নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেকড়ের সন্ধানে

২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫




আজন্ম লালিত স্বাধ ছিল মেঘনার তীর ঘেষা
পিতার বসত ভিটায় গিয়ে দাড়াই একবার,
ভোর ভোর সকালে কুয়াশা ঘেরা উঠোন কোনায়,
কামরাঙ্গা গাছের নীচে সদ্য লেপা মাটির চুলোতে
আমার জন্য পিঠে বানাতে বসবেন প্রিয়মুখ ফুফু ভানু।

পিড়ি পেতে বসে সেই ধোয়া ঊঠা পিঠে হাতে নিয়ে,
ফুঁ দিতে দিতে কান পেতে শুনবো
আমার বাবার গল্প ..অনাদরে বড় হওয়া
মাতৃ পিতৃহীন শিশু বাবার সেদিনের কথা।

খুব ইচ্ছে করে কাচারীঘরের পেছনে
মজা পুকুরের ভেঙ্গে যাওয়া ঘাটলায় বসি,
কচুরির দাম ঠেলে বের হওয়া কাকচক্ষু জলে
ছিপ ফেলে ধরি বাবার মত খলসে, পুটি
আর অচেনা সেই খুদে খুদে ডানকুনি মাছ।

ইচ্ছে হয় আদিগন্ত ফসলের মাঠে হেটে চলি আল ধরে
সুর্যাস্ত এর কাছে। মিশে যাই গোধুলীর ধুলো ভরা মেঘে।
আজন্ম জলের তৃষায় যে জন জল বিভ্রমে মরিচীকার মত
আমিও খুজ়ে খুজে ফিরি আমার শেকড়।

বড় স্বাধ ছিল থাকুক সবার মত
আমারও এক পিতৃপুরুষের ভিটে
যেখানে মিশে আছে সোঁদা মাটির গন্ধ
কিংবা বাবার মুখে শোনা এক অজানা সুবাস।
দুকুল ভাসিয়ে নেয়া মেঘনার জলে,
ভেসে গেছে সে সুবাস বহুকাল আগে।

কি এক সুতীব্র টান ফিরে ফিরে ডাকে।
ঘোলা জলে চোখ রেখে আজও খুজি তাকে,
কোথা সেই লাঙ্গল আর ভেঙ্গে পড়া হাল?
কোথায় মাটির দেয়াল তার শনে ছাওয়া চাল ।

কই সেই ভিটে ছিল জন্মজন্মান্তর ।
দিঘীর পাড় ঘেষে নিঝুম শুন্যতায়
বাশের কঞ্চি ঘেরা, অযতনে পরে থাকা
অদেখা আমার সেই দাদার কবর !



ছবিঃ নেট

মন্তব্য ৮৩ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৮৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩

মামুন রশিদ বলেছেন: আহারে, বেচারা দুলাভাইয়ের জন্য খুব খারাপ লাগছে । পানির নিচে ভিটা খুজে খুজে উনি আকুল হয়ে গেছেন ।


এরেই বলে ভিটার টান । মা মাটি দেশের টান ।

২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩৩

জুন বলেছেন: হ্যা মামুন ব্যাপারটা তার জন্য সত্যি দুঃখজনক। নদীভাঙ্গা মানুষতো, আজন্ম শহরে বসবাস । তাই খুজে ফিরে নিজের ভিটে বাড়ি।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
কবিতাটা সুন্দর হৈসে || :)

২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬

জুন বলেছেন: পছন্দ হয়েছে জেনে অনেক ভালোলাগলো ইমরাজ কবির মুন। তবে ছন্দে যথেষ্ট গন্ডগোল আছে। কিন্ত আমি আমার সত্যিকারের আবেগ থেকে লিখেছি কিন্ত।

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২০

হুপফূলফরইভার বলেছেন: "#১ কামরাঙ্গা গাছের নীচে সদ্য লেপা মাটির চুলোতে
আমার জন্য পিঠে বানাতে বসবেন প্রিয়মুখ ফুফু ভানু।
পিড়ি পেতে বসে সেই ধোয়া ঊঠা পিঠে হাতে নিয়ে
ফু দিতে দিতে কান পেতে শুনবো
আমার বাবার গল্প ...তার ছেলেবেলার কথা।

