নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উনবিংশ শতকের মার্কিন ক্ল্যাসিক্যাল সাহিত্যের একজন প্রথম কাতারের লেখক ছিলেন ও হেনরী, যার আসল নাম উইলিয়াম সিডনী পোর্টার। ব্যাংকে চাকরী করার সময় তহবিল তসরুপের মামলায় তিনি জেলে যান ।জেল থেকে ছাড়া পেয়ে তিনি তার অত্যাশ্চর্য এবং সেই সাথে অসাধারন গল্পগুলো লিখতে শুরু করেন ।দু বছরে তার গল্পের সংখ্যা দাড়ায় একশো পনেরোটিতে ।
লেখার প্রতিটি ছত্রে ছত্রে ও হেনরী সাধারন মানুষের চরিত্রগুলোকে অসম্ভব মুনশীয়ানার সাথে ফুটিয়ে তুলেছেন। কিন্ত গল্পের কোথাও তিনি কোন একটি মানুষকেও অমানুষ বানিয়ে ছাড়েন নি।
তার বিখ্যাত গল্প গিফট অফ ম্যাগি প্রায় সবার পরিচিত। কারণ এটা আমাদের পাঠ্য ছিল ।তেমনি তার আরেকটি গল্প যা আমার ভীষন প্রিয় আপনাদের সাথে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না।
কুবের ও ফুলশর
অবসরপ্রাপ্ত সাবান প্রস্ততকারকও রকওয়াল ইউরেকা সোপ কোম্পানীর মালিক বুড়ো এ্যন্টনী রকওয়াল তার ফিফথ এভিনিউর বাড়ীর লাইব্রেরী ঘরের জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে মৃদু হাসলেন। ডানদিকের প্রতিবেশী, অভিজাত ক্লাবম্যান জি ভ্যান সুইলাইট সাফোক-জোনস তাঁর অপেক্ষমান মোটর গাড়ীর দিকে যেতে যেতে সাবান প্রাসাদের সামনের দিকের ইটালীয়ান রেঁনেসা ধাঁচের ভাস্কর্যের দিকে তাকালেন। রোজকার মত আজও তার উদ্ধত নাকের ডগাটা কুঁচকে উঠলো।
' দাম্ভিক অকর্মন্য বুড়ো ! ' ভূতপুর্ব সাবানরাজ মন্তব্য করলেন।সামনের গ্রীস্মে আমি বাড়িটায় লাল, সাদা আর নীল রং লাগাবো, দেখি ওর কুঁচকানো নাক কপাল পর্যন্ত উঠে কিনা ।'
এ্যন্টনী রকওয়াল কোনদিন ঘন্টা বাজানোর ধার ধারতেন না। দরজায় গিয়ে সোজা তিনি চিৎকার করে উঠলেন,
' মাইক!' এ সে ডাক যা একদিন কানসাসের তৃনভুমিকে চিরে খান খান করে দিত।
' আমার ছেলেকে বলো ' আদেশপ্রার্থী ভৃত্যকে হুকুম দিলেন এ্যন্টনী, 'বাড়ী থেকে বেরোবার আগে সে যেন একবার এখানে আসে'।
যুবক রকওয়াল লাইব্রেরীতে ঢুকলে বৃদ্ধ তাঁর হাতের খবরের কাগজটি সরিয়ে তার দিকে তাকালেন। তার প্রশস্ত রক্তিম মুখে সদয় গাম্ভীর্য।
'রিচার্ড, তুমি কত দামের সাবান ব্যাবহার করো ?'
রিচার্ড চমকে উঠলো, ছমাস হলো কলেজ থেকে বাড়ী এসেছে।এখনো বাবাকে ঠিকমত চিনে উঠতে পারেনি। প্রতিমুহুর্তে প্রথম পার্টিতে যাওয়া মেয়েদের মত বাবার কাছ থেকে অপ্রত্যাশিত ব্যাবহারের আশা করে সে।
" ডজনে ছ ডলারের মত।"
'আর কাপড়-চোপড় বাবদ?' প্রশ্ন করে এ্যান্টনী।
"ষাট ডলারের কাছাকাছি", বলে রিচার্ড।
'তুমি খাটি ভদ্রলোক,' এ্যন্টনী মত প্রকাশ করলেন।শুনেছি আজকালকার ছেলেরা সাবানে ২০ ডলার র পোষাকে ১০০ ডলার খরচ করে। তাদের মত নষ্ট করার টাকা তোমারও আছি কিন্ত তুমি তা করোনা ।
আমি এখনো সেই পুরোনো ইউরেকাই ব্যাবহার করি।সেন্টিমেন্টের জন্য নয়, ওটাই খাঁটি বলে।
একটি সাবানের দাম যখনই ১০ সেন্টের বেশী হবে মনে রেখো টাকা দিয়ে তুমি শুধু বাজে গন্ধ আর লেবেলই কিনছো'।
'শোনো বর্তমান অবস্থা বিবেচনা করলে ৫০ সেন্ট খরচ খুবই শুভবুদ্ধির পরিচায়ক। সত্যি তুমি খাঁটি ভদ্রলোক।লোকে বলে তিন পুরুষের বুনিয়াদ না থাকলে ভদ্রলোক ওয়া যায়না। একদম বাজে কথা, টাকা থাকলে সাথে সাথেই মসৃন পথে ভদ্রলোকত্বের আবির্ভাব হয়।টাকাই তোমাকে ভদ্রলোক বানিয়েছে। শুধু কি তাই ? টাকা প্রায় আমাকেও ভদ্রলোক বানিয়ে ফেলেছে।
আমার বাড়ীর দুপাশে যে দুজন বুড়ো ভদ্রলোক আছেন তাদের মাঝখানের বাড়ীটা আমি কিনেছি বলে রাতে তাদের ঘুম হয়না।ঠিক তাদের মতই আমি উদ্ধত, বদমেজাজী আর বিরক্তিকর হয়ে উঠেছি।'
"কয়েকটা জিনিস টাকা থাকলেও করা যায় না, বা হয়না " বিষন্ন ভাবে বলে উঠলো রিচার্ড।
'ও কথা বোলো না ,' বুড়ো ক্ষুদ্ধ হলেন। 'সব সময়ই আমি টাকার উপর টাকা বাজী ধরি। ওয়াই পর্যন্ত পুরো বিশ্বকোষ আমি তন্ন তন্ন করে খুজে দেখেছি, কিন্ত এমন কিছু খুজে পাই নি যা টাকা দিয়ে কেনা যায় না। ভাবছি সামনের হপ্তায় পরিশিষ্টটা ধরবো । এমন একটা জিনিসের নাম করতো যা টাকা দিয়ে কেনা যায় না ?'
