নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কাঠের জেটি, গোরকঘাটা, মহেশখালী
জেটিতে উঠতেই ঘাট ডাক নেয়া কর্মকর্তারা জানিয়ে দিল স্পীড বোটে ফিরলে অবশ্যই বিকাল ৬টার আগেই ফিরে যেতে হবে কক্সবাজার।কারণ কিছুদিন আগেই নাকি রাতের আধারে দুটো স্পীড বোটের সংঘর্ষে এক শিশুর করুন মৃত্যু ঘটে, তাই এই নিষেধাজ্ঞা ।
৬টার আগে কক্সবাজার ফিরে যাবার নির্দেশিকা
কাঠের জেটি পার হয়ে কংক্রিটের বাধানো জেটির ওপর দাড়াতে না দাড়াতেই ছেকে ধরলো রিকশা আর ব্যাটারীর অটো চালকরা। গড় গড় করে বলে চল্লো সেখানে কি কি দেখার আছে।আদিনাথ মন্দির, রাখাইন পল্লী, মন্দিরসহ আরো অনেক কিছু।
রাখাইনদের মন্দির তবে ভেতরে যাওয়া হয়নি
আমরা সবিনয়ে জানালাম পর্যটন আমাদের উদ্দেশ্য নয়। আমরা অন্য একটি কাজ নিয়ে এসেছি।এর মাঝে একজন ব্যাটারী চালক সাবির নাম তার সাথে চুক্তি হলো সে আমাদের নির্ধারিত জায়গাগুলোতে নিয়ে যাবে এবং বিকাল ৫টার আগেই জেটিতে পৌছে দেবে।এই সাবিরকে নিয়েই আমরা মোট পাঁচদিন কক্সবাজার থেকে মহেশখালী এসে এসে কাজ করে গেছি।
শুরু হলো পথ চলা সাবিরের সাথে
তার সাথে শুরু হলো আমাদের যাত্রা ।জেটিটা যে জায়গায় সেটা মহেশখালী পৌরসভার গোরকঘাটা এলাকায় ।এখানে উপজেলা অফিস ছাড়াও বড় বড় এনজিওগুলোর প্রধান অফিস, বাজার রয়েছে। জেটির রাস্তাটা বেশ সরু, চারিপাশে কেওড়ার বন। জোয়ারের পানি সরে যাওয়ায় কাদামাটি বের হয়ে আছে। নৌকা আর ট্রলার গুলো মাটির উপর দাঁড়িয়ে আছে।
ভাটার সময় মহেশখালী চ্যানেল
বাঁধানো সরু পাকা রাস্তা আর রেলিং এ জাল শুকাতে দিয়েছে জেলেরা। কেউ বা বসে বসে ছেড়া ফাটাগুলো জালগুলোকে আবার জুড়ে নিচ্ছে সুতোর বাঁধনে ।
রিপু কর্ম চলছে নিবিষ্ট মনে
হাতের বাঁদিকে তাকিয়ে দেখি একটু ঢালু জায়গায় অল্প কিছু কাচা মাছ শুটকি বানানোর জন্য ঝুলিয়ে রেখেছে । কাছে গিয়ে দেখলাম এগুলো সবই বিদেশে রপ্তানীর জন্য। কারন সবগুলোই ছিল ছোট ছোট হাঙ্গর মাছ যা এদেশের মানুষ খায় না বলে জানালো ।আমাদের দেশে যে সব শুটকির প্রচলন যেমন রূপ চাঁদা, টেক চাঁদা, কোরাল, ছুরি, লইট্টা তার বেশিরভাগই পাশের দ্বীপ সোনাদিয়ায় তৈরী হয়।
বিদেশীদের রসনা তৃপ্তির জন্য ছোট ছোট হাঙ্গর মাছ শুকিয়ে শুটকী তৈরী হচ্ছে
সামনেই গোরকঘাটা বাজার ছাড়িয়ে একটু এগুলেই রাখাইন পল্লী।এক রেস্তোরায় বসে চা সিঙ্গাড়া খেয়ে রাখাইন পল্লীতে এসে হাজির হোলাম।অল্প কিছু দোকান অল্প জিনিসপত্র দিয়ে সাজানো, তবে কোন ক্রেতা নেই। ওদের ইন্টারভিয়ু নেয়ার ফাকে আমি দোকান ঘুরে শাল কিনলাম দুটো।রাখাইন মেয়েগুলোরও একই আক্ষেপ পর্যটক নেই।
রাখাইনদের একটি বাসার ভেতরেই তাঁত বসানো আর সেখানেই বিক্রী হচ্ছে তাদের তৈরী জিনিস
আবার সেখান থেকে শুরু হলো যাত্রা।নিস্তব্ধ শান্ত লোকালয় এর মাঝে আওয়াজ তুলে চলেছে আমাদের অটো। সেই কেয়ার ঝোপের পাশ দিয়ে বাধানো রাস্তা ধরে চলেছি ।চারিদিকে কি সেই অপরূপ মায়াময় সৌন্দর্য্য যা বলে বা ছবিতেও বর্ননা করা সম্ভব নয়।
এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে যাবার পথে
এক সময় চোখে পড়লো এক বট গাছ, আর তারই নীচে এক দিঘী। শীত কাল পানি কমে এসেছে তারপরও সেই সবুজ হয়ে আসা পানিতে ছেলে বুড়ো জমা হয়েছে মধ্যান্হকালীন স্নান পর্বে।
দুপুর হয়নি এখনো, তবুও স্নান সেরে নিচ্ছে অনেকে
শীতে শুকিয়ে যাওয়া ছোট জলাশয়ে পানি সেচে কাঁদার মাঝে মাছ খুজছে ছোট ছোট ছেলে পুলেরা।দু একজন মহিলাকেও দেখা গেল। সেই বাংলার চিরন্তন গ্রামীন জীবন।
কাঁদা হাতড়ে মাছ ধরায় ব্যস্ত ছেলে পুলের দল
জনমানবহীন এলাকায় গাছ পালা ঘেরা একটি ঘর। হয়তো বা কোন লবন চাষী বা কৃষকের আস্তানা।
একাকী একটি বসতবাড়ী, জানা হয়নি কাদের বাস সেখানে
কোথাও বা সেই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের মাঝে অসুন্দরের এক প্রতিমুর্তি কি যেন তৈরী করছে ইট সিমেন্ট বালি দিয়ে।
কি যেন তৈরী করছে ইট সিমেন্ট দিয়ে কে জানে
আবার একের পর এক গ্রাম পেরিয়ে চলেছি আমাদের কাংখিত স্থানে ।
পথের পাশে ঘাসের বনে মাছ ধরা ছেলেদের হুটোপুটি
পথের আসে পাশে কোথাও জল জমে আছে সাথে অল্প কিছু ফাকা জমি তাতে গরু ভেড়া চরে বেড়াচ্ছে। সেই অপুর্ব দৃশ্য আমাদের শহুরে চোখে যেন এক মোহনীয় ছায়াছবি তৈরী করছে । মুগ্ধ আমরা।
খোলা মাঠ, দূরে হাল্কা পাতলা গাছের সারি, কিছুটা পানি জমে আছে
