নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিক্রিয়ায় বিক্রিত মনুষ্য।

হাইড্রোক্লোরাইড এসিড

বিক্রিয়ায় বিক্রিত একটি মনুষ্য আমি। মনুষ্য হয়ে জন্মেছি মনুষ্যকে ভালবেসে বরণ করে বেঁচে আছি।সৃষ্টিকর্তার লীলায় ঘেরা এই পৃথিবীতে,রোজ সকালে যখন প্রাকৃতিক নেশাগ্রস্থ অবস্থায় চোখ মিট মিট করে  সৃষ্টির দিকে তাকিয়ে দেখি, তখন বুঝতে পারি স্বপ্ন দেখার মনটি এখনো নুয়ে পরে নি। সৃষ্টিকর্তা আমাকে আরোও একবার সৃষ্টির স্বাধ নেওয়ার সুযোগ দিয়েছেন।অলস দুপুরে ঘামের পানি গুলো টপ টপ করে তখন  একটু ছায়ার আশায় নিবৃত্ত থাকি , বটতলায় দাড়িয়ে থাকা শিশু গাছটি তার ঢাল পাতা দিয়ে আমায় সূর্যি মামার রাগান্বিত রুপ থেকে রক্ষা করে।দিনশেষে আমরা সবাই একা, সূর্যি মামাও তার কোমল রুপে আমাদের ত্যাগ করে । জীবন জাগ্রত থেকে জাগ্রত হই স্বপ্ন দেখার।হইতো বা দুনিয়ার পাঠশালার সাথে সামলে নিতে না পেরে এই এসিড একদিন উবে যাবে।হইতো বা দুনিয়ার এই এসিডের বিক্রিয়া সকল বিক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে। সবই আমরা সৃষ্টির লীলা খেলায় বেঁচে থাকার তীব্র চেষ্টায় উজ্জীবিত থাকি এক সত্যেকে আঁকড়ে ধরে

হাইড্রোক্লোরাইড এসিড › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানুষ ভালবাসতে কেন ব্যর্থ হয়?? লাল রক্ত আর রাজনীতি

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

রোহিঙ্গা ইস্যুকে খুব সূক্ষ্ম ভাবে পর্যবেক্ষণ করছিলাম ইতিহাস ঘেটে প্রমাণ করতে হবে না যে রোহিঙ্গাদের মাটি কোথায়?  তারা আসলে কি বার্মিজ নাকি বাঙালি।।।  যাই হোক এটা বলার উপায় রাখে না যে গণহত্যা, ধর্ষণ,  নির্যাতন সর্বোপরি মানবতাবিরোধি অপরাধে বার্মিজ সরকার এবং তার সেনাবাহিনী জড়িত।।।
এটা জেনে রাখা উচিত বর্তমান গণতান্ত্রিক বার্মিজ সরকার একপ্রকার পুতুল সরকার কারণ সুচির পিছনে সেনাবাহিনী বন্দুক তাক করা আছে। ১৯৬২ সালে সামরিক শাসন জারির পর বার্মিজ সেনা বাহিনী উগ্র ধর্মান্ধতা চর্চা করেছে।।  বর্তমানে শান্তির নোবেল প্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী সুচি তার ভোট ব্যাংক সংখ্যাগরিষ্ঠ বৌদ্ধ সম্প্রদায়কে সন্তুষ্ট রাখতে একের এক মিথ্যা বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে।। এবং এই ক্ষেত্রে অং সান সচি চরম নিষ্ঠুরতার প্রমাণ দিয়েছে।।। যেমনটি আমাদের সাবেক প্রধানমন্ত্রী  ধর্মীয় এবং ভারত বিরুধি রাজনীতি করে ঠিকে থাকতে চাই ঠিক তেমনি।

