নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল-আজহার.... হাজারো মিনারের নগরীর প্রথম মসজিদ

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩



আকাশে মাথা উচু করা আল আজহার মসজিদ মিনার

হাযারো মিনারের নগরী বলে যে কায়রোর নামডাক,তার প্রথম মসজিদটিই হলো আল-আজহার মসজিদ ।আজ আমাদের মিশর ভ্রমনের শেষদিন। দিনটি আমরা হাতে রেখেছিলাম জগৎ বিখ্যাত এই মসজিদটি ভালো করে দেখার জন্য। পুরোনো কায়রোর এল হুসেইন স্কয়ারের দু দিকে দুটি মসজিদ।তার একটি হলো ইসলামী দুনিয়ায় এক নামে পরিচিত এই আল-আজহার মসজিদ।



আল- আজহার মসজিদ

মস্ক অব দ্য রিসপ্লেনড্যানট। মহান আল্লাহতায়ালার দীপ্তিময় ঘর। মিশরের কায়রোতে মাথা তুলে আছে সেই ৯৭০ সাল থেকে । সে সময়ের মুসলিম কায়রোতে ফাতেমীয় খিলাফত প্রধান আল মুইজ্জলি-দীনআল্লাহ একটি মসজিদ তৈরীর আদেশ দেন ।



টিনের পাতে ছোট করে লেখা মসজিদের নাম

সাধারনত ধারনা করা হয়, মুহম্মদ (সঃ) এর আদরের কন্যা হযরত ফাতিমা ( রাঃআ) কে উদ্দেশ্য করেই পরোক্ষভাবে এর নামকরনটি করা হয়েছে । ইসলামের এই সম্মানিতা চরিত্রটিকে মানুষ উপাধি দিয়েছিলো- “ আজ-জাহারা” অর্থ এক উজ্জল নক্ষত্র ।



মসজিদে প্রবেশের অনেক দরওয়াজার একটি যেখান দিয়ে আমি প্রবেশ করেছিলাম

৯৭২ সালে মসজিদটি মানুষের কল্যানে পরিপূর্ণ ভাবে নিবেদিত হলে ৯৮৯ সালের দিকে মসজিদ কর্তৃপক্ষ ৩৫ জন শিক্ষাবিদকে নিয়োগ দেন । তখন থেকেই ধীরে ধীরে এটি গড়ে ওঠে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে , মরোক্কোর রাজধানী ফেজ শহরের আল-কারাউঈন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরেই ।



অটোমান স্থাপত্যকলায় তৈরী গোলাকার দ্বৈত খিলান

সারা মুসলিম বিশ্বে এর নামডাক ইসলামী আইন তথা “সুন্নী থিওলোজী” আর “শরীয়াহ” বিষয়ে শিক্ষাদানের উৎকর্ষতার জন্য । শুরুতে মসজিদের অংশ হিসাবে এটি একটি স্কুল হিসেবে তার যাত্রা আরম্ভ করে। সেই স্কুল আজ একটি প্রখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিনত হয়েছে ।এই মসজিদের আদি ইমারতটি বর্তমান মসজিদটির তুলনায় আকারে অনেক ছোট ছিল।



মসজিদে প্রবেশের একটি পথ

১৯৫২ সালের মিশর বিপ্লবের পরেই ১৯৬১ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে জাতীয়করন করে এটিকে সরকারী ভাবে উন্মুক্ত আর স্বাধীন করে দেয়া হয়



আল-আজহার মসজিদের সামনে বিখ্যাত এল হুসেইন স্কয়ার, কায়রো

হাযার বছর ধরে ইতিহাসের পথে চলতে গিয়ে মসজিদটি কখোনও উপেক্ষিত হয়েছে, কখনও বা হয়েছে অতি নন্দিত। কেন? কারনটি আর কিছুই নয় – মসজিদটি গড়ে উঠেছিলো ঈসমাইলিয় প্রতিষ্ঠান হিসাবে।



অপুর্ব কারুকার্য্যময় খিলান

এর পরে সালাদিন, আইউবিদ সাম্রাজ্যের বিভিন্ন সময়ে এর মর্যাদা উপসনালয় হিসাবে খর্ব করা হয়েছিল । মসজিদের স্কুলে পড়ুয়া ছাত্র আর তাদের শিক্ষকদের বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল আর্থিক সহায়তা।



মেয়েদের নামাজের জন্য ঘর

১২৬৬ খৃষ্টাব্দে মামলুক সুলতান আবুল আল ফুতুহ মিশর বিজয়ের পর আল-আজহার মসজিদের হৃত গৌরব ফিরিয়ে আনেন।



কাঠের কারুকাজ করা একটি দরজা

তার শাসনামলে এবং তার নির্দেশে মসজিদটির চেহারা অদল-বদল করে, আয়তনে বড় করে আরো মোহনীয় করা হয়েছে । আগে তিনদিক ঘিরে ছিল সারি সারি খিলান । পরবর্তীতে এই খিলানের সারি চারিদিকে গড়ে তোলা হয় যা একটি দৃষ্টি নন্দন স্থাপত্যের সৃষ্টি করে।



