নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল
এবারের কলকাতার ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল দেখা আমার জন্য ছিল ভিন্ন মাত্রার এক অভিজ্ঞতা।এককালের বনেদী এলাকা পার্ক স্ট্রীটের উল্টোদিকে ময়দানের মধ্যে শ্বেত পাথরের সাদা সফেদ এই সৌধ দৃষ্টি কাড়েনি এমন পর্যটক বিরল। বৃটিশ সাম্রাজ্যের ইতিহাসে দীর্ঘদিনের শাসক মহারানী ভিক্টোরিয়া পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র দীর্ঘদিন রাজত্ব করা মহিলা সম্রাজ্ঞীও বটে।
১৮ বছর বয়সে বৃটিশ সাম্রাজ্যের শাসনভার গ্রহন করে তিনি একটানা ৬৩ বছর সাত মাস(২০ জুন ১৮৩৭ - ২২ জানুয়ারী ১৯০১) আমৃত্যু দোর্দন্ড প্রতাপ আর বিচক্ষনতার সাথে সামাজ্য পরিচালনা করে গেছেন। তার আমলে বৃটিশ সাম্রাজ্যের আয়তন এতখানি বিস্তৃতি ঘটেছিল যে বৃটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যায়না বলে একটি প্রবাদ সৃষ্টি হয়েছিল।১৮৭৬ সন থেকে উনি ভারতবর্ষেরও শাসনভার গ্রহন করেন।
রানী ভিক্টোরিয়া
রানী ভিক্টোরিয়া যখন মারা যান তখন ভারতে বৃটিশ ভাইসরয় ছিলেন লর্ড কার্জন। তিনি তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর উদ্দেশ্যে এক সৌধ নির্মানের উদ্যোগ নিলেন। তারই ফলশ্রুতিতে কলকাতার ফুসফুস বলে পরিচিত ময়দানের একাংশে ৬৩ একর জায়গা জুড়ে সবুজ বাগান ঘেরা দর্শনীয় এক সৌধ তৈরী হলো নাম যার ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল।
ভিক্টরিয়া মেমোরিয়ালের মুল হল রুম কুইন্স হলে রানী ভিক্টোরিয়ার মুর্তি
১৮৪ ফিট উচু সাদা শ্বেত পাথরে তাজমহলের অনুকরনে বানানো এই মেমোরিয়াল এখন যাদুঘর। স্থানীয় জনগন ছাড়াও অন্যান্য দেশের পর্যটকদের কাছেও ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল দারুন আকর্ষনীয়। এখানে রানী ভিক্টোরিয়া ছাড়াও রয়েছে অন্যান্য শাসকদের মুর্তি ,রয়েছে প্রচুর চিত্রকলা, পেপার কাটিং, হাতে লেখা পান্ডুলিপি।
এক কথায় বলা যায় ভারতবর্ষে বৃটিশ শাসনের ঐতিহাসিক তথ্যের সবচেয়ে বড় সংগ্রহশালা। কেউ যদি সেগুলো মনযোগ দিয়ে খুটিয়ে দেখে আর পড়ে তাহলে ভারতবর্ষে বৃটিশদের আসা, তাদের শাসন এবং ভারতের স্বাধীনতা লাভ এর সমস্ত ইতিহাস খুব সহজেই বুঝতে পারবে।
ভারতবর্ষের ভাইসরয় লর্ড মিন্টোর ভাস্কর্যের নীচে লাগানো ব্রোন্জের এই প্যানেলটি মিন্টোর স্ত্রী পরবর্তীতে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে দান করেন
ভারতবাসীর জন্য ৫ রুপী টিকেট আর বাকী সবার জন্য ১৫০ রুপী। সার্কের অন্তর্ভুক্ত দেশের জন্য এই নিয়ম আমার স্বামীর পছন্দ হলো না। এবার আমরা ভারতের তিনটি রাজ্য ঘুরেছি, সব জায়গায় একই নিয়ম আর আমার স্বামীর গজগজানি।বিদেশী বল্লে পাসপোর্ট দেখাতে হয় নানা ভেজাল।
আমি বল্লাম 'দাড়াও আমি টিকেট কেটে আনি। ঘুলঘুলির সামনে দাড়িয়ে দশ টাকার নোট বাড়িয়ে শুধু বল্লাম 'দুঁটো', সাথে সাথে দুটো টিকিট হাতে চলে আসলো। 'দুইটা' বল্লে খবর ছিল।
ভেতরে কড়া নিরাপত্তা, পাসপোর্ট চেক থেকে শুরু করে শরীর তল্লাসী ক্যামেরা নেয়া বন্ধ ইত্যাদি।এসব পেরিয়ে ঢুকলাম ভেতরে। যদিও আমি এর আগে দুবার গিয়েছি আমার স্বামীর প্রথম। কিন্ত এত সময় নিয়ে কোন বারই দেখা হয়নি। যাদের সাথে গিয়েছি তাদের আমাদের মত এত আগ্রহ ছিলনা।ফলে এক চক্কর দিয়ে বের হয়ে পরতে হতো।কিন্ত আজ আমাদের সারাদিনের প্রোগ্রামই ছিল এই মেমোরিয়াল, সেন্ট পলস চার্চ আর বিদ্যাসাগর সেতু দেখা।
হুগলী নদীর উপর বিদ্যাসাগর সেতু , কলকাতা