>এখন আমাদের সমস্যা গুলো কি?
১. বাংলাদেশ কে কি রোহিঙ্গাদের ভরণ পোষণ নিতে পারবে? এবং ওরা কারা   যারা বাংলাদেশকে রোহিঙ্গাদের জন্য উন্মুক্ত করতে বলেছে?
উত্তর : বাংলাদেশ একটি উদয়মান রাষ্ট্র,  প্রতিনিয়ত প্রাকৃতিক দুর্যোগ, মানবসৃষ্ট দুর্যোগ, রাজনীতিক অস্থিরতা মধ্যে আমাদের যেতে হচ্ছে।।  এই দেশে হাজার শিশু রাস্তায় থাকে।।। শহর জুড়ে অস্থিরতা তাও এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। মজার ব্যাপার বন্যা দুর্গত মানুষ কে নিয়ে ডুবে থাকা ফেসবুক এখন রোহিঙ্গা ময়।।  যাই হোক মানবতা থাকুক।।। এরপর রোহিঙ্গাদের আশ্রয় নিয়ে আমাদের বাংলাদেশে যারা বলছে সীমান্ত উন্মুক্ত করে দিতে বলেছে তারা হলো প্রথমত ধর্মীয় উন্মাদন সৃষ্টি কারী কিছু সংগঠন। আমি অস্বীকার করতে পারবো না বার্মা তার অপরাধের শেষ সীমা ছাড়িয়েছে এবং রোহিঙ্গাদের এদিকে ঠেলে দিয়েছে।। আর এই সাধারণ মানুষ গুলো ধর্মীয় ভাবে ব্যবহার করতে লেগে পরেছে আমাদের মৌলবাদী ধর্মীয় সংগঠন গুলো।। যেটা কোনভাবে গ্রহণযোগ্য নয়।। ইতিমধ্যে ফেসবুকে দেখলাম বৌদ্ধ সম্প্রদায় মানুষদের বার্মা পাঠিয়ে রোহিঙ্গাদের এইখানে প্রতিষ্ঠিত করা হোক।  এই তথ্যের প্রচার যারা করছেন তাদেরকে পাকিস্তানের জাতির জনক আলী জিন্নাহ দেখলে কবর থেকে উঠে বুকে তুলে নিতো,  নয় মাস বাঙালি মুক্তিযুদ্ধ করা বাঙালি ৪৬ বছর পরও  এখনো পাকিস্তান মানুষিকতার মানুষ দেখলে অদ্ভুত লাগে।।

