![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকাল ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উইমেন এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগ আয়োজিত আন্তর্জাতিক সম্মেলন (জেন্ডার, ডাইভার্সিটি এন্ড ডেভলাপমেন্ট) এর দ্বিতীয় দিন। কাল আমরা (আমি এবং আমার ৩জন গ্রুপমেট) সম্মেলন এর সবচেয়ে জুনিয়র প্রেজেন্টার হিসেবে নিজেদের গবেষণাপত্রের পোস্টার প্রেজেন্ট করেছি। আমাদের গবেষণার বিষয় ছিল, Knowing Your Sexuality: A Study on Youth's Perception about Sexuality & Social Influence
আমাদের গবেষণাপত্রে কি ছিল তা আমি অবশ্যই এখানে প্রকাশ করবো না, তবে এমন স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে কাজ করতে গিয়ে আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তার কিছুটা আমি এখানে শেয়ার করবো।
আমাদের প্রথম কাজ ছিল গবেষণার জন্য সাবজেক্ট (যাদের নিয়ে কেসস্টাডি তৈরি করা হবে) খুঁজে বের করা। এটা করতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি সমস্যা মোকাবিলা করতে হয়েছে, শিক্ষিত তরুণ সমাজ(আমাদের সাবজেক্ট এর সবাই বিশ্ববিদ্যালয়/মেডিকেল কলেজ এর শিক্ষার্থী ছিলেন) সহজ বাংলায়ও যৌনতা বিষয়ক অনেক শব্দ জানেন না, এমনকী পুরো বিষয় ব্যাখ্যা করার পরও তারা বলেছেন যে তারা বিষয়টি সম্পর্কে জানেন না। এখন আমাদের প্রশ্ন ছিল তারা কি আসলেই জানেন না! নাকি বলতে চাচ্ছেন না! যদি বলতে না চান, সেক্ষেত্রে কোন ওজর-আপত্তি নেই, তারা তাদের ব্যক্তিগত অনুভূতি না-ই বলতে চাইতে পারেন। কিন্তু তারা যদি আসলেই না জানেন তবে এর দায় আমি কাকে দিবো! কারণ এই না জানার দায় ওই শিক্ষার্থীর নয় অবশ্যই। এই দায় আমাদের মানসিকতার। আমরা সারাদিন বসে বসে আড্ডা দিচ্ছি অমুক নায়ক হট, অমুক নায়িকা তো বেহেশতের পরী! এই হট নায়ক আর বেহেশতের পরীর শরীরের প্রতি আমাদের দুর্বার আকর্ষণ অথচ আমরা কাজের কাজটাই জানিনা। আমরা জানিনা যৌনতা (সেক্সুয়ালিটি) মানে শুধুই শারীরিক আকর্ষণ আর শারীরিক সম্পর্ক নয়। যৌনতা শুরু হয় জন্মের পর থেকেই, আমরা কিভাবে বেড়ে উঠছি, কোন লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণবোধ করছি, কিভাবে নিজেদের প্রকাশ করছি, বয়ঃসন্ধিতে আমাদের শরীরে কি কি পরিবর্তন আসছে, এই পরিবর্তন আমরা কিভাবে নিচ্ছি, একটা বয়সের পর আমরা কিভাবে না জেনে যৌন সম্পর্কে জড়িয়ে যাচ্ছি, বা জেনে যৌন সম্পর্কে জড়ালেও সেটা কিভাবে নিরাপদ রাখা যায়, যৌনাঙ্গের সুস্থতা কিভাবে রক্ষা করতে হয়, যৌনরোগ ও অবাঞ্চিত গর্ভধারণ থেকে কিভাবে সহজে বেঁচে থাকা যায়, মানসিক সুস্থতার সাথে যৌনতা কতটুকু জড়িত, আরো ছোট ছোট অনেক বিষয়। এসবের কিছুই আমরা জানিনা। আমরা জানি শুধু এটাকে বোকার মত নিষিদ্ধ ভেবে লুকিয়ে লুকিয়ে আলোচনা করতে আর মুচকি হাসতে। এই মুচকি হাসি আর এড়িয়ে যাওয়ার মানসিকতার কারণে না জানি কত রোগ আমাদের মনে আর শরীরে বাসা বাঁধছে! না জানি আমাদের মধ্যে কতজন বিকৃত রুচির মানুষ জন্ম নিচ্ছে! না জানি কত বিয়ের সম্পর্ক ভেঙ্গে যাচ্ছে! না জানি কত শিশু ধর্ষণের শিকার হচ্ছে! না জানি কত শিক্ষিত নারী-পুরুষ তার স্বামী-স্ত্রী দ্বারা ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন! না জানি কত শিশু ভ্রুণ অবস্থায় মারা যাচ্ছে! না জানি কত কিশোর-কিশোরী শারীরিক পরিবর্তন কে মেনে নিতে না পেরে নিজেদের ভিনগ্রহের প্রাণী ভেবেছে, নিজেকে অবাঞ্চিত মনে করেছে!
কিন্তু এগুলো আমরা জানতে পারছি না কেন? কারণ আমরা ছোটবেলা থেকে জানছি, "সেক্স!" ওটা একটা নেগেটিভ শব্দ! ওটা শুধু স্বামী-স্ত্রীর বেডরুমের গল্প, নোংরা সম্পর্কের গল্প, পর্ণোগ্রাফির গল্প। বাচ্চাদের এটা বলতে নেই। বাচ্চাদের এটা জানতে নেই। এমনকি অবিবাহিতরাও এটা জানতে পারবে না, তাহলে সমাজে অনৈতিক সম্পর্ক বেড়ে যাবে। আরে ভাই! কে বলেছে আপনাকে বেডরুম স্টোরি জানাতে! আপনি আপনার বাচ্চাকে বলে দিননা যে, কাউকে তোমার স্পর্শকাতর অঙ্গে হাত দিতে দিবে না, কাউকে অতি ভালোবাসার অভিনয় করতে দিবে না! তাহলেই হয়ত আপনার ছেলে বা মেয়ে শিশুটি বেঁচে যাবে কোন ভয়ানক যৌন নিপীড়ণ থেকে অথবা সে একটু হলেও আপনাকে বলতে পারবে কিছু, প্রোটেস্ট করতে পারবে। এটাই তো যৌন শিক্ষা!
