| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুলাইমান হোসেন
সামুতে যা প্রকাশযোগ্য নয় তা আমার ব্যক্তিগত ব্লগে লিখে রাখি যেমন আত্মজীবনি,কবিতা ইত্যাদি https://hridoyeralo.blogspot.com/
প্রতিটি কষ্ট পেছনে সস্থিকে সাথে করে নিয়ে আসে।
দেখুন (সূরা আলাম নাশরাহ)
দুনিয়ার জীবন মূলত অতি অল্প সময়ের জীবন।দুনিয়াতে কত অবাধ্য কাফেরকে দেখা যায়,দুনিয়াতে বায্যিকভাবে কত শান্তিতে আছে,আর একজন খাঁটি ইমানদার,অনুগত ব্যাক্তি বায্যিকভাবে দুঃখ-কষ্টে দিন কাটাচ্ছে।এখান থেকেই বুজে নিন দুনিয়ার মূলত কোনোই দাম নেই।দুনিয়া হল বাদামের খোসা,আর দুনিয়াতে সৎ আমল ভাল কাজগুলো হল বাদামের ভিতরকার শ্বাসের মত।খোসাকে মূলত আমরা ফেলে দেই,আর ভিতরকার শ্বাস খেয়ে ফেলি।
হাদিস শরীফে আছে,দুনিয়াতে সবচেয়ে বেশি পরিক্ষার সম্মুখীন হন নবীরা,তারপর যারা নবীদের নিকটবর্তী তারা।
পৃথিবীতে মানুষকে যদি কোনো কষ্ট,দুঃখ,পেরেশানি,বিপদআপদ স্পর্শ না করত অঢেল ধনসম্পত্তি দিয়ে দেওয়া হতো,তাহলে মানুষ পৃথিবীতে অনাচার,বিশৃঙ্খলা, ফাসাদ সৃষ্টি করত,এবং পৃথিবী বসবাসের অনুপযোগী হয়ে যেত।
প্রতিটি কষ্ট পেছনে সস্থিকে সঙ্গে করে নিয়ে আসে!
ইমাম গাজ্জালী রহমাতুল্লাহি আলাইহির মতে মানুষ ঘোর অন্ধকারের মধ্যে সৃষ্টি করা হয়েছে।তারপর তাদের উপর হেদায়েতের আলো নাজিল করা হয়েছে,যার উপর উক্ত আলো পরেছে,সে সঠিকপথ প্রাপ্ত হয়েছে,আর বাকি সব মানুষ সেই সৃষ্টিগত ঘোর অন্ধকারেই রয়ে গেছে।
যারা আত্মশুদ্ধির ইচ্ছা করে তাদেরকে বিভিন্ন কষ্ট দুঃখ,পরিক্ষা এবং পেরেশানিতে নিক্ষেপ করা হয়।তারপর তাকে পুরোপুরি পরিশোধন করে সেখান থেকে বের করা হয়।তারজন্য প্রতিিটি কষ্টের পরে,বিশেষ ধরনের সস্থি থাকে,যা সে সীয় অন্তরে সাকিনা রুপে অনুভব করে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:৩৭
সুলাইমান হোসেন বলেছেন: বলেছেন: আর্টিকেলটা অনেক বড় লিখেছিলাম,পাঠকের সুবিধার জন্য কেটে ছোট করে দিলাম।আমি সামুতে সক্রিয় না থাকলেও,মাঝে মধ্যে আমার পার্সোনাল ব্লগে লেখা আপলোড করব এবং মিডিয়ামেও সক্রিয় থাকব ইনশাআল্লাহ।
আন্তরিক ভালবাসা,কৃতজ্ঞতা এবং শুভকামনা যারা আমার ব্লগ ভিজিট করেছেন,হঠাৎ করে কিভাবে পরিচয় হয়ে যায় এবং ভালোবাসাও হয়ে যায়,এখন ইশকে মাজাজিকে ইশকে হাকিকিতে পরিনত করার চেষ্টায় আছি,সহজ বলে মনে হচ্ছেনা। দোয়ার মধ্যে স্মরন করবেন এই অপদার্থকেও।আপনাদেরকেও আমি দোয়ার মধ্যে স্মরন করব।