মোমবাতির প্রকম্পিত আলোতে শাহজাদা সেলিম দেখলেন তার গাঢ় নীল চোখ, ডিম্বাকৃতি মুখমণ্ডল, খাড়া নাক এবং অসাধারণ গুনাবলিতে প্রথম দর্শণেই মুগ্ধ হয়ে গেলেন শাহজাদা সেলিম। তার হৃদস্পন্দন প্রায় বন্ধ হয়ে যাবার উপক্রম হলো। এতো রূপ কোন মানবী অঙ্গে থাকতে পারে সেলিম তা আগে কখনো দেখে নি। আর তার ওড়না থেকে যে ঘ্রাণ আসছে তাতে মোহগ্রস্ত হয়ে গেলো শাহজাদা সেলিম। মুগ্ধ হয়ে দেখলো তার নাচ, শুনলো গান। এ অপ্সরাকে তার পেতেই হবে। সেটা যে কোনো মূল্যেই হোক!
আনারকলিকে পেতে সেলিম ঘুষ দিয়ে হাত করেন সম্রাট আকবরের খাজানসারা (হেরেমের রক্ষী)কে।
আকবর তিন সপ্তাহের জন্য শিকারে গেলে খাজান সারা অতি গোপনে আনারকলিকে শাহজাদা সেলিমের খেদমতে হাজির করেন।পরবর্তীতে স্পষ্ট হয়ে উঠে যে, আনারকলিও তার প্রেমে মজেছিলেন। তারা অভিসারে যেতেন। তবে তাদের মধ্যকার দেখা সাক্ষৎ গোপন রাখা হতো। তাদের রোমাণ্টিক সম্পর্কের সময় আনারকলির বয়স ছিল চল্লিশের কোঠায় কিংবা তার চেয়ে বেশি। শাহজাদা সেলিমের বয়স ছিল ত্রিশের কোঠায়।
পরবর্তীতে সেলিম ও আকবরের জীবনি লেখক আকবরের অতি বিশ্বস্ত আবুল ফজলের বুদ্বিতে ধরা পড়ে যে আনারকলি আর সেলিম প্রেমে মজেছেন। সম্রাটের নির্দেশে বন্ধ হয়ে গেলো সেলিমের হেরেমে যাওয়া। কিন্তু যে গভীর প্রেমে মজে আছে সেলিম আর আনারকলি তাতে দূরত্ব মানা কঠিন, মানা কঠিন বাধা-বিপত্তি।
রাতের আঁধারে গোপনে তারা দেখা করবে নদীর তীরে ভাঙ্গা মন্দিরের ওখানে। এমনটাই চিঠিতে জানালো শাহাজাদা আনারকলিকে। আনারকলি চিঠি পড়ে অপেক্ষায় থাকলো রাত্রি নামার। রাতে আঁধার ঘন হলে হেরেমের রক্ষীর সহায়তায় আনারকলি বের হয়ে গেলো হেরেম থেকে।
তারপর ধীরে চলে গেলো পূর্ব নির্ধারিত স্থানে। মিলিত হলো প্রেমিক শাহাজাদা সেলিমের সাথে। কিন্তু, সম্রাট আকবর যেহেতু আগেই সব টের পেয়ে গিয়েছিলো তাই তার সেনাদের হাতে ধরা পড়ে গেলো সেলিম-আনারকলি।
আকবর বন্দী করে আনারকলিকে হেরেম খানায় নিয়ে যায় সেখানে সেলিমের উপস্থিতে আনারকলিকে জ্যান্ত কবর দেবার শাস্তি দেয় যেন আনারকলি তিলে তিলে মারা যায়। পরে জানা যায় সেলিমের অনুরোধে তার দাদী হামিদা সম্রাট আকবরের মা আনারকলিকে গোপনে বিষ সরবরাহ করে যেন কষ্ট পেয়ে না মারা যেয়ে এক বারে মারা যায়।
পাকিস্তানের লাহোরে অবস্থিত আনার কলির মাজার
পরবর্তীতে সেলিম, আনারকলির স্মৃতির উদ্দেশ্যে এক সমাধি সৌধ নির্মান করেন লাহোরে। আজো আছে সেটা। সৌধটি অষ্টভুজাকৃতি। আছে আটটি গম্বুজ। গম্বুজগুলো নির্মিত স্তম্ভের ওপর। একটি স্তম্ভে লেখা আছে আল্লাহর নিরানব্বইটি নাম আর দুই লাইনের একটি ফারসি কবিতা:
তা কিয়ামাত শুকর গুইয়াম কারদিগারি কিশ রা
আহ, গার মান বাজ বিনাম রু ইয়ার-ই-খুশ রা
“একবার, আর একবার দেখতে পাই প্রিয়তমার মুখ যদি
ঈশ্বর, তোমার নাম ডেকে যাবে হৃদয় কেয়ামত অবধি”
তথ্য সুত্র- Click This Link
http://cholontika.com/মà§à¦˜à¦²-সালতানাতের-তিন-রমণী/
http://www.protikhon.com/মà§à¦˜à¦²-সালতানাতের-সেলিম-আন/