যখন আপনার মেয়েটির প্রথম মেন্সট্রুয়েশন হল তার হাতে শুধু সেনোরার প্যাকেট না ধরিয়ে দিয়ে আর মাথার উপর কড়া বিধি-নিষেধ এর ঝান্ডা না গেড়ে, তাকে বোঝান যে তুমি একা নও, সবার জীবনে এমন ঘটে, এটা লজ্জার ঘটনা নয়, গর্বের ঘটনা। তবে তোমার এসময় সাবধানতা অবলম্বণ করতে হবে, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। তাহলেই দেখবেন আপনার মেয়েটি বেঁচে যাবে অনেক ইনফেকশন থেকে, অনেক রোগ থেকে। এটাই তো যৌন শিক্ষা! বাচ্চাকে ভালো রাখবে, খারাপ করবে না।
আর ছেলেদের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের কথা না-ই বা বললাম! মেয়েদের তাও তো একটা সাপোর্ট সিস্টেম থাকে, কারণ তাদের শারীরিক পরিবর্তন কে বাবা-মা স্বাভাবিক মনে করেন, কিন্তু ছেলেদের তাও থাকে না। কোন এক কিশোর অনেক এক আগে এক অনুষ্ঠাণে বলেছিল যে তার বাবা যখন তার প্রথম স্বপ্নদোষের কথা জানতে পারেন তখন তিনি ছেলেটির কম্পিউটার সিজ করে দেন, তার যুক্তি ছিল, তুমি নিশ্চই পর্ণ দেখছো! নাহলে এটা হবে কেনো! এমন ছেলের অভাব নেই বাংলাদেশে। তাহলে বলুন কোথায় যাবে এই কিশোর! এই হচ্ছে আমাদের যৌনশিক্ষার আসল চিত্র।
সবার যে এমন হয়েছে তা বলবো না। এমন অনেক সাবজেক্ট আমরা পেয়েছি যারা অনেক কিছু জানেন এবং বেশ ভালোভাবে জানেন। আমাদের গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে সব ছেলে-মেয়েরা পরিবার থেকে শিক্ষা পেয়েছে বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আনুষ্ঠানিক যৌনশিক্ষা পেয়েছে অথবা নিজেরা বই পড়ে জেনেছে, তাদের জীবনে অন্যদের তুলনায় সমস্যা কম হয়েছে এবং তারা মানসিকভাবেও অনেক উদারপন্থী ও সুস্থ। আর যারা পরিবার থেকে তেমন কোন শিক্ষা পায়নি, তারাই আকৃষ্ট হয়েছে "ভালগার" পর্ণোগ্রাফিতে এবং মানসিকভাবেও কোন না কোন সময় ভেঙ্গে পরেছে, নিজেকে অবাঞ্চিত মনে করেছে।
আরেকটা বিষয় ছিল অধিকাংশ মেয়েরা তাদের নিজের সতীত্ব এর উপর জোর দিয়েছে, স্বামীর সতীত্বের চেয়ে। আর ছেলেরাও স্ত্রীর সতীত্বের উপর জোর দিয়েছে, নিজের সতীত্বের চেয়ে। ঘুরেফিরে সেই একই হিসাব। সতী থাকতে হবে নারীকেই, পুরুষকে নয়। এখনও আমরা এটা ভাবতে পারছি না যে আমি যখন সঙ্গীকে "পিউর" চাচ্ছি তাহলে আমার নিজের পিউরিটিরও একটা ব্যাপার থাকা উচিত,অথবা নিজের "পিউরিটি" নিয়ে যখন মাথা ঘামাচ্ছি না তখন আরেকজনেরটা নিয়েও মাথা ঘামানোর কিছু নেই যদি সে সৎ ও বিশ্বস্ত থাকে।
এরকম আরো অনেক বিষয় ছিল। যার পরে আমরা শুধু একটি সিদ্ধান্তেই পৌঁছাতে পেরেছি যে বাচ্চাদের মধ্যে একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর থেকে ধীরে ধীরে "প্রসেসড" উপায়ে যৌনশিক্ষা দিতে শুরু করলে তারা অনেকটাই নিজেকে সামলাতে পারবে, সমাজে যৌন অপরাধও কমে যাবে, স্বাস্থ্য ইনডেক্স এও আমরা এগিয়ে যাবো। সবচেয়ে বড় কথা তরুণ সমাজ এতটা কনফিউজড থাকবে না, তারা সঠিক পথেই এগুবে।
"কোন কিছু জানা কে না নয়, অপরাধকে না বলি জানার মাধ্যমে"
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮
অজাগতিক তুহিন বলেছেন: সম্পুর্ণ যুক্তিসঙ্গত কথা বলেছেন।
কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই সেটা বুঝতে পারে না।
ফেসবুকে একবার এরকম একটি লেখা লেখেছিলাম তখন সেখানে মানুষের কমেন্ট দেখে হতাশ হওয়া ছাড়া উপায় নেই।
তাদের মতে যৌনশিক্ষা নিলে ছেলে/মেয়েটি খারাপ হয়ে যাবে।
অথচ পর্ণোগ্রাফি আর চটি এসবে যে যৌনতার সম্পর্কে ভূল তথ্য লাভ করে সেটা কত ভয়ংকর এই বিষয়টা তাদেরকে বোঝানো যায়নি।
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। নিজের দিকটি তুলে ধরেছেন বলে আরেকবার ধন্যবাদ
অনেক দিনের ধারণা তো, একদম গেঁথে আছে। এত সহজে তো যাবে না। আমরা একজন-দুজন করে পাল্টাতে পাল্টাতে দেখবেন অনেকেই পালটে গিয়েছে
৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। খুব গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়ে লেখার জন্য। আমাদের দেশের সমাজ ব্যবস্থায় যৌনতার ধারনাটি একটি ট্যাবু হিসেবে দেখা হয়। আপনি খুব চমৎকার বলেছেন যে, এই বিষয়টির সাথে শুধুমাত্র শারীরিক বিষয় জড়িত না, এই বিষয়টিতে জড়িয়ে আছে শারীরিক মানসিক অনেক গুরত্বপূর্ন ব্যাপার।
এই বিষয়গুলোতে সঠিক ধারনা না থাকার কারনে আমাদের সমাজে অনেক শিশুরা ক্ষেত্র বিশেষে কিশোর কিশোরীরাই যৌন নির্যাতন বা তিক্ত অভিজ্ঞতা বা ভুল করছেন।
আমি মনে করি, সময় এসেছে আমাদের দেশের সমাজ ও গণ মানুষের কনজার্ভেটিভ চিন্তা ধারার কথা বিবেচনা করে, এই স্পর্শ কাতর বিষয়টি কিভাবে জনগনের সামনে তুলে ধরা যায় সেটা নিয়ে কাজ শুরু করার।
আপনার গবেষনাপত্র সফল হোক। মানুষের কাজে আসুক।
ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমি আপনার সাথে পুরোপুরি একমত।
