নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাস্তিক ও রাজাকার মুক্ত ব্লগ

আমি তুমি আমরা

লেখার সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

আমি তুমি আমরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ তামাশা

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯







" আপনারা জানেন কিছুদিন আগে ঠিক এরকমই একটা ঘটনা ঘটেছিল। মালেশিয়ার এক বিমান যাত্রী যাত্রার ঠিক আগে তাদের প্লেনের ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে বলেছিলেন 'কেমন হবে যদি এই বিমানটা হারিয়ে যায়?' ঠিক সেটাই ঘটেছিল। মালেশিয়ার সেই বিমানটা হারিয়ে গিয়েছিল। আজ নিখোজ হওয়ার কয়েক মাস পেরিয়ে গেলেও সেই বিমানটার কোন খোজ পাওয়া যায়নি। জানা যায়নি বিমানটি বা তার যাত্রীদের ভাগ্যে শেষ পর্যন্ত কি ঘটেছিল।



এই ঘটনার কয়েকমাস পর ঠিক একই ঘটনা ঘটল বাংলাদেশে। যমুনা নদীর বুক চিরে চলা এক লঞ্চ থেকে শাহরিয়ার নামক জনৈক যাত্রী লঞ্চের ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে লিখেছিলেন, 'কেমন হবে যদি আমাদের সবাইকে নিয়ে লঞ্চটা এই অথই জলরাশির বুকে হারিয়ে যায়?'।



ঠিক সেটাই হয়েছে। কয়েকশ যাত্রী বোঝাই লঞ্চটির যমুনার বুকে সলিল সমাধি ঘটেছে। অল্প কিছু যাত্রী সাতরে নদী পার হতে সমর্থ হলেও আর স্থানীয় লোকজন ও উদ্ধারকর্মীদের ততপরতায় কছু যাত্রীকে উদ্ধার করা গেলেও এখন নিখোজ রয়েছেন শতাধিক যাত্রী, যাদের মধ্যে ফেসবুকে ছবি পোস্ট করা শাহরিয়ারও একজন।



ক্যামেরাম্যান মকবুলের সাথে আবুল হাসান,বাবুল টিভি।"



নদীর পাড়ে দাড়িয়ে আছি, যমুনার পাড়ে। আমার সাথে আছেন মহসিন ভাই, শাহরিয়ারের কাজিন।হ্যা, ঠিকই ধরেছেন। রিপোর্টার আবুল যে শাহরিয়ারের কথা বলছিলেন আমরা এসেছি সেই শাহরিয়ারকে খুজতে।



"ডিয়ার ভিউয়ার্স, আপনাদের কি মনে হয়? কেন এমন হচ্ছে? কেউ একজন পোস্ট করেন যদি হারিয়ে যাই আর সাথে সাথে তারা হারিয়ে যাচ্ছেন। শুরুটা হয়েছিল মালেয়শিয়ার বিমানের সেই রহস্যময় অন্তর্ধান দিয়া। আর বাংলাদেশে এই ঘটনা ঘটল দ্বিতীয়বারের মত।



প্রথমবার ঘটেছিল আহসানউল্লাহ ইউনিভার্সিটির ছয়জন ছাত্রের সেন্টমার্টিনে ডুবে যাওয়ার মধ্য দিয়ে যখন একজন স্ট্যাটাস দিয়েছিল, 'চলে যাচ্ছি নেটওয়ার্কের বাইরে।' সত্যি সত্যি তারা চলে গিয়েছিলেন নেটওয়ার্কের বাইরে। আর একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটল আজ।ভিউয়ার্স, আপনাদের কি মনে হয়? এর সাথে কি কোন অভিশাপ জড়িত যা ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে জেগে ওঠে?"



আমি রিপোর্টারের দিকে তাকালাম। ববকাট চুলের এক তরুনী, পরনে জিন্স আর কামিজ, বয়স সম্ভবত আটত্রিশ চল্লিশ কিংবা কিংবা আশেপাশে।যদিও এমন ভাব করছে যেন চব্বিশ বছরের তরুনী। দেখেতো বুদ্ধিমতী বলেই মনে হয়।ফেসবুক পোস্ট দ্বারা কোন অভিশাপ জেগে ওঠে। এরা এধরনের গর্দভ মার্কা কথা বলে কি করে?



