নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফিরে এলাম......

........

আহমাদ জাদীদ

আহমাদ জাদীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্মৃতিচারণ ১- আমার খেলোয়াড়ি (!) জীবন

২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১৪

খেলাধুলার সাথে পরিচয় খুব সম্ভবত ১৯৯৪ সালের দিকে, খুবই আবছা আবছা ভাবে মনে আছে একদিন আমি সম্ভবত মেজাজ খারাপ করে কাউকে খেলা দেখতে দেইনাই । ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপ খেলাই হবে হয়ত, যাই হোক ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপের কথা তার চেয়ে একটু বেশিই মনে আছে । তখন অন্তত ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা দল আলাদা আলাদা করে চিনতাম । খেলার খ ও না বুঝলেও সুন্দর সবুজ মাঠে নানা রঙের জার্সি পরিহিত খেলোয়াড়দের ছুটে চলা দেখতে খারাপ লাগত না । ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপ অনেক খেলা দেখা হয়েছে । ইংল্যান্ড-শ্রীলংকার প্রথম খেলার আগে শুনেছিলাম শ্রীলংকা নাকি খুব ভাল দল, আগেরবার কাপ জিতেছিল, কিন্তু ১৯৯৬ সালের খেলার কোন স্মৃতি আমার নেই । কাজেই ওইদিন শ্রীলংকা সাপোর্ট করলাম এবং ধরা খাইলাম! বাংলাদেশ যখন স্কটল্যান্ড ও পাকিস্তানের সাথে জিতল, সেই অনুভূতি প্রকাশ করা যায় এমন যথেষ্ট শব্দ আমার স্টকে নাই ।



তবে কিছু দুঃখজনক ব্যাপারও আছে । ২০০০ সালের প্রথমদিকে বাংলাদেশে কি যেন একটা টুর্নামেন্ট হয়েছিল । পাকিস্তান বাংলাদেশকে নির্মমভাবে হারায় একটা ম্যাচে......ব্যবধান ছিল ২৩৩ রানের । সেই থেকে আজ পর্যন্ত হারাতে পারল না পাকিস্তানকে বাংলাদেশ এই দুঃখ আমি কোথায় রাখি/:) ??? যাই হোক আজকে আমার পোস্টের কারণ হল আমি নিজে পাড়ার ক্রিকেট খেলার সময় আমার নানা স্মৃতির কথা কীবোর্ডের অক্ষরে আপনাদের সামনে পেশ করতে চাইছি । তো আসেন আমার সাথে, দেখি বাকি পোস্টে কি বকবক করে লেখক;)!



ক্রিকেট যে বাসার বাইরে নিজেরা নিজেরা আয়োজন করেও খেলা যায় ২০০০ সালের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত আমি এ ব্যাপারে ছিলাম অজ্ঞ । আমি আর আমার ছোট ভাই ক্রিকেট খেলতাম বাসার মাঝেই প্রায় ১৫ ফিটের কাছাকাছি লম্বা একটা করিডোরে । বল মাঝেই মাঝেই বাথরুমের ঐজায়গায়;););) চলে যেত । একারণে বাসায় মাঝে মাঝেই জটিলতার উদয় হত । আমি আর আমার ভাইয়ের পেঁদানি(মৌখিক ও ব্যবহারিক)X((X(( খাবার মধ্য দিয়ে শেষ হত । যাই হোক, ক্লাস থ্রিতে নতুন স্কুলে ভর্তি হলাম(২০০০ সালে) । কিছু বন্ধু ও কিছু শত্রু:| তৈরি হল । একটা ছেলে(বিশাল চালবাজ, সব সময় কোন কিছুর ধান্ধায় থাকে, এখনো ঐরকমই আছে) কিছুদিন পর কাকতালীয় আমার পাশের বাসায় ভাড়াটিয়া হয়ে আসল । তো একদিন দেখি সে আর আর এক কাজিন ক্রিকেট খেলতেছে । কিছুদিন পর আমি হাজির হইলাম । এইভাবে শুরু হইল খেলা । প্রথম প্রথম যখন আমি দেখতাম যে একটা বল হইতে যাচ্ছে এবং আমি নিশ্চিত বোল্ড হয়ে যাব তখন আমি স্টাম্প ছেড়ে সাইডে চলে যেতাম । বলাই বাহুল্য, আমার এই ট্রিক ক্রিটিকালি এক্লেইমড হতে পারেনাই । দিন যেতে থাকে, আস্তে আস্তে ক্রিকেট খেলার দলটাও ভারী হতে শুরু করে । আশেপাশের প্রায় কয়েকটা বাসা থেকে নতুন নতুন খেলোয়াড়ের আগমন করতে শুরু করে । আক্ষরিক অর্থেই খেলা জমে উঠতে শুরু করে । কিন্তু আমাদের একটা সমস্যা সমস্যা ছিল আমরা মুখ বন্ধ করে খেলতা পারতাম না মোটেই । হইচই চিল্লাচিল্লি হতই । কাজেই বাসার মালিকের আপত্তির মুখে আমাদের মাঝে মাঝেই ভেন্যু চেঞ্জ করতে হত । তবে বেশিদূরে যেতাম না, আশেপাশের বাসাতেই আমাদের ঝিঝি-লীলা(ক্রিকেট খেলা) চলত । নিয়মিত মাঠের পাশের বাসার বড়ভাই দারুণ খেলতেন । একবার একহাতে ব্যাথা পাওয়াতে একহাতে খেলেই ১০০ করে ফেলেছিলেন । যাই হোক, এমন হতে হতে ২০০০ সালের শেষদিকে দেখাগেলো জমজমাট একটা ক্রিকেটের চর্চা হচ্ছে । আমার সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম যতদিন ঠিকঠাক থাকে ততদিন আমি অবশ্যই এই দিনগুলো মিস করব:)

