|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
  
কাল রাতে স্বামীর কথা শুনেই নজরুলের মা এর মেজাজটা উনপঞ্ছাশ হয়ে আছে। সারাদিন মানুষের বাড়িতে হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম শেষে ঘরে গিয়ে কি কথাটাই না শুনতে হলো তাকে! 
“নজ্জুলের মা শুনছোস নাকি আকলিমা কিতা কইছে”? 
‘কি কইছে ঐ বুড়ির ঘরের বুড়ি'? ছেলের বৌ এর নাম শুনেই ঝাঁজিয়ে উঠে সখিনা। 
“তুই খালি হ্যারে বুড়ি বুড়ি কছ ক্যারে? পুতে হাউশ কইরা বিয়া করছে এহন কি করবি” ! 
‘অহ হাউশ কইরা ডবল বয়সের এক বুড়ি বিয়া কইরা আনছে, হ্যারে এহন বুড়ি কওন যাইবোনা না, না?' 
তিক্ত গলায় বলে উঠে নজরুলের মা। তার সতের বছরের ছেলে এক তিরিশ বছরের মহিলা বিয়ে করছে এটা সহ্য করাই তার পক্ষে অসম্ভব। এর মধ্যে স্বামীর কথা শুনলে তার মেজাজ আর ঠিক থাকে না।
দশ দশটি বছর ধরে পঙ্গু স্বামীকে টেনে চলেছে সাথে ছোট ছোট দুটো ছেলে মেয়ে নিয়ে। তার একটি  মেয়ে, সেও জন্ম থেকেই অসুস্থ।ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে সব সহ্য করছিল।কিন্ত সেই ছেলে যখন মায়ের বয়সী এই মহিলাকে  বিয়ে করে আনলো তখন সে সত্যি সত্যি মর্মান্তিক আঘাত পেয়েছিল।কাঁচের মত চুরমার হয়ে যেন ভেঙ্গে পড়লো তার ভবিষ্যত নিয়ে সমস্ত আশা-আকাঙ্ক্ষা স্বপ্ন আর সাধ।
নজরুলের বাবার ধারণা ছেলে শখ করে বিয়ে করেছে এখন বৌকে আদর করলে ছেলেও হাতে থাকবে।এই জিনিসটা নিজের বউকে কিছুতেই বুঝাতে পারে না।শুনলেই অগ্নি মুর্তি ধারণ করে বলে উঠে, 
‘ক্যারে আমরা কি পুত বিয়া দিয়া তার বাপের বাড়িত থিকা চাইর পাচ লাখ টাকা যুতুক আনছি যে তারে আমাগো সমাদর করতে হইবো! এইডা আফনে কি কন!’ রাগে গা জ্বলে যায় নজরুলের মা এর।
ছাদের উপর ছোট্ট চিলে কোঠার ঘরটি তিন হাজার টাকা দিয়ে ভাড়া থাকে।দুই হাত চওড়া একটা চৌকি ফালানোর পর এক হাত জায়গাও যেন অবশিষ্ট নেই।এর মাঝেই কাপড় চোপড় রান্নার সরঞ্জাম বালতি বদনা কোন মতে গুছিয়ে রাখা।ছাদের এক কোনায় মাটির চুলায় রান্নার বন্দোবস্ত।গোসলখানা পায়খানা সব নীচে। এমনকি পানির কলটা পর্যন্ত ।প্রতিদিনের কাজের জন্য ভরা বালতি টেনে তুলতে হয় তাকেই ।ক্লান্ত নজরুলের মা মুখে একটা পান দিয়ে চৌকির এক কোনায় বসে প্রশ্ন করে, 
‘কি হইছে? কি করছে আপনের পেয়ারের বউ’?
ঢোক গিলতে গিলতে বেলায়েত মিয়া বলে উঠে, “তুই যেন আবার চেতিছ না কথা হুইন্যা।দম নিয়ে বলতে শুরু করে আবার। "কথা হইলো গিয়া আমগো নুজ্জুলের বউ আকলিমায় দেশে ফুন দিয়া  আমার মায়েরে কইছে যারা যারা এজতেমায় আইসা মুনাজাত করতে চায় তারা যেন হগলে ঢাহায় আমগো বাড়িত আইসা পরে"। 
‘কি কইছে! কি কন আপনে? হজ্ঞলরে আইতে কইছে ?  আমি যে গত মাসে গিয়া  তাগোরে কইছি যেন  এই শীতের মধ্যে কেউ জানি না আহে, এইহানে অনেক কষ্ট অইবো । বাড়িত বইয়াই  তারা জানি টিভিতে মুনাজাত ধরে।আমার কথার উপর দিয়া এত মাতুব্বরী তার’! 
বৌ এর স্পর্ধায় বিস্মিত নজরুলের মাএর সব প্রশ্ন এক সাথে ঠেলাঠেলি করে বের হয়ে আসে!
“হ আমার ছুডু খালা খালু পুলাপান নিয়া ভাঢির দ্যাশ থিক্কা বেরাইতে আইছে আমগো বাড়ী, হ্যাগোও আইতে কইছে, তারাও আইবো”  
মিন মিনে গলায় কোনমতে এটুকু বলতে পারে সে।নিজে একজন পঙ্গু মানুষ। সারাদিন বিছানায় পরে থাকে। এক পয়সা রোজগার করার ক্ষমতা  নাই। যা নজরুলের মা বাড়ি বাড়ি কাজ করে সংসার টানছে। সে কি করে জোর গলায় কথা বলবে।নিজেও বুঝে এই বাজারে দশ বারো জন মানুষ সাতদিন তাদের উপর থাকা তাদের জন্য বিরাট বোঝা। কিন্ত তারও মনের একটা সুপ্ত ইচ্ছা যে তার মা আসুক।
“ মাইনষে কয় এইডা নাকি ছুডু হজ্ব।তয় আমরা হইলাম গিয়া ধর গরীব মানুষ। মক্কা শরীফ যাইতে তো আর পারুমনা। এই মুনাজাতে শরীক হইলেই আমাগো হজ্বের ছোয়াব হইবো বুঝছস। ”।
‘এতটি মানুষ কই থাকবো, শুইবো কই? লেপ তুষুক বানাইয়া রাখছে মনে অয় আপনের পুতের বউ।আর হেরাই বা কি! এট্টুক বিবেক হইলোনা।আমি যেন ঢাহাস শহরে ফেলাট বাড়ী ভাড়া কইরা বইছি’!
রাগত গলা নজরুলের মায়ের, তার মাথায় সোয়াবের চিন্তা নেই, তার হলো এত গুলো মানুষের থাকা, খাওয়ার চিন্তা।
“কি করবি ক ? বউ কইয়া ফালাইছে” কাশিটা চেপে কোনমতে ধরা গলায় বলে উঠে বেলায়েত মিয়া।
‘আর এত্তটি মানুষ আইবো তাগো এই আলগা লাকড়ীর চুলায় রান্না বাড়া কইরা খাওয়াইবো কেডা ? নিজে গো রান্না কইরাই পেরেসান আমি? আপ্নের পুতের বউইতো গারমেন কইরা আইসা বিবি সাবের মত রেডিমেট ভাত খায়’।
“তুই চিন্তা করিসনা সখিনা, আকলিমাই রান্না করবো, হ্যায় যখন ডাকছে”। 
‘হু করবো না!শেষে আমারই সব করন লাগবো’ গজ গজ করতে থাকে সখিনা।  
কি কপাল নিয়া এই দুনিয়ায় আসছিল ভেবে কুল পায়না সে।বাবা মার আদরের ছোট মেয়ে। বাপ গ্রামের মসজিদের মুয়াজ্জিন। অষ্টম শ্রেনী পর্যন্ত পড়া ছাড়াও অনেক কোরান হাদীস জানে।গরু বাছুর ক্ষেত খোলা নিয়ে সচ্ছল সংসার ।তিন ছেলে চার মেয়ে। এক ছেলে আর সখিনার বিয়ে বাকি। সখিনার বিয়ের কথা সে মাঝে মাঝে ভাবে কিন্ত মেয়ের মা রাজী হয়না। বললেই বলে আরো দুই এক বছর যাক।কিন্ত তার মা মাঝে মাঝে খোচায়।‘নাত্নীর বিয়া দিতে হইবো, পাত্র দেখ’।
‘এত পাগল হইছেন ক্যান আপনে? সখিনার বয়স কত ? মাত্র বারো বছর ।আরো দুই এক বচ্ছর হাইস্যা খেইল্লা যাইতে দেন।বিয়া হইলেই তো বান্দীর জীবন’, বলে উঠে সখিনার মা।
“এইডা কি কইলা রহিমের মা? তুমি কি আমার বাড়ীত বান্দীর জীবন কাটাইতাছো! কউ দেহি”! আশ্চর্য্য হয়ে যায় জনুরুদ্দিন কিন্ত সখিনার মা আর উত্তর করে না। 
  