নামাজ পড়ার প্রধান কক্ষ

সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন ঘটনাটি ছিল এই যে ১৭৫৩ খৃষ্টাব্দে অটোমান শাসক আমীর আবেদ আল রহমান এই মসজিদের ব্যাপক এবং দীর্ঘস্থায়ী সংস্কারে হাত দেন . আমরা বর্তমানে এর যে কারুকার্য্যময় সামনের অংশটি দেখি সেটারও তিনি সংস্কার করেন। গতানুগতিক অটোমান স্থাপত্যকলায় তৈরী দ্বৈত গোলাকার খিলান যার উপরে রয়েছে বাকানো সাইপ্রেস গাছ।



বাইরে থেকে মিনার আর গম্বুজে শোভিত আল-আজহার

তিনি এখানে তিনটি মিনার নির্মান করেন যার দুটো কালের স্রোতে আজও টিকে আছে দক্ষিন এবং পুবের দেয়ালে। এছাড়াও তিনি এই মসজিদের পুর্ব দক্ষিন কোনে তার জন্য সমাধি সৌধও নির্মান করেছিলেন



মেয়েদের নামাজের ঘরের উপরে বহু প্রাচীন এক ঝাড়বাতি

পরবর্তীকালে মিশরীয় শাসকবৃন্দ বিভিন্ন সময়ে এর প্রতি বিভিন্ন মাত্রায় তাদের সাহায্য- সহযোগিতা অব্যহত রেখেছেন ।



কার্পেট বিছানো সুবিশাল মসজিদ প্রাঙ্গন

আর তাই আজ এই আল-আজহার মসজিদটি মিশরীয় সমাজে একটি শক্তিশালী প্রভাব বিস্তারকারী প্রতিষ্ঠান এবং ইসলামিক মিশরের প্রতীক হিসাবে মাথা তুলে আছে ।



হাজারো মুসলিমদের নামাজের জন্য উন্মুক্ত মসজিদ প্রাঙ্গন

এই মসজিদে নারী পুরুষ উভয়েরই নামাজ পরার স্থান রয়েছে। আমি গিয়ে দেখি অনেক নারী যে যার মত ইবাদতে ব্যাস্ত।সেখানে আমিও দু রাকাত নফল নামাজ পড়ার সৌভাগ্য লাভ করি।



মসজিদের বারান্দার উপরিভাগের দৃশ্য



নামাজের প্রধান কক্ষের ছবি ছাড়া সব ছবি আমাদের ক্যামেরায় তোলা

মন্তব্য ১০০ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (১০০) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: খুব ভালো পোষ্ট।+।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অন্যমনস্ক শরৎ।
অনেক ভালোলাগলো আপনাকে দেখে ।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



লেখক বলেছেন সব ছবি আমাদের ক্যামেরায় তোলা

আমিত ভেবেছিলাম সবগুলো ছবি আপনার ক্যামেরাতেই তোলা ;)

যাই হোক পোস্ট পছন্দ হইছে। প্লাস দিলাম।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

জুন বলেছেন: ভালোলাগা আর প্লাসের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ কান্ডারী ।
এই লেখাটা লেখার একটা অর্থ আছে , আমি একবার চীনের টেরাকোটা সোলজার নিয়ে এক ফটো ব্লগ দিয়েছিলাম। তাতে একজন এসে বলেছিল আমি নাকি নেট থেকে নিয়ে নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছি। আমি তার বিরুদ্ধে প্রমান দাখিলের অনুরোধ করেছিলাম।সেই টেরাকোটা সোলজারের পাশে আমাদের প্রায় শ দুয়েক ছবি আছে। জানোইতো ডিজিটাল ক্যামেরায় ফিল্মের কোন হিসাব থাকে না :P
আমি যে কয়টা ছবি নেট থেকে নেই তা উল্লেখ করি।
এটা সততার প্রশ্ন, আমিতো গল্প কবিতা যাই লিখি অবশ্যই তথ্য সুত্র সংযুক্ত করে দেই। অনুবাদ হলে অনুবাদ আর নিজে লিখলে নিজের নাম।

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪

হেডস্যার বলেছেন:
খুবই সুন্দর পোষ্ট।
মিশর দেশটা মনে হয় খুব সুন্দর...একবার নিজের চোখে দেখতে ইচ্ছা করে। :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২২

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ হেডস্যার মন্তব্যের জন্য। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের কথা ভাবলে মিশর কে নিয়ে আপনি নিরাশ হবেন। তবে ইতিহাস আর ঐতিহ্যের কথা চিন্তা করলে ভালোলাগবে আপনার।

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন পোষ্ট!! আপনি কত কত জায়গায় যে ঘুরছেন আপা!!!
(অল্প অল্প হিংসা!)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৪

জুন বলেছেন: একটুও হিংসা করোনা কাল্পনিক।
কেমন যেন আনইজি লাগে নতুন আরেকটা ভ্রমন পোষ্ট দিতে :#> :!>
সব সময় সাথে আছো এটা ভাবতেই তো অনেক ভালোলাগে :)
শুভকামনা রইলো .।.।

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

শ।মসীর বলেছেন: দেখলাম :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৬

জুন বলেছেন: অনেক দিন পর শামসীরকে দেখে অনেক ভালোলাগলো :)
মতব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

চিরতার রস বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


লেখক বলেছেন সব ছবি আমাদের ক্যামেরায় তোলা

আমিত ভেবেছিলাম সবগুলো ছবি আপনার ক্যামেরাতেই তোলা ;)

B-)) B-)) B-)) B-))

ছবি এবং বর্ণনা ভাল্লাগছে।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১২

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে চিরতার রস :) :)

