নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অপরূপ এপ্লিক কাজ
এই বিশ্বের কোন এক দেশের একটি গ্রামের নারী পুরুষ নির্বিশেষে প্রায় সকল বাসিন্দা শুধুমাত্র সুচী কর্মেই নিয়োজিত এমনও কি হয় কখনো ! বিষয়টি খুবই অবাক করার মত। কিন্ত এমনটি হয়ে আসছে অনেক অনেক বছর ধরে। আর তা হচ্ছে পিপলী গ্রামে, ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যের রাজধানী ভুবনেশ্বর থেকে অল্প দূরে যার অবস্থান।এ ব্যাপারে যারা খোঁজ খবর রাখেন তারা সহজেই চিনবেন পিপলী নামের গ্রামটিকে।
উড়িষ্যা রাজ্যের পাশেই রয়েছে আমাদের চির চেনা সমুদ্র বংগোপসাগর। এর তীরেই হিন্দু সম্প্রদায়ের পুন্যতীর্থ শহর পুরী।১১শ শতাব্দীতে সেখানে প্রতিষ্ঠিত হয় হিন্দু ধর্মের অন্যতম দেবতা শ্রী জগন্নাথের মন্দির।সংস্কৃত শব্দ জগতের নাথ থেকেই জগন্নাথ শব্দটির উৎপত্তি বলে ধারণা করা হয়ে থাকে।অবশ্য এ ব্যাপারে আরো অনেক মতবাদ রয়েছে ।
পিপলীর এপ্লিকের দোকান
এই মন্দিরের দেবতাদের দর্শনের মাধ্যমে পুন্যের আশায় সারা বছর জুড়েই পুরীতে থাকে হাজারো ভক্তের ভীড়।কিন্ত তাদের সবচেয়ে বড় উৎসব হচ্ছে বাৎসরিক রথযাত্রা যা প্রতি বছর আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বীতিয়ায় অনুষ্ঠিত হয়।সে সময় সারা দেশ থেকে আসা পূন্যার্থীদের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠে পুরী নগরী।এই উৎসবে যোগ দেয়ার জন্য পুন্যার্থীদের তখনই আগাম হোটেল বুকিং দিতে দেখলাম।
আমাদের ঢাকার অদুরে ধামরাইতেও ছোট আকারে এই রথযাত্রার উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
রং ঝলমল বাতির শেড পুরীর এক দোকানে
এই রথযাত্রারই এক প্রধান উপকরণ হলো পিপলীর সুচী শিল্পীদের তৈরী এপ্লিকের বিভিন্ন উপাদান।এপ্লিক হলো এক ধরনের সুচীকর্ম যা একটি কাপড়ের উপর অন্য রংয়ের কাপড় টুকরো করে কেটে কেটে জুড়ে তালির মত করে লাগিয়ে বিভিন্ন ডিজাইন তৈরী করা।
পিপলীতে শিল্পীদের তৈরী এপ্লিকের ময়ুর
পৃথিবীর অনেক দেশেই এপ্লিক সুপরিচিত, কিন্ত এপ্লিকের জন্য জগৎবিখ্যাত পিপলীর শিল্পীরা এ ছাড়া অন্য কোন সুচীকর্ম করে কিনা আমার জানা নেই। অর্থাৎ এত এপ্লিক শিল্পী পৃথিবীর আর কোথাও একসাথে, একই জায়গায় বসবাস করে না বলেই সবার ধারণা ।
১০৫৪ সনে উড়িষ্যার রাজা ছিলেন বিরাকশোর। তিনি এই সুচীশিল্পীদের অসাধারণ সুচীকর্মে মুগ্ধ হয়ে সেখানকার মন্দিরের দেবদেবীদের বসন ভুষনসহ বিভিন্ন সাজসজ্জার উপকরণ তৈরী ও সরবরাহের জন্য তাদের স্থায়ীভাবে নিযুক্ত করলেন। আর তাদের বসবাসের জন্য পুরীর অদুরে গড়ে তোলেন পিপলী গ্রামটি ।