প্রথমেই ঢুকলাম রয়েল গ্যালারীতে। সেখানে প্রথমেই আমার দৃষ্টি কেড়ে নিল অনেক অনেক ছবির মধ্যে কিছু চিত্রকলা। নিচে লেখা ক্যাপশন আর শিল্পীদের নাম। ছবি তোলা নিষেধ। আমি অবাক হয়ে ভাবছি এত নিখুত, সুন্দর আর আকর্ষনীয় করেও কি মানুষ ছবি আঁকতে পারে! ছবিগুলো ছিল ৩৬ বছরের চাচা টমাস ড্যানিয়েল আর তার ১৬ বছরের ভাতিজা উইলিয়াম ড্যানিয়েলের আঁকা সে সময়কার ভারতবর্ষের চিত্র। ভারতবর্ষের যে স্থানগুলোর সাথে আমি অত্যন্ত পরিচিত সে সব জায়গা ছাড়াও না দেখা যে শহরগুলোর বর্ননা যা আমি বিভিন্ন বইয়ে পড়েছি হাজার বার তা আজ আমার চোখের সামনে ক্যনভাসে শিল্পীর তুলিতে আঁকা।পথের পাঁচালী বইতে উল্লেখ করা দশাশ্বমেধ ঘাট, কাশীর বৃন্দাবন, প্রাচীন বাংলার গৌড় নগরী। আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে নিবিষ্ট মনে ছবি দেখতে আর পড়তে লাগলাম ক্যাপশনগুলো মন্ত্রমুগ্ধের মত।
টমাস ড্যানিয়েল আর উইলিয়াম ড্যানিয়েল
১৭৮৬ খৃষ্টাব্দের প্রথমদিকে বৃটেন থেকে টমাস ড্যানিয়েল আর উইলিয়াম ড্যানিয়েল পাল তোলা জাহাজে চেপে চীন হয়ে ভারতবর্ষের কলকাতা এসে পৌছান। টমাস ড্যানিয়েল প্রথমেই কলকাতার বৃটিশ বসবাসকারীদের দৃষ্টি আকর্ষনের জন্য শহরের ১২টি বিখ্যাত দালানের খোদাই চিত্র আঁকার পরিকল্পনা করেন। এ ব্যাপারে তাদের কোন পুর্ব অভিজ্ঞতা না থাকায় তারা স্থানীয় শিল্পীদের সহায়তা নিয়ে ১৭৮৮ সালে ছবিগুলো শেষ করেন, এবং ভালো দামে বিক্রী করতে সক্ষম হন।
এরপর তারা দুজনই দক্ষিন ভারত সফরের এক উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা করেন। হয়তো তারা উইলিয়াম হজের সংগ্রহে থাকা ভারতের অপুর্ব প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি দেখে অনুপ্রানিত হয়ে এই দুঃসাহসিক পরিকল্পনা করেন।
প্রাচীন বাংলা যা গৌড় নামে পরিচিত ছিল সেই প্রাচীন নগরীর ভেঙ্গে পরা এক দালানের চিত্র ।শিল্পী টমাস ড্যানিয়েলের আঁকা
১৭৮৯ খৃস্টাব্দে টমাস ও উইলিয়াম ড্যানিয়েল যাত্রা শুরু করেন নৌকায়।নদীপথে মুর্শিদাবাদ হয়ে ভাগলপুর সেখান থেকে কানপুর হয়ে স্থলপথে দিল্লী, আগ্রা, ফতেহপুর সিক্রী, মথুরা যান।সে বছরের এপ্রিল মাসেই তাদের ভ্রমন সুচীতে অন্তর্ভুক্ত হয় হিমালয় কন্যা কাশ্মীরের শ্রীনগর আর গাড়োয়াল ।
শ্রীনগর এর নৈসর্গিক সৌন্দর্য্য, শিল্পী টমাস আর উইলিয়াম ড্যানিয়েলের আঁঁকা
দশটি বছর টমাস আর উইলিয়াম ড্যানিয়েল সেসমযের প্রতিকূল যাতায়াত ব্যবস্থায় নৌকা, পাল্কী, গরুর গাড়ী, ঘোড়া চড়ে এমনকি হেটে হেটে গিয়েছিলেন ভারতবর্ষের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত। দেখেছিলেন কন্যাকুমারী থেকে দুর্গম হিমাচল, কলকাতা থেকে দিল্লী পর্যন্ত শিল্পীর চোখ দিয়ে ভারতবর্ষের অপার সৌন্দর্য্য ।
তারপর ইংল্যান্ডে ফিরে গিয়ে আঁকেন সেই সব দুর্লভ চিত্রকলা যা ইংল্যান্ডের শিল্পকলার জগতে এক প্রচন্ড আলোড়ন তুলেন। সেসময় বৃটেনের অভিজাত সম্প্রদায় গ্রেইকো- রোমান সংস্কৃতি ও শিল্পকলার সাথে পরিচিত ছিল। ড্যানিয়েল দের চিত্রকলার মাধ্যমে তারা জানতে পারেন ভারতবর্ষ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য ছাড়াও স্থাপত্য আর শিল্পকলায় কত সমৃদ্ধ।
ভারতের বিখ্যাত গুহা মন্দির অজন্তা ঈলোরার সন্মুখভাগের চিত্র
এই ছবিগুলো আঁকতে ড্যানিয়েলরা যে মাধ্যামগুলো ব্যাবহার করেছিলেন তা ছিল জল রং, তেল রং আর ধাতুর উপর ছাপ দিয়ে তৈরী যা ইংরাজীতে Aquatints নামে পরিচিত।এর মাধ্যমে তারা একেছেন মাদ্রাজের সমুদ্র তীর থেকে গাড়োয়ালের পাহাড়ের সারি। সেসময় কার গঙ্গা তীরের কলকাতা থেকে দিল্লীর জুমা মসজিদসহ বিভিন্ন ছবি।
নীচে তারই কিছু নমুনা রইলোঃ
নওরতনের ধ্বংসাবশেষ , সাসারাম, বিহার
মাদ্রাজের সমুদ্র উপকুল থেকে সেন্ট জর্জ দুর্গের দক্ষিন-পুর্ব দিকের দৃশ্য।শিল্পী টমাস ড্যানিয়েল