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

সরকার আলী বলেছেন: অনেক ভাললাগা । তয় বর্ণনা আরো একটু বিস্তারিত চাইতেই পারি।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৪

জুন বলেছেন: আপনার ভালোলাগলো জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো সরকার আলী।
আমিও আরেকটু বিস্তারিত লিখতে চেয়েছিলাম কিন্ত সময়ের অভাবে পারিনি। তবে সামান্য সংযোজন করেছি দেখতে পারেন।

৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আপু না মানে আমি সেটা বুঝতে পারছি কিন্তু আপনি বলেছেন আমাদের ক্যামেরা তাই মজা করলাম আর কি ? মানে আমারও ক্যামেরায় তোলা কোন ছবি নাইত আবার :D

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪০

জুন বলেছেন: আমিও বুঝেছি তুমি মজা করছো।
তুমি কি আমাকে এতই বোকা ভাবো নাকি শুনি =p~ =p~

৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো লেগেছে পোস্ট পড়তে আর দেখতে।

কারুকার্য করা কাঠের দরজা, ঝাড়বাতি খুব সুন্দর।

ভালো থাকবেন আপু

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ অপর্ণা মম্ময়।
অবশ্যই সুন্দর তবে কারুশিল্পে ভারতীয় স্থাপত্য অনেক বেশী প্রশংসার দাবী করে।
আপনিও ভালো থাকবেন।

১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

শাবা বলেছেন: চমৎকার ছবি ও বর্ণনা। কিন্তু আপু আপনি কবে সেখানে গিয়েছিলেন বরং একটু ভ্রমণ বৃত্তান্ত থাকলে ভাল হতো।
মিশর তো ৬৩৯-খৃস্টাব্দের দিকে হযরত ওমর রা:-এর সময়ে বিজয় হযেছিল, সে সময়ের কোন মসজিদ কি একন নেই মিশরে।
আমার ব্লগে আমন্ত্রণ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শাবা। বেশি বর্ননাতো দেয়াই যায়। সেটাতো কোন ব্যাপার না । তবে ব্লগে অনেকে বড় পোষ্টে ধৈর্য্যহারা হয়ে যায়।
আমি জানি না হযরত ওমর (রাঃ) ওখানে কোন মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন কি না ?

গিয়েছি আপনার ব্লগে মন্তব্যও করে এসেছি :)

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১০

মুরশীদ বলেছেন: ব্লগ দেখে মনে পরলো এই রাস্তার পাশের ফুটপাতে বসে পুদিনা পাতা দিয়ে রং চা খাবার কথা । মনে পরলো সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই এলাকায় ঘুরে ঘুরে পা ফুলে ওঠার কথা। বিশেষ করে লেখিকার সাথে খান ই খলিলি বাজারে :(
++++

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫১

জুন বলেছেন: ওহ তা তিনি কি খান ই খালিলি বাজারে হাতী খুজতে সারাদিন লাগিয়েছিল নাকি ??
আমারও মনে পরে সেই ফুটপাথে বসে সেখানকার বিখ্যাত চা খাওয়ার কথা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

রিভানুলো বলেছেন: ছবি আর বর্ননা দুটোই চমৎকার ++++

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভালোলাগার কথা শুনে।
আপনার ব্লগে গিয়েছিলাম । মনে হলো এখন আপনি পাঠকে পরিনত হয়েছেন। আশাকরি শীঘ্রই লিখবেন।

১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: খুব সুন্দর পোষ্ট জুনাপি
:)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৯

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য রহস্যময়ী কন্যা :)

১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার এবং বরাবরের মতই সুন্দর। আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক নাম শুনেছি কিন্তু সেটা যে একটা মসজিদকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে তা জানা ছিল না। ছবি গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনার ব্লগে এসে যে কত কিছু জানা হল!! কত কিছু দেখা হল!!

অনেক ভালো থাকুন, শুভকামনা রইল :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৩

জুন বলেছেন: মহামহোপাধ্যায় আগে তো সেখানে ইসলাম বিষয়ক পড়াশোনা হতো। এখন সেটা একটা পুর্নাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত এবং সব ধরনের বিষয়ই পড়ানো হয়।
তবে ইসলামী আইনের সঠিক ব্যাখ্যা দেয়ার দায়িত্বও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের।
তুমিও অনেক অনেক ভালো থেকো :)

১৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১১

জনাব মাহাবুব বলেছেন: আপনার ক্যামেরায় আল-আযহার মসজিদ+বিশ্ববিদ্যালয়টি দেখে ভালো লাগলো।

নিখুত বর্ণনা, সুন্দর ছবির জন্য
++++++++++++++++++++++++++

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৮

জুন বলেছেন: পোষ্ট পড়া আর এত্তগুলো প্লাসের জন্য আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ জনাব মাহবুব । ভালো থাকুন সবসময় আর সাথে থাকবেন আশা করি ।

১৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২১

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

চমৎকার।
প্রথমে ভাবছিলাম শুধুই মসজিদ, পরে জানলাম বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়। এতো প্রাচীন কিন্তু এখনো কত আকর্ষনীয়।
নকশা, ঝাড়বাতি, সৌন্দর্‍্য চোখ না ফেরানোর মত।
ছবি দেখেই এই অবস্থা, সামনে থেকে নিশ্চয়ই আরো শান্তি পাচ্ছিলেন।