আমরা এখনো মাত্র গবেষণার প্রথম পর্যায়ে আছি। একটা রেজাল্ট বের করে নিয়ে আসতে পেরেছি মাত্র। এই কাজকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা আমাদের আছে, গবেষণায় সীমাবদ্ধ না থেকে কাজে পরিণত করার ইচ্ছা আছে। সে জন্য আরো অনেক অভিজ্ঞতা ও শুভকামনার প্রয়োজন আমাদের। দোয়া করবেন
৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫১
সাদী ফেরদৌস বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন , আসলে আমাদের দেশে এখনো সেই পরিবেশ সৃষ্টি হয় নি । বেশির ভাগ গার্জিয়ান তেমন শিক্ষিত নন ।
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
আমার মনে হয় আমরা যদি "আমি" থেকে শুরু করি তাহলে পরিবেশ তৈরি সম্ভব। আমরা যদি ভাবি যে অন্যের জীবন পরিবর্তন করার আমাদের দরকার নেই, শুধু নিজের ও নিজের পরিবারের জীবন পরিবর্তন করি, তাহলেও কিন্তু পরিবর্তন সম্ভব। আজ আপনার পরিবারের ৬জন বদলাবে, কাল আপনার পরিবারের পরবর্তি প্রজন্ম বদলাবে, পরশু দেখবেন আর কষ্ট করে বদলানো লাগবে না, সবাই পরিবর্তিত পরিবেশেই জন্ম নিচ্ছে
শুভেচ্ছা রইল।
৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: গুরুত্বপূর্ন বিষয়ে লিখেছেন।
আপনার গবেষনাপত্র সফল হোক। মানুষের কাজে আসুক।
ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৬
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। সকলকেই যৌনতাকে ভালভাবে জানা উচিত।
তবে যৌন শিক্ষায় শিক্ষিত হলেই যে যৌন অপরাধ হ্রাস পাবে এমন ঢালাও ভাবে বলা যায় না।
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০০
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মতামতের জন্য
আমি আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত। সমাজ বিজ্ঞান সম্পর্কে আমরা ঢালাওভাবে কিছু বলতে পারি না, কোন সমস্যারই এখানে শুধুমাত্র একটি উপায়ে সম্পূর্ণ সমাধান সম্ভব নয়। তবে যেকোন কিছু প্রতিরোধে কিন্তু শিক্ষাটাই প্রথম ভিত গড়ে দেয় এটা আমাদের মানতেই হবে। আমি যদি না জানি তাহলে আমি প্রতিরোধও গড়তে পারবো না, নিজের সুস্থতাও নিশ্চিত করতে সামনে এগিয়ে যেতে পারবো না। আর শিক্ষাটা দিয়ে কাউকে শুধু ছেড়ে দিলেই হবে না, তার পার্সেপশন কোন উপায়ে গড়ে উঠছে তাও আমাদের দেখতে হবে। এই শিক্ষা কথাটির সাথেও অনেক কিছু জড়িত
৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৭
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: পড়ে খুব ভালো লাগলো... ধন্যবাদ,সমাজের মানসিকতা দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাতে হবে ..
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০২
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্য ও সুন্দর মানসিকতার জন্য
৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
কাজী রায়হান বলেছেন: ভাল আর্টিকেল । সচেতনতামুলক পোষ্ট চলুক । শুভকামনা
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৫
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার লেখা সাদিয়া
তোমার জন্য শুভ কামনা
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৬
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: আপনার মন্তব্য সবসময় অনুপ্রেরণা যোগায় আপু
অসংখ্য ধন্যবাদ
১০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯
নিষ্কর্মা বলেছেন: ইদানিং অনেক ক্লাশে যৌন শিক্ষা নামক কিছু বিষয় শেখানোর জন্য সরকার চেষ্টা করছে। কিন্তু এর প্রতিক্রিয়া খুব একটা ভাল হয়েছে বলে আমার মনে হয় নাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকগণও এই বিষয় নিয়ে আলোচনায় স্বস্তি পান না। তাদের মনোভাব খুবই খারাপ। তাই আমার মনে হয় সমাজের জড়তা না কাটলে অনেক কিছুই আমাদের মনোমত হবে না।
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৫
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক তুলে ধরেছেন আপনি।
আনুষ্ঠানিকভাবে ইদানিং শুরু হয়েছে, কিন্তু যৌন শিক্ষা কিন্তু আমাদের বইয়ে অনেক আগে থেকেই আছে। আমি নিজেও গার্হস্থ্য অর্থনীতি আর শারীরিক শিক্ষা বইয়ে বয়ঃসন্ধিতে শারীরিক পরিবর্তন নিয়ে কিছু অধ্যায় পড়েছিলাম। কিন্তু এই শিক্ষা অনেক ক্ষেত্রেই বাচ্চাদের উপর উলটো প্রভাব ফেলে, কারণ শিক্ষরা শ্রেণীকক্ষে এসব পড়ান না; বলে দেন বাসায় পড়ে নিবে, এমনকি অনেক সময় উচ্চারণই করেন না অধ্যায়ের নাম। এতে আমার নিজের উপর যে প্রভাব পড়েছিল তা আমি বলছি, আমার দূর্বার আকর্ষণ তৈরি হয়েছিল আর আমি এটাকে একদম বাজেভাবে নিয়েছিলাম। এতে তো ভালো আমার হয়ইনি, বরং নিজেকে অবাঞ্চিত মনে হয়েছে। এবং এমন ঘটনা আমার বন্ধু-বান্ধবিদেরও হয়েছে। কারণ আমরা কিছুই বুঝিনি, না বুঝে কি না কি ভেবেছি!
