![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নদীর তীরে থেমে থাকা স্টীমার
বছর কয়েক আগে খুলনা গিয়েছিলাম বেড়াতে। যাবার সময়ই আমি বলেছি আসার সময় কিন্ত স্টিমারে ফিরবো ঢাকায়। ঢাকা বরিশাল রুটের বড় বড় লন্চে চড়েছি অনেকবার, কিন্ত কোনোদিন স্টিমারে চড়িনি, তাই আমার আগ্রহ খুব বেশী ছিল। ছোটো বেলা থেকেই কত শুনেছি গাজী, অস্ট্রিচ, লেপচা নামের স্টিমারের গল্প। নদীর তীর থেকে বা দেশের বাড়ি যাবার ছোট ছোট লন্চ থেকে দেখেছি বড় বড় চাকা ঘুরিয়ে যাচ্ছে তারা পানি কেটে কেটে রাজকীয় চালে।
কোরবানির ঈদের বাকী আর দুদিন। স্টিমার পি এস মাহ্সুদ এর টিকেট কাটা হোলো। আমরা ছিলাম রূপসার পাড়ে আইডাব্লিউটিএর রেষ্ট হাউজে। অফিসের গাড়ি রাত সাড়ে দশটায় আমাদের পৌছে দিল স্টিমার ঘাটে। ঠিক রাত ১২টায় স্টিমার ছেড়ে আসলো খুলনার ঘাট থেকে। অন্ধকার ঘুট ঘুটে শীতের রাত, ঘন কুয়াশায় চারিদিক মোড়ানো। কনকনে ঠান্ডা বাতাসে চামড়া ফুড়ে হাড্ডি মজ্জা পর্যন্ত জমে যাবার অবস্হা। কিছুক্ষন ডেকে এসে দাড়াই আবার কিছুক্ষন কেবিনে গিয়ে বসি। সাধারনত বাইরে বসতেই আমি বেশী পছন্দ করি। কিন্ত এই ভয়ংকর শীত আর অন্ধকার আমার স্টিমার ভ্রমনের প্রচন্ড উৎসাহের উপর যেন পানি ঢেলে দিচ্ছে। জাহাজে যাত্রীর পরিমানও খুব কম।কারন সবাই তো যার যার দেশের বাড়ি চলে এসেছে, ঢাকায় যাচ্ছে কজন আমার মত!
যাই হোক সেই গভীর অন্ধকারে কিছু দেখা যাচ্ছেনা তার মধ্যেই ইন্চি ইন্চি করে এগোচ্ছ স্টিমার। কি ভাবে যে সারেং সেই জলযানকে চালাচ্ছে বলতে পারবোনা। আমার হাতটা সামনে বাড়িয়ে ধরলাম, নাহ দেখা যাচ্ছেনা।তখন রীতিমত আমার ভয় করছিল। ভাবছিলাম এখন যদি কোনো কিছুর সাথে ধাক্কা খায়, পি, এস, মাহসুদের যা অবস্হা টুকরো টুকরো হয়ে পরাটা সময়ের ব্যাপার। মংলা পোর্টের কাছাকাছি এসেছি মনে হলো। জেটির বাইরে ওখানে অনেক বড় বড় সামুদ্রিক জাহাজ নোঙর করা। দোতালার ডেকের একবারে মাথায় দাড়িয়ে থেকে একজন নির্দেশ দিচ্ছে (তাকে বোধহয় পাইলট বলে) সেই অনুযায়ী সারেং চালাচ্ছে।
হঠাৎ একটা ছোট্ট স্পিডবোট আমাদের স্টিমারের সামনে দিয়ে আড়াআড়ি যাবার সময় এক লোক চিৎকার করে বলে গেল:
'সাবধান, সাবধান, আরেকটু ডাইনে, আরেকটু ডাইনে কাটোওওওওও'।
ক্যাচ ক্যাচ আওয়াজ তুলে জরাজীর্ন পিএস মাসুদ কোনোমতে ডানদিকে একটু টার্ন নিতে না নিতেই বিশাল এক জাহাজের একেবারে পাশ ঘেষে যেতে লাগলো।আমাদের স্টিমারটা কিন্ত ঐ জাহাজটার মুখোমুখি আসছিল।ঐ লোকটা সাবধান না করলে কি হতো আল্লাহই জানে। নোঙ্গড় করা এই জাহাজটির বিরুধ্বে কেস থাকায় অনেক দিন ধরেই ওখানে ওটা আটকে আছে। বাতি নেই, মানুষ নেই, অন্ধকার ঘন কুয়াশার ভেতরে পরিত্যাক্ত, কালো রঙের সেই বিশাল দানবাকৃতির সামুদ্রিক জাহাজটিকে দেখে মনে হচ্ছিল যেন পাইরেট অব দ্যা ক্যারিবিয়ানের জলদস্যু জ্যাক স্প্যারোর সেই ভুতূড়ে জাহাজটি।
আমরা যখন মংলা নৌবন্দরের কাছে পৌছুলাম হঠাৎ কুয়াশা কেটে গিয়ে আলো ঝলমলে রোদ।তখন বুঝলাম বেশ বেলা হয়েছে। পেছনে তাকিয়ে দেখি সেই ঘন কুশায়ার চাদর অবিকল অমনি রয়েছে সেখানে। মংলায় কিছু লোক উঠলো কিছু নামলো।
আবার যাত্রা শুরু বরিশালের দিকে। মংলার পরে এখান কার প্রাকৃতিক দৃশ্য অনেকটা সুন্দরবনের মত। অবিরত জোয়ার ভাটার খেলা চলছে। গোলপাতা গাছ দেখা যাচ্ছে নদীর দুই পারে। চরের মধ্যে ঘর বেধেছে কিছু কিছু পরিবার। বাশের আড়ায় জাল আর চালা্র উপর শুটকি রোদে শুকাচ্ছে। তাতে বুঝে নিলাম হয়তো জেলে পরিবার। আবার গোলপাতা কেটে বিক্রি করে তাও হতে পারে কে জানে !