খরস্রোতা পাহাড়ী নদীর উপর দড়ির ব্রীজ, শ্রীনগর। টমাস ড্যানিয়েল
প্রাচীন দরওয়াজা শিল্পী টমাস ও উইলিয়াম ড্যানিয়েল
মসজিদের দরওয়াজা
যমুনার পাড়ে তাজমহল। শিল্পী টমাস ড্যানিয়েল
দশাশ্বমেধঘাট উত্তর প্রদেশ
শিকারের জন্য যাত্রা উইলিয়াম আর টমাসের আরেকটি শিল্প কর্ম
টমাস ড্যানিয়েলের আঁকা বাঘ শিকারের প্রস্ততি
রাজপুত্র খসরুর সমাধি সৌধ এলাহাবাদ, পেন্সিল আর জলরঙ্গে আঁঁকা
বৃন্দাবনের মন্দির। শিল্পী টমাস ড্যানিয়েল
পেন্সিলে আঁঁকা এলাহাবাদ দুর্গের একটি অংশ
ল্যান্ডস্কেপ। শিল্পী উইলিয়াম ড্যানিয়েল ১৭৮৯- ৯১
পরবর্তীতে তারা দুজনই ইংল্যান্ডের রয়েল একাডেমীর সদস্যের মর্যাদা লাভ করেছিলেন।
আমার কাছে তাই এবারের ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল ভ্রমন ছিল সত্যি অন্যমাত্রার।
শিল্পীদের আঁকা অসামান্য চিত্রকলাগুলো নেট থেকে নেয়া। কারন ক্যামেরা
নিয়ে প্রবেশ শাস্তিযোগ্য অপরাধ । বাকি ছবিগুলো আমাদের ক্যামেরায় তোলা।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৫
জুন বলেছেন: আমি বেনারস যাইনিতো সোনিয়া বেনারস গিয়েছিল টমাস আর উইলিয়াম ড্যানিয়েল তাও আবার ১৭৮৯ সালে
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
ঠেলা বলেছেন: পোষ্টে ভাল লাগা
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ঠেলা
৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট। এমন তথ্য ও চিত্র সম্বলিত লিখা সবাই পছন্দ করে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
জুন বলেছেন: আপনার জন্যও রইলো অনেক শুভকামনা এম এম কামাল৭৭
স্বাগতম আমার ব্লগে ।
৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আমি কলেজে থাকতে প্রায়ই ভিক্টোরিয়া ঘুরতে যেতাম ..কেমন করে প্রেম করতে হয় সেটা শেখার জন্য ।
তারপর একটু সন্ধ্যা হলে ,সামনের নন্দনে চলে যেতাম ।২০ টাকা দিয়ে সিনেমা দেখতাম ।
এখন মনে হয় ৩০ হয়ে গেছে ।
আর নানারকম ফিল্ম ফেস্টিভালের সময় তো টাকাও লাগত না ।
"বাই সাইকেল থিভ " "সেভেন সামুরাই "এর মতো ক্লাসিক মুভি গুলো বিনা পয়সায় দেখেছি ।
আপনি নষ্টালজিক করে দিলেন ।
তবে এতবার গেছি ,কিন্তু ভিতরের চিত্র শিল্প গুলা ভাল করে দেখিনি ।
এর জন্য আপনার একটা প্লাস প্রাপ্য ।
আর একটা কারেকসন "এককালের বনেদী এলাকা পার্ক সার্কাসের উল্টোদিকে ময়দানের মধ্যে শ্বেত পাথরের সাদা সফেদ এই সৌধ দৃষ্টি কাড়েনি এমন পর্যটক বিরল।" ওটা পার্ক স্ট্রিট হবে ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই সিদ্ধার্থ ।বেশ কয়েক বছর আগে আমি আর আমার কিছু আত্মীয় গিয়েছিলাম। দেখে মনে হলো প্রেমের পাঠশালা ।অবশ্য এখন পরিস্থিতির আমুল পরিবর্তন হয়েছে বলা চলে।
দেখুন পার্ক স্ট্রীটে প্রায় যাওয়া হতো, শাড়ি কিনলাম পার্ক স্ট্রীটের বিভাবরী থেকে, ট্যাক্সি নিলাম পার্ক স্ট্রীট থেকে ভিক্টোরিয়া যাবার জন্য, লেখার সময় ভাবলাম পার্ক স্ট্রীট আর লিখলাম পার্ক সার্কাস
ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
বোকামন বলেছেন:
সম্মানিত লেখক,
ছবির সাথে তথ্যের সমারোহ ভালো লাগলো ....
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা..
ভালো থাকুন সবসময় ....
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৫
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ বোকামন সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।
আপনিও ভালো থাকুন নিত্যদিন এই প্রার্থনা .....।
৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: বাহ চমৎকার লাগলো!