পাশের গ্রামের ফকির আলী কি কাজে জানি একদিন সখিনাদের বাড়িতে আসে। সেসময় সখিনারে দেখে খুব পছন্দ হয় তার।নাক মুখ খাড়া খাড়া, ফর্সা দোহারা গড়ন সখিনা মাথায় কাপড় দিয়ে উঠান পার হয়ে রান্না ঘরের দিকে যাচ্ছিল।এক নজর দেখেই তার মনে হলো এই মেয়ের সাথে তার বড় ছেলে বাইশ বছরের যুবক বেলায়েত মিয়ার বিয়ে হলে মানাবে ভালো।
সে নিজেও একজন সম্পন্ন গৃহস্থ, ক্ষেত খোলা আছে, আম কাঠালের বাগান আছে, গরু ছাগল কিছুর অভাব নেই। পাঁচ ছেলে দুই মেয়ের মধ্যে বেলায়েতই সবার বড়।সংসারে তার কোন অভাব নেই।
  
কিছু দিন পর সে ঘটক পাঠায় সখিনাদের বাড়ী।সখিনার মা কিছুতেই রাজী হয়না। সখিনার দাদী সখিনাকে বোঝায়,
'রাজী হ সখিনার মা ,হ্যাগো অনেক জমি জমা সয় সম্পদ, তর ঝি অনেক সুখে থাকবো'।
শেষ পর্যন্ত অনেক ধর পাকড়ের পর সখিনার সাথে বেলায়েত মিয়ার বিয়ে হলো এক অগ্রহায়নে।
সুখের সংসার সখিনার। শশুড় শাশুড়ির আদরেই দিন কাটে।কাজ করতে হলেও তেমন কঠিন কিছু করা লাগে না।এমনিতে ভারী কাজের জন্য মুনিষ নেয়। তাছাড়া তার স্বামী আর ভাইয়েরাও অনেক পরিশ্রমী।
দুই বছরের মাথায় কোল আলো করে ছেলে আসে। শশুড় আদর করে নাম রাখে নজরুল ইসলাম। চাচা ফুপুদের কোলে কোলে নজরুল বড় হতে থাকে। 
এরই মাঝে নজরুলের বাবা কেমন জানি দুর্বল হতে থাকে। সামান্য পরিশ্রমেই হাপিয়ে ওঠে। গৃহস্থালি কাজ পানি কাদা ঘাটতে হয়, একটুতেই কাশি আর ঘুস ঘুসে জ্বর আর সারা শরীরে ব্যাথা। ভয় পেয়ে যায় সখিনা।
শাশুড়িকে বলার পর উনি বললেন, 
‘এইডা কুনো বেফার না, গিরস্তি কামে এমুন অইতো ফারে, আদা দিয়া গরম পানি খাওয়াও আর শইরলে রসুন আর সইরষার তেল গরম কইরা মালিশ করো, ভালা হইয়া যাইবো’।
সখিনা শাশুড়ির কথা মত তাই করে কিন্ত তাও কোন উপকার হয়না। এর মধ্যে তার আবার বাচ্চা পেটে। কি করে, কই যায় ভেবে ভেবে অস্থির হয়ে ঊঠে সে।গ্রামের কবিরাজ থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত উপজেলা ডাক্তারের কাছেও নিয়ে যায় অসুস্থ স্বামীকে। কিছুতেই কিছু হয়না। আস্তে আস্তে একেবারেই শয্যাশায়ী হয়ে পরলো বছর খানেকের মধ্যে।এখন সে পুরাই পঙ্গু। শশুর মারা গেল।আস্তে আস্তে সোনার সংসার যেন ছাই হয়ে গেল।খাওয়া পরা আর ননদদের বিয়ে দিতে গিয়ে ক্ষেত খোলা গরু বাছুর সব শেষ। 
এর মাঝে  কন্যা সন্তানের মা হয়েছে সখিনা।তার সোনার বরণ গায়ের রঙ এখন কালি,  চোখের পানিতে দিন কাটে তার। সে যেন সবার গলগ্রহ। বাবাও মারা গেছে। ভাইয়েরা বিয়ে করে ভিন্ন।মাকে নিয়েই ভাইদের ঠেলাঠেলি। সে সেখানে কোথায় উঠবে!
সখিনার দুঃখের দিন আর শেষ হয়না।চারিদিকে যেন ঘোর অন্ধকার।এমন সময় পাশের বাসার রাহেলা ঢাকায় কাজ করে সে দশ দিনের জন্য গ্রামে আসে।সখিনাকে সে খুব পছন্দ করতো। তার কথা শুনে জিজ্ঞেস করলো, “ভাবী আমার লগে ঢাহা যাবি? সেই খানে কাম করবি”।
‘কাম করমু ?আমি শহরে গিয়া কি কাম করমু'! অবাক হয়ে যায় সখিনা?
   