http://www.priyo.com/2014/09/04/103304.html
https://bn.wikipedia.org/wiki/মà§à¦à¦²-à¦-à¦à¦à¦®
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা ।
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: জেনে ভাল লাগল। ইতিহাসে এ নিয়ে বহুরকম মতামত আছে।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ইতিহাস যখন কিংবদন্তীতে রূপ নেয় তখন নানা ডালপালা মেলে। তার উপর যদি নাটক সিনেমা হয় তখন মুলের থেকেও ইতিহাসের বিচ্যুতি ঘটে যায় । মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানবেন ঢাকাবাসী।
৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৬
ক্লে ডল বলেছেন: খুব ছোটবেলায় টিভি সিরিয়ালে দেখেছি। স্মৃতিতে নেই। প্রাণবন্ত বর্ণনায় জানা হল সম্রাট সেলিম আর আনারকলির প্রেম গাথা।
ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠে আনন্দিত! অনেক ধন্যবাদ ক্লে ডল
৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০০
পুলহ বলেছেন: তাজমহলের কথা জানতাম, আজকে লাহোরের আরেক তাজমহল আর তার পেছনের কাহিনীর সাথে পরিচিত হলাম।
সাবলীল লেখনী, কোথাও সুর কাটে নি।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন এতো চমৎকার একটা লেখা দেবার জন্য।
শুভকামনা লিটন ভাই
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্য খুব ভাল লাগলো । ধন্যবাদ জানবেন পুলহ।
৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আনারকলি।
পরিণতিটাই হয়তো এতো আগ্রহের কারণ। পোস্টে +
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপ্নিওতো রাজপুত্র ! এইসব আকাম কইরেন্না আবার
৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১১
প্রামানিক বলেছেন: আনার কলির জীবন্ত কবর দেয়ার কাহিনীটাই হৃদয় বিদারক।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মুঘল ই আজম দেখেছিলেন নাকি প্রামানিক ভাই? ছবিতে কিন্তু আনার কলি শেষ মুহূর্তে বেঁচে যায়।
মুঘল সম্রাজ্যের অধিপতি আকবরের কোন সন্তান ছিল না, এক পীরের দরগায় প্রার্থনার ফলে জন্ম হয় শাহজাদা সেলিমের। ছেলের জন্মের সংবাদে খুশি হয়ে সম্রাট এক দাসীর সাথে প্রতিজ্ঞা করেন যে দাসী যা চায় তিনি তাই দিবেন।
শেষ দৃশ্যে সেলিমের জন্মের সংবাদ দেয়ার সময় দাসিকে দেয়া ওয়াদার কল্যাণে আনারকলির জীবন রক্ষা পায়। দাসি ওই ওয়াদার কথা স্মরণ করিয়ে আনার কলির প্রান ভিক্ষা চায়। সম্রাট রাজি হন, তবে শর্ত হিসেবে দাসিকে আনারকলিকে নিয়ে মোগল সম্রাজ্য ছেড়ে বহুদূর চলে যেতে বলা হয় এবং আনারকলি মুক্ত হয় ঠিকই কিন্তু সেলিমের চোখে এবং মোগল সম্রাজ্যের ইতিহাসে তাকে মৃত হিসেবে প্রচার করা হয়।
৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০০
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ,
দিশেহারা রাজপুত্রকে দিশেহারা করে দিচ্ছেন কেন, এইসব আকাম কইরেন্না আবার একথা বলে ?
