নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অপরূপা আরাকু
আরাকু উপত্যকা নামটি শুনেই কেন যেন আমার মনে হলো নিঃশ্চয়ই সে কোন অপূর্ব নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর এক পাহাড়ী কন্যা।যে হয়তো সবুজ মেখলা পড়ে সেজে আছে নীরবে নিভৃতে শত লোক চক্ষুর অন্তরালে। সত্যি বলতে কি আরাকু ভ্যালী শুধু বিদেশী পর্যটকের কাছেই নয়, এমনকি ভারতীয়দের কাছেও অত্যন্ত স্বল্প পরিচিত এক শৈল শহর।
কলকাতায় আমরা যে হোটেলে ছিলাম তাদেরই কোম্পানী যারা নির্দিষ্ট ফি এর বিনিময়ে বিভিন্ন ট্রান্সপোর্টের টিকেট বুকিং/ কেটে দেয়।তারা যখন আমাদের কলকাতা> হায়দ্রাবাদ>বিশাখাপটনম> পুরী>কলকাতা রেল টিকেট বুকিং দিচ্ছিল, তাদের কাছেই জানতে চেয়েছিলাম বিশাখাপটনমে কি কি আছে দেখার ? বেশ কিছু বীচের সাথে বল্লো আরাকু উপত্যকার কথা।কত হিল স্টেশনের নাম শুনেছি, গিয়েছিও বেড়াতে উটি, সিমলা, শিলং, কোদাই- কানাল,দার্জিলিং,কুলু -মানালী।কিন্ত আরাকু এত্ত সুন্দর উপত্যকার নামটি হয়তো অনেকদিন অজানাই থেকে যেত যদি না সেই লোকটা আমাদের না বলতো।
অপুর্ব সৌন্দর্যে ভরপুর আরাকু উপত্যকা
রেল এবং সড়ক দুটি পথেই বিশাখাপটনমের সাথে সংযুক্ত আরাকু ।উনি আমাদের ভারতের পুর্বাঞ্চলীয় রেলপথ যা কোথাভালাসা থেকে কিরান্ডুলু অর্থাৎ বিশাখাপটনম থেকে আরাকু যাবার ট্রেনের টিকেট বুকিং দিল।আর বল্লো আমরা যেন একটা গাড়ী ভাড়া নিয়ে সারাদিন আরাকু ঘুরে সড়ক পথে বিশাখাপটনম ফিরে আসি।কারন রেল পথের এক সৌন্দর্য্য আর সড়ক পথে ফিরে আসার দৃশ্যটুকুর আরেক সৌন্দর্য্য।
ঊড়িষ্যা রাজ্যের সীমান্তঘেষে অন্ধ্র প্রদেশের এই হিল স্টেশন সমুদ্র পৃষ্ঠের চেয়ে ২,৯৮৯ ফিট উচু।ভারতের প্রাচীনতম পাহাড়শ্রেনী পূর্ব ঘাট ঘিরে আছে এই উপত্যকাকে। এদের মাঝে রয়েছে অন্ধ্রের সর্বোচ্চ পাহাড় গালিকোন্ডা, উচ্চতায় যা কিনা পাঁচ হাজার ফিট ।
আরাকু রেলষ্টেশন
আমরা যখন গিয়েছিলাম মার্চের মাঝামাঝি তখন শীতের শেষে চৈত্রের উষ্ণতায় প্রচন্ড গরম প্রকৃতি।কিন্ত জুন থেকে অক্টোবর পর্যন্ত অর্থাৎ বর্ষাকালে ১৭০০ মিলিমিটার গড় বৃষ্টি্পাতের পর প্রকৃতি তখন হয়ে উঠে সবুজ শ্যামল,পাহাড়ী ঝর্নাগুলো হয়ে উঠে উদ্দাম উচ্ছল ভরন্ত -যৌবনা।প্রকৃতির সেই দূর্লভ সৌন্দর্য্য দেখার সৌভাগ্য আমাদের হয়নি।
সবুজ শ্যামল আরাকু ভ্যালী
আমরা যেদিন আরাকু যাবো সেদিন ছিল রবিবার। ভোর ৬.৫০ এ ট্রেন ছাড়বে বিশাখাপটনম থেকে।কোন প্ল্যাটফর্ম থেকে ট্রেন ছাড়বে আগে জানা নেই। তাই একটু তাড়াতাড়ি স্টেশনে এসে বসলাম।তখন ভোর পাঁচটা বেজে পনের মিনিট।
রেলপথে ১১০ কিমি দুরত্বে বিশাখাপটনম- কেরেন্ডুলু প্যাসেঞ্জার ৫৮৫০১ এর নাম এখনো মনিটরে ভেসে উঠেনি।পৌনে ছটা, সাড়ে ছটা আমি অস্থির হয়ে উঠলাম। কি ব্যাপার ৬.৫০ এ ছাড়ার কথা? ইনকোয়ারী রুম কোথায় তাও জানিনা এত ভোরে। ইদানীং বিশ্বব্যাপী ট্রলি স্যুটকেসের বহুল ব্যাবহারে ভারতীয় রেল ষ্টেশনেও কুলী পেশায় নিযুক্ত মানুষগুলোর সংখ্যাও কমে গেছে উল্লেখযোগ্য হারে।অনেকক্ষন পর একজনের দেখা মিলতে সে জানালো নাম্বার প্ল্যাটফর্ম নাম্বার।
ভোর ৫.১৩ তে বিশাখাপটনম ষ্টেশনে
একটু দ্বিধা দ্বন্ধে ভুগতে ভুগতে ওভার ব্রিজ পার হয়ে এসে দেখি সত্যি আমাদের ট্রেন দাঁড়িয়ে আছে।সিট খুজে বসার পর চেয়ে দেখলাম সামনেই এক নব বিবাহিত বাংগালী দম্পতি যাদের সাথে আমাদের রুশি কুন্ডা বীচে দেখা হয়েছিল আগেরদিন।আমাদের কে অনুরোধ করেছিল তাদের কিছু যুগল ছবি তুলে দিতে। চেনা মুখ এই দম্পতিকে দেখে বেশ ভাল লাগলো।ওরাও আমাদের দেখে খুশী। শেষতক এই ট্রেন ছাড়লো পৌনে নটায়। স্থানীয় এক ভদ্রলোক আমাদের সহযাত্রী জানালো যেহেতু সারাদিনে একটাই ট্রেন তার উপর লোকাল, তাতে সেদিন রবিবার ছুটির দিন তার জন্য লেট করছে।নাহলে সময়মতই ছাড়ে প্রতিদিন।