ধন্যবাদ, আপু।
চমৎকার এই পোস্টের জন্য।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৬

জুন বলেছেন: দুর্জয় এখান থেকেই ইসলামিক আইনের ব্যাখ্যা দেয়া হয় যা মিশরে সরকারীভাবে গ্রহনযোগ্য। তাদের গ্র্যান্ড মুফতীর দেয়া ফতোয়া সবাই মেনে চলে।অনেক পুরোনো এই ঐতিহ্যবাহী মসজিদ দেখে অনেক ভালোলেগেছে সেটা স্বীকার করতেই হবে।
তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা মন্তব্যের জন্য।

১৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

লাবনী আক্তার বলেছেন: মোর ধারে কোন ক্যামেরা নাই আফা! :(


সুন্দর পোস্ট, ভাল লাগছে আপা।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৮

জুন বলেছেন: ক্যামেরা নাই লাবনী :|
শুনে মনটা ব্যাপুক খ্রাপ হইলো :(

ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো :)
রাতের শুভেচ্ছা নিও ।

১৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: খুব সুন্দর পোষ্ট !

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

জুন বলেছেন: সুন্দর লাগলো শুনে খুব ভালো লাগলো অভি ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে :)

১৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০১

সায়েম মুন বলেছেন: সারা পৃথিবী চষে বেড়িয়েছেন আপনি। নেক্সট কোথায় যাচ্ছেন আপু? #:-S

এত পুরানা একটা স্থাপনা এখনো বয়াল তবিয়তে আছে। ভাবতেই বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে যাই।

চমৎকার পোস্টে কষ্ট করে একটা প্লাস দিয়েছি। :D

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫

জুন বলেছেন: কোথায় পুরো পৃথিবী মুন ? পৃথিবী কত বড়।
আমার মনে হয় আমি যেন সুস্থ থাকি, যাতে আরো অনেক কিছু দেখে যেতে পারি।
এর চেয়ে কত পুরোনো স্থাপনা আজও টিকে আছে ধরিত্রীর বুকে।
মন্তব্য আর প্লাসের জন্য অনেক ভালোলাগা ।

২০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

অদৃশ্য বলেছেন:





অপুর্ব সুন্দর... আপনার চোখে অনেক দেখা হচ্ছে আর সেই সাথে অনেক জানাও হচ্ছে আমার ও আমাদের...

আপনি সৌভাগ্যবতী হলে আমরাও সৌভাগ্যবান... এজন্য যে আমরাও জানতে পারলাম দারুন কিছু...

ছবি, সময় ও ঘটনার সাবলীল বর্ননায় লিখাটি যথেষ্ট আকর্ষন সৃষ্টি করেছে... এবং পাঠক হিসেবে আমি তৃপ্ত

প্রিয় জুনাপুর জন্য
শুভকামনা...

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

জুন বলেছেন: অদৃশ্য আপনি যেমন অসাধারন শব্দের মালা বুনে কবিতা লিখেন তেমনি চমৎকার আপনার মন্তব্য। লেখক কে করেন উৎসাহিত। যেটা একটা বিশাল ক্ষমতা বলে আমি মনে করি।
পোষ্ট ভালোলাগায় অনেক খুশী হোলাম। কিন্ত অনেক ইতিহাস বলা বাকি রয়ে গেছে আল-আজহারের। সেই বিশাল ইতিহাস লিখে পাঠকের বিরক্তির কারন হতে চাইনি ।
আপনার জন্য রইলো শুভেচ্ছা আর সব সময় সাথে সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় অদৃশ্য।

২১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ভালো পোস্ট , অনেক শুভেচ্ছা । ভালো থাকবেন । আরও পোস্ট চাই ।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭

জুন বলেছেন: আপনার জন্যও রইলো অনেক শুভকামনা নাজমুল হাসান মজুমদার।
আপনি মনে হয় আজ প্রথম আমার ব্লগে আসলেন? স্বাগতম :)
চেষ্টা করবো পোষ্ট দিতে।

২২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

বেকার সব ০০৭ বলেছেন:
এক কথায় অসাধারন হয়েছে এই পোস্ট, ছবির সাথে সাথে বর্ণনা খুব ধারুন দিয়েছেন।

দু রাকাত নফল নামাজ পরে আমাদের জন্য দোয়া করেছেন তো, নাকি নিজের জন্য দোয়া করে চলে এসেছেন।

কবে যে দেশ-বিদেশে ভ্রমন করমো

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০২

জুন বলেছেন: নিজের জন্যতো বটেই এছাড়া সবার জন্যই দোয়া করে এসেছি বেকার সব০০৭।
আপনার ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো আমারও।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা.. মসজিদ গুলৌ কবে ফিরবে তার আপন ভূমিকায়????


যেমন ছিল নবীজির সময়!