“কেন আমার মত বাসা বাড়িতে কাম করবি”উত্তর দেয় রাহেলা।
‘তুই এইডা কি কস রাহেলা! এইডা কি কস! বাসা বাড়িতে কাম করমু আমি !মাইনষে কি কইবো ’!
বিস্ময়ের সাথে সাথে সখিনার গলাও যেন এক পর্দা উপরে চড়ে যায়।
‘মাইনষের কথা চিন্তা করলে তরে পুলাপাইন লইয়া না খাইয়া মরতে হইবো বুঝলি, মাইনষে কি তরে খাওয়াইবো না পরাইবো শুনি’?
অনেক ভাবনা চিন্তার পর এক দিন স্বামী সন্তানের হাত ধরে ঢাকায় এসে হাজির হয় সখিনা রাহেলার সাথে।
তারপর এক সংগ্রামের ইতিহাস। এখন সে ঢাকার অন্ধি সন্ধি সবই বুঝে। কি ভাবে কাজে ফাকি দিতে হয় ? কি ভাবে বিবিসাহেবদের সাথে টক্কর দিতে হয় এখন আর তাকে শিখাতে হয়না।প্রথম প্রথম কি পরিশ্রমই না করেছে তাদের মন যোগাতে। এখন এক বাসার কাজ ছাড়লে আরো দুটো এসে জুটে।
ছেলে মেয়েরা বড় হতে থাকে। ছেলে একটু বড় হলে ভ্যান গাড়ী চালানোর কাজ নেয়। এক বেলা চালায় এক বেলা বিশ্রাম। যা রোজগার করে তাদের কোনমতে দিন চলে যায়। মেয়েটাকে ছোট বেলায় ঠিকমত খেতে দিতে পারে নি।ভাতের ফ্যান আর শাক সিদ্ধ জুটতো তার মেয়ের কপালে।সেই যে রুগ্ন স্বাস্থ্য তা আর ভালো হলোনা।  
এরই মাঝে সখিনা শুনলো তার নয়নের মনি নজরুল বিয়ে করেছে তাদের না জানিয়ে।তারপর আরো যেটা শুনে সে 'হাটফিল করলো' তা হলো বৌ নাকি তার ছেলের দ্বিগুন বয়সী। আরেকজনের কাছ থেকে তালাক নিয়ে ভালোবেসে তার নজরুলকে বিয়ে করেছে।লুকিয়ে বিয়ে করা মেনে নিলেও বউ এর বয়সটা কিছুতেই মেনে নিতে  পারেনা সখিনা ।
সেই বুড়ি বৌ আজ তাকে না জানিয়ে দেশের সব লোককে এজতেমায় দাওয়াত দিয়ে বসে আছে। রাগে গা কিড়মিড় করতে করতে ভাত বসালো। এই বৌতো তার সর্বনাশ করে ছাড়বে। রাতে ঠিকমত খেলোনা, ঘুমও আসছে না । ভোরের দিকে চোখটা লেগে এসেছে সে সময় ঘুম ভেঙ্গে গেল ছেলে আর বউ এর চাপা গলার ঝগড়ায়।কি ব্যাপার কানটা খাড়া করে সখিনা।
‘তুই কি কস ! তর গারমেন ছুটি দিছে আর তুই কাইল বাপের বাড়ি যাবি? এত্তটি মানুষ দাওয়াত কইরা তুই মা এর ঘাড়ে সব ফালাইয়া দেশে যাবি!  তুই এইডা কি কস’! চাপা রাগ আর বিস্ময় ঝরে পরে নজরুলের গলায়। 
‘হ আমি যামু এতদিন পর ছুটি পাইছি, আমি দেশে যামু। আর আমি এত মাইন্সের রান্না করতে পারতাম না’।
“তয় যে তুই দেশে ফুন কইরা দুইদিন ধইরা কইলে, 
'দাদু আইয়েন, দাদু আইয়েন আখেরি মোনাজাতে। কি কন ছুডু দাদু আইছে ভাটির দ্যাশ থেইক্কা? তয় তারেও লইয়া আইসেন', 
আর এহন কস তুই বাড়িত যাবি।মায় তরে এই বাড়িতে আর জায়গা দিবোনা মনে রাখিস, আমিও তরে আনতে যামু না”।
সখিনার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ে।শাশুরী তার মেয়ের ঘরের দুই তিনটা নাতি নাতনী ছাড়া চলতে পারে না।তারাও আসবে, মোটের উপর আট দশজন মানুষ।সকালে উঠে নজরুলের বাবার প্রাতকালীন সব কাজ সেরে ভাত খাইয়ে কাজের বাসার দিকে দৌড় দিতে দিতে দেখে বউ বাপের বাড়ি যাবার জন্য কাপড় ভাজ করছে। কোন কথা না বলে কাজের বাসার দিকে রওনা দেয়।দেরী করে গেলে বেগম সাহেবে ক্যাট ক্যাট করে কতগুলো কথা শুনিয়ে দিবে।
সন্ধ্যায় বাসায় গিয়ে দেখে বাসা ভর্তি গিজ গিজ করছে লোকজন।অল্প শোকে কাতর অধিক শোকে পাথর সখিনা রান্নার জন্য এক চিলতে জায়গাটায় গিয়ে ঢোকে।
পরদিন 
রাতে ভাত খেয়ে শাশুড়ি চৌকিতে বসে পান চিবাতে চিবাতে বলে উঠে, "বউ হুনো, মুনাজাতের দিন তুমি কিন্ত আমারে লইয়া এজতেমার মাঠে যাইবা"। 
আর সহ্য হয়না সখিনার, তীক্ষ শ্লেষ মেশানো গলায় বলে উঠে ‘হ হ নিমুনে, আপ্নেগো লিগাতো মুনাজাতের মাঠে সুফা পাইত্তা রাখছে বেডারা’।
তার কথার ধারে শাশুড়ি হতবাক হয়ে যায়। মা এর পাশেই আধশোয়া পঙ্গু বেলায়েত মিয়া বউএর কথা শুনে উঠে বসার চেষ্টা করে আর বলতে থাকে। 
“এইতা কি কইলে তুই নুজ্জুলের মা !আমার মায়োরে তুই এইতা কি কইলে”! 
রাগ আর বিস্ময় ফুটে উঠে বেলায়েতের গলায় সখিনার স্পর্ধিত কন্ঠ শুনে।
খরখরে গলায় নজরুলের মাও উত্তর দেয়, 
'ঠিকই কইছি। আমি তারে লইয়া এজতেমার মাঠে যামু এইডা কি কথা! মাইনষের ধাক্কাধাক্কি খাইতে! টিভিতে মূনাজাত দেখাইবো, বাড়িওলির বাসায় গিয়া হেইতা দেইক্ষা মুনাজাত ধরলেই হইবো'। 
এবার শাশুড়ি বলে উঠে ‘এইতা কি কউ বউ! এইতা কি কইলা তুমি!  টিভি দেইখা মুনাজাত করমু! এত দূর থিকা নাতি বউ দাওয়াত কইরা আনলো টিভি দেইখা মুনাজাত করনের লাইগ্গা’! বিস্ময় ঝড়ে পরে তার কন্ঠে।
'ঠিকই কইছি, যে দাওয়াত কইরা আনছে তারে কইন যে আপনেগো লইয়া যাইতে, আমার বাসার থিকা ছুটি দিবোনা' ।
"কুন অফিসারের ফুষ্টে চাকরী করছ তুই যে হ্যারা তরে একদিন ছুটি দিবোনা শুনি"? কাশির দমকে আটকে আসা গলায় বেলায়েত মিয়ার চোখে মুখে রাগ আর ক্ষোভ এক সাথে ফুটে উঠে। 
সখিনা চারিদিকে তাকিয়ে দেখলো ছোট থেকে বড় সবাই কেমন ধিক্কারের দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে আছে। 
ঘাড়টা আস্তে আস্তে নীচু হয়ে আসে।চৌকির তলা থেকে বের করে রান্নার সরঞ্জাম, চাল ডালের কৌটা, আলু, পেয়া্জ, মশল্লা সব কিছু। চৌদ্দজন মানুষের রান্না করতে হবে তাকে।বেচে থাকলে সখিনা আজ দাদীকে জিজ্ঞেস করতো 'দাদী সুখের পাখিটা কই' ?
ছাদের কোনায় রান্নার জায়গায় বসে চাল ভরা হাড়িটা হাতে তুলে নেয়।জোরে জোরে কচলে চাল ধুতে থাকে এক হাতে। টপ টপ করে ঝরে পরা ক্ষোভ, দুঃখ আর তিক্ততা মেশানো  চোখের পানিতে নাকি তিন তলা পর্যন্ত টেনে আনা ভরা বালতির পানিতে ধুয়ে যাচ্ছে সেই মোটা মোটা কাঁকর মেশানো লাল চাল বুঝে উঠতে পারে না সখিনা । 
 ৯৫ টি
    	৯৫ টি    	 +১২/-০
    	+১২/-০  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ৯:৩১
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ৯:৩১
জুন বলেছেন: মনযোগী পাঠের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ মামুন রশিদ  
 
