নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রীজ অন দ্য রিভার কাওয়াই

২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:১৪



থাইল্যান্ড যাবার আগেই মনে মনে ঠিক করে রেখেছিলাম আর কোথাও যাই না যাই ব্রীজ অন দ্যা রিভার কাওয়াই দেখতে যাবই।এতবার সিনেমায় দেখা।
সুবর্নভূমি এয়ারপোর্ট থেকে সুকুমভিৎ সয়া (রোড) ৩ এ উঠলাম এক এ্যপার্টমেন্টে।ওটা ছিলো আমার হাসব্যান্ডের কলিগ ফিজির লুই মাভানার আস্তানা।খুব হাসি খুশী টাইপ আর বিশাল দেহের অধিকারী লুই ফিজির আদিবাসী গোত্রের।সে আগেই বলে রেখেছিল তার ওখানে উঠার জন্য। তার ফ্যামিলি এ্যামেরিকায়। ৪ বেড রুমের বিশাল বাসায় সে একা থাকে।

গিয়ে দেখলাম আমাদের জন্য তার বিশাল আয়োজন সাত তালার সুইমিং পুলের পাশে।১১ তালায় লুইয়ের ফ্ল্যাটে ব্যাগ সুটকেস রেখে ৭ তালায় আসলাম।উনি নিজে আমাদের জন্য বিফস্টেক তৈরী করছে সাথে পাস্তা আর আলুর ভর্তা,রুটি, ফলের জুসএবং নানা রকম কোমল ও হার্ড ড্রিংকস।আমার ছেলেকে সে খুব ভালোবাসে।ওর পছন্দের আইস টি এনে রাখতেও ভুল করেনি।লুই সহ আমরা চার জন।কিন্ত এত খাবার যে পুলে আরো ৪/৫ জন ছিল তাদের কেও শেয়ার করার জন্য ডাকা হলো। লুইয়ের সাথে আমার হাসবেন্ডের খুবই ভালো সম্পর্ক।তারা এক সাথে অনেক দেশে তাদের জাতিসংঘের স্টাফদের ট্রেনিং দিয়েছে।

যাক এসব গল্প । রাতে বের হোলাম একটু ঘুরে দেখতে ।পাশেই বিখ্যাত বামরুনগ্রাদ হসপিটাল। আশেপাশে প্রচুর বাংগালী হোটেল।সেখানে বসেই জাকির বলে একজন ট্যুরিস্ট এজেন্টকে ডেকে আনা হলো।বিভিন্ন ট্যুর কোম্পনীর সাথে কাজ করে।পাচ দিনে পাঁচটা ট্যুর প্রোগ্রাম ঠিক হলো।শেষ তিনটা ট্যুরে আমি আর আমার ছেলে যাবো,কারন তার ওয়ার্কশপ। ভোরে বাস আসবে আমাদের পিক করতে।ব্যাংকক দিন রাত সারাক্ষনই জেগে থাকে।রাত এগারোটার মধ্যে লুইয়ের মাহাজাক এ্যাপার্টমেন্টে ফিরে আসলাম। পরদিন ফিরে এসে সুইস পার্ক হোটেলে উঠবো। লুই অবশ্য তার বাসায় থাকার জন্য বলছে কিন্ত আমরা রাজী হইনি।
ভোর বেলা তৈরী হতে না হতেই ইন্টারকমে ডাক, আপনাদের জন্য গাইড মিজ সুসি অপেক্ষা করছে।এক হাতে মাখন লাগানো পাউরুটির পীস আরেক হাতে ব্যাগ তাড়াতাড়ি নেমে আসলাম। গাড়ীতে আরও ছয়জন ট্যুরিস্ট বসে আছে বিভিন্ন দেশের ।রুটি চিবাতে চিবাতে তাদের হাই হ্যালো গুড মর্নিং এর জবাব দিতে দিতে মাইক্রোবাসে উঠে বসলাম। গাইড নিজের পরিচয় দিয়ে আমাদের সাথেও পরিচিত হলো।

রওনা হোলাম কান্ঞনাবুরির উদ্দ্যেশ্যে,যেখানে আমার স্বপ্নের ব্রীজ অন দ্যা রিভার কাওয়াই। থাই ভাষায় বুরি অর্থ প্রদেশ। ব্যাংকক থেকে এর দূরত্ব ১২৮ কিলোমিটার।

কিন্ত একি!
প্রথমেই গাইড আমাদের নিয়ে গেল নারিকেল গাছের ফুল থেকে খেজুরের মত রস বের করে চিনি বানানোর কারখানায়! রস গুলো জ্বাল দিয়ে মিছরীর মত তৈরী করছে। সবাইকে আবার টেস্ট করালো, উদ্দেশ্য বিক্রী। কিন্ত ট্যুরিস্ট রাও চালাক।তারাও কিছুই কিনলোনা।সুসির কোনো খবর নেই।কারখানার অবস্হা দেখে মনে হোলো কুটির শিল্প জাতীয় কিছু। আমাদের শাইখ সিরাজ হলে হয়ত তার খুব ভালো লাগতো। গরমের মধ্যে খোলা আকাশের নীচে চিনি বানানো তাও যদি পরিচ্ছন্ন পরিবেশ হতো !! আমিতো ভীষন ধৈর্যশীল! আমার স্বামী এক নজর আমার দিকে তাকিয়েই বুঝতে পেরে হাসি দিয়ে বল্লো'দেখো বুদ্ধিটা কিন্ত খারাপ না, আমাদের দেশেও কত নারিকেল গাছ আছে'।
আমি অন্য দিকে চেয়ে রইলাম।
ব্লগের ভাষায় আমার মিজাজটা চ্রম খ্রাপ হওয়ার আগেই বাসে উঠার জন্য ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংরাজীতে ডাক আসলো মিজ সুসির।

এবার আমাদের আসল গন্তব্যের দিকে যাত্রা শুরু হলো। মিজ সুসির মুখে কথা খুব কম! কারন বুঝলাম ভাষা সমস্যা।আমি বুঝিনা যেই দেশ ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় থেকেই ইংরেজ ভাষী লোকজনের কাছে উন্মুক্ত, তাদের ইংরেজী ভাষার উপর দখল বলতে গেলে শূন্যের কোঠায়।
নো হ্যাভ ছাড়া ইয়েস নো পর্যন্ত নলেজও খুব কম।
সাধারনতঃ গাইডরা প্রচুর কথা বলে সবার সাথে সবাই যেন ফ্রি হতে পারে সেই সাথে আশে পাশের ভৌগলিক বিবরণ বা যা দেখাতে নিয়ে যাচ্ছে তার একটা সংক্ষিপ্ত ইতিহাসও তুলে ধরে ।এক্ষেত্রে উনি প্রচন্ড এক বাক সংযমী গাম্ভীর্যপুর্ন গাইডের ভুমিকায় অবতীর্ন হয়ে বসে রইলেন।
যাক আমরা যাচ্ছি অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি থাইল্যান্ডের কান্ঞনাবুরির দিকে। এটা বার্মা থাইল্যান্ড সীমান্ত এলাকা যেটা দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় একটি ভয়াবহ রনাঙ্গনের পশ্চাদভূমিতে পরিনত হয়েছিল।ছোট ছোট সবুজ পাহাড়, প্রচুর গাছ পালা আর ছবির মত গ্রাম পারি দিয়ে আসতে আসতে দুপুর বারোটার মত বাজলো।
আমরা এসে থামলাম কাওয়াই নদীর থেকে একটু দুরে, পাহাড়ের ফাকে ফাকে বয়ে যাওয়া এক অপরূপ লেকের ধারে।অনেকটা আমাদের ফয়স লেকের মত।তবে কোনো রাইড বা পার্ক জাতীয় কিছু নেই ভীষন নিরিবিলি ।এখানে লান্চের জন্য যাত্রা বিরতি।
যথারীতি বার্জের উপর উন্মুক্ত রেস্টুরেন্ট। নানারকম থাই খাবার ।ভয় লাগছে কি আছে এর মধ্যে কে জানে।হাসি খুশী ওয়েটার টাকে বল্লাম নো পর্ক, সে আমার দিকে হা করে হাসি মুখে চেয়ে রইল।বুঝলাম সে কিছুই বুঝতে পারছেনা। উঠে গিয়ে মিজ সুসিকে খুজে বের করে বল্লাম ওয়েটারকে বোঝানোর জন্য। অন্যান্য দেশে গাইডরা আগেই জানতে চায় খাবার ব্যাপারে কারো কোনো চয়েজ আছে কিনা? এখানে তা নেই। যত কম কথা।