মানুষের সার্বিক কল্যানের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৮

জুন বলেছেন: তাই কি হয় আর বিদ্রোহী ভৃগু ? এখন গনতন্ত্রের যুগ ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
শুভকামনা অনেক।

২৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪

ড. জেকিল বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

এতো পুরোনো আর বিক্ষাত একটা বিশ্ববিদ্যালয়কে নিজে সরাসরি না দেখতে পেলেও, ক্যামেরার চোখে দেখতে পেয়ে খুব ভালো লাগলো।

ভালো থাকবেন।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৩

জুন বলেছেন: হ্যা ডঃ জেকিল দেখলাম আর কি । মুসলিম, খৃষ্টান,ইহুদী, বুদ্ধ আর হিন্দু ধর্মের কত কত উপাসনালয় যে দেখেছি সেগুলো গুনে শেষ করাও কষ্টকর। এসব নিয়ে লিখতে বসলে একটা এনসাইক্লোপিডিয়া হয়ে যাবে।
আপনার ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো।
অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য :)

২৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: খুব সুন্দর পোষ্ট আপু !!!
ছবি ও বর্ণনা দুটোই ভাল হয়েছে।

++++

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

জুন বলেছেন: ভালো তেমন একটা হয়নি শোভন অর্থাৎ আমার কাছে লাগছে না। মনে হয় আরেকটু বিশদ লিখলে ভালো হতো।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ স্নিগ্ধ শোভন ।

২৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯

হুপফূলফরইভার বলেছেন: মসজিদ দেখতে এসে তো রীতিমত ঘন্টাব্যাপি ইতিহাসের ক্লাস করে ফেললুম। এত চমৎকার সব ছবি আর প্রাসঙ্গিক সব বর্ননা। অনেক অনেক ধইন্যাপাতা।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩

জুন বলেছেন: কি যে বলো হুপ ঘন্টাব্যাপী !! এত সুপ্রাচীন সাথে অত্যন্ত তাৎপর্যমন্ডিত এই মসজিদের ইতিহাসও অনেক বিশাল ব্যাপক। এখানকার ধর্মীয় প্রধান গ্র্যন্ড মুফতী আজও ধর্মীয় কোন বিষয়ে ফয়সালা করার অধিকারী এবং রাস্ট্রীয় প্রধানও তার উপদেশ প্রার্থনা করেন। কয়েক বছর আগে তোমার মনে আছে কিনা জানিনা মিশরে খৃষ্টান আর মুসলমান দ্বন্দের সমাধানের জন্য সেদেশের সরকার এই আল আজহারের গ্র্যান্ড মুফতীর সাহায্য প্রার্থী হয়েছিলেন।
আরেকটু বিশদ লেখার ইচ্ছে ছিল কিন্ত পারিনি।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ হুপ
শুভকামনা প্রতিনিয়ত সবসময় সাথে আছো বলে।

২৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট! আল-আজহার বিশ্ববিদ্যায় ইসলামি জ্ঞানচর্চার এক ঐতিহাসিক স্থান । অবশ্য সভ্যতার শুরু থেকেই ভূমধ্যসাগরীয় নীলনদের মোহনা, বিশেষ করে আলেকজান্দ্রিয়াকে ঘিরে জ্ঞানচর্চার এক বিপুল ইতিহাস নিয়ে মিশর গর্ব করতেই পারে ।

আল-আজহারের মসজিদে স্থাপত্যকলার দারুন সব কাজ দেখে মুগ্ধ হয়েছি ।

পোস্টে ১৬ নাম্বার ভালোলাগা ।
(মডুরা তাহলে আপনার পোস্ট থেকে লাইক বাটন ঠিক করে দিয়েছে! )

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫১

জুন বলেছেন: অনেক অনেক খুশী হোলাম মামুন তোমার মন্তব্যে।
কি জানি আমিও অবাক হচ্ছি এত ভালোলাগা দেখে :)
অবশ্য এই সমস্যার আগে আমি ৪০/৪৫ টা ভালোলাগা নিয়মিতই পেয়েছি ;)
সাথে সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

২৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০০

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,



আকাশে মাথা উঁচু করা মিনারের মতোই আপনার লেখাটি, ছবি আর বর্ননায় ।

তবে কিছু না মনে করলে বলি - ছবিগুলোর মতোই আর একটু বিষদ করে যদি ইতিহাসটি বলতেন তবে জেনে প্রীত হতে পারতুম আরো অনেক ।

২নং মন্তব্যে আপনার উত্তর - এটা সততার প্রশ্ন, আমিতো গল্প কবিতা যাই লিখি অবশ্যই তথ্য সুত্র সংযুক্ত করে দেই। অনুবাদ হলে অনুবাদ আর নিজে লিখলে নিজের নাম। এ আপনার সৎ সাহসের পরিচয় মিললো ।

রাতের শুভেচ্ছা ।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

জুন বলেছেন: আপনার চমৎকার মন্তব্যগুলো সব সময় আমাকে অনুপ্রানিত করে আহমেদ জী এস।
হ্যা লিখতে পারতাম কিন্ত একটু সমস্যার জন্য আর বিশদ লেখা উঠে নি। এত প্রাচীন এত ঐতিহ্যপুর্ন মসজিদের বিশাল ইতিহাস আরেকটু বিস্তৃত হলেই ভালো হতো আমি বুঝি।

আমি এই ব্যাপারে সৎ থাকাটাই আদর্শ মনে করি ।
অনেক অনেক শুভকামনা আর সাথে আছেন নিয়মিত তার জন্য অজস্র ধন্যবাদ আপনাকে।

২৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫০

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
খুব চমৎকার ! :)

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ইমরাজ মুন সবসময় সাথে থাকার জন্য :)

৩০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ডিটেইলস বর্ণনা আর ছবি , অনেক চমৎকার । আল -আজহার বিশ্ববিদ্যালয় যে মসজিদকে কেন্দ্র করে গড়ে এটা জানতাম না ।