সকালের শুভেচ্ছা ...।
২|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১১:৫৪
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১১:৫৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: টপ টপ করে ঝরে পরা চোখের পানিতে নাকি তিন তলা পর্যন্ত টেনে আনা ভরা বালতির পানিতে ধুয়ে যায় মোটা মোটা কাঁকর মেশানো লাল চাল বুঝে উঠতে পারে না সখিনা । 
+++++++++++++++++++
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ৯:৩১
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ৯:৩১
জুন বলেছেন: মন্তব্য আর প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ খেয়াঘাট ।
৩|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১১:৫৮
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১১:৫৮
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কাল রাতে স্বামীর কথা শুনেই নজরুলের মা এর মেজাজটা উনপঞ্ছাশ হয়ে আছে
শুরুর লাইনটাই চোখে ধরে গেল 
গল্পের কয়েকটা জিনিস একটু অস্বাভাবিক মনে হচ্ছিল। পনের বছরের ছেলের ত্রিশ বছরের বউ (শাশুড়ির সমবয়েসি); তাদের পারস্পরিক কথোপকথনের বাস্তবতা কিছুটা যেন ফার-ফেচড লাগল। 
কিন্তু গল্পের মূল বিষয়টা ভাল লেগেছে। তুলে এনেছেন পরিস্কারভাবে।
শুভেচ্ছা।   
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ৯:৪৭
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ৯:৪৭
জুন বলেছেন: প্রোফেসর শঙ্কু আপনার মন্তব্য আর পাঠ প্রতিক্রিয়ায় মনে হলো আপনি বেশ খুটিয়ে খুটিয়ে গল্পটি পড়েছেন।
আপনি যেই বিষয়বস্তুটি উল্লেখ করেছেন তা আমাদের সামাজিক প্রেক্ষাপটে অস্বাভাবিক হলেও আমি যেই শ্রেনীর কথা উল্লেখ করেছি তাতে ইদানিং বেশ স্বাভাবিক। আমি দুটি আন্তর্জাতিক সংস্থায় চাকরী করার সময় ঢাকার বিভিন্ন বস্তিতে দীর্ঘদিন কাজ করতে হয়েছে। সেখানে তাদের অন্ন বস্ত্র বাসস্থান, সুপেয় পানি, স্যানিটেশনের এর সমস্যা ছাড়াও একটি বিশাল সমস্যা হচ্ছে প্রাইভেসীর।সেখানে কেউ জানে না কাদের সামনে কি কথা বলছে।হয়তো বাচ্চাদের সামনেই এমন সব  স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে বড়রা কথা বলাছে যা কখনোই বলা উচিত নয়।সেখানকার বাচ্চাদের সাথে আমাদের বাচ্চাদের মানসিক পরিপক্কতার তুলনা করলে মিলাতে পারবেন না। তারা অনেক ম্যাচিউরড। 
আর অসম বিয়ে তো সেখানে আজ ডাল ভাত। বাসা বাড়ীর কাজ ছাড়া বিশেষ করে যারা  বিভিন্ন কলকারখানা বা বস্ত্রখাতে সল্প বেতনে চাকরী  করা অনেক ছেলে মেয়েই এধরনের বন্ধনে যুক্ত হচ্ছে যা হয়তো খুবই স্বল্প মেয়াদী। আমি এধরনের অনেক উদাহরন দিতে পারবো। 
আর এই অসম বিয়ের যে কথা এই গল্পে বলা হয়েছে এইটুকু বিষয় আমি আমার গৃহকর্মীর জীবন থেকে নিয়েছি। সে প্রতিদিনই এসে এই বিষয়টি নিয়ে আমার কাছে তার যত রাগ ক্ষোভ সব উগরে দেয়।    
যাইহোক ভালোলেগেছে জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো শঙ্কু 
সকালের স্নিগ্ধ শুভেচ্ছা .।।। 
৪|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১২:০২
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১২:০২
রাতুল_শাহ বলেছেন: কি কপাল নিয়া এই দুনিয়ায় আসছিল ভেবে কুল পায়না সে। 
এই কমবেশি প্রশ্নটা সবার।
গল্পটা আমার কাছে বাস্তব বলে মনে হলো। চোখের সামনে ভাসছিলো।
নজরুলের মায়ের জীবনের কষ্টের জবাব একমাত্র উপরওয়ালা ছাড়া কেউ দিতে পারবেনা।
কোন পাপের শাস্তি এটা- সেটা উপরওয়ালাই জানে।
সে ভাগ্য মানিয়ে এই দুনিয়াতে আসতে পারেনি।
উপরওয়ালা তাকে কষ্ট সহ্য করার জন্য দুনিয়াতে পাঠিয়েছে, তাই কষ্ট সহ্য করে যাচ্ছে।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৪৭
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৪৭
জুন বলেছেন: তারপর ও আফসোস থেকে যায় রাতুল আসে হতাশা ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ 
৫|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১২:১৬
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১২:১৬
টুম্পা মনি বলেছেন: চমৎকার! আপনার লেখার হাত সুন্দর। অজস্র শুভকামনা।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৫৮
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৫৮
জুন বলেছেন: আপনার জন্যও থাকলো অজস্র শুভকামনা টুম্পামনি ।
আপনার গল্পটাও অনেক ভালোলাগলো।
৬|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১২:২৭
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১২:২৭
বেঈমান আমি. বলেছেন: ফ্যামিলি ড্রামা   
 
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:৪০
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:৪০
জুন বলেছেন: হু ঠিক বলেছো বেইমান তবে বড্ড কষ্টের নাটক। হিন্দী সিরিয়ালের মত হীরা জহরত বেনারসী পরে রাস্তার কল থেকে পানি আনা কারো জীবন নয়।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে  
 
৭|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১২:৩১
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১২:৩১
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ! এই করুণ কাহিনীগুলো প্রতিনিয়ত ঘটছে আমাদের আশেপাশেই। তবে এড়িয়ে যায় বেশির ভাগ সময়েই।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:০২
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:০২
জুন বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সজীব । অনেক অনেক ভালো থেকো।
শুভরাত্রি 
৮|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১:০৪
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১:০৪
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গপ ভালা পাইছি! 
+++
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:০৩
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:০৩
জুন বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো মাসুম ।
শুভকামনা অনেক 
৯|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১:১২
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১:১২
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন: 
অলরাউন্ডার জুনাপু।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:০৪
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:০৪
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দুর্জয় :#> :#>
১০|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১:১৫
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১:১৫
অপ্রচলিত বলেছেন: বাস্তবতার গল্প চমৎকার লেখনীর মাধ্যমে দারুণভাবে তুলে ধরেছেন। অসম্ভব ভালো লাগলো। 
++++++++++++++++++++++
ভালো থাকুন সদা সর্বদাই। 
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৩৯
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৩৯
জুন বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ অপ্রচলিত।
আপনিও ভালো থাকুন আর সেই সাথে শুভেচ্ছা 
১১|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  ভোর ৬:৩০
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  ভোর ৬:৩০
ফারিয়া বলেছেন: কষ্টের গল্প থেকে কষ্ট নিয়ে গেলাম!  
 
