নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাংলাদেশি ফ্যাশন মডেল এবং ডিজাইনার বিবি রাসেল। মাতার বাড়ি ঢাকা আর পিতা রংপুরের। জন্ম ১৯৫০ সালে চট্টগ্রামএ।
পিতার নাম মুখলেসুর রহমান এবং মাতা শামসুন্নাহার রহমান। বিবি রাসেলের মাতা-পিতা দুজনেই সংস্কৃতিপ্রিয় মানুষ ছিলেন। পিতা-মাতার পাঁচ সন্তানের মধ্যে বিবি রাসেল তৃতীয়। তার স্কুলজীবন কেটেছে রাজধানীর টিকাটুলীর কামরুন্নেসা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে। পরবর্তীতে তিনি ছিলেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের ছাত্রী। তারপরই লন্ডনে গ্রাজুয়েশন করতে যান। ১৯৭৫ সালে যুক্তরাজ্যের লন্ডন কলেজ অফ ফ্যাশন থেকে ফ্যাশন ডিজাইনের ওপর গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি।
১৯৭২ সালে প্রথম বাংলাদেশি নারী হিসেবে লন্ডন কলেজ অব ফ্যাশনে পড়তে যান। একইসঙ্গে শুরু করেন মডেলিং। ১৯৭৫ সালে লন্ডনে স্নাতক প্রদর্শনীতে নিজের কল্পনায় করা ১০টি নতুন ডিজাইনের পোশাক প্রদর্শন করেন। এই পোশাকে মডেলিংও করেন তিনি। পোশাকে বৈচিত্র্য ও আধুনিকতার সমন্বয় ঘটানোর কারণেই তিনি সবার দৃষ্টি আর্কষণ করতে সক্ষম হন। তখন থেকেই তিনি বিভিন্ন নামকরা ম্যাগাজিনের ফ্যাশন মডেলসহ ২০ বছর কাজ করেন পৃথিবীর সব নামি-দামি ফ্যাশন ডিজাইনারদের সঙ্গে। এরপর বিবিকে আর পেছনে তাকাতে হয়নি। মেধা ও ফ্যাশন নিয়ে ব্যতিক্রমী চিন্তার কারণে বিশ্বের ফ্যাশন বোদ্ধাদের আগ্রহের কেন্দ্রে চলে এলেন পাঁচ ফুট ১০ ইঞ্চি উচ্চতার বিবি।
স্নাতক শেষের পর পরই তিনি মডেলিংয়ের প্রস্তাব পেলেন ইভস সেন্ট লরেন্ট, কার্ল লেগার ফিল্ড, জর্জিও আর্মানির মতো বিখ্যাত ব্র্যান্ডের তরফ থেকে। ১৯৭৬ সালে মডেলিং ক্যারিয়ারের সূচনা করেন। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত তিনি ছিলেন ভোগ, হারপার’স বাজার এবং কসমোপলিটনের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় মডেল। বিশ্বের অভিজাত প্রায় সব ব্র্যান্ডের মডেল হয়েছেন। যেমন- কোডাক, কোকো শ্যানেল, বিএমডাবি্লউ, ইভস সেন্ট লরেন্ট, টয়োটা, কার্ল লেগার ফিল্ড, জর্জিও আরমানি ইত্যাদি। ক্যাটওয়াক করেন নাওমি ক্যাম্পবেল, ক্লদিয়া শিফারের মতো সুপার মডেলদের সঙ্গে।
জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠে দেশীয় বস্ত্র ও হস্তশিল্প নিয়ে কাজ করার ইচ্ছায় স্থায়ীভাবে বাংলাদেশে ফিরে এসেছিলেন বিবি ১৯৯৪ সালে। ইউরোপীয় মডেলিং ও ফ্যাশন ডিজাইনিং জগতের পিছুটান ছেড়ে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত তাঁতপল্লীতে গিয়ে গামছা, খাদি কিংবা জামদানির মতো দেশীয় বস্ত্র সংরক্ষণ ও উন্নয়নে মনোযোগ দিয়েছিলেন। মনোযোগ দিয়েছিলেন দেশীয় হস্তশিল্পকে বিশ্ববাজারে পরিচয় করিয়ে দিতে। চেষ্টা চালিয়ে যান মসলিনের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে। দেশের গামছা দিয়ে বিশ্ব মাতিয়েছেন। কয়েক বছরের চেষ্টায় ভারতের রাজস্থানের প্রাচীন কোটা শাড়ি পুনরুদ্ধার করেছেন।
জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠে দেশীয় বস্ত্র ও হস্তশিল্প নিয়ে কাজ করার ইচ্ছায় বিবি রাসেল স্থায়ীভাবে বাংলাদেশে ফিরে আসেন ১৯৯৪ সালে। ১৯৯৫ সালের ১৩ জুলাই দেশে গড়ে তোলেন বিবি প্রডাকশন। ইউনেসকোর সহায়তায় তিনি ইউরোপে তিনটি বড় শো করেন। প্রতিটি প্রদর্শনীই দর্শকের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়। প্যারিস প্রদর্শনী থেকে যে অর্ডার তিনি পেয়েছিলেন, তাতে বাংলাদেশের প্রায় তিরিশ হাজার তাঁতির কর্মসংস্থান হয়েছে তখন। গ্রামীণ তাঁতিদের দক্ষতার সঙ্গে বিবি সংযুক্ত করেছিলেন বৈশ্বিক রুচি ও চাহিদা অনুযায়ী নকশা ও ব্যতিক্রমী সব ডিজাইন। তার প্রচেষ্টায় বিশ্ববাসীর কাছে বাংলার তাঁতিদের কাজের চাহিদা এখন ব্যাপক। বিবি রাসেল সব সময় সুতির ওপরই জোর দিয়ে কাপড়চোপড় তৈরি করেন। তিনি মনে করেন, সুতির কাপড় যেকোনো ঋতুতেই শরীরকে আরাম দেয়। খাদি তাঁর সবচেয়ে পছন্দের। বিবি প্রডাকশনের কাপড়চোপড়ের মধ্যে ৬০ শতাংশই খাদি দিয়ে তৈরি। বিবি প্রডাকসের মাধ্যমে বাংলাদেশের ফ্যাশন, বস্ত্রশিল্প ও হস্তশিল্প উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি মনে করেন, বাংলাদেশের হস্তশিল্পীদের হাতে জাদু রয়েছে। দেশের আনাচকানাচ ঘুরে বেড়িয়ে তিনি তাঁতিদের খোঁজখবর নেন। শুধু দেশেই নয়, ভারত, শ্রীলঙ্কা, আফ্রিকা, লাতিন আমেরিকা, ডেনমার্ক ও কম্বোডিয়ার তাঁতিদের নিয়ে কাজ করেছেন তিনি।
ইউনেসকোর সহায়তায় ১৯৯৬ সালে ‘উইভারস অব বাংলাদেশ’ নামে বিবি প্রডাকশন প্রথম ফ্যাশন শো করে প্যারিসে। বিবির কাজের একমাত্র লক্ষ্য, ফ্যাশনের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন। হাতে বোনা খাদি, মসলিন, জামদানি ও উন্নতমানের সুতি কাপড়ের ব্যবহারে তাঁর ডিজাইন ও ফ্যাশন সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে অন্য রকম মর্যাদায় পৌঁছে দিয়েছে। বিশ্বের আটটি দেশে আটটি দোকান খোলা হচ্ছে বিবি রাসেলের নামে, যেখানে পাওয়া যায় তাঁর ডিজাইন করা দেশি তাঁতের পোশাক। এসবের বাইরেও কিছু কাজ আছে বিবির। গৌতম ঘোষের ‘মনের মানুষ’ চলচ্চিত্রের পোশাক পরিকল্পনা করছেন তিনি। এর আগে তানভীর মোকাম্মেলের ‘লালন’ ছবির পোশাক পরিকল্পনাও করেছিলেন। আরণ্যক নাট্যদলের ‘এবং বিদ্যাসাগর’ মঞ্চ নাটকের পোশাক পরিকল্পকও তিনি।
বিবির জীবন ও কর্ম নিয়ে সোনিয়া কিরপালানি নির্মাণ করেছেন প্রামাণ্যচিত্র ‘সিল্কেন সিনার্জি’। বিবি অর্জন করেছেন দেশি-বিদেশি অসংখ্য পুরস্কার, সম্মাননা ও স্বীকৃতি। ১৯৯৭ সালে ‘এল ম্যাগাজিন’-এর বিবেচনায় বর্ষসেরা নারী হিসেবে মনোনীত হন বিবি রাসেল। ১৯৯৯ সালে লন্ডন আর্ট ইউনিভার্সিটির কাছ থেকে সম্মানসূচক ফেলোশিপ পান তিনি। একই বছর ইউনেসকো তাঁকে ‘ডিজাইনার ফর ডেভেলপমেন্ট’ খেতাব দেয়। ২০০১ সালে ইউনেসকো তাঁকে ‘শান্তির শিল্পী’ পদক দেয়। ২০০৪ সালে স্পেনের জাতিসংঘ সমিতির শান্তি পুরস্কার পান বিবি। ২০০৮ সালে ইউএনএইডস তাঁকে শুভেচ্ছাদূত মনোনীত করে। ২০১০ সালের ২৫ ফেব্রুয়াারি স্পেনের সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক ‘দ্য ক্রস অব অফিসার অব দি অর্ডার অব কুইন ইসাবেলা’, নিউ ইয়র্ক থিওলজিক্যাল সেমিনারি থেকে ‘আরবান অ্যাঞ্জেল অ্যাওয়ার্ড-২০১১’ এবং জার্মানির ভিশন সামিট থেকে ‘ভিশন অ্যাওয়ার্ড-২০১১’ পান বিবি রাসেল। তাঁতশিল্পে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার জন্য ‘আইসিটিএ ডিজাইন অ্যাওয়ার্ড-২০১২’ পেয়েছেন, সর্বশেষ ২০১৫ বেগম রোকেয়া পদক পান খ্যাতনামা এই ফ্যাশন ডিজাইনার।
এক পত্রিকার সাথে বিবি রাসেল খানিকটা দুঃখ নিয়ে বলেন- ‘লন্ডন, প্যারিস, দিল্লি, মুম্বাই, কলকাতাসহ বিশ্বের বড় বড় শহরে আয়োজিত হেরিটেজ বা ফ্যাশন ওরিয়েন্টেড যেকোনো ইভেন্ট হলে আমাকে গেস্ট হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানেও আমাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, বাংলাদেশ সরকার আয়োজিত জাতীয় পর্যায়ের কোনো অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র আজ পর্যন্ত আমার কাছে পাঠানো হয়নি।‘ গত জানুয়ারি ২০১৬ তে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ খাদি ফ্যাস্টিভ্যালেও তাঁকে আমন্ত্রন জানানো হয়নি। তাই বলে তিনি হতাশ বা লক্ষ্যচ্যুত হতে রাজি নন। এগিয়ে যেতে চান আপন গতিতে।
এখন বিবি গবেষণা করে বের করার চেষ্টা করছেন বিস্কুটের খালি প্যাকেট, চিপসের প্যাকেট কিভাবে কাজে লাগানো যায়। চিপস খেয়ে প্যাকেটটি রাস্তায় ফেলে দেয় অনেকেই। কোমল পানীয় খেয়ে ক্যানটি ড্রেনের মধ্যে ছুড়ে ফেলে। বিবি রাসেল পরিত্যক্ত এ জিনিসগুলো পুনর্ব্যবহারের জন্য নতুনভাবে তৈরি করতে চান। রিসাইকেলিংয়ের মাধ্যমে কাপড়ের সঙ্গেও সামঞ্জস্য রেখে স্যান্ডেল, ব্যাগ, পার্স, গয়না ও ডায়েরি বানানোর পরিকল্পনা নিচ্ছেন তিনি।
বিবি রাসেলকে নিয়ে গর্বিত আমরা, গর্বিত বাংলাদেশ।
Click This Link
http://www.jaijaidinbd.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=15-01-2015&feature=yes&type=single&pub_no=1072&cat_id=3&menu_id=81&news_type_id=1&index=22
https://bn.wikipedia.org/wiki/বিবি_রাসà§à¦²
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: একজন বিবি রাসেল একটা ব্রান্ড'' সুন্দর মন্তব্য, বিশেষ করে '' কিন্তু দেশকি এখনো প্রস্তুত হয়নি দল-মতের বাইরে কর্ম দিয়েই মানুষকে মূল্যায়ন করার!'' এই কথাটি ভাবনার খোরাক যোগায় ।
অনেক ধন্যবাদ ভৃগু ভাই।
২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩
হাসান রাজু বলেছেন: গর্বিত আমরা, গর্বিত বাংলাদেশ !!! আফসোস, মৃত্যুর পর চিত্রশিল্পী এস, এম সুলতানকে নিয়ে গর্বিত হয়েছি (তাও কিন্তু আছে, আসলেই কি তাকে চিনতে বা মর্যাদা দিতে পেরেছি।)
বিবি যতদিন বেচে আছেন থাকেন, মৃত্যুর পর হায় হায় করে নেব, সমস্যা নাই।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আক্ষেপ আর আন্তরিকতার মিশ্রনে সুন্দর মন্তব্য, ধন্যবাদ হাসান রাজু।
৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বিবি রাসেলের ওপর তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট। বাড়তি আকর্ষণ ছিল ছবিগুলো।
ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্য আমার জন্য রীতিমত প্রশংসাপত্র। অনেক ধন্যবাদ জানবেন আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাই।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্য আমার জন্য রীতিমত প্রশংসাপত্র। অনেক ধন্যবাদ জানবেন আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাই।
৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: অসাধারণ একটা পোস্ট, বিবি রাসেলকে নিয়ে লেখা খুব একটা চোখে পড়েনা, ব্যাতিক্রমী মহিলা বলে হয়ত। তার মত প্রতিভা ও লাইনে ক'টা আছে? কামরুন্নেসা স্কুলে পড়তেন তখন দেখেছিলুম। তার দীর্ঘ জীবন কামনা করি।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিবি রাসেল এক অনুপ্রেরনাময় চরিত্র, আফসোস তাঁর গুণের যথার্থ কদর হচ্ছেনা। অনেক ধন্যবাদ ঢাকাবাসী।
৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ,
তথ্য সমৃদ্ধ একটি পোস্ট তাও আবার সেরা একজন ডিজাইনারকে নিয়ে, যিনি দেশীয় তাঁতশিল্পকে উঠিয়ে নিয়ে গেছেন বিশ্ব ফ্যাসান বাজারে ।
আসলেই বি,বি কে নিয়ে আমরা গর্ব করতেই পারি ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ''আসলেই বি,বি কে নিয়ে আমরা গর্ব করতেই পারি ।'' যথার্থ বলেছেম আহমেদ গি এস। আপনাকে ধন্যবাদ।
৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩১
ইলি বলেছেন: অসাধারণ একটা পোস্ট। ধন্যবাদ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনিও ধন্যবাদ জানবেন ইলি।
৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রথমেই দুঃখ প্রকাশ করছি-ঃ পোস্টটি দেয়ার পরই আমি লগ আউট হয়ে যাই , বার বার চেষ্টা করেও লগ ইন করতে পারছিলাম না। আজ কতৃপক্ষের সাথে আলাপ করার পর বিষয়টার মিমাংসা হল। জাদীদ ভাইকে ধন্যবাদ।
এখন থেকে আপনাদের সাথে রইলাম।
৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার তথ্য সমৃদ্ধ একটা পোস্ট! নিঃসন্দেহে এমন মানুষদেরকে নিয়ে আমরা গর্বই করতে পারি! তবে আমার গর্বহয় আপনাকে নিয়ে, আপনার মত মানুষের সাথে ব্লগিং করতে পেরে! একজন গুণী ব্যক্তিই আর একজন গুণীকেই সব থেকে ভাল চেনেন!
সেদিকটা বিবেচনা করলে আপনি নিজেও একজন গুণী মানুষ! আপনার প্রত্যেকটা পোস্টই যেমন তথ্য সমৃদ্ধ ঠিক তেমনই সুন্দর হয়!
চমৎকার পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা লিটন ভাই!
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার সম্পর্কে যা বলেছেন; আমি লজ্জিত!
তবে আপনি যে একজন গুণীজন এতে আমার কোন সন্দেহ নাই।
অনেক ধন্যবাদ সাহসী সন্তান।
৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: শ্রদ্ধা উনার জন্য!
