নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন -পর্ব - ১৪৬
একজন বাংলাদেশী সাধককে সম্মানিত করার জন্য নিউইয়র্কের অভিজাত জ্যামাইকা অঞ্চলে একটি পথের নাম করণ করা হয়েছে শ্রীচিন্ময় স্ট্রিট।
নরওয়ের অসলোতে রয়েছে শ্রীচিন্ময়এর একটি পূর্ণাবয়ব মূর্তি ।
জাতিসংঘের সদর দপ্তরে রয়েছে তাঁর নামে স্থায়ী প্রার্থনাকক্ষ। পৃথিবীতে তাঁর অসংখ্য ভক্ত, অনুসারী।
পৃথিবীজুড়ে তিনি এক অধ্যাত্ম আন্দোলনের নেতৃত্বৃ দিয়েছেন। যিনি হার্ভার্ড, ইয়েল, কেমব্রিজ, অক্সফোর্ডের মতো শত শত বিশ্ববিদ্যালয় চষে বেড়িয়েছেন। কখনো নিউইয়র্কে, কখনো ওয়াশিংটনে অথবা লন্ডন, প্যারিস কিংবা স্টকহোমে চলে গেছেন। জাপান, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, সুইডেন এমনকি আফ্রিকার জাম্বিয়াতেও স্থাপন করেছেন মেডিটেশন সেন্টার।
সাইক্লিসট শ্রীচিন্ময়
ম্যারাথন দৌড়বিদ
চিন্ময়ের শৈশব কাটে চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার শাকপুরায় । এখানেই ১৯৩১ সালের ২৭ আগস্ট তাঁর জন্ম । ৭ ভাই বোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট ।
১৯৪৩ সালে পিতাকে হারান , তার কয়েক মাস পর ১৯৪৪ সালে মাও মারা যান । বড় দুই ভাই থাকতেন ভারতের পদুচেরির অরবিন্দ আশ্রমে। ১৯৪৪ সালেই ১২ বছরের মাতৃ পিতৃ হারা চিন্ময়কে ভাইয়েরা সাথে নিয়ে পদুচেরিতে আশ্রমের বিদ্যালয়ে ভর্তি করিয়ে দেন ।
যৌবনে শ্রী চিন্ময়
লেখাপড়ার পাশাপাশি চলতে থাকল শরীরচর্চা, শিল্প ও সংগীতচর্চা। এই আশ্রমের জীবনে বালক চিন্ময়ের ভেতরে একধরনের পরিবর্তন হতে লাগল। বিদ্যালয়ের পাঠ্যবই পড়ার চেয়ে অন্য কোনো কিছু তাকে তাড়িয়ে বেড়ায়। পড়ার টেবিলে কাগজ-কলম নিয়ে বসেন। কিন্তু পাঠ্যসূচির কোনো কিছু চর্চা না করে খাতা ভরিয়ে ফেলেন গান লিখে। সেসব গানে থাকে প্রকৃতির কথা, মানুষের মনোবেদনার কথা। নতুন নতুন গান রচনার মোহ তাকে পেয়ে বসে। নতুন কিছু সৃষ্টির নেশায় তিনি বুঁদ হয়ে থাকেন।
নোবেল লরিয়েট ডেসমণ্ড টুটুর সাথে
সেই নিবিষ্টতা পরে ধীরে ধীরে আরও গভীরতা পেল। একসময় সেটি ধ্যানে পরিণত হলো। গভীর রাতে সবাই যখন ঘুমে মগ্ন তখন বালক চিন্ময় নতুন কথামালা সাজিয়ে গান লিখছে, নয়তো ধ্যানে মগ্ন থাকছে। ফলে প্রথাগত পড়ালেখা আর হলো না তার। অষ্টম শ্রেণি পর্যন্তই। এরপর কখনো ইলেকট্রিক মিস্ত্রি, কখনো ডিশ ধোয়ার কাজ, কখনো পেনসিল তৈরির কাজ, কখনো দপ্তরির কাজ করে দিন কাটে। যেই কাজই করুক না কেন চিন্ময়ের কলম থামেনি। থামেনি তাঁর ধ্যান।
মিখাইল গরভাচেভ এর সাথে
একসময় আশ্রমের সচিব নলিনীকান্ত গুপ্ত তাঁকে একান্ত সহকারী হিসেবে নিয়োগ দিলেন। নলিনীকান্ত নিজে লেখক ছিলেন। তাঁর লেখাগুলোকে গুছিয়ে রাখা, অনুবাদ এবং টাইপ করাই ছিল তাঁর প্রধান কাজ। এর মধ্যে ১৮টা বছর কেটে গেল।
প্রিন্সেস ডায়নার সাথে