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৪০
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৪০
জুন বলেছেন:  অসংখ্য ধন্যবাদ ফারিয়া আপনাকে  
 
১২|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:২৪
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:২৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন: 
সুন্দর, খুব চমৎকার জুনান্টি ! 
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৪৩
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৪৩
জুন বলেছেন: একরাশ ধন্যবাদ ইমরাজ কবির মুন  
 
চিটাগাং বিশেষ করে কক্সবাজার এলাকার সবাই যারা পর্যটনের সাথে জড়িত তারা  মহিলা সে বুড়োই হোক আর পিচ্চিই হোক সবাইকেই আন্টি ডাকে মুন  
 
১৩|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৫৫
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৫৫
জেরিফ বলেছেন: গল্প ভালা পায় । 
এক নিঃশ্বাসে পড়লাম । ভালো লাগলো ++++++ 
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৪৭
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৪৭
জুন বলেছেন: ভালোলেগেছে শুনে অনেক অনেক ভালোলাগলো জেরিফ, ধন্যবাদ 
যাক আমার গল্প পড়তে গিয়ে দুই নিঃশ্বাস খরচ করেন নি ভেবে অনেক শান্তি লাগছে   
 
১৪|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  বিকাল ৪:১৩
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  বিকাল ৪:১৩
শীলা শিপা বলেছেন: আমাদের বাসায় কাজ করতে আসা মহিলাটির জীবন প্রায় এরকমই... এসেই আম্মুর সাথে বলতে থাকে... আর চোখের পানি ফেলে... আম্মু যতটুকু সম্ভব সাহায্য করেন কিন্তু এটা দিয়ে তো আর হয় না!! একদম বাস্তব চিত্র তুলে এনেছেন আপু...
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১১:১৫
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১১:১৫
জুন বলেছেন: আসলেও মায়াই লাগে এদের জীবনের ইতিহাস শুনলে। কিন্ত কিছু করারও নেই আমাদের। টুকি টাকি সাহায্যে আর কিবা হয় ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ শীলাশিপা ।
১৫|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  বিকাল ৪:৪৩
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  বিকাল ৪:৪৩
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: // রাতুল_শাহ বলেছেন: কি কপাল নিয়া এই দুনিয়ায় আসছিল ভেবে কুল পায়না সে।
এই কমবেশি প্রশ্নটা সবার।
গল্পটা আমার কাছে বাস্তব বলে মনে হলো। চোখের সামনে ভাসছিলো //
সত্যিই তাই । ভাল থাকুন নিরন্তর ! 
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১১:৪৫
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১১:৪৫
জুন বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই ইসতিয়াক অয়ন আপনার সুন্দর এই মন্তব্যের জন্য। আপনিও ভালো থাকুন অনেক অনেক ।
শুভকামনা জানবেন  
 
১৬|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৩২
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৩২
সকাল রয়  বলেছেন: 
এ গল্প জীবনের।  আপনার হাত থেকে উঠে এলো দারুন একটা সরল সাবলীল গল্প!
গল্পের চিত্রকথন মনে করিয়ে দিল অনেক কথা। সমাজের অসঙ্গতি গুলো উঠে আসুক গল্পে। আমি আরো গল্প দেখতে চাই আপনার হাত থেকে।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১১:৫৪
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১১:৫৪
জুন বলেছেন: দোয়া করো যেন কিছুটা হলেও টুক টাক লিখতে পারি। নিজের আনন্দের জন্য হলেও। আর তোমরা যে পড়ছো মন্তব্য করছো সেটা আমার দারুন ভালোলাগা সকাল। অনেক অনেক শুভকামনা থাকলো তোমার জন্য 
১৭|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪১
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪১
ইখতামিন বলেছেন: 
এতো সুন্দর গল্প থাকতে খালি ছবি পোস্ট করে... 
গল্প বাস্তব সম্মত, সুন্দর। 
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১১:৫৭
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১১:৫৭
জুন বলেছেন: ঠিক হ্যায় ইখতামিন ।এর পর যখন শুধু গল্পই লিখবো তখন যেন বলে বসোনা, 'এত সুন্দর সুন্দর ছবি থাকতে খালি গপ্প লেখে হু '   
 
  
   
 
অন্নেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
১৮|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৫৯
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৫৯
সুমন কর বলেছেন: খুব ভাল লাগল। বাস্তব জীবন মিশ্রিত গল্প, সহজে মন ছুঁয়ে গেল। আর তাদের কথ্য ভাষাটা তাদের মতো হওয়াতে বেশ হয়েছে।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১১:৫৯
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১১:৫৯
জুন বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো সুমন কর ।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে 
শুভেচ্ছা নিরন্তর...
১৯|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:১০
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:১০
সায়েম মুন বলেছেন: বাস্তবতা ঘেরা গল্প। মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। ভাল লিখেছেন আপু। আরও লিখুন গল্প। শুভকামনা রইলো।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  দুপুর ১২:১৩
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  দুপুর ১২:১৩
জুন বলেছেন: মুন অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে আছো সে প্রায় চার বছর ধরে । যাই লিখি ভালো বলে যাও যা লিখতে আমাকে অনেক উৎসাহ যুগিয়ে যায় নিরন্তর ।
শুভকামনা জেনো ।
২০|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:০০
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:০০
মুরশীদ বলেছেন: স্বচ্ছল থেকে দরিদ্র, দরিদ্র থেকে হত দরিদ্র এযেন বাংলার নিয়ত চিত্র।
এক তৃতীয়াংশ জনগনই এই হতদরিদ্র।তার একটি জীবন্ত উদাহরণ গল্পের মাধ্যমে তুলে ধরার প্রয়াস। চমৎকার।
নদী ভাঙ্গা , অসুখের খরচ, মেয়ের বিয়ে ইত্যাদিতে সর্বশান্ত হওয়া পরিবারগুলো এভাবেই ভেসে আসে ঢাকায় বা অন্য কোন বড় শহরে।কিন্ত আগের অবস্থায় আর ফিরে যাওয়া সম্ভব হয়না।
তার উপর সমসাময়িক তুরাগ পারের ঘটনাকে টেনে আনায় গল্পটি আরো বাস্তবতা পেয়েছে।অভিনন্দন আপনাকে।   
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৩৭
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৩৭
জুন বলেছেন: এই আবর্ত থেকে বের হতে পারে না আমাদের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। আরো দরিদ্র থেকে দরিদ্রতর হয়ে উঠে।
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে মুর্শীদ।
২১|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:১৮
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:১৮
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: মুগ্ধ হয়ে পড়ে গেলাম। খুব ভাল লাগল। একদম বাস্তবতা থেকে তুলে এনেছেন। আপনার কাছে প্রত্যাশা ক্রমেই বেড়ে চলছে আপু 
টপ টপ করে ঝরে পরা ক্ষোভ, দুঃখ আর তিক্ততা মেশানো চোখের পানিতে নাকি তিন তলা পর্যন্ত টেনে আনা ভরা বালতির পানিতে ধুয়ে যাচ্ছে মোটা মোটা কাঁকর মেশানো লাল চাল বুঝে উঠতে পারে না সখিনা । 
এটুকুতে মুগ্ধতা এবং ভালোলাগা যুগপৎ থাকল।
আরও অনেক চমৎকার ছোট গল্পের অপেক্ষায় রইলাম। ভাল থাকুন। শুভেচ্ছা 
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪২
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪২
জুন বলেছেন: তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ মহামহোপাধ্যায় অসাধারণ মন্তব্যের জন্য। তোমাদের প্রতিনিয়ত উৎসাহ আমাকেও নানা রকম বিষয়বস্ত নিয়ে লেখার পরীক্ষা নিরীক্ষায় ফেলে দিয়েছে।
শুভকামনা তোমার জন্য ভালো থেক অনেক অনেক  
 