"যেমন ধরুন টাকা লোককে অভিজাত শ্রেনীতে ঢোকার প্রবেশ পত্র কিনে দিতে পারে না।"
'তাই নাকি?' অর্থের জোরালো সমর্থক এ্যন্টনী গর্জে উঠলেন, বলোতো তোমার উঁচুতলার সমাজ আজ কোথায় থাকতো যদি প্রথম আ্যস্টরের কাছে সমুদ্র পেরোবার জাহাজ ভাড়াটাও না থাকতো ?'
রিচার্ড দীর্ঘশ্বাস ফেললো।
'আর এ কথাটি আমি বলতে চাইছি ' শান্ত স্বরে বৃদ্ধ আবার বল্লেন। ' আর এ জন্যই তোমায় ডেকেছিলাম। নিশ্চয় তোমার কিছু হয়েছে। দু সপ্তাহ ধরে লক্ষ্য করছি, বলো কি হয়েছে? আসল সম্পত্তি বাদ দিলেও আমি ২৪ ঘন্টার মধ্যে আমি ১কোটি ১০ লাখ ডলার নগদ এনে দিতে পারি। আর লিভারের দোষ থাকলে বলো, দ্য র্যম্বলার সমুদ্র যাত্রার জন্য প্রস্তত।দুদিনেই সে তোমাকে বাহামা দ্বীপে পৌছে দেবে।'
" আপনার আন্দাজ খুব খারাপ হয়নি বাবা, কাছাকাছি গিয়েছেন"।
'ও, তা কি নাম মেয়েটার?' এ্যন্টনী জানতে চাইলেন।
রিচার্ড তার এই অমার্জিত বুড়ো বাবার মধ্যে যথেষ্ট সাথীত্ব আর সহানুভূতির পরিচয় পেয়ে ভাবলো ওনাকে বিশ্বাস করা যায়।
'তুমি তাকে বলো না কেন ?' প্রশ্ন করলেন এ্যন্টনী। ' তোমায় পেলে সে লাফিয়ে উঠবে, তোমার টাকা আছে, দিব্যি চেহারা, স্বভাবও মার্জিত, হাত দুটোও বেশ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন তাতে ইউরেকা সাবান লেগে নেই।কলেজেও পড়েছো, অবশ্য তা নিয়ে মাথা ঘামাবে না মেয়েটা।'
"কিন্ত আমি সে সুযোগই পাচ্ছি না ", রিচার্ড বল্লো।
'সুযোগ তৈরী করে নাও, তাকে নিয়ে বেড়াতে যাও পার্কে, ঘোড়ায় চড়ার ব্যবস্থা করো বা গীর্জা থেকে হেটে বাড়ী আসো , সুযোগ হুঁ !' এক নিশ্বাসে বলে উঠে বুড়ো এ্যন্টনী।
"আপনি সমাজের কলটাকে চেনেন না, বাবা । যে স্রোত কলটাকে চালায় মেয়েটা তারই অংশ। তার সময়ের ঘন্টা মিনিট আগে থেকেই হিসেব করা।মেয়েটাকে না পেলে আমার দুনিয়া আঁধার হয়ে যাবে।অথচ তাকে আমি সেটা লিখতেও পারি না, আমি পারবো ও না"।
'তুমি কি বলতে চাও আমার স্বর্বস্বের বিনিময়েও তাকে দু এক ঘন্টার জন্য কাছে পেতে পারো না ?'
"বড্ড বেশী দেরী হয়ে গেছে বাবা।পরশু দুপুরে সে দু বছরের জন্য ইউরোপ যাচ্ছে। বর্তমানে সে অনেক দুরে তার খালার বাসায় আছে। কাল সন্ধ্যায় সেন্ট্রাল গ্র্যান্ড স্টেশন থেকে তাকে নিয়ে গাড়ীতে করে ব্রডওয়ে হয়ে ওয়ালকস থিয়েটারে যাবার অনুমতি পেয়েছি। থিয়েটারের লবিতে তার মা ও অন্যান্য আত্বীয়স্বজনরা থাকবে। আপনি কি মনে করেন ঐ পরিবেশে ঐ সাত আট মিনিট সময়ে সে আমার কথা শুনবে ?
না বাবা এ জট খোলার সাধ্য আপনার টাকারও নেই।টাকা দিয়ে যদি সময় কেনা যেত তাহলে ধনীরা অনেকদিন বেশী বাঁচতো।"
'ঠিক আছে তুমি ক্লাবে যাও আর তোমার লিভারের অসুখ হয়নি শুনে অনেক খুশী হোলাম। মাঝে মাঝে মাজুমা দেবের মন্দিরে ধুপকাঠি জালাতে ভুলো না।তুমি বলতে চাও টাকা দিয়ে সময় কেনা যায় না?
