নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রামোজী ফিল্মী দুনিয়ার সামনে আমি
লাল টুকটুকে বাসে চড়ে পুরো রামোজীর পথে পথে ঘুরে শেষ হলো সিনেমা তৈরীর জন্য প্রয়োজনীয় বেশীরভাগ সেট দেখা।গাইড এবার আমাদের নিয়ে আসলো রামোজীর প্রধান চত্বর ইউরেকার পাশ দিয়ে উঠে যাওয়া মৌর্য্য সিড়ি পথ এর সামনে। সিড়ির ধাপ বেয়ে উঠে এসে দাড়ালাম যে জায়গায় তার চারিদিকে অনেকগুলো আকর্ষনীয় দৃষ্টিনন্দন সববিল্ডিং। তারই একটির নাম হলো ফিল্মী দুনিয়া।
এখানে টয় ট্রেনে চেপে শুরু হবে অন্ধকার গুহায় আমাদের যাত্রা।আমরা দেখবো লন্ডন থেকে প্যারিস, নিউইয়র্ক থেকে মাউন্ট রাশমোর হয়ে ব্যাংককের বিখ্যাত সব শ্যুটিং স্পট। পুতুলের মুখে শুনবো সেই কাহিনী।
টয় ট্রেনে চেপে যাত্রা শুরু
এখানে এসে আবার সিরিয়াল দিতে হলো।বেশ লম্বা লাইন ১৫ মিনিটের এই শো দেখতে আমাদেরকে আরো ১৫ মিনিট লাইনে অপেক্ষা করতে হলো। ট্রেনে উঠার আগে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে তারা সবার ছবি তুলছে যা আমরা বের হয়ে আসার সাথে সাথে ডেলিভারি দিবে। দুজন দাড়ালাম ছবি তুলতে।
এরপর টয় ট্রেনে চেপে যাত্রা শুরু হলো, ট্রেন লাইনের দুপাশে স্টেজের উপর কৃত্রিম ভাবে তৈরী সিনেমায় দেখা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বহুল পরিচিত সব শহরগুলোর ল্যান্ডমার্ক। এক এক করে পার হলো ....
নিউয়র্কের মাইলস্টোন স্ট্যাচু অব লিবার্টি
ঘোড়ায় টানা গাড়ি করে কোন শহরে আসলাম বুঝতে পারলাম না তারাহুড়ায়।
ফিল্মী দুনিয়ায় ঘোড়ার গাড়ি চলছে
প্যারিসের বিখ্যাত মলিন রুয়া থিয়েটার হল এর রেপ্লিকা
হলিউড না বলিউড কোথাও সিনেমার শ্যুটিং চলছে
রামোজী গ্রুপ অব কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতাদের মুখায়াবয়বের ভাস্কর্য্য কৃত্রিম রাশমোর পাহাড়ে
জাতীয় এই সৃতিস্তম্ভটি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের অংগরাজ্য দক্ষিন ডাকোটার রাশমোর পাহাড়ের গায়ে গ্রানাইটে খোদাই করা। এই ভাস্কর্য্যে রয়েছে আমেরিকার চারজন কালজয়ী প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটন, টমাস জেফারসন, থিওডর রুজভেল্ট আর আব্রাহাম লিংকনের মুখাবয়ব।
অরিজিনাল মাউন্ট রাশমোরের ছবি যা নেট থেকে নেয়া।
ফিল্মী দুনিয়া দেখে মনে হলো এটা মুলতঃ বাচ্চাদের জন্যই বেশী উপভোগ্য।তবে চেহারা দেখে মনে হলো বড়রাও বাদ যায় নি মজা পেতে।
সে দুনিয়া থেকে বের হয়েই দেখি আমাদের ছবিগুলো ডেলিভারী দিচ্ছে। লোকজনের ভীড় ঠেলে কাছে গিয়ে দাড়ালাম। কম্পিউটারে দেখে যুবকরা বলছে কোনটা নেবেন ? সেকেন্দ্রাবাদ না রামোজী ব্যাকগ্রাউন্ড? তবে তারা জানালো সেকেন্দ্রাবাদ ব্যাকগ্রাউন্ডে যথারীতি আমার চোখ বন্ধ। শুনে রামোজী ব্যাকগ্রাউন্ডটাই নিলাম।তবে জানালো সফট কপি দেয়ার কোন উপায় নেই। সেখানে সবাই উদগ্রীব তাৎক্ষনিক ভাবে নিজেদের চেহারা দেখার জন্য,আমিও ছিলাম বটে।
এরপরের প্রোগ্রাম হলো এ্যাকশন থিয়েটার রামোজী ম্যুভি ম্যাজিক বিল্ডিং এ ।
রামোজী ম্যুভি ম্যাজিক বিল্ডিংএর সামনের অংশটুকু
আমরা তো সবসময় শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হলে বসে পপকর্ন খেতে খেতে ম্যুভি দেখি আর সমালোচনা করি এটা কি হলো ? এমন করলো না কেন ? ওমন করলে আরো ভালো হতো ইত্যাদি। কিন্ত একটা সিনেমা বানানো যে কত কষ্ট কত ঘাম ঝরানো পরিশ্রম তা নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস হয় না। অপ্রাসংগিক ভাবে এখানে উল্লেখ করতে চাই ।
রামোজী ফিল্ম সিটি দেখার পরদিন আমরা হায়দ্রাবাদের বিখ্যাত গোলাকোন্ডা ফোর্টটি দ্বীতিয়বারের মত দেখতে যাই।ঢুকতেই শুনি গানের আওয়াজ ভেসে আসছে উপর থেকে। গাইডকে শুধালাম 'কি ব্যাপার এখানে গান কেন! পরশুদিন তো শুনিনি। বল্লো ‘ম্যাডাম আজ একটা সিনেমার শ্যুটিং হচ্ছে’শুনে বেশ আগ্রহী হোলাম।
জানতে চাইলাম আমাদের কি দেখতে দেবে? গাইড বল্লো অবশ্যই দেখা যাবে।গানের একটা চরণই বার বার কানে ভেসে আসছে। আমরা একটু একটু করে সেই দুর্গের সব কিছু খুটিয়ে খুটিয়ে দেখতে দেখতে যখন ১ ঘন্টা পর সেই শ্যুটিং স্পটে উপস্থিত হোলাম। দেখলাম সেখানে সম্ভবত তেলেগু ম্যুভির গানের সাথে দলীয় নাচের একটি দৃশ্যের শ্যুটিং চলছে।
নায়িকার সাথে অংশ নিচ্ছে সিনেমার ভাষায় কিছু এক্সট্রা নামের মেয়ে। সেই কড়া রোদের মধ্যে মেয়েগুলো গানের ঐ একটি কলির সাথে বার বার নেচে চলেছে। কিন্ত কিছুতেই পরিচালকের ইচ্ছে অনুযায়ী নিজেদের মিলাতে পারছে না।পরিচালক ছাতার নীচে বসে কাট কাট করছে।এই ফাকে মেকাপম্যান দৌড়ে গিয়ে ছাতার নীচে বসা নায়িকার মেকাপ ঠিক করে দিচ্ছে।আর সেই ফাকে অতিরিক্ত মেয়েগুলো দৌড়ে গিয়ে দেয়ালের পেছনে রাখা বোতলের পানিতে একটু করে চুমুক দিয়ে আসছে।
গোলকোন্ডা দুর্গে নাম না জানা তেলেগু ফিল্মের নাচের শ্যুটিং চলছে