২২|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১১:২৭
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১১:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: 
এমনিতেই মেলা দুঃখে আছি, তার উপর এমন দুঃখের কাহিনী পড়ে মনটা আরও খারাপ করে দিলেন আপু। মাইনাসে মাইনাসে প্লাস 
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪৬
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪৬
জুন বলেছেন: কিসের দুঃখ কান্ডারী ? বলা যাবে কি ? আচ্ছা তোমার ছেলের খবর কি বলতো ? 
মন খারাপ করে দেয়ার জন্য অনেক দুঃখিত  
 
আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ 
২৩|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১১:৪৮
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১১:৪৮
ফারদি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪৯
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪৯
জুন বলেছেন: ফারদি এক কথায় সব বলে দিয়েছেন । অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে 
২৪|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১:৩০
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১:৩০
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: অনেক ভাল লাগল গল্প। যাদের অস্তিত্ব আমরা প্রায়ই স্বীকার করি না, তাদের নিয়ে লেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জুন আপ্পি। 
গল্প বলার ধরনটাও ভাল লেগেছে, কাহিনীও অসাধারণ।
অজস্র প্লাস। (প্লাস বাটনে ক্লীক না করেই, অনেক ট্রাই করছি প্লাস বাটন কাজ করছে না আপ্পি)
সত্যি জানতে ইচ্ছে করে, কোথায় সুখ পাখিটা???? 
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৫১
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৫১
জুন বলেছেন: একজন ঘুন পোকার ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো আমার।
পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ  
 
সাথে থাকবেন ভবিষ্যতেও সেই কামনায় .।
২৫|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১:৫৪
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১:৫৪
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: এই সমাজটাকেও আমি চিনি। খুব কাছ থেকে দেখেছি। ছাত্রজীবনে। তিন তলার বারান্দায় বসে পাশের বস্তি দেখতাম। ভাষা আচরণ সখ্য সমস্যা ঝগড়ার উপলক্ষ্য অসম প্রেমও। যারা এ ব্যাপারগুলো দেখেন নাই মোটেও তাদের কাছে সত্যিই অবাক হওয়ার মতো ঘটনা। আরো অনেক কিছু বলতে ইচ্ছে হইচ্চে আপু। কিন্তু টাইপ করতে ক্লান্ত লাগিচ্চে!  
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:০২
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:০২
জুন বলেছেন: যতটুকু বলেছেন সেটাই অনেক জুলিয়ান সিদ্দিকী। 
আসলেও ওদের সমাজ এর সাথে পরিচিত না থাকলে এটা বুঝে উঠা সম্ভব নয়।দারিদ্রের নিষ্পেশন,শিক্ষার অভাব, সামাজিক অসঙ্গতি, সারাক্ষন বেচে থাকার সংগ্রামে  লিপ্ত এই জনগোষ্ঠীর সাথে অন্যদের এক কাতারে মেলানো  যাবে না। আমি ওদের অনেক কাছ থেকে দেখেছি দিনের পর দিন।
পোষ্ট পড়ে ক্লান্ত হয়ে পরেছেন জেনে অনেক দুঃখিত  
 
২৬|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৪৭
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১০:৪৭
আরজু পনি  বলেছেন: 
প্রিয় ব্লগারের ভিন্ন ধাচের উপস্থাপনা ।
পড়ে মনে হলো এই সবই ঘটনার দিন রাত্রি ।
ডায়ালগগুলো বেশ প্রানবন্ত ।
অনেক শুভকামনা রইল ।।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:০৬
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:০৬
জুন বলেছেন: গল্পটি ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো পনি।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর সাথে থাকলো শুভেচ্ছা 
২৭|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  দুপুর ১২:০৯
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  দুপুর ১২:০৯
পদ্মা নদী বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন। ++++++
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:০৭
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:০৭
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে পদ্মা নদী । 
মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অশেষ ধন্যবাদ 
২৮|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  দুপুর ১২:১৮
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  দুপুর ১২:১৮
মেহেরুন বলেছেন:  আপু আপনি তো মাশাল্লাহ অনেক ভালো গল্প লিখেন। খুব ভালো লাগলো পড়ে। আবেগ আর অনুভূতি দিয়ে লেখা। +++++ 
কিছু পোড়া দেহ...  
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:০৯
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:০৯
জুন বলেছেন: শুনে অনেক ভালোলাগলো মেহেরুন। আরো ভালো করার উৎসাহ খুজে পেলাম মনে হয়।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ  
 
দেখবো আপনার লিঙ্ক অবশ্যই সময় করে।
২৯|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৪৮
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৪৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: বাস্তব জীবন ভিত্তিক গল্প ভাল লাগল। খুব ভাল লিখেছেন।
  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:১৫
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:১৫
জুন বলেছেন: আপনার ভালোলেগেছে শুনে আমারও অনেক অনেক ভালোলাগলো ঢাকাবাসী ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ 
৩০|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:২৪
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:২৪
না পারভীন বলেছেন:  আমাদের বাড়ির কাছে ইজতেমা হয় যদিও ইজতেমা মাঠে মহিলা প্রবেশ নিষেধ । ইজতেমা বিষয় বস্তু হিসেবে আসাতে মানুষগুলোকে বেশ পরিচিত লাগলো ।  
ফ্লুয়েন্ট লেখা আপু । ভাল লাগলো 
  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:১৬
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:১৬
জুন বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে দেখে অনেক অনেক ভালোলাগলো না পারভীন ।মন্তব্য আর ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । সাথে থাকবেন ভবিষ্যতেও সেই কামনায়। 
শুভেচ্ছা রাতের 
৩১|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:২৮
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:২৮
নাছির84 বলেছেন: একজন চিত্রকর তুলির শেষ আঁচড়ে অনেক সময় গোটা ছবিটাকে জীবন্ত করে তোলেন।
আমার মতে, আপনিও শেষ আঁচড়ে গোট বক্তব্যটাকে পরিষ্কার করে দিয়েছেন...
'টপ টপ করে ঝরে পরা ক্ষোভ, দুঃখ আর তিক্ততা মেশানো চোখের পানিতে নাকি তিন তলা পর্যন্ত টেনে আনা ভরা বালতির পানিতে ধুয়ে যাচ্ছে সেই মোটা মোটা কাঁকর মেশানো লাল চাল বুঝে উঠতে পারে না সখিনা....'
অনেক ভাল লিখেছেন। সাবলীল বর্ণণা এবং তীক্ষ ডা্য়ালোগে সাধারন একটা প্লট যেন জীবন্ত !....++++++। কিন্তু পড়ে ভাল লাগেনি !
তার কারণ ওপরের খাপ খোলা তলোয়ারের মতো লাইনটি !
মন খারাপ করিয়ে দেয়ার জন্য আপনাকে মা+ই+না+স।
  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:১৮
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:১৮
জুন বলেছেন: নাছির ৮৪ সত্যি বলতে কি আপনার মত একজন শক্তিশালী ছোট গল্প লেখক যখন বলেন ভালো তখন সত্যি অনেক অনেক ভালোলাগায় মনটা ভরে উঠে। জানি না কেমন লিখেছি । আমার লেখা অনেক সাধারন । কোন রহস্য থাকে না তাতে। থাকে না কোন কল্পনার অবকাশ। তারপর ও আপনারা পছন্দ করেন এটা আমার সৌভাগ্য।
মাইনাসের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ  
 
