নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন -পর্ব - ১৫১,১৫২,১৫৩,১৫৪,১৫৫।
১৫১/ আমেরিকায় গ্লোবাল ভিডিও কম্পিটিশনে বিজয়ী বাংলাদেশি তানজিনা
আমেরিকায় গ্লোবাল ভিডিও কম্পিটিশনে বিভিন্ন দেশের প্রায় ৪০০ প্রতিযোগীকে পরাজিত করে বিজয়ের মুকুট ছিনিয়ে নিয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কিশোরী তানজিনা নওশিন (১৯)। প্রতিযোগিতায় ৬০ টিরও বেশি দেশ থেকে প্রতিযোগিরা অংশগ্রহণ করে।
তানজিনার সঙ্গে যৌথভাবে 'এডুকেশন ইয়ুথ ভিডিও চ্যালেঞ্জ' পুরষ্কার বিজয়ী হয়েছেন কানাডিয়ান মেয়ে রুথ অরুনাচলম।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭১তম অধিবেশ ২০১৬ এর ফাঁকে এই পুরষ্কার বিতরণের আয়োজন করা হয়। বিশ্ব নেতৃবৃন্দর উপস্থিতিতে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি-মুন আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ী তানজিনা ও রুথের নাম ঘোষণা করেন।
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অন ফাইন্যান্সিং গ্লোবাল এডুকেশন অপরচুনিটি এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
গ্লোবাল এডুকেশন বিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত ও আয়োজক সংস্থার চেয়ারম্যান গর্ডন ব্রাউন বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
আয়োজকদের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে- তরুণ প্রজন্ম ভবিষ্যত শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে কী ভাবছে, সে বিষয়ে তাদের মতামত ভিত্তিক ৩০ সেকেন্ডের ভিডিওর মাধ্যমে এই প্রতিযোগিতা হয়।
কানাডা অভিবাসী সিলেটের নুরুল মোস্তফা রায়হানের মেয়ে তানজিনা এখন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছেন। তানজিনার বাবা নুরুল মোস্তফা রায়হান জানান, 'আমার মেয়ের জন্ম ও বড় হওয়া কানাডায় হলেও সে উত্তরাধিকার সূত্রে বাংলাদেশের সংস্কৃতি পেয়েছে। '
সূত্র: বাসস ও -
১৫২/ চীনে সেরা বাংলাদেশের আলোকচিত্রী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করার আগেই ফটোগ্রাফির সাথে যুক্ত হয়েছিলেন সিরাজগঞ্জের সন্তান শরীফুল ইসলাম। অনেকটা শখ থেকেই ক্যামেরা হাতে তুলে নেওয়া তার। এরপর দেশের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি সংবাদপত্রে ফটোজার্নালিস্ট হিসেবে কাজও করেন। লক্ষ্য যার উঁচু, সে থাকে না খাঁচায় বন্দি। মেধাবী এই আলোকচিত্রীর জায়গা হয়ে যায় চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়াতে। সেখানেই স্টাফ ফটোজার্নালিস্ট হিসেবে কাজ করছেন তিনি। সম্প্রতি শরীফুলের ডানায় যুক্ত হয়েছে আরেকটি সাফল্যের পালক।
চীন-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের ৪০ বছর উপলক্ষে তাকে সম্মানা দেওয়া হয়েছে সেরা ফটোগ্রাফার হিসাবে। প্রায় আঁড়াই হাজার প্রতিযোগির কয়েক হাজার ফট্রোগ্রাফি থেকে চূড়ান্তভাবে একশ ছবি নির্বাচন করা হয় প্রদর্শনীর জন্য। সেখান থেকে ল্যান্ডস্কেপ, পোট্রেট ও মানবিক আবেদন- এই তিনটি বিভাগে ২টি বিশেষ পুরস্কারসহ মোট ২০টি পুরস্কার দেওয়া হয়। ২টি বিশেষ বিভাগ সহ সেরা পুরস্কারটি হাতে তুলে নেন শরীফুল ইসলাম। এ ছাড়া পোট্রেট বিভাগে দ্বিতীয় সেরার পুরস্কারটিও পান তিনি।
