![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যকে আলিঙ্গন করতে যদি মরণমরণও আসে,ফাঁসির দড়িতে যেন মুচকি হাসে!
পৃথিবীর প্রতিটি সন্তানের সবচেয়ে বড় শিক্ষক হলেন তার পিতামাতা। পিতা-মাতা সন্তানকে শিক্ষা দিতে গিয়ে যদি ভুল করেন।তবে সন্তানের জীবনের আশা-ভরসার অনেক শূন্য ঘর অপূর্ণ থেকে যাবে।পৃথিবীতে সন্তানের সবচেয়ে বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হলো পরিবার। আর শিক্ষক হলেন পিতামাতা। পরিবার থেকে সন্তানকে মানসিক, চারিত্রিক শিক্ষা দেয়া হয়।স্কুল-কলেজ থেকে সন্তান যে শিক্ষা অর্জন করে, তা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। সন্তানের কাছে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার চেয়ে পারিবারিক শিক্ষা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
পৃথিবীর অধিকাংশ পিতা-মাতা সন্তানের সাথে শুধু বকাবকি বা গালমন্দ করে থাকেন।ধরুন-একজন পিতা তার সন্তানকে শুয়োরের বাচ্চা বলে সম্বোধন করলেন।আচ্ছা বলুন তো, সন্তানটি যদি শুয়োরের বাচ্চা হয়,তবে শুয়োরটি কে? অবশ্য পিতা।তাহলে পিতা নিজেই নিজেকে শুয়োর বললেন।কী অদ্ভুত! আমাদের অনেক পিতা-মাতা না বুঝেই সন্তানের প্রতি এমন গালমন্দ করে থাকেন।পিতামাতা সন্তানকে নিত্যদিন গালমন্দ করছেন,অথচ একবারও কী ভেবে দেখেছেন? ঐ গালমন্দ সন্তানের উপর কেমন প্রভাব পড়ছে।পিতা-মাতার অতিরিক্ত বকাবকি বা গালমন্দ সন্তানকে মানসিক ভাবে অসুস্থ করে তোলে।যা সন্তানের জীবন চলার পথে বাধাবিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারে।গালমন্দ বা মারামারি করে সন্তানকে কেনও জগতের কোন মানুষের কাছ থেকে কিছুই অর্জন করতে পারবেন না।তাই বলছি,সন্তান বা ভুবনের যে কারো সাথে গালমন্দ বা মারামারি করো না।বরং সন্তাকে বুঝতে চেষ্টা কর। তাকে বুঝাতে চেষ্টা কর।তবে সুন্দর ও মিষ্টি ভাষায়।অবশ্য সে একদিন না একদিন ঠিকই বুঝতে পারবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
নতুন কিছু নয়, গরুর রচনা।