শুভেচ্ছা রইলো .।।।
৩২|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪৫
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪৫
মায়াবী ছায়া বলেছেন: ঘাড়টা আস্তে আস্তে নীচু হয়ে আসে।চৌকির তলা থেকে বের করে রান্নার সরঞ্জাম, চাল ডালের কৌটা, আলু, পেয়া্জ, মশল্লা সব কিছু। চৌদ্দজন মানুষের রান্না করতে হবে তাকে।বেচে থাকলে সখিনা আজ দাদীকে জিজ্ঞেস করতো 'দাদী সুখের পাখিটা কই' ?
........... মন খারাপের জীবনের গল্পে শেষ থেকে  শুরু সুন্দর লিখেছেন।।
ব্যস্তব জীবনে ভাল থাকুন হাসি খুশি থাকুন।।
  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:২৩
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:২৩
জুন বলেছেন: মায়াবী ছায়া 
অনেক অনেক ভালোলাগলো আপনার মন্তব্য পেয়ে।আপনাদের উৎসাহেই এসব লিখে যাই আপনারা পড়ে কিছু বলেন ভারী ভালোলাগে । অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে 
আপনিও অনেক ভালো থাকুন সবসময়।
শুভেচ্ছান্তে .।।।
৩৩|  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  বিকাল ৪:৪৮
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  বিকাল ৪:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন দরিদ্রজীবনের টানপোড়ন নিয়ে । ভাল লেগেছে।
  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:২৬
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:২৬
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার নিয়ত উৎসাহ দেয়ার জন্য ।
দরিদ্রদের আর দোষ কি ? আমরা মধ্যবিত্ত থেকে ধনীদের বেশিরভাগ মানুষি আট দশ দিনের জন্য এত গুলো গেষ্ট আসলেই বিরক্ত হয়ে যাই টাি নয়কি ?
শুভেচ্ছা রইলো .।
৩৪|  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  বিকাল ৫:৪৭
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  বিকাল ৫:৪৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: একটি আঞ্চলিক ভাষাকে বেশ শুদ্ধভাবেই ব্যবহার করেছেন  
 
গল্পের বিষয়টিও সুন্দর। প্রত্যন্ত অঞ্চলের জীবনকে তুলে ধরেছেন বিস্তারিত।
অভিনন্দন, জুন!
  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:৩৩
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:৩৩
জুন বলেছেন:  মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মাঈনউদ্দিন মইনুল । 
আমিতো আঞ্চলিক ভাষায় এর আগেও কয়েকটা পোষ্ট লিখেছি তা হয়তো আপনার চোখ এড়িয়ে গিয়েছে। অবশ্য আপনিতো এর আগে এখানে লিখতেন না আমি যখন সেই পোষ্টগুলো দিয়েছিলাম।
শুভকামনা রইলো ।
সাথে থাকবেন আশাকরি সামনের বন্ধুর পথগুলোতেও। 
৩৫|  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৭
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমাদের ঘরে ঘরেই এমন অনেক সখিনা আছে। কিন্তু আমরা কয়জন তাদের দুঃখ, কষ্টের কথা শুনি? খুব সুন্দর ভাবে বাস্তব জীবনকে তুলে ধরেছো। ৪৯ পড়েই বুঝতে পেরেছি এটা তোমার বুয়ার জীবনেরই কিছু কথা! +
  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ৯:৫৮
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ৯:৫৮
জুন বলেছেন: বুয়ার থেকে শুধু উনপঞ্ছাশ আর ছেলের বিয়ে করাটুকু নিয়েছি সুরঞ্জনা বাকিটা আমার কল্পনা ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তোমাকে। ভালো থেক সবসময় সেই কামনাই রইলো । শীতের সকালের উষ্ণ শুভেচ্ছা 
৩৬|  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ২:০৩
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ২:০৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: পড়তে পড়তে ভাবছিলাম নিম্নতর আয়ের মানুষদের এ কঠিন বাস্তবতা গল্পে তুলে আনলেন কি করে। ৩নং মন্তব্যের উত্তর দেখে ব্যাপারটি পরিষ্কার হলো  
 
অনেক ভালো লাগলো আপু  কিন্তু সামু আমাকে লাইক দেয়ার সুবিধাটি এখনও পুনর্বহাল করেনি
 কিন্তু সামু আমাকে লাইক দেয়ার সুবিধাটি এখনও পুনর্বহাল করেনি 
  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৩৯
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৩৯
জুন বলেছেন: কুনো আমিতো কত মানুষের জীবন নিয়ে লিখেছি । আর এই সমাজের সাথে বিভিন্ন কারনে আমার চাক্ষুস পরিচয় আছে। যদিও গল্পটা কল্পিত।
এখনো লাইক দিতে পারোনি ভালোলাগা সত্বেও   
  
  
 
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কুনো আর সেই সাথে সাথে আছো বলে 
৩৭|  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ২:০৭
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ২:০৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন আপু! পাঠক হিসেবে পরিচিত দৃশ্যপটের পিছনের গল্পটার আবেগ খানিকটা আমার ভেতর চলে এসেছে।  ফুরফুরে মুডটা তাই খানিকটা থমকে গিয়েছে।
আপনার লেখা নিয়ে কিছু বলার নেই। মাশাল্লাহ! আপনি দেখি ব্লগের সাকিব আল হাসান!   
 
  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪৩
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪৩
জুন বলেছেন: সাকিব আল হাসান বইলোনা কাল্পনিক। সেলিব্রিটিরা আকাশে উঠতেও এক মিনিট নিভে যেতেও এক মিনিট।। তুমি কি তাই চাও   
   
  
এত সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ  
 
৩৮|  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  বিকাল ৫:২০
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  বিকাল ৫:২০
জোবায়েদ-অর-রশিদ বলেছেন:  
সুখের পাখিটা কই ?
উত্তর খুঁজছিলুম গল্পের স্রোতে-গল্পের নীরবতায়...
সুখটা ছিলো ওখানেই ... 
লেখনী দুর্বল থাকলেও অবাক হলাম প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবন যেভাবে যাপিত হয় তার ‘উদ্দেশক’ দেখে। ম্যাচিউরড উপস্থাপন। [প্লাস] 
শুভকামনা রইলো।
  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪৯
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৮:৪৯
জুন বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম জোবায়ের রশিদ  
 
দুর্বল মানে এর কোন সীমা পরিসীমা নেই ভাই ।আমার ব্লগে সবলতা খুজলে আপনি অনেক হতাশ হবেন । তারপর ও আপনাদের বিরক্তি উদ্রেক করে লিখেই চলেছি   
 
কি করবো আমার লেখালেখি করতে অনেক ভালোলাগে  
 
আপনি খোলাখুলি বলেছেন তার জন্য অসংখ্য কৃতজ্ঞতা  
 
ভালো থাকবেন আর ভবিষ্যতেও পাশে থাকবেন আশাকরি।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছান্তে...
৩৯|  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:০১
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:০১
জোবায়েদ-অর-রশিদ বলেছেন: 
বিনম্র, উদার 
কথা সত্যি। মন্তব্যের উত্তরে আপনি খুব বিনয় করলেন। এতটি লেখা দুর্বল হওয়া মানে তো এই নয়- যে আপনি ভালো লিখেন না। আপনি অবশ্যই ভালো লিখেন। অফলাইনে আপনার অনেক পোস্টই পড়েছি। কিছু প্রিয়তেও আছে ! 
আমিও খুব ভালো বাংলা লিখতে পারিনা হয়তো। আর লেখালেখিটা একটি সৃজনশীল কর্মকাণ্ড। যাতে ‘অনেক ভালোলাগাটাই’ সবচাইতে মূল্যবান বলে আমি মনে করি। নগণ্য এবং কমজানা একজন পাঠক আপনার/আপনাদের লেখালেখির সাথেই থাকার চেষ্টা করবে। বিরক্তির উদ্রেক হলে অগ্রিম ক্ষমা চেয়ে রাখলাম। :-) 
ভালো থাকবেন।
  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:৩৬
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:৩৬
জুন বলেছেন: হাস্যোজ্বল, বুদ্ধিবৃত্তির ঔজ্জল্য আর উচ্চাঙ্গের মানসিকতা দ্বারা আপনি সহজেই মানুষকে চমকে দিতে
পারেন ! জ্যোতিষী বলেছে, আমি না ..  
 