>>২.  আন্তর্জাতিক রাজনীতি এবং আমাদের পররাষ্ট্রনীতি  এবং লুঙ্গি তুলে মিগ ফাইটার প্লেন চালিয়ে যুদ্ধ করতে যাওয়া বাঙালি মুসলমান:
আগেও বলেছি বার্মা সদ্য বদ্ধ রাষ্ট্র থেকে কিছুটা পুতুল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে  মধ্যে আছে।। কারণ সুচি ক্ষমতায় আসার পর ও তাদের সংসদে সেনাবাহিনীর বিশাল ক্ষমতা আছে। বিশাল দেশ বার্মা প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর, চীন তাদের পুরোনো বন্ধু, দক্ষিণ এশিয়া নিজেদের দাপট চালিয়ে যাওয়ার জন্য চীন প্রচুর বিনিয়োগ করছে বার্মার উপর।।  কুটনীতিক সম্পর্ক গুলো হলো ঠিক এমনই নিজের স্বার্থ রক্ষিত রেখে কাজ চালিয়ে যাওয়া, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র দপ্তর কাজ চালিয়ে যাওয়া সত্ত্বেও বার্মা কিছুতেই নিস্তেজ হই নি বরং  তারা রোহিঙ্গাদের উপর অত্যাচার চালিয়ে গেছে, পাশের রাষ্ট্র ভারত প্রথম দিকে বিভিন্ন বিবৃতি দিয়ে বার্মার সমালোচনা করলেও সম্প্রতি মোদীর বার্মা সফর দেখে বুঝা যাচ্ছে চীনের সাথে পাল্লা দেওয়ার জন্য তাদের ও চোখ গেছে বার্মা প্রাকৃতিক সম্পদের উপর।। এছাড়া দাঙ্গায়  ভারতে ৪০ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী আছে।।  তাই ভারত  দেখে শুনে বিভিন্ন বিবৃতি দিয়ে সন্তুষ্ট আছে।।
এরপর আমাদের বাঙালি মুসলমান যারা যুদ্ধ লাগলে হয়তো চেতনা পেছন দিয়ে বেরুবে। পড়েন.. মজা পাবেন।
ওয়ার্ল্ডে ১৩৩ টা মিলিটারি পাওয়ারের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান হচ্ছে ৫৭ তম । বার্মা ৩১ তম। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের রিপোর্ট অনুযায়ী ১৭ কোটি জনসংখ্যার দেশে আমাদের সৈন্য সংখ্যা হইলো প্রায় আড়াই লক্ষ । এর মধ্যে এক্টিভ ফোর্স ১ লক্ষ ৬০ হাজারের মতো । বাকি ৬৫ হাজার হইলো রিজার্ভ ফোর্স ।
অন্যদিকে ৫ কোটি জনসংখ্যার মিয়ানমারে সৈন্য সংখ্যা হচ্ছে ৫ লাখ । এক্টিভ ফোর্স হচ্ছে ৪ লাখ ৬ হাজার । বাকিরা রিজার্ভ ফোর্স ।
১৬৬ টা হালকা এয়ার ক্রাফট নিয়ে আমরা যখন হুঙ্কার ছাড়ছি তখন মিয়ানমারের টোটাল এয়ার ক্রাফট হচ্ছে ২৪৯ টি । এর মধ্যে ফাইটার জেট ৫৬ টা । এটাক প্লেন হইলো ৭৭ টা । আমাদের ফাইটার আর এটাক প্লেন সমান সমান । দুইটাই ৪৫ টা করে আছে ।
আমাদের ল্যান্ড ফোর্সে কমব্যাট ট্যাঙ্ক হচ্ছে ৫৩৪ টা । আর বার্মার হচ্ছে ৫৯২ টা । জিএফপির হিসাব মতে আর্মড ফাইটিং ভেহিক্যাল আমাদের আছে ৯৪২ টা । আর বার্মার আছে ১৩৫৮ টা ।।।
বুদ্ধিমত্তা কূটনীতিক  ভাবে রোহিঙ্গা সমাধান করতে কারণ রোহিঙ্গাদের কোন নেতা কিংবা তাদের অধিকার আদায়ে লড়াই দেখা যায় নি,  যে কইটি ধর্মীয় সংগঠন জিহাদের মাধ্যমে বিপ্লব করতে চাচ্ছে তাদের কে স্বয়ং রোহিঙ্গারা ও চিনে না সাধারণ রোহিঙ্গারা শুধু মাত্র ব্যবহার হচ্ছে।।।
ইতিমধ্যে বাংলাদেশে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।। গত কয়েকদিনে  মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশে মানবীকতার জন্য প্রশংসা পেয়েছে ।।। বছরের পর বছর সাবেক রোহিঙ্গাদের এবং বর্তমান রোহিঙ্গাদের আশ্রয় ও যাবতীয় মৌলিক চাহিদা পূরণ করা সত্ত্বেও শেখ হাসিনা সরকারকে বিপাকে ফেলানোর জন্য উঠে পরে লেগেছে উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তি।।  মুসলমান রাষ্ট্রের সৌদি পৃথিবীর অস্ত্র আমদানি করার মধ্যে ১ম হওয়া সত্ত্বেও নিশ্চুপ,  ওয়াইসি বলে মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলো নিয়ে যে সংস্থা আছে তারা একেবারে নিশ্চুপ।।।।  পুরো পৃথিবীতে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ  তুরস্ক এবং ইন্দোনেশিয়া ছাড়া তেমন কারো চিৎকার দেখছি না তবে এতেও রাজনীতি আছে কোন ধর্মীয় কিংবা মানবীয় বিষয় নয়,  তুরস্কের এরদোয়ান সরকার আমাদের যুদ্ধঅপরাধী বিচার বন্ধ করতে বলেছিলো নিজ দেশে ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার জন্য এরদোয়ান নিজেই হাজার হাজার কুর্দি মুসলিম হত্যা করেছে।  যাই হোক ভূরাজনীতি কঠিন এক বিষয় এখানে কখন যে শত্রু মিত্রতে পরিণত হয় এটার বলার অপেক্ষা থাকে না, একদা এরদোয়ান সরকার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকারের বিরুধিতা করলেও তার মুখে শেখ হাসিনার প্রশংসা এখন শোনা যাচ্ছে।।।। এছাড়া কাল প্রথম আলো পত্রিকা থেকে মার্কিন কংগ্রেসে রোহিঙ্গা গণহত্যার নিন্দা জানিয়েছে,  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কে এই ইস্যুতে কথা বলার জন্য অভিনন্দন যদিও আমি তাদের বিলিভ করি না।।