পদুচেরি ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্র: ১৯৬২ সাল। সে সময় স্যাম স্প্যানিয়ার নামে একজন মার্কিন দার্শনিক পদুচেরি এলেন। চিন্ময়ের লেখালেখি, আচার-আচরণ তাঁর ভালো লাগল। তিনি একদিন চিন্ময়কে বললেন, ‘তুমি আমেরিকায় যেতে চাইলে আমি তোমার স্পনসর হব।’ এর আগে এক অধ্যাপকের মুখে শুনেছিলেন আমেরিকার গুণগান। তিনি বলেছিলেন সুযোগ পেলেই আমেরিকা যেতে। তখন মনের ভেতর একটা ইচ্ছা জন্ম নিয়েছিল। কিন্তু তা সুপ্ত ছিল। স্প্যানিয়ারের প্রস্তাবে সেটিই যেন জেগে উঠল।
জ্ঞানী জইল শিং
চেষ্টা তদবির চলতে লাগল। পাসপোর্ট, পি ফর্ম ইত্যাকার নানা কিছু তৈরি করতে লাগলেন। নানা বাধা পেরিয়ে ১৯৬৪ সালের ১৩ এপ্রিল চিন্ময় ঘোষ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে পৌঁছালেন। তাঁর আশ্রয়দাতা সেই স্যাম স্প্যানিয়ার। স্পনসর পেয়ে বিদেশ যাওয়া হলো। কিন্তু বিদেশ–বিভুঁইয়ে বেশিদিন টিকে থাকা তো কঠিন ব্যাপার। গ্রিনকার্ড না পেলে সেখানে স্থায়ী থাকা যায় না।
নেলসন ম্যানডেলা
কী করা যায়? শুভাকাঙ্ক্ষীরা বুদ্ধি দিলেন, যে করেই হোক ইন্ডিয়ান কনস্যুলেটে ঢুকতে হবে, নইলে সে দেশে থাকা যাবে না। ইন্ডিয়ান কনসাল ছিলেন তখন মিস্টার মেরহোত্রা। তিনি চিন্ময়ের একটি ইংরেজি প্রবন্ধ পড়ে খুব খুশি। তিনি চিন্ময়কে চাকরি দিলেন। যৎসামান্য বেতনে ঘরভাড়া ও মাসিক খরচ চলে না। তবু চিন্ময় খেয়ে না খেয়ে চাকরি করতে লাগলেন। তাঁর লেখালেখি, গান রচনা কিন্তু থেমে নেই। আর গভীর রাতের সেই সাধনা আর আধ্যাত্মিক অনুসন্ধান সমান্তরালভাবে চলতে লাগল।
মাদার তেরেসা
বিশ্ববিখ্যাত সেতারবাদক পণ্ডিত রবিশঙ্করের সঙ্গে ছিল বিশেষ সখ্য।
২০০২ সালে নিউইয়র্কের একটি অনুষ্ঠানে দুই গুরুর আলিঙ্গন, যে আলো ছড়িয়ে গেল সবখানে।
একবার এক ইহুদি সিনেগগ ইন্ডিয়ান কনসাল জেনারেল এস কে রায়ের কাছে এসে বললেন, তাঁরা ধর্ম নিয়ে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করেছেন। সেখানে পাঁচটি ধর্ম নিয়ে আলোচনা হবে। এস কে রায় নিজে সেই বক্তৃতা না দিয়ে চিন্ময়কে দায়িত্ব দিলেন। বক্তৃতার বিষয়: হিন্দুধর্ম ও ভারত আত্মার তীর্থযাত্রা। এটাই বিদেশে চিন্ময়ের প্রথম বক্তৃতা। সেই বক্তৃতা সেখানে বিদগ্ধজনের মধ্যে সাড়া ফেলে দেয়। এর পরের গল্প নতুন এক চিন্ময়কে পাওয়ার।
দীর্ঘদিনের সাধনা, ধ্যান, জ্ঞানচর্চায় নিজের গহিনে যে আলো জ্বলেছে তা সবখানে ছড়িয়ে গেল। প্রথম বক্তৃতা দেওয়ার জন্য যে চালক চিন্ময়কে অনুষ্ঠানস্থলে নিয়ে গিয়েছিলেন তাঁর নাম ক্লাইভ ওয়েনম্যান। তিনি একজন ইহুদি। এই ওয়েনম্যানই বিদেশে চিন্ময়ের প্রথম শিষ্য বা অনুসারী। সবার মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ল চিন্ময়ের কথা। তাঁর বক্তব্য শুনতে আগ্রহী হতে লাগল মানুষ। অনেকে তাঁর সঙ্গে ধ্যানে যেতে আগ্রহ দেখালেন। এভাবে বাড়তে থাকল ভক্তের সংখ্যা। শুধু তা–ই নয়, যাঁরা তাঁর কাছে আসছেন তাঁদের অনেকেই নিজের নাম পরিবর্তন করে বাংলা নাম নিচ্ছেন। সে রকম একজন ভক্তের নাম রোজ। নতুন বাংলা নাম মুক্তি।
