নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিক্রিয়ায় বিক্রিত মনুষ্য।

হাইড্রোক্লোরাইড এসিড

বিক্রিয়ায় বিক্রিত একটি মনুষ্য আমি। মনুষ্য হয়ে জন্মেছি মনুষ্যকে ভালবেসে বরণ করে বেঁচে আছি।সৃষ্টিকর্তার লীলায় ঘেরা এই পৃথিবীতে,রোজ সকালে যখন প্রাকৃতিক নেশাগ্রস্থ অবস্থায় চোখ মিট মিট করে  সৃষ্টির দিকে তাকিয়ে দেখি, তখন বুঝতে পারি স্বপ্ন দেখার মনটি এখনো নুয়ে পরে নি। সৃষ্টিকর্তা আমাকে আরোও একবার সৃষ্টির স্বাধ নেওয়ার সুযোগ দিয়েছেন।অলস দুপুরে ঘামের পানি গুলো টপ টপ করে তখন  একটু ছায়ার আশায় নিবৃত্ত থাকি , বটতলায় দাড়িয়ে থাকা শিশু গাছটি তার ঢাল পাতা দিয়ে আমায় সূর্যি মামার রাগান্বিত রুপ থেকে রক্ষা করে।দিনশেষে আমরা সবাই একা, সূর্যি মামাও তার কোমল রুপে আমাদের ত্যাগ করে । জীবন জাগ্রত থেকে জাগ্রত হই স্বপ্ন দেখার।হইতো বা দুনিয়ার পাঠশালার সাথে সামলে নিতে না পেরে এই এসিড একদিন উবে যাবে।হইতো বা দুনিয়ার এই এসিডের বিক্রিয়া সকল বিক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে। সবই আমরা সৃষ্টির লীলা খেলায় বেঁচে থাকার তীব্র চেষ্টায় উজ্জীবিত থাকি এক সত্যেকে আঁকড়ে ধরে

হাইড্রোক্লোরাইড এসিড › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি কলঙ্ক মুজাহিদ

১৭ ই জুন, ২০১৫ রাত ১২:২০

বলছি আমি ৭১ সালের কথা,
বলছি আমি জয় বাংলার কথা,
বলছি লাল সবুজ মাখা ১ টি পতাকার জয়ের কথা,
বলেছি, বলছি এবং বলবোই আমার মাটি , আমার মা রাজাকারের হবে না।

৭৫ এর পর বাঙালি তার স্বাধীনতা মূল মন্ত্র হারিয়ে ফেলেছিল। হারিয়ে ফেলেছিল তার মুক্তির অসম সে চেতনা।
আর তারা একে একে পাকিস্তান থেকে এই বাংলার নাগরিকত্ব দিয়ে আনতে ঐ পাপীষ্ঠ শইতান গুলোকে।
সময়টা তখন ,এমনই মুক্তিযুদ্ধারা পালিয়ে বেড়াচ্ছে আর রাজাকাররা বুক ফুলিয়ে হাটছে।
পরবর্তী এমন অবস্থাও এই বাংলা দেখেছে যে রাজাকাররা সংসদে পর্যন্ত গিয়ে লাল সবুজের পতাকা হাতে দাঁড়িয়ে ছিল।
আর নির্বাচন কমিশনারের কাছে গিয়ে বলে এই দেশে কোন যুদ্ধাপরাধী নেই এবং নেই।
আর এই বাক্যের বক্তব্য দাতা এই আলবদর নেতা মুজাহিদ।
একসময় এই দেশের মানুষ ভাবতো এই দেশে যুদ্ধাপরাধীর বিচার হবে না।
কিন্তু রক্ত দিয়ে কিনা বাংলা কি এতই সস্তা?
না আমরা শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দিতে পারি না এবং কখনোই না।

১৯৭১ সালে জানুয়ারি মাসে ঢাকা জেলার 'ইসলামী ছাত্র সংঘের ' ( বর্তমান শিবির)  সভাপতি নির্বাচিত হয়ে এই মুজাহিদের পাপীষ্ঠ নীতি শুরু হয়।
পরবর্তী ৭১ সালে মাঝখানে পূর্ব পাকিস্তান  ছাত্র সংঘের সেক্রেটারি নির্বাচিত হয়।

বুদ্ধিজীবী হত্যার মূল নায়ক এই মুজাহিদ ১৪ ডিসেম্বর নারকীয় হত্যার মূল সাথী।
আর ঐ যে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম মনে আছে তার কথা??
মৃত্যুর শেষ দিনটি পর্যন্ত এই পশুদের বিচার চেয়েছিল, তার পুত্রের হত্যার মূল নায়ক ছিল এই মুজাহিদ।
ঢাকার কিছু তরুণ,  রক্তের শিরায় শিরায় 'জয় বাংলার ' দেশপ্রেম। বদি, আজাদ,  রুমি যাদের নিয়ে  গঠিত হয়েছিল ক্রেক প্লাটুন।
বিজয়ের মাত্র কিছুদিন আগে এই শইতান তাদের হত্যা করার পরিকল্পনা করে।

আলতাফ মাহমুদ কিংবা সাংবাদিক সিরাজ সাহেবের কথা,  বাঙালি কি ভুলে গিয়েছে?
যার  সুরে কম্পিত হয়েছিল মুক্তির সংগ্রাম ,আর ইত্তেফাক পত্রিকার সাংবাদিক যিনি স্বপ্ন দেখেছিলেন  স্বাধীন একটি বাংলাদেশ ।
তাদেরও ছাড় দেই নি এই নরপশু মুজাহিদ বাংলা যখন  স্বাধীন নিশ্চিত একে একে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে দেশকে পঙ্গু করে দিতে চেয়েছিল এই মুজাহিদ।

কিন্তু তারা পারে নি , এই বাংলার মানুষ আজ তাদের শত্রুকে চিনতে পেরেছে এবং ঐ পশুর ফাসি কায়েমের মধ্যে দিয়ে এই  বাংলা কলঙ্কিত হবে ইনশাল্লাহ।

জয় বাংলা

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১০:২৭

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: আপনাদের 'নির্বাচিত' সরকার সব কলঙ্ক মুছে ফেলে তাদের চাঁদরূপ দেখাতে দিবানিশি প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সব জামায়াত নেতাদেরকে ফাঁসিতে ঝুলাক, তারপর টের পাবেন স্বাধীনতা কি জিনিস? স্বাধীনতা রক্ষার জন্য আসলে কাদের প্রয়োজন ছিল!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.