![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখি, ছবি তুলি আর সিনেমা বানাই ।
"গোপালগঞ্জ থেকে গোটা বাঙলাদেশ হোক একাত্তরের লাশে ভরা রণাঙ্গন। আমাদের মৃত্যু যেনো হয় বাঙলাদেশ রক্ষায়,উগ্রদেশপ্রেমিকের পবিত্র কালেমা ‘জয় বাঙলা’ উচ্চারণের মধ্য দিয়ে। আমরা স্বাভাবিক মৃত্যু চাই না; আমাদের মৃত্যু হোক ইতিহাসের বুকে, যেখানে পতপত করে উড়বে জয় বাঙলা খচিত স্বাধীনতার পতাকা।”
বাঙলাদেশ এখন আর শুধু একটি ভূখণ্ডের নাম নয়; এটি এখন এক বিপ্লবের নাম, এক কাব্যিক জ্বালাময় রাজনৈতিক আদর্শের নাম, যার শিরোমণি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং যার প্রাণস্পন্দন হলো ‘জয় বাঙলা’। যখন রাষ্ট্রের প্রতিটি ইঞ্চি জমি দখলে নিতে চায় শকুনের মতো উড়ে আসা বিশ্বাসঘাতক চক্র, তখন আমাদের মনে রাখতে হয়, বাঙালিরা যখন লাশ হয়ে পড়ে, তখন তারা শোকাহত হয় না; তারা দেয় জাগরণ।
গোপালগঞ্জ শুধু একটি জেলা নয়, এটি এখন আত্মত্যাগের প্রতীক, একটি আদর্শিক রণভূমি। যারা আজ ইতিহাস ভুলে গেছে, তাদের মনে করিয়ে দিতে হবে গোপালগঞ্জের মাটির নিচে শুয়ে থাকা প্রতিটি শহীদের কণ্ঠ থেকে আজও ভেসে আসে, "মিয়া ভাইরে বাঁচাও"। কিন্তু বাস্তব সত্য হলো, তারা কেবল মুজিবকে নয়, পুরো বাঙলাদেশকে বাঁচিয়েছে। তারা আমাদের শেখিয়েছে, কোনো প্রেম মরে না যদি তা জাতির জন্য হয়, কোনো আদর্শ মরে না যদি তা ‘জয় বাঙলা’র উপর দাঁড়িয়ে থাকে।
যখন বাঙালি লাশ হয়ে যায়, বঙ্গবন্ধু তবুও লাশ হয়ে যাওয়া বাঙালির আত্মায় বেঁচে থাকেন।
“বাঙালিরা মইরা গেছে, বঙ্গবন্ধু মরে নাই”—এই বাক্য শুধুমাত্র কোনো গানের লাইন নয়, এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য। এই সত্য জানে তারা, যারা ১৫ই আগস্টের ট্রাজেডিকে হৃদয়ে ধারণ করে পথ চলে। যারা জানে, বঙ্গবন্ধুকে যারা শারীরিকভাবে হত্যা করেছিল, তারা আদর্শকে কখনও হত্যা করতে পারেনি।
আজ যারা রাষ্ট্রদ্রোহের পতাকা উড়ায়, যারা শহীদের রক্তের বিনিময়ে গঠিত রাষ্ট্রে বসে ষড়যন্ত্র করে, যারা মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে, তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই:
তোমাদের অস্তিত্বই অস্থায়ী, কারণ তোমাদের ইতিহাস নেই, উত্তরাধিকার নেই। তোমাদের পূর্বপুরুষ বাঙলাদেশের জন্মদাত্রীদের ধর্ষণ করেছে, আর আমাদের পূর্বপুরুষ ৭ই মার্চে দাঁড়িয়ে বলেছিল, "এইবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম।"
ওরা চোখ রাঙ্গায়, গোপালগঞ্জ বাঙলাদেশ হয়ে বীরোচিত জবাব দেয়। যখন একেকটা মিডিয়া হাউস একেকটা এনজিও মুখে গণতন্ত্র আর পিছনে পশ্চিমা গোয়েন্দার চক্রান্তে লিপ্ত থাকে, তখন গোপালগঞ্জ আমাদের শেখায় কীভাবে লাশ হয়ে লড়তে হয়।
“এই মৃত দেহে কিসের এত মৃত্যু ভয়?”—এই একটি লাইনেই লুকিয়ে আছে আমাদের প্রতিবাদের চূড়ান্ত দর্শন।
গোপালগঞ্জের মানুষ ‘মিয়া ভাই’ বাঁচাতে গিয়ে নিজের বুক ছিঁড়ে দিয়েছে। আজ আমাদের সবার উচিত গোপালগঞ্জ হয়ে ওঠা। সবাইকে একেকটা জাগ্রত গোপালগঞ্জ বানিয়ে ফেলা।
জয় বাঙলা: উগ্রদেশপ্রেমিকের একমাত্র ধর্ম, একমাত্র শ্লোগান।
আজ সময় এসেছে ‘জয় বাঙলা’কে কালেমা হিসেবে শপথ নেওয়ার।
যে শ্লোগান উচ্চারিত হয়েছিল স্বাধীনতার আগে, যেটি ছিল মুক্তিযুদ্ধের অস্ত্রের সমতুল্য- সেটিই হোক আজকের প্রতিরোধের ভাষা।
এই মৃত্যু উপত্যকায় দাঁড়িয়ে, আজ যারা ‘নিরপেক্ষ’ হয়ে রক্তের ইতিহাস ভুলে গেছে, তাদের বলে দেই— নিরপেক্ষতা আজ কাপুরুষতা। এই রাষ্ট্রের রক্তে ‘জয় বাঙলা’, এই রাষ্ট্রের গর্ভে শেখ মুজিব, এই রাষ্ট্রের আত্মায় গোপালগঞ্জ, আর এই রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ শুধুই মুজিববাদ।
যদি মৃত্যু আসে, আসুক; কিন্তু তা যেনো হয় বুক ফুলিয়ে ‘জয় বাঙলা’ উচ্চারণের মধ্যে দিয়ে। আমরা স্বাভাবিক মৃত্যু চাই না। আমরা চাই, মৃত্যু হোক রাষ্ট্র রক্ষায়, মৃত্যু হোক ইতিহাসের অংশ হয়ে।
আজ থেকে আমরা সবাই গোপালগঞ্জ। আজ থেকে আমাদের হৃদয়ে একটাই পতাকা, একটাই নাম: মুজিব।
এবং আমাদের একটাই কালেমা: “জয় বাঙলা।”
২| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:৪০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দেখেন যা ভালো মনে করেন । ।
৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:০৭
জুনায়েদ আহমেদ নেজাদ বলেছেন:
৪| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:০৭
মেঘনা বলেছেন: গোপালগঞ্জ কি আফগানিস্তানের নর্দার্ন অ্যালায়েন্স হয়ে গেল ?
৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৪৮
কলাবাগান১ বলেছেন: "তোমাদের অস্তিত্বই অস্থায়ী, কারণ তোমাদের ইতিহাস নেই, উত্তরাধিকার নেই। তোমাদের পূর্বপুরুষ বাঙলাদেশের জন্মদাত্রীদের ধর্ষণ করেছে, আর আমাদের পূর্বপুরুষ ৭ই মার্চে দাঁড়িয়ে বলেছিল, "এইবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম।"
"তোমাদের অস্তিত্বই অস্থায়ী, কারণ তোমাদের ইতিহাস নেই, উত্তরাধিকার নেই। তোমাদের পূর্বপুরুষ বাঙলাদেশের জন্মদাত্রীদের ধর্ষণ করেছে, আর আমাদের পূর্বপুরুষ ৭ই মার্চে দাঁড়িয়ে বলেছিল, "এইবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম।"
"তোমাদের অস্তিত্বই অস্থায়ী, কারণ তোমাদের ইতিহাস নেই, উত্তরাধিকার নেই। তোমাদের পূর্বপুরুষ বাঙলাদেশের জন্মদাত্রীদের ধর্ষণ করেছে, আর আমাদের পূর্বপুরুষ ৭ই মার্চে দাঁড়িয়ে বলেছিল, "এইবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম।"
"তোমাদের অস্তিত্বই অস্থায়ী, কারণ তোমাদের ইতিহাস নেই, উত্তরাধিকার নেই। তোমাদের পূর্বপুরুষ বাঙলাদেশের জন্মদাত্রীদের ধর্ষণ করেছে, আর আমাদের পূর্বপুরুষ ৭ই মার্চে দাঁড়িয়ে বলেছিল, "এইবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম।"
"তোমাদের অস্তিত্বই অস্থায়ী, কারণ তোমাদের ইতিহাস নেই, উত্তরাধিকার নেই। তোমাদের পূর্বপুরুষ বাঙলাদেশের জন্মদাত্রীদের ধর্ষণ করেছে, আর আমাদের পূর্বপুরুষ ৭ই মার্চে দাঁড়িয়ে বলেছিল, "এইবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম।"
"তোমাদের অস্তিত্বই অস্থায়ী, কারণ তোমাদের ইতিহাস নেই, উত্তরাধিকার নেই। তোমাদের পূর্বপুরুষ বাঙলাদেশের জন্মদাত্রীদের ধর্ষণ করেছে, আর আমাদের পূর্বপুরুষ ৭ই মার্চে দাঁড়িয়ে বলেছিল, "এইবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম।"
"তোমাদের অস্তিত্বই অস্থায়ী, কারণ তোমাদের ইতিহাস নেই, উত্তরাধিকার নেই। তোমাদের পূর্বপুরুষ বাঙলাদেশের জন্মদাত্রীদের ধর্ষণ করেছে, আর আমাদের পূর্বপুরুষ ৭ই মার্চে দাঁড়িয়ে বলেছিল, "এইবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম।"
তোমাদের অস্তিত্বই অস্থায়ী, কারণ তোমাদের ইতিহাস নেই, উত্তরাধিকার নেই। তোমাদের পূর্বপুরুষ বাঙলাদেশের জন্মদাত্রীদের ধর্ষণ করেছে, আর আমাদের পূর্বপুরুষ ৭ই মার্চে দাঁড়িয়ে বলেছিল, "এইবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম।"
৬| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:৪৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: হা হা আসলে কি, এই জাতীয় মল এখন আর কেউ খাবে না। আওয়ামী লীগ এখন বাতিল। মাঝে মাঝে মাইর খাওয়া ছাড়া আপনাদের আর খাওয়ার কিছু নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:৩৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: উগ্ররা জয় বাংলা বলে।