অপেক্ষা করছি বিশাখাপটনম ষ্টেশনে
শুরু হলো আমাদের আরাকু যাত্রা।ট্রেন ছাড়ার সাথে সাথে আমার ভীষন ক্ষিধে লাগলো। আসলে আমার কোন ধারনাই ছিলনা এই যাত্রা পথ সম্পর্কে।মনে করেছিলাম ট্রেনে নিশচয় ব্যুফে কার আছে। কিন্ত না।যাক যেহেতু লোকাল ট্রেন তাই প্রতিটা ষ্টেশন ধরছে আর সেই সাথে সাথে উঠছে নানা রকম খাবার নিয়ে হকাররা।
আদিবাসী রমনীরা বসে আছে কোন এক ষ্টেশনে। কার বা কিসের অপেক্ষায় জানা হলো না
দশ টাকায় দশটা পিচ্চি পিচ্চি সমুচা সাথে একটা বিশাল কাচামরিচ সেদ্ধ। চা খেলাম, আবার কফি খেলাম। পেয়ারা, কলা আর বাদাম,চিপস এসব হাবিজাবি কিনে এবার আরাম করে প্রকৃতির দিকে দৃষ্টি ফেরালাম জানালা দিয়ে।
ছুটন্ত ট্রেনের জানালা দিয়ে তোলা ছবি
আমাদের সেই অজগরের মত বিশাল ট্রেন সমতল থেকে একটু একটু করে উপরের দিকে উঠছে। আমি এত বড় ট্রেনে করে এর আগে কখনো কোন পাহাড় অর্থাৎ হিল ষ্টেশনে চড়িনি। উটি, সিমলা, দার্জিলিং সব জায়গায় টয় ট্রেনেই চড়া হয়েছে।এবারই প্রথম এই সাধারন ট্রেনে পার হয়ে যাচ্ছি একের পর এক পাহাড়ী স্টেশন।পার হোলাম সিমলাচল স্টেশন, এরপরের ষ্টেশন মাল্লিভিডু।
মাল্লিভিডু ষ্টেশন
আসলো কোট্টাভালাসা ষ্টেশন যেখানে ট্রেন মেইন লাইন ছেড়ে কে কে অর্থাৎ কোট্টাভালাসা - কিরান্ডুলু লাইনে উঠে আসবে।যখন শিভালিঙ্গপুরম ষ্টেশনে আসলাম শুরু হলো পাহাড় আর উপত্যকার সারি।শুরু হোলো সেই পাহাড় অতিক্রমের জন্য সুড়ঙ্গে প্রবেশ।একের পর এক সুড়ঙ্গ পেরিয়ে যাচ্ছি।অন্ধকার সেই গুহায় ট্রেন ঢোকার সাথে সাথেই ছেলে বুড়োর চিৎকার শুরু। কেউ কেউ আবার বাজাচ্ছে ভুভুজেলা।
সুড়ঙ্গে প্রবেশ করছে আমাদের ট্রেন।
সেই বিশাল ট্রেন সাপের মত বাঁক নিয়ে নিয়ে উঠে যাচ্ছে পাহাড়ী পথ বেয়ে। চারিদিকে অপুর্ব সেই দৃশ্য থেকে চোখ ফেরানো মুশকিল।টানেল থেকে বের হয়েই আবার একটি টানেলে ঢুকে যাচ্ছি আলো ঝলমল রোদ আর সবুজের মেখলা পেরিয়ে।
আবার আরেকটি টানেলে ঢুকে যাচ্ছি আমরা।
এ ভাবে আরাকু পর্যন্ত প্রায় ৪৪ টি সুড়ঙ্গ পেরিয়ে চলেছি আমরা। টানেলের ভেতরে ট্রেনের গুম গুম শব্দের সাথে পাল্লা দিয়ে ছেলে, বুড়োদের চিৎকারে কান পাতা দায়।
সামনে চিমিডিপাল্লি ষ্টেশনের বাদিকে রয়েছে বিখ্যাত জলপ্রপাত, কিন্ত শুকনো মৌসুম বলে তার কোন হদিশ পেলাম না।
পার হয়ে আসলাম আরাকুর প্রধান আকর্ষন বোরা কেভস এর ষ্টেশন বোরা গুহালু।যা কিনা আমরা বিশাখাপটনম ফিরে যাবার সময় দেখবো।এখানে অনেক যাত্রী নেমে গেল।আমাদেরও কেউ কেউ বোলেছিল প্রথমে ওখানে নেমে বোরা কেভস দেখে তারপর আরাকু যেতে। কিন্ত আগে থেকে ধারণা না থাকায় আর নামিনি।
বোরা গুহালু ষ্টেশন
আরাকুর মনে হয় আগের ষ্টেশন, নাম শিমলিগুড়া যার মেইন বিলডিং এ টাঙ্গানো একটি বোর্ড তাতে লেখা, এটা হলো ভারতীয় রেলওয়ের ব্রডগেজ লাইনের সবচেয়ে উঁচু স্থানে স্থাপিত রেল স্টেশন।
শিমলিগুড়া ষ্টেশন ভারতের সবচেয়ে উচুস্থানে ব্রডগেজ লাইন ষ্টেশন
আস্তে আস্তে আবার নীচে সমতলে নেমে আসছি। কারন আরাকু যে উপত্যকা। সুউচ্চ পাহাড়শ্রেনীর মাঝে ৩৬ স্কয়ার কিলোমিটার জায়গা জুড়ে বিস্তৃত আরাকু উপত্যকার দিকে ছুটে চলছে ট্রেন যার দুপাশে নয়নাভিরাম সৌন্দর্য্য ছড়ানো।লোকমুখে শুনলাম নভেম্বর ডিসেম্বরে যখন হলুদ শর্ষে ফুলে সমগ্র উপত্যকা ছেয়ে থাকে তখন নয়/দশ রকম আদিবাসীদের আবাসভুমি আরাকু হয়ে উঠে পরীর দেশ।
আরাকু উপত্যকা
দু ঘন্টা লেট করে চেড়েছিল বলে আরাকুতেও ২ ঘন্টা পর পৌছালাম তখন বাজে প্রায় একটা।প্রায় চার ঘন্টা পথ পেরিয়ে নেমে আসার সাথে সাথে আমাদের ঘিরে ধরলো লোকাল ট্যাক্সি ক্যাবের ড্রাইভাররা।তারা আমাদের পর্যটকদের জন্য আকর্ষনীয় গাদাখানেক জায়গার নাম গড় গড় করে বলে গেল। সব ঘুরিয়ে দেখিয়ে সেদিন আমরা যখনই ফিরতে চাই তখনই বিশাখাপটনম পৌছে দেবে।