শরীফুল বাংলাদেশ প্রেস ইন্সটিটিউট থেকে পেশাদার সাংবাদিকতার ওপর পোস্টগ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা করেন। এ ছাড়া সাউথ এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব ফটোগ্রাফি পাঠশালা থেকে ফটোজার্নালিজমের ওপর ডিপ্লোমা করেন।
শরীফুল ইসলাম এর আগেও ফটোগ্রাফির ওপর বেশ কিছু পুরস্কার অর্জন করেছেন। এর মধ্যে আছে ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব মাস কমিউনিকেশন (নিমকো), ঢাকা ইউনিভার্সিটি ফটোগ্রাফিক সোসাইটি (ডিইউপিএস) আয়োজিত ফটো কনটেস্টের সেরা ফটোগ্রাফারের পুরস্কার।
সুত্র-
১৫৩/ প্রিন্স সুলতান পুরস্কার পেলেন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ড. শফিকুল
কলেরা রোগের প্রাদুর্ভাব সম্পর্কে পূর্বাভাস দেওয়ার কৌশল উদ্ভাবনের জন্য মর্যাদাপূর্ণ প্রিন্স সুলতান বিন আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল প্রাইস ফর ওয়াটার (পিএসআইপিডবি্লউ) পুরস্কার পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানী ড. শফিকুল ইসলাম। ২০০২ সাল থেকে সৌদি আরবভিত্তিক এ পুরস্কার দুই বছর পরপর দেওয়া হচ্ছে। এর প্রবর্তন করেন প্রিন্স সুলতান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ। বিশ্বব্যাপী পানিবিষয়ক গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন আবিষ্কারের জন্য বিজ্ঞানী ও গবেষকদের স্বীকৃতি জানায় পিএসআইপিডব্লিউ।
আর ড. শফিকুল ইসলাম উদ্ভাবিত পদ্ধতি ব্যবহার করে সমুদ্র উপকুলবর্তি দেশের সমুদ্রের ক্লোরোফিলের মাত্রার সঙ্গে ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাবের যোগাযোগ খুঁজে পান। যুক্তরাষ্ট্রের টাফটস ইউনিভার্সিটিতে কর্মরত এই গবেষক ও তার দল নাসার স্যাটেলাইট থেকে প্রাপ্ত ক্লোরোফিল ডাটা ব্যবহার করে কমপক্ষে তিন থেকে ছয় মাস আগেই কোনো অঞ্চলে কলেরার প্রাদুর্ভাব সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারার একটি মডেল উদ্ভাবন করেছেন। তাদের এ মডেলের পরীক্ষণও সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
এই গবেষক দলের নেতৃত্বে ছিলেন ড. শফিকুল ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির ড. রিটা কলওয়েল। আনুষ্ঠানিকভাবে গত ২ নভেম্বর ২০১৬ নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে ড. রিটা কলওয়েল ও ড. শফিকের হাতে পুরস্কারটি তুলে দেয়া হয়।
বঙ্গোপসাগর অঞ্চলের তথ্য উপাত্ত নিয়েই ড. শফিকের মডেলটির পরীক্ষণ চালানো হয়েছে। এর উপাত্ত নেয়া হয়েছে স্যাটেলাইট থেকে। এখন গবেষক দল ভূপৃষ্ঠ থেকে উপাত্ত সংগ্রহ করে তাদের মডেলটি পরীক্ষা করতে কাজ করছেন।