কোথাও বা কাছেই থাকা সমুদ্র থেকে নোনা পানি এনে শুকিয়ে লবন চাষ করছে চাষীরা।
লবন ক্ষেত
পরদিন আমরা চলেছি মহেশখালীর আরেক ইউনিয়ন ছোট মহেশখালীতে।উদ্দেশ্য জেলে সম্প্রদায়ের সাক্ষাৎলাভ। সেই গ্রামের নাম মুদীর ছড়া।রাস্তার একদিকে পাহাড় একদিকে সমতল।সমতলের কোথাও ধান চাষ হচ্ছে কোথাও বা পানের বরজ।
মহেশখালীর বিখ্যাত পানের বরজ
সাবির দেখালো ছোট্ট এক পানির ধারা পাহাড় থেকে নেমে আসছে। এই ছড়া বা ঝর্নার নামই নাকি মুদীর ছড়া।তার থেকেই সেই গ্রামের নামকরণ।
রাস্তার পাশে জলাভুমি
কিছুদুর যাবার পর এক জনপদে প্রবেশ করলাম। মাটির রাস্তা ধরে আস্তে আস্তে এগিয়ে এক বাসার সামনে অটো থামালো সাবির।পথের এক ধারে পাহাড় আর এক দিক গাছ পালার ফাকে দেখা যাচ্ছে খোলা মাঠ যা একটা নদীর তীরে গিয়ে মিলিয়ে গেছে।আমার মনটা উশখুস করে উঠলো সেখানে যাবার জন্য।
মহেশখালী চ্যনেলের পাশে সেই অপরূপ প্রকৃতি
গাছের ফাকে যে দু একটা বাড়ি দেখা যাচ্ছে তার সবই মাটি আর টিনের তৈরী।এরই মাঝে রাস্তার গা ঘেষেই একটা ইট সিমেন্টের অর্ধনির্মিত বাড়ী দেখিয়ে সাবির বল্লো ‘এটা আমার ফুপুর বাড়ী আমি এখানে বসি, আপনারা ঘুরে দেখেন এটা পুরোটাই জেলে পল্লী যার খোজে আপনারা এসেছেন’।
আমি তাকিয়ে আছি প্রানী আর প্রকৃতির সেই মোহনীয় রূপ এর দিকে
আমার স্বামী তার ফুপার পেশা সম্পর্কে জানতে চাইলে বল্লো তার ফুপা একটি মাছ ধরা ট্রলারের মালিক।মাছ ব্যাবসায়ী, ট্রলার ভাড়া খাটায়। যা আয় হয় তার এক তৃতীয়াংশের মালিক। আমাদেরতো এমন লোকও দরকার। ঠিক আছে সাবেরের ফুপাকে দিয়েই শুরু করা যাক আমাদের কাজ।
জেলেদের গ্রাম আর তাদের জীবন যাত্রা ঘিরে আছে সেখানে
সে জানালো তার বাপ চাচা অন্যান্য ভাইরা সবাই পাহাড়ের উপর তাদের আদি বাসায় বসবাস করে।সেখানে জায়গা না হওয়ায় সে এখানে তিন চার বিঘা জমি কিনে ঘর উঠিয়েছে।তাছাড়া তার ব্যবসার জন্যও সুবিধা ।কথার পালা শেষ হলোআমরা বিদায় নিয়ে গেটের দিকে এগুতেই সে বল্লো আসুন এই দিকে।
সবুজ ঘাসে ঢাকা মাঠ আর গাছ, নীল আকাশ আর নদী
নদীর দিকে যে বাঁশের বেড়া সেদিকে নিয়ে একটা ছোট গেট খুলে দেয়ার সাথে সাথেই আমাদের চোখের সামনে সেই অবারিত মাঠ, নদী, ট্রলার, মাছ ধরা ডিঙ্গি নৌকা সব এক মুহুর্তে ভেসে উঠলো।
দিগন্ত বিস্তৃত রূপের ডালি মেলে আছে
নদীতে নোঙ্গর করা একটি ট্রলার দেখিয়ে জানালো এটা তার, ভাড়া দেয় যার তিন ভাগের এক ভাগ তার।
মাছ ধরার জাল শুকাতে দিয়েছে, কিছু বা গোটানো আছে
আমি এসব আর কি শুনবো আমি তাকিয়ে দেখছি প্রকৃতির সেই অসহনীয় রুপ সৌন্দর্য্য।
প্রকৃতি যেন দু হাতে ঢেলে দিয়েছে তার সব কিছু এই জেলে পল্লীতে
বাদিকে ঘন সবুজ বন আর সামনে সেই খোলা মাঠ আর দু একটা গাছ আর নীল রঙ নদী যার অপর দিকে সবুজ গাছের ঘন বন ছেয়ে আছে দিকচক্রবাল।
এই সৌন্দর্য্য শুধু উপভোগেরই বিষয়, বর্ননার নয়।
মোট পাঁচ দিন গিয়েছিলাম সেই মহেশখালী দ্বীপে।প্রতিটি মুহুর্তই আমরা উপভোগ করেছি।কখনো মনে হয়নি বড্ড একঘেয়ে লাগছে জায়গাটা। ক্রমাগত পাঁচদিন গ্রামের পর গ্রাম পেরিয়ে চলেছি।
কথা বলেছি স্থানীয় জনগনের সাথে। জেনেছি যা আমাদের জানার ছিল। তারপরও সময়ের অভাবে অনেক জায়গায় যাওয়া হয়ে উঠেনি।
জেলেদের জাল অপেক্ষায় আছে আরেকবার সাগরে যাবার
অনেক বিখ্যাত জায়গা হয়তো দেখা হয়নি মহেশখালীর।যা সচরাচর সবাই দেখে থাকে।অন্য সময় হলে আমরাও হয়তো সেসবই দেখতে যেতাম।কিন্ত সম্পুর্ন অন্য কারনে প্রকৃতির যে অকৃত্রিম রূপ দেখার সৌভাগ্য আমাদের হয়েছিল তা ভাষায় বর্ননা করা দুঃসাধ্য।
মাঠ, নৌকা, গাছ আর নদী
দুরত্বের কারণে দেখা হয়নি প্রকৃতির নির্মম আক্রোশের সবচেয়ে সহজ শিকার ধলঘাট, মাতারবাড়ী ইউনিয়নবাসীদের।
আসার সময় জোয়ার থাকায় শেষবার চোখ বুলিয়ে আসলাম অপরূপা মহেশখালী চ্যানেলে যা এখন পানিতে পুর্ন।
জোয়ারের সময় পরিপুর্ন মহেশখালী চ্যানেল
ফিরে আসতে হয়েছিল যতটুকু দেখেছি সেই স্ম্বৃতি নিয়ে যা আপনাদের চোখের সামনে তুলে ধরলাম দুটি পর্বে।
আশাকরি আপনাদেরও ভালোলাগবে যেমনটি আমাদের লেগেছিল।
সব ছবি আমাদের ক্যামেরা এবং মোবাইলে তোলা
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ অন্যমনস্ক শরৎ
২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জুন আপু ছবিগুলো সুন্দর। আচ্ছা মহেশখালীতে পাহাড়ের উপর একটি মন্দির আছেনা ? ওখানে যান নাই ?