এরপর আমাদের স্টিমার আসলো সেই বিখ্যাত বিশাল বলেশ্বর নদে। যার এক দিকে শ্মরনখোলা রেন্জ, অন্যদিকে মঠবাড়িয়া, বরগুনা। এই নদের উপর দিয়েই ধেয়ে এসে ছিল ভয়ংকর ঘুর্নিঝড় সিডর, রাতভর যার উন্মত্ত তান্ডব আর ছোবলে লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছিল গোটা উপকুলীয় এলাকা।
বলেশ্বর নদ পেরিয়ে বা দিকে মঠবাড়িয়া লঞ্চঘাট রেখে আমরা এসে পৌছালাম ছোট এক নদীতে।এই ছোটো ছোটো নদীগুলোর পাড়ে কত বসত বাড়ি। চারি দিকে সবুজের সমারোহ, নারিকেল আর সুপারির গাছে ছেয়ে আছে দু পাশ। নিরিবিলি শান্ত দুপুর বেলায় সেই ছায়া ছায়া নদীর ঘাটে মেয়েরা হাড়ি পাতিল মাজছে, কাপড় ধুচ্ছে,সারছে দৈনন্দিন গৃহস্হালীর কাজ, কিছু লোক গরু নিয়ে এসেছে নদীতে গোসল করাতে,বাচ্চারা নদীর উপর ঝুলে থাকা গাছগুলো থেকে লাফিয়ে পড়ছে। গ্রামের মানুষের এই প্রাত্যহিক জীবন যাত্রার চালচিত্র আমি সানন্দে এবং কৌতুহল নিয়ে উপভোগ করছি।উপভোগ আমি করছি কিন্ত তাদের মনে হয়তো কত দুঃখ, কত কস্ট, কত বন্চনার ইতিহাস, কত পাওয়া না পাওয়ার করুন গাঁথা লুকিয়ে আছে তার হিসাব কি কেউ রাখে?
শান্ত নিস্তরঙ্গ জল কেটে কেটে গাবখান চ্যানেল অতিক্রম করে বরিশালের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে মাহ্সুদ।বিকালে বরিশাল ঘাটে ভিড়লাম। ব্রিটিশ আমল থেকেই বরিশাল হলো স্টিমার কোম্পনীর হেড-কোয়ার্টার, তাই সেখানে তার আভিজাত্য আর মর্যাদা বেশী।তারই নমুনা হিসেবে পুরানো একটা শতচ্ছিন্ন সতরন্জি বিছিয়ে দিল যাত্রী উঠা নামার পথে। বেশির ভাগ লোকই নেমে গেল। একা এক অল্প বয়সী বিদেশীনি পরিব্রাজক মংলা থেকে উঠেছিল, সেও বরিশাল দেখার জন্য নেমে গেল। তাকে ঘিরে ধরলো কিছু তরুন যুবক। মেয়েটাকে নিয়ে ভাবলাম তারপর মনে হলো সে একা একা ঘুরছে তাঁর মানে সে নিজেকে রক্ষা করতে জানে। ধীরে ধীরে দূর দিগন্ত জুড়ে সাঝের আধার নেমে আসছে। সুর্য্যদেব তাঁর দিনের পরিক্রমা শেষ করে পর্দা টেনে ঘুমানোর আয়োজন করছে যেন। মাগরিবের আযান শেষে কীর্তনখোলা নৌবন্দর ছেড়ে ঢাকার দিকে রওনা হলো পি এস মাহ্সুদ।
অনেক রাতে চাঁদপুরে শেষ যাত্রীটাও বোধহয় নেমে গেল আর কেউ উঠেনি।কেনই বা উঠবে সকালেই ঈদ। খালি স্টিমার মেঘনার তিন নদীর মোহোনায় দুলে দুলে উঠছে, ভয় লাগছিল কারন সাতার আমি জানিনা আর জানলেই বা কি এই বিশাল মহাসমুদ্রে !