অবশেষে আধঘন্টা পর আমি ক্লান্ত আর হতাশ হয়ে চলে আসলাম সেখান থেকে। প্রায় ঘন্টা দুয়েক পর আমি যখন সেই দুর্গ থেকে বের হয়ে আসি তখনো কানে ভেসে আসলো সেই গানের একই চরণ বেজে চলেছে। তারমানে তখনো গানের ঐ একটি সিনই ওকে হয়নি। সেই মুহুর্তে ছোট ছোট জামা পড়া মেয়েগুলোকে আমার একটুও অশ্লীল না লেগে মায়াই লাগছিল।কারণ নায়িকা থেকে পরিচালক কাঠফাটা সেই তপ্ত রোদে ছাতার নিচে ছিল শুধু ম্যুভি জগতে ঐ এক্সট্রা নামের চিন্হিত মেয়েগুলো ছাড়া।
সেই কঠোর পরিশ্রমসাধ্য কাজ অর্থাৎ কি ভাবে একটি ছবি তৈরী হয় সেটা দেখবো এখন এই থিয়েটারে? স্টুডিওর ভেতর ইনডোর স্যুটিং করে পরিচালকরা এডিটিং এর মাধ্যমে পৃথিবীর বিভিন্ন অপরূপ লোকেশনে দৃশ্যের পর দৃশ্য দেখিয়ে আমাদের চমকে দেয়। অর্থাৎ একটা ম্যুভি তৈরির পেছনের গোপন যাদুর কিছু অংশ নিজের চোখে দেখা। এ জন্য আমাদের আমন্ত্রন জানালো এ্যাকশন থিয়েটার রামোজী ম্যুভি ম্যাজিক বিল্ডিং ।
সেই ম্যাজিক থিয়েটারে গেটে ঢোকার সময় বাচ্চাদের চেঁচামেচিতে উপরের দিকে তাকিয়ে দেখি এক প্রমান সাইজ স্পাইডারম্যান বসে আছে।তার এ্যাকশন দেখে মনে হলো এখনি ঘাড়ের উপর লাফিয়ে পড়বে। এখানে দেখাবে একটা সিনেমা তৈরী করতে গেলে যে শ্যুটিং ডাবিং থেকে এডিটিং হয় তার যাবতীয় গোপন রহস্য ও কলাকৌশল।
স্পাইডারম্যান
অনেক পর্যটকদের সাথে সারিবেধে আমরা দুজন ঢুকলাম একটা প্রশস্ত রুমে। সেখানে দেখি এক দিকের দেয়ালের উপরের দিকে একটা মোটামুটি বড় স্ক্রীন। সেখানে আমাদের সাধারন একটা ব্রিফিং দেয়া হলো রামোজীর প্রতিষ্ঠা, সিনেমার উন্নতি নিয়ে তাদের চিন্তা ভাবনা, আকর্ষনীয় শ্যুটিং স্পট তৈরী, একটা ম্যুভি তৈরীর জন্য অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধার পরিবেশ তৈরী এসব। ঘাড় উচু করে স্ক্রীনের দিকে তাকিয়ে শুনতে শুনতে ভাবছি আজ আমার সারভ্যাইক্যাল স্পন্ডেলাইসিসের ব্যাথা বাড়ার হাত থেকে কেউ রক্ষা করতে পারবে না।এভাবে যদি লোকে লোকারন্য রুমে দাড়িয়ে দাড়িয়ে সিনেমা বানানো দেখতে হয় !
এমন সময় এক ভদ্রলোকের অসম্ভব মার্জিত পৌরষোচিত গলা ভেসে আসলো মাইক্রোফোনে। ইংলিশে কথা বলছিলেন সবার সুবিধার জন্য। নাহলে অন্ধ্রের ভাষা তো তেলেগু।যদিও ভীড়ের জন্য তখনো আমি তাকে দেখতে পাচ্ছিলাম না কিন্ত কানে আসলো উনি আমাদের মাঝ থেকে একটি ছেলে আর একটি মেয়েকে সেই যাদুর দুনিয়ায় অংশগ্রহনের জন্য আহ্ববান করছে। দুজন অল্প বয়স্ক ছেলেমেয়ে এগিয়ে গেল। ভাবছি এখন কি হবে?
এমন সময় মাইক্রোফোনে ঘোষনা হলো আমরা যেন পাশের রুমে গিয়ে কৃপা করে আসন গ্রহন করি ।
বিস্মিত নয়নে চেয়ে দেখি সেই স্ক্রীনের নিচের প্লেন দেয়ালটিতে এক পাল্লা এক পাল্লা করে মোট পাঁচটা বিশাল দরজা আড়াআড়ি ভাবে চিচিং ফাকের মত খুলে গেল। তার ওপাশে বিশাল এক অডিটোরিয়াম যাতে মনে হয় হাজারখানেক মানুষ বসতে পারবে।আমরা সবাই গিয়ে বসলাম থাকে থাকে নেমে আসা সেই গ্যালারীতে।
সামনে তাকিয়ে দেখি একটা স্টেজ তাতে রয়েছে কাঠের একটা টাংগার শুধু উপরের অংশটুকু। অর্থাৎ চাকা ছাড়া টাংগাটি একটি মোটা লোহার রডের উপর আড়াআড়ি ভাবে রাখা। আর এক কোনে এডিট আর ডাবিং মিক্সিং মেশিন।
সিনেমা তৈরীর অপরিহার্য যন্ত্র এডিটিং আর ডাবিং মিক্সার মেশিন
সুন্দর কন্ঠস্বরের অধিকারী সেই হ্যান্ডসাম উপস্হাপক এবার জানালো তারা আমাদের বিখ্যাত ম্যুভি শোলের একটি দৃশ্য তৈরী করা দেখাবে।
পরে একজনের কাছে শুনলাম তারা ইদানিং শোলের এই দৃশ্যটাই দেখাচ্ছে।
আমার স্বামী নড়ে চড়ে বসলো। এই ভদ্রলোক অমিতাভ বচ্চনের সিনেমা দেখতে কখোনো ক্লান্ত বোধ করে না।টিভি ছাড়লে সেটা যেখান থেকেই শুরু হোক দেখা চাই। আর শোলে মনে হয় হাজারবার দেখা।
এক ঘোড়ায় টানা টাংগার ছবি
খেয়াল করলাম টাংগার সিটের সামনে দুটো মোটা দড়ি এক সাথে করে রাখা যার দুটো মাথা স্টেজের সামনের দিকের শেষ মাথায় একটু ফাক রেখে আটকানো, আর পাশে রয়েছে এক চাবুক । এবার আমাদের থেকে বেছে নেয়া দুজন অমৃতা আর রাজেন কে ডাকা হলো স্টেজের পেছন থেকে। জীনসের প্যান্ট আর ফতুয়া পড়া অমৃতা হলদে লেহেংগা আর মেকাপে বাসন্তী সেজে স্টেজে আসলো।
উপস্থাপক বল্লো 'অমৃতা টাংগায় গিয়ে বসো, ঠিক আছে এবার দড়ি দুটো ধরো, তোমার দিকে টান দাও, এবার চাবুক মারো, ওকে এবার পেছন ফিরে তাকাও' ।
এটা অমৃতাকে কয়েকবার করতে বল্লেন ভদ্রলোক। সেই সাথে রাজেন কে বল্লো 'তুমি লোহার রডটা ধরে টাংগাটা দোলাতে থাকো'।
এভাবে কিছুক্ষন করার পর ভদ্রলোক অমৃতা আর রাজেন কে বিদায় দিয়ে আমাদের পাশের রুমে এমনই একটি অডিটোরিয়ামে নিয়ে গেল। সেখানে টাংগাটি নেই কিন্ত এডিট করার যন্ত্রটি রয়েছে।এখানে উনি দেখালো একটু উপর থেকে মুঠি করে বালু ছেড়ে দিলে মাইক্রোফোনে কেমন ঝমঝম বৃষ্টির শব্দ হয়, দুটো লোহার বাটি একটার সাথে আরেকটা বাড়ি দিয়ে ঘোড়ার খুরের ক্লপ ক্লপ শব্দ করে শোনালো,পাতলা একটা টিন নাড়ালে ঝড়ের আওয়াজ, আর একটা গোল মেশিন ঘুরিয়ে শো শো বাতাসের শব্দ শোনালো।