#২ আজন্ম জলের তৃষায় যে জন জল বিভ্রমে মরিচীকার মত
আমিও খুজ়ে ফিরি আমার শেকড়।"

খুব চেনা দৃশ্যগুলো যেন একে একে শব্দবন্দি করে ফেললেন সহজতরো সহজভাষায়।

২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৯

জুন বলেছেন:
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ হুপ।
তুমি বুঝতে পেরেছো মনের কথাগুলো ।

৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

আমি অপদার্থ বলেছেন: ভাল লাগল কবিতা।

২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১০

জুন বলেছেন: আপনার ভালোলেগেছে জেনে আমারও ভালোলাগলো আমি অপদার্থ ।
যদিও যথেষ্ট অগোছালো কবিতা :#>

৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

মামুন রশিদ বলেছেন: কবিতা ভালো লেগেছে আপু ।


২য় ভালোলাগা ।

২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১২

জুন বলেছেন: ওহ আগের বার ভালোলাগে নি :|
যাক শেষবধি ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো মামুন :)
অনেক ধন্যবাদ ।

৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: ফেবুতেও পড়েছি । খুব সুন্দর লেখা আপুনি ! বইমেলায় দেখা হচ্ছে কবি এবং তার বইয়ের সাথে । !:#P

২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১৪

জুন বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধনবাদ তিতির ।
কার বই বের হচ্ছে ? কবির সাথে আমারও পরিচয় করিয়ে দিও এট্টুশ :)
শুভেচ্ছা অনেক

৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: মাটির সুতীব্র টান! সত্যিই, একে অগ্রাহ্য করার ক্ষমতা মানুষকে দেওয়া হয়নি।

চমৎকার লাগল কবিতা। শুভেচ্ছা।

২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১৯

জুন বলেছেন: সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা শঙ্কু :)

৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
শিকড় এমনি।
এই টান এড়ানো যায় না।

ভাইয়ার অনুভূতিটা বুঝতে পারছি। উনার কষ্ট সুতীব্র।
কিন্তু এই মাটির টানে বারবার ফিরে যাওয়াটাও উনাকে মহৎ করছে অজান্তে।

২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:২৩

জুন বলেছেন: দুর্জয় তুমি বুঝতে পেরেছো তার অনুভূতি। তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তোমাকে।
শুভকামনা রইলো ...

৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:



মাটির সুতীব্র টানে ফিরে ফিরে আসি।
ঘোলা জলে চোখ রেখে আজও খুজে ফিরি
কোথায় আমার পুর্ব পুরুষের বসত ভিটে
মাটির দেয়াল আর শনের চাল ছাওয়া
বসত বাড়ী জন্মজন্মান্তর ।
দিঘীর পাড় ঘেষে নিঝুম শুন্যতায়
বাশের কঞ্চি ঘেরা, কোথায়
অদেখা সেই দাদার কবর।।


দারুণ!!!

শেকড়ের টান বলে কথা।
ভাল লাগলো আপু।
ভাইয়াকে সালাম জানাবেন।

২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:২৪

জুন বলেছেন: ভালোলাগার কথা শুনে অনেক খুশী হোলাম শোভন।
জানিয়ে দিলাম সালাম আর তোমার জন্য রইলো শুভেচ্ছা অনেক।

১০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:২১

নাছির84 বলেছেন: কবিতায় একরাশ মুগ্ধতা।
মাটির টানে বাড়ি ফিরে যেতে ইচ্ছে করে। কিন্তু শহর আমাকে বন্দী করেছে জীবিকার যাঁতাকলে। তারই প্রতিবাদ সরূপ বেছে নিলাম এ কবিতাখানি। ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:২৯

জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যটিও দারুন মনোমুগ্ধকর ।
অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে আছেন বলে ।
শুভকামনা আপনার জন্যও অসাধারন গল্পকার নাছির ।

১১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩৭

রাতুল_শাহ বলেছেন: কোথায় আমার পুর্ব পুরুষের ঘুনে খাওয়া
সেই হাল আর জং ধরা ফলার লাঙ্গল?


