![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সবচেয়ে বেশি ভয় পাই আল্লাহকে, তারপর সেই মানুষটিকে বেশি ভয় পাই যে আল্লাহকে মোটেই ভয় পায় না।
অপসংস্কৃতি বনাম সংস্কৃতি
স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে, অপসংস্কৃতি কি? আমি এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছি না। আমার মতে অপসংস্কৃতির কোন আন্তর্জাতিক তথা সর্বজনস্বীকৃত সংজ্ঞা ও ব্যাখ্যা নেই। শৃংখলার বিপরীত যেমন উচ্ছৃংখলতা, আদবের বিপরীত যেমন বে-আদবী, আইনের বিপরীত মেযন বে-আইনী, সুস্থ চিন্তার বিপরীত যেমন বিভ্রান্তি আর সভ্যতার বিপরীত যেমন বর্বরতা, তেমনি সংস্কৃতির বিপরীত যা কিছু আছে, সবই অপসংস্কৃতি। বিভ্রান্ত চিন্তার উদভ্রান্ত খেয়ালের ইবলিসী প্রোগ্রামের বাস্তব অনুশীলনকে উজ্জীবিত করে যে রং রসের তরঙ্গ সৃষ্টি করা হয়, সেই তরঙ্গের বিভিন্নমুখী প্রকাশের সামগ্রিক অবস্থাকে অপসংস্কৃতি নামে আখ্যায়িত করা যায়। পরিশীলিত ও মার্জিত চিন্তা চেতনা তথা মন মানসের বিপরীত যা কিছু আছে, সবই আমি অপসংস্কৃতি বলি।
কেউ কেউ অবশ্যই অপয়াদের অপকর্মকেও অপসংস্কৃতি বলেন। এই সংজ্ঞার গ্রহণযোগ্যতার ব্যাপারে আমার আপত্তি আছে। অপয়া হয়ে কেউ জন্মগ্রহণ করে না। অপয়ার অপচ্ছায়া বলতে কোন কিছু নেই। সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন ও আলোকিত পথে চললে হুমড়ি খেয়ে পড়ার বা হোচট খেয়ে পড়ার ভয় থাকে না। কিন্তু অসুন্দর ও অপরিচ্ছন্ন ও খাদ-খন্দকে ভরা খারাপ পথে চললে হুমড়ি খেয়ে বা হোচট খেয়ে পড়ার ভয় পদে পদে থাকে, পা ভাঙ্গতে পারে বা দেহের অন্য কোথাও আঘাত লাগতে পারে। তাই পথের বাছ বিচার না করে যারা খেয়ালীভাবে পথ চলে, তাদের পথের পাথেয় হয় অপসংস্কৃতি। যারা নিজেরাই শয়তান হয়ে গেছে, তারা সংস্কৃতির সুন্দর পথকে কখনো পছন্দ করে না, আঁধারে পথ চলার জন্য খান্নাছের ওয়াসওয়াস তাদের গাইড। তাই ওদের প্রায় সব কিছুই সংস্কৃতির বিপরীত অর্থাৎ অপসংস্কৃতি। এই অপসংস্কৃতির বিভীষিকার মাঝেই আমরা বাস করছি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪
আই নাজ বলছি বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯
হাবিব বলেছেন:
সংস্কৃতি কারে বলে
কোথায় তাহার ঘর বাড়ি,
আমাদের এই রূপ দেখিয়া
বনবাসে দিচ্ছে পারি।
ইবলিশ মোদের দেখায় না পথ
চলে গেছে অনেক দূরে,
কি করিয়া নষ্টাতে হয়
আমরাই তাহা যাচ্ছি করে।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
আই নাজ বলছি বলেছেন: ঠিক বলছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩
লাবণ্য ২ বলেছেন: শুভ ব্লগিং!