![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুখ শান্তি পৃথিবীতে পাওযার কথা না, সুখ শান্তি তো পরকালের জন্য, এই সুখের জন্য অস্স্থায়ী পৃথিবীতে পাপের পথে পা না বাড়ানোই শ্র্রেও !
***নাস্তিকদের মন্তব্য মুছেফেলা হবে।***
পোস্টের ২ নং ভিডিও টি গোপন ভাবে হযরত মুহাম্মদ (সঃ)এর রওজা মুবারক থেকে নেওয়া হয়েছে।
শুরু করছি পৃথিবীর একমাত্র মালিক পরম করুণাময়য় ও অসিম দয়ালু সর্ব শক্তিমান আল্লাহ্র নামে।
গত ১৮ই এপ্রিল দাম্মাম থেকে ওমরা হজ্জ পালনের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম। প্রতি বছর ই একবার মক্কা- মদিনার উদ্দেশ্যে সফর করি। এতে মনটা অনেক ভাল হয়ে যায়। এ বারের সফরটার সকল আয়োজন করেছেন দাম্মাম ইসলামিক দাওয়া সেন্টার। প্রায় প্রতি মাসেই ইসলামী দাওয়া সেন্টার থেকে এই ধরনের আয়োজন করা হয়, যারা সৌদি আরবে আছেন তারা হয়ত অনেকই জানেন। এদের সাথে সফরে অনেক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়। ওমরার সকল নিয়ম কানুন সহ সব কিছুই ওনারা শিখিয়ে দেন। নতুনদের জন্য অনেক উপকারী এই সফরটা। আমি যখন প্রথম ওমরা হজ্জ পালনে যাই সাহায্য করার মত কেউই ছিল না বই দেখে দেখে যে খানে যে দু-আ পড়তে বলা হয়েছিল তাই করেছিলাম।
তবে এখন আর ভুল হবার সম্ভবনা নাই সাথে ছিলেন ইসলামী দাওয়া সেন্টারের বড় ভাই যিনি দাম্মামের উত্তর সাইডের সমস্ত বাংলাদেশীদের তালিম দেওয়ার কাজে নিয়োজিত আছেন। আসলেই ওনি একজন অমায়িক লোক। ওনার কাছ থেকে অনেক কিছু শিক্ষার আছে। নাম শেখ আহমেদ উল্লাহ্। কুরআন হাদিসের রেফারেন্স ছাড়া কথা বলেন না। আর এর জন্যই ওনাকে আমার এত ভাল লাগে।
যাই হোক অনেক প্যাঁচাল পাড়লাম এর জন্য ক্ষমা পার্থি। আর ও সামান্য কিছু কথা বলতেই হয়, তা না হলে এই পোস্ট টাই মাঠি। মক্কা গিয়ে যখন দেখি সবাই ছবি তুলছে তখন আমার শুধু আপনাদের কথাই মনে পড়েছে। আর আফসোস করতে লাগলাম সাথে যদি একটা ক্যামেরা থাকত তা হলে ত আমার সামুর ব্লগার বন্ধুদের জন্য কিছু ফটো নিতে পারতাম। হটাৎ পকেটে হাত দিলাম দেখি ক্যামেরা ক্রয়ের পয়সা আছে কি না। এর মধ্যে একটা কথা মনে পরে গেল আহমেদ ভাই গাড়িতে বলেছিলেন, বিনা কারনে ফটো তোলা জায়েজ নাই।
পরে আবার চিন্তা করলাম, আমি ত আর বিনা কারনে ফটো তুলতে যাচ্ছি না। সব পকেট চেক করে পেলাম ৬৯৫ রিয়াল বাংলা টাকায় চৌদ্দ হাজার আর কি। মনে করলাম নরমাল একটা ক্যামেরা কিনতে ৫০০ রিয়াল এনাফ। খুঁজতে থাকলাম ক্যামেরার দোকান। হারাম শরীফের ভিথর থেকে বাহিরে আসলাম। অনেক খানি বাহিরে আসিয়া পচ্চিম পাশে অনেক গুলা ছোট ছোট বাঙালী দোকান পেলাম সাধারণ ইলেক্ট্রনিক সামগ্রী সাজিয়ে রাখা আছে দোকান গুলাতে সাথে ক্যামেরা ও আছে। ক্যামেরার মধ্যে ক্যানন, সামসাং, সনি, পেনাসনিক, কোডাক এই চার পাঁচ কোম্পানির কমদামী ক্যামেরা গুলাই আছে এইখানে।
যাই হোক দুই তিনটা দোকান দেখার পরে বুঝলাম এতো দেখি অনেক সস্তা। মনে মনে চিন্তা করলাম ভুগি ছুগি না তো আবার।? এক বাঙালী ভাই কে বল্লাম এই স্যামসাং টা কত রাখতে পারবেন।? ওনি বল্লেন ৩৮০ রিয়াল। আমি বল্লাম লাস্ট কত রাখতে পারবেন।? ওনি বল্লেন ভাই এখানে বাঙালীদের থেকে বাঙালীরা বেশী লাভ করে না। একদাম আপনার জন্য ৩০০ SR . দাম শুনে আমি মনে মনে
জিজ্ঞাস করলাম অরজিনাল কি না। আবার ও ঐ একই কথা এই খানে বাঙালীরা.............ঠকায় না।