এবার আমাদের থেকে চারজন ছেলেকে ডেকে নিয়ে উনি এই শব্দগুলো করালেন।উনি ছিলেন এডিট মেশিনের সামনে। পেছনের স্ক্রীনে দেখলাম সেই ঘোড়া আর চাকা ছাড়া আমাদের অমৃতা টাংগা চালাচ্ছে। আর তার পেছনে তিন চার জন দস্যু ঘোড়াসওয়ার তাকে ঘন একটা জংগলে খুঁজে বেড়াচ্ছে।
আবার পাশের রুমে যাবার আমন্ত্রন।সেখানে এবার বিরাট স্ক্রীন।
ভদ্রলোক তাৎক্ষনিক ভাবে ঘোড়াবিহীন টাংগায় চড়া অমৃতাসহ চারটি ছেলের করা সেই শব্দগুলো জুড়ে দিয়ে আমাদের পর্দায় দেখালো কি ভাবে অমৃতা সেই তুমুল ঝড় বাদলের মধ্যে এক সাদা ঘোড়ায় টানা টাংগা করে গভীর জঙ্গলের ভেতর দিয়ে চাবুক মেরে দ্রুত পালানোর চেষ্টা করছে আর তার পেছনে তিন চার জন দস্যু তাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে, যাদের এতক্ষন কোন চিন্হই ছিলনা। দেখানো শেষ হলো সিনেমা তৈরির পেছনের সামান্য একটুকরো কাহিনী। অসাধারণ সেই ম্যুভি ম্যাজিক।আমরা কিছুক্ষন অবাক হয়ে বসে রইলাম।
বিখ্যাত শোলে ম্যুভির জনপ্রিয় নায়িকা হেমা মালিনী, তার টাংগা আর প্রিয় ঘোড়া ধন্যু
এগুলোর কোন ছবি দিতে পারলাম না কারন মনে করতে পারছি না ছবি তোলা নিষেধ ছিল নাকি আমরাই মন্ত্রমুগ্ধ ছিলাম।
এর ফলে একটাই ক্ষতি হয়েছে আমাদের।আর তাহলো এখন সিনেমা দেখতে বসলেই মনে হয় ব্যকগ্রাউন্ড কিসের আমেরিকা কিসের সুইজারল্যান্ডে ! এগুলো সবই রামোজী অর্থাৎ স্টুডিউতে করা।
এতক্ষনের উত্তেজনায় টের পাইনি যে ক্ষিদায় পেট চোঁ চোঁ করছে। ব্রোশিওরে কয়েকটা রেষ্টুরেন্টের নাম রয়েছে।এক একটায় এক এক ধরনের খাবার।
আমার স্বামীর ইচ্ছা সুপার স্টারে খাবার যেখানে রয়েছে মাল্টি কুইজিন ।
সুপার স্টার রেষ্টুরেন্ট
কিন্ত ঐ গরমে আমার মনে হলো দক্ষিনী খাবারটাই ভালোলাগবে।টক দই সাথে ভেজিটেবল খাবার। মাছ মাংস আর ভালোলাগছিল না। তাই আমার পছন্দ মত ঢুকলাম দিল সে রেষ্টুরেন্টে।যতদুর মনে ১৫০ টাকা করে পারহেড।ব্যুফে সিস্টেম।এবং অনেকগুলো আইটেম ছিল।ছিল মুগ ডালের হালুয়া যা এর আগে আমি কখনো খাই নি।যত খুশি খাও যেটা খুশি খাও।দারুন পরিষ্কার পরিছন্ন সেই সাথে অত্যন্ত উচু মানের রান্না এবং পরিবেশ ও পরিবেশনা।
সাউথ ইন্ডিয়ান খাবারের রেষ্টুরেন্ট দিল সে
খাওয়া শেষে কিছুক্ষন বসে রইলাম ইউরেকা কমপ্লেক্সে ছাতার নীচে লম্বা মতন চেয়ারগুলোয়। এমন সময় একটি মেয়ে এসে আমার স্বামীর হাতে একটা ফর্ম দিয়ে অনুরোধ করলো রামোজী ফিল্ম সিটির ব্যাপারে তার ফিডব্যাক জানাতে। আমার স্বামী সবই ভালো বল্লো, সবকিছুই সুন্দর মোহনীয়, যথাযথ, অত্যাধুনিক এবং পরিস্কার টয়লেট থেকে শুরু করে সবকিছু ভালো। কিন্ত একটাই খারাপ সেটা হলো লেগ গার্ডেন দেখতে না পারা।
এরপর আমরা নিজেরা নিজেরা ঘুরে বেড়ালাম এদিক সেদিক।
তৎক্ষনাৎ তোলা ছবি হাতে নিয়ে আমি
শুনলাম ওখানে ব্যাক্তিগত অনেক অনুষ্ঠানও করা যায়। কোটি কোটি পতিরা হয়তো করে সেসব।এর মধ্যে হোটেল সিতারা হলো সবচেয়ে বিলাশবহুল, এর পরে রয়েছে হোটেল তারা বিজনেস স্ট্যাটাসের আর হোটেল সাহারা হলো ইকোনমি ক্লাস।গাইড জানালো হোটেল সিতারায় সব বড় বড় ফিল্ম স্টার আর হোমরাচোমরা ব্যাবসায়ীরা উঠে।
সান ফোয়ারার সামনে সবচেয়ে দামী হোটেল সিতারা
রামোজী ফিল্ম সিটিতে অল্পবয়সী ছেলেপুলে আর বাচ্চাদের জন্য বিভিন্ন রাইড ছাড়াও রয়েছে যাদুর জগত ফান্ডাস্তান। যার ভেতরে তাদের মনোরন্জনের জন্য নানা রকম ম্যাজিক, গুহার মধ্যে ওদের প্রিয় কার্টুন বা সিনেমার ভালো থেকে ভয়ংকর সব চরিত্র। ওগুলো আর আমরা দেখি নি।
ফান্ডাস্তানের প্রবেশপথে আমি
সবশেষে ছিল আরেকটি শো, ওয়াইল্ড ওয়েস্টার্ন শো। একসময়ে আমেরিকার পশ্চিমে কাউবয়দের জীবন যাত্রার কিছু অংশ এটাতে দেখিয়ে থাকে স্টান্ট শো করা ছেলেমেয়েগুলো ।এটা আমি থাইল্যান্ডের সাফারী পার্কে দেখেছি বলে খুব একটা আগ্রহী ছিলাম না। কিন্ত সেখানে পরিচিত এক দম্পতির আহব্বান এড়াতে পারলাম না ।
ওয়াইল্ড ওয়েষ্ট শো এর অডিটোরিয়াম আর স্টেজে সাজানো সে সময়ের আমেরিকার পশ্চিমের একটি শহরের দৃশ্য।
এদিক ওদিক ঘুরে ঘুরে দেখতে প্রায় যাবার সময় হয়ে আসলো।অপেক্ষা করছি ক্লোজিং শো এর। ইউরেকার বিশাল চত্বরে রামোজীর সব নৃত্য শিল্পী যাদুকর, এক্রোবেটের সন্মিলনে শুরু হলো সেই বিশাল শেষের অনুষ্ঠান। সাথে বিভিন্ন উপজাতীয় নাচ।
রামোজী ফিল্ম সিটির সমাপ্তি অনুষ্ঠান
কখন যে সময় হয়ে গেল বাসে চড়ার টেরই পেলাম না। আমাদের সাথে হায়দ্রাবাদ থেকে আসা এক পর্যটকের ডাকে সম্বিত ফিরে পেলাম। ওহ বাস ছাড়ার সময় তো হয়ে এসেছে, দৌড়ে এক বোতল পানি কিনে চড়ে বসলাম আমার সেই পছন্দের সামনের সীটে।যদিও টাইম দেয়া থাকে, ভয় দেখায় রেখে চলে যাবে তারপরও লিষ্ট দেখে প্রতিটা ট্যুরিষ্ট না আসা পর্যন্ত তারা অপেক্ষা করতে থাকে।সবাই আসলো বাসও চলতে শুরু করলো ফিল্ম সিটির গেটের দিকে।
বাস চলতে শুরু করলো, আস্তে আস্তে পার হয়ে আসলাম রামোজীর গেট