>>৩।বাংলাদেশে অস্থিরতা সৃষ্টি  শেখ হাসিনা সরকার পতন, উগ্র  ডান পন্থী এবং পাকিস্তানের (গোয়েন্দা) আইএস :
১৯৬২ সালের পর বার্মা মিলিটারি সরকার রোহিঙ্গাদের উপর দমন নিপীড়ন চালিয়ে যায়,  বলা যেতে মৌলিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে।।  ব্যাপারটা ধর্মীয় রুপ নেই যখন উগ্র ডান এবং মৌলবাদি বৌদ্ধরা এতে ধর্ম যোগ করে।। অর্থাৎ আমাদের দেশে মৌলবাদি গোষ্ঠী যখন হিন্দুরা ভারতের  তাই হিন্দুদের তাড়ানোর জন্য দাঙ্গা সৃষ্টি করে ঠিক তেমনই।।  সম্প্রতি ব্রাম্মণবাড়িয়া ইস্যু এখনো  জ্বলন্ত উদাহরণ।।  মানুষ যুগে যুগে রক্তপাত করেছে ধর্ম এবং অর্থনীতির জন্য।। লড়াইটা ঠিক এরকমই প্রথমদিকে বার্মার উগ্রবাদীরা রোহিঙ্গা উচ্চারণ না করে বলতো এরা মুসলমান  এদের মারো কাটো।  এইপ্রথম রোহিঙ্গা ক্রাইসিসে বার্মা সেনাপ্রধান বলেছে তারা বাঙালি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান করছে। ব্যাপারটা ঘটেছে ঠিক তখনই যখন কফি আনান কমিশন রোহিঙ্গা ইস্যু সমাধানের রিপোর্ট জমা দেই, ঠিক ৩ দিন পর একটি জিহাদি সংগঠন বার্মার কয়েকটি পুলিশ ফাড়ি, সেনা ফাড়িতে হামলা চালিয়ে কয়েকজনকে হত্যা করে, এখন শুনছি তারা একতরফা অস্ত্র বিরুতিতে গেছে এক মাসের জন্য। ফলাফল স্বরুপ বার্মিজ সেনারা আগের চেয়ে ভয়ানক ভাবে কুকুরের মতো মানুষ হত্যা করছে।।  সংগঠনের নাম রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি আগে ইংরেজীতে 'ফেইথ মুভমেন্ট' নামে তাদের তৎপরতা চালাতো। স্থানীয়ভাবে এটি পরিচিত ছিল 'হারাকাহ আল ইয়াকিন' নামে।
মিয়ানমারের সরকার ইতোমধ্যে রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মিকে একটি সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী বলে ঘোষণা করেছে।
মিয়ানমার বলছে, এই গ্রুপটির নেতৃত্বে রয়েছে রোহিঙ্গা জিহাদীরা, যারা বিদেশে প্রশিক্ষণ পেয়েছে। তবে সংগঠনটি কত বড়, এদের নেটওয়ার্ক কতটা বিস্তৃত, তার কোন পরিস্কার ধারণা তাদের কাছেও নেই।
মিয়ানমারের কর্মকর্তাদের ধারণা, এই গোষ্ঠীর নেতৃত্বে রয়েছে 'আতাউল্লাহ' নামে একজন রোহিঙ্গা। তার জন্ম করাচীতে, বেড়ে উঠেছে সৌদি আরবে।
আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থা 'ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ' তাদের এক রিপোর্টে বলছে, সংগঠনটি মূলত গড়ে উঠেছে সৌদি আরবে চলে যাওয়া রোহিঙ্গাদের দ্বারা।
মক্কায় থাকে এমন বিশ জন নেতৃস্থানীয় রোহিঙ্গা এই সংগঠনটি গড়ে তোলে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং ভারতে এদের যোগাযোগ রয়েছে।
সংগঠনটির নেতা আতাউল্লাহ 'আবু আমর জুনুনি' নামেও পরিচিত। আতাউল্লাহর বাবা রাখাইন থেকে পাকিস্তানের করাচীতে চলে যান। সেখানেই আতাউল্লাহর জন্ম। তিনি বেড়ে উঠেছেন মক্কায়। সেখানে মাদ্রাসায় পড়াশোনা করেছেন। ইউটিউবে তার একটি ভিডিও থেকে ধারণা করা হয়, রাখাইনের রোহিঙ্গারা যে ভাষায় কথা বলে সেটি এবং আরবী, এই দুটি ভাষাই তিনি অনর্গল বলতে পারেন। ২০১২ সালে আতাউল্লাহ সৌদি আরব থেকে অদৃশ্য হয়ে যান। এরপর সম্প্রতি আরাকানে নতুন করে সহিংসতা শুরু হওয়ার পর তার নাম শোনা যায়।
আরাকানে যারা এই সংগঠনটির সঙ্গে যুক্ত, তাদের আধুনিক গেরিলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণ আছে বলে মনে করা হয়।।। আপনাদের জানা উচিত সংগ্রামের শেষ হাতিয়ার হলো যুদ্ধ এবং রক্তপাত তারপর বিজয়।।  এর বড় উদাহরণ আমরা দীর্ঘ ২৩ বছর গণতান্ত্রিক লড়াই চালিয়েছি বাঙালিরা শেষে অস্ত্র হাতে তুলে নিইএবং নাপাকিস্তান থেকে আমাদের মুক্তি।।  যাই হোক এই ক্ষেত্রে আতাউল্লা সম্পূর্ণ ভুল এবং কারো ইসারায় কাজ করেছে এটা বুঝা যাচ্ছে যখন কফি আনানের রিপোর্ট একটা ফলাফল দেওয়ার দিকে যাচ্ছিলো, ঠিক তখনই এই গ্রুপটির হামলা ।। রোহিঙ্গা ইস্যু এখন ব্যবহার হচ্ছে কোন এক আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে আর স্বাভাবিক ঠিক এইখানে বলা হয়েছে আতাউল্লা এবং পাকিস্তান গোয়েন্দাদের নীতি যারা অস্থিরতা চাচ্ছে।।  শান্তি না এবং সময় গুলো খুব সুন্দর মিলছে ১৯ সালের বাংলাদেশ নির্বাচন এবং ১৭সালে সেপ্টেম্বর কাহিনী শুরু।। 