তার পর আবার জিজ্ঞাসিলাম চার্জ না ব্যাটারি ওনি বল্ল ব্যাটারি। চিন্তা করলাম ব্যাটারি হলেই ভাল, ব্যাটারি শেষ হলে নতুন ব্যাটারি সব জায়গাতে পাওয়া যাবে। আর চার্জ হলে বুঝেন ই তো মোবাইলের মত অবস্থা। ঠিক আছে সামসাং টাই দেন। নিলাম সামসাং Es 30 মডেলের এই কমদামি সেট টা।
সেট টা হাতে নিয়া পাওয়ার অন করলাম ওয়েলকাম স্কিনে লিখা আসল Insert Your Card. এই লিখা দেখে আমি চিন্তা করলাম এমন ৫-১০ টা কার্ড আমার টেবিলের ডয়ারে খুজলেই পাওয়া যাবে যা কি না বিনা প্রয়জনে পরে আছে। দোকানদার কে বল্লাম কার্ড আছে আপনার কাছে।? দোকানদার বল্ল ২ জি,বি ৩৫ রিয়াল। কি আর করা নিলাম। ৩০ রিয়াল দিলাম। এসেগেলাম ফটো তুলতে। তখন এশার আযান এর সময়ে অনুমানিক রাত ৭ টা। জামাতের সাথে এশার নামাজ আদায় করলাম কাবাতে। নামাজ শেষে শুরু করলাম জীবনের প্রথম ফটোগ্রাফি। এর আগে একটা এনালগ ঠিক এমন ক্যামেরা ইউজ করেছিলাম।
আজকের এই সামসাং Es30 দিয়ে ধারণ কৃত প্রথম ভিডি ও এই টি।
না বুঝেই শুরু করলাম ভিডিও রেকর্ডিং। দেখন তো ভিডিও টি কেমন হল।
===========================================
এই ক্যামেরায় ধারণকৃত হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর রওজা মোবারক
এই ভিডিও ফুটেজ টি গোপন ভাবে খুব সাবধানে রেকর্ড করে ছিলাম। কারণ এইখানে ভিডিও করা নিষেধ।
=========================================
এই ফটোটা হচ্ছে আমার হাতে তোলা প্রথম ডিজিটাল ফটো।
===========================================আর এই দুই নং ফটোটা দেখে নিজের বাবা মায়ের কথা ই মনে পড়ে গিয়াছিল। ছবিতে যে চাচা চাচি কে দেখছেন সম্ভবত পাকিস্তানের নাগরিক হবে।
===========================================
এক মহিলা কাবার ফটো নিচ্ছেন নিজের মোবাইলে।
===========================================
সাফা- মারওয়া পাহাড়ে রানিং এর একাংশ।
===========================================
সাফা- মারওয়া রানিং ২
===========================================
বাহির থেকে রাত নয় টায়
===========================================
গাড়িতে উঠার আগে রাত ১০ টায় তোলা ফটো সৌদি পোস্ট অফিসের সামনে থেকে।
===========================================
এই ছবিতে যে মুরুব্বী কে দেখছেন ওনি আমাদের গ্রুপের ই একজন
ফটো টি আমি নেই নি কে নিয়েছেন জানি না। মক্কা থেকে মদিনায় এসে এইটাই প্রথম ফটো।
=========== ===============================
মদিনায় এই সফরের সবচেয়ে ছোট্ট ভাতিজা ভাতিজির সাথে আমি।
===========================================
ইসলামি দাওয়া সেন্টার দাম্মাম অফিসে জমা দেওয়ার জন্য মোবাইলে ফটো নিচ্ছি আমি।
===========================================
মদিনার কবুতর।
===========================================
কবুতর গুলা এ ভাবেই উড়াল দিয়েছিল।
===========================================
মনের সুখে খেয়ে যাচ্ছে।
================================ ==========
ভাতিজার দুইদিন ধরেই ঘুম নাই। মদিনা তে সকাল বেলা রেস্টের সময়।
===========================================
জুম্মার নামাযের একটু আগে ফারুক ভাই এর কোলে ভাতিজা।
=========================================== সব শেষে ভাতিজা সহ আমি জুমার নামাজ এর আগে।
===========================================
