![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যকে আলিঙ্গন করতে যদি মরণমরণও আসে,ফাঁসির দড়িতে যেন মুচকি হাসে!
পৃথিবীর সবচেয়ে অদ্ভুত শপিং মল হলো ❝ভালোবাসা❞।যে শপিং মলের পণ্য পরিবর্তে ক্রয় করবেন কিংবা নাই বা করবেন,কিন্তু পণ্যকে ইচ্ছা মতো ইউজ করতে পারবেন।ভালোবাসার শপিং মল ব্যতীত পৃথিবীর যে কোন নামীদামী শপিং মলের পণ্যকে ইউজ করার জন্য আগে তা ক্রয় করতে হয়।
মডার্ন যুগের নারীরা এমনি একটি শপিং মলের পণ্য। যা সবার জন্য উন্মুক্ত।
যেমন-খোলা একটি পাত্রে কিছু মিষ্টি রেখে দিলেন।চারপাশের ক্ষুদ্র পিপীলিকারা আমন্ত্রণ ব্যতীত চলে আসবে মিষ্টির দ্বারপ্রান্তে।পিপীলিকার মধ্যে কেউ আসে ক্ষুধা মিটাতে,আবার কেউ আসে একটু সুবাস নিতে।পিপীলিকার যখন ক্ষুধা মিটে যাবে,তখন সে তার নিজ গন্তব্যে ফিরে যাবে।কিন্তু রেখে যাবে ব্যবহারের অনুপযোগী মিষ্টি কণা।এই মিষ্টির টুকরা মনিবের কোন কাজে আসবে না।এমনকি পিপীলিকাকে খোঁজে পাবে না।
ঠিক তেমনি,বর্তমান প্রজন্মের হাইব্রিড জাতের নারীরা অনাবৃত মিষ্টির মতো।তারা নিজেদের অলংকারকে সবার জন্য উন্মুক্ত করে রাখে। পিপীলিকার মতো পুরুষরা ছুটে যায় নারীর প্রান্তরে।ক্ষুধা বা সুবাস নিয়ে ছুটে যায় নিজ নিজ গন্তব্যে,শুধু রেখে যায় নারীর কলঙ্কিত দেহ ও মন।
ভালোবাসা নামক নোংরামিতে সবচেয়ে বেশি প্রতারণার শিকার হন নারীরা।আর এর জন্য দায়ী নিজেরাই।নারীরা নিজের পায়ে নিজেই কুঁড়াল নিক্ষেপ করছে।নারীরা সবার জন্য তাদের দরজা উন্মুক্ত করে রেখেছেন। ইদানীংকালের ছেলে-মেয়েরা লেখা পড়ায় লাস্টক্লাস হোক না কেন,ভালোবাসার ভার্সিটি থেকে তারা পিএইচডি, এমফিল ডিগ্রী অর্জন করছে ঠিকই।বর্তমান প্রজন্মের তরুণ-তরুণীরা কম হলেও প্রেম করে কুড়ি। প্রয়োজনে পায়নি তো জীবনের জুড়ি।
পৃথিবীতে এমন অনেক নারীর আছেন,যারা নিজের অলংকারকে নিজেই কলঙ্কিত করেছেন।যৌবনের তীব্র তাপে প্রেম করেছে কুড়ি, পাপের অভিশাপে জীবনে পায়নি জুড়ি।
বিঃদ্র :ঘী দিয়ে কুকুরের লেজে যতই মালিশ করো না কেন,কুকুরের লেজ কখনো সোজা হবে না।কিন্তু তারপরও হৃদয়ের আবেগে লিখেছি।
২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৬
মামুন রেজওয়ান বলেছেন: সহমত। আমি আবেগ থেকে নয় বিবেক থেকেই সহমত পোষণ করলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪
গ্যাব্রিয়ল বলেছেন: আপনার সাথে আমি একমত না....