ভক্ত মুক্তি
মুক্তির সহায়তায় আমেরিকায় স্থায়ীভাবে থাকার গ্রিনকার্ড হলো তাঁর। সেটা ১৯৬৭ সালের কথা। সে বছর জুন মাসে ভারতীয় কনস্যুলেটের চাকরি ছেড়ে দেন তিনি। তার পর থেকে লেগে যান নিজের অধ্যাত্ম সাধনায়। ২০০৭ সালের ১১ অক্টোবর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ পর্যন্ত সেই সাধনা অক্ষুণ্ন রেখেছেন। গান রচনা করেছেন দুই সহস্রধিক। অসংখ্য রচনা লিখেছেন হার্ভার্ড, অক্সফোর্ড, কেমব্রিজ, স্কটল্যান্ডের ডানডিসহ পৃথিবীর সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। এসব বক্তৃতার বিষয় এবং ভাষা শ্রোতাদের মধ্যে হইচই ফেলে দেয়। অনুরাগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়তে লাগল। বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠতে লাগল চিন্ময় সেন্টার। তাঁর ভাষণ, চিন্তা লিখিতভাবে বা মুখে মুখে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে গেল। মরণের পরও বিশ্বব্যাপী এক অভূতপূর্ব স্বীকৃতি পেতে লাগলেন তিনি।
অধ্যাত্ম পুরুষ শ্রী চিন্ময় ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী । একাধারে তিনি চিত্রকর , সংগীত রচয়িতা , কবি , ম্যারাথন দৌড়বিদ ,
বংশী বাদক ,
বেহালা বাদক,
সাইক্লিস্ট , ভারোত্তুলক । ব্যক্তি জবনে পেয়েছেন বহু পদক ও সন্মাননা ।
১৯৯০ সালে এম্বাসেডর অফ ইউনিভার্সাল পিচ এ্যাওয়ার্ড ।
১৯৯৪ সালে মহাত্মা গান্ধী ইউনিভার্সাল হারমনি এ্যাওয়ার্ড ।
১৯৯৬ ফ্রেড লিবও এ্যাওয়ার্ড ।
১৯৯৮ পিল্গ্রিম অফ পিচ প্রাইজ ।
২০০১ সালে মাদার তেরেসা এ্যাওয়ার্ড ।
২০০৫ সালে অনারারী ডক্টরেট অফ হিউমিনিটিস ইন পিচ । (ক্যাম্বোডিয়া'স ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি)
নিজের কর্মে, সাধনায় বিশ্বব্যাপী এক বিশাল মনোরাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা , অভূতপূর্ব বিশ্বজয়ী শ্রী চিন্ময় ঘোষ ২০০৭ সালের ১১ই অক্টোবর , ৭৬ বছর বয়সে নিউইয়র্কে পরলোক গমন করেন ।
প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন,পর্ব ১ হইতে ১৪৫ এখানে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রায় ১১ মাস পর সিরিজটি আবার চালু করলাম। প্রথমে আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগলো। অনেক শুভ কামনা জানবেন সিস আনিসা নাসরীন ।
২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২
আহলান বলেছেন: একবার ভেবে দেখুনতো এই মানুষটি এই দেশে থাকলে তার এত সব গুনের কোন কানা কড়ি কদর হতো কি না? অথচ বাইরে তিনি কত সমাদৃত .... প্রশংসিত .... যে দেশে গুনির কদর নেই, সে দেশে জন্মায় না ...উক্তিটি আসলেই সঠিক। চাটুকার আর চতুরতার জয়জয়কার .... । ধন্যবাদ পোষ্টটির জন্য ...