গত শতকের আশির দশকে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক পাসের পর তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান এবং এমআইটিতে পিএইচডি করেন। ড. শফিকুল বর্তমানে টাফটস ইউনিভার্সিটির সিভিল ও এনভারমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক এবং ওয়াটার ডিপ্লোম্যাসি প্রোগ্রামের পরিচালক। ভারত, বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও পানি উন্নয়ন পরিকল্পনাতেও পরামর্শক হিসেবে যুক্ত আছেন তিনি।
সুত্র-
১৫৪/ কানাডায় 'প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কাউন্সিল অ্যাওয়ার্ড' পেলেন মিন্টু
কানাডার সর্বাধিক পঠিত বাংলা সংবাদপত্র সাপ্তাহিক বাংলামেইল ও জনপ্রিয় অনলাইন পোর্টাল দ্য বেঙ্গলি টাইমস ডটকম এর সম্পাদক শহিদুল ইসলাম মিন্টু পেলেন কানাডার সম্মানজনক 'প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কাউন্সিল অ্যাওয়ার্ড ২০১৫'।
প্রতিবছর ইমিগ্রেশন অ্যান্ড সিটিজেনশিপ মিনিস্ট্রি এবং টিডি ব্যাংকের সহায়তায় ন্যাশনাল এথনিক প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কাউন্সিল অব কানাডা প্রবর্তিত সম্মানজনক এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় অন্টারিও কানাডার প্রভিন্সিয়াল পার্লামেন্ট ভবনের অডিটোরিয়ামে। গত ৩০ অক্টোবর২০১৫ সন্ধ্যায় রাণী এলিজাবেথের প্রতিনিধি লেফটেন্যান্ট গভর্নর অব ওন্টারিও ডওডেস ওয়েলে জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে শহিদুল ইসলাম মিন্টুর হাতে সম্মানজনক এই পুরস্কার তুলে দেন।
এ সময় ন্যাশনাল এথনিক প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কাউন্সিল অব কানাডার প্রেসিডেন্ট থমাস সারাসসহ উচ্চপদস্থরা উপস্থিত ছিলেন।
শহিদুল ইসলাম মিন্টু টরন্টোর বাংলাদেশি কমিউনিটিতে জনপ্রিয় মুখ। একাধারে সাংবাদিক, লেখক, নির্মাতা ও সংগঠক শহিদুল ইসলাম মিন্টু দৈনিক আজকের কাগজ, বাংলাবাজার পত্রিকাসহ বাংলাদেশের প্রথমসারির বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও সাপ্তাহিকে গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন।
ঢাকার বিনোদন সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টাস অ্যাসোসিয়েশন ‘বিসিআর’ এর নির্বাচিত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন একটানা চারবছর। বাংলাদেশের প্রথম বেটাফরমেটের ফিল্ম ‘দেবদাস’ সহ অসংখ্য আলোচিত টিভি নাটক ও টেলিফিল্ম নির্মাণ করেছেন তিনি। ঢাকার জনপ্রিয় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান নান্দনিক টেলিফিল্মের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন ১৯৯৮ সাল থেকে।
পেয়েছেন বাচসাস পুরস্কার, শেরেবাংলা স্বর্ণপদক, বিসিআরএ অ্যাওয়ার্ড, ট্রাব অ্যাওয়ার্ড, চলচ্চিত্র দর্শক ফোরাম অ্যাওয়ার্ডসহ অসংখ্য পুরস্কার। লিখেছেন বেশ কিছু গ্রন্থ। তার আলোচিত গ্রন্থ ‘একাত্তর’ এবং ‘মুক্তিযুদ্ধ প্রতিদিন’। ২০০৪ সালে সপরিবারে কানাডায় অভিবাসী হবার পর টরন্টো ফিল্ম স্কুল থেকে ডিজিটাল ফিল্মমেকিং এর উপর ডিপ্লোমা করেন মিন্টু।