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩
জুন বলেছেন: সেই মন্দিরটি হিন্দুধর্মাবলম্বীদের পুন্য তীর্থ আদিনাথ মন্দির। যা আমাদের যাওয়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি কান্ডারী।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ। লবণ ক্ষেত হয়তো প্রথমবার দেখলাম ব্লগে।এক ছবিতে জলে স্থলে দুই জায়গাতেই নৌকা দেখা যাচ্ছে চমৎকার ।অনেক মজার মজার ছবি দেখা গেল
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭
জুন বলেছেন: সবসময় সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার। লবন ক্ষেত তো টেকনাফ যাবার পথের কিছু অংশে দুপাশ ভরা । হয়তো আপনি খেয়াল করেন নি।
হু তাই দুটো ছবি দিয়েছি জোয়ার ভাটার সময়কার।
৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
শ।মসীর বলেছেন: মন ভোলানো পথ....।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০
জুন বলেছেন: চোখ জুড়ানো দৃশ্য শামসীর ...
সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ
৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯
সুরঞ্জনা বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ও বর্ণনা!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২
জুন বলেছেন: তোমার আনা সাগর পড়ে এসেছি দারুন লিখেছো কিন্ত।
যাচ্ছি অচিরেই
অনেকদিন ধরে সাথে আছো তার জন্য অনেক শুভকামনা সুরঞ্জনা ।
৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪১
হুপফূলফরইভার বলেছেন: কি সুন্দর অপরুপ মহেষখালি।
দেখতে যেমন মনজুড়ানো বর্ননাতেও মনভোলানো। খুব শিগ্গির মহেষখালী যাচ্ছি আপু। নেক্সট মাসেই ইনশাআল্লাহ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
জুন বলেছেন: অবশ্যই যেও হুপ অনেক ভালোলাগবে। তবে ব্যাতিক্রমী কিছু দেখার চেষ্টা করো কেমন।
ভালোলাগা আর সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা জেনো।
৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আমার মন মাতানো দেশ !
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৬
জুন বলেছেন: সত্যি স্বপ্নবাজ অভি সত্যি মন মাতানো দেশ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
শুভকামনা
৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
অপু তানভীর বলেছেন: যাওয়ার ইচ্ছে আছে!! কবে যাবো কে জানে?
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২১
জুন বলেছেন: ইচ্ছে যখন আছে তখন ইনশাআল্লাহ একদিন যাওয়া হবেই অপু তানভীর। পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১
মামুন রশিদ বলেছেন: যদি সুন্দর একটা মন পাইতাম
যদি সুন্দর একটা মুখ পাইতাম,
মহেশখাল্যা পানের খিলি তারে..
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৯
জুন বলেছেন: শেফালী ঘোষের গাওয়া বিখ্যাত এই গানটি এক সময় আলোড়ন তুলেছিল এদেশে মামুন রশিদ । গানটির লিঙ্ক যদিও ম্যুভির তার জন্য আর সবসময় সাথে থেকে অনুপ্রানিত করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: এবার ঠিক আছে, বোঝা গেল আপনেও ফোটা তোলায় ঝানু কম না।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৩
জুন বলেছেন: ক্যামেরা গিফট করার ভয়ে ঝানু বললেন সবই বুঝলাম
পোষ্ট পড়া মন্তব্য আর সব সময় সাথে আছেন বলে অশেষ ধন্যবাদ জুলিয়ান সিদ্দিকী
১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২
নাছির84 বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর। কি ছবি কি বর্ণণা !
ফেরার সময় আঁচলে মহেশখালির খিলি পান ছিল তো ?
ভাল থাকবেন।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৭
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য নাছির84 ।
আচল ভরে আনিনি, তবে পান খেয়েছি মহেশখালীর নিয়মিতই
১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আহ্ কত নির্মল প্রকৃতি! মন হারিয়ে যায় কোন এক অজানা খেয়ালে। কী অদ্ভুত সুন্দর প্রকৃতি! নির্মল আকাশ, দিগন্ত সবুজ কার না মন ছুঁয়ে যায়? মনে হয় বলাকা হয়ে উড়ে যাই দূর দিগন্তে কোন এক সীমানায়্
জুন ভাল হয়েছে আপনার লেখাটি। ধন্যবাদ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী। ভালোলেগেছে জেনে খুব ভালোলাগলো । ভালো থাকুন অনেক অনেক
১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ইস, হাঙ্গরের শুটকী! আমি গেলে নিশ্চয় শাল না কিনে যত পারতাম নানা পদের শুটকী কিনতাম!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১১
জুন বলেছেন: হা হা হা উদার ভাই হাঙ্গর না তবে কিছু রুপ চান্দা আর লইট্টা শুটকি এনেছি । শাল তো ফাউ তারা ব্যাস্ত ইন্টারভিয়্যু নিতে আমি আর কি করি
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ, ভালো থাকুন সব সময়।
১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাল লাগল আপু, আপনার সাথে ঘুরে এলাম...
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৬
জুন বলেছেন: শুনে অনেক খুশী হোলাম জহির সেই সুদুর তেহেরান থেকেও সাথে আছো আমার পর্যটক দলে
ভালো থেকো সপরিবারে ।
১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২৮
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ছবিগুলো অনেক ভালো লাগছে +++++++++++++++++
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৭
জুন বলেছেন: ভালো লাগা আর প্লাসের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ নাজমুল হাসান মজুমদার। শুভেচ্ছা জানবেন
১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন: অনেক সুন্দর
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ সকাল পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য
১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন: অনেক সুন্দর
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
জুন বলেছেন:
১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
অন্তরন্তর বলেছেন:
অপূর্ব। আপনার ব্লগে আসলে মন ভাল হয়ে যায়।
প্রকৃতির এই সুন্দর ছবি তার সাথে আপনার বর্ণনা,
মন ভাল না হয়ে যাবে কোথায়।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২০
জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে অনেক খুশী হোলাম অন্তরতর ।
সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন আশাকরি
শুভেচ্ছান্তে....।
১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
সুমন কর বলেছেন: বর্ণনা ও ছবি অসাধারণ হয়েছে। বাংলার রূপের শেষ নাই !!