আমি আমাদের ভাড়া গাড়ী আরাকু ঘুরে বেড়ানোর জন্য
আমাদের কলকাতা থেকে বলে দিয়েছিল গাড়ি ভাড়া ১৫০০ রুপি হবে। কিন্ত তারা ৩ হাজারের নীচে যাবেই না। ড্রাইভারদের বিশাল এক সিন্ডিকেট। একজন বাদ দিয়ে অন্যজনের সাথে কথা বলা যাবে না। কি বিপদ।লোকটাও চীনে জোকের মত আমাদের সাথে লেগে রইলো।শেষ পর্যন্ত ২২০০ রুপিতে রফা হলো।
সড়কপথে এটা হলো আরাকুর সর্বোচ্চ পয়েন্ট
তাদের ভ্রমন সুচীর প্রথমেই ছিল কি এক গার্ডেন।ভালো করে নামটাও শুনতে পারলাম না।তার আগেই আমার মৃদুভাষী স্বামী সজোরে বল্লো, 'না আমরা আর কোন বাগান টাগান দেখতে চাই না।তার আগে আমাদের কোন রেষ্টুরেন্টে নিয়ে চলো আগে'।
খাবার পর প্রথম ঘুরে বেড়ানো শুরু হলো উপজাতীয় এক মিউজিয়াম দিয়ে। ছোট্ট খাটো লালের উপর সাদা কাজ কোরা গোল একটা বিল্ডিং।মাথার দিকটা চুড়ো করা। মনে হয় ওখানকার আদিবাসীদের বাড়ী ঘরের আদলে তৈরী।বিভিন্ন নৃতাত্বিক গোষ্ঠির হাতে তৈরী বাশ বেতের তৈরী সামান্য কিছু নিদর্শন সাথে তাদের মুর্তি।অপ্রশস্ত করিডোর দিয়ে হাটাও কষ্ট দেখার মতও কিছু নেই। একে মিউজিয়াম বললে কি বলা বলা হয় ভাষা খুজে পাচ্ছি না। পরে মনে পড়লে লিখবোনে।
আরাকুর আদিবাসী মিউজিয়াম
সেখানে আবার ছবি তোলা নিষেধ।তারপর ও আমার সেলে চুরি করে একটা ছবি তুল্লাম।
এখানে ছবি তুল্লে কি হবে ভেবে পেলাম না
একটু ঘুরে ঘুরে চারপাশটা দেখলাম না হলে ড্রাইভারটা ভাব্বে আমরা বোধহয় সংস্কৃতিমনা নই ।
আদিবাসী মিউজিয়াম কম্পলেক্স
১০ মিনিটে মিউজিয়াম দেখা শেষ করে বের হোলাম। ওখানে এখনো নির্মান কাজ চলছে। দেখার বিশেষ কিছু নেইও। বের হয়ে আসলাম পাহাড়ী পথে।ড্রাইভার কাম গাইড এক যুবক।খুব দক্ষতার সাথে চালাচ্ছে। পথটাও খুব সুন্দর ছায়া ছায়া। ডান দিকে উচু পাহাড় বা দিকে প্রশস্ত উপত্যকা।
ছায়া ছায়া নিরিবিলি রাস্তা
এরপরের গন্তব্য শ্যুটিং স্পট। যা শুনে প্রথমে আমি অতিব উৎসাহী হয়ে পরেছিলাম। কিছুক্ষন পর এক জায়গায় গাড়ী থামিয়ে ড্রাইভার ছেলেটা উপত্যকার বা দিকে আঙ্গুল দিয়ে নির্দেশ করলো। ম্যাডাম ঐ যে ঐ দূরে ঝাপসা দেখা যাচ্ছে ওটা হলো শ্যুটিং স্পট। আমি বললাম 'আমাদের নিয়ে চলো ও খানে'।
সে জানালো এখন ওখানে কোন শ্যুটিং হচ্ছে না সুতরাং ওখানে যাবার কোন অর্থ হয় না। হতভম্ব হয়ে গেলাম পর্যটনের নমুনা দেখে।
সুদুরে ছায়া ছায়া শ্যুটিং স্পট
নিঃশব্দে নীরবে আবার দু একটা ছবি তুলে আবার গাড়ীতে উঠে বসলাম।
এবারের গন্তব্য কফি বাগান দেখা।উপজাতীদের হাতে তৈরী ভারতের প্রথম অর্গানিক কফি আরাকু এমারেল্ড সারা বিশ্বব্যাপী বিক্রী হয়ে থাকে। হাজার হাজার উপজাতি এই কাজের সাথে যুক্ত।
কফি গোলমরিচ আর দারুচিনির চাষ একসাথে
উড়িষ্যা থেকে আসা বেশীরভাগ উপজাতীরাই কফি বাগানের কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট। কফির সাথে গোলমরিচ আর দারুচিনির চাষও হয়ে থাকে।রাস্তার পাশে উপজাতিদের অনেকে চট বিছিয়ে, ছোট দোকান বানিয়ে এসব বিক্রী করছে।আমি দারুচিনি আর গোলমরিচ কিনলাম।কফি কিনতে চাইলে এক বাঙ্গালী ভদ্রলোক আমাকে ইশারা করলো না কেনার জন্য। ওগুলোর কোয়ালিটি নাকি তেমন ভাল নয়।
কফি, গোলমরিচ আর দারুচিনির পশরা সাজিয়ে বসেছে এক আদিবাসী বিক্রেতা।
আদিবাসী মহিলারা এক জায়গায় বসে আগুনে পোড়ানো ভুট্টা আর সেদ্ধ ভুট্টা বিক্রি করছে।এটা আমার অত্যন্ত প্রিয় একটি খাবার । যেখানে পাই, যখনই পাই খেতে কোন বাধা নেই।
ভুট্টা বিক্রি চলছে
যাই হোক এদিক ওদিক ঘুরে হতাশ হয়ে শেষে রওনা হোলাম আরাকুর প্রধান আকর্ষন বিখ্যাত বোরা কেভস দেখতে। পথে দেখা হলো কিউট দেখতে বানরগুলোর।যা আমার অত্যন্ত প্রিয় একটি প্রানী।
পথের ধারে বানর
আমিও গাড়ির ভেতর থেকে রিয়ার ভিউ মিররে তাদের ছবি তুলে নিলাম।
বানরের ছবি তুলছি আমি, আমার ছবিটা কে তুল্লো !