খুঁজে পেয়েছেন? পেলে কি করবেন?
যাহোক ভাল লাগলো।

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৩৩

জুন বলেছেন: সেতো কোনদিন তার গ্রাম দেখেই নি। সে জিনিসগুলোর আদৌ কোন অস্তিত্ব ছিল কি না সেটাও ভাবার বিষয় রাতুল। গ্রাম তার জন্মের অনেক আগেই মেঘনার গর্ভে তলিয়ে গেছে। বাবার মুখে শুনে কল্পনায় ধরতে চেষ্টা করা ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে একরাশ শুভেচ্ছা।

১২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩৪

একলা ফড়িং বলেছেন: অসাধারণ!!

আমার এক ফ্রেন্ডের বাড়ি ছিল বরিশাল। কয়েকবছর আগে আচমকা এক নদী ভাঙ্গনে ওদের বিশাল বাগানবাড়ি সহ জমি-জমা সব বিলীন হয়ে যায় নদীতে। সৌভাগ্যক্রমে মানুষগুলো ছুটে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে পেরেছিল। ওর মুখে সেই গল্প শুনতে শুনতে শিউরে উঠেছিলাম! প্রকৃতির কি অদ্ভুত লীলা!!

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৩৬

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ একলা ফড়িং আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য। আমি এমন অনেক মানুষ দেখেছি যারা নদী ভাঙ্গনের শিকার। তাদের দুঃখ সত্যি কষ্টকর।
শুভেচ্ছা জানবেন।

১৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫২

মুনসী১৬১২ বলেছেন: অসাধারন প্রকাশ

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৩৭

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মুন্সী ১৬১২ । আপনার মত কবির প্রশংসা খুব ভালো লাগলো ।

১৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ২:১৯

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপু , শেকড়ের প্রতি টান , সত্যি এটা প্রত্যেকটা মানুষের আজন্ম ভালোবাসার টান ।

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৩৮

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অদ্বিতীয়া আমি ভালোলেগেছে জেনে। শুভকামনা থাকলো আপনার জন্য অনেক ।

১৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৫:৩১

ঢাকাবাসী বলেছেন: কবিতা ভাল লাগল।

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৩৯

জুন বলেছেন: ভালোলাগার কথা শুনে আমারও ভালোলাগলো ঢাকাবাসী। শুভেচ্ছা অনেক .।।

১৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৫:৩১

ঢাকাবাসী বলেছেন: কবিতা ভাল লাগল।

১৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:




কবিতা ভালো লেগেছে জুনাপু। দুলাভাইয়ের জন্য শুভ কামনা।

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৪০

জুন বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে অনেক খুশী হোলাম আমিনুর। দুলাভাইকে জানিয়ে দিলাম শুভকামনার কথা ।

১৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১৬

আহমেদ জী এস বলেছেন:
জুন,





কচুরির দাম ঠেলে শেকড়ের সন্ধানে একজন মানুষের আজন্ম লালিত আবেগ যে অনুভব নিয়ে কাকচক্ষু জলের মতো পরিষ্কার করে তুলেছেন, কবিতায় সে অনুভুতিটুকু অনন্য ।

তবুও যুগ যন্ত্রনার তীব্র স্রোত ঠেলে বহুকাল আগের হারিয়ে যাওয়া শেকড়ের সে সুবাসটুকু গায়ে মাখা হয়ে ওঠেনা হয়তো কারোই । মেঘনার জলে তা ভেসে যায় বারবার । নদী ভাঙার আওয়াজ যেন সেই মানুষের ভেতর গুমরে কেঁদে কেঁদে ফেরে শুধু ।

হ্যা, এরই নাম জীবন ........

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৪৬

জুন বলেছেন: অনেক সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আহমেদ জীএস। ঠিকই ধরতে পেরেছেন যুগ যন্ত্রনার স্রোত ঠেলে। কিন্ত তার ব্যাপারটি ভিন্ন। তার জন্মের বহু আগেই নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়া পিতার ভিটি বাড়ির গল্প শুনেছে ফুফু আর বাবার মুখে। সেই গ্রাম দেখার তীব্র আকুলতা এখনো তার মাঝে বিরাজমান। সেই উদ্দাম মেঘনার তীরে তার না দেখা সবুজ শ্যামল গ্রামটি কেমন ছিল কল্পনায় ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করে মাঝে মাঝেই।
শুভেচ্ছা জানবেন, ভালো থাকবেন .।.।.।

১৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
উৎসর্গ লাইনটি দেখে উৎসুখ হয়ে পড়লাম:
জীবন সংগ্রামের কবিতা....