আস্তে আস্তে এগিয়ে আসছি চিরচেনা সেই ঢাকার দিকে। নদীপথের দুইপাশের দৃশ্য অন্ধকারে অদৃশ্য, তারপরও অন্ধকার ফুড়ে দেখার চেস্টার কোনো কমতি নেই আমার যা আমার হাজার বার দেখা।খুব ভোরে বাদামতলীর ঘাটে ভিড়লো দুই রাত একদিন ভ্রমনের পর।
নেমে আসলাম ঈদের সকালে ...
২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৪২
জুন বলেছেন: ভাই আপনি কি আমার মরণ চাইছেন
২| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩
সীমানা পেরিয়ে বলেছেন:
ঢাকা থেকে বরিশাল গিয়েছিলাম একবার স্টীমারে। তবে এখনকার ঢাকা বরিশাল রুটে বড় বড় লঞ্চগুলো স্টীমার থেকেও হেভী।
আপনার অভিজ্ঞতা ভালো লাগলো +
২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
সুন্দরবন ১/২ এ আমি কয়েকবার গিয়েছি ।
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৩৪
সীমানা পেরিয়ে বলেছেন: জুন'তো প্রতি বছর আসে, এক্সপায়ার হইবে কেমতে!!!!
২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯
জুন বলেছেন: সীমানা ঝগড়ার দরকার নেই। দুরন্ত স্বপ্নচারী বাংলা নববর্ষে আমার নাম দিয়েছিল বারো মাস জুন তাই বারো মাসই আমি
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৩৬
দুখী মানব বলেছেন: ভালো লাগল
২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৫০
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো বলে ভালোলাগলো দুখী মানব।
৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৩৭
আঁতেল বলেছেন: আপাতত এবছরের জন্য এক্সপায়ার ধইরা নেন। তাইলে তো হলো। খালি কতা বাড়ান না?
২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৫২
জুন বলেছেন: ভাই আঁতেল আমার এক্সপায়ারের জন্য এত পাগল হলেন কেন ?
কোনো প্রবলেম !!
৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯
অর্ফিয়াস বলেছেন: দারুন। কত যে গেছি এ ষ্টিমারে। লিখবো একসময়।
২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৫৩
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ অর্ফিয়াস।
লিখবেন খুশী হবো।
৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: স্টীমার ভ্রমন কাহিনী সুন্দর হয়েছে। তবে আরো একটু বিস্তারিত হতে পারতো......তাহলে অসম্পুর্ণ মনে হতোনা। আপনার এই পোস্ট আমাকে নস্টালজিক করেদিয়েছে............
এমন সুন্দর লেখা আরো লিখুন............
২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৫৫
জুন বলেছেন: আসলেই একটু ফাকিবাজি হয়েছে ।
কিন্ত কি করবো লিখলেই আবার বেশি বড় হয়ে যায়।
৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৫৫
মন মণষা বলেছেন: এই স্টিমার গুলো সংরক্ষন করে রাখা উচিত...কখনো চড়ি নাই...খালি দেখেই আসলাম এতো দিন...
২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:০১
জুন বলেছেন: আসলেই এগুলো সংরক্ষন করে রাখা উচিৎ।
মন মনষা।
৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮
দর্পণ বলেছেন: ভয় পাই
২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:০৩
জুন বলেছেন: কিসের ভয় দর্পণ!
১০| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:২৪
আমি বিপ্লবী বলেছেন: আমিও একবার "প্যাডেল হুইল" স্টীমারে চড়ে বরিশাল গিয়েছিলাম সেই ছেলে বেলায়। আপনার লেখা পড়ে, সেকথা মনে হলো।
২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৩৭
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমার লেখা পড়ার জন্য আমি বিপ্লবী।
১১| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৩৬
শিরীষ বলেছেন: ভয় ভয় স্টিমার ভ্রমণ !
২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৩৯
জুন বলেছেন: না শিরীষ শুধু ভয় নয়, ভালোলাগা ভালোলাগা স্টিমার ভ্রমন।
১২| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৪১
দর্পণ বলেছেন: জলে স্টিমারে উঠতে ভয় পাই
২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৪৫
জুন বলেছেন: ও আচ্ছা! এরপর কিনারে ভিড়ে থাকবে যখন তখন চড়তে পারেন।
আমিও পানি ভয় পাই।তবে শীতের সময় নদী শান্ত থাকে।
১৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:০৫
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন:
২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:০৮
জুন বলেছেন:
১৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:০৯
রাজসোহান বলেছেন: মজা পাই স্টিমার ভ্রমণ !
২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:১৪
জুন বলেছেন: আমারও ভালোলেগেছিল স্টিমার ভ্রমন সোহান।
তারপর.... ভালো আছোতো ?
১৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:১০
মুখ ও মুখোশ বলেছেন: ভ্রমন কাহিনী খুব সুন্দর হয়েছে। লঞ্চে করে সদরঘাট হতে চাদপুর গিয়েছিলাম আর তিনদিনের পিকনিকে গিয়েছিলাম দশমিনা। এটুকুনই ব্যাস সুরমায় চলা ছোট ছোট লঞ্চে উঠেছি। আমার খুব মন চায় খুলনা, সুন্দরবন, বরিশাল ঐদিকটায় যেতে।
ভ্রমন কাহিনীটা ২/৩ পর্বে লিখলে আরও ভাল হত। তারপরও লেখাটি খুব সুন্দর হয়েছে............
২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:১৯
জুন বলেছেন: মুখ ও মুখোশ আমার প্রায় ভ্রমন কাহীনি গুলো ২/৩ পর্বের যা আমার উপর একটা চাপ সৃস্টি করে তার জন্য এটাকে আমি এক পর্বেই লিখেছি.....
বরিশাল সুন্দরবন খুলনা খুব সুন্দর ..ঘুরে আসতে পারেন...
১৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:০২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ষ্টিমার ভ্রমন নিয়ে আমার অনেক মজার স্মৃতি আছে, কোন এক সময় লিখবো। ভালো লাগলো তোমার লেখা। ভালো থেকো জুন।
২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:১৩
জুন বলেছেন: লিখো সুরন্জনা তোমার লেখার দিকে আমি তাকিয়ে থাকি।
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:০৯
সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: স্টিমার ভ্রমন আমি করিনি তবে ফেরীতে অনেক চড়েছি। আপনার লেখা ভাল লাগলো।
২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:১৭
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ সামছা আকিদা জাহান।
১৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:১২
নিউটন বলেছেন: অনেক সুন্দর প্রাঞ্জল লেখা। আমিও খুলনা গিয়েছিলাম ব্যাট মংলার দিকটাতে যাওয়া হয় নি। এখন অনেক মিস করছি।
২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৩৮
জুন বলেছেন: নিউটন তোমার ভালোলাগার জন্য তোমাকে প্লাস।
মংলা যাওনি বলে তোমাকে মাইনাস।
এরপর গেলে মিস কোরোনা।
১৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:২২
বীনা বলেছেন: ...............নদীর দুপারের বিবরণ রোমান্টিক................. মানুষের কাজ করার দৃশ্যটি জৈবিক..............রাতের অন্ধকারের কথা ভৌতিক ও শিহরণীয় ...............সামগ্রীক ভ্রমণটাই সাত্যকারের থ্রিলিক...............
আপনার ওই মুহূর্তগুলির সাথে মিশে গেলাম............... এ দায় আপনার লেখার................... আমি কি করবো............... ভাল থাকবেন।
২৭ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:২৫
জুন বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ বীনা
ভালো থাকুন সর্বদা ।
২০| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৯
সায়েম মুন বলেছেন: আহা স্টিমার ভ্রমন
২৭ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৫৩
জুন বলেছেন: আসলেই স্টিমার ভ্রমন মুন আহাআআআ
২১| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:০৭
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: পানিরে ভয় পায়। ডরাইছি :#>
২৭ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৫৫
জুন বলেছেন: আমিও পানি ভয় পাই শুন্য
২২| ২৭ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৫৩
মেরিনার বলেছেন: এক সময় এসব স্টীমার, ফেরী এমন কি বড় লঞ্চগুলোর রান্নাঘর থেকে বয়ে আসা খাবারের সুগন্ধ কি অদ্ভূত ভালো লাগতো - আপনার দেয়া ছবিটা দেখে সে সব মনে পড়ে গেলো!
২৭ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:০৬
জুন বলেছেন: আসলেই ওদের রান্নার একটা আলাদাই স্বাদ।আপনি এসেছেন আমি অনেক খুশী হয়েছি।ছবিটা দেখেছেন লেখা না পড়লেও অসুবিধা নেই।
২৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৩৪
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: আমার এখন পর্যন্ত স্টীমারে চড়ার সৌভাগ্য হয় নাই।
অনেক দিন থেকেই চিন্তা করতেছি একটা স্টীমার ভ্রমণ দিব, কিন্তু সময় করে উঠতে পারতেছি না। আপনার লিখাটা পড়ে খুব ভাল লাগল।++
২৮ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:৩২
জুন বলেছেন: আদনান ষ্টিমার সার্ভিস বন্ধ হবার আগেই ঘুরে আসুন ঠকবেন না।
লেখা ভালোলাগার জন্য ধন্যবাদ।
২৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ ভোর ৪:২৩
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: স্টিমার চালাইতে মঞ্চায়। কিন্তু চড়িই নাই কখনো।
২৮ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:৩৪
জুন বলেছেন: পাকা স্টিমারে ঘুরে এসো ভালোলাগবে। চালাতে ভালোলাগবে কিনা জানিনা!
২৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:৩৪
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
স্টীমারের ভ্রমণে অনেক কিছু বলার আছে - নদীর দুপারে আর স্টীমারের ভিতরের গল্প বলতেই তো সিরিজ হয়ে যাবে। যদিও সেটা সোজা সাপটা ভ্রমণ কাহিনীর থেকে টার্ণ নেবে গল্পের মতো কিছু একটাতে। দুটো উপলব্ধি হয়েছে স্টীমারের ভ্রমণ থেকে
- দুর থেকে ঘন্টার পর ঘন্টা পিপড়ের মতো মানুষ দেখেছি। পাড়ের সড়ক দিয়ে যাচ্ছে। ভাঙা সড়ক। কোনটা বিলুপ্ত হচ্ছে তরঙ্গিনী নদীর ভাঙনে। সড়কগুলোতে সাইকেল চলছে। মানুষের গায়ে সবুজ লু্ঙ্গী, হলুদ জামা, কমলা জামা, নীল শাড়ী, আকাশী হাফপ্যান্ট । হাটও থাকে নদীর পারে। সর্বত্র একটা আশ্চর্য উপলব্ধি হয়েছে - গ্রামের মানুষগুলোর মনে রঙ থাকে। সব পছন্দের রঙ তারা পরে।
আমাদের শহুরে রঙ পছন্দের স্বাধীনতা কিন্তু পশ্চিমাদের পছন্দের কাছে নতজানু হয়েছে। হলুদ রংএর জামা পরে ছেলেরা ঢাকায় হাটলে হা করে তাকিয়ে থাকবে। আবার নীল ছেলেদের অথবা পিংক রঙ মেয়েদের জন্য বরাদ্দ এমন স্টেরিওটাইপিং পশ্চিমা ছবি, গল্প বা মুভি থেকে চলে এসেছে। আমাদের সংস্কৃতির মেরুদন্ডে এমন বর্ণপছন্দের রেসিজম ছিলনা। কোনটা ম্যাচিং হবে কোনটা হবে না এমন বিজ্ঞের অভাব নেই। (উন্নাসিক হয়ে চাষা গালি দেবে)
-মাঝ সমুদ্রে আর মাঝ রাতে মনের দুয়ার খুলে যায় - কথাটা খুব সত্যি।রাত জেগে সারেং এর সঙ্গে কয়েকঘন্টা গল্প করার স্মৃতি এখনো ভুলিনি।
২৮ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:০০
জুন বলেছেন: স্বদেশ বড় কিছু বা সিরিজ লেখার মধ্যে আমি আপাতত যাবোনা।এতে পরবর্তী পর্ব নিয়ে বেশ চাপের মধ্যে থাকতে হয়।তারপর স্ট্যন্ডার্ড রাখার চিন্তা করতে হয়।তাছাড়া কত ঝামেলার মধ্যে আমার লেখা।
তাই ছোটো করলাম না হলে তো কত কিছুই লেখা যেতো।
২৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯
সকাল রয় বলেছেন:
কেমন আছেন """""
আপনার লেখাটা পড়লাম""""""""ভালো লাগলো """"""""""আপনার তো বহত মজা """ খালি ঘোরেন""""""""" আমার আর কপাল পোড়া """""" খালি ব্যাস্ততা ''''''''''''
তারউপর আবার জমিদার পুত্র না হইতে পারিয়া রাজ্যের টাকা পয়সার বহুবিদ সমুচা.......
----------একদিন টঙকা হইলে আকাশটাও ঘুড়িয়ে আসবো
২৮ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:১৬
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সকাল পড়া আর ভালোলাগার জন্য।
অনেকের দেখেছি টংকা থাকিলেও ঘুরেনা..আসলে এটা ইচ্ছার ব্যাপার।
২৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৫২
মনোয়ার পারভেজ বলেছেন: অনেকদিন পর নৌকা ভ্রমন রচনার মত করে ভালো একটা রচনা পেলাম। ভালো লিখেছেন।
২৮ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:২০
জুন বলেছেন: জী মনোয়ার পারভেজ রচনা র মতই সেটা আমিও ভেবেছি।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
২৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৫৩
করবি বলেছেন: স্টিমারে কখনো উঠিনি আপু। তবে তোমার স্টিমারের ভ্রমণ কাহিনী ভালো লাগলো।
২৮ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:২৮
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ করবি।
কোনো ঝড় বাদল না থাকলে এটা খুব সুন্দর একটা ভ্রমন।
২৯| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:১২
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: তোমার ভ্রমন কাহিনী পড়ে তো আমি আর আমাকে ঘরের মধ্যে ধরে রাখতে পারছিনা আপু।
তাই আগামী ৫ অগাষ্ট উড়াল দিচ্ছি,
এই পুরোনো রাজ্য আর ভালো লাগছেনা,
ভালো থেকো আপু
২৮ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪
জুন বলেছেন: তাই নাকি কোথায় যাওয়া হচ্ছে সম্রাটের?
কতদিনের জন্য নাকি সারা জীবন!
পুরোনো রাজ্য ভালোলাগছেনা তাই বলে পুরোনো মানুষদের ও না!!