অবশেষে হাজির হোলাম বোরা কেভসে। ড্রাইভার আমাদের নামিয়ে দিল যতক্ষন খুশী দেখার জন্য।
বোরা কেভসের সাইনবোর্ড
গুহার প্রবেশ পথে রয়েছে বিরাট এক কম্পলেক্স, খাবারের হোটেল, কনফেকশনারী, স্যুভেনীরের দোকান টয়লেট এসব।
বোরা গুহার একটি ছবি
বিশাল সেই বোরা কেভস নিয়ে আলাদা পোষ্ট দিতে হবে এখানে সম্ভব নয়। অনেক সময় লাগিয়ে শেষে ফিরে চল্লাম বিশাখাপটনমের উদ্দেশ্যে সড়ক পথে।
আসার পথে ড্রাইভার দেখালো দুরে পাহাড়ের ভেতর রেলওয়ের সেই টানেলের মুখ যা দিয়ে আমরা বের হয়ে এসেছি আরাকুপানে
দুপাশে আমার প্রিয় তাল তমালের সারি সারি দেখতে দেখতে সন্ধ্যায় ফিরে আসলাম .................
আরাকু থেকে বিশাখাপটনমের পথে
ছবিগুলো সব আমাদের ক্যামেরায় তোলা
১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
জুন বলেছেন: কে বল্লো অসাধারণ
আপ্নাকেতো আমি কোনদিনওওওওওও দেখিনি আমার এলাকায়
কান্ডারী অথর্ব
তবে এখন থেকে নিয়মিত দেখবো বলে আশা রাখি
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
২| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
শ।মসীর বলেছেন: আর কত ঘুরবেন, এইবার বিশ্রাম নেন
গুহার মাঝে ট্রেন যাবার অনুভূতিটা মজার।
১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
জুন বলেছেন: হু বিশ্রাম একটু নিতে হবে শামসীর। সে জন্যই তো এবারের শিডিউল প্রোগ্রাম শান্তিনিকেতন যাই নি
যদিও আমার দেখা , আমার স্বামী দেখেনি
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৩| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
মেহেরুন বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট। ++++++++++++++
আমার জানালায় আকাশ আসে না
১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মেহেরুন
কি হোলো আকাশ আসে না কেন !!
দেখতে হবেতো
৪| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: আইছি কইলাম
১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
জুন বলেছেন: আইচ্ছা, বসেন আরাম কইরা
অনেক অনেক ধন্যবাদ ট্রয়ের যুবরাজ
৫| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: ওহে ইবনে বতুতার লেডিস ভার্সন, আপনের পোষ্টে ছবি ক্লিয়ার আসলো কেমতে? সামুর সবাই তো ঘুলা ছবি নিয়া টেনশিত
১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
জুন বলেছেন: সবাইকে বলেন তাদের পাসোয়ার্ড টা আমাকে দিতে আর কি ছবি লোড করতে হবে। আর পার ছবি লোড করতে ৫০ টাকা দিলেই বাকিটা আমি দেখবো :!>
৬| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
মুরশীদ বলেছেন: very nice post ...u remember everything im proud of u
++++++++++
১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৪১
জুন বলেছেন: thank u very much for showing me so many places
i'm also proud of u .
৭| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ছবি ক্লিয়ার আসলো।
পড়েও মজা পাওয়া গেলো।
নেক্সট ঘুরতে যাওয়ার আগে জানাইয়েন, আগেভাগে আপনাদের সিট দখলে নিমু
১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
জুন বলেছেন: হু আমার সব ছবি সবসময় ক্লিয়ার আসে দুর্জয়,
কোন ঘোলার কারবার নেই
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৮| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা চমৎকার লাগল।
১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ঢাকাবাসী
শুভকামনা আপনার জন্য
৯| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: কই কই যে যান ঘুরতে, আল্লাহু আকবার !!
ভাল লাগল...
১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:১০
জুন বলেছেন: আসলেই কোথায় যে যাই নিজেও জানি না
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ জহির
১০| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: উপত্যকা ,ভ্যালী,নামগুলো পেলাম আরাকু রেঞ্জ আছে কি না বুঝা গেল না। রেঞ্জ বা পর্বতমালা ক্ষয় হয়ে কিন্তু ভ্যালী তৈরি হয় ।পোস্ট সুন্দর হয়েছে। তবে পকৃতি পাহাড় পর্বত নদী কিন্তু ভূতত্ত্ববিদ গাইড ছাড়া দেখলে অনেক কিছু মিস হবে। পোস্টে সম্পতম ভাল লাগা।
১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:১৯
জুন বলেছেন: ভারতের বিখ্যাত দক্ষিন ঘাট পর্বতের মাঝে এই আরাকু ভ্যালী সেলিম। এখানে আছে অন্ধ্রের সর্বোচ্চ পাহাড় গালিকোন্ডা, এছাড়াও আছে রাক্টাকোন্ডা, সুনকারিমেট্টা এবং চিতামোগন্ডি পাহাড়।( Galikonda, Raktakonda, Sunkarimetta and Chitamogondi. )
হু ভুতত্ববিদের অভাব এখন বোধ করছি। তবে আমার স্বামী ভুগোলবিদ তাই কোন সমস্যা হয়নি ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্ত্যব্যে ।
১১| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার,চমৎকার।
মিউজিয়ামটা সুন্দর।
ভোর ৫.১৫ না, ৫.১৩ ।||
১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ ইমরাজ কবির মুন সাথে থাকার জন্য
ঘড়ি ঠিক করে দিয়েছি :#>
১২| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
সায়েম মুন বলেছেন: নাইস। বর্ষাকালে আর একটা রুপ দেখা যেত। পাহাড়ী এলাকা বর্ষায় সবুজে ভরে ওঠে।
আরাকু তো দেখালেন। বোরা কেভস দেখার জন্য অতি আগ্রহ রয়েই গেল।
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা দারুন দারুন কবিতার লেখক কে
হু ঠিক বর্ষার রূপ কিন্ত ১৩০০ থেকে ১৭০০ মিমি বৃষ্টিপাত হওয়া সিজনে কই যাবে তুমি তারপর ল্যান্ডস্লাইড
তবে বৃষ্টির পর যে কোন জায়গার রূপ অন্যরকম মুন
১৩| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬
মামুন রশিদ বলেছেন: ব্যাফুক হিংশিত ।
জুনাপু, কানে কানে একটা খবর দিই । আপনার প্রিয় রিজর্ট বানরেরা আমাদের বাসার বারান্দায় রোজ এসে খেলা করে । আর বাসার পাশেই চাষনীপীরের টিলায় শত শত বানর ঘুরে বেড়ায় পর্যটকের আশায় । আপনি চাইলে ওদের নিজের হাতে বাদাম, বুট কিংবা কলা খাইয়ে দিতে পারেন ।
অট: আমি থাকি ব্লগার 'সুরন্জনা' আপুর শহরে
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮
জুন বলেছেন: সিলেট খুব সুন্দর শহর আমি কয়েকবার গিয়েছি মামুন
আচ্ছা নেক্সট টাইম গেলে দেখে আসবো কারা বেশি সুন্দর
মালয়েশিয়ায় একরকম বানর দেখেছিলাম নাম সিলভার লিফ। ওরাও আমাদের হাত থেকে বাদাম খেয়েছিল
অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনায় ......