অবশ্য নিদির্ষ্ট মূল্যের বিনিময়ে অনন্তকালকে বেঁধেছেঁধে তোমার বাসায় দিয়ে যাবে না। কিন্ত অনেক সময় দেখেছি সোনার খনির ভেতর দিয়ে চলার সময় "কালদেবের পা " বেশ জখম হয়, ফলে তিনিও আস্তে হাটতে বাধ্য হন।'
রাতে এ্যান্টনী যখন কাগজ পড়ছিলেন তখন তার বোন এ্যলেন এসে হাজির হলেন। যদিও লোলচর্মা বৃদ্ধা তবুও সে বেশ ভদ্র, সহানুভূতিশীল এবং উচ্ছাসপ্রবন।এসেই তিনি প্রেমিকাদের দুঃখের কাহিনী শুরু করলেন।
'সে আমাকে সবই বলেছে । আমার সব টাকা এ ব্যাপারে সে ইচ্ছেমত খরচ করতে পারে বলে জানিয়েছি। জানো সে কি বল্লো ! বল্লো টাকায় কিচ্ছু হবে না, আমি একা কেন দশ জন কোটিপতির টাকায়ও নাকি সামাজিক নিয়মের বিন্দুমাত্র ব্যাতিক্রম হবে না'।
"এ্যান্টনী তুমি যদি টাকার কথা এত বেশী না ভাবতে! সত্যিকারের ভালোবাসার কাছে টাকা কিছুই না। প্রেম শ্বাস্বত,সর্বশক্তিমান। ও যদি একটু আগেও মুখ খুলতো । এখন আর সময় নেই বলেই মনে হয়। তোমার সমস্ত বিষয় সম্পত্তিও তোমার একমাত্র সন্তানের জীবনে সুখ এনে দিতে পারবে না"।
পরদিন সন্ধ্যায় এ্যলেন পিসী পোকা খাওয়া এক বাক্স থেকে অদ্ভুত ডিজাইনের এক সোনার আংটি বের করে রিচার্ডকে দিলেন।
'আজ রাতে এটা পরো কেমন, তোমার মা আমার কাছে রাখতে দিয়েছিলেন, বলেছে এটা ভালোবাসায় সৌভাগ্য আনে। রিচার্ড যখন তার সত্যিকারের ভালোবাসা খুজে পাবে তখন তাকে দিও'।
তরুন রকওয়াল শ্রদ্ধার সাথে আংটিটি নিয়ে পরতে চাইলো। কিন্ত আংগুলে না লাগায় বুক পকেটে রাখলো।তারপর গাড়ী নিয়ে স্টেশনে সেই জনসমুদ্রের মধ্য থেকে ঠিক ৮.৩২ মিনিটে মিস ল্যান্ট্রিকে খুজে বের করলো।
"মা আর সবাইকে বসিয়ে রাখা ঠিক হবে না কি বলেন ?" মিস ল্যান্ট্রি বল্লো।
'যত তাড়াতাড়ি পারো ওয়ালকস থিয়েটারে চলো', ড্রাইভারকে হুকুম দিল রিচার্ড।
ফর্টিসেকেন্ড স্ট্রীট পার হয়ে তীরবেগে ব্রডওয়ের দিকে এগিয়ে চল্লো।থার্টিফোর্থ স্ট্রীটে এসে রিচার্ড গাড়ী থামাতে হুকুম দিয়ে দরজা খুলে ফেল্লো।
আমার মা এর দেয়া আংটিটি পরে গেছে। ওটা আমি হারাতে চাইনা, আমি দেখেছি কোথায় পরেছে।এক মিনিটে নিয়ে আসবো' কৈফিয়ত দিল রিচার্ড।
এক মিনিট না হতেই সে আংটি নিয়ে ফিরে আসলো কিন্ত তার মধ্যেই একটা গাড়ী ঠিক আড়াআড়ি ভাবে সামনে এসে দাড়িয়েছে। ড্রাইভার বাঁদিক দিয়ে বেরোতে চাইলো কিন্ত ভারী এক এক্সপ্রেস ওয়াগন তাকে বাধা দিল।ডানদিক দিয়ে চেষ্টা করলো কিন্ত সেখানে একটা ফার্নিচার ভ্যান, যার ওখানে ঐ সময় থাকার কথাই না ..পথ আটকালো।
ড্রাইভার পিছিয়ে যেতে চেষ্টা করলো সেটাও সম্ভব হলো না।অসংখ্য গাড়ী ঘোড়ার ভীরে সব পথ বন্ধ।
মাঝে মাঝে যে ধরণের যানজটে বড় বড় শহরে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয় ঠিক তেমনটি।
"গাড়ী চলছে না কেন ! আমাদের যে দেরী হয়ে যাবে" অধৈর্য্য ল্যান্ট্রি বলে উঠে।
রিচার্ড উঠে দাড়িয়ে চারিদিকে তাকিয়ে দেখলো তাদের চারিদিকে এত গাড়ীর ভীড় মনে হয় ২৬ ইন্চি কোমরে ২২ ইন্চি বেল্ট পরা হয়েছে। তবু এখনো চারিদিক দিক থেকে পুর্নবেগে আরো গাড়ী এগিয়ে আসছে।ফলে ভীড়ের চাপ আর ড্রাইভারদের গালাগাল গোলমাল আরো বাড়িয়ে তুলছে।
মনে হয় সমস্ত ম্যানহাটনের যানবাহন তাদের আশে পাশে জড়ো হয়েছে।
রাস্তার দুপাশে হাজার হাজার লোক দাড়িয়ে এ দৃশ্য দেখছে এবং সবচেয়ে বেশীদিন ধরে নিউইয়র্কে আছে যে সেও নাকি এমনটি কখোনো দেখেনি।
'আমি সত্যি দুঃখিত যদি আংটি টা না পড়তো তাহলে এতক্ষনে আমরা ...মনে হয় এক ঘন্টার আগে এটা ছাড়বে না আমারই দোষ,' বল্লো রিচার্ড।
" আংটিটা একটু দেখিতো , কিছুই যখন করা যাবে না তখন ভেবে আর কি হবে। তাছাড়া থিয়েটার আমার একঘেয়ে লাগে" মিস ল্যান্ট্রি বলে উঠে।
রাত ১১টায় এ্যান্টনী রকওয়ালের দরজায় কে যেন মৃদু টোকা দিল।
'ভেতরে এসো' লাল ড্রেসিং গাউন পরা এ্যান্টনী চেঁচিয়ে উঠলেন।জলদস্যুদের উপর একটা বই পড়ছিলেন তিনি। ভেতরে ঢুকলেন ধুসরকেশী দেবদূতী সদৃশ্য এ্যলেন পিসী।
"ওদের বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে মেয়েটা রিচার্ডকে বিয়ে করবে বলে কথা দিয়েছে," মৃদূস্বরে বল্লেন তিনি।
"থিয়েটারে যাবার পথ গাড়ীর জ্যামে এমন ভাবে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল যে তাদের গাড়ী সেটা ঠেলে আর বেরোতে পারে নি। বুঝলে আর কখনো টাকার ক্ষমতা নিয়ে আর বড়াই করো না। প্রকৃত প্রেমের ক্ষুদ্র প্রতীক সামান্য একটি আংটি রিচার্ডের জীবনে সুখ এনে দিয়েছে। সেটা মাটিতে পরে গিয়েছিল আর তা তুলে আনার আগেই রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। সেই অবরূদ্ধ গাড়ীতে সে তার প্রিয়াকে প্রেম নিবেদন করে আর জয়ও করে। প্রকৃত প্রেমের কাছে টাকা কিছুই নয়"।
'যাক ছেলেটা যা চেয়েছিল তা পেয়েছে এতেই আমি খুশী' বুড়ো বলে উঠে।আমি তাকে বলেছিলাম যত টাকা লাগে ...'