এখন এই পোস্টের লেখক কিরকম খেলতেন সেই আলোচনায় আসি । আমি তেমন ভালো কোন খেলোয়াড় ছিলাম না । বল পারতপক্ষে করতাম না বলেই চলে ব্যাট করতে নামলে আমার উপর “টি-টোয়েন্টি” ভর করত । ধুমধাম পিটিয়ে খেলতে পছন্দ করতাম আমি । আমার বেশিরভাগ ইনিংস তাই “১০বলে ২৩” মার্কা ইনিংস । আর যেহেতু ছোট মাঠের ক্রিকেট তাই নিয়ম ছিল ভেন্যুর বাইরে বল চলে গেলে আউট । আমি এভাবেই বেশি আউট হইতাম যতদূর মনে পড়ে । অন্যান্য ব্যাটসম্যানরা মাঝে মাঝে সামনের দুইতলা বাসার ছাদে বল পাঠিয়ে দিত এমনকি কাছের বাসার দুইতিনতলার বারান্দা দিয়েও বল চলে যাওয়ার রেকর্ড আছে । আর ড্রেনে বল চলে যাওয়া তো ছিল অতি সাধারণ ঘটনা ।

খেলার মাঝে মাঝে বদমায়েশিও হত । মাঝে মাঝে বল অন্য বাসার উঠানে চলে গেলে বল ফিরিয়ে দিয়ে মাঝে মাঝে ঘাপটি মেরে কাঁটাতারের বেড়ার পেছনে ছোট পাথর কুড়িয়ে হাতে নিয়ে অপেক্ষা করতাম । যেই বোলার বল করতে যাবে একেবারে সেই সময় বোলারের পশ্চাতদেশ সই করে পাথর ছুড়ে মারতামB-)B-);) । বোলারের অনুভূতির ব্যাপারে আর নাই বা বললাম! এভাবে সময় যেতে লাগল, ২০০১ সালের ফেব্রুয়ারি মাস এসে পড়ল ।



২০০১ সালের ৭ই মার্চ ছিল খুব সম্ভবত কোরবানীর ঈদ । কোরবানীর ঈদের আগে খুব মজা করে খেলাধুলা হয়েছিল । কিন্তু ঈদও চলে গেল, সেই সাথে চলে গেল ক্রিকেত খেলার সেই আমেজটাও । কেউ কেউ এলাকা ছেড়ে অন্যখানে চলে গেল । কার কার পরীক্ষা শুরু হয়ে গেল । সবমিলিয়ে আমি নিজেও বুঝিনাই কিভাবে সেই আমেজটা চলে গেল । ২০০১ সালের বসন্তে আমাদের ক্রিকেট খেলা বন্ধ হয়ে যায় প্রায় দেড় বছরের জন্য/:)



২০০২ সালের শেষদিকে, ততদিনে ঐ এলাকা ছেড়ে দেবার সময় প্রায় হয়ে এসেছে, এমন সময় আবার ক্রিকেট খেলার ধুম শুরু হয়ে যায় । আগের খেলোয়াড়দের অনেকেই নেই এই পর্বে, সেই সাথে আরো নতুন কয়েকজন যুক্ত হয়েছে । খেলা বেশিদিন তেমন একটাক হয়নাই । তবে পরে মাঝে মাঝে এসে আগের এলাকায় এসে খেলতাম, তবে মনে মনে হয়ত বুঝতে পারছিলাম এই খেলাও বেশিদিন চলবে না ।