তুমিও ভালো থেকো।
৩০| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৫০
মে ঘ দূ ত বলেছেন: ভালো লাগলো।
ইয়ে আপনি এত ভ্রমণপ্রেমিক যখন তখন সাঁতারটা হয়তো শিখে নেয়া যায়। কে যানে কখন কাজে লেগে যায় :-)
২৮ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৫৯
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য ধন্যবাদ মেঘদুত।
সাতার শেখার জন্য অনেক চেস্টা করে ব্যার্থ হয়েছি আমি।
এখন আর করিনা ।
৩১| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৫৪
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: নারে আপু সারা জীবনের জন্য যাওয়া হবেনা,তবে যাচ্ছি মাস খানেকের জন্য।
আমি আগেই বলেছি- তুমি আর সুরঞ্জনা আপুকে আমি ভুলবোনা এই ব্লগে।
আরো একটা মানুষ আছে যাকে দিয়ে আমি ব্লগ জীবনটা ফিল করেছি
তার নাম বলে যাচ্ছেনা।
সে আমার হাজার বছরের চেনা মানুষ, যাকে আমার সব ধরনের অনুভুতি শেয়ার করি,যে আমার প্রেরণা হয়ে আছে, থাকবে।
ভালো থাকা হোক আপু
২৮ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৪
জুন বলেছেন: ঠিক আছে মাসখানেক পরে আবার দেখা হবে নিশ্চয় এখানে এই ব্লগে
হয়তোবা শঙ্খচিল শালিকের বেশে... না.. না সম্রাটের বেশে......
৩২| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৫৪
১২৩৪ বলেছেন: দারুন!দারুন!....
স্টিমারে উঠিনি বড়পু...
২৮ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬
জুন বলেছেন: আসলেই দারূন মজা লেগেছে ১২৩৪।
ধন্যবাদ।
৩৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: দুই রাত এক দিনের জার্নি! তাও আবার একই জানে চড়ে
২৮ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১১
জুন বলেছেন: নীল-দর্পন আপনার কাছে হয়ত অবাক লাগবে তবে আমি দ্রত গন্তব্যে পৌছানোর চেয়ে দেখতে দেখতে যেতে পছন্দ করি। এজন্য আমি সময় নিয়ে ঘুরতে বের হই।আস্তে আস্তে বদলে যায় ভূপ্রকৃতি এটা আমি খুব এনজয় করি।আমার আগামী ইচ্ছে ঢাকা থেকে ট্রেনে ইন্ডিয়া হয়ে লাহোর যাওয়া।
৩৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৪১
নীল ভোমরা বলেছেন:
ভালই সমৃদ্ধ করেছেন আপনার অভিজ্ঞতা! ভাল লাগলো পড়তে!
২৮ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৫৬
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে নীল ভোমরা ভালোলাগার জন্য।
৩৫| ২৯ শে জুলাই, ২০১০ ভোর ৬:৩২
মেরিনার বলেছেন: www.somewhereinblog.net/blog/mariner77/29210005
- এই পোস্টে আপনার প্রতিবাদ ও সত্যের সাক্ষ্য দান কামনা করছি!!
২৯ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:০৫
জুন বলেছেন: মন্তব্য করে এসেছি।
৩৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:১৫
সাকিরা জাননাত বলেছেন: আপু ভ্রমনকাহিনী ভালো লেগেছে।
আপু জানো আজ কয়দিন সামুতে ঢুকতে গেলে প্রথমে কম্পিউটার স্ক্রীনে তোমার ব্লগ আসে, তারপর আমার ব্লগে যেতে পারি।
কাহিনীটা কি ? তুমিকি আমাকে তাবীজ করেছ।
২৯ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৫৫
জুন বলেছেন: বলো কি সাকিরা তাজ্জব ঘটনা!।যাক খুশী হোলাম তুমি ভুলে যেতে চাইলেও সামু তোমাকে ভুলতে দেবেনা
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৪০
শায়মা বলেছেন: আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে।
জুন আপু আমার মনে হয় তুমি খুব ভ্রমনটা এনজয় করো।
৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৮:০৪
জুন বলেছেন: হ্যা শায়মা আসলেই ভ্রমনটা ভীষন উপভোগ করি।
কিছু দিন ঘরে থাকলেই আমি এবং আমার স্বামী কোথাও যাবার জন্য অস্হির হয়ে যাই।
৩৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:০৪
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: ইচ্ছে আছে অনেক দেখি কতটুকু পূরণ হয়।
৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১৩
জুন বলেছেন: দোয়া করি যেন ইচ্ছে পূরণ হয়।
৩৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:০৭
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: অতঃপর?
৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:২০
জুন বলেছেন: অতঃপর পাত্রী দেখা এবং দুরন্ত শৈশব পরবর্তী পর্ব দেখার অপেক্ষায় থাকা স্বপ্নচারী।
অনেক দিন পর কেমন আছো ভালোতো?
৪০| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১৮
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: ইচ্ছেরা দিনে রাতে চাওয়ার নেশায় মাতে-
মন কি চায় বোঝা যায় না।
৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:২৫
জুন বলেছেন: মন কি চায় বোঝার জন্য সারাজীবন পরে আছে পাকা
এত অস্হির হওয়ার দরকার নেই।
কি বা বয়স তোমার ?
enjoy ur life.