"কিন্ত তোমার টাকা কি ই বা করতে পারলো!" বল্লো এ্যলেন পিসী।
'এ্যলেন আমার জলদস্যু ভীষন বিপদে আছে, তার জাহাজ ফুটো হয়ে গেছে, টাকার দাম সে এত ভালো বোঝে যে তাকে ডুবিয়ে দেয়া ঠিক হবে না , একটু অপেক্ষা করো বোন এই অধ্যায়টা শেষ করে নেই' বলে উঠলো এ্যন্টনী।
গল্পটা এখানে শেষ করতে পারলে ভালো হতো , কিন্ত সত্যকে উদ্ধার করতে হলে কুয়োর নীচ পর্যন্ত যেতেই হবে।
পরদিন কেলী নামের একজন এ্যন্টনীর সাথে দেখা করতে আসলো।আসা মাত্রই লাইব্রেরীতে সাদর অভ্যর্থনা।
'এই যে সাবানের বিলটাতো ভালোই ছিল, তুমিতো ৫হাজার ডলার নগদই পেয়েছো, তাই না '? বলে চেক বইটার দিকে হাত বাড়ালেন।
"আরও ৩০০ ডলার নিজেই দিয়েছি", কেলী বল্লো।
হিসেবের চাইতে কিছু বেশী খরচ হয়েছে, এক্সপ্রেস ওয়াগন আর ট্যাক্সি প্রতিটির পিছনে ৫ ডলার কিন্ত ট্রাক আর ঘোড়ার গাড়ী বেশীরভাগই ১০ ডলার করে নিয়েছে। মোটর চালকরা চেয়েছিল ১০ ডলার আর কয়েকটা মাল বোঝাই গাড়ী ২০ ডলার করে নিয়েছে। সবচেয়ে মুশকিলে ফেলেছে পুলিশ, তাদের কে ১০০ ডলার আর বাকী সবাইকে ২০ আর২৫ ডলার করে।কিন্ত মিঃ রকওয়াল অভিনয়টা কি নিখুত হয়নি ??' মিঃ উইলিয়াম ব্র্যাড এই অরাজক অবস্থা দেখতে হাজির ছিলেন না । ঐ দৃশ্য দেখলে হিংসায় বুক ফেটে মরতো।সবাই ঠিক নির্দিষ্ট সময়ে কি করে যে হাজির হলো সেটাই আশ্চর্য। দু ঘন্টার কমে একটা সাপেরও সাধ্য ছিলনা গ্রিলির মুর্তিটা পর্যন্ত যায়"।
'তেরশ ডলার ---এই নাও কেলী ", চেকটা ছিড়তে ছিড়তে বল্লো এ্যন্টনী ।
:তোমার ১০০০ আর যে ৩০০ ডলার তুমি খরচ করেছো। তুমি নিশ্চয় টাকাকে ঘৃনা করো না, কি বলো?'
"আমি!' কেলী বলে উঠে 'যে দারিদ্র্য কথাটা আবিষ্কার করেছে তাকে পেলে ছিড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলতাম"।
কেলী দরজার কাছে গেলে এ্যান্টনী তাকে ডেকে বল্লো,
'আচ্ছা ঐ ভীড়ের মধ্যে তুমি কি তীর ধনুকধারী উলংগ এক মোটামত বাচ্চা ছেলেকে দেখেছিলে ?'
কেলী বিস্মিতভাবে বল্লো, " না তো ! আপনি যেমন বলছেন ওমন কেউ থাকলে আমি যাবার আগেই মনে হয় পুলিশ তাকে তাড়িয়ে দিয়েছে"।
'আমি আগেই ভেবেছিলাম কাজের সময় শয়তানটাকে পাওয়া যাবে না ' হেসে উঠলেন এ্যান্টনী রকওয়াল, আচ্ছা এবার তুমি যেতে পারো কেলী।বিদায়'।
***
এই গল্পটি অনুবাদ করেছেন জনাব আবুল খায়ের আহমেদ।
সংক্ষিপ্ত ও পরিমার্জিতঃ জুন
ছবিটি নেট থেকে নেয়া
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
জুন বলেছেন:
পুত্তুম কি পড়া শুরু করেছো !
তারপর কি শেষ? নাকি এখনো বাকি !
যাই হোক শেষ হলে জানাতে ভুলো না কিন্ত ?
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৪
আশকারি রহমান বলেছেন: দিত্তুম .... এবার আসলেই গল্প শুরু করা যায় !!
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৯
জুন বলেছেন:
তারপর কি হলো আশকারি
পড়ে কিছু বল্লে না যে
৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৬
লোনলিফাইটার বলেছেন: কেউ + দেয় নাই প্রথম টা আমি দিছি আপু
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১২
জুন বলেছেন:
৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৮
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: আপু আমি বেঁচে আছি। পুরোটা পড়া হয়নি অর্ধেকটা হয়েছে
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
জুন বলেছেন:
বেঁচে আছো বলো কি
কেন বিয়ে করোনি এখনো
পুরোটা পড়ে জানাবে ওয়েট করছি সেই পর্যন্ত
অনেকদিন পর তোমাকে দেখে অনেক ভালোলাগলো পাকা
৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৭
মোঃমোজাম হক বলেছেন: শীতের রাতে এতো বড় পোষ্ট লিখলেন কি করে?
সুন্দর গল্পের জন্য শীতের পিঠার দাওয়াত রইলো
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
জুন বলেছেন: দুদিন ধরে লিখেছি । এটা তো আর আমি অনুবাদ করিনি তবে কিছুটা এডিট করেছি মোজাম ভাই। কেমন লাগলো আমার প্রিয় গল্পটা ??
অনেক অনেক ধন্যবাদ পিঠার দাওয়াতের জন্য
কোথায় পিঠা ??