১৪| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ছুটন্ত ট্রেনের ছবিটা খুব ভালো লাগলো।
অন্য ছবিগুলোও সুন্দর !
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:১২
জুন বলেছেন: শুনে খুব ভালোলাগলো ।
অসংখ্য ধন্যবাদ পোষ্ট পড়ার জন্য অপর্ণা
১৫| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সামুর বর্তমান সার্ভারের সমস্যার মাঝেও যে আপনি সুন্দর ভাবে পোষ্ট দিয়েছেন, আর ছবি আপলোড করেছেন, তাতে আপনার ধৈর্য এবং ডেডিকেশনই প্রকাশ পায় আপু।
একটা বই বের করেন জুনাপু। ভ্রমন বই। আমি নিশ্চিত সেই বই কিনার লোকের অভাব হবে না।
খন্ড খন্ড পড়ার চেয়ে, একসাথে সব পড়তে পারার আনন্দ বেশি।
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:২০
জুন বলেছেন: চিন্তা করো একবার কাল্পনিক আমার কি কষ্টটাই না হয়েছে তারউপর সামুর নতুন সিষ্টেমে ছবি লোড করার সিষ্টেম বুঝি না। শুধুমাত্র লেখালেখির বাসনায় এত কষ্ট করছি
আমার বই কেউ কিনবেনা, পরে সৌজন্য সংখ্যা বিলি করার জন্য গাড়ি ভাড়া দিতে হবে
পড়েছো বলে অশেষ ধন্যবাদ
১৬| ১৯ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
ভিয়েনাস বলেছেন: বোঝাই যাচ্ছে খুব মজা করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন । সুন্দর ভ্রমন বর্ননা আর ছবি দিয়ে আমাদের লোভ দেখাচ্ছেন। মনের দু:খে মাইনাস জুনাপু কে
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
জুন বলেছেন: হু অনেক মজা করেছি ভিয়েনাস না না লোভ না জাষ্ট শেয়ার। যদি যায় কাজে লাগবে হয়তো কারো ।
সাথে আছেন প্রতিনিয়ত তাই লিখে চলি আবোল তাবোল।
অসংখ্য ধন্যবাদ আর শুভকামনা
১৭| ১৯ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
স্বপনবাজ বলেছেন: অসাধারণ!
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
জুন বলেছেন: স্বপনবাজ অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য আমার পোষ্ট
১৮| ১৯ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: পাহাড়ি এলাকা গুলো আমার খুব ভাল লাগে । ছবি গুলো তাই খুব ভাল লাগল ।
আপনার পোস্টের সাথে সময় খুব ভাল কাটে আপু । কয়েকদিন আগে আপনার ইটালি+ভিসুভিয়াস+রোম এর পোস্ট গুলো পড়লাম । খুব ভাল লেগেছিল ।
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
জুন বলেছেন: পাহাড় সমুদ্র দুটোই ভালোলাগে তবে আমার স্বামীর পাহাড় একদমই অপছন্দ।তার খালি সমুদ্র ভালোলাগা।
আমার পোষ্ট ভালোলাগে শুনে খুব খুশী হোলাম ।
আশাকরি সাথে থাকবেন অদ্বিতীয়া আমি
১৯| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
মুনসী১৬১২ বলেছেন: ভ্রমণ ..................................................
পোস্ট চমৎকার
২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ মুনশী ১৬১২ কত্তগুলো প্লাস দিয়েছেন বলে
২০| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:০৪
সায়েদ রিয়াদ বলেছেন: গুড পোস্ট
২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
জুন বলেছেন: থ্যাঙ্ক ইউ সায়েদ রিয়াদ
২১| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: আরাকু যেতে মন চাইলো।গুহার পোস্ট পারলে দেবেন।সামনের সফরগুলোর জন্য শুভকামনা।
আপনার পছন্দের সাথে একটা অমিল আছে।ইন্ডিয়ার বান্দরগুলা জাস্ট ডিজগাস্টিং!!!
২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
ঘুরে আসুন , খুব একটা খারাপ লাগবে না ,বর্ষার পর যাবেন তখন খুব সবুজ শ্যমল প্রকৃতি। বোরা কেভস নিয়ে লিখবো পরে।
বানরের আবার দেশ বিদেশ কি
২২| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪১
মোঃমোজাম হক বলেছেন: বিকেলে সামুতে ঢুকতে পারিনি।
আরো একটি মজার ভ্রমন শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
বোরা কেভস অভিজ্ঞতার কথা শুনার প্রতীক্ষায় থাকলাম।
২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
জুন বলেছেন: মোজাম ভাই আমি জানি ছেলে মেয়ের পরীক্ষা নিয়ে আপনি মহাব্যাস্ত সময় পার করছেন। তারপরও নিয়মিত আমার ব্লগে আসার জন্য আমি কৃতজ্ঞ
২৩| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
ফারিয়া বলেছেন: ট্রেনের পাশে পাহাড়ের পাশের ছবিটা দেখে ভয় পাইসিলাম!
নাইস পোস্ট আডারওয়াইস!
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:১২
জুন বলেছেন: কোন ছবিটা দেখে ভয় পেলেন ফারিয়া
এখানে ভয় পাওয়ার মত কোন ছবিতো নেই
সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
২৪| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪০
শোভন শামস বলেছেন: এক কথায় অপূর্ব পোস্ট , যেমন ছবি তেমন লিখা
বিশাখা পত্নমের এই জায়গা গুলো দেখিনি .........