"ভিউয়ার্স, চলে এসেছি নদী পাড়ে দাড়িয়ে থাকা একজন মানুষের কাছে। তার কাছে জানতে চাইব, ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে একটা অভিশাপ জেগে উঠছে। এ ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি?"



আমি লোকটার দিকে তাকালাম। মাথায় কাচাপাকা চুল, মুখে অল্প দাড়ি। পরনে একটা মলিন লুংগি আর ময়লা স্যান্ডোগেঞ্জি।নদীপাড়ের টিপিকাল দরিদ্র লোক। সারা গা ভেজা, চুল আর দাড়ি থেকে এখনো টপটপ করে পানি পড়ছে। উদ্ধারকর্মীরা আসার আগে যেকজন স্থানীয় লোক ডুবে যাওয়া যাত্রীদের বাচানোর চেষ্টা করেছে এই লোকটা তাদেরই একজন।আর আমাদের মহান টিভি রিপোর্টার তাকেই কিনা প্রশ্ন করছেন ফেসবুক অভিশাপ সম্পর্কে!!!



"কি জিগাইলেন বুঝতে পারলাম না। ফেসবুক না টেসবুক- এইডা আবার কি? এইডা অভিশাপ দেয় ক্যামনে?"



লোকটার উত্তর শুনে মেয়েটা বিব্রত হয়ে গেল। সম্ভবত সে বুঝতে পারেনি লোকটা ফেসবুক বলে কিছু চিনবে না।



মেয়েটা এবার এগিয়ে যেতে লাগল নতুন একজনের খোজে। এবার আর লুংগি-স্যান্ডোগেঞ্জি নয়, এগিয়ে গেল টিসার্ট-জিন্স পড়া একজনের দিকে যাকে দেখলে মনে সে ফেসবুক চেনে।মেয়েটি মনে হয় আজ ফেসবুক অভিশাপ নিয়ে রিপোর্ট করেই ছাড়বে।



"এক্সকিউজ মি ভাইয়া।" মেয়েটি টোকা দিল ছেলেটার কাধে।

"বলুন"ছেলেটা ফিরে তাকাল।মহসীন ভাই।

মহসিন ভাইকে দেখে বোঝার কোন উপায় নেই তিনি তার নিখোজ ভাইকে খুজতে এসেছেন।একেবারে শান্ত চেহারা, যদিও জানি ভেতরে ভেতরে নিখোজ ভাইয়ের জন্য টেনশানে তিনি মারা যাচ্ছেন।

"আমি এসেছি সিটিএন টিভি থেকে, এই লঞ্চ দূর্ঘটনার ওপর একটা রিপোর্ট করতে। আমার নদী পাড়ে উপস্থিত একজনের সাক্ষাতকার প্রয়োজন। আপনি কি আমাকে সাহায্য করতে পারবেন?"

"কি করতে হবে আমাকে?"

"একটু পরই আমরা লাইভ যাব।আমি আপনার সাক্ষাতকার নিতে চাইছি।"

"আচ্ছা"



মিনিট দশেক পর।

"ভিউয়ার্স, আমি চুন্নী সাহা দাড়িয়ে আছি যমুনার পাড়ে যেখানে লঞ্চডুবিতে নিখোজ যাত্রীদের অনুসন্ধান ও উদ্ধারকাজ এখনো চলছে।আমার সাথে এই মূহুর্তে আছেন নদী পাড়ে দাড়িয়ে থাকা একজন।আচ্ছা, আপনার নাম কি?"

"মহসীন" জবাব দিলেন মহসীন ভাই।

"আপনি এখানে কেন এসেছেন?" চুন্নী সাহার দ্বিতীয় প্রশ্ন।

আমার ইচ্ছা করল শালীকে একটা থাপ্পড় দেই। দুর্ঘটনাস্থলে কেউ কি তামাশা করতে আসে?

"আমার ভাইকে খুজতে। ও এই লঞ্চের যাত্রী ছিল।"মহসিন ভাইয়ের শান্ত জবাব।

"আপনার ভাইকে খুজে পেয়েছেন?"