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: গিফট অফ ম্যাগি
আরে ইডা তো আমারও পাঠ্য বই ছিলো।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
জুন বলেছেন: হু ও হেনরীর সব গল্পই তো অসাধারণ। স্টার মুভিতে প্রায় একটা সিনেমা দেখায় 'কল অফ দ্য ওয়াইল্ড'.. ওটাও তো খুবই সুন্দর পাইলট।
অনেক ধন্যবাদ
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: পর পর দুবার পড়লাম গল্পটা। অনেক ভালো লাগল।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো বলে আমার ও অনেক ভালোলাগলো কুনো ।
গল্পটা সত্যি সুন্দর আর বাস্তবঘেষা ।
ধন্যবাদ
৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৭
জেমস বন্ড বলেছেন: ওয়াও
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০২
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ রাশি রাশি জেমস বন্ড
৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অনেক লম্বা তবু দেখলাম ভাল লাগল
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৩
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু, প্রতিকুলতায় ও যে বিরক্ত হয়ে যান নি
১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৭
নোমান নমি বলেছেন: গল্প পড়তে পড়তে কমেন্টস করতে ভুলে গেলাম
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
জুন বলেছেন:
আবার এসে করো
একাধিক কমেন্ট করাতো কোন দোষের না নোমান
১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮
নীলঞ্জন বলেছেন: অনেক ভালোলাগা রইল আপু। আশাকরি ভালো আছো।
+++++++++
শুভ কামনা।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৯
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর নীলন্জনকে দেখে ভালোলাগলো
অনেক ধন্যবাদ ভালোলাগার জন্য ।
শুভকামনা অনেক ।
১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
মাছিমারা কেরাণী বলেছেন: ভালো গল্প।+
ভালো থাকবেন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
জুন বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন সবসময় ।
মাছিমারা কেরানী
১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পটা একটা সাধারন প্রেম-মিলন (আংটির মুজেজায়) হতে পারত । কিন্তু হয়নি কারন এটার স্রষ্টা ও হেনরি । গল্পের শেষের ট্যুইস্ট এটাকে অসাধারন গল্পে পরিনত করেছে ।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু । দ্বাদশতম ভালো লাগা ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫০
জুন বলেছেন: ও হেনরীর গল্পের এখানেই মজা । প্রতিটি গল্পের শেষটা অভিনব ।
অনেক ধন্যবাদ মামুন সবসময় সাথে থাকার জন্য
১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪
শ।মসীর বলেছেন: ভাল লাগল বিদেশী গল্প...........
একটা বরফ পড়ার গল্প দেন এইবার
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ শামসীর। শীত কমুক তারপর বরফের গল্প
১৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
পাগলা দাশু০০৭ বলেছেন: ক্ল্যাসিক্যাল সাহিত্য আমার সবসময়ই প্রিয়, অসাধারন লিখতেন ও হেনরী।
খুবই ভাল লাগল গল্পটির সংক্ষিপ্ত ও পরিমার্জিতরূপ। অসংখ্য ধন্যবাদ
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
জুন বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ পাগলা দাশু আমাকে মনে রাখার জন্য
ও হেনরী আমারও প্রিয় লেখক সাথে জ্যাক লন্ডন।
১৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
নেক্সাস বলেছেন: বিদেশী গল্প পড়া হয়নি। উপস্থিতি জানান দিয়ে গেলাম। পেটের ধান্ধা কইরা শেষ করি তার পর কমেন্ট পাবেন এই কালের বতুতা।
শুভকামনা
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
জুন বলেছেন: অনেক বিদেশী গল্প আছে অপুর্ব সুন্দর। সময় পেলে পড়ে দেখবেন ঠকবেন না।
আর আমার পোষ্টে শুধু প্রেজেন্ট প্লিস বলে গেছেন শুধু মনে রাইখেন
নেক্সাসের জন্যও অনেক শুভকামনা
১৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১০
রূপা কর বলেছেন: আপু সত্যি সুন্দর একটা গল্প পড়লাম।এর আগে গিফট অভ ম্যাগি ছাড়া আর কোন গল্প পরাই হয় নাই। +++++++
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য
১৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: অনেক ভালোলাগা রইল জুনাপু। ছবিটা সেরাম হইছে। লেখায় প্লাস+++++
পনেরতম ভাললাগা।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ জনৈক গন্ডমূর্খ ভালোলাগা আর প্লাসের জন্য।
ছবিটার জন্য গুগুলকে ধন্যবাদ
১৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা আপুনি!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শায়মা
২০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
সানজিদা হোসেন বলেছেন: চরম !!!!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সানজিদা হোসেন
২১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: ভালো লাগলো জুন। তবে তুমি নিজে এটা অনুবাদ করলে এটাতে অনেক রস মেশাতে নিশ্চয়ই!
আমার ভাইয়ার অনুবাদও অসাধারন হয়। মনেই হয়না অনুবাদ পড়ছি। তোমায় লিঙ্ক দিবো।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুরন্জনা ভালোলাগার জন্য। কি জানি আমার হাতে পরলে দেখা গেল শিব গড়তে গিয়ে বানর গড়ে ফেলেছি। তাই আর সাহস করিনি।
তোমার ভাইয়ের লেখাটা পড়লাম । চরম মজার আর সেরকম সাসপেন্স। অনুবাদতো অসাধারণ।
শুভেচ্ছা শীতের....
২২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৭
বায়স বলেছেন: জুন খালামণি , ( গিফট আফ্ ম্যাজাই আমার মামুর পাঠ্য আছিল !!! ) পাইলট মামাকে যে গপ্পের কথা বললেন সেটা কি জ্যাক লণ্ডনের উপন্যাস থেকে করা হয় নি ?
গল্প ভাল লাগলো । পোস্টে প্লাস
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
জুন বলেছেন: আপনার মামা কেন এটাতো আপনার নানা ভাইয়ারো পাঠ্য হবার কথা।আপনি ঠিকই বলেছেন বায়স ভাগ্নে ঐ গল্পটা আমার আর এক প্রিয় লেখক জ্যাক লন্ডনের । তবে তার সি উলফ গল্পটিও আমার অনেক প্রিয়। আসলে ও হেনরী , জ্যাক লন্ডন আর মার্ক টোয়েন সমসাময়িক লেখক ছিলেন তাই বোধ হয় এই ভুলটুকু হলো আমার। ধরিয়ে দেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
২৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৬
আহমেদ জী এস বলেছেন:
জুন,
............ সত্যকে উদ্ধার করতে হলে কুয়োর নীচ পর্যন্ত যেতেই হবে। তল খুঁজে পা্ওয়াটাই আসল ।
তাই যেতেই হলো গল্পের শেষ অবধি । বেশ টুইষ্ট শেষটাতে । কিন্তু আসল সত্যটা খুঁজে পা্ওয়া গেল কি ?