এবার আরেকটা পথ দিয়ে যাচ্ছি নয় নম্বর জাতীয় সড়কের কাছে মেইন গেটের দিকে।এই পথটা যে কি সুন্দর বলার নয়।পাহাড়ী আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে বাস চলছে।চারিদিকে সবুজ গাছ দূরে দেখা যাচ্ছে রামোজীর বিভিন্ন স্থাপনাগুলো।একদম মেইন রোডের উপর মেইন গেটের কাছে এসে বাস দাড়ালো। অনেকে নেমে গেল তাদের জমা রেখে যাওয়া জিনিস আনতে। আমার স্বামী নামলো বেনসনের প্যাকেটটা ফেরত আনতে ছবি। আমি বাস থেকে নেমে ছবি তুল্লাম আমার প্রিয় তালগাছের ফাকে অস্তগামী সূর্যের সাথে রামোজী ফিল্ম সিটিকেও বিদায় জানানোর শেষ মুহুর্তটির।
তালগাছের ফাকে সূর্যের বিদায়
এখন মনে হয় এখানে না আসলে এই আলো ঝলমল জগতের অনেক কিছুই অজানা থাকতো। জানি অনেকে হয়তো বলবেন কি হতো না দেখলে ?আর বিভিন্ন টিভির চ্যানেলে কত দেখিয়েছে এসব ফিল্ম মেকিং। ঠিক ই বলবেন তারা আমি অস্বীকার করি না। আমি শুধু বলবো হ্যা আমিও দেখেছি টিভিতে ফিল্ম মেকিং।কিন্ত সেসাথে আনুসাংগিক জিনিসগুলোও নিজ চোখে দেখার অনূভূতিই অন্যরকম।
ধন্যবাদ অসাধারন একটি দিন উপভোগের সুযোগ করে দেয়ার জন্য আমার স্বামীকে।
আরো ধন্যবাদ জানাই হায়দ্রাবাদের সেই সব নাম না জানা লোকদের যারা আমাদের রামোজী দেখার জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ করেছিল। সবশেষে ধন্যবাদ আমার এই পোষ্টের সব পাঠকদের যারা আমাকে প্রতিটি মুহুর্তে উৎসাহ যুগিয়ে গেছেন প্রতিটি পর্বে।
চার পর্বে লেখা আমার এই পোষ্ট আমি সামহোয়্যার ইন ব্লগের একজন সিনেমা পাগল ব্লগার মাষ্টারকে উৎসর্গ করলাম।
সামুর প্রবলেমের কারনে আরো কিছু ছবি দিতে পারলাম না বলে দুঃখিত।
ছবিগুলো আমাদের ক্যামেরায় তোলা।
এছাড়া অরিজিনাল মাউন্ট রাশমোর টাঙ্গা, শোলের ছবিতে হেমা মালিনী আর ডাবিং করার ইন্সট্রুমেন্টের ছবিগুলো নেট থেকে নেয়া।
০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২৪
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আজনবী
২| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১ম ভাল লাগা আমার। স্পাইডারম্যান সান ফোয়ারার সামনে সবচেয়ে দামী হোটেল সিতারা বেশি ভাল লেগেছে।
০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
জুন বলেছেন: থ্যাঙ্ক ইউ ভেরি মাচ ফর ইয়োর প্লাস সেলিম আনয়ার
পুরোটা সিরিজ জুড়ে সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আবারও ।
৩| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২৮
সায়েম মুন বলেছেন: প্রথম ছবিটার ক্যাপশন হবে রামোজী ফিল্মী দুনিয়ার সামনে বতুতা
খুব ভাল লাগলো আপু। নতুন একটা জায়গা ঘুরে ঘুরে দেখালেন।
০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১৫
জুন বলেছেন: মুন অসংখ্য ধন্যবাদ তোমাকে আজ কতদিন ধরে তুমি আমাকে এসব লিখতে অনুপ্রেরণা দিয়ে আসছো। সত্যি আমি ভাগ্যবান তোমাদের মত কিছু বন্ধু বলো ভাই বলো পাওয়ার জন্য
৪| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৪২
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
এর পরের পোস্ট হোক 'দিল সে' রেস্টুরেন্টের বর্ণনায়।
তাহলেই জমবে।।
০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২৮
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ দুর্জয় । দিল সে র খাবারের ছবি তুলি নি। লোকজনের সামনে এটা আমার কাছে ভীষন এম্বেরাসিং মনে হয় কেন জানি ।
শুভকামনা সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক
৫| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১৭
শফিক১৯৪৮ বলেছেন: ছবিসহ বর্ণনা চমৎকার লাগল।
০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালোলাগার জন্য শফিক১৯৪৮
৬| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২২
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: আরে আমার তো এখনই যেতে ইচ্ছা করছে। একটু আগে থাইল্যান্ড ঘুরে এলাম (ব্লগে! )।
শায়মা আপু ভূটান ঘুরে এসে একটা পোস্ট দিয়েছিলো। সেই থেকে আমার ভূটান যাওয়ার ইচ্ছা। নেপাল যাবো বিয়ে করে, তাই নেপাল একটা বিষয়ে আটকে গেছে। প্রাইম ট্যূর কম্পানী শ্রীলংকা যাওয়ার হাতছানি দিচ্ছে। সিঙ্গাপুর যাওয়া যায়, তবে ছুটি পাওয়া যাবে না ৭ দিন থাকার। এক শুভাকাঙ্খী বলেছে, চীন গেলে আমাকে নিয়ে যাবে (খরচ আমার, ভিসা যোগাড় করার দায়িত্ব তার)। ধূর ছাতা কি যে করি!? এরচেয়ে দেশেই ঘুরি।
চমৎকার পোস্ট। ছবি গুলোও অনেক অনেক সুন্দর! একটা অনুযোগ আপনার হাব্বির ছবি দেখা হলো না।
০৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সজীব ।
সামুর সমস্যায় নিজের পোষ্টেরই অনেক অংশ গায়েব
অনেক ছবি দিতে পারি নি । চমৎকার লাগার জন্য আরেকদফা ধন্যবাদ
ভালো থেকো সবসময়
৭| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ঘরে বসে চারদিনে চমৎকার একটি রামোজি ফিল্ম সিটি ট্যুর দিয়ে ফেললাম
৭ম ভালোলাগা
০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:০৫
জুন বলেছেন: বাহ তাই নাকি কুনো
ভালৈতো বিনা খাটুনিতে ট্যুর ভালো না ??
সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৮| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২৮
রবিন মিলফোর্ড বলেছেন:
ছবি ও লেখা মিলিয়ে অসাধারন পোস্ট । জুনাপু তো দেখি পুরো পৃথিবীটাই ঘুরে শেষ করে ফেলবেন ।
০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১১
জুন বলেছেন: কৈ পুরো পৃথিবী ! এখনো তো কিছুই রবীন্দ্রনাথের ভাষায়.....
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া
একটি ধানের শীষের উপর একটি শিশির বিন্দু
যাক অন্নেক দিন পর তোমাকে দেখে খুব ভাললাগলো রবিন
৯| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
শোভন শামস বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর পোস্ট এবং সিরিজ ।
আপনি পৃথিবী ঘুরে ঘুরে পাঠকের জন্য লিখে যান।
একটা নতুন জায়গার কথা জানলাম
ধন্যবাদ
০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৭
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ শোভন শামস সাথে থাকার জন্য। আপনার ভ্রমন পোষ্টগুলো খুব সুন্দর কিন্ত সামুর রহস্যময় আচরণের জন্য কোথাও যাবার উপায় নেই
ভাল থাকুন
১০| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:২৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ওফ! আপু! নেক্সট কই যাবেন বলেন? আর হোটেলের খাওয়া ছবি নাই কেন??
আমরাও তো ঘুরছি মনে মনে, না হয় একটু মনে মনেই খাইতাম
০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
জুন বলেছেন: নেক্সট কই যাবো ঠিক নেই কাল্পনিক তবে দেখা যাক কই যাই
খাবারের ছবি তুলতে আমার খুব লজ্জা লাগে বিশেষ করে কোন রেস্টুরেন্টে সবার সামনে ।
ঠিক আছে এরপর মনে থাকবে ।
সাথে ছিলে পুরো সময়টা জুড়ে তার জন্য অনেক ধন্যবাদ
১১| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তালগাছের ফাকে সূর্যের বিদায় ।সুন্দর। আচ।চা রামোজি তো শেষ হলো। এরপর কি নিয়ে লিখবেন।
০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
জুন বলেছেন: হু সেলিম দৃশ্যটা সত্যি সুন্দর ছিল একটু মন খারাপ করা সেই সাথে।
এরপর দেখি কি নিয়ে লেখি । তবে লেখার অনেক কিছুই আছে ২০/২২ দিনের ঘুর ঘুর
১২| ০৮ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:৪২
আরজু পনি বলেছেন:
উৎসর্গ সহ ষোল কলা পূর্ণ হলো পোস্টের।
অনেক ভালো লাগা রইল পোস্টে।
০৯ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আরজুপনি ভালোলাগলো শুনে। আসলে পোষ্টটি সকল মুভিখোরদের উদ্দ্যেশেই উৎসর্গকৃত বলাটাই বেটার
১৩| ০৮ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:৫৮
রিফাত হোসেন বলেছেন: আসলে কোথাও ঘুরতে গেলে ছবি তুলতে গেলে একটা বিপাকে পড়তে হয়, ছবি তুলব না দৃশ্য অবলোকন করব।
++
০৯ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০
জুন বলেছেন: আমারও একই অবস্থা । খানিক বাদে মনে পড়ে আরে আরে এ জায়গাটার ছবি তুল্লে ভালো হতো। সিকোয়েন্স বুঝে ছবি তোলা হোয়েই উঠে না।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রিফাত হোসেন
১৪| ০৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
ত্রিশোনকু বলেছেন: খুব সুন্দর সব ছবি, প্রাঞ্জল বর্ণনা।
কষ্ট লাগছে, টেক এর ফাঁকে ফাঁকে পানি খাওয়া এক্সট্রাদের জন্যে।
০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:১৫
জুন বলেছেন: হু আমারও অনেক খারাপ লাগছিল সেই প্রচন্ড গরমে মেয়েগুলোর নাচের কসরৎ দেখে।আর স্টেপিংগুলোও খুব কঠিন।
ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ত্রিশোন্কু
১৫| ০৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
অস্হির বলেছেন: ছবিসহ বর্ণনা চমৎকার।
০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:১৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা অস্থির
১৬| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
ডানামনি বলেছেন: খুব ভাল লাগলো । ইটিভি তে এই রামোজি ফ্লিম সিটির অ্যাড দিত তখন থেকেই এই জায়গা সম্পর্কে বেশ কৌতূহল ছিল। তার অনেকটা মিটল কিন্তু নিজের চোখে দেখার ইচ্ছাটা আর ও বেড়ে গেল।
০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫০
জুন বলেছেন: ডানামনি প্রথমেই জানিয়ে দেই আমি আন্তরিক দুঃখিত এবং লজ্জিত আপনাদের জবাবগুলো দিতে দেরী হওয়ার জন্য। দেশের অবস্থা আর সামুর অবস্থাও এখানে অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছে।
যাই হোক আপনি যে অত্যন্ত মনযোগের সাথে আমার ছাইপাঁশ পড়ে আবার প্রিয়তেও রেখেছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আমি চারটি পর্বের লিন্ক একটা পোষ্টে দিয়ে দিব আপনাদের সুবিধার জন্য
শুভরাত্রি
১৭| ০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১০
রাতুল_শাহ বলেছেন: ভাল লাগলো, মনে হচ্ছে আরও অনেক ছবি মিস করেছি।
০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
জুন বলেছেন: সত্যি সামুতে ছবি আপলোড করতে গিয়ে এমন গলদঘর্ম আমি সাম্প্রতিক কালে হইনি রাতুল শাহ্ ।এক তুড়িতে আমি ছবি লোড করি সেখানে চোখে অন্ধকার দেখার অবস্থা আমার ।
যাই হোক তারপরও ভালোলেগেছে জেনে অনেক খুশি হোলাম
সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
১৮| ০৯ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
এর আগের পোষ্টে কমেন্ট করসিলাম আপনার ভ্রমন সংক্রান্ত পোষ্টে আসবো না! আসলেই যাওনে লাইগা মন কান্দে।
আপনার পোষ্ট দেখে ভাবসিলাম এড়িয়ে যাবো, কিন্তু পারলাম না।
চমৎকার একটা পোষ্ট দেখা এবং পড়া হলো +
১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
জুন বলেছেন: আর আসবেন্না বলেছিলেন আলাউদ্দিন আহমেদ সরকার
যাক এসে যখন পড়েছেন তখন শুক্তোর ঝোল খেয়ে যেতে হবে কি আর করা
পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৯| ০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:১৫
শের শায়রী বলেছেন: আপু ভিসা রেডী আপনি বললেই সাথে আছি যেমন সব সময়। ইশ আপনি কত কি দেখছেন। হিংসাই লাগে আপনাকে।
১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:১০
জুন বলেছেন: আপনার ভিসা রেডি থাকলে কি হবে আমার ভিসাতো তিন মাসের আগে দেবে না শের শায়রী
হিংসা করা ভালু না
অজস্র ধন্যবাদ মন্তব্যে
২০| ০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:১৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভাগ্য ভাল থাকলে আমি কয়েকদিনের মধ্য দেশের বাইরে যাব। আপনার ভ্রমনের কাহিনী লিখার মত করে আমিও লিখতে চেষ্টা করবো। হা হা হা...