ভক্তদের নিয়মিত দেয়া মন্দিরের ভোগ বা খাবার থেকে তাদের সবার প্রতিদিনের খাবার সরবরাহ করা হতো।স্বয়ং রাজা ছাড়াও সেখানকার অন্যান্য মহান ধনাঢ্য ব্যাক্তিদের পৃষ্ঠপোষকতা ও আনুকুল্যে তখন থেকে পিপলীর জনগন এই কাজের সাথে যুক্ত। স্থানীয় ভাষায় তাদেরকে বলা হয় দর্জী।এই দর্জী শব্দটি আমাদের দেশে কাপড় সেলাই কারীদের ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
রোদের তেজে ঝিমানো দুপুরে পিপলীর পথে
পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের তিনজন দেবতা পুজিত হয়ে থাকেন।এদের মধ্যে সর্ব প্রধান হচ্ছেন জগন্নাথ যার নামেই মন্দিরটি। বাকী দুজনের একজন ভাই বলভদ্র ও বোন সুভদ্রা। রথযাত্রার সময় এই তিন দেবতা রথে চড়ে জগন্নাথ মন্দির থেকে ২ কিমি দুরত্বে খালার বাড়ী অর্থাৎ গুন্ডিচির মন্দিরে বেড়াতে যান। খালার বাড়ী নয় দিন থেকে আবার রথে চড়ে তারা নিজ গৃহে অর্থাৎ জগন্নাথ মন্দিরে প্রত্যাবর্তন করেন।
পুরীর গ্র্যান্ড রোডে বিখ্যাত রথযাত্রা
আষাঢ় মাসের দ্বীতিয় শুক্লায় খালার বাড়ীতে ভাগ্নে ভাগ্নী তিন দেব দেবী বেড়াতে যাবেন। আর তাদের যাওয়া আসার জন্য নির্মিত হয় মন্দিরের আদলে তিনটি রথ। সাজানো হয় তাদের নানা রকম সাজ সজ্জায়। আর তার প্রধান উপকরন হলো পিপলীর এই সব সুচীশিল্পীদের তৈরী এপ্লিকের নানা ডিজাইনের বিভিন্ন সম্ভার। যেমন চাদোয়া, ব্যানার, ছোট ছোট ছাতা, পাখা এসব। উল্লেখযোগ্য মোটিফের মধ্যে রয়েছে রাহু, চন্দ্র ছাড়াও ফুল, পাখী, লতা, পাতা, আর জ্যামিতিক নকশা ।
জগন্নাথ মন্দিরের সামনে তিন দেবতার জন্য নির্ধারিত তিন রংয়ের রথ, মাসীর বাড়ী যাবার জন্য তৈরী
তিন দেবতার জন্য তিন জোড়া রংয়ের মিশ্রন নির্ধারন করা । যেমন দেবতা বলভদ্রের জন্য বরাদ্দ টকটকে সবুজ আর লাল। বোন সুভদ্রার জন্য টকটকে লাল আর কালো আর বাবা জগন্নাথের হলো টকটকে লাল আর হলুদের কারুকাজ।মন্দিরের সামনে বিশাল গ্র্যান্ড রোড দিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ রং বেরংএর এপ্লিকের সরন্জাম দিয়ে সাজানো রথগুলোকে টেনে নিয়ে যায় ২ কিলোমিটার দুরত্বে গুন্ডিচির মন্দিরে।
রাস্তার পাশে দোকানে রং বেরংয়ের বাতির শেড
স্বাধীনতার পর বিভিন্ন দেশ থেকে আসা পর্যটকদের আগ্রহ আর চাহিদা দেখে পিপলীবাসীরা মন্দিরের উপকরণ ছাড়াও এপ্লিকের অন্যান্য জিনিস বানাতে শুরু করলো। যেমন বিছানার চাদর, কুশন কভার, ব্যাগ, ওয়াল হ্যাংগিং লাইটের শেড সহ এমন ঘর সাজানোর অনেক কিছু।এতে রয়েছে দেব দেবীর মুর্তি ছাড়াও কাচ বসানো বা কাচ ছাড়া ফুল, পাখী, আর জ্যামিতিক নকশার কারুকাজ, এছাড়াও রয়েছে তাদের বিখ্যাত ট্রাইবাল আর্টের এপ্লিক।