এখন শিক্ষকরা কিভাবে পড়ান বা আদৌ পড়ান কিনা তা আমি বলতে পারবো না, তবে অবস্থা যে খুব একটা পরিবর্তিত হয়নি তা অনুমান করতে পারি।
আবারো ধন্যবাদ আপনাকে
১১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: চমৎকার উপস্থাপনা
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৮
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
১২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ++
৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০০
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ++
১৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩১
লাশকাটা ডোম বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০১
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ
১৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৩০
অসীম পাগলা বলেছেন: অামাদের খুঁতখুঁতে পিউরিটান মানসিকতায় সঠিক অাঘাত হেনেছেন। অভিনন্দন জানাই। ট্যাবু হঠিয়ে এধরণের অালোচনার খুব প্রয়োজন অামাদের সমাজে।
৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০৪
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন আপনি, শুভেচ্ছা রইলো
১৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১০
আদীল শাকির বলেছেন: আপনি ভাল বলেছেন , লিখেছেন এবং করেছেন । তবে আপনার লেখায় 'আর ছেলেদের শারীরিক পরিবর্তনের কথা আর না-ই বা বললাম। ' মূলক বাক্যের অপচয় মোটেও কাম্য নয় । বরং তা স্ববিরোধীতার কাতারে পড়ে
৩০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আমি জমিয়ে রেখে যত্ন নিয়ে কিছু লিখি না, এটা আমার দোষ বলতে পারেন। তবে নিজের পক্ষে আমার যুক্তি হচ্ছে জমিয়ে রেখে লিখলে মনের ভাবটা ঠিকভাবে প্রকাশিত হয় না, কিছুটা হলেও মেকীভাব চলে আসে। তাই একবার লিখে, দ্বিতীয়বার আর পড়া হয় না, সাথে সাথে প্রকাশ করে দেই। তবে অবশ্যই আমার খেয়াল রাখা উচিত যে কোথাও কোন বোকা বোকা ভুল হচ্ছে কিনা, যেটা মনের ভাব এর পরিবর্তন করে না। মাথায় থাকলো, পরেরবার অবশ্যই সাবধান থাকবো।
আবারো ধন্যবাদ আপনাকে
১৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাল লাগল আপনার লেখাটা, যৌন শিক্ষাটা আমার মতে পরিবার হতেই দেয়া উচিত।
যৌন শিক্ষার সাথে যদি ধর্মীয় শিক্ষাটা না দেয়া যায়, তবে ঐ শিক্ষাটার অপব্যবহার হওয়ার সম্ভাবনাও থেকে যায় যেই ইংগিতটি ব্লগার অলওয়েজ ড্রিম দিয়েছেন।
রাসূল(সঃ) যৌন বিষয়ে কথা বলতে কোন সংকোচ বোধ করতেন না এবং মহিলা সাহাবীরাও (রাঃ) তার কাছ থেকে প্রয়োজন মত বিষয়াদি জেনে নিয়েছেন। আজকের দিনে আমাদের বাবা-মায়েদের সঠিক শিক্ষা বা ধারণার অভাবেই তারা সন্তানদের যৌন শিক্ষা দিতে সংকোচ বোধ করেন। আশা করি আগামী প্রজন্ম এই ব্যাপারটি কাটিয়ে উঠবে।
৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
আপনি হয়ত খেয়াল করে থাকবেন আমি ব্লগার অলওয়েজ ড্রিম এর মন্তব্যের উত্তরে বলেছিলাম,
"...আর শিক্ষাটা দিয়ে কাউকে শুধু ছেড়ে দিলেই হবে না, তার পার্সেপশন কোন উপায়ে গড়ে উঠছে তাও আমাদের দেখতে হবে। এই শিক্ষা কথাটির সাথেও অনেক কিছু জড়িত"।
আমি নিজেও এখানে নৈতিক শিক্ষারই ইঙ্গিত দিয়েছি, আশা করছি আপনি ধরতে পেরেছেন।
আপনি আমার মত ইঙ্গিত না দিয়ে সরাসরি বলেছেন বলে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
১৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
মীর সজিব বলেছেন: অনেক কিছু শিক্ষার আছে। ধন্যবাদ
৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
হালিমা সাদিয়া বলেছেন:
১৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সুন্দর পোস্ট| আসলেই সেক্স যে ট্যাবু না এটা অনেকে ই জানেনা| আমাদের পাঠ্যবইয়ে যৌন শিক্ষা বিষয়ে কয়েকটা অধ্যায় থাকা উচিৎ
০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২১
হালিমা সাদিয়া বলেছেন:
১৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৫৪
নুহাশ রহমান বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ লিখা, আমাদের যৌন সম্পর্ক নিয়ে দৃষ্টিভঙ্গি অবশ্যই পাল্টানো উচিত। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ভাবে এই বিষয়টা তোলে ধরার জন্য।
আপনার গবেষণা সফল হোক।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২৩
হালিমা সাদিয়া বলেছেন:
২০| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
টুডে টিউনস বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম ধণ্যবাদhttp://www.aponardoctor.com ">.
০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২৪
হালিমা সাদিয়া বলেছেন:
২১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২১
সায়ানাইড সাকিব বলেছেন: সম্পুর্ণ একমত । তবে পুরুষের সতীত্ব ব্যাপারটা ঠিক বুঝতে পারলাম না
০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২৬
হালিমা সাদিয়া বলেছেন:
আমরা পুরুষের সতীত্ব নিয়ে চিন্তা করি না, কথাও বলি না, তাই হয়ত শব্দটির সাথে আমরা পরিচিত নই। তবে এটি সামাজিকভাবে নারীর সতীত্বের চেয়ে আলাদা কিছু নয়
২২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮
সোহানী বলেছেন: এতো চমৎকারভাবে কঠিন কথাকে সহজভাবে বললেন... অসাধারন। আপনার প্রতিটি ব্যাখ্যাই যুক্তিসঙ্গত ও সত্য।
তবে রাস্ট্রের পাশাপাশি সবার আগে পরিবারই এগিয়ে আসতে হবে। তবেই তরুন তথা যুব সমাজ সঠিক শিক্ষাটাই পাবে।+++++
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫
হালিমা সাদিয়া বলেছেন:
২৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮
দেব. সহ বলেছেন: অনন্য সাধারণ। অনন্যচিন্তনা।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬
হালিমা সাদিয়া বলেছেন:
২৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
আসাদুজ্জামান ইব্রাহি২২১১ বলেছেন: সত্য কথা বলেছেন।অনেক ভালো লাগলো।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:০২
হালিমা সাদিয়া বলেছেন:
২৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:২১
এন এইচ মাসুম বলেছেন: u r right
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৫৫
হালিমা সাদিয়া বলেছেন:
২৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:২২
জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: ভাল পোস্ট।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৫৫
হালিমা সাদিয়া বলেছেন:
২৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:১৮
নষ্ট অতীত বলেছেন: অসম্ভব ভালো লেগেছে, আপনাদের এই গবেষনা কার্যক্রম ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হোক সেটাই কাম্য!