৪১| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩৫
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ভালো না। সবচেয়ে খারাপ যেভাবে থাকা যায়, সেভাবে আছি।
৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৪৩
জুন বলেছেন: এ ভাবে বোলোনা স্বপ্নচারী,
বন্ধুরা ভালো না থাকলে আমারও ভালো থাকতে ভালোলাগেনা।
৪২| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩৭
পাহাড়ের কান্না বলেছেন:
৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৪৪
জুন বলেছেন:
৪৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:০২
সত্যবাদী মনোবট বলেছেন: আমার বাড়ী চাঁদপুর সেই সুবাধে লঞ্চ,ষ্টিমারে চড়ছি অনেক।
রকেটে দু'পাশের যে চাকা আছে তার পাশে একবার কৌতুহল বশত দাঁড়িয়ে ছিলাম কিছুক্ষণের মধ্যেই দেখলাম হাফ গোসল শেষ
ভালো থাকবেন
৩১ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:২৫
জুন বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন মনবট ।
৪৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:৫৯
মুহিব বলেছেন: আজ সকালেই এক কলিগ অফার করল মেঘনা-গোমতীতে নৌ বিহারের। আর তারপরই আপনার পোস্ট পড়লাম। মনে হচ্ছে এ কোন মিরাকল।
৩১ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:২৭
জুন বলেছেন: তাই নাকি হোয়াট আ কো ইনসিডেন্স মুহিব
৪৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৫৪
কাব্য বলেছেন: বর্ণনা সোন্দর হইছে, তয় ফডু থাকলে আরো ভালো হইতো
৩১ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৩২
জুন বলেছেন: ক্যা ফডু দিছিনা ইস্টিমারের
৪৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:২২
ত্রাতুল বলেছেন:
সকার রয় বলেছেন:
আমার আবার কপাল পোড়া, খালি ব্যস্ততা, তারউপর আবার জমিদার পুত্র না হইতে পারিয়া রাজ্যের টাকা পয়সার বহুবিদ সমুচা।
সাগরকন্যার দেশের মানুষ। নদী আপন। অনেক বেশি আপন।
০১ লা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৪১
জুন বলেছেন: আসলেই নদী ভালোলাগে তবে শান্তশিষ্ট
ঢেউ আলা নয় ত্রাতুল।
৪৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৫৯
দীপান্বিতা বলেছেন: খুব ভাল লাগল ....আমরা এখানে খুব স্টীমার চড়ি! গঙ্গা পেড়িয়ে বেলুড়-দক্ষিণেশ্বর যেতে হলেই স্টীমার ধরি! খুব মজা লাগে...নদী পথে জ্যামও হয় না
০২ রা আগস্ট, ২০১০ সকাল ৭:৩৮
জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন দীপান্বিতা নদী পথে জ্যাম নেই,ধুলো ময়লাও নেই।
ভালোলাগার জন্য ধন্যবাদ।
৪৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১২
আন্দালীব বলেছেন: নৌভ্রমণের অভিজ্ঞতা আসলেই অন্যরকম। বিশেষ করে শীতকালে ভালো লাগে খুব।
তবে আমিও সাঁতার জানিনা
০২ রা আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৭
জুন বলেছেন: ঠিক বলেছেন শীতকালেই ভালোলাগে কারন সাতার আমি জানিনা।
অটঃ আন্দালিব আপনি আমার বৃহন্নলা পর্ব পোস্টের মন্তব্যের জবাব দিলেন না !
পছন্দ হয়নি আপনার ??
৪৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:৫৩
চতুষ্কোণ বলেছেন: চমৎকার লেখা জুন। কেবিন ভাড়া করলেও লঞ্চ বা ষ্টিমারে ভালো লাগে ডেকে ঘুরে বেড়াতে। আর শীতের রাত হলে তো কথাই নেই। রেলিং এর পাশে (*********) আড্ডায় রাতটা চমৎকার কেটে যায়।
ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টের জন্য।
০২ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৪০
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চতুস্কোন ভালোলাগার জন্য
আমারও লন্চের বাইরে বসতেই ভালোলাগে কিন্ত প্রচন্ড শীত ছিল।
৫০| ০২ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:০৩
আন্দালীব বলেছেন: হাহা..
না জুন, পছন্দ/অপছন্দ যাই হোক না কেন আমি আসলে রিপ্লাই দিই। আপনার মন্তব্যটি পড়েছি আগেই, কিন্তু কী ভেবে আর রিপ্লাই দেয়া হয়ে ওঠেনি।
নিঃশর্ত করজোড়
০২ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:১৭
জুন বলেছেন: ছি..ছি.. কড়জোড় বলে আমাকে লজ্জা দিচ্ছেন কেন আন্দালীব !
হতে পারে ব্যাস্ততা।
৫১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫১
সোমহেপি বলেছেন: সম্রাটতো দেখি কোথায় উড়াল দিচ্ছে ।আমি ভাবছি আপনার এখানেই উড়ে আসব।আপনার ভ্রমণ গুলো আমার করে নেব।
০৯ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:২৯
জুন বলেছেন: তাই নাকি সম্রাট কোথায় উড়াল দিচ্ছে জানি না তো!