ট্রেন জার্নি ভাল লেগেছিল আসা করি -
ভারতে ভুপাল আর রাজধানীতে চড়ার সুযোগ হয়েছিল
উত্তর দক্ষিণ এই ট্রিপের ইচ্ছে আছে
আল্লাহ সহায়
ধন্যবাদ +++++
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২০
জুন বলেছেন: কি যে বলেন শোভন শামস
আমার যত তারাহুড়া করে হাবিজাবি লেখা :!>
বিশাখাপটনমে দেখার জন্য রয়েছে কিছু বীচ যা সত্যি সুন্দর। ফেনিল ঢেউ বারি খেয়ে যাচ্ছে পাথুরে সৈকতে।আমরা হায়দ্রাবাদ থেকে একটা ট্রেন পেয়েছিলাম নাম গরীব রথ। এটা একটু কম দামের কিন্ত পুরো এয়ারকন্ডিশন স্লিপার ।
ঘুরে আসুন আমাদের ইন্ডিয়া দেখা প্রায় শেষ । অল্প কিছু বাকি আছে
২৫| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
সুন্দর পোস্ট।
++++++
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ স্নিগ্ধ শোভন পড়ার জন্য
২৬| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫২
সোহাগ সকাল বলেছেন: ঘুরাঘুরি কৈরা আপনেই জীবনটারে উপভোগ কৈরা গেলেন!
আর আমগো আফসোস ছাড়া উপায় নাই!
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
জুন বলেছেন: ঠিক বলছেন ঘুরাঘুরি কৈরা আমি জীবনটারেই শেষ কৈরা দিলাম
আফসোস
অনেক ধন্যবাদ সোহাগ সকাল সাথে থাকার জন্য
২৭| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০১
নীল-দর্পণ বলেছেন: সব মিউজিয়ামেই মনে হয় এরকম নিয়ম, ছবি তোলা যাবেনা ! কি ক্ষতিটা হয় ছবি তুললে!
বানর প্রানী টা আমারো ভাল লাগে। ছোট বাচ্চাগুলো দেখতে কি কিউট লাগে। আর বানরের কাজ-কারবার দেখলে মনে হয় এক প্রকার মানুষ-ই
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১০
জুন বলেছেন: হ্যা নীল দর্পন এটা মনে হয় আন্তর্জাতিক ভাবে তৈরি আইন। কারণ সেখানে অনেক অমূল্য ছবি আর জিনিসপত্র থাকে যা ক্যামেরার ফ্ল্যাসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে সেখানের বিষয়টা অদ্ভুত লাগলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য আর শুভেচ্ছা একরাশ
২৮| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১৪
অর্ণব আর্ক বলেছেন: আপু আপনি মহা ফাকিবাজ। ফডুব্লগ দিয়া টেক্সট কমাইছেন। নগদে মাইশাণ। :!> :!> :-& :-&
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১৪
জুন বলেছেন: কি বলো আমিতো ছবি ব্লগের কথা বলে চামে কিছু তথ্যও ঢুকিয়ে দিচ্ছি আর ভয় পাচ্ছি এ জন্য না কথা শুনতে হয়
যাক তবুও পড়ে নানা রকম মন্তব্য করো খুশী হই অর্নব
২৯| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: কোনদিন ইন্ডিয়া গেলে দেখে আসব নে
নাইস পোস্ট
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২০
জুন বলেছেন: আচ্ছা মাসুম দেখো। সাথে আছো অনেকদিন অনেক অনেক ধন্যবাদ
৩০| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:২২
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: ওয়াও ...
অস্থির জিনিস
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২৩
জুন বলেছেন: স্থির হন স্থির হন মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বসেন বসেন আরাম করে
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে পোষ্ট পড়ার জন্য এত ব্যাস্ততার মাঝেও
৩১| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৫৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বরাবরের মতই জুনাপু গাইডের সাথে আরেকটি অপরিচিত স্থানের ভ্রমণ করে আসলাম। আরাকুর সর্বোচ্চ পয়েন্ট দেখে মনে হলো এখানে একটা বাঞ্জি জাম্পিং এর ব্যবস্থা করা যেতে পারে!!
আজ কিন্তু প্লাস দিতে পেরেছি
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
জুন বলেছেন: হা হা হা অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমার প্রচেষ্টা শেষ পর্যন্ত সফল হলো
হ্যা বাঞ্জি জাম্পিং এর জন্য খুবই উপযোগী জায়গা মনে হলো দেখে কুনো।
শুভকামনা বরাবরের মত
৩২| ২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: খুব সুন্দর !
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ লাবনী আক্তার আপনাকে
৩৩| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
মুহিব বলেছেন: খুবই সুন্দর।
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
জুন বলেছেন: আসলেই সুন্দর মুহিব তবে আমরা তার আসল সৌন্দর্য্যটা দেখতে পারিনি যা বর্ষার শেষে দেখা যায়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ
৩৪| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
ত্রিশোনকু বলেছেন: জুন,
আমার অর্থ বাঁচিয়ে দেবার জন্যে ধন্যবাদ। বর্ধমানের এক বন্ধু আমাকে এখানতা ঘুরে আসতে বলেছিল।
বাঁধা ছাঁদা প্রায় শেষ করে এনেছিলাম। কন্যার পরীক্ষার পরই যেতাম।
ঘুরেই তো এলাম।
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
জুন বলেছেন: তাই নাকি ত্রিশঙ্কু পারলে সেখান থেকে কিছু আমাকে সেন্ড কইরো
কত্ত ঝামেলার থেকে বাচিয়ে দিলাম,
বাব্বাহ বাঁধা ছাঁদা কি কম ঝামেলা বাপু
হু ফ্রি ফ্রি ঘুরে আসার জন্য একরাশ শুভেচ্ছা
৩৫| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: @ *কুনোব্যাঙ* বাঞ্জি জাম্পিং ভারতে একজায়গায় তেই হয় সেটা হলো ঋষিকেশ এ ।হিলাময়ে ।স্মিথ নাম এক বিদেশী ভদ্রলোকের তত্বাবধানে ।আপনার তো ব্যাকপ্যাকিং করবার কথা ছিল ।৩৫০০ হাজার টাকায় কান্চন্জান্গা বেস ক্যাম্প ট্রেকিং ।পেছানো দড়ির মতো রাস্তায় একবার নেপাল একবার দার্জিলিং ,৭ দিনের হাটা পথ ।আলাদা ভিসা লাগবে না। কাশ্মির ,সুইজারল্যান্ড সব বোগাস মনে হবে ।
@জুন দিদি ..আপনি গিয়েছিলেন পূর্ব ঘাট পর্বত মালায় ।দক্ষিন ঘাট টা মনে হয় আপনার টাইপো হয়ে গেছে ।পূর্ব ঘাট কিন্তু হিমালয়ের থেকেও প্রাচীন ।
আবারও গরগর করে পড়লাম ।তবে পাহাড় গুলা বড্ড রুখা শুখা লাগছিল ।
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯
জুন বলেছেন: @ *কুনোব্যাঙ* হু কুনো তুমি সিদ্ধার্থের বুদ্ধিমত হৃষিকেশ যাও আর লাফ দাও
হু ঠিক করে দিয়েছি সিদ্ধার্থ । তুমি হলে আমার স্ক্রিপ্ট রিডার :!> এতে বোঝা যায় কত মনযোগ দিয়ে তুমি আমার পোষ্টগুলো পড়। অসংখ্য ধন্যবাদ তোমাকে
৩৬| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
বড় বিলাই বলেছেন: দারুণ! দারুণ!