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: যে দেশে গুনির কদর নেই, সে দেশে জন্মায় না যথার্থ বলেছেন! যদিওবা কদাচ জন্মায় তাদের গলা টিপে ধরা হয়।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আহলান।
৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১১
বিজন রয় বলেছেন: তাইতো বলি আপনার এই সিরিজটি বন্ধ কেন?
আবার শুরু করায় ধন্যবাদ।
আমরা জানতে থাকি।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রবাসী ১৪৫ জন গুণীকে নিয়ে সিরিয়াল চালিয়ে যাওয়ার এক পর্যায়ে বাংলাদেশের স্বনামধন্য এক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান সিরিয়ালটিকে বই আকারে প্রকাশ করার ইচ্ছা পোষণ করে। তাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ও সম্পূর্ণ প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের খরচে অবশেষে সিরিয়ালটি ‘’প্রবাসে বাংলাদেশী গুণীজন’’ নামে মলাট বন্ধী হয়।এই কাজে একটু বিজি থাকায় পোস্টটি কন্টিনিউ করে যেতে পারিনি। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ বিজন রয়।
৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জন্মসূত্রে বাংলাদেশী প্রতিভার সাফল্য কাহিনীতে মুগ্ধতা
ধন্যবাদ সিরিজিট পুন: চারূ করায়
++++++++++++
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আগের পর্ব গুলিতেও আপনার আন্তরিক উপস্থিতিতে আমি মুগ্ধ । সাথে থাকা অব্যাহত রাখলেন দেখে কৃতজ্ঞও। অনেক ধন্যবাদ ভৃগু ভাই।
৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩
জাহাজী বলেছেন: সিরিজটি পুনরায় শুরু করার জন্য ধন্যবাদ...
বইটি কবে নাগাদ পেতে পারি?
আর আগের সিরিজের লিংক দিলে উপকৃত হতাম।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বইটি প্রকাশিত হয়েছে। অনলাইনে কিনতে চাইলে ক্লিক করুন এখানে- Click This Link
বইমেলায় পাওয়া যাবে দিব্য প্রকাশনীর স্টলে।
আগের সকল সিরিজের লিঙ্ক পোস্টের নিচে দেয়া আছে। অনেক ধন্যবাদ জানবেন MuntasirTheSailor ।
৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
চট্টগ্রামের শ্রীচিন্ময় ওনার সমন্ধে জানতাম না । ওনি দেখি অনেক প্রতিভার অধিকারী ছিলেন। বিষয়টা ভাালো লাগলো ।
শেয়ার করার জন্য
ধন্যবাদ ভাই।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এঁদের সম্পর্কে আমাদের দেশের মানুষ জানেনা, দেশও তাঁদের খবর রাখেনি। দেশের এই নির্লিপ্ততার সুযোগে ভারত এঁদেরকে নিজেদের নাগরিক বলে জোর গলায় পরিচয় দেয়।
৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪
অেসন বলেছেন: এরকম একজন প্রতিভাবান ব্যক্তি সম্পর্কে জানতাম না। অনেক ধন্যবাদ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনিও ধন্যবাদ জানবেন অেসন । (আপনার নামটা ভুল হয়ে থাকলে কতৃপক্ষকে মেইল করতে পারেন)
৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: নতুন করে প্রিয় সিরিজটা আবারও চালু করার জন্য আপনাকে অসংখ্যবার ধন্যবাদ লিটন ভাই! সম্পূর্ণ নতুন একজনের সম্পর্কে জানতে পারলাম আপনার পোস্টটার মাধ্যমে! পোস্টে ভাল লাগা!