তথ্য বহুল পোষ্ট এর জন্য ধন্যবাদ
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মনিরা'পু।
১০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫২
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: নকশায় বিবি রাসেলকে নিয়ে একটা আর্টিকেল ছাপা হয়েছিলাম প্রায় ১০/১২ বছর আগে তখনি বিবি রাসেল জেনে মুগ্ধ হয়েছি।
বাংলাদেসের গুনীজন ব্যাক্তি ।গর্ব করার মতই ।
বিবি রাসেলের যে ছবি দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এদেশীয় পোশাক আসাক তথা বস্ত্র শিল্পে এই মহীয়সী অনেক কিছু দিতে পারবেন, দরকার উনাকে কাজ করার সুযোগ দেয়া।
উনাকে কি তাঁত শিল্প বা খাদি উন্নয়ন বোর্ডের কোন দায়িত্ব দেয়া যায়না , বা তাঁত বস্ত্র মন্ত্রনালয়?
সমস্যা হচ্ছে আমাদের হর্তা কর্তারা আগে দলিয় পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চায়, কাজ জানুক বা না জানুক।
সুন্দর মন্তব্য , ধন্যবাদ মায়া ভাই।
১১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ইচ্ছে এবং দৃঢ সঙ্কল্প থাকলে সবই সম্ভব । পৃথিবীর তথাকথিত চোখে বিবি রাসেলকে সুন্দরী বলা যায় না । কিন্তু প্রতিভাগুণে তিনি সেরা মডেল হয়েছেন । অর্জন করেছেন নানাবিধ অমূল্য সন্মাননা ।পৃথিবীর সকল নারীদের অনেক কিছু শেখার আছে এই খ্যাতিমান বিবি রাসেল থেকে ।
সুন্দর উপস্থাপনে অনেক ভাল লাগলো ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পৃথিবীর তথাকথিত চোখে বিবি রাসেলকে সুন্দরী বলা যায় না। চমৎকার বলেছেন।
অথচ পৃথিবীর তাবৎ সুন্দুরিরা তাঁর সঙ্গে কাজ করার জন্য মুখিয়ে আছে।
আপনাকে অনেক দিন পর দেখছি। ধন্যবাদ কথন।
১২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ফ্যাশন ডিজাইনার বিবি রাসেল সম্পকে অনেক কিছু জানলাম।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর ।
১৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০২
নীলপরি বলেছেন: অজানা অনেক কিছু জানলাম । ভালো লাগলো ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগলো , ধন্যবাদ নীলপরি।
১৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: হুম অনেকদিন পর । তবে আপনাদের কথা মনে হলেই ব্লগে চলে আসি । পোস্ট পড়ি । কিন্তু সময় করে যে ব্লগিং করা বলে তা হয়ে উঠছে না । তবে এখন থেকে একটু মনযোগী হবো আশা রাখি । লেখালেখি পড়াপড়ি মনে বিস্তর প্রভাব ফেলে বৈকি, যাকে এ নেশায় ধরে সে পড়ে থাকে মরণ অবধি !!
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাদের বিহনে ব্লগের সৌন্দর্য অনেকটা বিবর্ণ , আশা করি নিয়মিত হবেন।
পুনঃমন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ কথন।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাদের বিহনে ব্লগের সৌন্দর্য অনেকটা বিবর্ণ , আশা করি নিয়মিত হবেন।
পুনঃমন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ কথন।
১৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: একসময় মিডিয়ায় ব্যাপক ভাবে ছিলেন। অনেক দিন পর তাকে দেখে ভালো লাগলো।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে দেখেও ভাল লাগলো হাসান ভাই
১৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ বিবি রাসের সম্পর্কে বেশ কিছু নতুন জানা হল দেখা হল ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ডঃ আলী ভাই।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ডঃ আলী ভাই।
১৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: রাসের < রাসেল
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন মানুষদেরকে আমাদের অবশ্যই শ্রদ্ধা জানানো উচিৎ
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাদা মনের মানুষ ।
১৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: বিবি রাসেল আমাদের গর্ব । ওনার জন্য মঙ্গল কামনা রইল ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য , দৃষ্টিসীমানা আপনার জন্যও মঙ্গল কামনা রইল।
২০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
গিউলি ভাই,
বিবি রাসেলকে আমার খুব ভাল লাগে। উনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভ্রডা।
২১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩০
আলভী রহমান শোভন বলেছেন: আমার অনেক পছন্দের একজন মানুষ তিনি। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এমন একটা পোস্টের জন্য।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠে আনন্দিত, আপনাকেও ধন্যবাদ আলভী রহমান শোভন
২২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৭
জেন রসি বলেছেন: বিস্কুটের প্যাকেট এবং চিপসের প্যাকেট রিসাইকেলিং করতে পারলে সবদিক দিয়েই ভালো হবে। খুব গুরত্বপূর্ন একটি কাজ করছেন তিনি। আশা করি সফল হবেন।
কিছু নতুন তথ্য জানলাম। পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ লিটন ভাই।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এই কাজে উনার সফলতা কামনা করছি। আপনাকেও ধন্যবাদ জেন।
২৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৮
ওসেল মাহমুদ বলেছেন: বিবি রাসেল ও ড: ইউনুস সহযাত্রী তাই তিনি কোন আমণ্ত্রন পান না কোন জাতীয় পর্যায়ের কোনো অনুষ্ঠানের ! দেশ এখনো প্রস্তুত হয়নি দল-মতের বাইরে কর্ম দিয়েই মানুষকে মূল্যায়ন করার!য়নি দল-মতের বাইরে কর্ম দিয়েই মানুষকে মূল্যায়ন করার! একমত !