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
জুন বলেছেন:
ধন্যবাদ ধন্যবাদ বড় বিলাই
৩৭| ২০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: কিছু বলার অপেক্ষা রাখে না +
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
জুন বলেছেন: আমিও কিচ্ছু বলার অপেক্ষা রাখি নি সায়েদা সোহেলী
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
৩৮| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
হুপফূলফরইভার বলেছেন: যেমন চমৎকার সব ফটোগ্রাফী তেমনি আকর্ষনীয় সব বর্নণায় আমাদের মত অভাগা পাঠকদের দারুনভাবে ঘুরিয়ে এনেছেন অপুর্ব সৌন্দর্যে ভরপুর আরাকু উপত্যকায়!
কি এমন দোষ ছিল আদিবাসী রমনীগুলোর নাম আর গন্তব্য জেনে আসলে?
সামুর বিদগ্ধ পাঠককুল এজন্যই স্বার্থক নাম দিয়েছে লেডি বতুতা!
চমৎকৃত হয়েছি + বাটনে ক্লিক করে!
২১ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
জুন বলেছেন: ঠিক বলেছো হুপ
যেমন বর্ননা তেমন ছবি কোনটাই খারাপ বলতে পারবে না :!>
ভুল হয়েছে চলন্ত ট্রেন থেকে নেমে জেনে আসা দরকার ছিল
ভাললাগা আর পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
৩৯| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
ময়নামতি বলেছেন: অসাধারন ভাল লাগা।++++
২১ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ময়নামতি
৪০| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
ব্লগে আপনার পোষ্টে এলেই ঘুরতে ঘুরতে পা ব্যথা হয়ে যায় । এবার আপনাকে একটু ঘুরাতে চাই ( ব্লগীয় ভাষায় " মুঞ্চায়") ।
একটা ধাঁধাঁ দিচ্ছি - অনেক সুন্দর সুন্দর ঝকঝকে ছবিইতো দিলেন কিন্তু আসল একটা ছবি বাদ দিয়েছেন । কোনটি ?
সূত্র দিচ্ছি ; ছয়'তে ছাই ... নয়তে নাই ।
ভালো থাকুন....
২১ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
জুন বলেছেন: পা ব্যাথা তাই নাকি আহমেদ জীএস
তাই যদি হয় তাহলে জলদি একটু সন্ধি সুধা মেখে নিন ভালো হয়ে যাবেন
আপনার ধাধাটা বুঝতে পারলাম্না বলে দুঃখিত
তবে মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৪১| ২০ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
অথৈ সাগর বলেছেন:
এত ঘোরাঘোরি ভাল না লেখায় অনেক পিলাচ ++++++
২১ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫২
জুন বলেছেন: আমি ঘুরতে চাই না অথৈ সাগর
শুধু আমার পা দুটো খালি ঘুরতে চায় :#>
অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা পড়েছেন বলে
৪২| ২১ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:২০
শিপু ভাই বলেছেন:
ঘুমাইতাছে!!! কালকা ভাল কইরা দেখুম্নে!!!
আমা এতদিন "অনুসারিত" কেউই ছিল না। তাই সময়মতো পোস্ট পড়তে পারতাম না।
অনুসরন করা শুরু করছি।
আপ্নেরেও করলাম- এখন আর পোস্ট মিছ হইবো না!!!
২২ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
জুন বলেছেন: এখন তো জাগছেন শিপু ভাই এবার ভালো করে দেখেন
হু আর মিস কৈরেন্না ...
অসংখ্য ধন্যবাদ আর শুভকামনা আপনার জন্য
৪৩| ২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২১
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: গুহার ছবি দেইখা ভয় লাগে !!!
২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
জুন বলেছেন: কি ব্যাপার এত কিছু লিখলাম এত ছবি দিলাম কিচ্ছু দেখলে না , দেখলে খালি বোরা কেভসের ছবি :-&
আর ভয় পেলে বরগুনার মানুষ হয়ে যাদের কিনা সমুদ্র আর সাইক্লোনের সাথে নিত্য সহবাস ঘুড্ডি
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ পাইলট
৪৪| ২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: যাইতে মুঞ্চায় আপুনি !
২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
জুন বলেছেন: মুঞ্ছাইলেই ঘুরে আসবেন একদম পিছু ফিরে তাকাবেন না তিতির
শুভেচ্ছা ....।
৪৫| ২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
আরজু পনি বলেছেন:
আপনার ভ্রমণ সংগী হতে চাই, নিবেন?
২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
জুন বলেছেন: কি ব্যাপার পোষ্ট নিয়ে এক লাইন আলাপ আলোচনা না
শুধু সাথে সাথে যেতে চাওয়া
ধন্যবাদ এক গুচ্ছ
৪৬| ২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
কুন্তল_এ বলেছেন: দারুণ ভ্রমণ পোষ্ট। আপা, আপনি বলেছেন, কলকাতায় এক কোম্পানী আমাদের কলকাতা> হায়দ্রাবাদ>বিশাখাপটনম> পুরী>কলকাতা রেল টিকেট বুকিং দিচ্ছিল ..." - এটা কি কোন প্যাকেজ ট্যুর ছিল? - ঐ কোম্পানির কোন ওয়েবসাইট আছে?
আরো বেশি বেশি বেড়ান, আর আমাদের সুন্দর পোষ্ট দিন।
২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কুন্তল মন্তব্যের জন্য। না কোন প্যাকেজ নয় । আমাদের হোটেলের যে ট্র্যাভেল এজেন্ট শুধু ট্রেন আর প্লেনের টিকেট কেটে দেয় বলে জানি। আমরা স্থানীয় এজেন্টের সাহায্যে ঘুরেছি।এতে টাকা কম লাগে। ঢাকা থেকে বুকিং দিয়ে কখনো ইন্ডিয়া যাইনি। অন্য দেশে গিয়েছি যেহেতু অল্প সময় ১০/১২ দিনের জন্য যাই।
৪৭| ২১ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
ধন্যবাদ আমার মন্তব্যের উত্তরে ডাক্তারী পরামর্শ দেয়ার জন্যে ।
এবার ইন্ডিয়া ঘুরে কী " সন্ধি সুধা" র এজেন্সী নিয়ে এসেছেন ? ফাষ্টো ক্লাস.....