ভালো থাকবেন।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২২
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন কর মন্তব্যের জন্য। সত্যি বাংলার রূপ অসাধারণ
ভালো থাকুন প্রতিনিয়ত ।
২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: আপনার ছবিগুলো দেখে মন আনচান করছে ! কবে যাবো কবে যাবো কবে যাবো !
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
জুন বলেছেন: অবশ্যই একদিন গিয়ে ঘুরে আসুন দেখে আসুন সেই দ্বীপ বৈচিত্র আদনান শাহ্িরয়ার
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা ।
২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আমাকে ছোট হাঙ্গরের শুঁটকি খাওয়ান !
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৬
জুন বলেছেন: হাঙ্গরের শুঁটকি :-& :-&
না না এসব আমি আনিনি
অশেষ ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ইম্রাজ কবির মুন
২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
ঢাকাবাসী বলেছেন: সেই চিরচেনা অসাধারণ বর্ণনা আর চমৎকার সব ছবি! ভাল লাগতেই হবে।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৮
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ঢাকাবাসী।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য
২৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: আহা এগুলো দেখলে আর ঘরে থাকতে মন চায় না। কিন্তু চাইলেই তো আর...
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩০
জুন বলেছেন: সত্যি আমাদেরও টার্গেট ছিল সেন্ট মার্টিন সেখান থেকে কেমন করে জানি মহেশখালী চলে গেলাম বোধহীন স্বপ্ন
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
২৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
কিছুটা অসামাজিক বলেছেন: অনেক সুন্দর !!! শুকনো তে স্পিডবোর্ড দেখে বুঝিনি প্রথমে। পরে বুঝলাম এটাই যোয়ার ভাটা । বাই দা রাস্তা ভাই, হাঙ্গর খেতে ইচ্ছে করতেছে
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩২
জুন বলেছেন: কিছুটা অসামাজিক স্বাগতম আমার ব্লগে আর অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
হু যোয়ার ভাটার সময় ছোট ছোট অনেক জলযানই মাটিতে থাকে ।
রাস্তা ভাই
২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪২
সাদমান সাদিক বলেছেন: সুন্দর হয়েছে অক্টোবর এর প্রথম সপ্তাহে আমরা ভার্সিটি থেকে ফিল্ড ওয়ার্ক ট্যুরে গেছিলাম ওখানে , ভূমি জরিপ করার সময় অনেক ছবি তুলেছিলাম , শুটকির ঘেরে আমিও একটা ছবি তুলেছি
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
জুন বলেছেন: তাই নাকি সাদমান সাদিক ? কেমন লেগেছিল আপনার চোখে মহেশখালী লিখে ফেলুন আমাদের জন্য ।
মন্তব্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা
২৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৯
সাদমান সাদিক বলেছেন: দুঃখিত ফটো ইন্সারট হচ্ছে না
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৭
জুন বলেছেন: আমারও খারাপ লাগছে ছবিটা আসেনি দেখে ।
ভালো থাকুন অনেক অনেক ।
শুভেচ্ছান্তে ..
২৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: বিদেশীদের রসনা তৃপ্তির জন্য ছোট ছোট হাঙ্গর মাছ শুকিয়ে শুটকী তৈরী হচ্ছে
ছোট ছোট হাঙ্গর?!!!! জানতাম না তো।
ছবিগুলো সুন্দর। সবগুলো ছবিই দেখতে পেয়েছি।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০০
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রাতুল ।
কেন কুয়াকাটাতেও তো কত হাঙ্গর আর স্টিং রে স্থানীয় জেলেদের ভাষায় শাপলা পাতার শুটকি তৈরী করছে।দেখনি ?
হাঙ্গরের ফিনের স্যুপ তো নাকি চাইনীজ জাপানীদের কাছে মহার্ঘ্য
শুভেচ্ছা নিও অনেক অনেক .।.।.।।
২৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৩
টেকনিসিয়ান বলেছেন: এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে যাবার পথে
জোয়ারের সময় পরিপুর্ন মহেশখালী চ্যানেল
একাকী একটি বসতবাড়ী, জানা হয়নি কাদের বাস সেখানে
মহেশখালী চ্যনেলের পাশে সেই অপরূপ প্রকৃতি
আমি তাকিয়ে আছি প্রকৃতির সেই মোহনীয় রূপ এর দিকে
প্রকৃতি যেন দু হাতে ঢেলে দিয়েছে তার সব কিছু এই জেলে পল্লীতে
সব ছবিগুলোর মধ্যে উপরোক্ত ছবিগুলোকে আমার কাছে অতিরিক্ত ভাল বলে মনে হয়েছে...
মাউস স্ক্রল বাটন চেপে চেপে শুধু উপরোক্ত ছবিগুলোই বার বার দেখছিলাম।
আচ্ছা জুনাপু নীলকাশ ছবিগুলোতে কি ফ্লিটার ব্যবহার করেছেন ?
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৪
জুন বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগছে টেকনিশিয়ান।
ফিল্টার কি ভাই ? এই সব টেকনিক্যাল টার্ম তো আমার কাছে দুর্বোধ্য
আচ্ছা আজ রাতে স্কাইপে আমার ছেলের কাছে জেনে নেবো সেই পর্যন্ত অপেক্ষা করুন
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য সাথে শুভকামনা প্রতিনিয়ত.।.।
২৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
ত্রিশোনকু বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা খুব ভাল্লাগলো।
অন্নেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকুন।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৬
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ত্রিশঙ্কু, আপনিও ভালো থাকুন সবসময়
শুটকির ছবিটি যে আপনার চোখ এড়িয়ে গেছে তার জন্য এক ট্রাক ধইন্যাপাতা
৩০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১১
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
মহেশখালি নাম দেখেই এক গান মনে পড়ছিলো
পোস্ট বরাবরের মতই সুন্দর।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩১
জুন বলেছেন: হু শেফালী ঘোষের সেই বিখ্যাত গান দুর্জয়
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৩১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৯
তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: দেখি ফাঁকা পেলেই যাব কেমন আছেন আপু?
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩
জুন বলেছেন: গিয়ে ঘুরে আসুন তন্দ্রা বিলাস ভালোলাগবে।আমি ভালো আছি।
আপনি কেমন আছেন ?
