![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগামীকাল মহাসমারহে এলাকার বিশিষ্ট হুজুরের বাড়িতে বিরাট ইসলামী জলসার আয়োজন করা হয়েছে । সকাল সকাল চাউল নিতে চলে এসেছে ( সাহায্য হিসাবে ) । শুরু হল খন্ড কালীন আলোচনা পরিবারের মানুষের সাথে । আমার ফুফি বললেন , " জানিস হুজুর আমাদের হাতের খাবার খাই না " আমি বল্লাম কে ...? উত্তর দিলেন , আমরা তো নিয়মিত নামায পড়ি না তাই !
আমি বল্লাম , হুজুরের শার্টের চেয়ে গেঞ্জী বড়...! বলেন বিয়াদপের মতো কথা বলিস না ।
আমি ব্যখ্যা দিলাম .....
" হুজুর নিশ্চই আসবে গাড়িতে.."
" নিশ্চই মোবাইল ব্যবহার করেন "
হুজুর মুসলিম হয়ে মুসলিমের হাতের খাবার না খেলেও , বিধর্মীদের আবিষ্কৃত জিনিস ঠিকি ব্যবহার করেন .......!!!!!
আরো অনেক প্যচাল .... আজ আর বলবো না......
ছবি সংগ্রহীত
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৪
আয়রোন বাবা বলেছেন: স্টানবাজি কিনা জানি না তবে বিষয় গুলো আমার কাছে গ্রহনযোগ্য না
২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬
টারজান০০০০৭ বলেছেন: হুজুর যদি এই ভন্ডটা হয় তাইলে আপনার মন্তব্য ঠিক আছে। তয় সব হুজুর এক নয়। ভালো হুজুর অবশ্যই খাবার হালাল হারাম বেছেই খাবেন। আর , বিধর্মীদের আবিষ্কৃত কোনো কিছু ব্যবহার করা নিষেধ নাই যদি শরীয়তে কোনো কারণে সুনির্দিষ্ট ভাবে নিষেধ না থাকে। ধন্যবাদ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৭
আয়রোন বাবা বলেছেন: ভাই আমদের এলাকার ভাল হুজুরের সংখ্যা অত্যন্ত নগন্য..... ইসলাম প্রচার করলে আমার কোন অসুবিধা নেই কিন্তু ইসলাম নিয়ে ব্যবসা করার বিপক্ষে আমি
৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৪
আহলান বলেছেন: হুজুরে আপনার বেশ এলার্জি আছে সেটা বুঝতে পারছি, সেই সাথে সহিহ ইসলামী জ্ঞ্যানেরও অভাব আছে সেটাও বোঝা যায়। এখনকার ৯৯.৯% হুজুররা কোথা থেকে খাবার আসলো, কে খাবার কিভাবে রাঁধলো সে বিষয়ে কোন প্রকার প্রশ্নই করে না। খাবার টা হালাল না হারাম আয়ের সে নিয়ে তাদের কোন টেনশানই নাই। খাবার দাতা সুদখোর বা ঘুষ খোর কিনা, সেটাও যাচাইয়ের প্রয়োজন মনে করে না। খাবার পেলেই তারা লুটে পুটে ভরপেট খেয়ে নেন। কিন্তু যারা সত্যিকার অর্থেই তাক্বওয়া ধারী আলেম, তাঁরা সব সময়ই খাবার এর ব্যপারে যথেষ্ট সচেতন। এটা এলমে তাসাউফের বিষয়। আপনার জানা নাও থাকতে পারে .... হালাল খাবার এবাদতের মূল অংশ। হালাল খাবারের সাথে এবাদতের সম্পর্কটা খুব বেশী জড়িত। খাবার হালাল না হলে আপনার নাসাজ কালামও প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে আল্লাহর দরবারে। সুতরাং ....
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৬
আয়রোন বাবা বলেছেন: এলার্জী থাকতেই পারে আর তাক্বওয়া ধারী আলেম পাওয়া ভীষন মুশকিল.....
৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: হুজুরের সব খাক, লন্ড ভন্ড করে খাক, তাতে আমাদে কোন আপত্তি থাকার কথা না। জগতে আওমী, বিম্পি, জামাতী বা হেফাজতীদের মত তারাও মানুষ। তাদের স্বাদ-আহ্লাদ আছে। কেউ যদি বলে,
উত্তর দিলেন , আমরা তো নিয়মিত নামায পড়ি না তাই !
তাহলে বুঝতে হবে সে হুজুর নয় সে ধান্ধাবাজ। সে-পপুলারিটি চায়। সে তদবির করতে চায়। ছেলেদের মুত্রদোষ, মেয়েদের কনসিভ ইত্যাদি ইত্যাদি।
হাদিসে আছে, মুমিনের উচ্ছিষ্ট মুসলমানদের জন্য রোগ প্রতিরোধ স্বরুপ। (লিংক রেফারেন্স দিতে পারছিন, মনে নেই কিন্তু ছোট কালে পড়ে ছিলাম।)
এই হাদিসের ব্যাখ্যা অনুযায়ী “ মানুষের উচ্ছিষ্ট খাওয়া যায়েজ, সে মুসলমান হউক আর কাফের হউক”।) তবে, এক মুসলমান আরেক মুসলমান থেকে খাবার পেলে কোন ভিন্ন ধর্মী মানুসের কাছে যায় না, এটা সমাজে প্রচলিত। আবার ভিন্ন মতালম্বীদের বেলায় তাই।
### বন্যায় সময়, য়্যুরোপ, আম্রেরিকা থেকে যে সাহায্য আসে সেগুলো বেলায় এই সমস্ত মালাউনরা ফতোয়া দেন কেন?
আবার এই ধরণের ফতোয়া জারি করলে, তাদের বউয়ের বোরকা পড়াও হারাম (কঠিন) হয়ে যাবে, কারণ এগুলোও বেনামাজিরা তৈরী করে ।###
সুতরাং এই ধরণের এলার্জিতে না চুলকিয়ে জগতে আরো অনেক কিছু আছে সেগুলো নিয়ে ভাবতে পারেন।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২০
আয়রোন বাবা বলেছেন: ধন্যবাদ সুদীর্ঘ পরামর্শ দেওয়ার জন্য
৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমি বলতে চেয়েছি, ### বন্যায় সময়, য়্যুরোপ, আম্রেরিকা থেকে যে সাহায্য আসে সেগুলো বেলায় এই সমস্ত মালাউনরা ফতোয়া দেন না কেন?
৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৯
দূর পাহাড়ে বলেছেন: এরা ভ্রান্ত ইসলামিস্ট। সুফিবাদ হল ইসলামের বিষফোঁড়া। ডায়াবেটিস থেকে যেমন চিনি দূরে রাখতে হয়, তেমনি সুফিবাদ ইসলামের জন্য ক্ষতিকর। আসুন সহিহ ইসলাম জানি। ইসলামে সবই বাস্তব। কোনো মিথ নেই।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৩
আয়রোন বাবা বলেছেন: সহি ইসলাম জানতে তো কোন সমস্য নেই কিন্তু ভন্ডদের সংখ্যা অনেক বেশি তাই বিপদে পড়ার সম্ভবনা খুববেশি
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ষ্টান্টবািজ!!!!!!!!