সত্যের একটা ধারনা দিচ্ছি - কুবেররা যদি টংকা দিয়ে সব করতে পারতেন তবে ফুলশরকে ন্যাংটো থাকতে হতোনা । কাপড় কিনে দিতেন । ফুলশর কিন্তু ন্যাংটোই আছে আজ অবধি ......
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আহমেদ জীএস আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য। এই প্রচন্ড শৈত্যপ্রবাহে আপনি কিউপিডের কাপড় চোপড়ের অভাব নিয়ে চিন্তাগ্রস্থ হয়ে পরেছেন। ওনার প্রতি আপনার এই সহমর্মিতার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আপনি যথেষ্ট জ্ঞানী মানুষ। আমার ধারনা হিন্দু পৌরানিক কাহিনীর দেবদেবী ছাড়া আর কোন দেশ বিশেষ করে গ্রীক বা রোমান কোন দেব দেবীকে বস্ত্র পরিহিত অবস্থায় দেখেন নি বলেই মনে করি।সুতরাং টাকা থাকলেই কিউপিড কাপড় পড়াবে আপনার এই ধারণা ভুল
২৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
maya111 বলেছেন: গল্প টা অসাধারন । বিশ্ব সাহিত্য কেন্ডের কল্যানে তিন টা বই পুরস্কার পেয়েছি , ও হেনরির গল্প ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
জুন বলেছেন: পড়ে দেখবেন maya111 অনেক সুন্দর অসাধারণ গল্প। আমি যে কতবার পড়েছি হিসেব নেই ।
ওহ আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম
২৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
দারুন।
ও হেনরী কিনতে হবে
টাকা নাই
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
জুন বলেছেন: টাকা হলে অবশ্যই কিনে নিও আর না হলে লাইব্রেরীতেও পড়া যায়। জানো দূর্যয় আমার এই কম্পিউটার চালানো শেখা আর নেটের জগতে আসাই হয়েছে ইংরাজী গল্পের বই পড়ার জন্য।আমার ছেলে বা তোমার ভাইয়া ডাউনলোড করে দিত আর আমি পড়তাম। এর পর আমি আস্তে আস্তে আমি ল্যপটপ চালানো শিখি।
অনেক বই এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায় না। আমি লরা ইংগলসের ৮ পর্ব আর কনরাড রিকটারের ৩ পার্টের একটা সিরিজ কেনার জন্য পুরো নিউমার্কেট নীলক্ষেত আর বাংলাবাজারের নতুন পুরোনো বই এর দোকান চষে ফেলেছি। শেষে লরার বইগুলো আমেরিকা থেকে আনিয়েছি আর রিকটারের বইগুলো আমার এক আত্মীয়র কাছ থেকে নিয়ে প্রিন্ট করে বাঁধিয়ে নিয়েছি বই এর মত।
২৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৭
লিলি বিন্তে সো্লায়মান বলেছেন: কেমন আছেন??
অনেকদিন পর ব্লগে এসে ভাবলাম আপনার বাড়ি ঘুরে যাই.----
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ এসেছেন বলে লিলি
আমি ইদানীং এত ঝামেলায় আছি কোথাও যাওয়া হয়না আগের মত। ভালো আছেন আশাকরি ।
২৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: আমি ভেবেছিলাম আপনি অনুবাদ করেছেন! এই গল্পটা কখনো পড়া হয়নি। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ...
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯
জুন বলেছেন: না তপন আমি অনুবাদ করিনি । তবে কিছু এডিট করেছি ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য
তোমার আলকাশ ৫ দেখেছি, কিন্ত শীতের চোটে নিজের ঘরেই আসতে পারছি না :#>
২৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
নেক্সাস বলেছেন: হুম ও হেনরী মানে গতানুগতিক ধাঁচে শুরু করে অভিনব সমাপ্তি। গল্পটা অসাধারণ। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ও হ্যাঁ " গিফট অব দ্যা ম্যাগি না গিফট অব দ্যা ম্যাজাই এটা নিয়ে আমাদের কলেজ লাইফে বিতর্ক ছিল। টিচার পড়তেন ম্যাজাই।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
জুন বলেছেন: আসলেই হেনরী আর জ্যাক লন্ডন মার্ক টোয়েনের চেয়েও আমার প্রিয়।
আবার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
আমিও জানি ম্যাজাই কিন্ত বেশীরভাগই ম্যাগী বলে দেখে তাই লিখেছি। কোন বিতর্ক করতে চাইনি।যাক তুমি বলায় আমার সুবিধাই হলো, নিজের মতটা প্রকাশ করতে পারলাম
২৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
রেজোওয়ানা বলেছেন: অনুবাদ বেশ ভালই লাগলো পড়তে!
ইনি কে আপু, মানে অনুবাদক?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
জুন বলেছেন: অনুবাদক কে আমিও চিনি না রেজোওয়ানা ।আমার এক আত্মীয়র বাসায় বইটা পেয়েছিলাম অনেক আগের প্রকাশিত পুরোনো শতছিন্ন। পাতাগুলো হলদে হয়ে গেছে। সেই বইতে ও হেনরীর বেশ কতগুলো গল্প বিভিন্ন জন অনুবাদ করেছেন।
৩০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: কল অফ দ্য ওয়াইল্ড একটা প্রিয় উপন্যাস !
এই গল্পওঁ ভালো লেগেছে ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১১
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার ভালোলাগার জন্য।
তাড়াতাড়ি উত্তর দিতে গিয়ে আমার ভুল হয়েছিল লিখতে । আসলে কল অফ দ্যা ওয়াইল্ড জ্যাক লন্ডনের লেখা । তাছাড়া তার হোয়াইট ফ্যাং আর সী উলফ ও আমার অনেক প্রিয় গল্প
৩১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০০
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: আপু, ১৮ নম্বর ভাল লাগা।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ক্ষুধিত পাষাণ ভালোলাগার জন্য
৩২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
লাবনী আক্তার বলেছেন: ভালো লাগল।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লাবনী আক্তার
৩৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাল লাগ্ল
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা
৩৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: ওহ ! এইকারণেই আমি কনফিউশনে পড়ে গেছিলাম ! কুকুর বাকের কাহিনী ! অনেক আগে পড়েছি, আমার ওঁ মনে ছিলো না !