ট্রাইবাল আর্ট
এর আগেরবার যখন আমি পুরী গিয়েছিলাম তখন পিপলী যাবার সুযোগ হয়নি। কারন ট্যুর কোম্পানীর প্রোগ্রামে তা অন্তর্ভুক্ত ছিলনা। কিন্ত এবার পুরী থেকে ভুবনেশ্বর যাওয়া আসার জন্য ট্যুর কোম্পানীর প্রাইভেট কার ভাড়া করলাম।এর সুবিধা অসুবিধা দুটোই আছে।
আমরা পর্যটন স্পটগুলো যেমনঃ চন্দ্রভাগা সমুদ্র তীর, কোনার্কের মন্দির, ধৌলি স্তুপা, উদয়গিরি খন্ডগিরি সহ আরো অনেক কিছু দেখার জিনিস নিজেদের মত করে সময় নিয়ে দেখলাম। আবার ড্রাইভারের নিরুৎসাহে আবার অনেক জায়গায় যাওয়া হলো না। তবে সুযোগ থাকায় আগেরবারের না দেখা পিপলী গ্রামটি দেখার আমার সৌভাগ্য হলো।
চৈত্র মাস গরম পড়েছে প্রচুর। আমরা যখন গেলাম তখন প্রায় অপরান্হ। রাস্তার দুপাশে দোকানের সারি।ক্লান্ত দোকানীরা বসে আছে চেয়ারে হেলান দিয়ে ঢুলু ঢুলু চোখে। সিজন শেষ, খদ্দের তেমন নেই বল্লেই চলে।দোকানগুলোর সাথেই কারখানা এবং বেচাকেনা চলছে টুকটাক।
নৃত্যরতা আদিবাসী রমনী
দোকান আর কারখানায় ঘুরে ঘুরে আমিও কিনে আনি আমার মনের মত দুয়েকটি জিনিস যা আমার অনেক দিনের শখ ছিল। এর মধ্যে রয়েছে এপ্লিকের ওয়াল হ্যাংগিং,ফ্রেমে বাধানো তালপাতার উপর আঁকা ট্রাইবাল আর্ট, আর ফ্রেমে বাধানো ধাতুর তৈরী ডোকরা ডিজাইনের ট্রাইবাল মুর্তির সারি।
আমার কেনা ট্রাইবাল রমনী ওয়াল হ্যাংগিং
আমার জন্য কেনা তালপাতার উপর আঁকা ট্রাইবাল আর্ট
পুরীতে ফেরার সময় গাড়িতে বসে বসে ভাবলাম পিপলীর এই আলো ঝলমল সৌখিন সব সুই সুতায় বোনা এক একটি জিনিস। এসব কিছুর আড়ালে হয়তো লুকিয়ে আছে কত বন্চনা, কত শোষনের কাহিনী।কত আংগুলে সুইয়ের খোচায় খোচায় রক্তে ভিজে তৈরী হয়েছে ঘর সাজানোর এসব নিখুত মনকাড়া এক একটি উপকরণ।একটা কথা আছে না আলোর নীচেই সবচেয়ে বেশী অন্ধকার তাই মনে হলো আমার।
ধন্যবাদ সবাইকে সাথে ছিলেন বলে।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
জুন বলেছেন:
সত্যি দেখার মত ওদের কারুকাজ শায়মা, তুমি গেলে ঠিক হতো ।
আমিতো ভালোমত ছবি দিতেই পারলাম না
শুভকামনা অনেক অনেক সুন্দর আর প্রথম মন্তব্যের জন্য
২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
নেক্সাস বলেছেন: আপনি এত ঘুরাঘুরি করেন। আপনার পাখির মত মন...
লিখায় প্লাস
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
জুন বলেছেন: কি করবো ঘুরতে ভালোলাগে যে নেক্সাস :#>
পাখির মত ডানা বলো :!>
অসংখ্য ধন্যবাদ
৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: এই পোস্টটা দেখার জন্যে পিসি থেকে লগিন হলাম! খুব সুন্দর! এবং প্লাস!