ভ্রমন আপনার করে নিবেন ভালো তো ?
৫২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০৯
জ্বীন বলেছেন: ভালো লাগলো ।
শুধু স্টিমারে উঠার জন্য একবার খুলনা যাব ভেবেছিলাম !!!
যাওয়া হয়ে উঠেনি !!
০৯ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৩১
জুন বলেছেন: গেলে তাড়াতাড়ি যান, যে কোনো সময় স্টীমার সার্ভিস বন্ধ হয়ে যেতে পারে। যা এক একটার জীর্ন দশা।
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৫৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১০
পুরাতন বলেছেন: জীবনেও চড়ি নাই ... ... দেখি সুযোগ পেলে চড়ব...
তবে তার আগে সাতার শিখতে হবে
০৯ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৩৪
জুন বলেছেন: সাতার শিখবেন ,সুযোগ পাবেন,
তারপর চড়বেন
ভালোই বল্লেই পুরাতন
ততদিনে স্টীমার থাকলে হয়
৫৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫২
সুবিদ্ বলেছেন: ও আল্লাহ!! ৪বছর কুয়েটে পড়লাম, অথচ খুলনা থেকে ঢাকা স্টিমারে আসা যায়, তাই তো জানলাম না
আমি অবশ্য ঘন্টা দেড়েকের স্টিমার জার্নি করেছি ফুলছড়ি টু বাহাদুরাবাদ এ্যান্ড ভাইস ভার্সা...
কিন্তু ২রাত ১দিন এর কাছে ও তো নস্যিও নয়
১৪ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:৩৮
জুন বলেছেন: আসলে কি সবাই খুব দ্রুত গন্তব্যে পৌছাতে চায় সুবিদ।
তাই অনেক সময় এ জিনিস গুলো খেয়াল থাকেনা।
সুযোগ পেলে ঘুরে এসো।
ভালোলাগবে
৫৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৪৮
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আমার জীবণের সেরা রাত ছিল ঢাকা-পিরোজপুর লন্চে ভ্রমণ। রাত তখন দেড়টা বাজে। কেবিন থেকে বের হয়ে বাইরে দাঁড়ালাম। চারদিকে থৈ থৈ জোৎস্না! জলের কোলে সেকি মায়া!! তাঁজা বাতাস আর সেই টইটুম্বুর জলের আলোতে কিযে মোহ ছিল...
কখনো স্টীমার চড়িনি।
১৪ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:০৭
জুন বলেছেন: খুব ভালোলাগলো আপনার লন্চে ভ্রমন। আমি অবশ্য অনেকবার লন্চ চড়েছি কিন্ত স্টীমারে এই একবারই।
৫৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৭
জিসান শা ইকরাম বলেছেন: ভাইয়া , আপনি এই নদীটার উপর দিয়ে গিয়েছেন।
যার নাম সুগন্ধা
আর এই নদীটার একদম পাশ দিয়ে গিয়েছেন
এটার নাম ধানশিড়ি
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩০
জুন বলেছেন: আপনার তথ্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ জিসান। সঠিক বলেছেন আপনি।
নদীর নামগুলো খুব সুন্দর।
৫৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৯
bijoy বলেছেন: আমি জীবনে একবার ভ্রমন করেছিলাম স্টিমার এ (পি, এস, মাহসুদ) মংলা টু চাঁদপুর। নদীর দু ধারের মনোরম দৃশ্য কী জে ভালো লেগেছিল সে দিন তা বলে বোজানো সম্ভব নয়।
ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটি ভ্রমন কাহিনী শেয়ার করার জন্য।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২০
জুন বলেছেন:
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আমার বেশ পুরোনো একটা পোস্ট পড়ার জন্য বিজয়।
৫৮| ১১ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: ২০১০ সালের লেখা!
আমিতো তখন ব্লগে নিয়মিত ছিলাম -কেন যে পড়া হয়নি
আপনার ভ্রমন কাহিনী সবসময়ই অন্যরকম। পড়তে পড়তে কখন শেষ হয়ে যায় বোঝা যায় না।
ভাগ্যিস জাহাজের সাথে সংঘর্ষ হয়নি নাহলে কি যে হোত ...
১৩ ই জুন, ২০২১ সকাল ১১:১৪
জুন বলেছেন: আগে পড়েন নি তাতে কি শেরজা তপন ! এখন তো পড়েছেন, আর পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। আমিও ভাবি সেই নিকষ কালো অন্ধকারে জাহাজের সাথে ধাক্কা লাগ্লে আমাদের নড়বড়ে পিএস মাসুদ টুকরো টুকরো হয়ে পরতো তারপর আর ভাবতে চাই না।
অনেক অনেক ভালো থাকুন
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩
আঁতেল বলেছেন: ভাই জুন এটা জুলাই মাস। তাই আপনে এক্সপায়ার হইয়া গেছেন।