পরিশেষে একটাই কথা আর তা হল, লাখ লাখ শুক্রিয়া আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিনের দরবারে। যিনি এত সুন্দর একটা নিয়ামত পুর্ন সফরের সঙ্গী হওয়ার মত তৌফিক আমাকে দান করেছেন। সবাই ভাল থাকেন এই দোয়া করি আল্লাহ্ হাফিজ।
২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:১৭
বোরহান উদদীন বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ ভাল লাগার জন্য।
৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:২০
টানজিমা বলেছেন: ***নাস্তিকদের মন্তব্য মুছেফেলা হবে।***
কেন ভাইয়া? নাস্তিকদের এত ডরান কেন? আপনে তো হাজী মানুষ। ছুমন্তর ছু কইরা একটা ফু দিবেন নাস্তিকরা সব উইরা গিয়া মক্কায় পরব... একটু লজ্জা করা উচিত এই রকম কথা বলার আগে। আপনি ইসলাম ধর্মটারেই চিনলেন না। আপনাদের মত মুসলমানদের নিয়েই দুনিয়ায় যত সমস্যা। বাই দা বাই, পোষ্ট ভালই লেগেছে। তবে আরো ছবি দেন।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:১৪
বোরহান উদদীন বলেছেন:
ভাই আমি নাস্তিকদের ডরাই কেন জানেন।?
এদের কথা শুনলে অন্তরে কালি পরে। অনেক দিন তো দেখলাম তর্ক বিতর্ক করে এখন আর না। সবছেয়ে বড় কথা হল আল্লাহ্ যাকে হেদায়েত করেন তাকে কেউই গাফেল করতে পারে না। আর আল্লাহ্ যাকে হেদায়েতের পথ দেখান না, তাকে কেউ পথ দেখাতে পারে না।
৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:২৪
টানজিমা বলেছেন: ***নাস্তিকদের মন্তব্য মুছেফেলা হবে।***
কেন ভাইয়া? নাস্তিকদের এত ডরান কেন? আপনে তো হাজী মানুষ। ছুমন্তর ছু কইরা একটা ফু দিবেন নাস্তিকরা সব উইরা গিয়া মক্কায় পরব... একটু লজ্জা করা উচিত এই রকম কথা বলার আগে। আপনি ইসলাম ধর্মটারেই চিনলেন না। আপনাদের মত মুসলমানদের নিয়েই দুনিয়ায় যত সমস্যা। বাই দা বাই, পোষ্ট ভালই লেগেছে। তবে আরো ছবি দেন।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:১৬
বোরহান উদদীন বলেছেন:
আর ও কিছু ছবি ছিল কিন্তু এডিট করার সময়ে মুছে ফেলেছি।
৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:২৭
পথহারা নাবিক বলেছেন: আপনি অনেক ভাগ্যবান!! জানি না আল্লাহ্ আমার ভাগ্যে হজ রেখেছে কিনা!!!!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:১৮
বোরহান উদদীন বলেছেন:
আল্লাহ্ আপনার মনের আশা পূরণ করুক। এই দোয়া ই করি। ইচ্ছা থাকলে অবশ্যই করতে পারবেন।
৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:৩৫
দুঃখ বিলাসি বলেছেন: ভাল লাগল।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৩৯
বোরহান উদদীন বলেছেন:
আপনাকে ও ধন্যবাদ ভাল লাগার জন্য।
৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:৩৯
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আজকা মনে মনে একখান নিয়ত করছি আর রাতে আপনের পোস্ট খান দেখলাম!
আমি হজ্বের নিয়ত করছি। পড়ালেখা শেষ হলে সবার আগে আমি হাজ্ব করুম যদি হাজ্বের মৌসুম থাকে।
আমি হজ্ব সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না, মক্কা কাবা নিয়া ছোটকাল থিকাই আগ্রহ ছিলো। খালি ভয় হইতো এত দুরত হজ্ব কইরা দেখা গেলো আবারও পাপে জড়ায় পড়ুম। কিন্তু অখন মনে হইতাছে সেইটা আর হইবো না।
যাই হোউক, হজ্ব নিয়া নানা কথা মনের মধ্যে। এক খান কুশ্চেন, ঐখানে যেইসব কাপড় চোপড় স্পেশাল পড়তে হয় সেইসব কি ঐখান থিকা কিন্যা নিমু না কিনা লগে কইরা লইয়া যামু?