পাশের টেবিলে দেখলাম ডিমের বিশাল এক ওমলেট সার্ভ করছে।
ডিম দেখলেই আমার স্বামী পাগল হয়ে যায়! সে তাড়াতাড়ি উঠে গিয়ে ওয়েটারকে ডেকে দেখালো আমাদেরও এরকম একটা দেয়া হোক। ভাত খাচ্ছি ডিম ভাজা দিয়ে । সব খাবারের মধ্যে থাই সসের কেমন একটা গন্ধ ভালো লাগেনা।
মাথার উপর ত্রিপল টাঙ্গানো চারিদিক খোলা বার্জ রেস্টুরেন্ট ঝিরিঝিরি বাতাসে পানিতে দুলছে হালকা ভাবে ।সামনে ছোট ছোট সবুজ পাহাড় টলটলে পানির লেক।খেতে খেতে দেখলাম ছোট একটা বার্জে বিভিন্ন বয়সী কয়েকজন নারী পুরুষ বেশ দামীএবং আধুনিক পোশাক পরা হাতে ও ঝুরিতে বেশ কিছু ফুল নিয়ে প্রার্থনা করে পানিতে ভাসিয়ে দিয়ে গেল। বোধহয় কোনো ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান হবে,সুসির কোনো পাত্তা নেই নিজেরাই আন্দাজ করলাম।
খাবার পর্ব শেষ এবার অল্প দূরেই মূল গন্তব্যস্হল।


ব্রীজ অন দ্যা রিভার কাওয়াই

১৯৪৩ সনে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় বার্মায় মিত্র বাহীনির সাথে যুদ্ধরত জাপানী সৈন্যদের রসদ সরবরাহের জন্য কাওয়াই নদীর উপর এই সেতুটি নির্মিত হয়েছিল।থাইল্যান্ড থেকে বার্মা ৪১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রেলপথ কে বলা হতো ডেথ রেলওয়ে।কারন এটা তৈরী করতে যেয়ে হাজার হাজার মানুষকে জীবন দিতে হয়েছিল। থাই অংশে থাই এবং মালয়ী রা আর বার্মার বর্ডারের এই দিকটায় ছিল যুদ্ধবন্দীরা।এদের মধ্যে বেশির ভাগই ছিল বৃটিশ,ডাচ আর অস্ট্রেলিয়ান সৈন্য।১৯৪৩ সনে এরা প্রথমে একটি কাঠের সেতু এবং কিছুদিনের মধ্যেই সেখানে একটি স্টীলের সেতু নির্মান করে যা এখনও টিকে আছ।এই দুটো ব্রীজই জাপানী সেনাবাহীনি মিত্র বাহীনির যুদ্ধবন্দীদের দিয়ে অমানুষিক পরিশ্রমের মাধ্যামে তৈরী করিয়ে নিয়েছিল। সম্পূর্ন হাতে তৈরী ব্রীজ দুটো নির্মানে সহায়তা নেয়া হয়ে ছিল শুধু হাতীর।তিনটি স্প্যানের তৈরী ব্রীজটির বাকানো স্প্যানগুলো আনা হয়েছিল জাভা থেকে।পরবর্তীতে ১৯৪৫ সনে মিত্রবাহনীর বোমাবর্ষনে ক্ষতিগ্রস্ত হলে সোজা স্প্যানগুলো জাপান থেকেএনে বদলানো হয়।
এর উপর দিয়ে প্রতিদিন তিনটি ট্রেন পরবর্তী এবং শেষ স্টেশন নামটক যাওয়া আসা করে ১০ কিলোমিটার গতিতে। মোট ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রেলপথ।এখানে একটা মজার ব্যাপার হলো এই নদীটার নাম ম খ্লং।তবে সিনেমা তৈরী হয়েছিল যেই বইটি অবলম্বনে তার লেখক একে কাওয়াই নদী বলে উল্লেখ করে যা কিনা আর একটু দুরে প্রবাহিত। সিনেমা দেখার পর হাজার হাজার পর্যটক এই নদীকে কাওয়াই বলে উল্লেখ করায় কতৃপক্ষ ম খলং পরিবর্তন করে এই নামটি রেখে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কান্ঞনাবুরির দিকের স্টেশন যার নাম কাওয়াই স্টেশন তার চারিদিকে মিউজিয়াম, ক্যাফে আর স্যুভেনির শপ।
রেল লাইনের দুপাশে কি সেই অপূর্ব নৈসর্গিক নয়নাভিরাম দৃশ্য যা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবোনা।
প্রথমে আমরা ব্রীজটা হেটে এপার ওপার হোলাম। এরপর ট্রেনে চড়ে ৫ কিলোমিটার দুরে নামটক।পাহাড়ের ভেতরে গিরিখাতের মধ্যে দিয়ে আস্তে আস্তে যাচ্ছে কখনও পাশে নদী কখনও সবুজ ঘন গাছ ঘেরা পাহাড়, মনে হচ্ছিল স্বপ্নরাজ্য।ভুলে যাচ্ছিলাম কত যুদ্ধবন্দী আর সাধারন মানুষের জীবনের বিনিময়ে তৈরী এই ডেথ রেলপথ।গিরিখাত গুলোতে বন্দীরা কাঠ দিয়ে হাতে ব্রীজের মত করে তৈরী করেছে রেলপথ ইংরাজীতে যাকে বলে ভায়াডাক্ট। যুদ্ধ শেষে নিরাপত্তার কারনে সমস্ত রেলপথ বিচ্ছিন্ন করে ফেলে থাই সরকার, শুধু একটু অবশিষ্ট আছে পর্যটকদের জন্য। কাঠের তৈরী একটি ভায়াডাক্টের ছবি।এর উপর দিয়ে ট্রেনে করে আমরা গেলাম নামটক।