শেষ কথা :
>>
পৃথিবীতে ইতিহাসে চিরকাল সাধরণ মানুষ হত্যা হয়েছে,  ধর্ষণ হয়েছে, নির্যাতনের স্বীকার হয়েছে শুধু রাজনীতিক কারণে।।
কেউ ধর্মের কারণ হত্যা করে কেউ লোভে কেউবা উগ্র ভালবাসায় ভাসিত হয়ে।।
সাগর জুড়ে লাল রক্ত , মানুষ এত রক্ত দেখতে চাই কেন?? কোন ধর্মে লাল রক্ত সিস্টেম আছে??? কোন যুক্তিতে? /আসলে  মানুষ কি চাই? 

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৪

বিলুনী বলেছেন: এই পোষ্টটি পড়লে কিছু মানুষ বুঝবে মানুষ ভালবাসতে কেন ব্যর্থ হয় ?
তবে অনেকের গোপন উদ্দেশ্য অনেকাংশে ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ সরকারের সঠিক ও সময়োচিত কার্যকলাপের জন্য,
রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের কুটনৈতিক সাফল্য এখন বিশ্ববাসির প্রসংসা কুড়াচ্ছে । মায়ানমার এখন দুই চারিটি দেশ ব্যতিত তাবত দুনিয়ার কাছে একটি ঘৃনীত নিন্দিত দেশ ও জাতিতে পরিনত হয়েছে । এটাই মায়ানমানের দির্ঘমেয়াদী স্থায়ী প্রাপ্তি । রোহিঙ্গা বিতারণে তাদের সাময়ীক সাফল্য দুদিনেই কর্পোরের মত উড়ে যাবে । মায়ানমারের সামরিক শক্তি বাংলাদেশের তুলনায় কিছু বেশী হলেও আহামরি কিছু নয় । বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সুচকে ও রেংকিং এ মায়ানমার হতে অনেক এগিয়ে আছে , বাংলাদেশের মোট রফতানী ও বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ এখনো মায়ানমারের তিনগুন বেশী ।

পৃথিবীর মুরুব্বী নিয়ন্ত্রিত নোবেল কমিটির মাধ্যমে লম্বামেয়াদী উদ্দেশ্য সাধনের লক্ষে শান্তির জন্য গলায় নোবেলের তকমাধারী দানকারী অংশান সুচী এখন পৃথিবীর ঘৃনিত ও নিন্দিত মানুষে পরিনিত হয়েছে বিশ্বজুরে, পক্ষান্তরে শান্তি ও মানবতার জন্য বাংলাদেশ ও শেখ হাছিনার ভাবমুর্তী শান্তির জন্য নোবেল প্রাপ্তদের থেকেও অনেক বেশি উজ্জল হয়েছে মর্মে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে দেখা যায় ।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫০

হাইড্রোক্লোরাইড এসিড বলেছেন: বাংলাদেশকে পাড়ি দিতে হবে বহুদূর।। আরো অনেক রক্ত আমাদের দেখতে হবে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.