ভ্রমন পোস্ট খুব ভালো লাগলো আপু, বরাবরের মতই ।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই অদ্বিতীয়া আমি ।
আমার পোষ্ট ভালোলাগে শুনে আমারও ভালোলাগলো :)
শুভকামনা সবসময়ের জন্য ।

৩১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সৈয়দ মুজতবা আলীর ভ্রমণ কাহিনীর মাধ্যমে আল আজহার মসজিদ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে পরিচিত হই। পরিচিত হই কলোম্বো বা এডেন বন্দর থেকে উঠা মিশরগামী সেই আল আজহার বিশ্ববিদ্যায়ের ছাত্রদের সাথে। কিন্তু এই মসজিদের যে একটি চমৎকার নান্দনিক রূপ রয়েছে সেটি আজই প্রথম দেখলাম।


আরেকটি জুনাপিও পোষ্ট। অনেক অনেক ভালোলাগা :)

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

জুন বলেছেন: আসলেও কুনো মসজিদটি তার ভুমিকার জন্য জগত বিখ্যাত। নাহলে এর চেয়ে প্রাচীন এর চেয়ে সুন্দর কত মসজিদই তো আছে এই দুনিয়ায়। তুরস্কের সেইন্ট সোফিয়ার কথাই ধরো ।
ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ;
শুভকামনা একরাশ :)

৩২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: যথারীতি চমৎকার পোস্ট

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

জুন বলেছেন: মাসুম বরাবরের মত সাথে আছো জেনে ভালোলাগলো।

তোমার লাষ্ট গল্পটাও অনাবদ্য।ব্যংককের এম বি কে সেন্টারে স্টারবাক্সে মাস কয়েক আগে যখন গিয়েছিলাম, তখন তোলা।

৩৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪১

মশিকুর বলেছেন:
ছবি, বর্ণনা, মসজিদের কারুকাজ সবই ভালো লাগলো।

তবে বাংলাদেশের খুবই কম মসজিদে মহিলাদের নামাজের স্থান থাকে। ব্যাপারটা দুঃখের। জামাতে নামাজ পড়লে বেশী সওয়াব পাওয়া যায়, যেটা থেকে বাংলাদেশের মহিলারা বঞ্চিত। যারা নারিদের সমান অধিকার নিয়ে কথা বলে তারা সহ, আমাদের সবার উচিৎ বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করা। এই দিক থেকে ১৪০০ বছর আগের আরবের নারীরা, এখনকার বাংলাদেশের নারীদের চেয়ে বেশী স্বাধীন ছিল বলে মনে হচ্ছে।

এরকম আরও শিক্ষা মূলক ভ্রমন পোস্টের প্রত্যাশায় রইলাম। শুভকামনা।।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

জুন বলেছেন: সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য প্রথমেই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মশিকুর।
আমাদের দেশে মনে হয় কিছু কিছু জায়গায় নারীদের নামাজ পড়ার ব্যাবস্থা আছে।
লিখবো সময় করে । আপনার জন্যও রইলো অনেক শুভকামনা ।

৩৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট, ছবি আর বর্ণনায়।

আপনি কি এখন মিশরে নাকি?


মিশরের প্রতিবেশী সুদানে ছিলাম বছর খানেক। মিশরে যাবার অনেক প্রস্তাব পেয়েছি সহকর্মীদের কাছ থেকে- সময় ম্যানেজ করতে পারি নি।

মিশরীয়দের সম্বন্ধে আমি খুব নেগেটিভ কমেন্ট শুনেছি কলিগদের কাছ থেকে- তাঁরা নাকি খুব ধূর্ত। এজন্য আমার উৎসাহও ছিল অনেক কম। আপনার অভিজ্ঞতা জানতে পারলে ভালো হতো।

আল-আজহার মসজিদ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর একটা চমৎকার সচিত্র প্রতিবেদন পড়লাম আপু।

ভ্রমণ আনন্দময় হোক।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৫

জুন বলেছেন: না ছাই ভাই মিশর না, আমি এখন ঢাকায়। দুবছর আগে যখন গিয়েছিলাম তখনই গোটা মিশর দেখে এসেছি। আর আল-আজহার মসজিদ তো আমাদের হোটেলের খুব কাছে ছিল । আসার আগের দিন সেখানেই ছিলাম সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত।
মিশরীয় যে কয়েকজনের সাথে অল্প কিছু সময় মেশার সৌভাগ্য হয়েছিল তারা খুব একটা খারাপ ছিল না। বিশেষ করে আমাদের হোটেল ম্যানেজার যে অন পেমেন্ট সিষ্টেম থাকা সত্বেও আমার কাছ থেকে নেটের টাকা নেয়নি, নাইল রিভার ক্রুইজের শেফ যে নিজে আমার জন্য মাছ ভেজে আমার টেবিলে দিয়ে গিয়েছিল হাসি মুখে, তারপর ডেসার্ট সাফারীর বাচ্চা গাড়ী চালক/গাইড তো আমার সাথে খুবই আন্তরিক ছিল। একমাত্র চালিয়াতের পাল্লায় পরেছিলাম সেটা প্রথম দিন আমাদের গিজা ট্যুর এর মেয়ে গাইড। যাকে নিয়ে আমি একটি পোষ্ট দিয়েছিলাম।
আমি এই পোষ্টটি আরেকটু বিশদ লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্ত আমার ধৈর্য্যের অভাবে তা সম্ভব হয়নি, তার জন্য অত্যন্ত দুঃখিত।
যাই হোক তারপর ও আপনারা এসে পড়ছেন প্রশংসা করছেন তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ।
সব সময় সাথে সাথে থেকে উৎসাহিত করছেন তার জন্য অনেক ধন্যবাদ । শুভকামনা আপনার জন্যও দেশী ভাই।

