নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিক্রিয়ায় বিক্রিত মনুষ্য।

হাইড্রোক্লোরাইড এসিড

বিক্রিয়ায় বিক্রিত একটি মনুষ্য আমি। মনুষ্য হয়ে জন্মেছি মনুষ্যকে ভালবেসে বরণ করে বেঁচে আছি।সৃষ্টিকর্তার লীলায় ঘেরা এই পৃথিবীতে,রোজ সকালে যখন প্রাকৃতিক নেশাগ্রস্থ অবস্থায় চোখ মিট মিট করে  সৃষ্টির দিকে তাকিয়ে দেখি, তখন বুঝতে পারি স্বপ্ন দেখার মনটি এখনো নুয়ে পরে নি। সৃষ্টিকর্তা আমাকে আরোও একবার সৃষ্টির স্বাধ নেওয়ার সুযোগ দিয়েছেন।অলস দুপুরে ঘামের পানি গুলো টপ টপ করে তখন  একটু ছায়ার আশায় নিবৃত্ত থাকি , বটতলায় দাড়িয়ে থাকা শিশু গাছটি তার ঢাল পাতা দিয়ে আমায় সূর্যি মামার রাগান্বিত রুপ থেকে রক্ষা করে।দিনশেষে আমরা সবাই একা, সূর্যি মামাও তার কোমল রুপে আমাদের ত্যাগ করে । জীবন জাগ্রত থেকে জাগ্রত হই স্বপ্ন দেখার।হইতো বা দুনিয়ার পাঠশালার সাথে সামলে নিতে না পেরে এই এসিড একদিন উবে যাবে।হইতো বা দুনিয়ার এই এসিডের বিক্রিয়া সকল বিক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে। সবই আমরা সৃষ্টির লীলা খেলায় বেঁচে থাকার তীব্র চেষ্টায় উজ্জীবিত থাকি এক সত্যেকে আঁকড়ে ধরে

হাইড্রোক্লোরাইড এসিড › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ যখন জিয়া পরিবার

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

চোর তারেক যখন জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান কে নিয়ে অশ্লীল কথা বার্তা বলে তখন স্বভাবতই প্রশ্ন ওঠে তার জন্মদাতা পিতা কেমন ছিলেন? সেই পিতা জিয়াউর রহমানেরই কিছু কর্মের বর্ণনা দিব আজ!



জিয়াউর রহমান সম্পর্কে সবচেয়ে সুন্দর ও সঠিক কথাটি বলেছিলেন এন্থনী মেসকার্ন তার লিগেসি অফ ব্লাড বইয়ে, মাত্র দুটি সেনটেন্স এর মাধ্যমে| জনাব মেসকার্ন লিখেছিলেন, ' জিয়া ছিলেন সেই মানুষদের একজন, যারা একহাতে ভাত খেতো আর অন্য হাতে মানুষ খুন করতে পারত ' ।



মুনাফিক চিনেন,  মুনাফিক চিনেন? ইসলামী পরিভাষায় যে ব্যক্তি বিশ্বাসঘাতক তাকে বলা হয় মুনাফিক। একদিন সকালে জিয়া সস্ত্রীসহ বঙ্গবন্ধুর বাসাই যান, বঙ্গবন্ধুকে পায়ে ধরে সালাম করে বাকশালের সদস্য পদ গ্রহণ করে।

আর এই জিয়াই কর্ণেল রশিদ আর ফারুককে দেশপ্রেমিক আখ্যায়িত করেছিল ২৮ মার্চ ১৯৭৫ সালে যখন  বঙ্গবন্ধুকে খুন করার প্রস্ততি নিয়েছিল।



এবার আসেন চোর তারেকের কথা : তাকে নিয়ে সুন্দর বাণী দিয়েছেন বিশিষ্ট কলামিস্ট আবদুর গাফফার, তার ভাষায়



বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে একবার একটা কাজে জিয়াউর রহমানের বাড়িতে

গিয়ে ছিলাম,সেখানে গিয়ে দেখলাম জিয়াউররহমান কোমরের বেল্ট

দিয়ে একটা বালককে

বেধড়ক পেটাচ্ছেন,পেছনে

খালেদা জিয়া দাঁড়িয়ে

আছেন,জানতে চাইলাম, মেজর সাহেব

তাকে এতো পেটাচ্ছেন

কেন?সে তো মারা যাবে, তখন

জিয়াউর রহমান,

আমাকে বললেন, বদমাশটা স্কুল

থেকে বহিস্কার হয়েছে,

পরে জানলাম ওই বালক জিয়াউর

রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র তারেক রহমান ।

মেয়েদের চুমু খাওয়ার অপরাধে বিএফ

শাহীনকলেজ

থেকে তাকে বহিস্কার করা হয়।

এই সেই তারেক রহমান...





চোরে চোরে মাসতুতো ভাই :

সিমেন্স

কোম্পানীকে টেলিটকের কাজ পাইয়ে দেয়ার

বিনিময়ে কোকো যে বিশাল অঙ্কের টাকা ঘূষ নিয়েছিল তার তদন্ত করেছে মার্কিন

গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই।

এফবিআই

কর্মকর্তা লিন্ডা বাংলাদেশের

কোর্টে এসে কোকোর দূর্নীতির

প্রমান দিয়ে গেছেন।

কোকোকে 'ঘুষ'

হিসেবে দেওয়া ১০ মিলিয়ন

ডলার জব্দ করেছে এফবিআই।

মালয়শিয়া ও সিঙ্গাপুরের

কোর্টে কোকোর বিচার হয়েছে।

ছেড়া গেঞ্জি আর

ভাঙ্গা সুটকেস ছাড়া জিযাউর

রহমান নাকি কিছুই

রেখে যাননি, জিয়ার মৃত্যুর

পরে খালেদা দুই

পুত্রকে নিয়ে বিধবা ভাতার

টাকায় চলতেন।

তাহলে তারা ড্যান্ডি ডাইং,

৭-৮ খানা কোকো জাহাজ,

খাম্বা কোম্পানি, চ্যানেল

ওয়ান সহ

নামে বেনামে আরো অনেক

কোম্পানী কিভাবে করলেন?

বলিউডের

নায়িকা আমিশা প্যাটেলকে ঢাকায়

রেখে দিনের পর দিন আমোদ

ফূর্তি করার

টাকা তারা কোথায় পেলেন?

কোন চাকরি-বাকরি না করেই

তারেক জিয়া তিন বছর

ধরে গাড়ী-

বাড়ি নিয়ে লন্ডনে বিলাসবহুল

জীবন যাপন করছেন কিসের

টাকায়? খাম্বা কোম্পানীর

নামে দেশের বিদ্যুৎ খাতের

হাজার হাজার

কোটি টাকা আত্মসাৎ

করে তারেক-মামুনরা বিদ্যুৎ

খাতকে ধ্বংস করে দিয়েছে।

রাষ্ট্রাত্ব

ব্যাংকগুলো থেকে নেয়া তারেকের

সব ঋণের সুদ মাপ করা হয়েছে।

ঢাকা শহরের সকল বিলবোর্ড দখল

করে কোকোর কোম্পানী শত শত

কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

বিশ্বের

সেরা অর্থপাচারকারীদের

তালিকায় কোকোর নাম

এসেছে। গ্যাটকো, বড়পুকুরিয়া,

না্ইকো দূর্নীতি বলে খ্যাত

আন্তর্জাতিক কুকর্মের

মাধ্যমে দেশের স্বার্থ

জলাঞ্জলি দিয়ে লক্ষ লক্ষ ডলার

পকেটে পুরেছে পুরো পরিবার।।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.