ওয়াম্পো ভায়াডাক্ট

এরপর আমরা মিজ সুসির সাথে গেলাম জিয়াথ ওয়ার মিউজিয়ামে।এখানে আছে জাপানীদের হাতে বন্দী বৃটিশ অস্ট্রেলিয়ান ও ডাচ সৈন্যরা কি অমানুষিক নির্যাতনের মধ্যে দিয়ে জীবনযাপন করতে করতে মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়েছে তার নিদর্শন। ভাংগাচোড়া বেড়ার ঘর,রোদ আর বৃস্টির পানির অবাধ প্রবেশ, শোয়ার জন্য বাশের চিকন বেন্ঞ ।বেড়ায় টাংগানো রয়েছে ছেড়াখোড়া কাপড় চোপড় পড়া অর্ধনগ্ন হাড্ডিসার অভুক্ত এবং অসুস্হ সৈনিকদের সাদা কালো ছবি।জঙ্গলের মধ্যে মাইলের পর মাইল যাতায়াত ও তাদের বাধ্যতামূলক শ্রমে তৈরী এই ব্রীজ ও রেলপথ যা হাজার হাজার সৈনিককে মৃত্যর মুখে ঠেলে দিয়েছিল। আশ্চর্যের বিষয় এই যে মিউজিয়ামটি তৈরীতে বৃটেন অস্ট্রেলিয়া থাই এবং হল্যান্ড সরকারের সাথে জাপান সরকারও সহযোগিতা করেছে।এই পাচটি দেশের আদ্যাক্ষর নিয়েই জিয়াথ শব্দটি।

এরপর আমরা আসলাম কান্ঞনাবুরি ওয়ার সিমেট্রি তে।যুদ্ধের পর হাজার হাজার মৃত সৈনিকদের দেহের অবশিষ্টাংস সংগ্রহ করে সারিবদ্ধ ভাবে এখানে সমাহিত করা হয়েছে। ৬৯৮২ জন অস্ট্রেলিয়ান বৃটিশ এবং ডাচ সৈনিকের কবর আছে এই সিমেট্রিত।যেমনটি আছে আমাদের চট্টগ্রাম ও ময়নামতীতে।
যুদ্ধ হত্যা রক্তপাত আমার কখনই ভালো লাগেনা। সমস্ত নৈসর্গিক সৌন্দর্যের কথা ভুলে গেলাম যখন সেই মৃত সৈনিকদের নাম ফলকগুলো পড়তে লাগলাম। জন্ম আর মৃত্যুর সন লেখা।
ফলকগুলোতে আরও উৎকীর্ন আছে কত বাবা মায়ের আহাজারি। কত ভাই বোন আর স্ত্রীর চোখের পানি গায়ে মেখে শুয়ে আছে ১৮থেকে ৪০বছরের কিশোর তরুন যুবা। প্রিয় মাতৃভূমি ছেড়ে কতদূরে আত্নীয় পরিজনহীন অবস্হায়।বিনা প্রয়োজনে অল্প বয়সেই বিভীষিকাময় মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে সুদূর এক ভিন্ন দেশের ভিন্ন মাটিতে।

শেষে গেলাম একটি রেলওয়ে মিউজিয়াম যেখানে সেই দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় চালিত কয়লার ইন্জিন সহ রেলগাড়ী সংরক্ষিত আছে।

ওয়ার মিউজিয়ামে প্রদর্শিত আছে সমরাস্ত্রের যন্ত্রপাতি পোশাক ছবি এসব।

সব কিছু দেখে যখন ব্যাংককের উদ্দ্যেশ্যে রওনা দিলাম তখন সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে।
দেখে আসলাম আমার স্বপ্নের ব্রীজ অন দ্যা রিভার কাওয়াই দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে।
কাল যাবো পাতায়া মনে হয় দিনটা আনন্দেই কাটবে।
********
ছবিগুলো নেট থেকে নেয়া...


মন্তব্য ১২৮ টি রেটিং +৪৫/-২

মন্তব্য (১২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:২৩

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: খুব মজা হল দেখছি।
আপু তুমি কি থাইল্যান্ডে এখন?

২৪ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:২০

জুন বলেছেন: খুব মজা হলো শূন্য উপত্যকা। না ঢাকায়।

২| ২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:৫১

হা...হা...হা... বলেছেন: পিয়েরে বুলের দ্যা ব্রিজ অনদ্যা রিভার কাওয়াই। আহ! আবার মনে করিয়ে দিলেন। বইটি পড়েছি ২/৩ বার। আর ছবি টি মনে হয় ৫/৭ বার দেখা হয়েছে। ছবিটি সম্ভবত ১৯৫৭ সালে অস্কার পাওয়া। তখনকার সময় সর্বাধিক ৭টি অস্কার জিতেছিল। ছবিটি এখন পর্যন্ত দেখা ছবির মধ্যে আমার প্রিয় ছবি।

২২ শে জুন, ২০১০ ভোর ৬:১৩

জুন বলেছেন: প্রিয় হা হা হা ছবিটি আমারো অনেক ভালোলাগার,তার জন্যইতো সেখানে যাওয়া।আপনার প্রাসঙ্গিক তথ্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩| ২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৪

হা...হা...হা... বলেছেন: পিয়েরে বুলের দ্যা ব্রিজ অনদ্যা রিভার কাওয়াই। আহ! আবার মনে করিয়ে দিলেন। বইটি পড়েছি ২/৩ বার। আর ছবি টি মনে হয় ৫/৭ বার দেখা হয়েছে। ছবিটি সম্ভবত ১৯৫৭ সালে অস্কার পাওয়া। তখনকার সময় সর্বাধিক ৭টি অস্কার জিতেছিল। ছবিটি এখন পর্যন্ত দেখা ছবির মধ্যে আমার প্রিয় ছবি।

২২ শে জুন, ২০১০ ভোর ৬:১৫

জুন বলেছেন:
আমার পোস্ট পড়ে আবার দেখলেন কাওয়াই কে এই আর কি।

৪| ২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:২৮

সায়েম মুন বলেছেন: আপনার এত্ত সব ভ্রমণ কাহিনী পড়ে অনেক জায়গা ফ্রি ঘুরা হচ্ছে। ধন্যবাদ জুন মাসের জুন আপু। জুনে মনে হয় একটু বেশী ঘুরা হয়:)

২২ শে জুন, ২০১০ ভোর ৬:২২

জুন বলেছেন: মুন খুব খুশী হোলাম আপনার মন্তব্যে।
কিন্ত জুন মাসে ঘুরে আসা নয় অন্য কোনো মাসে।
ধন্যবাদ।

৫| ২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৩

নিউটন বলেছেন: প্রাণবন্ত লিখেছ, আমিও অনেক মিস করছি।
জানো আমার মোনটা অনেক খারাপ/বিষন্ন।

২২ শে জুন, ২০১০ ভোর ৬:২৬

জুন বলেছেন: নিউটন প্রশংসার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
কি মিস করছো !!