আপা, আরো ছবি গুলো দেখতে চাই।
১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৪
জুন বলেছেন: অবশ্যই অবশ্যই উদারজি ভাই আমরা অপেক্ষা করবো রেসিপি পোষ্টের বাইরে আপনার ভ্রমন পোষ্টের জন্য ।
পোষ্ট পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
২১| ০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১৮
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: বাহ! দারুণ সময় কাটালেন রামোজী ফিল্ম সিটিতে। এরই সাথে আমাদের মুগ্ধ করলেন আপনার সাবলীল লেখনীর মাধ্যমে।
১০ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:০৮
জুন বলেছেন: আসলেও খুব সুন্দর একটি দিন ছিল রুমান। সত্যি ভালোলেগেছে অনেক।
ভাললাগার কথা শুনে অনেক ভাললাগলো
২২| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৩০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সবগুলোই পড়লাম
বেশ ভালো লাগল
এর একভাগ ও যদি আমাদের স্টুডিও তে থাকত
১০ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১১
জুন বলেছেন: পড়েছো বলে আমি অনেক খুশী হয়েছি তানিম।
সেটাই, আসলে অদের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি তো বিশাল ইনকাম সোর্স ।
শুভকামনা অনেক তোমার জন্য
২৩| ১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আরেকবার পড়লাম আবার ও ভাল লাগছে।
১০ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১৫
জুন বলেছেন: বাব্বাহ বার বার পড়ছেন নাকি সেলিম আনোয়ার
তাই যদি হয় তবে আমি কৃতজ্ঞ আপনার প্রতি
২৪| ১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: সবগিুলো একাথে দেখলাম আবার। এতসুন্দর পোস্ট! আপনার ঘোরাঘুরি দেখে শুধু হিংসে হয় আপনাকে
১০ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১৮
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নীল দর্পন প্রশংসার জন্য।
তবে আপ্নিও ইদানীং ভারী সুন্দর গল্প লিখছেন
২৫| ১০ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: দারুন একটা সিরিজের সমাপ্তি হল
১০ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২১
জুন বলেছেন: আর আপ্নারাও বেচে গেলেন আমার অখাদ্য পোষ্ট পড়ার হাত থেকে মাসুম ১৪
সাথে থাকেন সবসময় তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৬| ১০ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
সোহাগ সকাল বলেছেন: সিরিজ শেষ হয়ে গেল!
অনেক ভালো লাগছে পুরোটা।
ধন্যবাদ জুনাপু!
১০ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২৫
জুন বলেছেন: হু আমার সিরিজ পড়ার হাত থেকে বেচে যাওয়ার জন্য খুশি হওয়ার কথা সোহাগ সকাল
ভালোলাগলো শুনে আমারও অনেক ভাললাগলো ।
২৭| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
গল্পের মতোন বলে ( অর্থাৎ লিখে ) গেছেন সব । আগে ছিলো "ঠাকুরমার ঝুলি" - নামের রং চংয়ে দত্যিদানোর ছবি সহ হুমড়ি খেয়ে পড়ার মতো গল্পের বই । ছেলে-বুড়ো পড়তো সবাই ।
আপনি আধুনিক কালের বাস্তব কাহিনী আর ঝলমলে ছবি সহ লিখে ফেলেছেন একখানি " বতুতার ঝুলি" ।
হুমড়ি খেয়ে পড়ার কথাই সবার । হয়েছেও তাই । বাদ যাইনি আমিও ...
১০ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৪
জুন বলেছেন: আমি সাদামাটা মানুষ সাদামাটা ভাবেই বলে গেছি যা দেখেছি আর শুনেছি। কোন রং চড়ানো বা বাক্যের ফুলঝুরি ছিটিয়ে, কথার মালা গেথে গেথে কিছু লেখার ক্ষমতা আল্লাহ্ আমাকে দেয়নি ।
যা মনে আসে তাই লিখে চলি দু একজন আছে তারা পড়ে কেউ কিছু বল্লে খুশি হই এটুকুই আহমেদ জীএস। হুমড়ি খেয়ে পড়ার কথা বলে কি একটু অতিরঞ্জিত হয়ে গেল না ??
অনেক অনেক ধন্যবাদ পুরো সিরিজ জুড়ে সাথে থাকার জন্য
২৮| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১৩
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার টু দ্যা পাওয়ার ইনফিনিটি
পারফেক্ট এন্ডিং ||
১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ পুরোটা সিরিজ জুড়ে সাথে থাকার জন্য আর ক্রমাগত উৎসাহ জুগিয়ে যাবার জন্য ইমরাজ কবির মুন
আবারও ধন্যবাদ আর শুভকামনা ......।
২৯| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: পুরো সিরিজটা 'মাস্টার'কে উৎসর্গ করায় খুব ভালো লাগছে । মাস্টার আমারও একজন প্রিয় মানুষ । ব্লগে এখন অনিয়মিত । তবে 'সিনেমাপিপল' এর কাজে সে নিজেকে ডেডিকেট করেছে । কোন একটা কাজকে ভালোবেসে নিজেকে কিভাবে ডেডিকেট করা যায়, 'মাস্টার' তার এক অনন্য উদাহরন ।
পোস্ট আর পুরো সিরিজের জন্যই ভালোলাগা রইলো আপু
১২ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১৮
জুন বলেছেন: মাস্টার এত ম্যুভিঅন্ত প্রান যে এটা লেখার সময়ই ভেবেছি এই সিরিজটা আমি তাকেই উৎসর্গ করবো। সেই সাথে সব সিনেমার সাথে জড়িত সবাইকে আমি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেছি এটা লেখার সময়।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ সাথে ছিলেন বলে।
একটা কথা বলি মামুন রশিদ তা হলো আমি ব্লগে কে কন মতাদর্শে বিশ্বাসী তা নিয়ে কখনোও ভাবি না। নিজের আনন্দের জন্য লিখতে এসেছি আপনারা পড়েন কিছু বলেন আমি খুশী। এর বেশী কিছু নয় ।
শুভকামনা রইলো অনেক
৩০| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪
মুরশীদ বলেছেন: পোষ্ট পড়ে আবার চোখের সামনে সব ভেসে উঠল।
লেখায় প্লাস +++++++
১২ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সবসময় সাথে থেকে সহযোগীতার জন্য
৩১| ১২ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৬
শিপু ভাই বলেছেন:
বিনামূল্যে রামোজী ফিল্ম সিটি ঘুড়িয়ে দেখা ও প্রাঞ্জল বিবরন দেয়ার জন্য থ্যাঙ্কু!!!
+++++++++++++++
১৫০টাকার ব্যুফে!!!! এইটা বেশি ভাল্লাগছে!!!