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সোশিওলোজিতে মাস্টার্স শহিদুল ইসলাম মিন্টু ২০০৯ সালে টরন্টোর সেনেকা কলেজের প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ট্রেনিং ইন জার্নালিজম কোর্স করেন। ২০১৪ তে কানাডিয়ান বিজনেস কলেজ থেকে সিএসডাব্লিউ কোর্স করেন। একই কলেজ থেকে একই বছর হাভার্ড এর কারিকুলাম ও অ্যাফিলিয়েশনে ‘লিডারশীপ ও নেগোসিয়েশন’ কোর্স কৃতিত্বের সঙ্গে শেষ করেন। ২০০৮ সালের ১ জুলাই প্রকাশ করেন নতুন ধারার অনলাইন বাংলা সাপ্তাহিক ‘বেঙ্গলি টাইমস’, যা ’দ্য বেঙ্গলি টাইমস ডটকম’ নামে সর্বাধিক পরিচিত। মাত্র কয়েক বছরের মাথায় বেঙ্গলি টাইমস প্রবাসের সর্বাধিক পঠিত অনলাইন বাংলা পত্রিকায় পরিণত হয়। বর্তমানে কানাডার সর্বাধিক পঠিত বাংলা পত্রিকা সাপ্তাহিক বাংলামেইলের সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
কানাডায় বসবাসরত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজুয়েটদের সংগঠন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফোরামের সাধারণ সম্পাদক এর দায়িত্ব পালন করেছেন তিনবছর। কানাডার মেগা ইভেন্ট বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালের কনভেনরও তিনি। কানাডিয়ান ইন্টারনেট রেজিস্ট্রেশন অথরিটি ও ন্যাশনাল এথনিক প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কাউন্সিল অব কানাডার সদস্য শহিদুল ইসলাম মিন্টু কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন কানাডার সম্মানজনক প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কাউন্সিল অ্যাওয়ার্ড, হেরিটেজ মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডসহ বেশ কয়েকটি পুরস্কার।
সুত্র-
১৫৫/ কুয়েতে বাংলাদেশি কন্যা কেয়া'র কৃতিত্ব
কুয়েতে ইন্ডিয়ান ইংলিশ একাডেমি স্কুলের উদ্যোগে এক্সপ্রেশন ইন্টারন্যাশনাল কালচারাল ফেস্টিভ্যাল ২০১৫ অনুষ্ঠিত হয়। সালমিয়া ডন বসকো রানা একাডেমি অডিটোরিয়ামে ২১ নভেম্বর আয়োজিত অনুষ্ঠানটিতে এশিয়ার প্রায় ৩০টি স্কুলের ১০০ জন প্রতিযোগি অংশগ্রহণ করে।
বিভিন্ন দেশের ব্যতিক্রমধর্মী বর্ণাঢ্য এই অনুষ্ঠানের বহুজাতিক সংস্কৃতিক এর মাঝে গান পরিবেশন করে চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশের মেয়ে রুনা আক্তার কেয়া। তার পিতা কুয়েত প্রবাসী ব্যবসায়ী জামাল উদ্দিন, মা গৃহিনী আয়েশা আক্তার। সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে কুয়েত প্রবাসিদের মাঝে ইতোমধ্যে অনেক সুনাম অর্জন করেছে কেয়া।
সুত্র- এখানে
প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন,পর্ব ১ হইতে ১৫৫ এখানে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন বিদ্রোহী ভ্রাতা ।
২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
প্রামানিক বলেছেন: এই সিরিজের তুলনা হয় না। আপনার লেখার মাধ্যমে এই মেধাবীদের সম্পর্কে জানতে পারি এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫১
সোহানী বলেছেন: আসলে সত্যিই যে কানাডায় অনেক অনেক টেলেন্টেড ছেলে-মেয়ে আছে। ভালোলাগলো লিটন ভাই....