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫
জুন বলেছেন: জী আমিও কনফিউজড ছিলাম আর তাই ভুলটা হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, আবার এসেছেন বলে
৩৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
বলতেই হচ্ছে - " কেনো উল্টো বুঝলি রাম.... "
আমার মন্তব্যটি (২৩ নং মন্তব্য) ভালো করে পড়েছেন ????
আবারো দেখুন, লিখেছি - "....সত্যের একটা ধারনা দিচ্ছি - কুবেররা যদি টংকা দিয়ে সব করতে পারতেন তবে ফুলশরকে ন্যাংটো থাকতে হতোনা । কাপড় কিনে দিতেন । ফুলশর কিন্তু ন্যাংটোই আছে আজ অবধি ......" ।
এর অর্থ হলো, টাকা দিয়ে ভালোবাসা-বিশ্বাস কেনা যায়না । যদি কেনা যেতো তবে কুবেররা কিউপিডকে টাকা দিয়ে কিনে কাপড় পড়িয়ে ছাড়তেন । তা হয়নি কোনদিন, তাই কিউপিডকে ন্যাংটোই থাকতে হয় । এবং থাকবেও চীরটাকাল ।
অথচ আমার মন্তব্যের উত্তরে আপনি লিখেছেন - "সুতরাং টাকা থাকলেই কিউপিড কাপড় পড়াবে আপনার এই ধারণা ভুল"
আরে ..... আমি তো আপনার এই কথাটিই বলেছি । কিউপিডকে টাকায় কেনা যায়না । কিউপিডকে কাপড় পরানো যায় এমোন কথা তো আমি লিখিনি ।
ভুলটা আমার নয় , আপনার বোঝার ভুল ।
"এই প্রচন্ড শৈত্যপ্রবাহে আপনি কিউপিডের কাপড় চোপড়ের অভাব নিয়ে চিন্তাগ্রস্থ হয়ে পরেছেন।" আপনার এই লাইনটির সূত্র ধরে শেষমেষ বলতেই হচ্ছে - আমি কিউপিডের কাপড় নিয়ে চিন্তিত নই মোটেও । চিন্তা হচ্ছে, এই দারুন শীতে আপনার মগজটি জমে গেলো ।?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
জুন বলেছেন: কি জানি আহমেদ জীএস আমি হয়তো আমার অগোচোরেই অর্থের জোরালো সমর্থক এ্যন্টনীর পক্ষাবলম্বন করেছি। ঠিকই বলেছেন টাকা দিয়েও সব কিছু কেনা সম্ভব নয়। তবে আমি দেখেছি যে পৃথিবীর মধ্যে সমস্ত সম্পর্কের মধ্যে নিঃস্বার্থ হওয়ার কথা যে পিতা মাতার। তারাও অনেকে একাধিক সন্তানের মধ্যে যে ধনী তার পক্ষাবলম্বন করে থাকে।
আর শেষ লাইনটা যে বলেছেন তাতে একটু ভুল আছে।
সুকুমার রায়ের ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয়
ঢেড় দেখেছি পরখ করে
কোথাও আমার মগজ নেই
যা নেই তা আর শীতে জমবে কি করে ভাই বলুনতো !!
৩৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৪
ভিয়েনাস বলেছেন: গল্পের শেষে কিন্তু টুইস্ট রয়েই গেল। অনেক দিন হলো বিদেশী গল্পের অনুবাদ পড়া হয়নি। শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভিয়েনাস সময় করে পড়েছেন বলে
৩৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৩
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সুন্দর -ভাল লাগছে পড়ে
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মাসুম১৪ সবসময় সাথে আছেন বলে
৩৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
কিছুই ভুল বলিনি ।
আপনার ধীমান মগজটি জমে গেল বলে অবাক হয়েছি মাত্র ।
অভিমান করে হয়তো তাই কবিতার লাইনে লিখেছেন " কোথাও আমার মগজ নেই" !
আপনি তো মগজহীন নন । বরং আপনার মগজটি " তুলনাহীন " । আপনার স্মৃতি শক্তি তুলনাহীন প্রখর । তার প্রমান ব্লগে পেয়েছি । আপনি যতোগুলি বই পড়েছেন ততোগুলি ভাত আমি এ্যাদ্দিনে খেয়েছি কিনা সন্দেহ আছে ।
আমার তো -
" দেখা হয়নি চক্ষু মেলিয়া
ঘরের বাইরে দুই পা ফেলিয়া ..."
অবস্থা ।
এটা কাটিয়ে উঠতে তাই আবার তৃতীয়বার পা ফেললাম আপনার ঘরে ।
যতো দেশ আপনি ঘুরেছেন ততো দেশ ঘুরতে আমার আরো দশ জন্ম লেগে যাবে । ব্লগে তো আপনি ভ্রমন জনিত লেখায় " মুকুটহীন সম্রাজ্ঞী" ( মগজহীন নন) । অতুলনীয়া " ইবনে বতুতা " ।
আশা করি আমাকে ভুল বোঝাটি শুধরে নেবেন ।
শীতের সকালের উষ্ণ শুভেচ্ছা ।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
জুন বলেছেন: তৃতীয়বার পদধুলি দেয়ায় আমাকে চিরকৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করলেন আহমেদ জীএস
আপনি আবার ও একটু ভুল করলেন ।আমার ধারণা মগজ আলা ব্যাক্তিরাই সারাদিন ঘরে বসে গবেষনা করে । যেমন আইনেস্টাইন, নিউটন মাদাম কুরী প্রভৃতি বিজ্ঞ ব্যাক্তিরা । এদের কোনদিন শুনছেন ফ্যা ফ্যা করে দেশ বিদেশ ঘুরে বেড়াচ্ছে !!
ঘুরে বেড়া্য তারাই, যাদের কোন কাম কাজ নাই
মগজের ব্যাবহার নাই শুনবেন তারাই পর্যটক ....
