নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিক্রিয়ায় বিক্রিত মনুষ্য।

হাইড্রোক্লোরাইড এসিড

বিক্রিয়ায় বিক্রিত একটি মনুষ্য আমি। মনুষ্য হয়ে জন্মেছি মনুষ্যকে ভালবেসে বরণ করে বেঁচে আছি।সৃষ্টিকর্তার লীলায় ঘেরা এই পৃথিবীতে,রোজ সকালে যখন প্রাকৃতিক নেশাগ্রস্থ অবস্থায় চোখ মিট মিট করে  সৃষ্টির দিকে তাকিয়ে দেখি, তখন বুঝতে পারি স্বপ্ন দেখার মনটি এখনো নুয়ে পরে নি। সৃষ্টিকর্তা আমাকে আরোও একবার সৃষ্টির স্বাধ নেওয়ার সুযোগ দিয়েছেন।অলস দুপুরে ঘামের পানি গুলো টপ টপ করে তখন  একটু ছায়ার আশায় নিবৃত্ত থাকি , বটতলায় দাড়িয়ে থাকা শিশু গাছটি তার ঢাল পাতা দিয়ে আমায় সূর্যি মামার রাগান্বিত রুপ থেকে রক্ষা করে।দিনশেষে আমরা সবাই একা, সূর্যি মামাও তার কোমল রুপে আমাদের ত্যাগ করে । জীবন জাগ্রত থেকে জাগ্রত হই স্বপ্ন দেখার।হইতো বা দুনিয়ার পাঠশালার সাথে সামলে নিতে না পেরে এই এসিড একদিন উবে যাবে।হইতো বা দুনিয়ার এই এসিডের বিক্রিয়া সকল বিক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে। সবই আমরা সৃষ্টির লীলা খেলায় বেঁচে থাকার তীব্র চেষ্টায় উজ্জীবিত থাকি এক সত্যেকে আঁকড়ে ধরে

হাইড্রোক্লোরাইড এসিড › বিস্তারিত পোস্টঃ

পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ( ফটো ব্লগ সহ)

২৩ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

১৯৪৭ সাল উপমহাদেশে সৃষ্টি হলো ভারত ও পাকিস্তান নামে ২ টি দেশের সৃষ্টি।
অনেক সাধ আন্দোলনের বিনিময়ে পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছে মুসলিম লীগের জয় জয়কার।
কিন্তু দেখা গেল পাকিস্তান সৃষ্টির পর বাঙালির চেতনা, মুক্তির পথকে আগলে ধরছে ঐ পশ্চিম পাকিস্তানিরা।
মুসলিম লীগের এই দু:শাসন রুখতে মুসলিম লীগ থেকে বের হয়ে নতুন এক রাজনীতিক দলের পথযাত্রা শুরু হয়।
নাম 'পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ '।


বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্নজীবণি থেকে : ১২১ পৃষ্টা
মওলানা ভাসানী সভাপতি, শামসুর হক সাধারণ সম্পাদক  , আমাকে ( বঙ্গবন্ধু)  করা হলো জয়েন্ট সেক্রেটারি।
খবরে কাগজে দেখলাম, আমার পাশে নিরাপদ বন্দী। আমি মনে করেছিলাম পাকিস্তান হয়ে গেছে সাম্প্রদায়িক রাজনীতিক প্রতিষ্ঠান দরকার নাই।
একটা অসাম্প্রদায়িক রাজনীতিক প্রতিষ্ঠান হবে, যার একটা সুষ্ঠু ম্যানিফেস্টো থাকবে।
ভাবলাম, সময় এখনো হয় নি। তাই বাইরে যারা আছেন চিন্তাভাবনা করেই করেছেন।


আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠনের কয়েকদিন পর আমার আর বাহাউদ্দিনের মুক্তির আদেশ এল।
বাইরে থেকে সহকর্মীরা নিশ্চয় খবর পেয়েছিল।
জেলগেটে গিয়ে দেখি বিরাটা জনসভা আমাদের অভ্যর্থনা জানানোর জন্য এসেছে মাওলানা  ভাসানি সাহেবের নেতৃত্ব নিয়ে।
আমি আব্বাকে সালাম করে ভাসানি সাহেবের কাছে গিয়ে সালাম করলাম।
সাথে সাথে 'আওয়ামী মুসলিম লীগ ' জিন্দাবাদ  , ' ছাত্রলীগ জিন্দাবাদ  ধ্বনি উঠলো।
শামসুর হক সাহেবের কাছে গিয়ে তাকে অভিনন্দন জানালাম এবং বললাম হক সাহেব আপনার জয়, আজ জনগণের জয়। 
হক সাহেব আমাকে জড়িয়ে ধরলেন এবং বললেন এবার শুরু করা যাক।
পরবর্তী আওয়ামী মুসলিম থেকে আওয়ামীলীগ নামে পরিচত হয়।
,
বাঙালির জাতীয়তাবাদী আন্দলনে বারবার যে দলের প্রতিধ্বনি শোনা গিয়েছে তার নাম আওয়ামীলীগ।
ভাষা আন্দোলনে সূচনা যার ১৯৭১ সালের ঐ পশ্চিমা নরপশুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এই দেশের স্বাধীনতা সূর্যের রক্তিম আলো নিয়ে আসে এই বাংলায়।

৭৫ এর পর স্বাধীনতা বিরুধি অপশক্তির বিরুদ্ধে যে দল লড়ে গিয়েছে তার একটি নাম বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সঠিক রাজনীতি কবে করবে আওয়ামী লীগ?

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৩৪

হাইড্রোক্লোরাইড এসিড বলেছেন: সেটা আওয়ামীলীগ জানে। আর আপনারা তো বোধকরি শিখিয়ে যাচ্ছেন

২| ২৫ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:১৩

মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: ভালো লাগলো ছবি ব্লগ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.