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আজ আমি কোথাও যাবো না
৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
আরুশা বলেছেন: ড্যানিয়েলদের ছবি আর আপনার বর্ননা অসাধারন। দেখা হয়নি তেমন করে । আপনার চোখে দেখলাম ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালকে। ভালোলাগলো অনেক
+++++্
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০২
জুন বলেছেন: আমিও এর আগে কখনো ভালো করে দেখার সুযোগ পাইনি। কম করেও ১৫ বার ভারত ভ্রমন করে
এবার সুযোগ ছিল। রয়েল গ্যালারীর ছবি দেখে আমি মুগ্ধ। ভাবলাম ব্লগে একটু শেয়ার করি আপনাদের সাথে
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ আরুশা ।
৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: বাহ ফটো ব্লগ ভালো লাগলো , তবে এই নিয়মটা ভারতে ঠিক করে নাই , নিজেদের নাগরিক হইলে কম টাকা আর ফরেনার হইলে বেশি টাকা লাগে কেন ?
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩১
জুন বলেছেন: হু তার জন্যই তো আমি 'দুটো' বল্লাম, দুইটা বল্লেই ১৫০ রুপি চাইতো পাইলট
ভাললাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ
৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫০
ধ্রুব মহাকাল বলেছেন: চরম পোস্ট +++++++++
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ধ্রুব মহাকাল
স্বাগতম আমার ব্লগে ।
১০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
শামিম অমি বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। অনেক অনেক স্মৃতি মনের মাঝে উঁকি দিচ্ছে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
জুন বলেছেন: কি স্মৃতি উকি দিল জানতে পারি কি আমরা শামিম অমি ??
নাকি গোপন কিছু ??
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য ।
১১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপুনি ক্যামন বেড়ালেন ? পোস্ট দেখে আমি হিংসিত ,আমার কলকাতা বিমানবন্দর ছাড়া কিছু দেখা হয় নাই
প্রবেশ মূল্য তফাত এর কারন টয়লেট এর গেলে চোখে পরে
আমরা এই জন্য লোকাল নিয়ে প্রবেশ করি,আর পাসপোর্ট দেখিয়ে বিদেশী দের জন্য নির্দিষ্ট টা তে যাই
পোস্ট এ অনেকগুলো ++++++
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪২
জুন বলেছেন: খুব ভালোই বেড়িয়েছি। প্রথমে একটু দ্বিধা ছিল বোম্বে না হায়দ্রাবাদ। পরে দীর্ঘ ট্রেন জার্নির কথা চিন্তা করে স্থগিত রাখলাম বোম্বে, হায়দ্রাবাদ জিতল মনিরা সুলতানা।
আপনি কলকাতার নতুন এয়ারপোর্ট দেখেছেন ? আমরা ৭ ই মার্চ গেলাম পুরোনোটা দিয়ে আসার সময় দেখলাম আপনিও দেখুন ছবি.কয়টা বাথরুমে যাবেন :!>
১২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: দূর থেকে বা বাস ট্রামে বসে দেখা পর্যন্তই আমার ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল দর্শন। পোষ্ট দেখে এখন আফসোস হচ্ছে এরপর গেলে আর কিছু না হোক এই ছবিগুলো দেখার জন্য হলেও সেখানে যাব।
বলার অপেক্ষা রাখেনা প্রিয় জুনাপুর পোষ্ট মানেই একটু ভিন্ন চোখে একটি স্থানের দারুণ এক ভ্রমণ। ত্রয়োদশ ভালো লাগা
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৬
জুন বলেছেন: না না দুর থেকে নয় কাছে থেকে দেখো কুনো সময় নিয়ে। সত্যি ভালোলাগার অনেক কিছু আছে। স্বাধীনতার আগে বৃটিশ শাসকদের যত মুর্তি কলকাতার রাস্তার মোড়ে মোড়ে ছিল ওগুলো তুলে ভারতীয় নেতাদের ছবি লাগিয়েছে। ওসব ভাস্কর্যও এনে ওখানে রেখেছে।
ভালোলাগার জন্য অনেক ভালোলাগা কুনো । ভালো থেকো সবসময়
১৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপুনি আমি বিমানবন্দর এর কথা বলি নাই
আপনি যেমন ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল প্রবেশ মূল্য কথা বল্লন ভারতবাসীর জন্য ৫ রুপী টিকেট আর বাকী সবার জন্য ১৫০ রুপী।
সে ব্যাপারে বলেছি
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৯
জুন বলেছেন: ওহ আচ্ছা তাই মনিরা সুলতানা
আর আমি ভাবলাম দমদম এয়ারপোর্টের টয়লেট সংকট
১৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
শায়মা বলেছেন: মুগ্ধ!!! মুগ্ধ!!!
আমি মুগ্ধ হলাম আপুনি!!!!!!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ শায়মা
১৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
১৫তম প্লাস।
ট্রেনে বসে পড়ছিলাম মোবাইলে, মুগ্ধ হচ্ছিলাম।
এখন ছবিগুলোও পূর্ণরুপে দেখে প্লাসায়িত করলাম।।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
জুন বলেছেন: অনেক ব্যাস্ততার মাঝেও সময় করে আমার লেখাটুকু পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দূর্জয়। সত্যি ছবিগুলো অসাধারন একেছেন দুই ড্যানিয়েল,দেখার মত।
১৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫২
অ্যানোনিমাস বলেছেন: পিলাচ দিলাম আপি!!
আপ্নেও তাইলে ভাদা হোইয়া গেলেন
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
জুন বলেছেন: প্লাসের জন্য ধন্যবাদ চয়ন
কিন্ত
তোমার দেয়া উপাধীতে মন খারাপ হলো
১৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
জোবায়ের নিয়ন বলেছেন: এমন একটি পোস্টের জন্য অনেক খাটুঁনি করতে হয় তাই একটি ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য।
ভাল লাগা রইলো।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫১
জুন বলেছেন: জী অনেক খাটুনীর দরকার জোবায়ের নিয়ন যেমন ঐ সময় আমি একটি কলম আর কাগজের খুব অভাব বোধ করছিলাম। যেমন এখনো মনে করতে পারছি না সেই প্রিন্সেসের নামটি যিনি এই অমূল্য ছবিগুলো ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের মিউজিয়ামে দান করেছিলেন প্রদর্শনের জন্য।
একটি ধন্যবাদ কম হয়ে গেল না !!
ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
১৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৯
মোঃমোজাম হক বলেছেন: কলকাতার ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল দেখেছিলাম ছাত্রাবস্থায়।সে অনেকদিন আগের কথা।তবে আমার দেখাটা ছিল শুধুই দেখা আর আপনার দেখাটা হচ্ছে শৈল্পিক দৃষ্টি।আপনার এখান থেকেই জানলাম চাচা ভাতিজা মিলে কি দূর্লভ কাজই না করেছে।ছবিগুলি স্বচক্ষে আরেকবার দেখার ইচ্ছে জাগছে।
" ঘুলঘুলির সামনে দাড়িয়ে দশ টাকার নোট বাড়িয়ে শুধু বল্লাম 'দুঁটো', সাথে সাথে দুটো টিকিট হাতে চলে আসলো। 'দুইটা' বল্লে খবর ছিল। " কথাটা আরো পোক্ত হতো যদি বলতেন দাদা,দুটো দিন
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
জুন বলেছেন: হু মোজাম ভাই আমিও এবারের মত সময় নিয়ে আর কোনবারই দেখি নি। কারন এবার কোন পিছুটান ছিলনা। ইতিহাস নির্ভর সব ছবি, উপরন্ত ক্যানভাসে আঁকা অনেকগুলো জায়গা আমার দেখা, সেগুলোর প্রাচীন রূপ দেখে আমি তার আকর্ষন ফেলে চলে যেতে পারিনি। তাই অনেক সময় লাগিয়ে দেখলাম। আবার কবে যাই না যাই সেখানে। ফিরে এসে ভাবলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করি। যদি কেউ যায় সেও যেন দেখে আসে।
না মোজাম ভাই বেশী কথা বল্লেই ধরা পরার সম্ভাবনা
সুন্দর এবং প্রাসংগিক একটি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ বল্লে কমই বলা হয়।
শুভকামনা ..।
১৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: এত সুন্দর ছবি, যে দেখে বোঝার উপায় নেই এগুলো হাতে আকানো .... ডেনিয়েলদের ছবি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম ......
পোষ্টে প্লাস ++++++ .... আপনার দুইটা টিকিট কাটার কৌশলে মজা পেয়েছি....
অনেক ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য ..... ভাল থাকবেন...
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ স্পাইসি ভালোলেগেছে বলে
বাধ্য হয়ে কৌশল করতে হয়েছিল। কারন ভেতরে যখন টিকেট চেক করে বুঝবে আমরা বিদেশী তখন পাসপোর্ট দেখতে চাইবে যা ছিল হোটেলের ম্যানেজারের কাছে। সব জায়গায় আমাদের এমন বেশী টাকা দিতে হয়েছে
শুভেচ্ছা একরাশ
২০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: অ্যানোনিমাস @ ব্লগের পরিবেশ নষ্ট করবেন না ....এত সুন্দর পোষ্টে আপনার কমেন্ট টি একদম বেমানান... আপনাদের জন্যই অনেকে ব্লগ ছেড়ে চলে যাচ্ছেন আজ ... কারও সম্পর্কে কোন কমেন্ট করতে হলে আগে তার সম্পর্কে ভাল করে জানা উচিৎ....যাইহোক ভাল থাকবেন .. ধন্যবাদ
২১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩০
এম হুসাইন বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট!
++++++++++++
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রশংসার জন্য এম হুসাইন
২২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩২
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
এগুলো কত ঐতিহাসিক!! অনেক ভাল লাগল। শুভ কামনা রইল। প্রথম ছবিটা অনেক সুন্দর হয়েছে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ স্বর্না আপনাকে সময় করে এসেছেন বলে
জী প্রথম কেন আমারতো সবগুলোই অসাধারন লাগে।
আপনার জন্যও একরাশ শুভেচ্ছা ।
২৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
শোভন শামস বলেছেন: আপনার বর্ননা ভালোলাগলো।
ভারত বেরিয়েছি তবে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালকেদেখা হয়নি তেমন করে ।
আপনার চোখে দেখলাম অনেক ভালোলাগা +++
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে খুব ভালোলাগলো শোভন শামস
অনেকেরই দেখা হয়নি । আমি এতবার গিয়েও দেখে উঠতে পারি নি এবারের মত ।
অনেক ধন্যবাদ প্লাস আর মন্তব্যে
২৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: ছবির পাশাপাশি বর্ননা থাকায় খুব ভাল লাগলো।
ভাল থাকুন সবব সময়।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩১
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এসএমফারুক৮৮ ।
আপনার নিক নিয়ে কি জানি গোলমাল হয়েছিল, ওটা কি মিটেছে ??
২৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
নেক্সাস বলেছেন: বরাবরের মতই মন খারাপ করা দারুন পোষ্ট।
বলেন তো আমার মন খারাপ হয় কেন?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪১
জুন বলেছেন: কেন নেক্সাস মন খারাপ করছেন ? যখন সময় হবে তখন অবশ্যই যাবেন। কেউ আটকে রাখতে পারবে না ।
এর মাধ্যমে আপনার ভালোলগাটুকু গ্রহন করলাম। অনেক ধন্যবাদ
বুঝেছি কি আপনার মন খারাপের কারন !!
২৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
আরজু পনি বলেছেন:
আপনার দারুন পোস্ট দেখে কালীদাসের সেই কমেন্টের কথা মনে পড়ে গেল!
এইবার অন্যদাবী, আপনার এসিসট্যান্ট হিসেবে আমাকে একটা চাকরী দিবেন? সাথে দেশের বাইরে যেখানে যাবেন সাথে করে নিতে হবে
২০ তম প্লাস। সাথে প্রিয় ব্লগারের স্মৃতিটা নিজের কাছে নিয়ে গেলাম।।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০১
জুন বলেছেন: কি যে বলেন আরজুপনি !! আমি সামান্য এক ব্লগার, সাধারন আমার লেখা। অসাধারন কিছু খুজে পাবেন না এতে।
কালীদাস কি বলেছিল জানি মনে পরছেনা তো ।
মজার একটি মন্তব্য আর সাথে রাখার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
২৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
ব্লগে ঢোকা হয়না ক'দিন ধরে । তাই দেরী হয়ে গেল এটা দেখতে, দুঃখিত ।
সাবলীল, চিত্র বাছাইও সুন্দর ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২২
জুন বলেছেন: দেরী হয়েছে তাতে কি ! এমন তো কোন জরুরী বিষয় নয় যে সাথে সাথে দেখতে হবে। যখন সময় পাবেন তখনই না হয় দেখলেন।
প্রশংসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
২৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২১
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: ইডা কি ফডু ব্লগ???
রানীর ফডু কি অরিজিনাল???
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
জুন বলেছেন: শুধু ফটো নয় ইতিহাস ছুয়ে যাওয়া ফটো সম্বলিত পোষ্ট মেহেদি
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ মেহেদী হাসান মানিক ।
২৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: আপু একটু মজা করলাম।
সুন্দর ইতিহাস নির্ভর পোস্ট।ছবিগুলো পোস্টকে আরও সুন্দর করেছে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
জুন বলেছেন: আমি বুঝেছি মেহেদী তুমি যে ফান করছো
আবার আসার জন্য অনেক খুশী হোলাম ।
শুভেচ্ছা নিও....।
৩০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫১
সায়েম মুন বলেছেন: প্রাচীন আর সুন্দর সব চিত্রপট দেখলাম। সেই সাথে সুন্দর একটা পোস্ট। অনেক ভাললাগা রইলো।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
জুন বলেছেন: সামনা সামনি দেখলে বুঝতে মুন সত্যি কি যে সুন্দর ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ তোমাকে।
ভালো থেকো অনেক....।
৩১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০২
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে বরারবরের মত দারুন মুগ্ধ হলাম! এত নিঁখুত বর্ণনা নিঃসন্দেহে প্রসংশার দাবি রাখে।
গত পরশু রাতে চব্বিশ পরগনা থেকে আসাআমার বন্ধুর এক কাজিনকে এই 'দুঁটো' শব্দ নিয়ে হেব্বি খোচালাম।
একসাথে বিরিয়ানী খাবার সময়ে মাঝপথে আমার হাত গুটিয়ে বসে থাকা দেখে সে বলল, 'কি ভাই আপনি খাচ্চেন না যে, আর দুঁটো নিন?'আর যায় কোথায় বাকি ঘন্টাখানেক সময় এই 'দুঁটো' নিয়ে খোঁচাখুচি চলল।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫০
জুন বলেছেন: ইশ তপন আপনি বলছেন আমার লেখায় মুগ্ধ
আপনি যে কত সুন্দর লিখেন তা কি আপনি জানেন। আমি বরং আপনার লেখার মুগ্ধ পাঠক।
হু দুটো বলেই তা পার পেলাম।আমার বোন কোথায় যানি ছয় টাকা বলে ঢুকতে পারে নি। ছ টাকা বল্লে হয়তো পারতো
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য শেরজা।
৩২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রনে বলেছেন:
অনেক সুন্দর বর্ণনা
তেমনি ছবি তোলার হাত
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ছুটি প্রশংসার জন্য।
কিন্ত ড্যানিয়েলদের ছবিগুলো আমরা তুলতে পারিনি, নিষেধ ছিল
বাকিগুলো আমাদের তোলা
৩৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
সায়েম মুন বলেছেন: সেই সৌভাগ্য কি আমার আছে আপু। নিজের চোখে এসব স্থাপনা আর কই দেখা হয়। আপনার পোস্ট থেকে যা দেখছি তাতেই খুশী।
একবার শুনলাম জার্মানী যাওয়ার সুযোগ হচ্ছে। এরপর মালয়েশিয়া। এরপর ইন্ডিয়া। হাহাহা। শেষ পর্যন্ত আমার দৌঁড় দেশের গন্ডিতেই সীমাবদ্ধ হয়ে আছে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
জুন বলেছেন: কি যে বলো মুন অবশ্যই যাওয়া হবে দেখো। আমি দোয়া করি তুমি যেন খুব শীঘ্রই দেশের বাইরে কোথাও যেতে পারো।আমাদের দেশটাও কিন্ত কম সুন্দর না। অনেকে তো আলসেমী করে নিজের দেশটাও ঠিকমত দেখে না।
ভালো থেকো অনেক অনেক
৩৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৯
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: জুনাপু, একটু দেরী হয়ে গেল মনে হয়। আমি আসলে একটু অনিয়মিত হয়ে যাচ্ছি ব্লগে। যে কথা বাদ। অসম্ভব সুন্দর ছবি। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল দেখার ইচ্ছাটা বেড়ে গেল। শীগ্রই হচ্ছে না, এইটা নিশ্চিত। তবে আল্লাহ পাক চাইলে অবশ্যই যাব একবার দেখতে। আমার ফ্রান্সের বাস্তিল এর প্রাসাদ সহ অন্যান্য প্রাসাদ দেখার ইচ্ছা আছে। তেমনি তুরস্কের বিখ্যাত প্রাসাদ গুলো দেখার ইচ্ছাও আছে। আমি জানি না, আদৌ দেখা হবে কিনা।
খুব খুব ভালো লাগলো আপু। ভালো থাকবেন।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
জুন বলেছেন: দেরী হবে কেন সজীব ! আসলেই হলো মনে করে । আমিও একটু অনিয়মিত ছিলাম কিছুদিন। আবার কিছুদিন হলো আসছি।
অবশ্যই যাবে আমি তাই দোয়া করি।
ভালো থেকো অনেক অনেক তুমিও আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৩৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩০
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
আমু না আর আপনার ছবি ব্লগে!! আসলেই মন খারাপ হয়
নাইস পোষ্ট আপু +
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩১
জুন বলেছেন: মন খারাপ হয় শুনে খুব খারাপ লাগলো আলাউদ্দিন সরকার আমি আসলে কারো মন খারাপ হোক চাই না । কিন্ত তারপরও
প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ
৩৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫০
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: তামিলনাড়ু ও সেকেন্দ্রার বাস্তবিক কিছু ছবি দেখতে ইচ্ছে করছে!