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
জুন বলেছেন: অনেক খুশী হোলাম শুনে আপনার মন্তব্যে আজ আমি কোথাও যাবো না অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ।
৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
রথ যাত্রা নিয়ে বিস্তারিত জানার আগ্রহ অনেক।
পোস্টে প্লাস।।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৮
জুন বলেছেন: রথযাত্রা নিয়ে বিস্তারিত লিখিনি দুর্জয়। আমার লেখার বিষয়বস্ত পিপলী এপলিক ওয়ার্ক। ওটা লিখতে গিয়ে যতটুকু এসেছে আর কি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ
৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
সাদা রং- বলেছেন: দারুন।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫০
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সাদা রং -
স্বাগতম আমার ব্লগে
৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: বাহ খুব সুন্দর তো !
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫২
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাইলট
৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: চমৎকার সব কাজ। অনেক ভালো লাগল আপু।
+
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
জুন বলেছেন: ভালোলাগেছিল বলেই তো আবার গেলাম। আগেরবার কেনার সুযোগ পাইনি
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যে কুনো
৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: লেখা এবং ছবি দুটাতেই প্লাস। এক কথায় চমত্কার লেগেছে
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
জুন বলেছেন: আমিও এক কথায় অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা জানাই জনৈক গন্ডমূর্খ :!>
৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪
মুনসী১৬১২ বলেছেন: চমৎকার
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৫
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মুনসী ১৬১২ চমৎকার লাগলো বলে
১০| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: বাহ, খুব সুন্দর!
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ রেজোওয়ানা
১১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অসাধারন জুন আপু! আপনার ব্লগে এলে মনে হয়, আমিও সাথে সাথে ঘুরছি।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কাল্পনিক ভালোবাসা। আগে অনেকে আমার সাথে ঘুরে বেড়াতো এখন তারা আর ব্লগে নেই
তবে আপনার আছেন আমার আর চিন্তা কি
১২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
বাহ, অনেক ভাল্লাগসে ||
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
জুন বলেছেন: আপনার মতামত দেখে আমারো অনেক ভালোলেগেছে
ইমরাজ কবির মুন
সাথে আছেন বলে অনেক ধন্যবাদ।
১৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
শ।মসীর বলেছেন: ওয়াও........।
ফ্লীম সিটির গল্প কই।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
জুন বলেছেন: কোনটা ঐ রামোজী ফ্লিম সিটি :!>
দেবো দেবো একটু সময় লাগবে শামসীর
১৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৪
বোকামন বলেছেন: বর্ণিল ভালোলাগা ....
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ বোকামন ভালোলগার জন্য।
কারেন্টের সমস্যার জন্য মন্তব্যের রিপ্লাই দিতে দেরী হয়ে যাচ্ছে।
আন্তরিক দুঃখিত আমি ।
১৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
সায়েম মুন বলেছেন: পিপলীর এপ্লিকের কাহিনী শুনলাম। সুন্দর করে লিখেছেন। খুব ভাল লাগলো। মনে হচ্ছে নিজেই ঘুরে আসলাম।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
জুন বলেছেন: তাই মুন শুনে অনেক ভালোলাগলো
তুমিও তো আমার মতই এক পর্যটক মনের । তবে ইদানীং তোমার অসাধারণ সুন্দর কবিতার সান্নিধ্য লাভ করছি
শুভেচ্ছা একরাশ
১৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০১
আমিভূত বলেছেন: মনেই হচ্ছে না আপ্লিক ,মনে হচ্ছে এমব্রয়ডারি অথবা রঙের কাজ !
ভালো লাগলো ,নতুন কিছু জানলাম
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২০
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভালোলাগার জন্য
সবগুলোই এপ্লিক কোন রংয়ের ব্যবহার নেই এতে আমিভূত।
১৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৮
একজন আরমান বলেছেন:
দারুন তথ্য।
পিপলি লাইভ নামে একটা মুভি আছে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ মন্তব্যে একজন আরমান।
ম্যুভিটা আমি দেখিনি বটে,
তবে পিপলী গ্রাম আর তাদের কারিগরদের আমি লাইভ দেখে এসেছি
১৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৯
অনীনদিতা বলেছেন: বাহ্।কি সুন্দর
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
জুন বলেছেন: সত্যি সুন্দর অনীনদিতা
অনেক শুভকামনায় ....
১৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪২
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
উফ! কী কালারফুল! কালার ফুল সবকিছু দেখতেই ভালো লাগে।
নাইস পোষ্ট আপু, চমৎকার একটা ট্যুর হয়ে গেলো আপনার লেখা পড়ে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫০
জুন বলেছেন: তাই নাকি আলাউদ্দিন সরকার বিনা খাটুনীতেই ট্যুর
আর আমরা কত কষ্ট করলাম
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য
২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৮
শান্তা273 বলেছেন: বাহ! খুব সুন্দর!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫১
জুন বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানবেন শান্তা273
২১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৮
রুদ্র মানব বলেছেন: দারূন পোস্ট
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫২
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ রুদ্রমানব
২২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০১
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: আপু অসম্ভব সুন্দর ......+++
ছবির সাথে বর্ননা পড়ে মনে হলো ঘুরে এলাম পিপলী থেকে .... আর আপনার ওয়াল হ্যাংগিং টাও সুন্দর ....
অনেক ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য .... ভাল থাকবেন...
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৮
জুন বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ স্পাইসিস্পাই001
আপনিও ভালো থাকবেন অনেক,
২৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট আপু......... পিপলী.. যাওয়াই হইনি...... রথ যাত্রার কাহিনী খুব সুন্দর করে স্বল্প ভাষায় বললেন ........ ভালো লেগেছে আপু......... শুভ কামনা সবসময়ের জন্য.........
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
জুন বলেছেন: আপনার জন্যও অনেক শুভেচ্ছা তুহিন। রথযাত্রার ঘটনা সত্যি খুব অল্পই উল্লেখ করেছি । ভালোলাগার অসংখ্য ধন্যবাদ
অনেকদিন পর দেখলাম ব্লগে মনে হয়।
২৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: খুব সুন্দর কারুকাজ! ভালো লাগল অনেক।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৪
জুন বলেছেন: সত্যি সুন্দর বিশেষ করে রংয়ের কম্বিনেশান ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যে লাবনী আক্তার
২৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০২
ইউনুস খান বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর আপু।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৫
জুন বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ ইউনুস খান ।
ব্লগে আপনাকে দেখে ভালোলাগলো অনেক
২৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
বোকামানুষ বলেছেন: ঘুরে বেড়াতে মন চায়
অনেক সুন্দর পোস্ট আপু
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৮
জুন বলেছেন: খুব কম মানুষই আছে যে ঘুরতে অপছন্দ করে বোকামানুষ
সুন্দর বলার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: অনেক সুন্দর !
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৯
জুন বলেছেন: সত্যি সুন্দর দায়িত্ববান নাগরিক ।
ব্লগে আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
২৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
যথারীতি সুন্দর ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১০
জুন বলেছেন: আসলেও অনেক সুন্দর আহমেদ জী এস ।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
২৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৯
মুরশীদ বলেছেন: আপনার চোখে ঘুরে আসলাম পিপলী। সেই সাথে জানলাম পুরীর বিখ্যাত রথযাত্রার ছোট ইতিহাস। ভালোলাগলো বেশ ...
++++্
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
আরো ধন্যবাদ পিপলীকে চাক্ষুস দেখার সৌভাগ্যে সহায়তার জন্য
৩০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনার ঘোরাঘুরি আর এরকম পোষ্টের উছিলায় যে আমারা কত্ত কি দেখতে পারি আর জানতে পারি
