![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার দিন। ক্যাম্পাসে হাসি-আড্ডা, পরীক্ষার হলে ব্যাগে ভরা বই, চোখে স্বপ্ন—সবই যেন স্বাভাবিক। কিন্তু এই স্বাভাবিকতার মাঝে কয়েকটি আসন আজ ফাঁকা। যারা এই আসনগুলোতে বসার কথা ছিল, তাদের মুখগুলো আজ শুধুই স্মৃতি। আবদুল্লাহ, ফারহান, আহনাফ, মারুফ, সৈকত, সাদ, ইমাম, ইয়াসির... নামগুলো এখন ইতিহাসের পাতায়, মায়ের চোখের জলে, বাবার কাঁপা হাতে ধরা রেজিস্ট্রেশন কার্ডে।
ওরা আজ বেঁচে থাকলে পরীক্ষা দিত। মায়েরা হয়তো হলের বাইরে দোয়া করতে করতে অপেক্ষা করতেন, বাবারা গর্ব করে বলতেন, "আমার ছেলে ডাক্তার হবে, গবেষক হবে, ব্যবসায়ী হবে..." কিন্তু ওরা তো আর ফিরবে না। ওদের স্বপ্নগুলো গুলির আঘাতে ঝাঁঝরা হয়ে গেছে, রক্তে লিখে গেছে অন্য এক ইতিহাস।
ফারহান লিখে গিয়েছিল, "এমন জীবন গড়ো, যাতে মৃত্যুর পর মানুষ তোমাকে মনে রাখে।" ওরা ঠিকই মনে রাখবে। পরীক্ষার হলে যারা আজ প্রশ্নের উত্তর লিখছে, তারা একদিন লিখবে ওদের গল্প। কারণ, ওরা শুধু মরেনি—ওরা জেগে আছে প্রতিটি আন্দোলনের শ্লোগানে, প্রতিটি স্বপ্নের গল্পে।
শূন্য ডেস্কে আজ শুধু একটা প্রশ্ন ঝলসে ওঠে: "কতটা নিষ্ঠুর হলে তুমি একটি স্বপ্নকে গুলি করে মারতে পারো?"
২| ২৬ শে জুন, ২০২৫ সকাল ১১:২৮
নতুন নকিব বলেছেন:
খুবই দুঃখজনক। সন্তানহারা পরিবারগুলোয় এখন কান্না আর হাহাকার। সন্তানহারা বাবা-মায়ের চোখের পানি ফুরোয় না।
নীরিহ নিরস্ত্র কোমল শিক্ষার্থীদের যারা নির্দয়ভাবে গুলি করে হত্যা করেছে এদেশের মাটিতে অবশ্যই তাদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। ভবিষ্যতে এমন দুষ্কর্ম যেন আর কোনো ফ্যাসিস্ট করার সাহস না পায়।
৩| ২৬ শে জুন, ২০২৫ সকাল ১১:৩৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: খুবই দুঃজনক।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৫৬
জুয়েল তাজিম বলেছেন: Click This Link