হা হা হা জোবায়ের রশিদ অসংখ্য ধন্যবাদ আমি সত্যি অনেক অনেক খুশী হয়েছি আমার পোষ্ট নীরবে পড়ে গিয়েছেন শুনে। আবার প্রিয়তেও রেখেছেন এই অভাজন লেখকের লেখা সত্যি আমি অভিভুত। আপনার অসম্ভব সুন্দর এই মন্তব্যে প্লাস।
সামনের দিনগুলোতেও সাথে সাথে থাকবেন এই চাওয়াটা নিশ্চয় খুব বেশী আশা করা হবে না কি বলেন ? 
৪০|  ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১১:৪২
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১১:৪২
সাইমুম বলেছেন: মহাগল্প!
  ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১১:১৮
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সকাল ১১:১৮
জুন বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে দেখলুম সাইমুম । আশাকরি ভালো আছেন।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে  
 
৪১|  ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪  দুপুর ১২:৪৯
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪  দুপুর ১২:৪৯
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: সাবলীল এবং সুন্দর। কথোপকথন থেকে শুরু করে উপস্থাপনে যত্নের ছাপ স্পষ্ট। এন্ডিংও চমৎকার। 
অনেক সাধুবাদ জানবেন, সুধী। 
  ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:২৫
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:২৫
জুন বলেছেন: আপনার মতন একজন গুনী লেখকের মন্তব্য পেয়ে অনেক ভালোলাগলো মোঃ ইসহাক খান  
 
ভালো থাকুন সবসময় আর সাথে থাকুন ।
শুভকামনা .।।।
৪২|  ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:৪৪
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ৯:৪৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
দীর্ঘদিন ব্লগের সান্নিধ্য ছেড়ে থাকতে হয়েছে বিশেষ কারনে । এই প্রথম মন্তব্য  আপনার পোষ্টে ।
সমসাময়িক একটি ঘটনার প্রেক্ষাপট জুড়ে বাস্তবের রূঢ় একটি ছবি  গেঁথে দিয়েছেন ব্লগের পাতাতে । দেখছি,  কি সাবলীল দক্ষতায় অন্ত্যজ শ্রেনীর  ভাষার রংয়ে রাঙিয়েছেন সে ছবিটিকে ।  বালতির নয় চোখের পানিতে ধুয়ে যাওয়া  কাঁকর মেশানো লাল চালের কথা টানলো খুব ।
রাতের শুভেচ্ছা ।   
  ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:৪৪
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:৪৪
জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস এত প্রতিকুলতার মাঝেও আপনি ব্লগে এসে আমার পোষ্টে মন্তব্য করেছেন তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। অবশ্য আপনার পোষ্টে জানলাম আপনি বর্তমানে কিছুটা সংকট কাটিয়ে উঠেছেন। আপনার ছেলে এখন আল্লাহর অসীম অনুগ্রহে সুস্থতার পথে।
আপনি যে পুরো গল্পটি মনযোগ দিয়ে পড়ে যে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
 সান্ধ্যকালীন শুভেচ্ছা অনেক ।
৪৩|  ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪  বিকাল ৪:২৪
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪  বিকাল ৪:২৪
অথৈ সাগর বলেছেন: 
অনেক দিন পর একটা ভাল গল্প পড়লাম । ধন্যবাদ আপু। 
  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:০৪
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:০৪
জুন বলেছেন: পড়া আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ অথৈ সাগর ।
শুভেচ্ছা সন্ধ্যার।
৪৪|  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:১৩
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:১৩
রাইসুল সাগর বলেছেন: বাস্তবতার গল্প কথনে অনেক অনেক ভালোলাগা। শুভকামনা নিরন্তর।
  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৫৪
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৫৪
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ গল্পটি পড়ার জন্য রাইসুল সাগর 
শুভকামনা 
৪৫|  ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:২৭
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪  রাত ১০:২৭
সুলতানা সাদিয়া বলেছেন: বাস্তবতাকে কাছ থেকে দেখার অনেক সুযোগ থাকে এনজিও বা আইএনজিওর জবে। আমিও করেছি আগে। তাই জীবনের অনেক অদ্ভুত কিছুই স্বাভাবিক লাগে। শুভকামনা।
  ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪  দুপুর ১২:২১
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪  দুপুর ১২:২১
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে সুলতানা সাদিয়া। 
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা .।.।.।
৪৬|  ১১ ই মার্চ, ২০১৪  রাত ১০:৫৭
১১ ই মার্চ, ২০১৪  রাত ১০:৫৭
ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন: পড়তে অনেক সময় লেগেছে।গল্পটা কেবল গল্প নয়।প্রায় চোখের সামনে ভেসে ওঠা নাটিকা।আপনার কাছে অনেককিছু শেখার আছে!
  ১৩ ই মার্চ, ২০১৪  দুপুর ১২:৫৪
১৩ ই মার্চ, ২০১৪  দুপুর ১২:৫৪
জুন বলেছেন: গল্পটি পড়েছেন, মন্তব্য করেছেন অনেক ভালোলাগলো ক্লান্ততীর্থ।
কিন্ত আপনার কাছে অনেক কিছু শেখার আছে! এ কথাটি লিখে আমাকে লজ্জিত করলেন আপনি। 
৪৭|  ১৫ ই মার্চ, ২০১৪  সকাল ৯:৪৪
১৫ ই মার্চ, ২০১৪  সকাল ৯:৪৪
বৃষ্টিধারা বলেছেন: চমৎকার.....
আপু,ভালো আছেন ?
  ২৯ শে মার্চ, ২০১৪  সকাল ১১:৩৬
২৯ শে মার্চ, ২০১৪  সকাল ১১:৩৬
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ বৃষ্টিধারা। আমি ভালো আছি , আপনি ভালোতো ? মেয়ে কেমন আছে ? আদর রইলো তার জন্য 
৪৮|  ১৬ ই মার্চ, ২০২৪  দুপুর ২:২৮
১৬ ই মার্চ, ২০২৪  দুপুর ২:২৮
সাইমুম বলেছেন: গল্প লেখার অভ্যাসটা ধরে রেখেছেন তো? আমি সামুতে এলাম অনেক দিন পর। পরিচিতদের চোখে পড়ছে না। আমার একটা পুরনো পোস্টে আপনার কমেন্ট দেখেই আপনাকে মনে পড়লো।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১১:৫৩
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪  রাত ১১:৫৩
মামুন রশিদ বলেছেন: বাস্তব জীবন থেকে তুলে এনেছেন গল্প । খুব দরদ দিয়ে তাদের দেখেছেন এবং লিখেছেনও ।
চমৎকার!