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
জুন বলেছেন: আমি অবশ্য ঘুরে ঘুরে দেখতেই অনেক পছন্দ করি নীলু। তার জন্য আমাকে অবশ্য অনেক কিছু স্যক্রিফাইস করতে হয়।
তারপরও আমি খুশী
শুভেচ্ছা অনেক অনেক
৩১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৮
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: খুব ভালো লাগলো +++
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো বলে আমারো অনেক ভালোলাগলো ফারজুল আরেফিন
৩২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৬
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ভাল লাগল বেশ
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তানিম
৩৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৫
মোঃমোজাম হক বলেছেন: হিন্দি ফিল্ম দেখেছিলাম এই পিপলি গ্রামের লোক জন নাকি খুবই গরিব। একটি আত্মহত্যার লাইভ দেখানো নিয়েই সিনেমাটি গল্প।
সেখানে আপনি দেখে এলেন এই দরিদ্র লোকেরাই দারুন এপ্লিক শিল্পী।
অনেক ধন্যবাদ আপনার অনুসন্ধানী চোখ দিয়ে এমন একটি বিষয় তুলে ধরেছেন।
ফিল্মসিটির অভিজ্ঞতা জানার প্রতীক্ষায় থাকলাম
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
জুন বলেছেন: অবশ্যই হতে পারে মোজাম ভাই । কারন চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেশী। আগের সেই পৃষ্ঠপোষকতাও নেই। তাছাড়া একই রকম কাজের উপর পুরো একটি এলাকার লোক নির্ভরশীল থাকলে এমনটি হতেই পারে।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনার সুকন্যা ও সুপুত্রের সাফল্যের জন্য রইলো আমার দোয়া।
আমার ছেলের জন্যও দোয়া করবেন ।
৩৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫
রামন বলেছেন:
বাহ , অজানা নতুন অনেক কিছুই জানা গেল আপনার ভ্রমন কাহিনী পড়ে।
৩ সপ্তাহ বাহিরে ছিলাম, জুন। সে কারণেই ব্লগে নিয়মিত ছিলাম না। আশাকরি এখন থেকে আপনার পোস্ট নিয়মিত দেখব। ভালো থাকবেন।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৪
জুন বলেছেন: অনেকদিন আপনাকে আমার ব্লগে না দেখে ভেবেছি আমি হয়তো ...।
যাক ঢাকায় কেমন বেড়ালেন ?? ভাবী বাচ্চারা ভালোতো সবাই ।
ভালো থাকবেন অনেক.....
শুভকামনা একরাশ ..।
৩৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
দীপান্বিতা বলেছেন: কেমন আছেন, জুন!...পাপা থাকতে প্রতি বছর পুরী যেতাম আর এইসব সূচীশীল্পের নমুনা এনে ঘর সাজাতাম
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৯
জুন বলেছেন: ভালো আছি আপনি কেমন আছেন দীপান্বিতা ?? অনেকদিন আপনার লেখালেখি বন্ধ মনে হয়।
জানেন আমরা খুব ভোরে পুরী পৌছাই বিশাখাপটনম থেকে। আপনার ভাই হোটেল খুজছে, আর আমি স্বর্গদুয়ারের বীচের রেলিং এ বসে আছি লাগেজ নিয়ে। আমার পাশে বসা এক যুবক। একটা ছোট মেয়ে মায়ের হাত ধরে খুব দ্রুত লয়ে হেটে যাচ্ছে পাশ থেকে ছেলেটা বলে উঠলো, 'ধাঁই কিড়ি কিড়ি'
সাথে সাথে আমার আপনার কথা মনে পড়লো দীপা, এই লাইনটি আপনি আমার একটি পোষ্টের মন্তব্যে লিখেছিলেন
ভালো থাকবেন অনেক আর পোষ্ট দিবেন আশাকরি।
৩৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫১
রামন বলেছেন:
ঢাকায় অবস্থানকালে বেশিরভাগ দিনগুলো আমার হরতালের ভেতর দিয়ে কেটেছে,জুন। সেদিন বিরোধীদল হুট করে হরতাল দিয়ে বসলে বিমান বন্দর থেকে অ্যাম্বুলেন্সে চড়ে বাসায় যেতে হয়েছিল তারপরও প্রজন্ম চত্বরে গণজাগরণ মঞ্চে উপস্থিত হতে পেরে নিজেকে বরই সৌভাগ্যবান মনে করেছিলাম। ধন্যবাদ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
জুন বলেছেন: সত্যি রামন এই হরতাল আমাদের জীবনযাত্রাকে একেবারে বিপর্যস্ত করে দিচ্ছে। আমরা যখন ইন্ডিয়ায় কোন সংবাদ পাচ্ছিলাম না দেশের সেখানকার গনমাধ্যমে তখন আমাদের ড্রাইভারের ফোন থেকে প্রেসিডেন্টের মৃত্যু থেকে রাজনৈতিক সবধরনের খবর পাই। কি অবস্থা! আমার ছেলে শুধু বলে আম্মু চলে আসো ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যে। অনেক ভালো থাকবেন আশাকরি
৩৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ !! কবে গিয়েছিলেন আপু?? বড্ড মজায় আছেন...
