![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নাম:- ইকবাল জিল্লুল মজিদপেশা:- চাকুরী ও চিকিৎসা পেশার সাথে জড়িতহবি:- সমাজ উন্নয়ন মূলক কাজে নিয়মিত অংশ নেওয়া, প্রতিদিন কিছু বিষয় ভিত্তিক লিখা,নিয়মীত মেডিটেশন করা
মসজিদ পবিত্র জায়গা কিন্তু এই পবিত্র জায়গায় নামাজ সহ অন্যান্য ইবাদত করতে গেলে প্রতিনিয়ত বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। বাংলাদেশের হেন মসজিদ নাই যেখানে মানুষ জুতা নিয়ে প্রবেশ করে না।মসজিদ ইবাদতের জায়গা,মানুষ ধ্যান রত থাকার কথা কিন্তুু জুতা নিয়ে প্রবেশের ফলে মসজিদের পবিত্রতা বিঘ্নিত হয়। হাজারো মানুষ অজু সম্পাদন করে ভিজা জুতা,সেন্ডেল নিয়ে মসজিদে প্রবেশ করছেন। জুতা এবং সেন্ডেলের পানিতে পবিত্র সেজদার জায়গা অপবিত্র হচ্ছে। যদিও জুতা রাখার জন্য কিছু ব্যবস্হা রয়েছে।
উপরে উল্লেখিত বিষয় আমাদের সমাজের ব্যাপক চলমান সমস্যা।সমস্যার কারন প্রায়ই সবার জানার কথা। মসজিদে জুতা চুরি প্রতিনিয়ত হয় এবং এর ফলে সম্মানিত মুসল্লিরা জুতা নিয়ে মসজিদে প্রবেশ করেন।
সমস্যা=সমাধান
মসজিদের পবিত্রতার সাথে মনসংযোগের ব্যাপার জড়িত। তাই বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ব্যাপাক সচেতনতা মূলক ব্যবস্তা নেওয়া দরকার । সমস্যার সমাধান সম্ভব। এই ব্যাপারে সম্মানিত মুফতি সাহেব, ইমাম সাহেব,মোয়জ্জিন সাহেব,মসজিদের অন্যান্য কর্মকর্তা বৃন্দ এবং মুসল্লী বৃন্দকে এগিয়ে আসতে হবে।
এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে যে, আমাদের দেশে যে ভাবে জুতা চুরি হয় বিশ্ষের অন্যান্য দেশে এটা খুবই কম। যেমন আমি ভারত,থাইল্যান্ড,যুক্তরাজ্য এবং সেীদিআরবের বিভিন্ন মসজিদে নামাজ পড়েছি কিন্তু জুতা খোয়া যাওয়ার বিষটি দেখা যায়নি।
আসুন আমরা আমাদের দেশে কিছু পরিবর্তন আনতে পারি কিনা?
২| ২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭
কানাই স্যার বলেছেন: সত্যি বলেছেন সুন্দর গোধুলী রঙ
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪
গোধুলী রঙ বলেছেন: উহু, আমাদের দেশে ভিক্ষা করে আর চুরি করে বেশী সম্পদ কামানো যায় তাও আবার মোটামুটি কম/বিনা পরিশ্রমে। আর যারা চুরি করেনা আমৃত্যু খাটনি। তাই চুরি কখনো বন্ধ করা যাবে না। আর এক বস্তা ধানের দাম যা মোটামুটি দু জোড়া জুতো চুরি করলে সে রকম দামই পাওয়া সম্ভব, একটা করতে ৫-৬মাস লাগে আরেকটা করতে ১০ মিনিট। তাই জুতা চুরি কখনো বন্ধ করা যাবে না, যতক্ষন না মানব মস্তিস্কে এইটা ঢুকানো যাচ্ছে যে চুরি করা অপরাধ, এবং এটা আরো খারাপ ধরনের অপরাধের জন্ম দেয়।