আর আমার নিয়ত গুলা খুব ভালো মুখস্হ নাই। ইসলামে না পারলে শুইনা মনে মনে উচ্চারন করঅ জায়েজ আছে নাকি! তাতে কি হইবো না এইসব মুখস্হ করতেই হইবো?
ভালো থাকেন আর আল্লাহ আপনেরে সুস্হ করুক!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:২৯
বোরহান উদদীন বলেছেন:
হজ্জের আগে ইহরামের কাপর পড়তে হয়, যে কাপরে শিলাই থাকবে না। কাপরের নিচে আন্ডার ওয়ার অথবা টি শার্ট কিছুই থাকতে পারবে না
থাকলে হজ্জ হবে না। ইহরামের কাপর দুই পার্টে বিভক্ত। বড় অংশ লুঙ্গির পরিবর্তে পড়িতে হয়। আর ছোট্ট অংশ সার্টের পরিবর্তে পড়িতে হয়।
আর এইটা আপনার ইচ্ছা কাপর বাংলাদেশ থেকে ও নিয়ে আসতে পারেন এতে কোন সমস্যা হবে বলে মনে হয় না।
৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:৪১
রকিবুল আলম বলেছেন: ভাল লাগল।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৪০
বোরহান উদদীন বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ রকিবুল আলম ভাই।
৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৮:০১
বনসাই বলেছেন: পোস্টের ২ নং ভিডিও টি গোপন ভাবে হযরত মুহাম্মদ (সঃ)এর রওজা মুবারক থেকে নেওয়া হয়েছে।
এই ভিডিও ফুটেজ টি গোপন ভাবে খুব সাবধানে রেকর্ড করে ছিলাম। কারণ এইখানে ভিডিও করা নিষেধ।
এর মানে আপনি কোনো অনুমতি নেন নাই।
সেখানে এই পবিত্র স্থানে যেয়ে সাদা বাংলায় বলতে হয় চুরি করেছেন।
সেটা আবার গর্ব করে লিখেছেন।
আমরা জানি না কোথায় আমাদের থামতে হবে।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৩৫
বোরহান উদদীন বলেছেন:
আল্লাহ্ মাফ করবেন এটা তো আপনাদের জন্যই করলাম।
আসলে এতটা নিষেধ না অনেকই মোবাইলে ফটো নিচ্ছেন দেখেছি।
আমি ভিডিও টা আর ও বড় করতে পারতাম, একজন সিকিউরিটি আমাকে কেম্রার জন্য কি জানি একটা ইঙ্গিত করেছিলেন, সাথে সাথে অফ করে পকেটে নিয়ে নিলাম।
১০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:০১
জহির উদদীন বলেছেন: আপনার সব কিছুই ঠিক ছিল এবং ভাল লেগেছে কিন্তু ২টা প্রশ্ন:
১। নাস্তিকদের মন্তব্য মুছেফেলা হবে কেন?
আপনার উচিত একজন খাঁটি মুসমান হিসাবে সাহসের সহিত ঐসব নাস্তিকদের যথাযথ এবং যুক্তি সহকারে মন্তব্যের উত্তর দেয়া।
ইসলামের বিষয়টি বুঝিয়ে বলা পলায়ন নয়।
২। হযরত মুহাম্মদ(সঃ) রওজা শরীফে গিয়ে আপনি আবেগের বশে ছবি ধারণ করেছেন যা নিষিদ্ধ এবং যা রীতিমত চুরি।
দয়া করে আল্লাহ পকের কাছে মাফ চান।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৪৫
বোরহান উদদীন বলেছেন:
অবশ্যই মাফ চাচ্ছি তার কাছে যদি মাফ না চাই তবে কার কাছে চাইব। তিনি তো রাহমানুর রহিম। ক্ষমা কারিদের মধ্যে তিনি ই ত সর্ব শ্রেষ্ট ক্ষমা কারি। অবশ্যই তিনি ক্ষমা করে দিবেন। আল্লাহ্ মাফ করবেন এটা তো আপনাদের জন্যই করলাম।
আসলে এতটা নিষেধ না অনেকই মোবাইলে ফটো নিচ্ছেন দেখেছি।
আমি ভিডিও টা আর ও বড় করতে পারতাম, একজন সিকিউরিটি আমাকে কেম্রার জন্য কি জানি একটা ইঙ্গিত করেছিলেন, সাথে সাথে অফ করে পকেটে নিয়ে নিলাম।
১১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:৪৪
মাসুদ রশিদ বলেছেন: অভিনন্দন উমরা করার জন্য। তবে রওজার ভিডিও না করলেই ভালো হতো।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:০২
বোরহান উদদীন বলেছেন:
এইটা তো আপনাদের জন্যই করলাম।
১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:৪৫
চলতি নিয়ম বলেছেন: হজ্বে গিয়েও চুরি?? বাহ বাহ....