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৪৮

জুন বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল অনেক খুশি হোলাম আপনাকে দেখে ।
জীবন সংগ্রাম না ঠিক, এখানে সে তার না দেখা শেকড়ের জন্য আকুলতা প্রকাশ করছে। আমি যা হয়তো আমার লেখায় ঠিক মত ফুটিয়ে তুলতে পারি নি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৪৫

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
ঘোলা জলে চোখ রেখে আজও খুজে চলি,
কোথা সেই পুর্ব পুরুষের রেখে যাওয়া
হাল আর জং ধরা লাঙ্গলের ফলা,
মাটির দেয়াল তার শনে ছাওয়া চাল।


কেন যেন খুব একাত্মতা অনুভব করলাম !

অনেক অনেক ভালোলাগা ।

৩০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৫০

জুন বলেছেন: আপনার ভালোলাগলো জেনে অনেক খুশী হোলাম স্বপ্নচারী গ্রানমা ।
একাত্মতা কেন ! আপনিও কি শেকড় ছেড়া কেউ ??

২১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৫

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সন্ন্যাসীবেশে ফিরি দেশে দেশে হইয়া সাধুর শিষ্য
কত হেরিলাম মনোহর ধাম কত মনোরম দৃশ্য।
ভূধরে সাগরে বিজনে নগরে যখন যেখানে ভ্রমি
তবু নিশিদিনে ভুলিতে পারি নে সেই দুই বিঘা জমি।

রবি ঠাকুর হয়তো শেকড়ের আকুতিটা ঠিকই বুঝেছিলেন। কবিতাটি পড়ে গ্রাম বাংলার সাধারণ মানুষের মুখে মুখে ফেরা একটি কথাই মনে হচ্ছে শুধু। চোরে নিলে কিছু রেখে যায়, আগুনে পুড়লেও ভিটেটা রেখে যায় কিন্তু নদীর ভাঙ্গন কিছুই রেখে যায়না।

৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৫৪

জুন বলেছেন: ছোট বেলায় আব্বা রবি ঠাকুরের দুই বিঘা জমি কবিতাটা যখন আবৃত্তি করে শোনাতেন তখন চোখে পানি চলে আসতো।
ভিটে ছাড়া লোকের করুন আকুতি মন ছুয়ে যেত।
অপুর্ব সুন্দর এক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কুনো ।
ভালো থেকো ।

২২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১২

আমি সাজিদ বলেছেন: আঙ্কেলের কষ্টটা বুঝতে পারছি। খারাপ লাগছে।

৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৫৯

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আমি সাজিদ সহমর্মিতা প্রকাশের জন্য ।
শুভেচ্ছা সতত .।।।

২৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:২৩

অদৃশ্য বলেছেন:






মজা পুকুরের কাকচক্ষু জলের ভেতরে মাছেরাও আপনার আবেগের স্পর্শে স্থির হয়ে পড়েছে যেন... অদ্ভুত সুন্দর সব দৃশ্যের ভেতর দিয়ে হেঁটে বেড়ালাম... দৌড়ে বেড়ালাম... উড়ে বেড়ালম...



জুনাপুর জন্য
শুভকামনা...

৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০১

জুন বলেছেন: ভারী সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অদৃশ্যকেও অসংখ্য দৃশ্যমান শুভেচ্ছা ।
শুভকামনা রইলো অনেক ...

২৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: এমন ভিটে একদিন আমাদের ছিল, ছিল এমন গল্প। সময় তার নিজের প্রয়োজনে পরিবর্তন করে নিচ্ছে ইচ্ছেমতো । হয়তো কিছুদিন পর আমরাও এমন হাহাকার করবো ( আসলে শুরু করে দিয়েছি এরই মধ্যে ) । কবিতাটা অনেক আপন লাগলো আপু ।

ভালো থাকবেন :)

৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০৬

জুন বলেছেন: পুর্বপুরুষের ভিটির জন্য হাহাকার থেকে যায় ভেতরে, যত বড় প্রাসাদই তৈরি করুক পরভুমে আদনান শাহ্‌িরয়ার সেখানে সেই রস খুজে পায়না যেমন রুপ রস গন্ধ তার মাটির গভীরে প্রোথিত শেকড়ের কাছে থাকে ।
আপনিও ভালো থাকবেন আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:২৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

আমি কিন্তু মেঘনা তীরের ছেলে...
এখন তিতাসের পাড়ে বসবাস :)

৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০৮

জুন বলেছেন: তাই নাকি মাইনুদ্দিন মইনুল ! তা তিতাসের পাড়ে কেন বসবাস? কর্মসুত্রে কি ?

২৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:১৫

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: উৎসুক দৃষ্টি শিকড় সন্ধানে ......................আপু আবার পড়লাম..

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

জুন বলেছেন: দেরীতে উত্তর দেবার জন্য আন্তরিক দুঃখিত তুহিন। আরেকবার পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

২৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১১

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: "ইচ্ছে হয় আদিগন্ত ফসলের মাঠে হেটে চলি আল ধরে
সুর্যাস্ত এর কাছে। মিশে যাই গোধুলীর ধুলো ভরা মেঘে।
আজন্ম জলের তৃষায় যে জন জল বিভ্রমে মরিচীকার মত
আমিও খুজ়ে খুজে ফিরি আমার শেকড়।
"
শেকড়ের কাছে থেকে কখনোই বোঝা যায় না এর মায়া টান কি জিনিস !! :|

মন খারাপ করে দেওয়া সুন্দর !

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ সোহেলী । আসলেও প্রবাসে যারা আছে যত সুখেই থাকুক শেকড়ের টান কি জিনিস তা তারা মর্মে মর্মে উপলব্ধি করে। আমার এক কাজিন অস্ট্রেলিয়ার থেকে লিখেছিল আমি ঢাকার জানজটকেও প্রচন্ড মিস করি।
শুভকামনা অনেক.. ভালো থেকো .।।

২৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
স্থানান্তর সূত্রে! আত্মীয় পরিজনসহ আমরা স্থানান্তরিত হয়েছিলাম দু'দশক আগে, নিয়মিত বন্যার হাত থেকে বাঁচার জন্য।

কর্মসূত্রে তো কত নদীর জল খেয়েছি, তার ঠিক নেই :)
এখন তীরহারা B-)
মানে, ঢাকার আবাসে কোন নদী নেই পাশে!

০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩

জুন বলেছেন: তাই নাকি ? অনেকেই বাইরে থেকে ঢাকায় এসেছে । আমার শশুর মশাই ঢাকায় বাড়ি ঘর বানিয়ে সেটেল করে তার যৌবনে।
আবার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মাইনুদ্দিন মইনুল । ভারী মজার একটা পোষ্ট দিয়েছেন দেখলাম :)

২৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার কবিতা বরাবরই ভিন্ন মাত্রার হয়। খুব ভাল লাগে। +++

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩

জুন বলেছেন: কি যে বলো কান্ডারী তুমি যেখানে এত্ত সুন্দর কবিতা লিখে চলেছো ।
যাই হোক তারপর ও ভালোলাগে বলেছো তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।

৩০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:১৩

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: কবিতা খুবই ভাল লাগল।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য সীমাহীন ভালোলাগা সীমানা ছাড়িয়ে :)
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:২৯

রাবার বলেছেন: সুন্দর কবিতা +++++++++্

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রাবার ।

৩২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৩৭

মায়াবী ছায়া বলেছেন: ইচ্ছে হয় আদিগন্ত ফসলের মাঠে হেটে চলি আল ধরে
সুর্যাস্ত এর কাছে। মিশে যাই গোধুলীর ধুলো ভরা মেঘে।
আজন্ম জলের তৃষায় যে জন জল বিভ্রমে মরিচীকার মত
আমিও খুজ়ে খুজে ফিরি আমার শেকড়। ",,,,,ভাল লাগলো আপু।।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭

জুন বলেছেন: মায়াবী ছায়ার ভালোলাগার কথা শুনে অনেক অনেক ভালোলাগলো।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৩৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দেরী করে আসার জন্য দুঃখিত জুন আপু। দারুন সব উপমার কবিতাটা বেশ ভালো লেগেছে। কতদিন নিজের বাড়িতে যাই না!!

