| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুলাইমান হোসেন
সামুতে যা প্রকাশযোগ্য নয় তা আমার ব্যক্তিগত ব্লগে লিখে রাখি যেমন আত্মজীবনি,কবিতা ইত্যাদি https://hridoyeralo.blogspot.com/
ভালোবাসার হাকিকত
ভালোবাসা একটি আত্মিক গুন,শরীরের কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে এটা খুঁজে পাওয়া যায়না।ভালোবাসা আপডেট হয়ে প্রেমের পর্যায়ে উন্নিত হতে পারে, আর প্রেম আপডেট হয়ে উনস বা এশকের পর্যায়ে নিয়ে যায়।আর এশকের পর্যায়ে মানুষের হুশ জ্ঞান সবসময় ঠিক থাকে না।আবোল তাবোল বকতে পারে।তখন মানুষ এদেরকে পাগল,মাজনুন,অথবা মাজজুব বলা শুরু করে।
কিভাবে ভালোবাসা হয়?
প্রথমত অপরিচিত কারো সাথে ভালোবাসা হয়না,ভালোবাসার জন্য প্রথমিক কর্তব্য হলো পরিচিত হতে হবে।
২।জ্ঞানী হওয়া
জ্ঞানী দের প্রতি স্বাভাবিকভাবেই ভালোবাসা হয়ে যায়।মানুষ জ্ঞানী লোকদের সাথে থাকতে চায়,এবং তাদের সাথে চলাফেরা, উঠাবসা করতেও ভালোবাসে।
৩।অহংকারি না হওয়া
অহংকারীদেরকে কেউ ভালোবাসেনা,যদিও অহংকারী লোক জ্ঞানী হোকনাকেন।
৪।সৌন্দর্য
মানুষ সৌন্দর্য কে ভালোবাসে,সৌন্দর্যের প্রতি স্বাভাবকভাবেই ভালোবাসা পয়দা হয়ে যায়।কুৎসিত কদাকারদেরকে কেউ ভালোবাসে না।অনুরুপ,বাহিরে তো সুন্দর কিন্তু ভিতরে অসুন্দর নাপাকি,তাহলে এমন লোকদেরকেও কেউ ভালোবাসবেনা,স্বভাবগতভাবেই ঘৃনা চলে আসবে।
৫।সুন্দর চরিত্র:
সুন্দর চরিত্রবান মানুষকে সবাই ভালোবাসে।
এশক বা উনস কিভাবে হয়?
ভালোবাসার পাত্রকে অধিক পরিমানে স্মরন করলে,একসময় তা এশক অথবা উনসে পরিনত হয়,অথবা ভালবাসার মানুষের সাহচর্যে অনেকদিন থাকলেও এশক বা উনসের পর্যায়ে পৌছে যেতে পারে।
ভালোবাসা পাওয়ার প্রকৃত যোগ্য কে?
আল্লাহ তায়ালাই ভালোবাসা পাওয়ার প্রকৃত যোগ্য।কারন তার মতো পরিপূর্ণ জ্ঞানী দ্বিতীয় কেউ নেই।তার মতো সু্ন্দর ও অন্য কেউ নেই।
©somewhere in net ltd.