৩২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪০
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: প্রকৃতির ছবিগুলোতে ভালোলাগা।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মোঃ ইসহাক খান ।
দেখলাম আপনার বই বের হচ্ছে। অগ্রিম অভিনন্দন
৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
বনসাই বলেছেন: ব্রিটিশ ভারতে আমার দাদা ফরেস্ট বিভাগে চাকরি সূত্রে কিছুদিন মহেশখালি ছিলেন। সেখানেই বিয়ে করেন। সেই সূত্রে আমার রক্তেও আছে মহেশখালির প্রাণ। একবার সেখানে বেড়াতে গিয়েছিলাম। যথাযথ তথ্য না থাকায় কোনো আত্মীয়ের সাথে যোগাযোগ হয় নি। সাধারণ পর্যটকের মতো কেবল ঘুরে এসেছিলাম।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫২
জুন বলেছেন: তাই নাকি বনসাই ! সত্যি দারুন একটি খবর । এলেক্স হ্যালির রুটস গল্পের মত আপনিও খুজে বের করুন আপনার পুর্বপুরুষকে
পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা থাকলো।
৩৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৯
~*~নির্ঘুম~*~ বলেছেন: আমি গেছি এইখানে স্পীডবোটে যাওয়ার সময় চরম ভয় লাগছিলো,যেই ঢেউ
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৯
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে ~*~নির্ঘুম~*~
শীত কাল তার উপর বেশিরভাগ ভাটার সময় যাতায়াতের জন্য অত ঢেউএর সাক্ষাৎ লাভ করিনি
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৩
অদিব বলেছেন: ছবিগুলো তো অসাধারণ তুলেছেন! এখনই তো মনে হচ্ছে মহেশখালীর পথে দৌড় দেই!
পোস্টে অসংখ্য ভালো লাগা... ছবিগুলোতে আরো বেশী!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৩
জুন বলেছেন: অদিব স্বাগতম আমার ব্লগে । আপনার ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো ।
পারলে ঘুরে আসুন খারাপ লাগবে না বললাম
৩৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৫
নূর আদনান বলেছেন: বড়ই চমৎকার বাংলার অপরূপ সৌদর্য
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৭
জুন বলেছেন: সত্যি অপরূপ সৌন্দর্য্য আমাদের দেশের । অসংখ্য ধন্যবাদ নূর আদনান মন্তব্যের জন্য
৩৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৩
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: ভালো লাগলো। অনেক অনেক সুন্দর। কিন্তু মোবাইলে তোলা ছবি আর ক্যামেরায় তোলা ছবিতো আলাদা করতে পারছিনা।
লেখা কই? সাহিত্য আড্ডার জন্য একটা ভ্রমন কাহিনী চেয়েছিলাম আপু। এই মেইলে দিতে পারেন- [email protected],in
ভালো থাকুন। সব সময়।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১২
জুন বলেছেন: আমিও পারছি না সজীব । সবগুলো ছবি এক ফাইলে আমার ল্যাপটপে আপলোড করে দিয়েছে আমার ছেলে ।
মন্তব্যের জন্য আর সবসময় সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
দেব দেব চিন্তা করোনা আর আমার কি বা লেখা !
আমি যোগাযোগ করবো কেমন।
৩৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০২
বটবৃক্ষ~ বলেছেন:
সত্যিই মন মাতানো পোস্ট!!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৬
জুন বলেছেন: সত্যিই মন মাতানো দেশ বটবৃক্ষ~
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা ...
৩৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অসাধারন একটা পোষ্ট! আপু দারুন, দারুন হইছে। প্রিয়তে নিলাম আমি।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২০
জুন বলেছেন: অসাধারণ কি না জানিনা তবে তোমাদের কাছে ভালোলেগেছে জেনে আমি অভিভূত কাল্পনিক।অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য আর প্রিয়তে নেয়ার জন্য
৪০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০০
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার ছবিগুলা সুন্দর হয় খুব , কোন ক্যামেরা ব্যবহার করেন আপা ?
প্রিয়তে নিলাম ।
ভাল থাকুন আপা ।
শুভকামনা রইল ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৫
জুন বলেছেন: কৈ সুন্দর হয় মাহমুদ০০৭ !! আমিতো অন্যদের ছবি দেখি অনেক সুন্দর। তবে আমাদের পিসিতে ছবিগুলো ভালোই লাগে । ব্লগে দিলেই কেমন যেন ম্যাড়ম্যাড়ে হয়ে যায়
এখানে মোট চার ধরণের ক্যামেরা ব্যাবহার করা হয়েছে। ছেলে করেছে নিকন ৩১০০ ডিএস এল আর আমি ক্যানন এ ২৩০০, আর নোকিয়া সেলফোন, আর আমার স্বামী তার স্যামসাং গ্যালাক্সী সেল ফোন। তবে কোন ছবি কোন ক্যমেরা দিয়ে তোলা হয়েছে তা বলা মুশকিল।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে শুভকামনা রইলো অনেক
৪১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৫৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: চমৎকার ছবি, সুন্দর বর্ণনা। আমাদের দেশের মতো সুন্দর কোন দেশ আছে কি? দূরপ্রাচ্যের লোকেরা বলে, এদেশের মানুষগুলোও দেখতে অনেক সুন্দর
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৮
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে দেখলুম ।
আশা করি ভালো আছেন মাঈনউদ্দিন মইনুল
পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভেচ্ছা নিরন্তর...
৪২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৯
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ লাইলী আরজুমান খানম লায়লা
৪৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৭
ইখতামিন বলেছেন:
চমৎকার সব ছবি।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩১
জুন বলেছেন: সামনা সামনি আরো সুন্দর ইখতামিন
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ + শুভেচ্ছা
৪৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ।রাখাইন মন্দিরের ভেতরের ছবি তুলনি আপু? ?আমি কিন্তু তুলেছিলাম :!> ওই বড় মুর্তির সাম্নে দাড়িয়ে ঘন্টা বাজিয়ে কেউ কিছু বলেনি !!