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৫২

জুন বলেছেন: আমি আরো দেরী করে জবাব দেবার জন্য আরো অনেক বেশি দুঃখিত কাল্পনিক।এ ব্যাপারে কোন অজুহাত দেবোনা ।
ভালোলাগার জন্য এবং অনুভুতি যদিও আমি প্রকাশে অতটা দক্ষ হতে পারিনি তবুও তার জন্য অজস্র ধন্যবাদ।

৩৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সাহস করে পড়ে ফেললাম আপু, ভাল লেগেছে... :)

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩

জুন বলেছেন: সাহস করে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জহির । বড্ড দেরী হয়ে গেল মন্তব্যের উত্তর দিতে। আমি ক্ষমাপ্রার্থী।

৩৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৫০

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: শুভ বাংলা নববর্ষ !:#P !:#P !:#P

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫

জুন বলেছেন: আজ বৈশাখের নয় তারিখ তবুও বৈশাখ আছে । আপনাকেও জানাই নববর্ষের শুভেচ্ছা স্নিগ্ধ শোভন :)

৩৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪২

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: মাটি ও মানুষের টান কী অস্বীকার করা যায়?

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮

জুন বলেছেন: অস্বীকার করা যায়না বলেইতো জীবনে কখনো না দেখা শুধু বাবার মুখে শোনা পুর্ব পুরুষের সেই গ্রাম দেখার জন্য ছুটে ছুটে যাওয়া মেঘনার বুকে।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ অনন্য দায়িত্বশীল আমি।

৩৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
মাটির সুতীব্র টানে ফিরে ফিরে আসি। ঘোলা জলে চোখ রেখে আজও খুজে চলি, কোথা সেই পুর্ব পুরুষের রেখে যাওয়া হাল আর জং ধরা লাঙ্গলের ফলা, মাটির দেয়াল তার শনে ছাওয়া চাল।

জুন,
আপনার কবিতায় সরল-সুতীব্র ভালোবাসা-মায়া-মমতার যে রেখা টেনেছেন। তাতে বিমোহিত না হয়ে পাড়লাম না। সুন্দর ! বড়ই সুন্দর !

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০০

জুন বলেছেন: অন্ধবিন্দু
আপনার সুন্দর একটি মন্তব্যের উত্তরে এটুকুই বলি ভারী সুন্দর করে বলেছেন । ধন্যবাদ অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৩৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

এহসান সাবির বলেছেন: শুভ হোক নববর্ষ ১৪২১।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০১

জুন বলেছেন: যদিও বৈশাখ আজ তার নবম দিন পার করছে তবুও না বলার চাইতে দেরীও ভালো নয় কি ?
শুভ নববর্ষ এহসান সাবির।

৩৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: বেশ!

ভালো আছেন তো?

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০২

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ডাচম্যান। আশাকরি আপনিও ভালো আছেন। আমি ভালো আছি ।

৪০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২

নেক্সাস বলেছেন: কবিতার পরিপূর্ণ স্বাদ পেলাম। আপনি এত সুন্দর কবিতা লিখেন জনতামনা।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৮

জুন বলেছেন: এখন তো জানলেন কবি নেক্সাস :)
পুরনো কবিতাটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য অনেক নেক ধন্যবাদ

৪১| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: স্বামীর ভাবনাকে স্ত্রী কবিতায় translate করেছেন, এ কথাটা ভাবতেই আমার খুব ভালো লাগছে, জুন। কবিতা পড়বো তো পরে, আগে শুধু এজন্যই আপনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে যাই।
কচুরির দাম ঠেলে বের হওয়া কাকচক্ষু জলে
ছিপ ফেলে ধরি বাবার মত খলসে, পুটি
আর অচেনা সেই খুদে খুদে ডানকুনি মাছ।
-- স্বামীর মুখে শুনে শুনে ভাবনাগুলোতে কতটুকু আবেগ ঢাললে এমন পংক্তি লেখা যায়, সে কথাই ভাবছি।
বাশের কঞ্চি ঘেরা, অযতনে পরে থাকা
অদেখা আমার সেই দাদার কবর !
-- সুগভীর কল্পনার দৃষ্টি দিয়ে দেখা এ দৃশ্য।
চতুর্থ স্তবকের দ্বিতীয় লাইনের সুর্যাস্ত এর কাছে কথাগুলোকে "সুর্যাস্তের কাছে" করে দিলে কেমন হয়, একটু ভেবে দেখতে পারেন। তাছাড়া এখানে ওখানে কিছু চন্দ্রবিন্দু বাদ গেছে, যেমনঃ পিড়ি<পিঁড়ি, খুজ়ে খুজে ফিরি < খুঁজ়ে খুঁজে ফিরি, আজও খুজি তাকে < আজও খুঁজি তাকে, ইত্যাদি।
কবিতা চমৎকার হয়েছে। 'লাইক' দিলাম।