খুব ভাল লাগল...
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
জুন বলেছেন: আমরা গিয়েছিলাম ৭ই মার্চ। প্রায় ২০ দিনের মত ছিলাম। তিনটা প্রদেশ ঘুরেছি।এর মধ্যে ইন্ডিয়ার সবচেয়ে বড় অন্ধ্রের বেশ কিছু নতুন জায়গাও ছিল।
ভালোলাগলো বলে আমারও ভালোলাগলো জহির
৩৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২০
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
পড়তে পড়তে ভাবছিলাম তুমি কি কিনেছো? হাহাহা। নীচে এসে দেখা পেলাম। বাতির শেডগুলো দারুন লাগলো।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৮
জুন বলেছেন: আমি কোথাও গেলে কিছু কিনি আর না কিনি স্থানীয়ভাবে তৈরী জিনিসগুলো অন্তত সুভেনীর হিসেবে কিনবোই বর্ষা
শেড গুলো সত্যি সুন্দর।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
৩৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার রংধনু পোস্ট আপুনি, সাথে আপনার ঝরঝরে বর্ণনা
অনেক ভাললেগেছে ...
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা ভালোলাগার জন্য
৪০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২৯
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: Lamp shade গুলো কিনেন নি! !!! !
পিপলি সম্পর্কে জানা ছিলো না এখন জানলাম ধন্যবাদ জুন
আমার খুব শখ একবার রাজস্থান যাবার
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
জুন বলেছেন: না ল্যাম্প শেড কিনিনি একারনে যে এগুলো কাপড়ের তৈরী। দুদিনেই ঝুল ধুলো বালি জমে ময়লা হবে। হয়তো ধুতে বসবো তারপর রংয়ের বারোটা বেজে শেষ সায়েদা সোহেলী
পিপলী সম্পর্কে আমাদের ও হয়তো জানা হতো না যদি না যেতাম।
রাজস্থান যান ভালো লাগবে, তবে সিজন দেখে যাবেন না হলে মরুভুমির গরমে হিট স্ট্রোক অবশ্যাম্ভাবী।
মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ
৪১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪০
দুঃখবিলাসী বলেছেন: আচ্ছা আপু এপ্লিক জিনিসটা কি।
অনেক ভালো লাগল আপনার পোস্ট। ইচ্ছা আছে এগুলা নিজের হাতে বানানোর ইনশাআল্লাহ। দোয়া করবেন।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
জুন বলেছেন: এপ্লিক এক ধরনের সেলাই, এক রংয়ের কাপড়ের উপর বিভিন্ন রংয়ের কাপড়ের নকশা বসিয়ে ধারগুলো মুড়ে সেলাই করে দেয়। অনেকটা তালির মত।
বানান বাংলাদেশে তো এধরনের কাজ অনেক হয় চাদর শাড়ী কামিজ কুশন কভারে।
৪২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৭
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: চমৎকার
বর্ণনার সাথে ছবি মিলিয়ে জীবন্ত।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫১
জুন বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ মানিক
স্বাগতম আমার ব্লগে
৪৩| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
তুষার কাব্য বলেছেন: আপনার সাথে আবার ঊড়িশ্যার উদয়গীরি,খন্ডগীরি,কোনার্ক মন্দির,জগন্নাথ মন্দির ঘোরা হয়ে গেল।আপু আপনি চিলিকা হ্রদ যান নি?অসাধারন একটা জায়গা।নন্দনকানন জুলুজিকেল পার্কটাও খুব সুন্দর।আমার অসাধারন সময় কেটেছিল বাসে,আমার ভ্রমনসঙ্গীদের সাথে। দুই দিনের ওই ভ্রমনে ওদের সাথে অন্তাক্ক্ষরি খেলেছিলাম(ভারতের অনেক জায়গায়ই এরকম প্যাকেজ ট্যুরে মজার মজার পর্ব থাকে) শেষে প্রাইজটা অবশ্য আমিই নিয়ে এসেছিলাম।