"না"

"আপনার ভাই সম্পর্কে কিছু বলবেন?"

"এটা আমার ছোট ভাই শাহরিয়ার।"হাতে থাকা শাহরিয়ারের ছবিটা তিনি তুলে ধরলেন।"এই লঞ্চে যাচ্ছিল।"

আমাদের মহান চুন্নী সাহা ছবিটার দিকে লক্ষ্য করলেন। "এটা কি সেই শাহরিয়ার যে কিনা ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছিল যদি এই লঞ্চটা অথই জলরাশিতে হারিয়ে যায়?"

নিজের ভাইয়ের ফেসবুক স্ট্যাটাস নিয়ে একজন টিভি সাংবাদিকের মন্তব্য শুনে বেশ বিরক্ত হলেন মহসিন ভাই।তবুও নিজেকে যথাসম্ভব শান্ত রেখে জবাব দিলেন,"হ্যা"

এবার চুন্নী সাহাকে বেশ উতসাহিত মনে হল।উপযুক্ত লোক পাওয়া গেছে। এবার তিনি তার ফেসবুক অভিশাপ তত্ত্ব নিয়ে প্রশ্ন করবেন।

"এই লঞ্চ ডুবির পর থেকেই যেটা সবচেয়ে আলোচিত হচ্ছে তা হল ফেসবুক অভিশাপ।কোন যাত্রার ঠিক আগ মুহুর্তে যাত্রা নিয়ে ফেসবুকে কোন অশুভ পোস্ট করলেই তা সত্য হয়ে যাচ্ছে।অনেকেই বলছেন আপনার ভাইয়ের ফেসবুক পোস্টটা অভিশপ্ত ছিল। এ ব্যাপারে আপনার অনুভুতি কি?"



ঠাশশ....

হঠাত প্রচন্ড শব্দে চড় কশিয়ে দিলেন মহসিন ভাই।লাইভ টিভিতে মহসিন ভাইয়ের দানবিয় হাতের চড় খেয়ে মনে হল চুন্নী সাহা অনুভূতিহীন হয় পরল।গালে হাত দিয়ে অবাক দৃষ্টিতে চেয়ে আছে মহসিন ভাইয়ের দিকে।লাইভ টিভিতে নিজ চ্যানেলের দর্শকের সামনে চড় খাবে-এমনটা মনে হয় সে দুঃস্বপ্নেও ভাবেনি।

"আমার ভাই গত তিনদিন ধরে নিখোজ আর তুই আমার সাথে ফেসবুক অভিশাপ *দাস? আপনার অনুভূতি কি *দাস?"মহসিন ভাই চিতকার করে উঠলেন।

চড় খেয়ে চুন্নী সাহা মাটিতে বসে পড়েছিলেন, ক্যামেরাম্যান তাকে ধরে ওঠালেন।"ম্যাডাম চলেন। পাবলিক খেপতেছে,খারাপ কিছু হওয়ার আগেই চলেন কেটে পড়ি।"



এমনিতেই নদীপারে অনেক মানুষ ছিল, চড়ের শব্দ শুনে উতসাহী লোকের ভীড় আরও বাড়ছে।



চুন্নী সাহা আর তার ক্যামেরাম্যান দ্রুত নিজেদের গাড়ির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাকে ক্রস করার সময় শুনলাম ক্যামেরাম্যান নিজের মনে বিড়বিড় করে বলছে,"আগেই ম্যাডামরে বলছিলাম মানুষের অনুভুতি নিয়ে তামাসা না করতে।"



হঠাত পেছনে ভীড় থেকে এক পাটি জুতো উড়ে এল চুন্নী সাহাকে লক্ষ্য করে।ভীড়ের মধ্য থেকে এক অচেনা কন্ঠ জানতে চাইল,"আপনার অনুভুতি কি?"





===========================================





আমার লেখা আরও কিছু গল্পঃ





গল্পঃ যে কারণে ভালবাসি বলা হয় না



গল্পঃ ভালবাসার বৃষ্টি



গল্পঃ প্রিয়তমা, তোমার জন্য... ...



