১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

খোরশেদ আলম সৈকত বলেছেন: গায়ের জোরে কথা বলে জেতা যায় না। হুজুরের হয়েছে সেই অবস্থা।

২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১১

ফঝফআবু সুফিয়ান.বিডি বলেছেন: হুজুর ঠিক কথাই বলছেন, তোমাদের ইমান দুর্বল হয়ে গেছ। অনেক মানুষ ওষুদ খায় কিন্তু তার রোগ ভালও হয়না। আবার অনেকে ওষুদ না খেয়েও ভাল হয়। মানুষ মেডিকেল যায় বাচার জন্যে সবাই কি বাচে? কারন ডাক্তার বা ওষুদ এর ক্ষমতা নাই রোগীকে বাচানোর। মহান আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বাচান যাকে ইচ্ছা মারেন। মহান আল্লাহ সবার জন্যে একটা নির্দষ্টি সময় বেধে দিয়েছেন ঠিক সেই সময়ে তার জীবন শেষ হবে। কোন ডাক্তার বা কোন ওষুদ মানুষকে বাচাতে পারেনা। মহান আল্লাহ আপনাদেরকে এবং আমাকে সঠিক বুঝার তৈাফিক দান করুন। আমিন ।

৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৩৭

আব্দুল্লাহ ইথার খান বলেছেন: "ডাক্তার না হলে কি যে হত" এটা না বলে আল্লাহর রহমতে ডাক্তার ছিলো তা না হলে যে কি হত এভাবে বলা উচিৎ ছিলো।

হুজুর এবং আপনি দুজনই ঠিক কিন্তু কেউ ই আসলে একে অন্যকে বুঝাতে পারেন নি। যেমন আপনার বলার মানে এই ছিল না যে আল্লাহকে ছাড়া , মূলত আপনার মনে আল্লাহ অবশ্যই ছিলো। বাট সেটা কথার সময় যাস্ট উল্লেখ করেননি। এমনটা যদি হয়ে থাকে তাহলে আমি মনে করি তওবার কিছু নেই। তবে যদি সত্যিই ক্রেডিট একমাত্র ডাক্তারকে দিয়ে থাকেন তাহলে সিরকের গুনাহ হয়েছে।
আর হুজুর ও সেটা মিস করেছে তা মে বি নয়, বড়ং স্বভাবসূলভ ভাবে না বুঝিয়ে সরাসরি জ্ঞান দান করেছে। বোঝেন না কেন ভাই দেশী টিপিক্যাল মাইন্ডের হূজুর তো তাই।

তবে আল্লাহর শুকরিয়া মনে না রেখে , আপনার অবশ্যই মুখে প্রকাশ করা উচিৎ ছিলো। কারন সে আপনার মালিক আর আপনি তার দাস। আশা করি আল্লাহর হক আর মারবেন না।