৬| ২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৪১

মে ঘ দূ ত বলেছেন: বেশ লাগলো। মুভিটা দেখা হয়নি :(

২২ শে জুন, ২০১০ ভোর ৬:৩০

জুন বলেছেন: মেঘদুত আপনি এতো সিনেমা দেখেন আর এই সুন্দর মন কেড়ে নেয়া এতোগুলো অস্কার পাওয়া ছবিটা বাদ পড়লো!!
জলদি দেখে আবার মন্তব্য করেন।
B:-)

৭| ২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৪২

নিউটন বলেছেন: আপনার প্রোফাইলে লেখা
মাঝে মাঝে প্রাণে তোমার পরশখানি দিয়ো।
ভাল।

২২ শে জুন, ২০১০ ভোর ৬:৫৯

জুন বলেছেন: এটা রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি বিখ্যাত গান আমার ভীষন প্রিয়।

৮| ২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৮

মে ঘ দূ ত বলেছেন: বেশ লাগলো। মুভিটা দেখা হয়নি :(

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:১৭

জুন বলেছেন: দেখেন তাড়াতাড়ি ভালোলাগার মত সিনেমা।

৯| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:০৬

নাজিম উদদীন বলেছেন: প্রথমে টিভির মুভি অফ দ্য উইকে দেখেছিলাম, পরে আরও কয়েকবার দেখছি, অসাধারন মুভি।

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:২২

জুন বলেছেন: নাজিম উদদীন ঠিকই বলেছেন অসাধারন একটা ছবি।
তাইতো আমার যাওয়া।

১০| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:১০

অভ্র ভাষা হোক উন্মুক্ত বলেছেন: যাইতে মন চায় :( :( :(

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:৩০

জুন বলেছেন: অবশ্যই যাবেন,ভালোলাগবে। :-*

১১| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:১৯

দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: কত কষ্ট করে আপনার জন্যে একটা কমেন্ট লিখছিলাম, হাওয়া হয়ে গেল নেট কানেকশনের জন্যে। কয়েকদিন ধরে রাত ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত নেট খুব বাজে ব্যবহার করছে।

লেখাটা অসাধারণ হইছে। সত্যি অনেক ভালো লাগছে। দিন দিন আপনার হাত খুলতেছে। মিষ্টি খাওয়ান। :)

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:৫২

জুন বলেছেন: আসলেই দুরন্তচারী নেটের প্রবলেমের জন্য লেখাই ছেড়ে দিতে ইচ্ছে করে।
আপনার প্রশংসার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
মিস্টি খাবেন ভালো কথা তবে এই লেখার জন্য কি খাওয়া উচিৎ!!

১২| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:৩৭

সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো লেখাটি পড়ে। সেই সাথে সিনেমাটির কথা মনে পড়ে গেলো।
তুমি লেখা দিয়েছো দেখে আমি অনেক খুশী হয়েছি জুন। খুব ভালো লিখেছো।
আরও কিছু ছবি থাকলে আরও ভালো হতো। এখন এর পরেরটুকু লিখে ফেলো তো।
মিস করলে হবেনা। অপেক্ষায় থাকলাম।

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:৫৮

জুন বলেছেন: সুরন্জনা তোমাকে অনেক ধন্যবাদ।
ভালোলাগলো শুনে খুব খুশী হোলাম।
দেখি কবে লিখতে পারি।

১৩| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১:৪৭

রিফাত হোসেন বলেছেন: ++ আব্বু ছোটকালে এই নিয়ে যুদ্ধের কথা বলত । :) ছবিটিও আব্বুর সংরক্ষণে ছিল । :)

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:০৩

জুন বলেছেন: রিফাত প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
সত্যি সংগ্রহে রাখার মতই ছবি।

১৪| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ২:২০

বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: ভাল লাগল আপু। একটু একটু করে পুরাটাই পরে ফেললাম।

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:০৫

জুন বলেছেন: বাবুনি তোমাকে অজস্র ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

১৫| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ২:২৭

ব্ল্যাকম্যাজিশিয়ান বলেছেন: আমার খুব পছন্দের একটা মুভি। অ্যালেক গিনেসের ব্যক্তিত্ব, মর্যাদাবোধ বিশেষ করে শেষ দিকে ব্রিজটা বাচানোর জন্য তার আকুল চেষ্টা....সবকিছু মিলায় মাইন্ড ব্লোয়িং।

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:০৮

জুন বলেছেন: সত্যি অসাধারন সিনেমা ব্ল্যাক ম্যাজিসিয়ান।

১৬| ২২ শে জুন, ২০১০ ভোর ৬:৩৫

শাহ্ নাজ বলেছেন: বিটিভির মুভি অফ দ্য উইকে দেখেছিলাম , সেই কত্ত বছর আগে।
মুভির গল্প কিছুই মনে নেই :( । এখন আর কখনো দেখাও হবেনা মনে হয়। কারন ওয়ারের উপর করা মুভিগুলো দেখলে কষ্ট লাগে।

আপনার পোস্ট ভালো লাগলো।

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:১০

জুন বলেছেন: ওয়ারের উপর করা ছবি আসলেই অনেক কস্টের শাহনাজ।
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৭| ২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:০০

মে ঘ দূ ত বলেছেন: আপনার প্রোফাইলের কথাগুলোতো খেয়াল করিনি। নিউটন বলাতে চোখে পড়লো। বেশ কথাগুলো! আগেরটার চাইতে তো অনেক ভালো।

নাহ্‌, মুভিটা দেখা হয়নি। আর শীঘ্রই দেখা হবেও না বোধহয়। দেখার তালিকায় যে কয়টা মুভি আছে সব শেষ করতে এই বছর তো ফুরুবেই। পরের বছরেও কখন দেখা হয় বলতে পারছিনা :P

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:১৩

জুন বলেছেন: প্রোফাইলের লেখাগুলো বদলানোর জন্য অনেকদিন ধরেই ভেবেছিলাম।
আপনি কি তালিকা বানিয়ে মুভি দেখেন নাকি !!! অবাক হোলাম !!!

১৮| ২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:২৭

~অন্ধ~ বলেছেন: ভাল হইছে

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:১৫

জুন বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ অন্ধ ভালোলাগার জন্য।

১৯| ২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:০২

জুল ভার্ন বলেছেন: ইতিহাস আশ্রয়ী লেখা অসাধারন ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। পিয়েরে বুলের দ্যা ব্রিজ অনদ্যা রিভার কাওয়াই-ছবিটি দেখা শুরু করি সেই স্টুডেন্ট লাইফ থেকে। এখন পর্যন্ত কতবার এই ছবিটি দেখেছি বলতে পারবোনা। ছবিটি ১৯৫৭ সালে ৭টি বিষয়ে অস্কার জিতেছিল। আব্বার সংগ্রহিত বই ভান্ডার থেকে বইটি পড়েছি অনেক বার। ২০/২২ বছর পুর্বে যখন প্রথম থাইল্যান্ডে যাই-তখন ব্রিজ অন দ্যা রিভার কাওয়াই দেখতে গিয়েছিলাম। পরে আমার বড় ছেলে এবং স্ত্রীকে নিয়ে যাই ১৯৯৯ সনে। ছোট ছেলেকে নিয়ে যাই ২০০৫ সনে। আমি যতবার ওখানে গিয়েছি-আমিই মুলত গাইডের দ্বায়িত্ব পালন করেছি...। আজ অনেকদিন পর আপনার এই পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে-সেলুলয়েডের রাশ প্রিন্ট রি-ওয়াইন্ড করে দেখছি আপনার চোখে। অসাধারন সুন্দর উপ্সথাপন, অপুর্ব বর্ননা।

এবং প্রিয়তে।

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:২১

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জুলভার্ন আপনার ভালোলেগেছে জেনে।
আপনার প্রশংসায় আমি অত্যন্ত অভিভূত।

প্রিয়তে নেয়ার জন্য আমি গর্বিত বোধ করছি ভাইয়া।

২০| ২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৯

ফিরোজ-২ বলেছেন: অসাধারন ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:২৫

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার প্রশংসার জন্য ফিরোজ-২।

২১| ২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:১৪

নীল ভোমরা বলেছেন: কাল রাতে অফলাইনে পড়েছি..... আজ প্লাস দিয়ে গেলাম।

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৩

জুন বলেছেন: প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

২২| ২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৩

মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: খুব চমৎকার ভ্রমন বর্নণা দিতে পারো তুমি আপু, মনে হয় সব কিছু চোখের সামনেই ভাসছে।


ভালো থেকো আপু:)

২২ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৮

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সম্রাট তোমার প্রশংসার জন্য।

অটঃ কেমন আছো ? তোমার নতুন কোনো লেখা দেখিনা খবর কি ?
মন ভালো নেই !!

