![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিক্রিয়ায় বিক্রিত একটি মনুষ্য আমি। মনুষ্য হয়ে জন্মেছি মনুষ্যকে ভালবেসে বরণ করে বেঁচে আছি।সৃষ্টিকর্তার লীলায় ঘেরা এই পৃথিবীতে,রোজ সকালে যখন প্রাকৃতিক নেশাগ্রস্থ অবস্থায় চোখ মিট মিট করে সৃষ্টির দিকে তাকিয়ে দেখি, তখন বুঝতে পারি স্বপ্ন দেখার মনটি এখনো নুয়ে পরে নি। সৃষ্টিকর্তা আমাকে আরোও একবার সৃষ্টির স্বাধ নেওয়ার সুযোগ দিয়েছেন।অলস দুপুরে ঘামের পানি গুলো টপ টপ করে তখন একটু ছায়ার আশায় নিবৃত্ত থাকি , বটতলায় দাড়িয়ে থাকা শিশু গাছটি তার ঢাল পাতা দিয়ে আমায় সূর্যি মামার রাগান্বিত রুপ থেকে রক্ষা করে।দিনশেষে আমরা সবাই একা, সূর্যি মামাও তার কোমল রুপে আমাদের ত্যাগ করে । জীবন জাগ্রত থেকে জাগ্রত হই স্বপ্ন দেখার।হইতো বা দুনিয়ার পাঠশালার সাথে সামলে নিতে না পেরে এই এসিড একদিন উবে যাবে।হইতো বা দুনিয়ার এই এসিডের বিক্রিয়া সকল বিক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে। সবই আমরা সৃষ্টির লীলা খেলায় বেঁচে থাকার তীব্র চেষ্টায় উজ্জীবিত থাকি এক সত্যেকে আঁকড়ে ধরে
দাম দিয়ে কিনেছি এই বাংলা, বিনামূল্যে তো কিনা হই নি। এমন এক মূল্যে কি না হয়েছে যে মূল্য পৃথিবীর অন্য কোথাও দিবার সাহস রাখে নি, একমাত্র এই বাংলায় পেরেছে।
স্বাধীনতার ৪৩ বছর পেরিয়ে যাচ্ছে, ঐ জামাতিরা আর তাদের দোসর বিএনপি এই বাংলার জয় বাংলার স্লোগানটি বারবার মুছে ফেলার চেষ্টায় আছে, কিন্তু মুক্তিযোদ্ধারা প্রত্যক প্রজন্মে ছিল, আছে এবং থাকবে যতই বাধা আসুক একজন মুক্তিযোদ্ধা বেচে থাকতেও এই স্লোগান পবিত্র রাখতে সে অনিন্দ্র প্রহরী হিসেবে কাজ করে যাবে।
জামাত-বিএনপিরা ধর্মের মতো পবিত্র ব্যাপারকে রাজনীতিতে ব্যবহার করতে কুন্ঠিত হই নি।
৭১ এর সময় স্বাধীনতা বিরুধি শক্তি ছিল ০.৯৯% আর বর্তমানে এমন এক প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছে যে রাজনীতিতে একটি হলো স্বাধীনতা পক্ষের শক্তি আর একটি ঐ রাজাকার শ্রেণি।
ধর্মের নামে ব্যবসা করা জামাতিদের কাজ। ৭১ এ তাদের অপকর্ম ঢাকতে তারা কোমলমতি শিশুদের কেও ছাড়ে নাই।
শিশুদের ধর্মীয় বিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে তারা আজ জনবল সৃষ্টি করেছে,
শিবির কর্মীদের কথার বিশ্লেষণ হতে বুঝা যায়, সেই ছোটবেলার থেকে তাদের সঠিক মুক্তিযোদ্ধের ইতিহাস থেকে দূরে রাখা হয়েছে। একজন পূর্নাঙ্গ শিবির কর্মী হতে হলে একটি ছাত্রকে পার করতে হয় চারটি ধাপ (সমর্থক, কর্মী, সাথী ও সদস্য)। এর মাঝে প্রথম ধাপ অর্থাৎ সমর্থক হওয়া থেকে কর্মী করাকালীন সময়টিতে অভিজ্ঞ শিবির কর্মীরা ঐ ছাত্রটিকে রাখেন কড়া নজরদারিতে , যাতে সে কোনপ্রকার আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের কথা জানতে না পারে, ফলে ব্রেইন ওয়াসে শিখার ছেলেরা ভাবে এটাই একমাত্র ইসলামের পথ তাই তারা ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা শুনে পরবর্তী একজন হিংস্র শিবির কর্মী হয়ে উঠে।
৭৭ এর পর শিবির কর্মীরা এইভাবেই তাদের কর্মী সংগ্রহ করে যাচ্ছে, এবং এতে তারা সফলও হয়েছে।
হিটলারের এক সহকর্মী ছিল নামটি মনে করতে পারছি না এখন, সে একটা কথা বলেছিল, মিথ্যা তুমি প্রচার করতে থাকো একদিন না একদিন মানুষ সেটা সত্য হিসেবে ভাবতে শুরু করবে। যেমন : আজকাল শোনা যায়, বীরাঙ্গনারা কই গেলেন? শহীদের সংখ্যা ৩০ লক্ষ নাকি ৩ লক্ষ? ।
এই ধরণের প্রশ্ন শুনলে চোখের পানি ছাড়া আর কিছু আসে না।
আর সকল কথার এক কথা এই বিজয় মাসে আসুন শপথ নি আরও একবার
ঐ বীরাঙ্গনাদের কসম আমরা এই রাজাকার যারা আমার আপনার ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করেছে তাদের থেকে এই বাংলা মুক্ত করবই করবো। যুদ্ধ এখনো শেষ হই নি।
আর বিএনপিকেও তার কৃতকর্মের শাস্তি দিয়েই ছাড়ব।
জয় বাংলা,
২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭
হাইড্রোক্লোরাইড এসিড বলেছেন: যুদ্ধ চলবেই, জয় বাংলার সুরে। পাশে থাকুন
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: যুদ্ধ এখনো শেষ হয় নি। ভালো পোস্ট।
হ্যাপি ব্লগিং ।।