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৪৬
বোরহান উদদীন বলেছেন:
এইটা কি চুরি হল ভাই, কি লাভ আমার এমন চুরি করে।?
১৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:৫৪
সাজিদ ঢাকা বলেছেন:
১৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:০৬
এস এম শাখওয়াত আহমেদ বলেছেন: আল্লাহতায়ালা যেন আমাদের সবাইকে রওজামোবরকা জিয়ারত করার তৌফিক দান করেন।
ভাল লাগল, ভাল থাকবেন।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৪৮
বোরহান উদদীন বলেছেন:
আপনি ও ভাল থাকবেন। আল্লাহ্ আপনার দোয়া কবুল করুক- আমিন।
১৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:০৭
মরূেবল বলেছেন: ভালো লাগলো । ধন্যবাদ ভাই।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৪৮
বোরহান উদদীন বলেছেন:
ভাল লাগার জন্য আপনাকে ও ধন্যবাদ।
১৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫
কলমবাঁশ বলেছেন: খুবই ভালো লেগেছে আপনার এই ফটো কালেকশন।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৪৯
বোরহান উদদীন বলেছেন:
ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ।
১৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:২৭
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ওমরা মোবাররক।
ভাল থাকুন এবং সুস্থ্য থাকুন
১৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৫০
বোরহান উদদীন বলেছেন:
মোঃমোজাম হক ভাই আপনি ভাল থাকুন-- আমিন।
১৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:০৮
ইব্রাহীমলিজা বলেছেন: খুবই ভাল কাজ....
২০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:১৮
অপুসোনামনি বলেছেন: ভাইঃ খুব ভালো লাগলো। অনুপ্রাণিত হলাম। দাওয়া সেন্টাররের সাথে কিভাবে যোগাযোগ করে হবে জানালে খুশি হতাম।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩৫
বোরহান উদদীন বলেছেন:
আপনি কি সৌদি আরবেই আছেন।?
থাকলে মন্তব্যে বলুন। অবশ্যই দাওয়া সেন্টারের এড্রেস পাবেন। তবে সৌদি আরবের বাহিরে থেকে লাভ নাই। কোন সুযোগ সুবিধা পাবেন না।
২১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩০
আবু বকর িসিদ্দক বলেছেন: ভাইঃ খুব ভালো লাগলো। অনুপ্রাণিত হলাম,।আল্লাহ যেন আমাকে পবিত্র হজ্ব করার তৌক দান করেন-আমিন
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩৭
বোরহান উদদীন বলেছেন:
যদি কেউ অনুপ্রানিত হয় এই পোস্ট পড়ে, তবেই পোস্ট টি সার্থক।
আল্লাহ্ আপনার মনের সমস্ত নেক আশা পূরণ করুক- আমিন।
২২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩১
কেএসরথি বলেছেন: কিছু মনে করবেন না, আমি আপনাকে আঘাত করার জন্য বলছি না, কিন্তু যেকোন ধরনের ছবি বা চিত্র ধারন করাটা কি ইসলাম নিষেধ করেনি?
২৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৪০
বোরহান উদদীন বলেছেন: আপনি মনে হয় পুরা পোস্ট টি পড়েন নি।
পোস্ট থেকে কপি+ পেস্ট করলাম।
এর মধ্যে একটা কথা মনে পরে গেল আহমেদ ভাই গাড়িতে বলেছিলেন, বিনা কারনে ফটো তোলা জায়েজ নাই। পরে আবার চিন্তা করলাম, আমি ত আর বিনা কারনে ফটো তুলতে যাচ্ছি না। এই পোস্ট পড়ে যদি কেউ অনুপ্রাণিত হয়।
২৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২৩
এস এইচ খান বলেছেন: ভাল লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:১২
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: ভালো লাগল ++