পোস্ট খুব ভালো লাগলো।
ভ্রমণ চলতে থাকুক....।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৭
জুন বলেছেন: তামিলনাড়ু আর সেকেন্দ্রার এবার যাইনি ।
কয়েকবছর আগে গিয়েছিলাম । তখনকার ছবি আছে কি না খুজে দেখতে হবে ফারজুল। আমার একটা ছবি ব্লগ আছে দক্ষিন ভারতের মন্দির নিয়ে ওটা দেখতে পারো আরেফিন
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
৩৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
"ছবিগুলোর ছবি তোমাকে তুলতে দিলো?" এই প্রশ্নটাই মনের মধ্যে নিয়ে মাউস স্ক্রল করে নামছিলাম।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
জুন বলেছেন: তারপর কি হলো রিমঝিম !!
শুভকামনা রইলো অনেক অনেক ...
৩৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
ভিয়েনাস বলেছেন: ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের গেইট পর্যন্ত ঘুরে এসেছি কোন এক কারনে ভেতরে ঢোকা হয়নি। ভেতরের ছবিও দেখেছিলাম। আপনার ছবি গুলো দেখে মনে পড়ে গেল।
শেয়ারে ধন্যবাদ আপু
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৭
জুন বলেছেন: ভিয়েনাস অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম, আছেন কেমন ?
ভালোতো ?? মনে রেখেছেন বলে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
কিন্ত একটা কথায় একটু কনফিউজড। বল্লেন গেটের ভেতরে ঢোকেন নি আবার ভেতরের ছবি দেখেছেন!! এটা কি একাধিক বারের ঘটনা বুঝাতে চেয়েছেন ভিয়েনাস ??
৩৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
ত্রিশোনকু বলেছেন: খুব ভাল্লাগলো।
মনে হল সাথে আমিও ছিলাম।
অপুর্ব ছবি ও চিত্রকলার ছবিগুলোর জন্যে ধন্যবাদ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ত্রিশোনকু আপনাকে ।
অবশ্যই যারা চিত্রকলা পছন্দ করে তারা আমার সাথেই ছিল
ভালোথাকুন সবসময়।
৪০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
আরমিন বলেছেন: জুন আপু, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল দেখেছি ২০০৫ সালে ইউনিভার্সিটি থেকে স্টাডি ট্যুরে গিয়েছিলাম ! অনেক কথা মনে পড়লো এই ছবিগুলো দেখে! আমরা গ্রুপে গিয়েছিলাম, কিন্তু টিকেট কাটার সময় একজন দুজন করে টিকেট কেটেছি ,একটা কান্ড করেছিলাম, এখানে লেখা যাবে না!
আচ্ছা, মিউজিয়ামের ভেতর তুমি ছবি তুললা কিভাবে? ক্যামেরা এলাউ করলো ?
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
জুন বলেছেন: কান্ডটা কোথায় গেলে শোনা যাবে আরমিন২৯
শুনতে খুব ইচ্ছে করছে
আপু আপনি মনে হয় খেয়াল করেন নি শেষ লাইনটি। আমি লিখে দিয়েছি ছবির সোর্স। ক্যামেরা নেয়া নিষেধ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৪১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
আরমিন বলেছেন: আআআআআআআআআআআ সরি জুন আপু!!! খেয়াল করিনি আসলেই!!
আমাকে তো আপনি আগে তুমি করে বলতেন !! ভুলে গেছেন আমাকে!!
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৪
জুন বলেছেন: আমার এক সুহৃদ ব্লগার বলেছিল আপনি সবাইকে তুমি করে বলেন এটা ঠিক না,
এটা শোনার পর কাকে যে কখন কি বলি আমার কিছুই মনে থাকে না আরমিন
৪২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: একেতো চাক্ষুস দেখার উপর ভিত্তি করে লেখা ভ্রমন পোস্ট তার উপর কট্টহিন হোম ওয়ার্ক করে চমতকার উপস্থাপন পাঠকদের বাড়তি মনোযোগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে এই পরিশ্রমী পোস্ট। ত্রিশ এর মধ্যে ২৯ দিলাম
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৮
জুন বলেছেন: ইশ অনেকদিন পর জুলভার্ন আপনাকে দেখলাম তাও আবার আমার পোষ্টে যথারীতি অসম্ভব সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে। সত্যি কষ্টই হয়েছে লিখতে তবে আপনাদের ভালোলাগায় সে কষ্ট আর নেই আমার।
অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে ।ভালো থাকুন প্রতিনিয়ত।
৪৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২০
ঘাসফুল বলেছেন: প্লাস দিয়ে গেলাম...