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কানাডা নিয়ে আপনার অনেক মজার লিখা পড়েছি। অনেক ধন্যবাদ সোহানী ।
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
"কলেরা রোগের প্রাদুর্ভাব সম্পর্কে পূর্বাভাস দেওয়ার কৌশল উদ্ভাবনের জন্য মর্যাদাপূর্ণ প্রিন্স সুলতান বিন আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল প্রাইস ফর ওয়াটার (পিএসআইপিডবি্লউ) পুরস্কার পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানী ড. শফিকুল ইসলাম। "
-কলেরা সম্পর্কিত সব ধরণের বিষয় আদিতে সব ধরণের সমাধান দিয়েছে ইউরোপিয়ানরা অনেক আগেই
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কলেরা সম্পর্কিত সব ধরণের বিষয় আদিতে সব ধরণের সমাধান দিয়েছে ইউরোপিয়ানরা অনেক আগেই এই খবর না জেনেই প্রিন্স সুলতান বিন আবদুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল প্রাইস ফর ওয়াটার (পিএসআইপিডবি্লউ) পুরস্কার কতৃপক্ষ পুরস্কার দিয়ে দিয়েছে এমত মনে করার কোন কারন নাই গাজী ভাই।
ধারনা করছি সমুদ্র উপকুলবর্তি দেশের সমুদ্রের ক্লোরোফিলের মাত্রার সঙ্গে ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাবের যোগাযোগ খুঁজে পাওয়া এটাই প্রথম । ধন্যবাদ আপনাকে।
৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ বাবু।
৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
পুলহ বলেছেন: ৫২ আর ৫৩ সম্পর্কে আগে কোথাও থেকে জেনেছিলাম। ড. শফিকুল এর এডুকেশনাল প্রোফাইল ঈর্ষণীয়। উনি আরো উন্নতি করুন গবেষণায়- এই শুভকামনা!
৫৪ নং পড়ে আমার সোহানী আপুর কথা মনে হচ্ছিলো।
শুভকামনা লিটন ভাই।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠ মন্তব্যে আনন্দিত, অনেক ধন্যবাদ মনোযোগী পাঠক পুলহ।
৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৪৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: উপস্থিত !
লাইক!
প্লাস!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা, শুভকামনা।
৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:২১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক আনন্দ ও গর্ব অনুভব করলাম বাংলার এই কৃতি সন্তান ও গুণীদের সাফল্য গাথার বিবরণ পাঠে ।
ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রইল ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার সব পোস্টে ডঃ এম এ আলী ভাইকে সাথে পাই, বেশ ভাল লাগে। অনেক শুভ কামনা জানবেন জনাব।
৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৬
ধ্রুবক আলো বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা ভাই,
অনবদ্য সিরিজ পোষ্ট শেয়ার করার জন্য...
দেশের বাইরের বাংলাদেশী মানুষের সাফল্য খুব গর্ব বাড়ায়।।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য, আপনাকেও শুভেচ্ছা ধ্রুবক আলো
১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য জানা হল ।সবাই আমাদের গর্ব ।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠ ও মন্ত্যব্যের জন্য আপ্নাকেও ধন্যবাদ শাহরিয়ার।
১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭
ভাবুক কবি বলেছেন: জানাই ছিলনা এতকিছু
জেনে আনন্দিত,
এবং সবমিলিয়ে মুগ্ধকর লেখা।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আনন্দিত জেনে আনন্দিত! অনেক ধন্যবাদ কবি।
১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২
জুন বলেছেন: আমাদের দেশও যে এত গুনী ব্যাক্তির জন্ম দিয়েছে তা আপনার পোষ্ট না পড়লে জানা হতো না গিয়াস উদ্দিন লিটন । এ সব কৃতি সন্তানদের কৃতিত্ব আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।
+
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যে আনন্দিত, অনুপ্রাণিত ।
অনেক ধন্যবাদ জানবেন জুন।
১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: আপনার এই ধারাবাহিক উপস্থাপনা মনটাকে অনেক বড়ো করে দেয়।
আমাদের নিজেদের মানুষের কৃতিত্বে গর্ব অনুভব করার সুযোগ করে দেয়ার জন্য আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকতে হয়।
অনেক শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকতে হয়। লজ্জিত বোধ করছি কবি।
১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩১
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: এরা গবরে নয় পাথরে ফোটা ফুল। শত চেষ্টা করেও এদের দমিয়ে রাখতে পারেনি পরিবেশ। অনেকে আছে এদের দোহাই দিয়ে বাংলাদেশের সবকিছুকেই বিশ্বসেরা দেখাতে চায়। সিস্টেম ম্যানেজমেন্ট ঠিক থাকলে পুরো বাংলাদেশ সর্বক্ষেত্রে বিশ্বসেরাদের কাতারে থাকতো।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন প্রশ্নবোধক (?)। যথাযথ সুযোগ পেলে এদেশিরা সকল ক্ষেত্রেই এগিয়ে যাবে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন প্রশ্নবোধক (?)। যথাযথ সুযোগ পেলে এদেশিরা সকল ক্ষেত্রেই এগিয়ে যাবে।
১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এ দেশে প্রতিভার অভাব নেই। অথচ আমরা এখনো বহু দেশের তুলনায় পিছিয়ে আছি। দুঃখ লাগে।
এই পোস্টে বর্ণিত সকল মেধাবী বাংলাদেশীর প্রতি রইল অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাই।
১৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনবদ্য সিরিজ পোষ্ট শেয়ার করার জন্য অজস্র শুভেচ্ছা!!