২৩| ২২ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫৮

মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: হুম আপু ভালো আছি, তুমি কেমন আছ?

খুসবোর স্পেশাল নানের নিমন্ত্রন রইলো:)


একটা মজার কথা শোন থাই নিয়ে...

প্রথম যেবার যাই তখনকার ঘটনা- থাই ভাষায় " জী" কে ক্যাব বলে জানোতো?
আমি একটা টেক্সি ক্যাব দাড় করালে ড্রাইভার থামিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলে "ক্যাব" আমি বললাম ইয়েস ক্যাব, ড্রাইভার আারো বলে ক্যাব, আমিতো রেগেই গেলাম মনে মনে যে শালার ক্যাবের জন্যইতো সিগ্নাল দিলাম, ড্রাইভারের চেহারা দেখার জন্য তো নয়:)

পড়ে যখন জানলাম ক্যাব মানে জী তখন মনে মনে খুব হাসলাম:)

২২ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:২৮

জুন বলেছেন: তোমার ঘটনাটা পড়ে খুব হাসলাম সম্রাট , সত্যি অনেক মজার।
বিদেশে এমন অনেক হয়

২৪| ২২ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আপু কি এখন থাইল্যান্ডে? অনেক মজা করছ দেখছি।
আমার হিংসা হচ্ছে তাই মাইনাস :P

২২ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:০৯

জুন বলেছেন: না আমি ঢাকায়। ভ্রমন কাহীনি লিখলেই কি আমাকে তখন ওখানে থাকতে হবে। আমি তো ঘুরে টুরে এসে তারপর বসে বসে লিখি।
মাইনাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
X(( X(( X((

২৫| ২২ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৫৪

সাগর রহমান বলেছেন: ঘুরে এলাম কাওয়াইয়ের ব্রিজ থেকে এই মাত্র আপনার সাথে.. শব্দে শব্দে..
বরাবরের মতোই চমৎকার ঝরঝরে ভ্রমন কাহিনী।
কেমন আছেন জুন?

২২ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২০

জুন বলেছেন: তাই নাকি ঘুরে আসলেন কাওয়াই!
আশাকরি আনন্দময় হয়েছে আপনার ভ্রমন।
ভালোলাগার জন্য অনেক খুশী।

ভালো আছি সাগর আপনি ভালোতো ??

২৬| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:২৪

চাচামিঞা বলেছেন: ব্যাংকক থেকে রিভার কাউয়াই কতো দুরে?
আপনার পায়ের নিজের সর্ষে দানা গুলে যদি আমাকে কয়েকদিনের জন্য ধার দিতেন:|
চ্রম মজা পাইলাম;)

২৩ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:২০

জুন বলেছেন: চাচামিঞা ব্যাংকক থেকে রিভার কাওয়াই ১৩০ কিলোমিটার।
২ ঘন্টা বাস জার্নি।

সর্ষে দানা ধার নিবেন অসুবিধা নেই কোনো। :-/

মজা পাওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। :)

২৭| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:৩৮

পাহাড়ের কান্না বলেছেন: ঘুরে এসে এত সুন্দর করে সাজিয়ে লিখেন কিভাবে আপু? আমিতো কোথাও গেলে কিছুই মনে থাকে না স্পট গুলার নামই ভুলে যাই আর ক্যারেক্টার তো মাথা ঠুকরেও মনে করতে পারিনা। অথচ আপনি অদ্ভুত নামগুলাও মনে রেখেছেন।

অনেক ভালো লাগলো ভ্রমন কাহিনী।

২৩ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:২৮

জুন বলেছেন: আমি যখন ভাবি লিখবো তখন সব কিছু ঝাপসা লাগে, কিন্ত লিখতে বসলে চোখের সামনে সব কিছু পর পর ভেসে উঠে ছবির মতন।তবে ছোটো একটু নোট রাখি নাম ধামগুলোর।
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ পাহাড়ের কান্না।

অটঃ বিয়েটা কেমন হলো !! :P

২৮| ২২ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৫৯

কথক পলাশ বলেছেন: ব্রীজ অন দ্য রিভার কাওয়াই আমার প্রিয় সিনেমার একটা। দেখার খুব ইচ্ছে ছিল এই ঐতিহাসিক ব্রিজটা। আপনার পোস্টের কল্যাণে দেখা হয়ে গেল।

ভ্রমণ কাহিনীতে তো আপনি অপ্রতিরোধ্য হয়ে যাচ্ছেন! B-)) B-)) B-))

২৩ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:৪১

জুন বলেছেন: পলাশ তুমি খুব চালাক সব জায়গায় আমার সাথে ঘুরে বেড়াচ্ছো!!
তুমি একা কি কোথাও যাবেনা !!

তোমার শেষ লাইনটির জন্য ধন্যবাদ। :#> :!>

অটঃ তোমাদের দলের পারফরমেন্সের জন্য অভিনন্দন।

২৯| ২৩ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৫

শিরীষ বলেছেন:
একটা জম্পেশ ভ্রমণ কাহিনী পড়া হোল। সিনেমার জন্যই হোক বা যুদ্ধ "ব্রীজ অন দ্য রিভার কাওয়াই" শুনলেই মনে অন্যরকম একটা আগ্রহের জন্ম দেয়। লেখাটাও পড়লাম তাই অনেক আগ্রহ নিয়ে। পাতায়া ভ্রমণও অনেক আনন্দময় হয়েছে আশা করছি।
ঝরঝরে লেখায় বেশ এনজয় করলাম আপনার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা। শুভেচ্ছা রইল আপনার পরিবারের সবার প্রতি আর লুই মাভানার আতিথ্যে মুগ্ধ হয়ে ওকেও একটা ইয়া বড় থ্যাংকস জানিয়ে গেলাম :)

২৩ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৩

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শিরীষ আপনার মন্তব্যের জন্য।
সবাইকে থ্যাংকস জানালাম।
8-|

৩০| ২৩ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩০

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ভাল লাগা রেখে গেলাম । কপালে থাকলে একবার এখানে ভ্রমণের ইচ্ছে আছে ।

+

২৩ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৫

জুন বলেছেন: স্বদেশ আপনার ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩১| ২৩ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৩১

রাজসোহান বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনী লেখায় সিদ্ধহস্ত জুনাপু B-) একটা বই বের করে ফেলো আপু :#)

২৩ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৪৩

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সোহান।
তুমি কি পড়েছো ভালো করে !
এমন বই লিখলে পড়বে কে !!!