০৩ রা মে, ২০১৫ সকাল ৮:১৪
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
২৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:০০
শাওন৫৩৮ বলেছেন: আমাদের ইন্টারমিডিয়েটের সিলেবাসে 'অপরাহ্নের গল্প' নামে হুমায়ুন আহমেদের একটি প্রবন্ধ ছিল। সেখানে লেখক এইডস সম্পর্কে খোলামেলা আলোচনা করেছেন। আমাদের ক্লাসে সেটা পড়ানোর সময় স্যার শুধু বলেছিলেন,"এখানে কি বলা হয়েছে,সেটা সম্পর্কে তোমরা সবাই-ই জান। সুতরাং,এটা নিয়ে আমি ক্লাসে কোন আলোচনা করব না। তোমরা বাসায় এটা ভালোভাবে পড়ে নেবে।" যৌনতা সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা এটা একটা 'ওপেন সিক্রেট'। সবাই কমবেশি ধারণা রাখে অথচ কেউই এ বিষয়ে আলোচনা করতে চায় না। হস্তমৈথুন সম্পর্কে কারো সাথে আলোচনা করলেই যৌনতা সম্পর্কে মানুষ কত কম জানে সেটা আঁচ করা যায়। আমি নিজে এ বিষয়ে জেনেছি বই পড়ে এবং সেটাও লুকিয়ে। 'যেখানে ডাক্তার নেই ১ ও ২' বই দুটি পড়ে আমি যৌনতা সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাই। (যদিও বই দুটি পড়ার উদ্দেশ্য শুরুতে মোটেও শিক্ষামূলক ছিলোনা!)
আর পর্ণগ্রাফি নিয়ে বলতে গেলে বলব, পঁচিশোর্ধ্ব যেসব সিংগেল পুরুষ রয়েছেন,যারা ব্রথেলে যেতে লজ্জা পান তাদের আর কিইবা করার আছে? তবে এ বিষয়ে নৈতিক সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি,যাতে কারো ব্যক্তিগত এই বাতিক তাদের সাধারণ আচরণে এবং দৈনন্দিন কাজেকর্মে প্রভাব না ফেলে।
আপনি এমন একটা বিষয় নিয়ে গবেষণা করছেন যেটা এখনো এদেশের মানুষের কাছে একটা ট্যাবু। এ বিষয়ে গবেষণা করতে গেলে এদেশে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হবে এটাই স্বাভাবিক। এটা মাথায় রেখে আপনি এমন একটা স্পর্শকাতর বিষয়ে গবেষণার কাজ করতে সাহস করেছেন সেজন্য আপনাকে সাধুবাদ জানাতেই হবে। আশা করি আপনার এই গবেষণা আমাদের সমাজে যৌনশিক্ষার ব্যাপারে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনে সহায়তা করবে। শুভকামনা রইল।
২৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩২
মোশারফ তানভীর বলেছেন: অনেক অভিভাবক-শিক্ষকরা যৌন শিক্ষা আর পর্ণগ্রাফিকে গুলিয়ে ফেলেন । ফলে যৌন শিক্ষা দেবার মত অবস্থায় তারা থাকেন না । অভিভাবক-শিক্ষকদের অবশ্যই এটা থেকে বেরিয়ে এসে সন্তানদের যৌন শিক্ষা দেবার মানসিকতা গড়ে তুলতে হবে ।
৩০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: "কোন কিছু জানা কে না নয়, অপরাধকে না বলি জানার মাধ্যমে"
+++++++++++++
৩১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৬
৩ তারকা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। খুব গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়ে লেখার জন্য।
৩২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪১
শান্তির বার্তা বলেছেন: সত্যি অনেক কিছু পরিষ্কার হল।
৩৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০০
মেঘ বলেছে চৈত্রে যাব বলেছেন: অনেক সুন্দর, গোছানো পরিবেশন। শেখার অনেক কিছুই আছে। শুভ কামনা লেখক।
৩৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৪
ওয়েস্ট উইন্ড বলেছেন: আমার যেবার প্রথম বীর্যপাত হলো, আমার স্পষ্ট মনে আছে। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার পরনের কালো ছোট থ্রি-কোয়ার্টারপ্যান্টে আঠালো কিছু লেগে আছে , শুকিয়ে শক্ত হয়ে আছে। আমি বুঝতে পারলাম না এগুলি কি বা কোথেকে উৎপত্তি হলো, শুধু আবছাভাবে মনে পড়ছিলো স্বপ্নে কয়েকজন ন্যাংটা মেয়েকে দেখেছিলাম।মন টা অপবিত্র হয়ে গেলো আমার... ছি! আমি এসব কেন দেখলাম? আমার চরিত্র কি খারাপ হয়ে গেলো এতই? আর যাদের দেখেছি তারা আমার ক্লোজ কাজিন!!নাউজুবিল্লাহ! নিজেকে খুব নীচ মনে হচ্ছিল। আমি এত খারাপ হলাম কবে?যাই হোক তখন স্বপ্নদোষ মানে যে কিছু আছে তা বুঝতামই না।এসব ভাবতে ভাবতে বাথরুমে গেলাম দাঁত ব্রাশ করতে, পেশাব করার জন্য প্যান্ট খুলার সময় টের পেলাম আমার পাতলা কাপড়ের প্যান্টের সাথে আমার নরম মুন্ডির চামড়া লেগে আছে শক্ত কিছু দ্বারা, আস্তে টান দিলাম খুলে এলো। বুঝতে পারলাম আমার লিঙ্গ দিয়েই এগুলি বের হয়েছে,... শিওর হবার জন্য লিঙ্গের অগ্রভাগে সামান্য পানি দিয়ে লাগালাম... আঠা আঠা!