গল্পঃ তোমার বসন্ত দিনে ... ...



গল্পঃ তামাশা



গল্পঃ অতিথি



মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: পুরো গল্পটাই মোবাইলে লেখা, কোনরকম এডিটিং-সেভিং ছাড়াও একবসাতে। তাই অনেক বানান ভুল থাকতে পারে, অনেক শব্দের মাঝখানে কোন স্পেস নাও থাকতে পারে।আশা করি সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

যখন লিখতে শুরু করেছিলাম তখন মাথায় ভিন্ন একটা কাহিনী ছিল, লিখতে গিয়ে দেখি পুরো গল্পটাই বদলে গেছে।সেই কাহিনীটা নিয়েও গল্প লেখার ইচ্ছা আছে, অন্য কোন সময়, অন্য কোন পোস্টে।

২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০০

আমি তুমি আমরা বলেছেন: সকল কপিপেস্টারের উদ্দেশ্যে, অনুমতি ছাড়া কপি করবেন-জানা আছে। কিন্তু নামটা উল্লেখ করতে ভুলবেন না যেন।কোন পেজে নিজের লেখার শেষে দেখতে চাই না "collected" কিংবা লেখকের জায়গায় অন্য কারো নাম।

ধন্যবাদ।

৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০

সুমাইয়া আলো বলেছেন: সুন্দর

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ সুমাইয়া। আপনাকে ব্লগে ইদানীং অনেক কম দেখা যায়।

৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮

যুবায়ের বলেছেন: এককথায় অসাধারন লিখেছেন। প্রথম প্লাস+

সমাজে এখন কল্পিত মহসিন ভাইদের দরকার।
যে সকল সাংবাদিক সাংবাদিকতার নামে লাইভ টেলিকাষ্ট করতে
জন র্দৃভোগ সহ মানুষের ব্যথিত হ্রদয়ে অনুভূতি জানার নামে মানুষকে
তামাসার বস্তু বানিয়েছে তাতে ‘ঠাসসস’ তত্ব প্রয়োগ করা দরকার।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমতকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জুবায়ের। আসলে সাংবাদিকতা পেশায় পেশাদারদের পরিবর্তে যদু-মধু-কদুরা ঢুকে পড়ায় এই সমস্যাটা হয়েছে। কোথায় তারা মানুষের সমস্যা নিয়ে রিপোর্ট করবে তা না, উল্টো তারা নিজেরাই মানুষের সমস্যার কারন হতে দাড়িয়েছে। এদের জন্য আসলেই ঠাশশ তত্বের প্রয়োজন আছে।

৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

দূর্দান্ত দূর্ধষ দূর্বিনীত বলেছেন: প্রথমে ভেবেছিলাম শাহরিয়ার বেচে আছে কিনা তাই নিয়ে গল্প হবে এবং গল্পের শেষে এসে জীবিত বা মৃত শাহরিয়ারকে পাওয়ার মধ্য দিয়ে গল্প শেষ হবে। কিন্তু একটু দূর যেতেই গল্পের কাহিনী সম্পূর্ন অন্য দিকে ঘুরে গেল। এবং গল্পের শেষে এসে এমন নামকরনের কারনো বুঝতে পারলাম।

সুন্দর গল্প। আপনি আমার প্লাস নিন।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: যেহেতু আপনার কল্পনার সাথে মেলেনি, তাহলে আমার গল্প লেখা সার্থক হয়েছে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভেবেছিলাম জমজমাট একটা থ্রিলার হবে। তারপর হঠাৎ করেই ইউটার্ন। তবে ভালো লেগেছে। চ্যানেল সিটিএন পড়ে হাসলাম খানিক!