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ঘাসফুল
৪৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০২
অনীনদিতা বলেছেন: আপু আপনার সব পোস্ট গুলোই অসাধারন
মুগ্ধ করে দিলেন ।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪১
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অনীনদিতা আপনাকে
৪৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
েবনিটগ বলেছেন: +
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৬
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ভালোলাগা চিন্হের জন্য েবনিটগ
৪৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
সোহাগ সকাল বলেছেন: ভালো লাগলন।
শুভ কামনা।
০২ রা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সোহাগ সকাল আপনাকে।
শুভেচ্ছা আপনার জন্যও।
সাভার ট্র্যাজেডীর জন্য মন্তব্যের উত্তর দিতেও মন সায় দেয়নি। আশাকরি ব্যাপারটা বুঝতে পারবেন।
৪৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
বড় বিলাই বলেছেন: ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে গিয়ে এই আফসোসটাই হচ্ছিল বারবার যে এখানে ভেতরে ছবি তোলা নিষেধ।
০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১১:০৬
জুন বলেছেন: যে কোন মিউজিয়ামে গেলে একই অবস্থা বড় বিলাই। আর ভিক্টোরিয়াও একটা মিউজিয়াম বর্তমানে।
কায়রো মিউজিয়ামে গিয়ে আমার অনেক আফসোস লেগেছিল।
ভালো থাকুন সাথে থাকুন সবসময় সেই আশায়
৪৮| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সিরাম পোস্ট দিয়েছেন আপু, আসলেই সিরাম !!!
আমরা মাত্র ঘন্টাখানেক ছিলাম বোধহয় ভেতরে... আশা করেছিলাম আরো অনেক বড় হবে ভেতরে দেখার জায়গা...
+++
২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪০
জুন বলেছেন: সিরাম টা কিরাম জহির
আমিও এর আগে যতবার গিয়েছি আমার সাথীদের শপিং ম্যানিয়ায় বেশিক্ষন থাকা হয় নি। তবে এবার আমি মন ভরে ঘুরেছি আর দেখেছি সময় নিয়ে। ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
অনেকদিন পর তোমাকে দেখে ভালোলাগলো অনেক।
৪৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমি বল্লাম 'দাড়াও আমি টিকেট কেটে আনি। ঘুলঘুলির সামনে দাড়িয়ে দশ টাকার নোট বাড়িয়ে শুধু বল্লাম 'দুঁটো', সাথে সাথে দুটো টিকিট হাতে চলে আসলো। 'দুইটা' বল্লে খবর ছিল।
হা হা হা.।। আমিও গিয়েছি অনেক বছর আগে, তখন ব্লগ লিখতাম না! আমার কাছে 'গড়ের মাঠ' ভাল লেগেছে। আমি সেখানে কয়েক ঘন্টা বসে ছিলাম।
এবারেও সামনে দিয়ে বাসে চড়ে গিয়েছি!
যাই হোক, আপনি ১২ বার ইন্ডিয়া গিয়েছেন যেনে আমার মনে হল, আপনাকে ইন্ডিয়া নাগরিকত্ব দিয়ে দেয়া দরকার। হা হা হা.। আমি আরো কয়েক বছর বেঁচে থাকলে ১২ হয়ে যাবে।
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:১৩
জুন বলেছেন: আসলেও উদার ভাই এই ভাষার জন্য আমার বোন মিউজিয়াম দেখতে গিয়ে বিদেশী বলে অনেক বেশি টাকায় টিকেট কিনেছে।
ইন্ডিয়ার নাগরিকত্ব চাই না ঘুরে আসি এই ঢেড়।
দেখেছেন কলকাতা কেমন আমার চোখের সামনে বদলে গেল। সেই নোংরা আবর্জনা লক্কর ঝক্কর বাস চোখে পড়ে না। নিউ মার্রকেটের সামনে কি ছিল আগে। রাস্তা ঘাটেরও কত পরিবর্তন ।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
৫০| ১৪ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮
bond007 বলেছেন: তথ্য সম্বলিত পোষ্ট এত সুন্দর করে বর্ননা করেছেন, ক্ষনিকের জন্য মনে হয়েছিল চিত্রকর বুঝি নিজেই বর্ননা করছিলেন নিজের ছবির বিষয়ে। এর আগে অনেকবার কোলকাতা গেলেও সময়ের অভাবে যাওয়া হয়ে উঠেনি। এবার অবশ্যই যাব..... এত সুন্দর পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩২
জুন বলেছেন: ভাই বন্ড ০০৭ আপনার মন্তব্যটি এতদিন চোখে না পড়ার জন্য অত্যন্ত দু:খিত। আসলে পুরনো লেখায় নোটিফিকেশন না আসাই এর জন্য অনেকটা দায়ী বলতে পারেন।
আপনার মন্তব্য আমাকে আরো একটু ভালোলেখার অনুপ্রেরনা যোগাবে বলেই আমার বিশ্বাস।
পরের বার গেলে অবশ্যই যাবেন সময় নিয়ে।
শুভকামনা রইলো, অনেক অনেক ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৮
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: বেনারস থেকে আমার জন্য কিছু না আনার জন্য মাইনাস। তাছাড়া পোস্টে কেবলই মুগ্ধতা!!