নতুন এলাকায় গিয়ে খোঁজ খবর করতে লাগলাম সেখানে ক্রিকেট খেলা হয় কিনা । একদিন বাসা থেকে দেখলাম ৩ জন ক্রিকেট খেলছে । আমি খেলোয়াড় হিসেবে সাধারণ হলেও সংগঠক হিসেবে ঝাক্কাস ছিলাম তা সন্দেহ নেইB-) । ২ সপ্তাহের মাঝেই সানকি পাড়ার ক্রিকেট লীগও জমে উঠল । আবারো দারুণ সময় কাটতে লাগল ।



সানকিপাড়ায় খেলার সময় অনেকবার আহত হইছিলাম । একবার উইকেটকিপিং করার সময় বল আইসা সোজা চোখের পাশে এসে সজোরে প্লেসমেন্ট নিছিল । এইকারণে পুর্বনির্ধারিত কক্সবাজার ট্যুর বাতিল করতে হইছিল(পরে ক্ষতিপূরণ হিসেবে রাজশাহীতে ফুপির বাসায় ঘুরে আসছিলাম) । আরেকবার রান নিতে যাওয়াড় সময় জানালার কিনারের সাথে জবরদস্ত একটা কলিশনে বামহাতে একটা চিরস্থায়ী একটা বদখত দাগের মালিক হতে হয়েছিল । আর ছোটখাট কাঁটাছড়া তো ছিলই ।



২০০৩ সালে বিশ্বকাপের আগে আগে পেপসি একটা স্ক্রাচ কার্ডের অফার দিয়েছিল । কার্ড ঘষে ব্যাটবল সহ নানা যন্ত্রপাতি পাওয়ার মুলা ঝুলানো হয়েছিল । একদিন এক বাসায় দাওয়াত খেতে যাওয়ার সময় আমাকে সফট ড্রিঙ্কস কিনে যাওয়ার দায়িত্ব দেয়া হয় । আমি অন্য কিছু না কিনে, নির্দেশিত পেপসির দুইটা বড় বোতল না কিনে তিনটা স্ক্রাচ কার্ড পাওয়ার জন্য তিনটা মাঝারি বোতল কিনলাম । লোকজন তখন বলাবলি করতেছিল কাছেপিঠে কে একজন নাকি ক্রিকেট বল পেয়ে গিয়েছে!......আমি ৩টা স্ক্রাচ কার্ড নিয়ে কাকার বাসাতেই দাগ তুলে ফেললাম । অবিশ্বাসের সাথে খেয়াল করলাম যে একটাতে ঝাপসা ভাবে ভাসছে “ক্রিকেট ব্যাট”!!! :):):)বেশি অবাক হয়ে যাওয়াতে হইচই করিনাই । শুরু হইল ব্যাটের খোঁজে দোকানে ধর্না দেয়ার পালা । প্রায় ১ মাসের তাগিদ পর্ব শেষ হওয়ার পর পেপসির ক্রিকেট ব্যাট হাতে পেলাম । ব্যাটটায় ভাল হিট ছিল । এখনো আছে । তবে এখন আর ক্রিকেট খেলা হয়না বললেই চলে । ব্যাটটাতে নানা রকম এক্সপেরিমেন্ট করেছিলাম । পন্টিং এর গ্রাফাইট ব্যাট নিয়ে একসময় অনেক হইচই হয়েছিল । কোকাবুরা ব্যাটের স্টাইলটা আমার ভালো লেগে যাওয়ায় পুরো ব্যাটে কালো স্কচটেপ লাগিয়ে ঝিকিমিকি কিছু স্টিকার লাগিয়ে দেই । ২০০৪ সালের মাঝামাঝি সময়ে সানকিপাড়া পর্ব শেষ হয় ।



এরপরে অনেক দিন পেরিয়ে গেছে । পুরোনো সেই খেলার জায়গাগুলো আর একটাও আগের মত নেই । কে সি রায় রোডে একেবারে প্রথম যেই বাসার উঠানে খেলতাম সেখানে লম্বা একটা একতালা দালান উঠেছে । আর সেই কাঁটাতারের পাশের বাসার পুরনো মালিকেরা জায়গাটি বেঁচে দিয়েছে, সেখানে আগের দুইতলা পুরানো দালান ভেঙ্গে নতুন আধুনিক বিল্ডিং তৈরি হয়েছে । কোন কিছুই আর আগের মত নেই । সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন হয়েছে খেলোয়াড়দের, কয়েকজনের সাথে বোধহয় জীবনে আর কোনদিন দেখা হবে না ।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৪৫

আরজু পনি বলেছেন:

আহা! স্মৃতিময়!