ভেবেছিলাম প্রস্রাবের দিন শেষ, আমার লিঙ্গ দিয়ে এখন শুধু এসবই পড়বে।সাহস করে প্রস্রাব করার ট্রাই করলাম, প্রস্রাবের দিকে মনযোগ দিয়ে তাকিয়ে দেখলাম শুরুতে সাদা- হলদে রঙ্গের একটু কি যেনো বের হল... এরপর নরমাল প্রস্রাব!..যা বুঝার বুঝে ফেললাম, আমিও সেই ভয়ানক রোগের রোগী।কি রোগ সেটা? বাসে, রাস্তার দেওয়ালে পোস্টার - চিকামারা দেখতাম যে " আপনার কি ধাতুক্ষয় হয়? প্রস্রাবের সাথে সাদা ধাতু বের হয়? তাহলে চলে আসুন ইউদাদী হার্বাল .... "বুঝলাম আমার ওই রোগ টা হয়েছে এবার। আমি শেষছোটবেলায় এমনিই সামান্য কিছু হলেও ভয় পেতাম আমার বুঝি ক্যান্সার ট্যান্সার টাইপ কিছু হয়েছে, আম্মুর কাসে বলতাম না, কজ আম্মু যদি ডাক্তারের কাছে নেয় আর খারাপ সংবাদ বেরিয়ে পড়ে? এই ভয়ে!আর এই ব্যাপার টা ত বলার মত মুখ ই নেই।.খুবই মন খারাপ করে সেদিন স্কুলে গেলাম। আমাকে চুপচাপ দেখে আমার বন্ধু জিজ্ঞেস করলো কি হয়েছে। আমি তাকে সব খুলে বললাম.... বললাম যে আমি আর বাঁচবোনা, আমার রোগ হয়েছে, আমার নুনু দিয়ে সাদা রঙ্গের কি যেনো বের হয়েছে। এটা অনেক খারাপ রোগ বুঝতে পারছি। বাসায় বলতেও পারবোনা লজ্জায়। এভাবে নুনু দিয়ে সাদা রঙ্গের তরল বের হতে হতেই আমার মৃত্যু হবে মাফ করে দিস আমাকে "শুনে সে হেসে বললো, "আরে ধুর! এইটা স্বপ্নদোষ। স্বপ্নদোষ হলে গোসল নাকরে নামাজ কালাম পড়া যায়না"...টিফিনের ঘন্টা বেজে গেলো তখন। আর কিছু জানতে পারলাম না।টিফিন টাইমে স্কুলের মসজিদে নামাজহতো, ক্যাপ্টেন মসজিদে এটেন্ডেন্সনিতো। যারা নামাজ পড়তো না, স্যারের কাছে লিস্ট জমা দিত। এটা মনিপুর স্কুলের নিয়ম।.আমি নামাজে না যেয়ে চুপ করে বেঞ্চে বসে ছিলাম মাথা নিচু করে।টিফিনের পরেই ধর্ম স্যারের ক্লাস।স্যার লিস্ট চেক করে আমাকে দাঁড় করালেন। জিজ্ঞেস করলেন কেন আমি নামাজে যাইনি। আমি জবাব দিতে পারলাম না।অন্যদের জিজ্ঞেস করলেন আমি কোথায়ছিলাম মসজিদে না যেয়ে, সবাই বললো আমি বেঞ্চেই বসে ছিলাম, ইচ্ছা করেই যাইনি ।শুনে স্যার কাছে এসে বেত দিয়ে লাগিয়ে দিলেন কয়েকটা মাইর।আমার কেন জানি তার মাইরের ব্যথা গায়ে লাগেনি অনেক জোরে মারা সত্ত্বেও! কারণ আমার মানসিক ব্যথা টা ওর থেকেও বেশি কিছু ছিল।.বাসায় আসলাম... বুক-সেল্ফ থেকে মাসলা-মাসায়েলের একটা বই বের করলাম। এই বইয়ের সূচিপত্রে 'স্বপ্নদোষ' টার্ম টা দেক্সিলাম। সেটা সম্পর্কে জ্ঞান আহরণই বই ধরার মূল লক্ষ্য।বই পড়ে বুঝতে পারলাম এটা আসলে স্বাভাবিক ব্যাপার, সবারই হয় কৈশোরে। এটা হলে কাপড় ধুতে হয়, গোসল করতে হয় দ্রুত। নাপাক কাপড়ে বা নাপাক অবস্থায় ধর্মীয়কোনো কর্মই সম্পাদন করা যায়না । বুকের থেকে বোঝা নেমে গেলো, তবে পুরাপুরি গেলোনা।.দু'দিন পর আবার হলো, এবার রাতেই টের পেলাম।ঘুম ভেঙ্গে বাথরুমে গিয়ে প্যান্টচেঞ্জ করতে ঢুকলাম.... শীতকাল ছিল বলে গোসল করলাম না। প্যান্ট বাথরুমের ফ্লোরে ফেলে রেখে এসে শুয়ে পড়লাম।শুয়ে এসে চিন্তা করতে লাগলাম, যদি আম্মু জিজ্ঞেস করে কিজন্য রাতের বেলা প্যান্ট রেখে গেসিলাম বাথরুমে? কিংবা কিছু না বলেও ধুয়েদেওয়ার সময় সেসব জিনিস আবিষ্কারকরতে পায়....? তাহলে কি লজ্জার ব্যাপার হবে!শীতকালে চুপিচাপি আবার বাথরুমে যেয়ে প্যান্ট ধুয়ে আসলাম।বাসার কারো সাথেই ব্যাপারটা শেয়ার করতে পারিনি। অনেক লজ্জা - ভয় - সংকোচে সেসব দিন কাটিয়েছি ।.ততদিনে বেশ ভালভাবেই জেনে নিয়েছিস্বপ্নদোষ, বীর্যপাত, বীর্যের কাজ এসব ব্যাপারে। এই বীর্যই যে একটি সন্তানের পৃথিবীতে আসার প্রথম স্টেপ সেটা জানতে পারলাম।এমনকি স্বেচ্ছায় বীর্যপাত করার টেকনিকও জেনে গেলাম.আরেকদিনের কথা,... আত্মীয়ের বাসায়রাতে থাকলাম...আমি ঘুম থেকে উঠে দেখলাম আবারো কাজিনকে স্বপ্নে দেখে স্বপ্নদোষ ঘটাইসি এবং সেটা সকালবেলাতেই ঘটেছে এবং সাদা পাতলাট্রাউজারে একটা পিরামিড সৃষ্টি হয়েছে আর থাই এর দিক টা ভিজা ভিজা ছোপ ছোপ যা স্পষ্টত দৃশ্যমান।