নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বাংলাদেশী

তারেক উজ জামান

তারেক উজ জামান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্ববিদ্যালয় গুলি এখন খুনি, মাস্তান, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী, নেশাখোর ও ধর্ষণকারীদের স্বর্গোদ্যান।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

বিশ্ববিদ্যালয় গুলি এখন খুনি, মাস্তান, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী, নেশাখোর ও ধর্ষণকারীদের স্বর্গোদ্যান।

দেশের সেরা বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশবিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সহ অধিকাংশ বিশবিদ্যালয় আজ ছাত্রলীগ নামধারি ধর্ষক, চাঁদাবাজ, নেশাখোর দের আস্তানায় পরিনত করেছে।

অবৈধ সরকারের প্রেসক্রিপশন বাস্তবায়ন করতে গিয়ে মেরদন্ডহীন দলকানা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মেধাবি শিক্ষার্থীদের হল থেকে বের করে দিচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ও বের করে দিচ্ছে। কেউ যেন প্রতিবাদ করতে না পারে তাই সরকার ভিন্ন মতাবলম্বী সকল ছাত্র-সংগঠন কে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাহিরে থাকতে বাধ্য করেছে।

ফলে আজ বিশবিদ্যালয়ে আর কোন মুক্তবুদ্ধি, মেধা ও গণতন্ত্র চর্চার হয় না। হয় হত্যা, মাস্তানি, রাহাজানি, মাদকসেবন, ধরশনের মত জঘন্য অপরাধ। খুবই দুর্ভাগ্যজনক যে আমাদের গর্বের ও স্বপ্নের এই বিশবিদ্যালয়ে আজ শুধু মাত্র ফ্যাসিবাদী সরকারের নগ্ন থাবা ও পৃষ্ঠপোষকতায় ক্ষতবিক্ষত।গত কয়েকটা বছর ধরে পত্রপত্রিকার শিরোনাম হয়ে উঠা খবরগুলির দিকে একসাথে চোখ বুলালে রীতিমত শিউরে উঠতে হয়।

অতি সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক পুরাতন শিক্ষার্থী ও তার বোন, মামাতো ভাইকে নির্মম ভাবে প্রহার, চট্টগ্রাম বিশ্যবিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ নেতার এক ছাত্রীর নগ্ন ছবি তুলে চাদা দাবি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে, হত্যাকান্ড, জাহাঙ্গীরনগরে নিরব ধর্ষণের খবর সাধারন ছাত্র-অভিভাবকদের উৎকণ্ঠার মধ্যে ফেলে দিলেও প্রতিবাদি হতে সাহসী করে তুলছে। নিকট অতীতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ নামধারী সন্ত্রাসিদের নির্মম হামলায় বিস্বজিত হত্যার ঘটনা মানুষ ভুলে যাচ্ছে সাম্প্রতিক ঘটনার সংখ্যাধিক্যের কাছে।

একদিকে শিক্ষাকে পন্য করার জন্য পরিকল্পিত উপায়ে শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংশ করে হাইয়ার সেকেন্ডারি লেভেলে এ+ এর বন্যা বইয়ে দেয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় এ সকল ছাত্রছাত্রীদের শতকরা ৩%, ৯% এর মত পাশ করতে পেরেছে। জাতিকে মেধাশুন্য করার এ প্রক্রিয়ায় শিক্ষামন্ত্রী হয়ত বিদেশ থেকে বড় মাপের কোন পুরস্কার পেতে পারেন তবে বাংলাদেশ আগামীতে মাথা উচু করে দাঁড়ানোর জন্য একটু দুর্বল হয়েই থাকবে। অন্য দিকে মন্ত্রী আর সরকার দলীয় নাম সর্বস্ব প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য লম্বা লাইনে দাঁড়ানোর মত ছাত্র ছাত্রীর আগামীতে বাড়িয়েও নেয়া গেল প্রয়োজনমত। এ সকল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে টাকার বিনিময়ে অর্জন করা সারটিফিকেট ধারী চাকুরি প্রার্থীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে এ দেশের প্রশাশনে বসানো হবে যাতে করে গোটা বংলাদেশটাই এক সময় মেধাহীন হয়ে পড়বে।





মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬

খেলাঘর বলেছেন:



We will root out out the weeds soon.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.