৩২| ২৩ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৪৫

রাজসোহান বলেছেন: ভালো মতো পরেই বলছি , সামু ব্লগের সবাই পরবে , কেউ না পরলেও আমি আর একজনকে দিয়ে পড়াব B-)

২৩ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫১

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ সোহান আমি অনেক খুশী হোলাম তোমার কথায়।
মন থেকে তোমাকে আমার অভিনন্দন।
আমিতো ভাবলাম তুমি আমার সাথে মজা করছো।
:#>

৩৩| ২৩ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২১

sraboni বলেছেন: ভাল লাগলো।অনেক নতুন তথ্য জানতে পারলাম। মুভিটা আমি দেখেছি। খুব ভাল লেগেছিল যদিও অনেক দিন আগের কথা। আর একবার মনে পড়ে গেল আপনার লেখাটা পড়ে।আপনার ভ্রমণের গল্পগুলো সত্যি খুব দারুন। ভাল থাকুন জুন আর খুব ভাল লিখুন। শুভ কামনা রইল।

২৩ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৯

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শ্রাবনী ভালোলাগার জন্য।
আপনার জন্যও রইল শুভ কামনা।

৩৪| ২৩ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫০

চতুষ্কোণ বলেছেন: মুভিটা বেশ কয়েকবারই দেখা হয়েছে। প্রিয় মুভি।

সাজানো লেখা আর ছবি মিলিয়ে বেশ লাগলো। কেমন আছেন? :)

২৩ শে জুন, ২০১০ রাত ৮:০৮

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চতুস্কোন ভালোলাগার জন্য।

ভালো আছি, আপনি কেমন?

৩৫| ২৩ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:০৯

পাহাড়ের কান্না বলেছেন: বিয়ের তো এখনো কিছুদিন বাকি আছে :!>

২৩ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:২১

জুন বলেছেন: হ্যা আপনার পোস্টে এ ব্যাপারে মন্তব্য করে এসেছি।
কি ভাবে পয়সা নস্ট,
মনে কস্ট !!

৩৬| ২৩ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:২৪

চাঁপাবাজ বলেছেন: ........................^_^

২৩ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৫

জুন বলেছেন: চাঁপাবাজ বুঝলামনা কি বুঝাতে চাইলেন :| :(

৩৭| ২৩ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৫

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: +++

২৩ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:৪১

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মনসুর প্লাসের জন্য।
লেখাটা কেমন হলো বল্লেনা !!

৩৮| ২৪ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯

১২৩৪ বলেছেন: :) :) :) +++

২৪ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:০২

জুন বলেছেন: :#> :#> :#>

৩৯| ২৫ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:২৮

পাহাড়ের কান্না বলেছেন: আপু আমাকে তুমি করে বললে খুশি হব। আমি আপনার ছোট ই হব। :)

২৫ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:৩৬

জুন বলেছেন: ছোটো্তো হবেই পাহাড়ের কান্না,
এ ব্যাপারে আমার বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।
আমিতো অনেক কেই তুমি করে বলি অবশ্য তাদের পারমিশন অথবা অনুরোধে।

৪০| ২৫ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:০৭

পাহাড়ের কান্না বলেছেন: কিন্তু ব্লগার হিসেবে আমি কিন্তু সিনিয়র !:#P !:#P

২৫ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩৬

জুন বলেছেন: তাহলে কি বলবো সেটা ঠিক করার দায়িত্ব পাহাড়ের কান্নার রইল।

৪১| ২৫ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫২

দীপান্বিতা বলেছেন: সুন্দর ঘুরে নিলাম!:D... পাতায়ার পোস্ট কবে আসছে!

২৫ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৮

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দীপান্বিতা।
পাতায়া টা দেখি কবে লিখতে পারি।
সময় করে বসতে হয়।

৪২| ২৫ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ব্রিজ অন দ্যা রিভার কাওয়াই, জীবনে দেখা কিছু সেরা ফিল্মের মধ্যে একটি।


বস, আজকা খালি নস্টালজিক হইয়া যাইতেছি!

২৫ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:৩২

জুন বলেছেন: তাই !! খুশী হোলাম আপনার আগমনে উদাসী।
অনেক ধন্যবাদ

৪৩| ২৫ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:১৭

পাহাড়ের কান্না বলেছেন: সেটাতো প্রথমেই বললাম।আমাকে তুমি করেই বলবেন :)

২৫ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:০৯

জুন বলেছেন: আচ্ছা।

৪৪| ২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:১৪

রাত্রি২০১০ বলেছেন: জুন আপু, দারুন লিখেছ। পড়তে পড়তে চোখের সামনে যেন ভেসে উঠেছিল অপূর্ব নৈসর্গ। মুভিটা দেখেছি ছোটবেলায়--খুব কষ্ট লেগেছিল মনে আছে কিন্তু ঘটনা অতটা মনে নাই। আবার দেখে নেব।

মিস সুজির কথা পড়ে বেশ হাসলাম মনে মনে। পরের পর্ব কবে লিখছ? সকালে মন ভাল করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। তোমার জ ন্য আমার প্রিয় একটা গানঃ

আজি শ্রাবণঘনগহন মোহে গোপন তব চরণ ফেলে
নিশার মত নীরব ওহে সবার দিঠি এড়ায়ে এলে
প্রভাত আজি মুদেছে আঁখি বাতাস বৃথা যেতেছে ডাকি
নিলাজ নীল আকাশ ঢাকি নিবিড় মেঘ কে দিল মেলে
হে একা সখা, হে প্রিয়তম রয়েছে খোলা এ ঘর মম--
সমুখ দিয়ে স্বপনসম যেয়ো না মোরে হেলায় ঠেলে।

২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:২৯

জুন বলেছেন: রাত্রি২০১০ পড়ার জন্য ও ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আপনার গানের বানী গুলো খুব সুন্দর।

৪৫| ২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:১৭

মে ঘ দূ ত বলেছেন: বাহবা রাত্রির কি সুন্দর মন্তব্য!

গানটা শুনার লিঙ্কটাও থাকলে কিন্তু মন্দ হতো না :-)

২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:৩১

জুন বলেছেন: মেঘদূত আপনার জবাব ও লিন্ক রাত্রি ২০১০ দিবে আশাকরি।

৪৬| ২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:২০

বিডি আইডল বলেছেন: পরে পড়ুম

২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:৩২

জুন বলেছেন: আচ্ছা পরে পড়েন নো প্রবলেম।

৪৭| ২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:৩৬

রাত্রি২০১০ বলেছেন: জুন আপু, এজ প্রমিসড--



তবে এখন মনে হচ্ছে এক ফুল না।

মেঘদূত, লিঙ্ক পেলে জানাব। খুঁজছি।

২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:৪৫

জুন বলেছেন: ওহ রাত্রি অনেক অনেক ধন্যবাদ,
তুমি কেমন করে জানলে বেগুনী অর্কিড আমার প্রিয় !!
আমি তো একটু আগেই মেঘদূতকে বলে আসলাম হৈমীর বাগানের বেগুনী অর্কিড টা আমার জন্য রাখতে।

=p~ =p~ =p~ =p~

৪৮| ২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:৪৭

মে ঘ দূ ত বলেছেন: রাত্রি বোধহয় সেটি পড়ে ফেলেছিল :P

রাত্রি, লিঙ্ক খোজার জন্য ধন্যবাদ :-)

২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:০০

জুন বলেছেন: রাত্রি যে ভুলে যায়নি তার জন্য তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মেঘদূত।
তাই বলে হৈমির বাগানের অর্কিডের কথা ভুলে যাইনি।
:P :P

৪৯| ২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:৫২

রাত্রি২০১০ বলেছেন: না তো পড়িনি। আমি অনেক আগে জুন আপুকে বলেছিলাম ওকে ছবি দেব। সব মনের যোগাযোগ! :) :)

২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:০৪

জুন বলেছেন: ঠিক বলেছো রাত্রি সব মনের যোগাযোগ ।

৫০| ২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:০৬

সুবিদ্ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপা.......