এবার বামে তাকিয়ে দেখি সেসব কাজিনরা খাটের পাশে বসে মিটিমিটি আমার দিকেই তাকিয়ে হাসছে। :@আমি দ্রুত কোলবালিশ দিয়ে পিরামিডধ্বংস করলাম বা ঢেকে দিলাম। ভীষণ লজ্জা পেলাম।কিন্তু সাথে সাথেই মনে হলো, " আমি কেনো লজ্জা পাবো আমার বীর্যপাত হয় বলে? আজ যে বা যারা আমার বীর্যপাত দেখে হাসছে মিটিমিটি, তারাই একদিন তাদের স্বামীদের লিঙ্গ থেকে এই জিনিস টা বের করার জন্য নিজেদের সর্বস্ব দিয়ে দিবে।এই বীর্যই তাদের বহুদিনের স্বপ্ন ' বাচ্চা পালন ' কে বাস্তবে রূপ দান করবে।তারা আজ কেনো অবজ্ঞা করবে ব্যাপারটাকে?আমারতো উল্টা প্রাউড হওয়া উচিৎ! "আমি কোলবালিশ সরিয়ে দিয়ে পিরামিড ডিসপ্লে তে রেখেই বীরদর্পে পুরুষের মত মাথা উঁচু করেই বাথরুমে গেলাম। আর কোনো লজ্জা নেই আমার।বাথরুমের দরজা লাগাতেই শুনতে পেলাম তারা অট্টহাসিতে ফেটে পড়েছে।আমার সেদিকে ভ্রূক্ষেপ নেই,আমি পুরুষ।আমি স্বেচ্ছায় আরেকবার বীর্যপাত ঘটালাম, হাই - কমোডে ফেললাম সব।কিন্তু সে বাসার যে পানির সমস্যা আর ফ্ল্যাশ নষ্ট তা আমার খেয়ালই ছিলনা।যাইহোক, কমোডে ডাক্তার - ইঞ্জিনিয়ারদের ভাসমান রেখেই বের হয়ে আসলাম।আমি বের হয়ে আসার পর আরেকজন কাজিন ঢুকলো এবং সে বের হয়ে এসে অন্যদের কি কি যেনো বললো ফিসফিস করে, সবাই আরেক দফা অট্টহাসিতে ফেটে পড়লো।..সেদিনটি ছিল শুক্রবার। পানির অভাবে গোসল করতে না পারায় মসজিদে আর গেলাম নাহ। এক কাজিন জিজ্ঞেস করলো ইচ্ছা করেই আমাকে বিব্রত করার জন্য " জুম্মা পড়তে গেলা না যে? "আমি কিছু একটা বলার আগেই আরেকজন বলে দিলো " অপবিত্র শরীর নিয়ে কেমনে মসজিদে যাবে? "বলেই তারা রুমে যেয়ে আবার হাসি শুরু করে দিল।.আমার কান গরম হয়ে গেলো রাগে । বুঝলাম না বীর্যপাত জিনিস টা নিয়ে এত হাসাহাসি অপমান বা অবজ্ঞার কি আছে? এই বীর্যপাত ঘটানোর কারণে যেসব মেয়ে ছেলেদের অপবিত্র বলছে, পার্ভার্ট বলছে...তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই,." আপুরা! তোমরা এই অপবিত্র সাদা তরল টা থেকে দূরে থাইকো পারলে। বিয়ের পর স্বামীর লিঙ্গ দিয়ে এই অপবিত্র সাদা জিনিস টি বের হওয়ার সময় স্বামীকে দূরে ঠেলে দিও, নিজ যোনীর ভিতরে এই অপবিত্র তরল প্রবেশ করাতে দিওনা মুখের ভিতরেও না। শরীরে লাগিওনা স্বামীর বীর্য।তারপর দেখবো কীভাবে তোমাদের 'মা' হবার স্বপ্ন পূরণ হয়! কীভাবে সন্তান কে 'স্তন্যদান' এর পবিত্র আনন্দ লাভের সুযোগ হয় !.... বীর্যপাত ঘটালেও হাসির পাত্র হতে হয়, অশ্লীল - অপবিত্র - বিপথগামী যৌনকামী ( পার্ভার্ট) এসবশব্দ শুনতে হয় । আর না ঘটাতে পারলেঅক্ষম - নপুংসক - হিজড়া - পুরুষ জাতির কলঙ্ক এসব শুনতে হয়।আসলে কি চাও তোমরা?অনেকে হয়তো বলবে " লুকিয়ে লুকিয়ে বীর্যপাত ঘটাও ইচ্ছামত, না করসে কে? এসব শেয়ার না করলেই পারো, শেয়ার করলেই তুমি অশ্লীল "...কিন্তু কেনো? বীর্যপাত জিনিস টা অশ্লীল হলে বলতে হবে তোমাদের শৈশব থেকে দেখে আসা স্বপ্ন পূরণ এই 'অশ্লীল' জিনিস টাই করতে পারে। এই জিনিস টাই সন্তান হবার ক্ষেত্রে ফার্স্ট স্টেপ, এটার কথা কেন ওপেনলি বলতে পারবোনা? কেন ওপেনলি বললে আপুসমাজের কাছে আমি অশ্লীল - পার্ভার্ট ছেলেহয়ে যাবো?... তোমরা যেই পিরিয়ডের কথা বলো, সেই পিরিয়ডের সময় যোনী দিয়ে অনিষিক্ত ডিম্বাণু বের হয়.... সেই ডিম্বাণু পুরুষের বীর্যর ( শুক্রাণু) সাথে নিষিক্ত হওয়ার পর অনেকদিন সেই চক্র বন্ধ থাকে। এটা সবাই জানে। আমি জাস্ট বলতে চাচ্ছিলাম তোমাদের ডিম্বাণু যেমন আমাদের শুক্রাণু ছাড়া কিছুই না, তেমন আমাদের শুক্রাণুও তোমাদের ডিম্বাণু ছাড়া কিছুই না সাময়িক আনন্দের ব্যাপার ছাড়া । দু'টো জিনিসের পারস্পরিক মিলনের বা নিষেকের ফলেই তোমাদের পেটে ফেটাস তৈরী হয় এবং স্তনে দুধ আসা শুরু করে।এই 'অপবিত্র' শুক্রাণু ছাড়া কোনোকালেই সেটা সম্ভব ছিলনা। সো, এইটা কোনো হাসি বা অশ্লীলতার ব্যাপার না।। প্লিজ "...হ্যাঁ আমি জানি মেয়েদের ঋতুস্রাবের সময় অনেক যন্ত্রণাবোধ হয়... অপরদিকে ছেলেদের বীর্যপাত আনন্দের।কিন্তু বীর্যপাত অথবা স্বপ্নদোষের প্রাথমিক সময়গুলিতেএকটি লাজুক কিশোর কি পরিমাণ মানসিক যন্ত্রণা - হীনম্মন্যতার ভিতর দিয়ে যায় তা উপরে আমার অভিজ্ঞতার কাহিনি পড়েই বুঝতে পারছেন। কয়জন পারবে এসব নিয়ে বড় কারো সাথে খোলাখুলি আলোচনা করতে? অনেক ছেলের ত লিঙ্গের গোড়ায় আর অন্ডকোষ পরিপূর্ণ হওয়ার সময় সেটার গোড়ায় চিনচিনে ব্যথাও হয়, সেগুলি ত শেয়ারও করতে পারেনা লজ্জায়।