আর মুকুটহীন হয়েই থাকতে চাই। কোন পত্রিকায় পড়েছিলাম কুইন এলিজাবেথ বলেছে মুকুট নাকি ভীষন ভারী। রানী হওয়ার পর সে ঘরে পরে পরে প্র্যকটিস করতো
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে বারংবার বিরক্ত করার জন্য অর্থাৎ আমার ব্লগে আনার জন্য
৩৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
শামীম আরা সনি বলেছেন: ভালো লাগা
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৯
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সনি
৪০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: গল্পে অনেক অনেক ভাললাগা রইল
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ লাইলী আরজুমান খানম
৪১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
সায়েম মুন বলেছেন: গল্পটা আগে পড়া হয়নি। আপনার কল্যাণে পড়া হলো। অনেক ভাল লাগলো আপু। শুভকামনা।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১
জুন বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক খুশী হোলাম মুন
এ সমস্ত ক্ল্যাসিক্যাল সাহিত্যগুলো কেন যে আগের মত অনুবাদ আর সহজলভ্য হয় না বুঝি না ।
শুভেচ্ছা সন্ধ্যার ...
৪২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: দুই দিনে পড়লাম, ভাল লাগলো।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভালোলাগলো বলে এসএম ফারুক৮৮
৪৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
নষ্টালজিয়া বলেছেন: ২২ তম ভাল লাগা।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নষ্টালজিয়া
৪৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আপু রাইটার্স ব্লকের মত রিডার্স ব্লক বলেও কি কোন কিছুর অস্তিত্ব আছে ?? বেশ কয়েকবার আপনার ব্লগে এসেছি ও হেনরির এই গল্পটার অনুবাদ পড়ার জন্য কিন্তু কোনবারই শুরু করতে পারিনি। আজ শেষ করে মনে হচ্ছে বিশাল একটা কাজ শেষ করলাম।
আর গল্পের কথা কি বলব ও হেনরি মানেই তো অনবদ্য। অনুবাদটাও চমৎকার। এত্ত সুন্দর গল্পটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকবেন।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
জুন বলেছেন: আমার ও তাই মনে হয় এমন একটা কিছুর অস্তিত্ব বোধহয় আছে মহামহোপাধ্যায় তবে বেশীরভাগ সময় নেট স্লো এর কারনে নিজের পোষ্টে মন্তব্যের উত্তর বা অন্যের পোষ্ট পড়া বা কিছু বলা হয়ে উঠে না।
যাক তারপর আপনার সমস্যা কাটিয়ে উঠে মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৪৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: আপু ভাল লেগেছে ... প্রথম প্রথম বুঝতে একটু কষ্ট হচ্ছিল ......+
ধন্যবাদ ....ভাল থাকবেন......
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছো স্পাইসি গল্পের টুইষ্টটা ধরতে একটু সময় লাগে । বাবা যে টাকা দিয়েই সব কিছু ঘটিয়েছিল শেষ পর্যন্ত না পড়লে বোঝা কষ্টকর।
যাহোক তবুও আমার প্রিয় এই গল্পটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ
৪৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৩
বোকামানুষ বলেছেন: ভাল লাগলো
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
৪৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৪
রাকু হাসান বলেছেন: পড়ছি প্রথম পোস্টের স্মৃতিতে থাকা আর কি । তবে গল্পের টুইস্টা বোধহয় মিস করে ফেলছি । গল্পের প্লট সার্বজনীনতা পেয়েছে বলে হয় । টাকা দিয়ে সব কিছু হয় না ,যতই টাকা করা হোক । তবে আমাদের দেশেও গল্পের মত ভদ্রতা টাকা দিয়েই অনেক সময় যাচাই হয় ,গল্পের সাথে মিল আছে । শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জুন আপু
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭
জুন বলেছেন: রাকু হাসান বহু দিন আগে আমার একটি প্রিয় গল্প শেয়ার করেছিলাম সামুর পাঠকদের সাথে। এতদিন পর তার খোজ কি করে পেলেন বলেন তো ! সাথে সুন্দর একটি মন্তব্যও করেছেন ! ও হেনরীর প্রতিটি ছোট গল্পই অসাধারন , সাথে টুইষ্টগুলোও সুনিপুন ভাবে লিপিবদ্ধ করতেন ও হেনরী । তার দ্য গ্রীন ডোর গল্পটি পড়ে দেখবেন । অবশ্যই চমকৃত হবেন কথা দিচ্ছি ।
অনেক ভালো থাকুন । শুভেচ্ছা সব সময়ের জন্য।
৪৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৯
রাকু হাসান বলেছেন: তার দ্য গ্রীন ডোর গল্পটি পড়ে দেখবেন । অবশ্যই চমকৃত হবেন কথা দিচ্ছি । --- জ্বি পড়েছি
চমকৃত হয়েছি । অনেক ভালো একটি গল্প ।Rudolf কে ভালো লাগছে । মেয়েটার জন্য মায়া হচ্ছে । লেখক প্রথম থেকে একটা রহস্য দিয়েছেন গল্পে সেটা সারা গল্পে বিরাজমান ছিলো । একটা প্রশ্নবোধক ভাবনা ছিলো মাথায় শেষে গ্রীন ডোরে গিয়ে প্রশ্নের উত্তর পেয়েছি । একটা সময় ভাবলাম ভৌতিক কিছু হবে । ঠিকই আমাদের শহরেও হাজারো গল্প লুকিয়ে আছে । আমরা জানি না ।মেয়েটির জন্য খারাপ লাগছিলো আমার । ছেলেটি পরে আবার চলে আসায় খারাপ লাগছে । থাকতো তার পাশে । করুণ একটি জীবনের খন্ডাংশ লেখক শক্ত হাতে ফুটিয়ে তুলেছেন । বাহবা দিতে হয় । িএমন বা যে কোনো ভালো বইয়ের কথা বললে খুশি হবো আমি । কত বই পড়া বাকি ,ভালো ভালো বই পড়ার জন্যই বলা । এই লেখকের কোনো গল্প এই প্রথম পড়লাম । এই গল্প গ্রন্থ েএর নাম কি ? দারুণ লাগলো । কৃতজ আপনার কাছে ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪
জুন বলেছেন: আমার ভালোলাগার গল্পটি পড়েছেন এবং ভালোলেগেছে জেনে অনেক খুশী হোলাম রাকু হাসান । ভালো থাকুন সব সময় । মোবাইল থেকে লিখছি তাই বেশী কিছু বলতে পারলাম না ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০০
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
পুত্তুম!
এবার গল্প শুরু করা যাক!