![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি নিতান্তই একজন জ্ঞানান্ধ মানব। অন্যের হাতে জ্ঞানের মশাল দেখে নিজেকে তা থেকে মুক্তি দেওয়ার সাধ জন্মালো। তাই অনুসন্ধান শুরু করলাম। ছুটছি আপন কক্ষপথে। অন্যের কক্ষপথে। জ্ঞান চাই। আমার জ্ঞান চাই। প্রচুর। অসীম। আমার অসীম জ্ঞান চাই। যে জ্ঞান আমাকে মুক্তির পথ দেখাবে। যে জ্ঞান আমাকে আমার স্রষ্টার কাছে সমর্পিত করতে উদ্ভূত করবে। কিন্তু পাই না। এই জগতের লোভ, লালসা, কাম, ক্রোধ, হিংসা, বিদ্বেষ সেই সুযোগ দেয়না। তখন আমি তা থেকে বিচ্যুত হই। তারপর কলম ধরি। সেই জ্ঞানের বিপরীত দিকে ধাবমান হই। নিজেই সৃষ্টি করতে চাই। কিন্তু তাতো সম্ভব নয়। যে কাজ সর্ব কল্যাণকারীর। যে কাজ শুধু মাত্র এক জনের জন্যই। তা আমি কোন -কি কারণে করতে পারি? এখন আমি সে পথ থেকে বিচ্যুত। সম্পূর্ণ বিচ্যুত। তাই জ্ঞানের গর্ভে বিলীন হয়ে যাই। নিজেই লিখি! হ-য-ব-র-ল বাক্য বানাই। যার কোন অর্থ নিজেও জানি না। কেউ তার অর্থ খুঁজলে উত্তর দেই না। এর চেয়ে বেশি আমি আর কিছছুই নই।
দাঁড়িয়ে আছি পথের পাশে
--------------দেখব তোমাকে
আবেগ আজ উপচে পরে
--------------হৃদয় পুলকে।
আসবে মনে অভিপ্রায়
-------------আশার বীজ অন্তরায়
----------------------চেয়ে চেয়ে অন্ধ প্রায়
------------------------------ঘিরছে মোরে নিরাশায়
-অন্ধ গোলকে
তাকিয়ে আছি সেই পথেতে
-দেখব তোমাকে।
তাকিয়ে আছে আমার দিকে
------------অপবাদ যে দিবে লোকে
তুমি ছাড়া অর্থহীন
-----------জন্ম মর্ত্যলোকে।
তাকিয়ে আছি পথের পানে
-----------দেখব তোমাকে।
২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৯
হেমন্ত মন্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সুন্দর কবিতা । ভাল লেগেছে ।