পরিবারে মা তাও মেয়ের পিরিয়ডের লক্ষণ বুঝে সে ব্যাপারে তাকে শিক্ষা দিতে পারে, অভয় দিতে পারে, সাপোর্ট দিতে পারে ।কিন্তু ছেলেটির এসব সমস্যা বুঝার উপায় কই? বাবা এসে বলবে এগুলি?.ওয়েল, আমাদের বাবা সমাজ রা আমাদের নিয়ে এতই হতাশ আর নিজেদের কৈশোরের গুণবর্ণনা নিয়ে এতই বিজিথাকেন যে সন্তান যদি বলেও " বাবা আমার স্বপ্নদোষ হয়, নুনু ব্যথা করে "... তাইলে পসিবল রিপ্লাই বাপের থেকে," কীইই! স্বপ্নদোষ?? তোর বয়স কত হইসে রে? এই বয়সে থাকতে স্বপ্নে দেখতাম আমি সৌদি গেসি, মদীনার পথে পথে ঘুরছি। স্বপ্নে দেখতাম বড় হয়ে দেশের জন্য, পরিবারের জন্য ভাল কিছু করছি, অনেক বড় হয়েছি। ... আর তুই... তুই কিনা আমার ছেলে হয়ে স্বপ্নে ন্যাংটা মেয়েদের এনে চুদিস? আজকে থেকে তোর ঘুমানোই বন্ধ, স্বপ্ন ত দূরের কথা!আর নুনু ব্যথা তোর? নিশ্চই এতবার হাত....... বুঝছি, বাসার ইন্টারনেট লাইন কেটে দিতে হবে। কম্পিউটার টাও আলমারীর উপর চলে যাবে".... বুঝেন অবস্থা .তখন কি করবে একটা ছেলে? ফেসবুকে লিখবে?ধরেন ক্লাস সিক্সের একটা ছেলে লিখছে " আমার নুনু দিয়া সাদা তরল বের হয়। মাঝেমাঝে বিচিতে তীব্র চিনচিনে ব্যথা, নুনুর গোড়াতেও ব্যথা"তখন আপু ভাইয়ারা কি কমেন্ট করবে?" অই পোলা এডি কি লেহস?" /" বেশি পাইক্কা গেসোস অহনি? এতবার করলে ত ব্যথা করবেই হালা " /" শালা পিচ্চি পার্ভার্ট! করোস ত করোস... আবার এডি লেহোস ও? স্ক্রিনশটদিতাসি তোর বাপেরে খাড়া! "....আর অপরদিকে সিক্সের একটা মেয়ে তার পিরিয়ড নিয়ে কিছু শেয়ার করলে সে "সাহসী মেয়ে",কিছু জিজ্ঞেস করলে সবাই এসে বলবে," aww! apo ata kono bapar e na. সব মেয়ের হয়, এটা স্বাভাবিক। ভয়ের কিছু নেই একদম!".....আমার সমস্যা কারোরে নিয়াই না। মেয়েদের ঋতুস্রাবের বিষয় টা নিয়া হাতে গোণা কয়েকজন পার্ভার্ট বাদে সবাই ই সাপোর্ট দিছে, অনেক ছেলেরাও ব্যাপারটা নিয়ে খোলাখুলি যুক্তিসম্মত ডাক্তারী আলোচনা করে তাদের সাপোর্ট দিসে।কিন্তু কয়জন আপু ছেলেদের বীর্যপাত বা স্বপ্নদোষ নিয়ে নেগেটিভ কিছু না বলে পজিটিভ কিছু বলতে পেরেছে? একটাও দেখাতে পারবেন? পারবেন নাতারা শুধু আমাদের বীর্যপাতের সুফলগুলিই ভোগ করে যাবে, কিন্তু উপরে উপরে ব্যাপার টাকে " উঁহহুঁ! ছিই! ঘিন্না! ইসস! ওয়াক থু! পার্ভার্ট " এসবই বলে।...স্বপ্নদোষ, বীর্যপাত, মাসিক কোনোটাই ঘৃণার বস্তু না। সবগুলো স্বাভাবিক! ঋতুস্রাব সাহসী, আর বীর্যপাত অশ্লীল.....এসব ধারণা থেকে তথাকথিত সুশীল, মুক্তমনা,নারীবাদী নারী পুরুষ রা বেরিয়ে আসুন।.If they are happy to bleed,then we are proud to cum. ( cum করার সময় কতটা happy থাকি তা বলার ঊর্ধ্বে).#ProudToCum#NoDiscrimination.by fahim morshed
৩৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৯
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: "কোন কিছু জানা কে না নয়, অপরাধকে না বলি জানার মাধ্যমে"
চমৎকার পোস্ট
৩৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩
Ami Abir বলেছেন: আমাদের এসম্পর্কে সচেতন করা উচিত। কিন্তু কে কপ্রবে?
৩৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
সমর দাশ বলেছেন: বেশ কিছুদিন ধরে ব্যাপারটা মাথথায় ঘুরছিল, এক বন্ধুর সুবাদে। কিভাবে লিখবো বুৃঝে উঠছিলাম না,আপনার লেখাটা পড়ে ভালো লাগলো।
৩৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: পুরাটা পড়লাম, অনেক ভাল লাগল।
৩৯| ৩১ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
দ্বীপের সন্তান বলেছেন: অাপনার লেখাটি ভালো হয়েছে।বেশ গুছালো লেখাটি।তবে এটা সত্য যে সব কিছু জানা দরকার, না হয় ভালো খারাপ পার্থক্য করবে কি ভাবে।চাই সেটা নেগেটিভ বা প্রজেটিভ। অাপনার লেখাটি পড়ে বেশ ভালো লেগেছে।অনেক ধন্যবাদ,, অার শুভ কামনা রইলো অাগামির তরে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২১
মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: ভাল লেখেছেন ।