।রাখাইন মেয়েরা কি এখনও মুখ সাদা বানিয়ে ঘোরে? ? চন্দন না কিসের গুঁড়া দিয়ে যেন মনে নেই । আমার খুব আজব লেগেছিলো সবাইকে ওরকম দেখে ।
জোয়ারের সময় চ্যানেল দিয়ে হাটতে কিযে দারুণ লেগেছিলো! ! প্রকৃতির অনেক বেসি সুন্দর হয়ে ওঠে তখন । আমার অদ্ভুত সুন্দর কিছু ছবি আছে অখানে তোলা । :#>
ছবি গুলো সুন্দর হয়েছে আপু , তোমার চোখ দিয়ে আরেকবার ঘুরে এলাম
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৭
জুন বলেছেন: না যাইনি সায়েদা সোহেলী তবে তার সামনেই আমরা ছিলুম অনেকক্ষন। এক বৌদ্ধ ভিক্ষু আমাদের ভেতরে যাবার জন্য বলেছিল ।
রাখাইন মেয়েরা যেটা সব সময় মুখে মেখে রাখে তার নাম সনেকা বা সেনেকা। এটা একটা গাছ যা হয়তো মায়ানমারে জন্মে। এটা চন্দনের মত পাটায় ঘসে ঘসে মাখে। এতে নাকি মুখের দাগ চলে যায়।
জোয়ারের সময় চ্যানেল দিয়ে হেটেছিলে ! কি বলো ! তখনতো অনেক পানি থাকে চ্যনেলে!! ট্রলার চলাচল করে। অনেক গভীর !! আর ভাটার সময় তো হাটু সমান কাঁদা !
পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর শুভকামনা সবসময়ের জন্য
৪৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
গিয়েছিলাম আমি, ঘুরে আসছি আশে পাশে।
এটা দারুন অভিজ্ঞতা ছিল ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
জুন বলেছেন: তাই নাকি কোন পাশে ঘুরে এসেছিলেন ? লিখে ফেলুন আমরা একটু দেখি আপনার চোখেও
পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৪৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০২
মেহেরুন বলেছেন: Click This Link
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪২
জুন বলেছেন: দেখে আর পড়ে এসেছি মেহেরুন । আমাদের সমাজের বেশিরভাগ বাসার দৈনন্দিন চিত্র।
৪৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০২
মেহেরুন বলেছেন: আমার যাবার ইচ্ছে আছে। কবে জাব জানি না
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
জুন বলেছেন: সময় করে একদিন ঘুরে আসুন মেহেরুন । মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৪৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৮
বেলা শেষে বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন ব্লগ।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৯
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ বেলাশেষে
শুভেচ্ছা জানবেন সকালের .।.।।
৪৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৫
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: এই চ্যানেল এর উপর দিয়ে লম্বা একটা কাঠের ব্রিজের মত ছিলো ত আপি , না হলে হাটবো কি করে! ! আমি কি সুপারম্যান! ! :!>
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২২
জুন বলেছেন:
এই ব্রিজটার কথা বলেছো কি সায়েদা সোহেলী ? এটাই তো সেই কাঠের জেটি যার ছবি এই পোষ্টে প্রথমেই দিয়েছি
সকালের শুভেচ্ছা একরাশ ..।
৫০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: যথারীতি নাইস পোস্ট!
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৩
জুন বলেছেন: সাথে থাকার জন্য যথারিতী রাশি রাশি শুভকামনা মাসুম
৫১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:০৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো আপু।
++++++++++++++++++
নস্টালজিক হলাম।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
জুন বলেছেন: অসংখ ধন্যবাদ খেয়াঘাট মন্তব্য আর এত্তগুলো প্লাসের জন্য ।
নষ্টালজিক হওয়ার কারণ জানতে ইচ্ছে করছে ভীষন
৫২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩
এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার সব ছবি।
++++++
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
জুন বলেছেন: পোষ্ট দেখার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এহসান সাবির ।
৫৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: হ্যা মনে হয় কিন্তু তখন অনেক গাছ ছিলো একপাশে ,
১৪ বছর আগের কথা এখন কি আর মেলাতে পারবো! !।
।তোমার জন্যও শুভেচ্ছা আপু
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭
জুন বলেছেন: হু ১৪ বছর অনেক সময় । কত কিছুই বদলে গেছে। সেই কক্সবাজারই তো নেই আগের মত ।
অপুর্ব সুন্দর ফুলগুলোর জন্য অশেষ ধন্যবাদ সোহেলী
৫৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
অসাধারণ একটা পোস্ট, দারুণ সব ছবি!!
ছবিগুলো দেখতে দেখতে ভাবছি, আমি হয়ত ওখানেই!
এবার দেশে আসলে মহেশখালী বেড়াতে যাবো।
শুভকামনা!!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫১
জুন বলেছেন: অবশ্যই যাবেন মহেশখালী বেড়াতে সোনালী ডানার চিল। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে সাথে সকালের একরাশ শুভেচ্ছা
৫৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৩৮
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: কাব্যময় ছবি... অনেক ভালো লেগেছে আপু..
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫২
জুন বলেছেন: তোমাকেও ইদানিং ব্লগে দেখে অনেক ভালোলাগছে তুহিন ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা
৫৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৫৯
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আপু তুমি সব কিছুতেই সাংঘাতিক দক্ষ
ওয়ান পিস তুমি
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩
জুন বলেছেন: ভাইয়া তুমি ও মনে হচ্ছে আমার অনেক দিনের চেনা
পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভকামনা নিরন্তর।ভালো থেকো।
৫৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০২
লাবনী আক্তার বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি আপা । ভালো লাগল অনেক।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে আমার কাছেও অনেক ভালোলাগলো লাবনী
শুভকামনা সব সময়ের জন্য ।
৫৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩০
সোমহেপি বলেছেন: অনেক সুন্দর.তবে আমগো দেশ নিয়া মাত্র দুই পর্ব?