আরো ছবি দিন

২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৫

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ সুবিদ ভালোলাগার জন্য।
বেশি ছবি দিলে নেট স্লো হয়ে যায়।

৫১| ২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:২৭

ক্যামেরাম্যান বলেছেন: াল লাগলো লেখাটা। ছবিটা আমিও বার দুই দেখেছিলাম। প্রথমবার মধূমিতায়। দ্বিতীয়বার টিভিতে। ওয়ার সিমেট্রি নিয়ে আপনার অনুভূতির অংশটুকু মিলে যায় কুমিল্লার ময়নামতির ওয়ার সিমেট্রি ভিজিট করার সময় আমার অনুভূতির সাথে। হয়তো একই অনুভূতি হয় সবারই।

ধন্যবাদ লেখাটার জন্য।

২৭ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:০৬

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ক্যামেরাম্যান আপনার মন্তব্যের জন্য।
ঠিক বলেছেন সিমেট্রিতে গেলে মনটা খারাপ হয়ে যায়।

৫২| ৩০ শে জুন, ২০১০ রাত ৩:০৪

নীল_পদ বলেছেন: ছবি গুলো ভাল লেগেছে, লেখা পড়তে পারি নাইঃ( আসলে এদানিং কিছুই আর ভাল লাগে না...

কেমন যেন উদাসীন হয়ে যাচ্ছি...

৫৩| ০২ রা জুলাই, ২০১০ ভোর ৫:০৫

সাকিরা জাননাত বলেছেন: মাঝে মাঝে প্রাণে তোমার পরশখানি দিয়ো।

ভালো থেকো আপু।

০২ রা জুলাই, ২০১০ সকাল ৭:৩৮

জুন বলেছেন: ধন্যবাদ সাকিরা জান্নাত আপনিও ভালো থাকুন।

৫৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:৫২

ধুম্রজ্বাল বলেছেন: আপনার লেখনী চমতকার। কিন্তু আপনি জানেন না :

১।" ব্রীজ অন দ্য রিভার কাওয়াই" বইটি এবং সিনেমাটি একদম কাল্পনিক।
২। লেখক আসলে মে খ্লুং নদীর কথা বলসেন যা কান্চনবুরি শহর থেকে ৫ কিমি দুরে অবস্থিত। ১৯৫২ সালে তিনি বইটা লিখেন এবং ১৯৬০ সালে মে খ্লুং নদীটার নাম দেয়া হয় কাওয়াই।
৩। ব্রীজ ধ্বংসের কাহিনী পুরো কাল্পনিক। ১৯৪২ সালে দুইটা ব্রীজ বানানো হয় (একটা অস্থায়ী কাঠের আর অন্যটা স্টীলের) যা ১৯৪৪ সালে এলাইড এরিয়াল বোম্বিং এ ধ্বংস হয়। স্টীলের ব্রীজটা পুননির্মান করা হয় যা আপনি দেখসেন।

বিস্তারিত জানতে চাইলে
Click This Link

১৩ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:১৪

জুন বলেছেন: ধুম্রজাল আপনার তিনটি পয়েন্টই সঠিক সেটা আমি জানি।আপনি আবার উল্লেখ করায় আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।সিনেমা যে কাল্পনিক তাও আমি জানি। আমি নিজের চোখে যা দেখেছি এবং শুনেছি তাই লিখেছি।সিনেমা আমাকে সে জায়গাটা দেখার ব্যাপারে শুধু উৎসাহিত করেছিল।

ব্রীজ গুলো যে মিত্রবাহীনির সৈন্যদের দিয়ে তৈরী হয়েছিল এবং সেই স্হানেই আশাকরি এই তথ্যে কোনো ভুল নেই।আর ব্রীজ টা যে বম্বিং এ ধ্বংস হয়ে পূনর্নিমিত হয়েছে তা মনে হয় আমি উল্লেখ করেছি।
আশাকরি আপনার মাইনাস দেয়ার ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন।

৫৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:২১

ধুম্রজ্বাল বলেছেন: আমি মাইনাস দেব এতো সুন্দর লেখনী কে ????
আপনার চোখ দিয়ে আমি ব্রীজ অন দ্য রিভার কাওয়াই দেখছি.......। অসংখ্য ধন্যবাদ।

এমন ঠাস-বুনোট লেখা চাই

১৪ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:৫১

জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ধুম্রজাল এই রকম একটি ধুম্রজাল সৃস্টি করার জন্য যার কারনে ভাবলাম আপনি আমাকে মাইনাস দিয়ে গেছেন :!>
আপনার প্রত্যাশা যেন পুরন করতে পারি ....

৫৬| ২০ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:২৩

ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:

মুভিটা এইতো কিছুদিন আগেই দেখছিলাম!!


দারুন লাগলো লেখাটা!!

২০ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:২৯

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভালোলাগার জন্য।

৫৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫০

সীমানা পেরিয়ে বলেছেন:
দারুন লিখেছেন। "ব্রীজ অন দ্যা রিভার কাওয়াই" ছবিটি দেখেছি বেশ আগে। একটু ছোটো থাকায় বলা যায় না বুঝেই দেখে ফেলেছিলাম। আবার দেখতে হবে।

ধন্যবাদ আপনার চমৎকার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্যে।

২৫ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪২

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সীমানা পেরিয়ে আপনার ভালোলাগার জন্য।

৫৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৫৩

ব্ল্যাকম্যাজিশিয়ান বলেছেন: ব্রিজ অন দ্যা রিভার কাওয়াইয়ের একটা সিকোয়েন্স আছে যেখানে প্রথম যখন প্রিজনারস অফ ওয়ার ক্যাম্পে আনা হয়, তখন জাপানি জেনারেল একটা বক্তৃতা দেন। এই একই বক্তৃতা উনি সবার সাথে দেন যে কারনে পুরানো কয়েদিদের শুনতে শুনতে মুখস্থ হয়ে গেছে। এক পুরান কয়েদি জেনারেল বলার আগেই সে কি বলবে, সেটা মুখস্থ বলতে দেয়।

এই সিকোয়েন্সটা পরে বহু ছবিতে চুরি করা হয়েছে। গতকাল রাতেই থ্রি ইডিয়টস দেখছিলাম। এখানেও এই দৃশ্যটা আছে।

ব্রিজ অন দ্যা রিভার কাওয়াইয়ের এই সিকোয়েন্সটা দেখা যাবে এই ক্লিপে -


২৬ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:০৯

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৫৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:০৯

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আরে এই সেই ব্রীজ! আপনিতো বেশ লেখেন।

১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৫৬

জুন বলেছেন: অনেক দিন পর আমাকে আবিস্কার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ জীবনছায়া।
খুশী হোলাম ভালোলাগায়।

৬০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৪

জিসান শা ইকরাম বলেছেন: " ব্রীজ অন দ্য রিভার কাওয়াই ' ছবিটা দেখেছি অনেক বার। ছোট বেলায়।
থাইল্যান্ড গিয়েছি অনেক বার। দেখা হ্য়নি ওটা। এবার গেলে দেখব আশাকরি।
অনেক কিছু জানলাম- আপনার এই পোষ্ট হতে। যা আগে যানতাম না।

এত সুন্দর ভাবে লিখেন কিভাবে , জুন ? সবকিছু যেন জীবন্ত। আমাকে শিখাবেন , কিভাবে লিখতে হয় ? :)