১২ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫১
জুন বলেছেন: আমার ঠিক খেয়াল নেই ১৫০ না ২৫০ শিপু ভাই । আসলে আমি টাকা পয়সা ধরি না তো তাই এই ব্যাপারটায় আমি সবসময় কনফিউশনে থাকি। তবে দক্ষিনের খাবারতো ভেজিটেরিয়ান এমনটা হবারই কথা।
ভালোলাগা আর সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৩২| ১২ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শোলে ছবিটা বারবার দেখি।দেখতেই থাকি।অসাধারণ ছবি।আমজাদ খানের কালজয়ী অভিনয়..ভোলার নয় ভোলার নয়।
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:০১
জুন বলেছেন: হু আমি অবশ্য কখনো পুরোটা দেখি নি। হলিউড বিখ্যাত বুচ ক্যাসিডি এন্ড সানডান্স কিড দেখার পর ওটার ছায়া নিয়ে তৈরী শোলে দেখার আর ইচ্ছে হয়নি আমার
তবে আমার স্বামীর প্রিয় ছবি
৩৩| ১৩ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:১১
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনার লেখা গরগর করে পড়া যায় ।মানুষে তো হুমড়ি খাবেই ।একটা প্লাস দিলাম ।
১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:০৩
জুন বলেছেন: গড়গড় করে পড়া যায় মানলাম কিন্ত হুমড়ি খাওয়া কথাটা মানতে পার্লাম্না সিদ্ধার্থ
একটা প্লাসের জন্য অনেকগুলো ধন্যবাদ
৩৪| ১৩ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এই বার বুঝলাম কেন সেদিন বলেছিলেন আসলেই এলাহি কাণ্ড
লগ ইন প্রবস এর জন্য বুঝতেই পারি নাই কবে আপনার পোস্ট এসছে
ভাললাগা তো থাকছেই ......
১৪ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
জুন বলেছেন: হু আমারো লগ ইন প্রবলেম হচ্ছে তাই সবার কমেন্টের জবাব দিতে দেরী হচ্ছে। খুব খারাপ লাগছে বিষয়টা
যাহোক অনেক অনেক ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা সারাটা সময় সাথে থাকার জন্য
৩৫| ১৩ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: ছবি ও বর্ণনায় চমৎকার লাগলো আপু।
১৪ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এস এম ফারুক ভাললেগেছে শুনে
৩৬| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২৩
বোকামন বলেছেন:
সম্মানিত লেখক,
ব্যস্ততার ভীরে লগিন করতে হল কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানানোর জন্য।
আমার পক্ষ থেকে ধন্যবাদ আপনার স্বামীকে।
ধন্যবাদ হায়দ্রাবাদের সেই সব নাম না জানা লোকদের ....
আবারো বলে যাচ্ছি-
আপনার মত লেখক পর্যটন শিল্পের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ।
ভালো থাকা হোক পরিবার-পরিজন নিয়ে.....
শুভকামনা
১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫০
জুন বলেছেন: সম্মানিত পাঠক বোকামন প্রথমেই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই। আপনি পোষ্টের প্রথম থেকেই সাথে আছেন এবং খুব মন দিয়ে যে পড়েন তা আপনার মন্তব্য দেখলেই বোঝা যায়।
আশীর্বাদ কিনা জানি না নিজের ঘুড়ে বেরাতে ভালোলাগে আবার আপনাদের সাথে শেয়ার করতেও ইচ্ছা হয়।
আপনিও সপরিবারে অনেক ভালো থাকুন আর সবসময় সাথে থাকুন এই কামনায়
৩৭| ১৩ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৪০
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা দেখে মনে হচ্ছে নার্গিস আকতারের মতো আপনিও এখন বাংলা সিনেমা বানাতে পারবেন।
আপনার এই সুন্দর ভ্রমন কাহিনীটি এখানেই শেষ করলেন?
১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
জুন বলেছেন: নার্গিস আকতার কে মোজাম ভাই আসলে এই উপমহাদেশের ম্যুভি সম্পর্কে আমার ধারণা খুব কম। সে কি পরিচালক ??
হু শেষ করলাম আপনাদের একদম ত্যাক্ত-বিরক্ত করে ফেলেছিতো
তাই
মোজাম ভাঈ আপনাদের মতন পাঠক পেলে কষ্ট করে লিখতেও ভালোলাগে
ধন্যবাদ জানাই সাথে অজস্র শুভকামনা ।
৩৮| ১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
বড় বিলাই বলেছেন: দারুণ একটা ভ্রমণ!
১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:০০
জুন বলেছেন: হু দারুন ভ্রমনই বড় বিলাই।
অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম।
খুব ব্যাস্ত হয়ে পড়েছেন মনে হয় ডাক্তারী জীবনে
৩৯| ১৪ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: দারুন! অনেক ভালো লাগল। শুভেচ্ছা।
১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩০
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আমিনুল কেমন আছো শুনি? কোথায় যে সবাই হারিয়ে যাচ্ছে একে একে । যাই হোক তোমার ভাললেগেছে শুনে অনেক খুশী লাগলো
৪০| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
অর্ণব আর্ক বলেছেন: একজন ইতিহাসবিদ আর সাধারণ ভ্রমণকারীর চোখৈর দেখায় অনেক অনেক পার্থক্য থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সেই ইতিহাসবিদ যদি শ্রদ্ধেয় আবদুল মোমিন স্যারের সরাসরি ছাত্রী/ছাত্র হয় তাহলে তো কথাই নাই। আপনি আপনার শিক্ষকের সম্মান রেখেছেন। এই সবগুলো পোস্ট পড়ার পর আমার তাই মনে হয়েছে। কিন্তু এই বেটারা সিমেনার শুর্টিং এর নামে সাইটগুলোকে যেভাবে ব্যাম্বু দিচ্ছে সেখানে আপনার কমেন্ট আশা করেছিলাম। গোলকুন্ডার উপরে গোলিমার সিনেমার শুর্টিং চলার যে দৃশ্য দেখা গেলো সেখানেই স্পষ্ট হয়েছে কেমনে হাইহিলের খোচায় ঐতিহ্য বিদ্ধস্ত হৈতেছে। সব্বোনাশ।...
যাউকগ্যা। মোগের দ্যাম কেম্নে এফডিসিকে উন্নত করে নতুন লুক দিতে পারে তার দিক নির্দেশনা কুতি? ঐ দিলে এই পোস্ট একশতে পঁচাশি নম্বর পাবে। নাইলে একশতে মাত্র ৬২ মার্ক দিমু কৈলাম।
১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
জুন বলেছেন: তোমার প্রশংসা শুনে ভালো লাগলো অর্নব আর সত্যি কথা বোলতে কি সেটা কারই বা খারাপ লাগে। রিয়েলি মোমিন স্যার লাভ মি লট।
শ্যুটিং পার্টি বেশ সাবধানেই কাজ কোরছে দেখলাম, আর ওখানকার পর্য্টন কর্পোরেশন ও খুব সিনসিয়ার ..।
সত্যি বলতে কি এফডিসি নিয়ে আমার কওন ধারনাই নেই। তবে কয়েকটা শ্যুটিং দৃশ্য দেখেছিলাম বাংলাদেশে। খুবই হতাশাজনক। দারিদ্রতা এবং দৈন্যতা প্রকট ভাবে ফুটে উঠেছে।ইদানীং ম্যুভি হলো বিগেষ্ট মানি মেকিং মেশিন। অন্যান্য দেশে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার ঢালছে এই ঈন্ডাস্ট্রির পেছনে। সেখানে আমাদের ঢালিউডের কাছে তেমন কিছু আশা করা আমাদের ও উচিত্ত না ।
আমি মনে করি আমি ১০০ তে ১০০ পাইছি
৪১| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১:০১
মোঃমোজাম হক বলেছেন:
বা থেকে ৩য় জনই পরিচালক নার্গিস আকতার।তার অনেক হিট সিনেমাও আছে।
একটি খবর হচ্ছেঃ 'অবুঝ বউ' ছবির নির্মাণকালে ক্যামেরার পেছনে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে পরিচালক নারগিস আকতার নির্মাণ করেছেন 'অবুঝ বউ-এর নেপথ্যে'। ১০ সেপ্টেম্বর থেকে স্টার সিনেপ্লেক্সে ছবিটির প্রদর্শনী চলবে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'সমাপ্তি' গল্প অবলম্বনে নির্মিত এ ছবিতে অভিনয় করেছেন ববিতা, ফেরদৌস, নিপুণ, শাকিল খান, প্রিয়াংকা প্রমুখ
১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
জুন বলেছেন: মোজাম ভাই মজা পেলাম আপনার কালেকশন দেখে
সমাপ্তি গল্পটা আমার হাজার বার পড়া । খুবই সুন্দর একটা ছোট গল্প। কিন্ত অনেক সময় দেখেছি একটা বই পড়ে যত ভালোলেগেছে সিনেমা বানিয়ে গল্পের ১২টা বাজিয়ে ছেড়েছে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে নারগিস আকতারকে চিনিয়ে দেয়ার জন্য
৪২| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
কাউসার রুশো বলেছেন: সত্যিই অসাধারন এক অভিজ্ঞতা!!