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: যাক আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।

আসলে চ্যানেল সিটিএন নামটা দিয়েছি একটি বিশেষ চ্যানেলের সাথে মিল রেখে। একদা ব্লগে বহু পোস্টেই সিটিএন দেখা যেত, সেই সময়কে স্মরন করেই এই নাম ;) :P

৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৪৬

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: আসলেই তামাশা করতে নাই জীবন নিয়ে , :(

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: দূর্ভাগ্যজনকভাবে সবাই সেটা বুঝতে পারে না।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ :)

৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫২

মামুন রশিদ বলেছেন: জায়গামতই চড়টা পড়েছে । অনুভূতি, চুন্নি সাহা আর সিটিএন( :P ) টিভিকে সেম এলািমেন্টে নিয়ে আসার জন্য ধন্যবাদ ।


২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: এদের ভাই আসলেই চড় মারা প্রয়োজন।সংবাদিকতা পেশাটার সম্মান আজ এদের জন্য হুমকির মুখে।

অনুভূতি আর চুন্নির কথা সবাই জানে। সিটিএন কজন জানে সেটা দেখার ইচ্ছা ছিল। সবাই দেখি জানে।

৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০১

কয়েস সামী বলেছেন: শুরুতেই আমার মতো পাঠককে (দ্রুতলয়ের পাঠক) ধরতে পেরেছেন। ভাল্লাগসে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগল :)

১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২৫

আবু শাকিল বলেছেন: চুন্নি সাহা কেন?

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার মন চাইলে চুন্নি সাহার জায়গায় অন্য যেকোন নাম বসিয়ে নিতে পারেন।

১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪৪

রেইন ফরেস্ট বলেছেন: আপনার অনূভুতি কি ;) :P B-))

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:০৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: :P

১২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৩

অশ্রুত প্রহর বলেছেন: হা হা হা চুন্নি সাহা।
ভালোই নামকরন করেছেন।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: :P

১৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৫৩

কলমের কালি শেষ বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ বেফক বিনোদন ।

অনুভূতি জানতে চায় ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:২১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আফনে ব্যাপক বিনুদিত হইলেন... এইটাইতো অনুভূতি... ;) :P

১৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৪:৪৫

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চুন্নি সাহাদের মত সাংবাদিকদের মানুষের আবেগ, অনুভূতি নিয়ে পরিহাস করা বন্ধ করতে ঠাস তত্ত্বের প্রয়োগ করা অতি জরুরী।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৩২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: উচিত কথা বলেছেন প্রবাসী পাঠক।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ :)

১৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:২৯

তুষার কাব্য বলেছেন: সকালের বিনোদন... :> :#) ;)

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনি বিনোদিত হয়েছেন জেনে ভাল লাগল :)

১৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ঠাস্‌ কৈরা একটা প্লাস দিলাম ভ্রাতা +++++++++

অসাম লিখসেন :)

ভালো থাকবেন :)

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগল।

ধন্যবাদ।

১৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫৩

সকাল রয় বলেছেন:
ভালোই লাগলো___

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২৭

অগ্নি সারথি বলেছেন: সিটিএন টিভি?? গুড টিভি। :-P :-P :-P :-P

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: :P

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: :P

১৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০

সুমন কর বলেছেন: ববকাট চুলের এক তরুনী, পরনে জিন্স আর কামিজ, বয়স সম্ভবত আটত্রিশ চল্লিশ কিংবা কিংবা আশেপাশে।যদিও এমন ভাব করছে যেন চব্বিশ বছরের তরুনী। - এইটুকু পড়েই বুঝা গেছে। বেটি কে !!!!

বর্ণনা অতি রসালো কিন্তু বাস্তব সম্মত হয়েছে।

শেষের মেসেজটাই আসল। মানুষের অনুভুতি নিয়ে তামাসা না করা।

১০ম ভাল লাগা।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৩৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমতকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সুমন ভাই।

আসলে আমাদের ইলেকট্রনিক আর প্রিন্ট মিডিয়ায় এমন কিছু সাংবাদিক ঢুকে পড়েছে, যারা তাদের কাজের মাধ্যমে এমন পর্যায়ে পৌছে গেছেন, এখন তাদের দেখলেই থাপড়াইতে মুঞ্চায়। তাদের উদ্দেশ্যেই এই গল্প।

২০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৭

ডি মুন বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:২৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: :)

২১| ০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: দেশ ছাড়লেন ইয়াবা রাজ্যের মুকুটহীন সম্রাট এমপি বদি!

উদ্দেশ্য- ওমরাহ্ পালন!!!

০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

আমি তুমি আমরা বলেছেন: এটা আরো বড় তামাশা :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.