![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিক্রিয়ায় বিক্রিত একটি মনুষ্য আমি। মনুষ্য হয়ে জন্মেছি মনুষ্যকে ভালবেসে বরণ করে বেঁচে আছি।সৃষ্টিকর্তার লীলায় ঘেরা এই পৃথিবীতে,রোজ সকালে যখন প্রাকৃতিক নেশাগ্রস্থ অবস্থায় চোখ মিট মিট করে সৃষ্টির দিকে তাকিয়ে দেখি, তখন বুঝতে পারি স্বপ্ন দেখার মনটি এখনো নুয়ে পরে নি। সৃষ্টিকর্তা আমাকে আরোও একবার সৃষ্টির স্বাধ নেওয়ার সুযোগ দিয়েছেন।অলস দুপুরে ঘামের পানি গুলো টপ টপ করে তখন একটু ছায়ার আশায় নিবৃত্ত থাকি , বটতলায় দাড়িয়ে থাকা শিশু গাছটি তার ঢাল পাতা দিয়ে আমায় সূর্যি মামার রাগান্বিত রুপ থেকে রক্ষা করে।দিনশেষে আমরা সবাই একা, সূর্যি মামাও তার কোমল রুপে আমাদের ত্যাগ করে । জীবন জাগ্রত থেকে জাগ্রত হই স্বপ্ন দেখার।হইতো বা দুনিয়ার পাঠশালার সাথে সামলে নিতে না পেরে এই এসিড একদিন উবে যাবে।হইতো বা দুনিয়ার এই এসিডের বিক্রিয়া সকল বিক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে। সবই আমরা সৃষ্টির লীলা খেলায় বেঁচে থাকার তীব্র চেষ্টায় উজ্জীবিত থাকি এক সত্যেকে আঁকড়ে ধরে
১৯৬৫ সালের পাক-ভারত
যুদ্ধে পাকিস্তানের
একটি বোম্বিং স্কোয়াডের নেতৃত্ব
দিয়ে ২০ বার ভারতে বোম্বিং করেন
এবং পাকিস্তানের গৌরবময় 'তমঘা-ই-
বাসালত' উপাধী পান এক
বাংগালী পাইলট। বাংগালী আকাশ
যোদ্ধার এই এয়ার
বোম্বিং দেখে পাঞ্জাবি সেনারা পুরা বেকুব
হয়ে যায়!
হাসতে হাসতে সেই বাংগালী আকাশ
যোদ্ধা বলেন
"আমরা বাংগালী আমরা পারি "
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে মে মাসে বেশ কিছু
বিমান বাহিনীর কর্মকর্তার
সাথে পালিয়ে তিনি আগরতলায়
চলে আসেন। একজন গ্রুপ ক্যাপ্টেন পাইলট
হলেও তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয় ছয় নম্বর
সেক্টরের কমান্ডার
হিসেবে এবং অত্যন্ত
সুচারুরূপে তিনি তার কৃতিত্বের স্বাক্ষর
রাখেন । এক দুই বার নয় একজন আকাশ পথের
এয়ার কমান্ড হয়ে প্রতিবার ই স্থল
পথে সম্মুখ সমরে অংশগ্রহন এবং নেতৃত্বের
জন্য তিনি 'বীর উত্তম' উপাধী লাভ
করেন। স্বাধীন বাংলাদেশ এর প্রথম
মুক্তাঞ্চল হিসিবে ঘোষনা পায় সেক্টর
৬। রংপুর ও বৃহত্তর ঠাকুর গাও ছিলো এই
সেক্টর এর অধীনে।
তিনি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের ৬
নং সেক্টর কমান্ডার খাদেমুল বাশার।
বিমান বাহিনী র প্রধান থাকাকালীন
১৯৭৬ সালের ১ সেপ্টম্বর এক বিমান
দূর্ঘটনায় তিনি নিহত হন।
পরিতাপের বিষয় আজকের
ইয়ো ইয়ো প্রজন্ম খাদেমুল বাশার
কে চিনে না,,,, খাদেমুল বাশার বীর
উত্তম রয়ে গেলেন নীরবে নীভৃতে,,,,,
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৭
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: উনাকে ভুলে যাওয়া এতোই সহজ নাকি ?? বিস্মৃত হবার জন্য তিনি জন্ম গ্রহণ করেন নি। বাংলার মানুষ অত্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে এই অকুতোভয় বীর সেনানীকে স্মরণ করে যাবে অবিরত।
আমরা বাঙ্গালী আমরা পারি
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
খেলাঘর বলেছেন:
উনি আছেন হৃদয়ে