খুব ভালো লাগলো এই সিরিজটা আপু। শুভেচ্ছা
১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
জুন বলেছেন: আপনাকেও জানাই অনেক শুভকামনা আর ধন্যবাদ রুশো
৪৩| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২৩
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আপু হিংসা হিংসা হিংসা
+
১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
জুন বলেছেন: কেন এ হিংসা দ্বেষ
কেন এ ছদ্মবেশ
কেন এ মান অভিমান ......
বরিষ ধরা মাঝে শান্তিরও বারি ।।
সায়েদা সোহেলী অনেক অনেক ধন্যবাদ
৪৪| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২৩
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আপু হিংসা হিংসা হিংসা
+
১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
জুন বলেছেন:
৪৫| ১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
অতন্দ্র তওসিফ বলেছেন: চারটা পর্বই একসাথে পড়লাম। এক নতুন ধরনের ভ্রমন কাহিনী।খুব ভাললাগলো আপনার বিশদ বর্ননা। আপনি যে দিনটি দারুনভাবে উপভোগ করেছেন তা আপনার চেহারাতেই ফুটে উঠেছে
পোষ্টে প্লাস +++++
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তৌসিফ অনেক ব্যাস্ততার মাঝেও এসে আমার পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য
সত্যিই উপভোগ্য ছিল সেই ভ্রমন।
৪৬| ১৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমাদের দেশে এমন একটা রামোজি ফিল্ম সিটি থাকলে খুব ভাল হতো। সিনেমাগুলির দৈন্যদশা কিছুটা হলে ও কাটতো।
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
জুন বলেছেন: কিছু কিছু শ্যুটিং স্পট আছে নুহাশ পল্লীর মত কিন্ত সেগুলোতে তো আর কোন ফ্যাসিলিটি নেই সেলিম আনয়ার ।
৪৭| ১৮ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
ভিয়েনাস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও ... এমন সুন্দর জায়গা আমাদের ঘুরে ঘুরে দেখানোর জন্য।
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ সবসময় সাথে থেকে সঙ্গ দেয়ার জন্য ভিয়েনাস
৪৮| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: ঠিকাছে মাইনাচ
যাইতে মুঞ্চায়
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
জুন বলেছেন: মাইনাস দেয়ার সিস্টেম নাই হেক্টর
ঘুরে আসো ভালৈ লাগবে মনে হয়
৪৯| ২০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ।দুঃখে আপু অনেক দিন দুরে কোথাও বেরাতে যাওয়া হয়ে উঠছে না তাই
।অবশ্য এই লেখা ছবি গুলোর মাধ্যমেঅ ত ঘুরে আসা হল
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
জুন বলেছেন: আসলেই আমিও কিছুদিন বাসায় থাকলে অস্থির হয়ে যাই সায়েদা সোহেলি । তখন ঢাকার আশেপাসে সোঁনার গাঁ অথবা আমাদের দেশের বাড়ির দিকে বান্দুরা গিয়ে নৌকা চড়া, নাহলে নিদেন পক্ষে বালু নদীর পারে বেরাইদ হলেও ঘুরে আসি
৫০| ২৪ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:০৩
শোশমিতা বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা আর সাথে অসাধারণ ছবিগুলো দেখতে দেখতে মনে হলো আপুর সাথে আমিও ঘুরে এলাম
ধন্যবাদ আপু আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:২৯
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শোশমিতা সবসময় সাথে আছেন বলে
নেট নাকি সামু বুঝি না প্রবলেমের জন্য কারো উত্তর ঠিকমত দেয়া হয়না
অনেক শুভকামনা ....।
৫১| ২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
সুরঞ্জনা বলেছেন: যাক! তোমার বদৌলতে রামোজি ফিল্মসিটিও দেখা হলো।
২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
জুন বলেছেন: তুমি রামিজী কে দেখলে জানিনা তবে রামোজী যে তোমাকে ব্লগে আনলো তার জন্য আমি মহা খুশী সুরন্জনা
এবার লক্ষী মেয়ের মত লেখা শুরু করো
৫২| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: পুরোটা পড়তে পারলাম না , , ইচ্ছে করেই পরলাম না , , একটু সময় নিয়ে পরবো পোষ্টে +++
২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
জুন বলেছেন: আচ্ছা সময় নিয়ে পড়লেই হবে সাজিদ
তারাহুড়ার কি দরকার তাই না??
শুভকামনা ....
৫৩| ২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: পুরোটা একটানে পড়ে শেষ করলাম। বহুদিন একবারে এতক্ষন পড়িনি। নিঃসন্দেহে যাদুর মত টেনেছিল আপনার লেখা। দারুন হয়েছে।
ধন্যবাদ আপনার ভ্রমন অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য-ভাল থাকুন
২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
জুন বলেছেন: বাব্বাহ কি দারুন প্রশংসা তপন । অনেক অনেক ভালোলাগলো জেনে যে পোষ্টটি ভালোলেগেছে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা রইলো
৫৪| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:০৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভারত পুরা দেখলে আর কি লাগে! কি নাই! ডিটেইলস দেখে ও পড়ে ভাল লাগল।
০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
জুন বলেছেন: সত্যি বলেছেন উদারজী ভাই। একটা পুরো বিশ্বের সকল বৈশিষ্ট নিয়ে বসে আছে। পাহাড় থেকে সমুদ্র, বরফ থেকে মরু। খাবার আর ভাষা নিয়েও ভাবতে হয়না।
পোষ্ট পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই
৫৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:২২
উঠতি বুদ্ধিজীবী বলেছেন: পড়ার সময় মনে হচ্ছিল আমি ঐখানেই আছি। পিলাচ লন এখন
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ উঠতি বুদ্ধিজীবী
৫৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: ++++++++++++
৩১ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
জুন বলেছেন: ইশ কত্তগুলো প্লাস প্রত্যাবর্তন@
৫৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: আহা কবে এই সব জায়গায় ঘুরতে পারবো !!!!!
আপাতত ভার্চুয়ালি ঘুরে দেখলাম , তাই দিয়েই শান্তি ।
৫৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৫৮
lauralordelaure বলেছেন: What was your initial impression of Ramoji Film World Geometry Dash before starting the tour?
৫৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৫৯
lauralordelaure বলেছেন: How did the shooting experience at Golconda Fort [url=https://geometrydashlitepc.io]Geometry Dash[/url] compare to the controlled environment of Ramoji Film City?
৬০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৫৯
lauralordelaure বলেছেন: What did you find most surprising about the behind-the-scenes process at the [Geometry Dash](https://geometrydashlitepc.io) Action Theater?
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:১৬
আজনবী বলেছেন: ভাল লাগল আপনার ভ্রমন কাহিনী।