৩৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৯

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে পোস্ট। বিশেষ করে ছবির সঙ্গে ইতিহাস থাকলে তো কথাই নেই।

তবে মিশরীয়রা আমার দেখা আরবদের মাঝে সবচেয়ে নিকৃষ্ট। তাদের নৈতিকতা বলতে চারিত্রিক কোনো গুণের সন্ধান আজও পাইনি যতজনের সঙ্গে দেখা হয়েছে।

যদিও নামাজের দিক দিয়ে তারা আগে আগে দৌড়াবে আবার চুরি-চামারি স্বজনপ্রীতিতেও তাদের ছাড়িয়ে যেতে পারে না কেউ। আমাদের অফিসে যে কয়টা আছে কলেমা আর আস্তাগফিরুল্লা মুখে লেগে থাকে। আর দোকান থেকে নিজের খাবার কিনলেও অফিসের খরচ বলে চালিয়ে দিতে ফতুরা (রসিদ) জমা দিয়ে দেয়, মিশরীয় অ্যাকাউন্টেন্ট তা চোখ বুঁজে সাইন করে দেয়। :P

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১০

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জুলিয়ান সিদ্দিকী ।
কি জানি আমরা একটি মেয়ে গাইডের পাল্লায় পড়েছিলাম যে বিভিন্ন দোকানে কমিশন খেয়ে আমাদের বিভিন্ন জিনিস কিনতে বাধ্য করছিল। গাড়ীতে পিরামিডের কাছে যাবার কথা থাকলেও সে উটে করে নিয়ে আরো এক্সট্রা ১০০০ মিশরীয় ডলার দিতে বাধ্য করেছিল। এসব শুনে আমাদের হোটেলের ম্যানেজার যে তাকে ঠিক করে দিয়েছিল সে আমাদের টাকা ফিরিয়ে দিতে চেয়েছিল। আমার স্বামী রাজী হয়নি নিতে।
আর বাকীরা সবাই ভালোই ছিল যা উপরে ছাই ভাইয়ের পোষ্টে উল্লেখ করেছি।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য আর এক দফা ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য :)

৩৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৬

টুম্পা মনি বলেছেন: অসাধারণ!!!!!!!!!!! অনেক ভালো লাগল।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৮

জুন বলেছেন: টুম্পা মনি সুইট একটা মিষ্টি নাম :)
আপনার ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো ।
শুভকামনা আর ধন্যবাদ

৩৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমি নিজেও মিশর দেখেছি। আপনার পোষ্ট দেখে সেটা আবার মনে হল। ধন্যবাদ।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২১

জুন বলেছেন: মিশরের পুরানো ঐতিহ্যগুলোই আকর্ষনীয়। এমনিতে প্রচন্ড গরমের কারনে অক্টোবর মাসে গিয়েও অস্থির হয়ে গিয়েছিলাম।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ উদার ভাই ।

৩৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৩১

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার সব ছবি আর বর্ণনা, খুব ভাল লাগল।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৩

জুন বলেছেন: ঢাকাবাসী পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই। শুভেচ্ছা জানবেন আমার।

৩৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫২

শ্যামল জাহির বলেছেন: এই মসজিদে নারী পুরুষ উভয়েরই নামাজ পরার স্থান রয়েছে। আমি গিয়ে দেখি অনেক নারী যে যার মত ইবাদতে ব্যাস্ত।সেখানে আমিও দু রাকাত নফল নামাজ পড়ার সৌভাগ্য লাভ করি।

সত্যিই আপনি ভাগ্যবতী!

অনেক ভাল লাগলো সুন্দর বর্ণনায়।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩২

জুন বলেছেন: সত্যিই আপনি ভাগ্যবতী!

আমিও তাই মনে করি শ্যামল জাহির। ভালোলেগেছে জেনে অনেক খুশী হলুম। অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য সেই সাথে অজস্র শুভকামনা।

৪০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

সুস্মিতা গুপ্তা বলেছেন: বিখ্যাত মসজিদটি সম্পর্কে জানতে পারলাম আপনে পোস্ট এ। ভাললাগলো
++++

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে আমারও ভালোলাগলো সুস্মিতা গুপ্তা ।অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

৪১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩১

অ্যানোনিমাস বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপি। কষে প্লাস!!