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৭
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সোমহেপি। অনেক দিন পর দেখে অনেক ভালোলাগলো
৫৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫১
সায়েম মুন বলেছেন: অদেখা ভূবণ দেখালেন। খুব ভাল লাগলো আপু। পরিশ্রমী পোস্টে অনেক ভাললাগা।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
জুন বলেছেন: মুন সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। সত্যি এ জায়গাগুলো সাধারনত আমরা যারা পর্যটনে যাই তাদের দৃষ্টির বাইরেই থেকে যায়।
শুভেচ্ছা নিও।
৬০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০০
লালপরী বলেছেন: আমার মন মাতানো দেশ । ছবিগুলো ভাললাগলো অনেক
+++
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ লালপরী আপনাকে
৬১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২০
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: মুগ্ধ হতবাক হয়ে দেখলাম ছবিগুলো আপু। অনেক ভাল লেগেছে
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২
জুন বলেছেন: তোমার ভালোলেগেছে জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো মহামহোপাধ্যায় ভালো থেক সবসময় .।.।।।
৬২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: শেষের ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে, সাগর পাড়ে গাছ তলায় তাবু পেতে কিছুদিন থাকতে পারলে মন্দ হতোনা। জায়গাটা আসলেই অনেক পছন্দ হয়েছে
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
জুন বলেছেন: সত্যি কুনো বাস্তবে জায়গাটি আরো অনেক অনেক সুন্দর । ছবিতে অত ভালোলাগছে না।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।ভালো থেক অনেক।
৬৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: চমৎকার সব ছবি। অনেক ভালোলাগা রেখে গেলাম।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ মোঃ ইসহাক খান। আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা। প্রচার, প্রসার আর পাঠক প্রিয় হোক আপনার বই বিক্রিও হোক সেই সাথে
৬৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬
শিনজন বলেছেন: বিমুগ্ধচিত্তে ছবিগুলো দেখলাম: ধন্যবাদ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
জুন বলেছেন: আপনি মুগ্ধ হয়েছেন জেনে অনেক ভালোলাগলো শিনজন। ভবিষ্যতেও সাথে থাকবেন সেই আশা করি
৬৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭
হতাশ নািবক বলেছেন: আদেখা ভূবণ দেখালেন, মুগ্ধ হতবাক হয়ে দেখলাম ছবিগুলো +++++++++
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
জুন বলেছেন: তা ঠিক হতাশ নািবক জায়গাটি সত্যি অত পর্যটক প্রিয় নয়। অথবা এসব জায়গাগুলোতে হয়তো তাদের পদচিনহই পরেনি কখনো।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৬৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৫
মশিকুর বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট। কাছ থেকে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না কত সুন্দর আমাদের দেশ। আপনার পোস্ট পড়লে অর্ধেক ভ্রমন হয়ে যায় +++++++++
শুভরাত্রি।
*************************************************
মহেশখালীর একেবারে কাছ থেকে কালই ফিরলাম। চকোরিয়া, মিরিঞ্জা, লামা, জলদি পাহাড় ঘুরে বেড়ালাম। অবিশ্বাস্য সুন্দর।।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৫
জুন বলেছেন: মশিকুর আপনার এত প্রশংসার কি জবাব দেবো তাই ভাবলাম দুদিন।
কথাগুলো সত্যি অনেক আন্তরিক মনে হলো আমার কাছে ভাই।
পরের বার সুযোগ পেলে ঘুরে আসবেন। প্রচলিত পথেই নয় অজানা অচেনা এলোমেলো ভাবে ঘুরে আসুন উপভোগ করুন আমাদের দেশের এই সব বৈচিত্রময় জায়গাগুলো।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৬৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩
আরজু পনি বলেছেন:
হাঙর মাছে ছবি আর একাকী বাড়িটা অনেক বেশিই টেনে লিন
পোস্টের শিরোনামটাই মনটাকে শীতল করে দেয় দারুণ অনুভুতিতে ।
ছবিগুলো্ও তুলেছেন অনেক সুন্দর করে সাথে বর্ণনা পোস্টটাকে বেশ প্রানবন্ত করে তুলেছে ।।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৯
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আরজুপনি সময় করে আমার বাড়ি আসার জন্য জানি অনেক ব্যাস্ত সময় পার করছো তারপরও পুরোনো কাউকে দেখলে অনেক ভালোলাগে।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।
৬৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
ভুং ভাং বলেছেন: চমৎকার সব ছবিগুলো ।অনেক অনেক ভাল লেগেছে । ভাল থাকবেন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫০
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ভুং ভাং
আমার ব্লগে স্বাগতম । আপনিও ভালো থাকুন নিরন্তর ।
৬৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
মোঃমোজাম হক বলেছেন: দেড়মাস পর সামুতে বেড়াতে এসে চক্ষু চরখগাছ।
খুবি ভাল লাগলো এই পোষ্ট টি
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৩
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেকদিন পর দেখে অনেক ভালোলাগলো মোজাম ভাই সাথে বোনাস কফি মেকিং
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
শুভেচ্ছান্তে...।
৭০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার ছবি পোস্ট।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে প্রফেসর শঙ্কু
৭১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: একাকী বসতবাড়ীতে স্হানীয় দরিদ্ররাই থাকে।বাংলাদেশের মানুষ মহেশখালী না দেখলে আবার এমন বর্ণনা না শুনলে বোঝার উপায় নেই মহেশখালী কি!যত্ন করলে যেমন রত্ন মেলে তেমনি এ মহেশখালীকে বাংলাদেশের সুইজারল্যান্ড বানানো সম্ভব!এটা কোন মরিচীকামার্কা স্বপ্না না বরং বাস্তব।নস্টালজিক হয়ে পড়লাম।মহেশখালী উপজেলা পরিষদ,আমার স্মৃতিবিজরিত একটি জায়গা।বাল্যকালের অনেকটা সময় কেটেছে।জীবনের অনেক কিছুর শুভসূচনায় এখানে।আপনার বর্ণনায় দেখলাম রাস্তাঘাট উন্নত হয়েছে।এখানে যারা গরীব তারা গরীব আর যারা ধনী তারা বিশাল ধনী।রাস্তার পাশে সব লবনের ঘের।আপনার সিমেন্ট-ইট দিয়ে তৈরী করা ঘরগুলো কিসের নিশ্চিৎ বলতে পারবোনা তবে লবনের ব্যবসায়ীদের কিছু হতে পারে।মহেশখালীর ভেতরে গিয়ে গ্রাম পেড়িয়ে ভেতরে আরেকটি ছোটখাট সৈকত আছে।সম্ভবত আপনার বর্ণনায় সেটি ঠিকমত আসেনি অথবা সাবির সেদিকে নিয়ে যায়নি।নেক্সটটাইম মিস করবেন না।সেখানেই ১৯৯৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেষ সূর্যাস্ত দেখি।