আমরা কাজিনরা ক্রিকেট খেলতাম আমি যখন চতুর্থ কি পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ি।। কাঠের বলকে মারাত্নক ভয় পেলেও ওটা দিয়েই মাঝে মাঝে খেলার চেষ্টা করতাম। তবে টেনিস বলকে স্কচটেপ দিয়ে পেচিয়ে খেলতেই সুবিধে হতো।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:০৭

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: আপনিও খেলতেন!.........আমি কাঠের বল দিয়ে খেলছি অনেক পরে.........টেপ টেনিসেও তেমন একটা খেলা হয়নাই......কাঠের বল দিয়ে দুইদিকে টার্ন করানোর চেষ্টা করি মাঝে মাঝে...... :D :D :D

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৪৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো স্মৃতিচারণ। আনি ক্রিকেট খেলার পুকা আছিলাম তয় ভালো পারতাম না। ব্যাটিং বোলিং কোনটাই না। তবে কলেজে ওঠার পর হঠাৎ একদিন অনেকদিন পর খেলতে নাইমা মনে হল আমি চাইলেই জোরে বল করতে পারি। করতে পারলামও। এরপর থিকা মিডিয়াম ফাস্ট বোলার হিসেবে মোটামুটি ভালোই ক্যারিয়ার গড়সিলাম। ক্ষেপেও খেলসিলাম।

কারেকশন: ২৫০+ না বাংলাদেশ হারসিলো ২৩৩ রানে।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:১০

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: মনে হয় এই পোস্টে আরো ক্রিকেটারের দেখা পাওয়া যাবে......... :) :) :)

২৩৩ রানে?? যাই হোক, কষ্টটা আসলে তেমন হেরফের হয়না এতে. :( :( :( ........

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৫৫

রোমান সৈনিক বলেছেন: নস্টালজিক হয়ে গেলাম।আহারে সেইসব দিন।তয় আমি কইলাম ভালো ক্রিকেট খেলতাম ;)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:২২

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: তাই নাকি? তাইলে চুখ টিপ মারনের কি মানে??? B-) B-) B-)

৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:০৭

মোঃ মহসিন আলম (রনি) বলেছেন:

স্কুল জীবনের স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন। উপজেলা পরিষদের একটা মাঠে নিয়মিত খেলতাম। এই মাঠের ভাল খেলোয়াড় থাকলেও সমস্যা ছিল অন্য কোন মাঠে কোন কালেই ভাল খেলার কোন রেকর্ড নাই।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:২৯

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: যাই হোক, আমরা সবাই খেলোয়াড় :) :) :)

৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৪৪

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: স্মৃতিচারণ ভালো লাগল। সাথে আমিও নস্টালজিক হয়ে পড়লাম। সে এক দিন ছিলো বটে !! :(

২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৪৮

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: আজকে কি ভেবে যেন পোস্টটা লিখে ফেললাম......

৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:০৯

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: আমি সারাজীবন ই ছিলাম এক্সট্রা খেলো্যাড়।শুধু কিপিংটা ভালো পারতাম বলে নিতো।ব্যাথা পেলেও শরীর দিয়া বল আটকাইয়া দিতাম :)

আপনার স্মৃতিচারন ও বেশ ভালো লাগলো :)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:০৬

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: ধন্যবাদ......... :) :)

৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৩৪

মুনসী১৬১২ বলেছেন: অন্যান্য খেরা মোটামুটি পাররেও ক্রিকেটে চেয়ারম্যানের মতো আমিও সারাজীবন ই ছিলাম এক্সট্রা খেলো্যাড়।শুধু ফিল্ডিং করতাম।

ঈদ মুবারক

২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৪৫

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: আপনাকেও ঈদ মোবারক...... :) :) :)

৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
আহ, কি সব দিন!
বোলিং করে উইকেট পাওয়ার আনন্দ।
রান রুখে দেওয়ার আনন্দ।
প্রথম বলে আউট হয়ে আসার পিছনে শত অজুহাত।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৭

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: আসলেই কোন তুলনা হয়না সেইসমস্ত স্মৃতির............

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.