শুভ কামনা জানবেন!
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অতিতের মত এই সিরিজের সাথে আছেন দেখে ভাল লাগছে । অনেক ধন্যবাদ জানবেন সাহসী ভাই।
৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭
কাবিল বলেছেন: কোন কথা হবে না, সোজা প্রিয়তে।
সময় করে সবগুলো পড়ব।
ভাল লাগলো।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রিয়তের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন কাবিল
১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪০
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ,
অনেকদিন পরে গুণীগন -পর্ব নিয়ে এলেন ।
বরাবরের মতোই প্রশংসার ।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগলো , নিরন্তর শুভ কামনা আহমেদ জী এস ভাই।
১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ভালো লেগেছে ভিন্ন আঙ্গিকের একজন গুণীজনকে নিয়ে লেখা । বেশ তথ্য সমৃদ্ধ ।
সিরিজটির জন্য যেন হয়ে উঠেছেন আপনিই একমাত্র পারফেকশনিস্ট !
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, অনেক শুভ কামনা কথন।
১২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৩
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: পোস্ট বরাবরের মতোই দারুণ।
জানিনা এভাবে প্রশ্ন করা ঠিক হচ্ছে কিনা, আপনার বাড়ি কি ফেনীতে? কারণ আমার বাড়িও ফেনীতে কিনা তাই!
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমি সোনাগাজী থেকে, আপনি?
১৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: জানতামি না!
অনেক ধন্যবাদ গিয়াস ভাই। দারুণ লাগল এমন প্রতিভাবান সম্পর্কে জেনে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার 'দারুন লাগলো' জেনে অনুপ্রাণিত , ধন্যবাদ রাজপুত্র ।
১৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০২
জেন রসি বলেছেন: জানতাম না। আপনার পোস্টগুলো পড়ে অনেক সফল মানুষ সম্পর্কে জানতে পেরেছি। চমৎকার আয়োজন।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ জেন রসি।
১৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালোলাগে প্রতিভাধর মানুষ সম্পর্কে জানতে !
শুভ কামনা
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মনিরাপ্পি।
১৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫২
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: আপনার মাধ্যমে দেশের অনেক প্রতিভাবান লোকদের জানা হচ্ছে ।
ধন্যবাদ লিটন ভাই
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মায়া ভাই।
১৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: হা হা হা ..........
কতো কাছে তবু কতো দূরে ...........
এই ব্লগে এসে লিটন ভাইয়ের সাথে কতো হাসি ঠাট্টা হলো। অথচ আমি জানতামইনা যে আপনি আমার দেশি ভাই। আমার বাড়ি পরশুরাম ভাই। তবে থাকি চট্টগ্রামে। অবশ্য প্রতিমাসেই বাড়ি যাওয়া হয়।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সামুতে আপনি ছাড়া ফেনীর একজনকে পেয়েছি। ফেবুতে সার্চ দিতে পারেন । এই নামেই আছি তবে ইংরেজিতে।
১৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৩
ইয়াসিরআরাফাত বলেছেন: চট্টগ্রামের শ্রীচিন্ময় শুধু চট্টগ্রামের নয় সারা দেশের গর্ব ।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দেশেরতো বটেই ! সারা বিশ্বও তাঁকে নিয়ে গরব করে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ইয়াসির।
১৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২২
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: চমৎকার লেখাটি প্রিয়তে নিলাম । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দৃষ্টিসীমানা ।
২০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আমেরিকায় কি তিনি ভারতীয় নাগরিক হিসেবে ছিলেন?
