![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যকে সত্য আর মিথ্যাকে মিথ্যা বলি। বিবেকের কাছে স্বচ্ছ থেকে পথ চলি।
তিস্তা ইস্যুতে যে পরিমান জলঘোলা হয়েছে- সে ফিরিস্তি ভারত-বাংলাদেশের কারো কাছে এখনো অজানা আছে- এমনটি ভাবার সুযোগ নেই। সুতরাং সেই কদর্য ইস্যুটি নিয়ে আবার কথা বলা শুধুই সময়ের অপচয়!
শুধু একটি কথা না বললেই নয়, তা হলো- শরীরে বড় হলেই যেমন বড় মনের মানুষ হওয়া যায়না; তেমনি সৌভ্রাতৃত্ব আর সৌহার্দের কথা বলে ঠোঁটের কোন ফেনা তুললেই নিজেদেরকে ভ্রাতৃত্বের আদর্শ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা যায় না। অনেক ক্ষেত্রে ছোটরাই বড়বেশি ত্যাগের আদর্শ হয়ে প্রতিভাত হয়- তিস্তা ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থানই তার জাজ্বল্যমান দৃষ্টান্ত।
তবে সব শেষে এই ইস্যুতে আমার ব্যক্তিগত এক উপসংহার, তা হলো-
পরপর ভারতের দুজন ঝানু প্রধানমন্ত্রী যেভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে তিস্তা জলবণ্টন চুক্তি নিয়ে নিজদেশের একজন মূখ্যমন্ত্রীর কাছে ধরাশায়ী হলো- তা এক কথায় প্রধানমন্ত্রীগণ কর্তৃক রাজ্যসরকার প্রধান মমতা ব্যানার্জির কাছে অসহায়ভাবে চূড়ান্ত আর নির্লজ্জ্ব আত্মসমর্পণ !
যেদেশে প্রধানমন্ত্রীদের দশা এইরূপ; তাদের জন্য গর্বিত বাঙালি হিসেবে করুনা ছাড়া আর কী করা যায়!
সুতরাং এই কথাই বলতে হয়, জল চাইনা ভারত তোমার ইজ্জত বাঁচাও!
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:০১
হালদার গৌতম বলেছেন: ধন্যবাদ।
ঠিকই বলছেন, কথায় আছে না- যার এক কান কাঁটা- সে বাকি কান ঢেকে রাখতে চেষ্টা করে কিন্তু যার দুটো কান-ই কাঁটা সে লজ্জ্বা পাবে কেন?
ওদের দশা সেই দুই কান কাঁটা মানুষের মতো; হায়া-বেহায়া ওরা বুঝবে কী করে?
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: এভঅবেই চলবে কোন পরিবর্তন আশা করা যাচ্ছে না।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫
হালদার গৌতম বলেছেন: না।
এই অবস্থার জন্য ঐ বদমাস মমতা-ই দায়ী। ও যদ্দিন আছে তদ্দিন এমন চলবে ঠিকই। তবে ওর সময় ঘনিয়ে আসছে।
ও একটা জাট শয়তান, যেমন চেহারায়- তেমন আচরণে।
বাকি সবাই রাজনীতি বোঝে এবং সবাই বাংলাদেশের অধিকার বোঝে; সতরাং . . .
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪
রহমান আসাদ বলেছেন: পরপর ভারতের দুজন ঝানু প্রধানমন্ত্রী যেভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে তিস্তা জলবণ্টন চুক্তি নিয়ে নিজদেশের একজন মূখ্যমন্ত্রীর কাছে ধরাশায়ী হলো- তা এক কথায় প্রধানমন্ত্রীগণ কর্তৃক রাজ্যসরকার প্রধান মমতা ব্যানার্জির কাছে অসহায়ভাবে চূড়ান্ত আর নির্লজ্জ্ব আত্মসমর্পণ ! - বিষয়টা আত্মসমর্পণ থেকে অনেক বেশি পলিটিক্যাল। এটা তাদের দেশজ্ব রাজনীতি। মমতা রাজী নেই বলে প্রধানমন্ত্রীগন খালাস তো পাচ্ছেন, একই সাথে তাদের প্রভুত্বও কায়েম রাখছেন। বিষয়টা আমি এভাবে বুঝি।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:১০
হালদার গৌতম বলেছেন: দেশের একজন প্রধানমন্ত্রী যদি একজন অধস্তনের কাছে এভাবে পরাস্ত হন- সেটা কি কোনো অংশে কম লজ্জ্বার! আর সেটা নিশ্চয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে হেয় হওয়াও বটে। আমি এটাকে সেভাবেও দেখি। তবে মমতার যে পলিটিক্স এর মধ্যে রয়েছে- সেটা তো দিবালোকের মতো স্পষ্ট।
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: অধঃস্তনের কাছে নতি স্বীকার নাকি অধঃস্তনের অজুহাতে কপটতা।
৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৫২
ধ্রুবক আলো বলেছেন: সুন্দর বলেছেন +
৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।
৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: প্রমত্তা তিস্তা! একটি নদীর অপমৃত্যু!! অতপর একটি জাতির করুণ আর্তনাদ!!
ধন্যবাদ ভালো থাকুন নিরন্তর।
৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬
আখেনাটেন বলেছেন: ভালো বলেছেন।
তবে মমতাকে একতরফা দোষ চাপিয়ে প্রধানমন্ত্রীদের দায়মুক্তি দিতে পারেন না। সেখানেও অনেক রাজনৈতিক মারপ্যাঁচ আছে। শুধু মমতা চাচ্ছেন না এই জন্যই চুক্তি হচ্ছে না--বিষয়টা এত সরল-সোজা নয়। ভারতীয় জাতীয় ইংরেজী দৈনিকের এই সম্পর্কিত কলামগুলো একটু দেখে নিবেন। দোষ--মনমোহন কিংবা মোদীদের কম নয়। সবই রাজনৈতিক চাল আর বাংলাদেশের কূটনৈতিক ব্যর্থতা কিংবা বলতে পারেন দরকষাকষিতে সরকারকে কিছুটা ছাড় দিতে হচ্ছে নিজের অস্তিত্বের জন্য।
আশ্চর্য শুনালেও বড়ই আজব এই রাজনিতির খেলা।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:২৫
নতুন নকিব বলেছেন:
#পরপর ভারতের দুজন ঝানু প্রধানমন্ত্রী যেভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে তিস্তা জলবণ্টন চুক্তি নিয়ে নিজদেশের একজন মূখ্যমন্ত্রীর কাছে ধরাশায়ী হলো- তা এক কথায় প্রধানমন্ত্রীগণ কর্তৃক রাজ্যসরকার প্রধান মমতা ব্যানার্জির কাছে অসহায়ভাবে চূড়ান্ত আর নির্লজ্জ্ব আত্মসমর্পণ !#
ধন্যবাদ, জব্বর বলেছেন দাদা।
নির্মম সত্য অবলিলায় বলে দিলেন।
তা ইজ্জত থাকলে তো!
জগতে বেহায়াদের ইজ্জত থাকতে হয় নাকি?
ভাল থাকবেন।