আমাদের দেশের এই গুণীজনদের সম্মন্ধে বিস্তারিত জানা হয় আপনার পোষ্টে।
দেশের বাইরের বাংলাদেশী মানুষের সাফল্যে আমরাও গর্বিত।
অনেক ধন্যবাদ ভাই।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে অনুপ্রাণিত , অনেক শুভ কামনা জানবেন সিস কামরুন নাহার বীথি
১৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: লিটন ভাই বরাবরের মত খুব সুন্দর একটা পোস্ট! তবে বেশ কিছুদিন আগে থেকে আপনার এই সিরিজের পোস্ট সম্পর্কিত বিষয়ে একটা পরামর্শ আমার মাথায় ঘুরছে! সেটা হল, আপনি এই পোস্টে যাদেরকে নিয়ে আলোচনা করবেন, যদি তাদের দু'একটা কৃতিত্বের ছবিও উপস্থাপন করা যেত; তাহলে মনে হয় আরো ভাল হতো!
এই যেমন এই পোস্টে তানজিনার একটা ভিডিও থাকলো, আলোকচিত্রী/ফটোগ্রাফার শরীফুলের উঠানো একটা ছবি থাকলো ইত্যাদি! মানে মোট কথা আপনি যাদেরকে নিয়েই আলোচনা করবেন, তাদের সেই কৃতিত্বের একটা নজির পোস্টে উল্লেখ থাকলে পোস্টটা আরো তথ্যপূর্ণ এবং আকর্ষনীয় হতো বলে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি!
আশাকরি আমার পরামর্শটা আপনি ভেবে দেখবেন! এনি ওয়ে, তানজিনার সাথে যোগাযোগ করার কোন লাইন নাই বুঝি.....
পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা জানবেন!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সবার কৃতিত্বের ডকুমেন্টস পাওয়া জায় না , আবার অনেকের পাওয়া যায়। পোস্টের কলেবর বৃদ্ধির আশংকায় তাও উল্যেখ করিনা।
তবে আপনার চমৎকার পরামর্শ আমার ভাল লেগেছে সাস ভাই।
যোগাযোগের লাইন থাকবেনা কেন? সোজা কানাডা চলে যান , বাকিটা আমি দেখছি
১৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৭
কালীদাস বলেছেন: চমৎকার সিরিজিটা এখনও ধরে রেখেছেন দেখে ভাল লাগল।
আপনার সিরিজটা দেখলে আমারও একটা কমপ্লিমেন্টারি সিরিজ লিখতে ইচ্ছা করে, "স্বনামধণ্য বাংলাদেশি প্রফেসর এবং সায়েন্টিস্টরা যারা দেশে নোংরা পলিটিক্সের কারণে বাইরে চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন" শিরোনামে
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: "স্বনামধণ্য বাংলাদেশি প্রফেসর এবং সায়েন্টিস্টরা যারা দেশে নোংরা পলিটিক্সের কারণে বাইরে চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন" শিরোনাম চমৎকার!
আদতেই এরকম পাবলিক থাকলে সিরিজ শুরু করতে পারেন, আমরা জানার সুযোগ হবে।
১৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ড. শফিকুল সম্পর্কে অনেক তথ্য জানা হলো । সুন্দর শেয়ার ।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এবার আপনার তথ্য বলুন ! আপনারে মিস করছি, এত দিন কোথায় ছিলেন সেলিম ভাই?