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৫

জুন বলেছেন: তোমার ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো চয়ন।
প্লাসের জন্য শুভেচ্ছা রাশি রাশি ।

৪২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪১

বেঈমান আমি. বলেছেন: জুনাপু তেরা ক্যায়া হো গায়ারে কালিয়া ;) B-)) :P একটা হিন্দি ডায়ালগ মারলাম আপুনি ;) ;) ;) আমার এক ফ্রেন্ড কইছিলো আমার হিন্দি শুনলে নাকি ইন্ডিয়ানরা সুইসাইড করবে ;) B-)) :P

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৯

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ বেইমান।

তোমার দোয়ায় আমার এখনও কিছু হয়নি ইনশাআল্লাহ, খারাপ না ভালোই তো হিন্দী বলছো। তোমার বন্ধু অনেক হিংসুট :P

৪৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৫

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
আরেকটু বিশদ লিখলে হয়ত আর ভাল হত আপু। কিন্তু অল্প বর্ণনাও ভাল হয়েছে। পড়তে কম সময় লাগছে :-B

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১২

জুন বলেছেন: আমিও বুঝতে পারছি শোভন আরেকটু বিশদ লেখাটা উচিত ছিল। কিন্ত নানা কারনে এখন আর ব্লগে তেমন সময় দেয়া হয়ে উঠে না ।

পড়তে কম সময় লাগছে

হুম, তোমাদের সময় বাচানোও আমার একটা লুক্কায়িত উদ্দেশ্য ;)

৪৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর চমৎকার একটি পোস্ট। মিশর অনেক সমৃদ্ধ অতীত ইতিহাসের লীলা ভূমি। স্বাভাবিক ভাবেই সেখানকার প্রাচীন ও ঐতিহ্য বাহী বিশ্ববিদ্যালয়টিও সেগুলো ধারণ করে থাকবে।জুনাপি দারুণ একটি বিষয়ে আপনার দেয়া পোস্ট খুব ভাল লেগেছে। :)

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৬

জুন বলেছেন: আপনার ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো সেলিম আনোয়ার।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৪৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



:!> :!> :!>

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৬

জুন বলেছেন: :-* :-* B:-) B:-)

৪৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ আপু !! ভাল লাগল... :)

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

জুন বলেছেন: ভালোলাগলো শুনে আমারও ভালোলাগলো জহির। সাথে আছো তার জন্য ধন্যবাদ আর শুভকামনা।

৪৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪১

বোকামন বলেছেন:






আপনার ভ্রমণপোস্ট বরাবরই খুবই চমৎকার । এই পোস্টটিও বেশ ভালো লাগলো । হয়তো যদি আরো কিছুটা এগিয়ে নেয়া যেতো । অতৃপ্তি থেকে গেলো, সেটা হয়তো চমৎকার বর্ণনা/লেখার কারণেই ...।

কৃতজ্ঞতা জানাই ।

আরবি সাহিত্য চর্চায় আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা সত্যিই অনন্য । আর যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আধুনিকতা এবং ইসলামী সভ্যতা-কৃষ্টি-দর্শন-শিক্ষায় দারুণ মেলবন্ধন রেখে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়টি ।

মসজিদ কেন্দ্র করে জ্ঞানচর্চা-গবেষণার এই কালচারটি যদি বিশ্বব্যাপী দেখা যেতো, মুসলমানরা কি তবে পিছিয়ে পড়তো কখনো !

মিশরের পরতে পরতে যে ইতিহাস ও সভ্যতার ভাণ্ডার রয়েছে তা জানতে ও দেখতে হলে বহুবার ভ্রমণ করতে হবে ...।

সম্মানিত লেখক,
সালাম এবং শুভেচ্ছা জানবেন ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০২

জুন বলেছেন: আরবি সাহিত্য চর্চায় আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা সত্যিই অনন্য । আর যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আধুনিকতা এবং ইসলামী সভ্যতা-কৃষ্টি-দর্শন-শিক্ষায় দারুণ মেলবন্ধন রেখে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
মসজিদ কেন্দ্র করে জ্ঞানচর্চা-গবেষণার এই কালচারটি যদি বিশ্বব্যাপী দেখা যেতো, মুসলমানরা কি তবে পিছিয়ে পড়তো কখনো !


অসংখ্য ধন্যবাদ বোকামন আপনাকে। আপনার এই কথাগুলো আমি বলতে চেয়েছিলাম। কিন্ত তখনই আমাকে হয়তো কোন রকম ট্যাগিং এর শিকার হতে হতো। এটা ঠিক আরো অনেক কিছু লেখা যেত। কিন্ত আমার স্বভাবসুলভ তাড়াহুড়া তা হতে দেয়নি :(
অসাধারন মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বোকামন। সাথে আছেন, ভবিষ্যতেও সাথে থাকবেন আশা করি।
শুভকামনা অনেক অনেক।

৪৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৪

সাজিদ ঢাকা বলেছেন: অসাধারণ , আপনি যেন আরও ঘুরে বেড়াতে পারেন :) :)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

জুন বলেছেন: সাজিদ ঢাকা মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ :)
দোয়া করবেন যেন সুস্থ থাকি আর ঘুরে বেড়াতে পারি :#>

৪৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১০

রাতুল_শাহ বলেছেন: অনেক সুন্দর।
আমার এক জুনিয়র আমাকে থ্রি ডি টাইপের কিছু ছবি দিয়ে গেছে।

ভালই লাগছে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫০

জুন বলেছেন: তুমি যখন বলতে আসার সুযোগ পেয়েছো আই মিন সামু দিয়েছে তখন আমি আরেকটা পোষ্ট দিয়েছি :P

৫০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: পুরানো পোস্ট, কিন্তু আমার জন্য আজকের পড়া সেরা পোস্ট।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪

জুন বলেছেন: কি করে আপনার মন্তব্যটা চোখ এড়িয়ে গেল খেয়াঘাট ভেবেই পাচ্ছি না।
আমি অত্যন্ত দুক্ষিত ।
আপনার প্রেরনাদায়ী মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.