![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিক্রিয়ায় বিক্রিত একটি মনুষ্য আমি। মনুষ্য হয়ে জন্মেছি মনুষ্যকে ভালবেসে বরণ করে বেঁচে আছি।সৃষ্টিকর্তার লীলায় ঘেরা এই পৃথিবীতে,রোজ সকালে যখন প্রাকৃতিক নেশাগ্রস্থ অবস্থায় চোখ মিট মিট করে সৃষ্টির দিকে তাকিয়ে দেখি, তখন বুঝতে পারি স্বপ্ন দেখার মনটি এখনো নুয়ে পরে নি। সৃষ্টিকর্তা আমাকে আরোও একবার সৃষ্টির স্বাধ নেওয়ার সুযোগ দিয়েছেন।অলস দুপুরে ঘামের পানি গুলো টপ টপ করে তখন একটু ছায়ার আশায় নিবৃত্ত থাকি , বটতলায় দাড়িয়ে থাকা শিশু গাছটি তার ঢাল পাতা দিয়ে আমায় সূর্যি মামার রাগান্বিত রুপ থেকে রক্ষা করে।দিনশেষে আমরা সবাই একা, সূর্যি মামাও তার কোমল রুপে আমাদের ত্যাগ করে । জীবন জাগ্রত থেকে জাগ্রত হই স্বপ্ন দেখার।হইতো বা দুনিয়ার পাঠশালার সাথে সামলে নিতে না পেরে এই এসিড একদিন উবে যাবে।হইতো বা দুনিয়ার এই এসিডের বিক্রিয়া সকল বিক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে। সবই আমরা সৃষ্টির লীলা খেলায় বেঁচে থাকার তীব্র চেষ্টায় উজ্জীবিত থাকি এক সত্যেকে আঁকড়ে ধরে
সৃষ্টি লগ্ন থেকে মানুষের মন
নিয়ে এক ধরণের গবেষণা চলছে।
মন ভালো থাকলে তার আচার-
আচরণের এক অচির পরিবর্তন
দেখা যায়, কেও লাফাতে থাকে,
কেও দাত খিলিয়ে হাসতে থাকে,
আবার কেও প্রকৃতির মাঝ
থেকে যেকোনো পরিস্থিতিতে নিজ
আনন্দ খুঁজে বের করে সুখী মানুষের
একজন হয়ে যায়। মানুষের মনুষ্যত্ব বোধ
জাগ্রত করতে এক সুন্দর উদাহরণ এটি।
পৃথিবীতে এইরকম হরেক রকম মানুষ
আছে যারা সব
হারিয়ে ভালো থাকতে পারে,
এরা অন্য দশ জন থেকে আলাদা সবসময়
হাসি খুশিতে মেতে থাকে,
হইতো এই কারণে মন কে দেহঘড়ির
সাথে তুলনা করা হই।
দেহঘড়ির টিক টিক
শব্দটি হলো মানুষের হৃদ স্পর্ধন।
পৃথিবীতে তারাই
সবচেয়ে সুখী হতে পেরেছে যারা নিজ
দেহঘড়ির টিক টিক শব্দটি বা হৃদ
স্পর্ধন কে নিজ আয়ত্তে করেছে।
এটিই আমার মতে একমাত্র
ঘড়ি যা মানুষ কতৃক নিয়ন্ত্রিত
হতে পারে।
কিছু কিছু মানুষ
কে দেখছি যারা দেহ ঘড়ির হৃদ
স্পন্দনকে সমাজের
মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে এক মাধুর্যযুক্ত
প্রতিধ্বনির সুর তুলে চারদিক
প্রতিনিয়ত আলোকিত করে তুলছে।
জয় হোক এই সব দেহঘড়ির টিক টিক
শব্দে জেগে উঠা মানুষগুলোর।
©somewhere in net ltd.