প্রেম কি একটা আকাম ?
অথচ শিরোনামে তো আপনি লিখেছেন - মুঘল হেরেমে ঝড় তোলা প্রেমকাহিনী
যে প্রেম অধরাই থেকে গেছে অথচ বড় বেশি বেজে গেছে বুকে , সে প্রেম কি "আকাইম্মা" হয় ? সে তো ঝড়ের মতো ওলট- পালট করে দেয় পুরো হৃদয়টাকেই । গানেই তো আছে --
পেয়ার কিয়া তো ডরনা কেয়া
পেয়ার কিয়া কই চোরি নেহী কি
চুপ চুপ কে আহে মরনা কেয়া..।
প্রেম তো মরনেও ভয় পায়না ।
আর সে কারনেই খোয়া হুয়া পেয়ার কে লিয়ে এক বেচাইন দিল পুকার তে হ্যাঁয় আসু বহাকে----
“একবার, আর একবার দেখতে পাই প্রিয়তমার মুখ যদি
ঈশ্বর, তোমার নাম ডেকে যাবে হৃদয় কেয়ামত অবধি”
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই, আনার ছিল সম্রাট আকবরের রক্ষিতা, শয্যাসঙ্গিনী।
বাপের রক্ষিতার সাথে পোলার প্রেম তাই এটাকে আকাম বলেছি।
দিশেহারা মানুষ তাই একটু সতর্ক করলাম আরকি !
৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৭
সুমন কর বলেছেন: বিস্তারিত জানিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ কবি।
৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ছোট বেলায় আনারকলি বিষ্কুট আমার খুব প্রিয়।
আজ আনারকলির ইতিহাস জেনে ভালো লাগলো ।
ধন্যবাদ জানবেন ভাই, এমন একটা পোষ্ট লেখার জন্য ।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ফুলের মত দেখতে এই বিস্কুটটার নাম আনার কলি কেন বুঝে আসেনা তবে খেতে ভালোই।
ধন্যবাদ জানবেন শাহরিয়ার কবীর ।
১০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০০
সোহানী বলেছেন: ওয়াও লিটন ভাই ট্রাম্পের ধাক্কার মাঝে দারুন একটা লিখা..... আমার ও খুব আগ্রহ এ ধরনের ইতিহাস জানার। সত্যিই আনারকলিদের জন্য খুব দু:খ হয়। যুগে যুগে শুধু আনারকলিরাই শাস্তি পেয়ে গেল....
১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক সুন্দর মন্তব্য, অনেক ধন্যবাদ সোহানী।
১১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১০
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: বেশ ভালো লাগা নিয়েই গতকাল পোস্টটা পড়লেও মন্তব্য করে ওঠা হয় নি।
তাই আজ হাজিরা দিয়ে গেলাম।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ৫ নম্বর মন্তব্যটা কে করলো রাজপুত্র?
১২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৯
নীলপরি বলেছেন: আপনার উপস্থাপন খুবই ভালো লাগলো । এই বিষয় নি্য়ে আমি একটু ভিন্নমত । একটা পোষ্টও দিয়েছিলাম । কখনো সময় পেলে দেখবেন ।
আপনার পোষ্টে ++
শুভকামনা ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লিংকটা দিলে উপকৃত হতাম ।
১৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩
মেহেরুন বলেছেন: ইতিহাস জানতে ভালো লাগে। পোস্ট ভালো লাগলো। প্রিয়তে নিলাম। কেমন আছেন ভাইয়া???