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তাঁর জন্ম বাংলাদেশে। তিনি ১৯৪৪ সালে ভারত যান,১৯৬২ সালে যান আমেরিকা। ধারনা করছি তিনি ভারতীয় পাসপোর্টে আমেরিকা যান ।
২১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: সবারই জানা উচিৎ তার গল্প। ধন্যবাদ লিটন ভাই।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই।
২২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫
ক্লে ডল বলেছেন: চলতে থাকুক এ সিরিজ!! আমরাও এ সোনা মাটিতে জন্ম নেয়া সূর্যসন্তানদের সম্পর্কে জানতে চাই।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমিও আপনার মত এদের সম্পর্কে জানতে চাই, সেই জানতে চাওয়া থেকেই এই পোস্টের উৎপত্তি ।
ধন্যবাদ ক্লে ডল ।
২৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৯
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা লিটন ভাই
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সাথে ৫ বছর পুর্তির শুভেচ্ছা।
২৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬
পবন সরকার বলেছেন: বহুমুখি প্রতিভার অধিকারী তিনি। অজানা গুনীজনের কথা জানার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মিঃ পবন সরকার।
২৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক তথ্য মুলক গবেষনা সমৃদ্ধ লিখা । সরাসরি প্রিয়তে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠে আনন্দিত, প্রিয়তে নেয়ায় সন্মানিত বোধ করছি। অনেক ধন্যবাদ জানবেন ডঃ এম এ আলী ভাই।
২৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার প্রতিউ রইল ধন্যবাদ
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ডঃ।
২৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইনি হাজার জিনিষ করেছেন, বিশালভাবে পরিচিত; কিন্তু আমি কোন দরকারী, প্রয়োজনীয় কোন কাজ দেখিনি; সবই ভালো করেছে, দরকারী কি করেছেন আমি জানি না।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সবই ভালো করেছে, দরকারী কি করেছেন আমি জানি না।
এটা ঠিক যে যারা উনাকে এত এত এ্যাওয়ার্ড দিয়েছেন , তারা নিশ্চয় জানে তিনি দরকারি কি করেছেন। অনেক ধন্যবাদ চাঁদগাজী।
২৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রতি উত্তরের জন্য , চট্টগ্রামের কৃতি সন্তান শ্রীচিন্ময় এর সকল প্রচেস্টার মানব কল্যানে, তাঁর একটি কৃতি যথা যোগ ব্যয়ামটিই মিলিয়ে দেখতে পারে কেও নীজ জীবনে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন, মন্তব্য পুনমন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী ।
২৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২২
গোফরান চ.বি বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ গোফরান চ.বি।
৩০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৮
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক যুগ পরে একজনই জন্মে..... ভালোলাগা লিটন ভাই...++++
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সিস সোহানী।
৩১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৩
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ইংরেজি নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনিও শুভেচ্ছা জানবেন।
৩২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:০০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ইংরেজী নব বর্ষে রইল লিলি ফুলের শুভেচ্ছা।
নতুন বছরে জীবন সুন্দর ও সাফল্যময়
হোক এ কামনাই করি ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নেক ধন্যবাদ আর শুভ কামনা জানবেন ডঃ এম এ আলী ভাই।
৩৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী শ্রী চিন্ময় এর কৃতিত্বপূর্ণ জীবন কাহিনী পড়ে বিস্ময়ে ও মুগ্ধতায় অভিভূত হ'লাম। একাধারে আধ্যাত্মিক দার্শনিক, সাইক্লিসট, ম্যারাথন দৌড়বিদ, গীতিকার, প্রাবন্ধিক, বাগ্মী, চিত্রকর, সংগীত সুরকার, কবি, বংশী বাদক, বেহালা বাদক, ভারোত্তোলক- এই বিশাল প্রতিভার জন্ম এই দুঃখিনী বাঙলায়, তা জেনে বাঙালী হিসেবে গর্ব বোধ করছি। এমন বিরল প্রতিভার সাথে সামুর ব্লগারদের পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
দীর্ঘকেশী, বাঙালী প্রতিম লালপরী মুক্তিকে দেখে মোহিত হলাম এবং এই প্রতিভাধরের প্রতি তার বদান্যতার কথা জেনে মুগ্ধ হ'লাম।
খুব ভালো একটা পোস্ট- ১৭তম + +
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠ, মন্তব্য ও প্লাসের জন্য মনযোগী পাঠক খায়রুল আহসান ভাইকে অনেক ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
আনিসা নাসরীন বলেছেন: একটা মানুষের কত প্রতিভা।
সুন্দর লেখেছেন।
ধন্যবাদ রইলো।