এক ফাইল পাঠিয়ে দিয়েন, সহ ব্লগার হিসেবে বিনে পয়সায় । এটা পায়ে মাখি, পা সারুক তারপর না হয় আমার ধাঁধাঁর উত্তরটা বলে দিয়ে আসবো আপনাকে ।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ দ্বীতিয়বার কষ্ট করে এসেছেন বলে আহমেদ জীএস ।
৪৮| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মারাত্মক আপুনি ।।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
জুন বলেছেন: তাই নাকি মনিরা সুলতানা ??
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৪৯| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
শিপু ভাই বলেছেন:
ছুটন্ত ট্রেনের জানালা দিয়ে তোলা ছবি ---------- এটা বেস্ট!!!
বোরা গুহার বিস্তারিত চাই।
উপত্যকাটা বড় বেশি জঙ্গলাকীর্ণ!!!
"জুনের ভ্রমন সমগ্র"
"দেশ বিদেশে জুন"
"লেডি ইবনে বতুতা"
"ঘুরে এলাম অমুক থেকে"
"আমি আর মমি"
"থাইল্যান্ডে ২ সপ্তাহ"
আপনার ভ্রমন বই চাই সামনে!!!ছবি সহ!!!
+++++++++++++++++++++++
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
জুন বলেছেন: তাই নাকি আমারতো প্রথম ছবিটাও অনেক ভালোলাগে শিপু ভাই
অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা রইলো।
৫০| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপা আমাকে আপনার ভ্রমন সঙ্গি হিসেবে নেন। ভূতত্ত্ববিদ আর ভূগোলবিশারদ আর লেডি বতুতা মিলে দারুণ ভ্রমন হবে। আর আপনার ভ্রমন কাহিনী ও ছবি পোস্ট ব্যপারে অগাধ জ্ঞান অর্জন করেআমি ধন্য হতে পারবো ।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪০
জুন বলেছেন: আচ্ছা সেলিম আনোয়ার নেক্সট টাইম আপনাকে জানাবো
শুভরাত্রি
৫১| ২৩ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
চাচামিঞা বলেছেন: ভইন......আপ্নের চান্দে ঘুরার পোস্ট টা কবে দিবেন? পৃথিবীর আর কুনু জায়গাতো বাদ নাই।
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪২
জুন বলেছেন: চাচা পৃথিবীটা কি এতই ছোট ?? কত জায়গা পড়ে আছে এখনো দেখা হয়নি।
মজার একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
৫২| ২৪ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:১৮
শোশমিতা বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট!
আপু কয়দিন পর পর এত সুন্দর সুন্দর জায়গা ঘুরে বেড়ান।দেখে ভালো লাগে আবার একটু একটু হিংসা ও লাগে তবে ঘুরে এসে আমাদের সাথে শেয়ার করেন সেটা অনেক ভালো লাগে। তার জন্য জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু
২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৩০
জুন বলেছেন: ভালোলাগে জেনে অনেক ভালোলাগলো শোশমিতা
সবসময় সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভকামনা আপনার পরিবারের নতুন অতিথি সহ সব্বাইকে ....।
৫৩| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
ফাহিম আহমদ বলেছেন: অনেক ভাল লাগল জুনাপ্পি
২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা ফাহিম আহমেদ
৫৪| ২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: অবশেষে তোমার পোস্ট পড়ার জন্য ব্লগে এসেই পড়লাম।
দারুন ছবি আর বর্ণনা!
তালের সারি তমাল হলো ক্যামনে?
৩২ নং পিলাচ দিয়ে গেলাম।
২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭
জুন বলেছেন: আমি অনেক অনেক খুশী হয়েছি তোমাকে দেখে। আমার ব্লগীয় জীবনের পুরোনো বন্ধু বলো সাথী বলো সব কিছু
তাল আর তমাল কি আলাদা নাকি
সব কবিরাই তো তাদের একসাথে নাম উল্লেখ করে
পিলাচের জন্য সকালের একরাশ তাজা অর্গানিক ধৈন্যপাতা
৫৫| ২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার লাগলো। সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ এহসান সাব্বির পোষ্ট পড়ার জন্য আপনাকে
৫৬| ৩০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন শুধু তেত্রিশ!
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:০৯
জুন বলেছেন: আপনার কি কিচ্ছু কউয়ার নাই জুল ভার্ন
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য
৫৭| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: জায়গাটা খুব বেশি আকর্ষনীয় বলে মনে হলো না।
৩৪+
০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
জুন বলেছেন: আমরাইতো গিয়েছি সবচেয়ে অনাকার্ষনীয় সময় আরেফীন
যে কওন পাহাড়ী এলাকায় বর্ষার পর যাওয়া উচিৎ। তখন সবুজ সতেজ বনানী আর ঝর্নার কলতান ফুলের সমারোহ সব থাকে ।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
৫৮| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট। ভ্রমন একেই বলে!
০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ উদারজী ভাই আপনাকে মনে করে এসেছেন বলে
৫৯| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫২
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আপু, ব্লগে আপনি আছেন দেখে মুফত কিছু জায়গায় আমারও ঘোরা হয়। পোস্টে প্লাস বলাই বাহুল্য।
ভুট্টা আমারও খুব প্রিয় খাবার। পোড়ানো এবং পপকর্ন দুটোই খুব ভালো লাগে
১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩০
জুন বলেছেন: না আর মুফতে না এরপর থেকে টিকেটের বন্দোবস্ত করতে হবে
মহামহোপাধ্যায়
অসংখ্য ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য
হু ভুট্টা আমার সবসময় প্রিয়
৬০| ১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯
কালোপরী বলেছেন: সুন্দর
১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কালোপরী
৬১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০৫
তুষার কাব্য বলেছেন: আমি গত বছর ঘুরে আসলাম বিশাখাপটন্ম।সত্যি অসাধারন জায়গা।বিচে রাখা সাবমেরিনটা কি এখনও আছে আপু?
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
জুন বলেছেন: সত্যি আমারো অনেক ভালোলেগেছে বিশাখাপটনম।তিনটা বীচই সুন্দর তুষারকাব্য। আর সাবমেরিন নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েছি দেখেন নি ?? আপনার ব্লগে লিঙ্ক দিয়ে আসলাম।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আদিবাসী রমনীরা বসে আছে ষ্টেশনে কার বা কিসের অপেক্ষায় জানা হলো না
চমৎকার পোস্ট যদিও আপনার পোস্ট মানেই অসাধারন।