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক দিন পর মেহেরুনকে দেখে ভাল লাগছে। আল হামদুলিল্লাহ ভাল আছি।
প্রিয়তে নেয়ায় কৃতজ্ঞ , আপনার জন্য শুভ কামনা , পরী আর পরীর বাপের জন্যও ।
১৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বেশীরভাগ মানুষের জীবনে দু:খের পাল্লাই ভারী।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুখের চাহিদা অসীম তাই দুখের পাল্লাটা ভারী বলে মনে হয় । ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।
১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাগ্যিস সুন্দরী হয়ে জন্মাই নাই ,তাইলে কার নজরে পরে এমন জীবন্ত কবরে যেতে হত
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাহাহাহাহ , মজার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মনিরা'পু।
১৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৯
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ছোট বেলায় আনারকলি নামে একটা বিস্কুট খাইতাম। চায়ে চুবাইয়া চুবাইয়া খাইতে সেই মজা লাগতো। এখন পাওয়া যায় কিনা জানি না।
পোস্টের শিরোনামে আনারকলি দেখে সেই আনারকলির কথা মনে পড়লো।
অসম্ভব ভালোলাগা পোস্টে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাহাহাহাহা জি ভাই আমিও খাইছি আনার কলি বিস্কিট , ডাইসটা ছিল ফুলের মত ।
১৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৪
শায়মা বলেছেন: প্রিয়তে রেখে দিলাম ভাইয়া!
আনারকলি আমার বিশেষ প্রিয় একজন মানুষ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রিয়তের জন্য ধন্যবাদ শায়মা , সাথে অনেক শুভ কামনা
১৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: অসাধারণ একটা প্রেম কাহিনীর সাবলীল বর্ণনা পড়ে মুগ্ধ হ'লাম। ধন্যবাদ। + +
পুলহ এর কথাই (৪ নং মন্তব্যে) আমিও পুনর্ব্যক্ত করছি- সাবলীল লেখনী, কোথাও সুর কাটে নি।
প্রামানিক এর মন্তব্যের (৬ নং) উত্তরে দেয়া আপনার ব্যাখ্যাটুকুর জন্যও ধন্যবাদ। ভাল লাগলো জেনে।
বহুদিন পর চাঁদগাজী সাহেবের (১৪ নং) একটা পরিচ্ছন্ন মন্তব্য দেখতে পেলাম।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ একনিষ্ঠ পাঠক জনাব খায়রুল আহসান ভাই।
১৯| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৪
নাগরিক কবি বলেছেন: লিটন ভাই, অক্ষর অনীক নামে আমি আপনার পাবলিক পোস্টে একটা মন্তব্য করেছি। আপনি দেখুন রিকু দেওয়া আছে।আপনার যেই বড় লিস্ট । মন্তব্য টি ডিলেট করে দিয়েন।
১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এখন কি অক্ষর অনীক নাম পাল্টে গেছে?
২০| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার এই চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ লেখাটি আগে পড়া হয়নি। মন্তব্য কলামে লেখাটির শিরোনাম দেখে পড়ে ফেললাম। সত্যিই অসাধারণ লিখেছেন। আনারকলির মাজার লাহোরে আছে জানতাম। আপনার সৌজন্যে মাজারের ছবি দেখা হলো। আর মুঘলে আজম মুভি হওয়ার কারণে ডকুমেন্টারির সাথে তুলনা না করাই সমিচীন।
ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন।
২০ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক আগের এই পোস্টে একজন মন্তব্য করে গেছেন, সেই মন্তব্যের রিপ্লাইএর রেশ ধরে আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাই এর দৃষ্টি আকৃষ্ট হওয়ায় আমি আনন্দিত।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ হেনা ভাই।
২১| ২০ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯
রানার ব্লগ বলেছেন: ভালো লাগলো, কিছুটা জানা ছিল, আপনার লেখার মাধ্যমে পুরটা জানা হোল। ধন্যবাদ।
২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনিও ধন্যবাদ জানবেন রানা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯
স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা বলেছেন:
অজানা তথ্য জানা হল ।ধন্যবাদ।