২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ তুষার কাব্য পুরোনো পোষ্টগুলো নতুন করে দেখছেন বলে ।
আমি প্রায় ৭/৮ বছর আগে একবার আমার ছোট বোন আর দুই খালা পুরী বেড়াতে গিয়েছিলাম ( আমাদের পুরো পরিবারই ঘুর ঘুর পার্টি)
তখন আমরা এন মুখার্জি র ট্র্যাভেলস এন্ড ট্যুরের বাসে করে যা যা নাম উল্লেখ করেছেন সব দেখে এসেছি। চিল্কায় গিয়ে ঐ কাঠের ছোট ইঞ্জিন চালিত নৌকা পথে আরেক নৌকার ইঞ্জিন বন্ধ আমাদেরটার সাথে বেধে দিল। সেই বিশাল সাগরের মত হৃদে দুই নৌকার ঠোকাঠুকি কি ভয়ংকর অভিজ্ঞতা। এখন মনে হলেও অবাক হই সাতার না জানা আমরা কোন সাহসে সেই নৌকায় দ্বীপের সেই মন্দির দেখতে গিয়েছিলাম।
আর কোনার্ক, উদয়গির্ নন্দনকানন অর্থাৎ ভুবনেশ্বর দেখার সময় যে গাইডটা ছিল সে খুব মজার লোক।
এবার আমার স্বামীকে নিয়ে গিয়েছিলাম, সে একটু রিলাক্স ম্যুডে নিজেদের ইচ্ছে মত ঘুরতে চেয়েছিল তাই প্রাইভেট কারে গিয়েছিলাম।
প্রাইজ পাওয়ার জন্য অভিনন্দন তুষার কাব্য
৪৪| ২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: ঘুরা ঘুরির নেশাটা চাগিয়ে উঠে আপনার ব্লগে আসলেই
কিন্তু ব্যস্ততা আমায় দেয় না ছুটী , ছবি দেখি আর আফসুস করি
সুপ্রভাত , ভাল থাকবেন
২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১৩
জুন বলেছেন: কিন্ত সেই নেশাটা কি শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়িত হয় দেহঘড়ির মিস্তিরি ??
অহ ব্যাস্ততা আপনাকে ছুটি দেয়না
তবে আমি জোর করে ফাঁকফোকর খুজে বেড়িয়ে পড়ি :#> :!>
আপ্নিও ভালো থাকবেন মিস্তিরি, শুভরাত্রি
৪৫| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৯
তুষার কাব্য বলেছেন: প্রাইজ নেওয়ার সময় আর এক মজার কাহিনী।আমাকে কিছু বলতে বলা হলো।তো আমি আমার নাম,পরিচয় দিলাম।বললাম আমি ঢাকা থেকে আসছি।সেই সময় ওদের চেহারা হয়েছিল দেখার মতো।দুই দিন এক সাথে থেকেও বুঝতে পারেনি।আসলে সেই সময়টা(স্টুডেন থাকাকালীন)প্রতি সেমিস্টারের ফাঁকে ঘুরতে চলে যেতাম ইন্ডিয়াতে।যে কারনে ওদের মতো করেই তখন টেনে টেনে বলতে পারতাম ।ওরা বুঝতেই পারেনি যে আমি এপার বাংলার।
২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১৮
জুন বলেছেন: আমি যখন আমার বোন আর খালাদের সাথে গিয়েছিলাম তখন কি একটা হিন্দু মুসলমান দাঙ্গা চলছিল আমরাও ভয়ে পরিচয় দেই নি
তবে এবার আমাদের গাড়ীর ড্রাইভার ভুবনশ্বর শহরের মধ্যে বিভিন্ন বিখ্যাত মন্দিরগুলো দেখার জন্য বার বার বলছিল তখন আমরা বাধ্য হয়েছিলাম বলতে উই আর নট হিন্দু । কারন ওখানে লেখা ছিল অনলি হিন্দুজ আর এলাউড। কি দরকার আমাদের আইন অমান্য করার।
ভালো থাকবেন তুষার কাব্য ভালো লাগলো আপ্নারও দেখা শহরগুলো নিয়ে আলোচনা করতে
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
শায়মা বলেছেন: কি যে সুন্দর আপুনি!!!!!!!!!!!!!!
রঙ যেন মোর মর্মে লাগে
আমার সকল কর্মে লাগে......
সন্ধ্যা দীপের আগায় লাগে
গভীর রাতের জাগায় লাগে......