আত্মীয়স্বজন থাকলে এক-দেড় সপ্তা থেকে উপভোগ করা যায় ভালোই।নেক্সটটাইম আদিনাথ পাহাড় মিস করবেন না।যে পানের ক্ষেতের কথা বললেন তা ঐ আদিনাথ পাহাড়ের আশেপাশে আরও অনেকগুলো পাবেন।তবে যে রাখাইন পল্লীর কথা বললেন তাকে মনে হয় লোকাল ভাষায় বার্মিজ পল্লী বলে।যদি তার কথায় বলেন তাহলে ভেতরে ঢুকলে সম্পূর্ণ নতুন পরিবেশের ছোঁয়া পেয়েছেন নিশ্চয়।কিছুটা দারিদ্র হলেও ছোট সামর্থ্য দিয়ে তাদের আকর্ষণীয় জীবনব্যবস্হা।ছোট জায়গাতে জীবনধারণের সবকিছুই আছে সে পল্লীতে।তবে আশা করি আপনি এমন জায়গায় আরও গিয়েছেন।খুব মিস করি।আসলে আগেই যাওয়া থাকলে এমন বর্ণনা শুনে গুছিয়ে সবকিছু বলে উঠতে অনেক স্মৃতিই রূপালীভাবে চোখের সামনে ভেসে ওঠে।জীবনে আরেকবার চুটিয়ে ঘুরে আসব মহেশখালী।আপনার এই পোস্ট সেই শক্তি দিয়েছে।২০০০ সালে মহেশখালী যেতে স্পীডবোটে ভাড়া ছিল ৪৫ টাকা আর ইঞ্জিনবোটে মাত্র ১৫ টাকা।আচ্ছা এখনও কি নৌপথে যেতে হয়?আপনি যে ফিশারীঘাটের নাম বললেন লোকাল মানুষ তাকে কস্তুরীঘাট বলে।ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটি পোস্ট দেওয়ার জন্যে ইবনেবতুতা।সিরিজ প্রিয়তে গেল।আরও ছবি তুলে থাকলে দেবেন।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১
জুন বলেছেন: এত মনযোগ দিয়ে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জেনারেশন। আমরা আসলে একটি দরকারী কাজে কিছু তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়েছিলাম। সত্যি অসাধারন লেগেছে আমার কাছে মহেশখালী। উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং পিআইও র সাথেও আমাদের কাজ ছিল।
তাই পর্যটন বলতে যা বোঝায় তা আর হয়ে উঠেনি । তারপরো অনেক কিছু দেখা হয়েছে যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য অবর্ননীয়। রাখাইন রাই বার্মিজ। আমরা তাদের বাসায় গিয়েছি তথ্য নিয়েছি।
ফিশারি ঘাটের নাম জানা হলো আপনার সৌজন্যে । বিল্ডিংটা নাকি একেবারে ভালনারেবল ভুমিহীন যারা দুর্যোগের মুখোমুখি সবসময় তাদের জন্য ইট সিমেন্ট দিয়ে গুচ্ছ গ্রাম তৈরী করছে।
অনেক অনেক ছবি আছে তা কি আর দেয়া সম্ভব ? বলেছি কাকে জানি চারটে ক্যামেরায় ছবি তোলা হয়েছে হাজারেরও বেশী।এই কটাতেই পেজ লোড হয় না।
আপনার বিশাল এবং মনগ্রাহী মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৭২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
পুরানো আমি বলেছেন: ছবির মতো দেশ আমার প্রিয় বাংলাদেশ । ভালো লাগা থাকলো পোস্টে ++++
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
জুন বলেছেন: ছবির মতো দেশ আমার প্রিয় বাংলাদেশ
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য পুরানো আমি
৭৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩১
আসিফ_মাহমুদ বলেছেন: অসাধারন সব ছবি।
৭/৮ বার কক্সবাজার গিয়েও এই অপরূপ দ্বীপে কেন গেলাম না, তাই আফসোস হচ্ছে। ছবিগুলোই আপনার পোস্টের শিরোনামের যথার্থতা প্রমান করছে!
পরের বার কক্সবাজার যাওয়ার সুযোগ পেলে মহেশখালী খালি ঘুড়ে আসবো ইনশাল্লাহ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৪
জুন বলেছেন: অবশ্যই ঘুরে আসবেন আসিফ_মাহমুদ । আমরাও এর আগে বহুবার কক্সবাজার গিয়েও মহেশখালী যাইনি।
সত্যি সুন্দর। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। সাথে থাকবেন সামনের দিনগুলোতেও সেই প্রত্যাশায়
৭৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২১
মোঃ আবু হেনা সাজ্জাদ বলেছেন: আমি এতো বেড়াতে পারি নাই। তবে মন্দির ও বিহার ঘুরেছি। অনেক ভাল ছবিগুলো, আর লেখাগুলোও।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৭
জুন বলেছেন: বলেছেন: পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৭৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪
মোঃ আবু হেনা সাজ্জাদ বলেছেন: আপনার পোস্ট এর বিষয় এ ভ্রমন প্রাধান্য পায়, যা আমার অতি প্রিয় বিষয়। আমার একটা লিঙ্ক আপনার পোস্ট এ দেয়ার লোভ টা সামলাতে পারলাম না, আপনাকে অনেক পাঠক পছন্দ করে।
***মহেশখালীতে একদিন*** - বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৫
জুন বলেছেন: লিংক দেয়ার জন্য ধন্যবাদ মোঃ আবু হেনা সাজ্জাদ । এটা আমার পুরনো পোষ্ট । এখানে এখন আর তেমন কেউ আসে না ।
আপনি যদি পাঠক এবং মন্তব্য চান তবে সব চেয়ে ভালো হয় আপনি সব ব্লগারদের সাথে ইন্টার একশ্যন বাড়িয়ে তুলুন । অর্থাৎ সবার লেখা ঘুরে ফিরে দেখুন , মন্তব্য করুন । তখন তারাও আপনার লেখা পড়তে আসবে ।
আবারো ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো আপনার জন্য
৭৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এখানে যাই ছবিগুলো আছে তার বেশীর ভাগই আমার অদেখা, তবে আশা করছি খুব বেশী দিন অদেখা থাকবে না।
১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪২
জুন বলেছেন: আমিও দোয়া করি আপনি শীঘ্রি বাকি জায়গাগুলো দেখে আসবেন সাদা মনের মানুষ। বিশেষ করে ঐ জেলে পল্লীর পাশের এলাকাটি। কি যে অদ্ভুত সুন্দর তা আমি লিখে, ছবি তুলেও বোঝাতে পারি নি।
৭৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার বন্ধুরা বলে আমার নাকি বাংলাদেশে সব দেখা হয়ে গেছে, অথচ আমি জানি এখনো দেখা ঠিক মতো শুরুই করতে পারিনি, আপনার কাছে আমি মুরিদ হইতে চাই আপু
১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪৪
জুন বলেছেন: মুরিদ হা হা হা ভালোই বলেছেন। এর জন্য আপনি আবেদন করতে পারেন বোকা ভাই এর কাছে
আন্তরিক একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো সাদা মনের মানুষ।
শুভকামনা সকালের।
৭৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:০৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বোকা ভাই, আমাকে ছাড়া বর্তমানে দার্জিলিং গিয়া ঘুরতাছে, ওনার কাছে মুরিদ হইয়া কি লাভ!
১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৩১
জুন বলেছেন: ভারতের সাতটি বিখ্যাত হিল স্টেশনে আমি ঘুরেছি, তার মাঝে দার্জিলিং রয়েছে। কিন্ত সেখানে এত মানুষের পদভারে আমার দম বন্ধ হয়ে আসার অবস্থা। উম্মত্ত পর্যটকররা শুধু এই পয়েন্ট থেকে সেই পয়েন্ট বুড়ি ছোয়ার মত ছুয়ে চলেছে। উপভোগের সময় নেই তাদের। আমাদের বোকা মানুষ নিশ্চয় এমন বোকামী করবেন না বলেই আশা রাখি।
আরেকবার এসেছেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে সাদা মনের মানুষ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১১
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাহ! বেশ বেশ।