সুকুমভিৎ, খুব কোলাহল পুর্ন জায়গা। তবে ভাল লাগে। সব দেশের পর্যটকদের ওখানে দেখতে পাওয়া যায়।

আমি আপনার ছাত্র হমু ;)

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৫

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জীসান আপনার ভালোলাগার জন্য।
আশা করি দেখে আসবেন পরের বার গেলে কাওয়াই ব্রীজ।
কথা সত্য সুকুমভিতের ব্যাপারে।

৬১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫২

ত্রাতুল বলেছেন:
ব্রীজ অন দ্য রিভার কাওয়াই মুভিটা প্রথম দেখি খুব ছোট বেলায় সম্ভবত বিটিভিতে। কিন্তু এখনও কিছু কিছু দৃশ্য চোখ বুজলেই দেখতে পাই আমি। কিছু মানুষের অমানুসিক নির্যাতন সহ্য করেও কাজ করে যাওয়া। সামান্য ভুলে অনেক বড় শাস্তি এমনকি মৃত্যু। ছোট্ট বদ্ধ ঘরে আলো-বাতাস নাই, ঠিক মতো পা খুলেও বসতে পারে না। যুদ্ধ মানেই হয়তো এরকম। সিমেট্রিতে সার সার লাশের শুয়ে থাকা, জন্মভূমি ছেড়ে, আপনজন ছেড়ে অনেক দূরের কোন এক দেশে। এরকম কত ইতিহাস, কত কষ্টের গাঁথা জমে আছে পৃথিবীর আনাচে কানাচে তার কোন শেষ আছে? কেউ মনে রাখে, অনেকেই ভুলে যায়। ক্ষণিকের মনে পড়ায় আনমনা হয়ে যাই। আবার মিশে যাই আপন কক্ষপথে। হয়তো এভাবে আমিও একদিন হারিয়ে যাব কালের অতলে। মনেই রাখবে না কেউ। লেখাটা পড়তে পড়তে কোথায় যে হারিয়ে গেলাম জানি না। শুধু এইটুকুই বলতে পারি, ছুঁয়ে গেল খুব বেশি। হয়তো এখানেই লেখকের কৃতিত্ব। +++++

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৮

জুন বলেছেন:
এত সুন্দর একটা মন্তব্য করেছো ত্রাতুল যা আমার পোস্টের একটা অলংকার হয়ে রইলো। বলার কিছু নেই শুধু বলবো তোমায় অসংখ্য ধন্যবাদ মন লাগিয়ে পড়েছো বলে।

৬২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাবতে ভালো লাগছে যে আপনার এ লেখাটা পড়তে গিয়ে আমিও একটা ছোট্ট মাইলফলকের দাবীদার হ'লাম। আমি এ লেখার ১০০০তম পাঠক।
মৃত সৈ্নিকদের প্রতি আপনার বেদনা ও মমত্ববোধ আমাকে স্পর্শ করলো।
যুদ্ধ হত্যা রক্তপাত আমার কখনই ভালো লাগেনা। সমস্ত নৈসর্গিক সৌন্দর্যের কথা ভুলে গেলাম যখন সেই মৃত সৈনিকদের নাম ফলকগুলো পড়তে লাগলাম.... ফলকগুলোতে আরও উৎকীর্ন আছে কত বাবা মায়ের আহাজারি। কত ভাই বোন আর স্ত্রীর চোখের পানি গায়ে মেখে শুয়ে আছে ১৮থেকে ৪০বছরের কিশোর তরুন যুবা। প্রিয় মাতৃভূমি ছেড়ে কতদূরে আত্নীয় পরিজনহীন অবস্হায়।বিনা প্রয়োজনে অল্প বয়সেই বিভীষিকাময় মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে সুদূর এক ভিন্ন দেশের ভিন্ন মাটিতে। -- আমরা যখন শান্তিতে থাকি, তখন আমরা যুদ্ধের বিভীষিকার কথা ভুলে যাই। যেমন আমরা ভুলে গেছি একাত্তরে আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আর আপামর জনসাধারণের ত্যগ তিতিক্ষার কথা। মুক্তিযুদ্ধের ফসল ঘরে তুলেছে রাজনীতির আড়ালে বর্ণচোরা সুবিধবাদীরা। মুক্তিযুদ্ধের বাণিজ্যিকিকরণ হয়েছে চতুর্দিকে।
দেখে আসলাম আমার স্বপ্নের ব্রীজ অন দ্যা রিভার কাওয়াই দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে। -- আমিতো এ লেখাটা পড়েই দুঃখ ভারাক্রান্ত হয়ে গেলাম।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪০

জুন বলেছেন: খায়রুল আহসান নি:শব্দ পাঠক, কখন যে চুপিসারে এসে মন্তব্য করে গেছেন চোখেই পড়েনি। আসলেও কাঞ্চনাবুড়ি ওয়ার সিমেট্রি দেখে আমি অত্যন্ত আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ি। আর সেই জিয়াথ মিউজিয়াম এর কথা ভুলতে পারি না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য, শুভকামনা রইলো আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য। সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়।

৬৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৩

রিকি বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট আপি :) :) :) :) :)

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রিকি পুরনো পোষ্টটি পড়ার জন্য :)

৬৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: জুল ভার্ন (১৯) এবং ত্রাতুল (৬১) এর মন্তব্যদুটো ভাল লেগেছে। ত্রাতুলের সুন্দর মন্তব্যের উত্তরে আপনার প্রতিমন্তব্যটাও। +

১৬ ই মে, ২০২০ রাত ৯:১৮

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। এতদিন পর আপনার মন্তব্যটি নজরে আসায় তার জন্য দুঃখিত।

৬৫| ১৬ ই মে, ২০২০ রাত ৮:০৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: এটা সেই মুভির ব্রিজ নয় আপু!

১৬ ই মে, ২০২০ রাত ৯:২১

জুন বলেছেন: আপনি যদি পরিচালক ডেভিড লীন আর অভিনেতা এলেক গীনেসের একাধিক অস্কার পুরস্কার পাওয়া ব্রিজ অন দ্যা রিভার কাওয়াই ম্যুভিটির কথা বলে থাকেন ভ্রমরের ডানা তবে আমার লেখাটি সেই ব্রীজ নিয়েই লেখা এটা আমি ১০০% দাবী করতে পারি।

৬৬| ১৬ ই মে, ২০২০ রাত ১১:৪১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: মুভিটি গভীর ভাবে আবার দেখুন আপু! মুভিতে ক্যাম্পের লোকেশন ম্যাপে কোথায় দেখাচ্ছে আর আপনার ব্রীজটি সেই ম্যাপের কোথায় আপনি বুঝবেন নিশ্চয়। এই জিয়োগ্রাফি আপনার পরিচিত।


মুভির ম্যাপে উল্লেখিত ক্যাম্পের অবস্থান থেকে হেটে আপনার উল্লেখিত অবস্থানের ব্রীজের লোকেশনে যেতে আট দশ দিনের কম লাগবে না। অথচ সিনেমায় দেখলাম তারা সকালে প্যারেড করে ব্রীজ বানাতে গিয়ে সন্ধ্যায় ফিরে আসছে। এখন আপনিই বলুন মুভির ব্রীজটির অবস্থান কোথায় হবে :D







ধন্যবাদ!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.