উনাকে আমি চিনি ! দেশীয় সিল্ক দিয়ে কাপ্তান এর ডিজাইন করে দিয়েছিলেন ,ইউরোপে রপ্তানীর বাজার ধরতে ! উনার দীর্ঘায়ূ কামনা করি !
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য, সুন্দর শুভ কামনা। অনেক ধন্যবাদ ওসেল।
২৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: বিবি রাসেলের ওপর তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট। ছবিগুলোও খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
২৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বিবি রাসেল কে নিয়ে আপনার ফিচারটা পড়লাম! আসলে মেধার অবমুল্যায়ণের জন্যই আমরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারছি না। হবেও না যদি আমরা না পারি এই সহজ কাজটা না করতে। :
(প্রধানমন্ত্রীর সাথে একটা ছবি দেখলাম। এটা কোন অনুষ্টানের?)
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ২০১৫ সালে রোকেয়া পদক প্রদান অনুষ্ঠানের ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ গেম ভাই।
২৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্ঞানী গুণী, কীর্তিমান ব্যক্তিদের খুঁজে খুঁজে সামনে বের করে এনে আমাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার ব্যাপারে আপনার কোন জুড়ি নেই। এর আগেও আপনার মাধ্যমে জ্ঞানী গুণী, কীর্তিমান প্রবাসী বাঙালীদের অসাধারণ সব অর্জনের কথা জানতে পেরেছি এই ব্লগেই আপনার লেখা পোস্ট পড়ে। এই অসাধারণ নিষ্ঠাকে সাধুবাদ জানাচ্ছি।
বিবি রাসেল জীবিত থাকতে থাকতেই তাঁর প্রাপ্য সম্মানটুকু পেয়ে যান, এই কামনা করি। তাঁর স্বদেশ ও স্বজন (দেশবাসী, আত্মীয় স্বজন নয়) প্রীতির জন্য তাঁকে শ্রদ্ধা করি।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: খায়রুল আহসান ভাইয়ের মন্তব্যে বরাবরই অনুপ্রাণিত হই। এখনো হলাম। অনেক ধন্যবাদ আর শুভ কামনা জানবেন জনাব।
২৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: বিবি রাসেল চট্টগ্রামে জন্মেছেন? জানতামই না। ভাল লাগল জেনে।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা ।
২৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১২
সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো বিবি সম্পর্কে জেনে... অনেক কিছুই জানতাম না।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সোহানী।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বরাবরের মতোই ব্যতিক্রমি আয়োজন।
রহমান চেম্বারে তখন ইয়ং ফেলো হিসাবে আনাগোনা তখন উনার সাথে প্রাই লিফটে বা করিডোরে দেখা হত..
আসলেই অনবদ্য কাজ করে চলেছেন উনার নিজের ভুবনে!
ধন্যবাদ বিস্তারিত শেয়ার করায়।
একজন বিবি রাসেল একটা ব্রান্ড! কিন্তু দেশকি এখনো প্রস্তুত হয়নি দল-মতের বাইরে কর্ম দিয়েই মানুষকে মূল্যায়ন করার!
++++