১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০০

জুন বলেছেন: আপনি যে আমার সামান্য কবিতাটি কত মনযোগের সাথে পড়েছেন তার প্রমান আপনার মন্তব্যে খায়রুল আহসান । আর ভুল্গুলো ধরিয়ে দেয়ার জন্য রইলো কৃতজ্ঞতা ।
আমার স্বামী কিন্ত সত্যি নদীভাঙ্গা মানুষ । আমার শশুর মশাই এস এস সি পাশ করে ঢাকায় এসে সেই বৃটিশ আমলে গ্র্যজুয়েশন করে মিনিষ্ট্রিতে চাকরী নেয় ও ঢাকায় ঘর বাড়ি করে । তবে আমার স্বামী কিন্ত এখনো তার না দেখা পৈতৃক ভিটার প্রতি অসীম আকর্ষন বোধ করে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ কবিতাটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য আপনাকে ।

৪২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৫

পুলহ বলেছেন: আপনি দেখি কবিতাও লিখেন আপু। এবং শুধু লিখেন না, অসম্ভব ভালো লিখেন। আই মিন- আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে।

যুগে যুগে সাহিত্যের অনেক রকম ফর্ম, অনেক রকম ম্যুভমেন্ট এসেছে, গেছে। সেখানে স্যুররিয়ালিজম, এক্সিস্টেনশিয়ালিজম বা হাল আমলের ট্রান্স-রিয়ালিজম এর মত জটিল ও বুদ্ধিবৃত্তিক ধারা যেমন ছিলো, ছিলো লোককথা, লোককাহিনীর মত গণমানুষ আর মাটির কাছাকছি সব গল্প, কবিতা কিংবা গান.... সাধারণ মানুষের জন্য এবং সাধারণ মানুষের দ্বারা তৈরি এসব শিল্পই আমাকে সব থেকে বেশি টানে।
এতো কথা বলার কারণ- আপনার এই কবিতাটি সেই মাটির কথা, মাটির মানুষের কথা বলে ! এবং গাঢ় মায়া নিয়ে বলে।
কবিতা প্রিয়তে গেলো।
আপনাকে অনেকদিন ব্লগে দেখি না, তাই ঢুকেছিলাম আপনার প্রোফাইলে, সৌভাগ্যক্রমে কবিতাটা পেয়ে গেলাম!
ভালো থাকবেন জুন আপু!

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

জুন বলেছেন: কবিতা বলে লজ্জা দেবেন না পুলহ। লেখার চেষ্টা করি মাত্র। জানিনা কি হয়।
তবে কবিতাটির বিষয়বস্ত কিন্ত বাস্তব। আমার স্বামী একজন নদী ভাঙা দেশের মানুষ। যখনই সে উত্তাল ঢেউয়ের মাঝ দিয়ে লঞ্চে জায়গাটি পার হয় তখনই তার আকুল চোখ খুজতে থাকে তার ছোটবেলার দুদিনের জন্য একবার দেখা তার পিতৃপুরুষের ভিটেমাটি।
বহু পুরনো একটি পোষ্ট পড়া, মন্তব্য ও প্রিয়তে নেবার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। কিছু সমস্যার জন্য ব্লগে নিয়মিত হতে পারছি না। পারছিনা কারো লেখাগুলো পড়তে, মন্তব্য করতে। আশাকরি আগামী সপ্তাহের মাঝেই এ সমস্যা কাটিয়ে উঠে প্রিয় ব্লগে ফিরে আসতে চেষ্টা করবো।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানবেন :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.