২০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমার তথ্য হলো নতুন একটা পোস্ট দিয়েছি।তথ্যবহুল । পড়ার দাওয়াত থাকলো ।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দেখে আসছি, চমৎকার পোস্ট দিয়েছেন সেলিম ভাই।
২১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৮
অগ্নি সারথি বলেছেন: প্রবাসে গুনিগনের খোঁজ চলতে থাক! শুভকামনা লিটন ভাই।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অগ্নি সারথি ।
২২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০০
শায়মা বলেছেন: গুণীদের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা!!!!!!
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শায়মার জন্যও শুভ কামনা ।
২৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৬
শায়মা বলেছেন:
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
২৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪৪
জেন রসি বলেছেন: আমাদের দেশের গবেষকরা দেশের বাইরে অনেক ভালো কাজ করছেন।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমাদের দেশেও গুণীর অভাব নাই, সুযোগ পেলে তারাও নিজেকে প্রমান করতে পারতেন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রসি।
২৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমার লেখাগুলো চুরি হয়ে যাচ্ছে!! উপদেশ পরামর্শ থেকে থাকলে সাহায্য করুন
বিস্তারিত
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছাই, গোবর চুরি হয়না, দামি জিনিস চুরি হয়।
২৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১
খায়রুল আহসান বলেছেন: 'আমার মেয়ের জন্ম ও বড় হওয়া কানাডায় হলেও সে উত্তরাধিকার সূত্রে বাংলাদেশের সংস্কৃতি পেয়েছে।' (তানজিনার বাবা নুরুল মোস্তফা রায়হান ) -- এ রকম যদি প্রতিটি প্রবাসী পিতা মাতা বলতে পারতেন!
লক্ষ্য যার উঁচু, সে থাকে না খাঁচায় বন্দি -- ছোট একটি বাক্য, কিন্তু মূল্যবান কথা।
মেধাবী বিজ্ঞানী ড. শফিকুল ইসলাম এর সাফল্যে গর্বিত বোধ করছি। এমআাইটি তে পড়েছেন, সেখানে পড়ার চান্স পাওয়াটাই একটা বিরাট সাফল্য, জীবনের একটা বিরাট অর্জন। আশাকরি তিনি তার জ্ঞান গরিমা নিয়ে বাংলাদেশের পানি সংক্রান্ত নানাবিধ সমস্যার সমাধানে এগিয়ে আসবেন।
জনপ্রিয় অনলাইন পোর্টাল দ্য বেঙ্গলি টাইমস ডটকম এর সম্পাদক শহিদুল ইসলাম মিন্টু কানাডার সম্মানজনক 'প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কাউন্সিল অ্যাওয়ার্ড ২০১৫' অর্জন করায় তার প্রতি রইলো আন্তরিক অভিনন্দন!
বাংলাদেশের মেয়ে রুনা আক্তার কেয়া এবং তার গর্বিত মাতাপিতাকেও বহুজাতিক সংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় সাফল্য অর্জন করার জন্য অভিনন্দন জানাচ্ছি।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মনোযোগ সহযোগে পাঠান্তে চমৎকার মন্তব্য করেছেন খায়রুল আহসান ভাই। অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানবেন জনাব।
২৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: কি করে যেন একই মন্তব্য দু'বার চলে গেল। পরেরটা মুছে দিবেন প্লীজ।
১৪ নং মন্তব্য এবং ৪ নং প্রতিমন্তব্য ভাল লেগেছে।
@কালীদাস, আপনার ইচ্ছের বিষয়বস্তটা চমৎকার । লিখে ফেলুন তাড়াতাড়ি।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ, অনেক ধন্যবাদ রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনন্য সিরিজের অনবদ্য উপস্থাপনায় বরাবরের মতোই মুগ্ধ!!!
কি আনন্দ যে লাগে সাফল্যের ইতিকথা জানলে!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভ্রাতা