নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিলেটের আকর্ষন সেই লালাখাল
দুটি পাতা একটি কুড়ির দেশ, নাম তার সিলেট, বুক জুড়ে থাকা অজস্র ছোট ছোট টিলা চির হরিৎ চা পাতার চাদর মুড়ি দিয়ে পড়ে আছে সেই বৃটিশ শাসনামল থেকে । ইতিহাস সাক্ষী তিন শতাধিক ওলী আউলিয়ার পদধুলিতে ধন্য পুন্যভুমি একদা যার নাম ছিল শ্রীহট্ট। সেখানে রয়েছে দূর দিগন্ত রেখায় দাঁড়িয়ে থাকা ঝাপসা মেঘে ঢাকা সবুজ পাহাড়ের সারি , আর পাহাড়ের বুক চিরে নেমে আসা সেই অপরূপ ঝর্নাধারা যার পড়ন্ত জলে রংধনু একে চলে সাতরঙ্গা হার।
ব্রিজের উপর থেকে দেখছি অপরুপা সারি নদীকে
সুরমা, কুশিয়ারা, সারি এক নামে চেনা সেই নদী বিধৌত সিলেট। বসন্তের বাতাসে মরমী শিল্পী শাহ আবদুল করিমের উঠোনে বোনা ফুলের গন্ধ বন্ধুর বাড়ী ছাড়িয়ে দেশের আনাচে কানাচে ভেসে যায় সেই সিলেট। অম্ল মধুর স্বাদে সেই কমলা রঙের ফল কমলা লেবুর দেশ। একসময় কমলালেবুর নাম শুনলেই সিলেট নামটা চোখে ভেসে উঠতো সবার। আজ সে অবশ্য তার সেই গৌরবকে কিছুটা হারিয়ে ফেলেছে নানা কারনে। থাক সে কথা।
সেই সুরমা নদী যার তীরে সিলেট শহর
এই সিলেট তার মন মাতানো সৌন্দর্য্য দিয়ে পর্যটকদের টেনে আনে সারা বছর জুড়ে। সে টান এড়ানো বড্ড কঠিন সবার কাছে, তাকে একবার দেখে যেন কারোই মন ভরে না। সেই টান সেই অতৃপ্তি আমাদেরও ২০১৪ এর মার্চের ১৫ তারিখ তৃতীয় বারের মত নিয়ে গেল সেই চা এর দেশে।
চা বাগান
ট্রেন লেট ছিল দু ঘন্টা, সুতরাং পৌছাতেও দু ঘন্টা বেশি লাগলো। নির্ধারিত হোটেলে যখন পৌছাই তখন রাত বাজে নটা । টি টোয়েন্টি খেলার জন্য অন লাইনে কোন হোটেলই যখন পাওয়া মুশকিল হয়ে উঠেছিলো ঠিক সেই সময় অসাধ্য সাধন করলো আমাদের ব্লগের সবার প্রিয় মামুন রশিদ। তার কাছে আমি প্রথমেই আমাদের দুজনার পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
শাহজালাল (রঃ) এর মাজার গেট।
১৬ই মার্চ সকাল নটার মধ্যে বেড়িয়ে পড়লাম হোটেল থেকে সিলেটের ঐতিহ্যবাহী দুটো মাজার জিয়ারত করার ইচ্ছা নিয়ে।প্রথমেই গেলাম হযরত শাহজালাল (রহঃ) এর মাজারে । হঠাৎ একটা হাল্কা শোরগোল শুনে তাকিয়ে দেখি এক ভক্ত তার সারা শরীরে শিকল আর তালার লহর ঝুলিয়ে মাজার চত্বরে প্রবেশ করলো। কিন্ত মাজারের দেখাশোনা করে যারা তাদের কেন জানি পছন্দ হলোনা তাকে । ঠেলে বের করে দিল তালাবাবাকে ।
সারা শরীরে তালা লাগানো সেই ভক্ত
ঘুরে ঘুরে দেখলাম সেখানকার স্থায়ী বাসিন্দা জালালী কবুতরগুলো্কে। বেড়া দিয়ে ঘেরা এক জায়গায় তাদের জন্য ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে শস্যদানা যা তারা সবাই মিলে খুটে খুটে খাচ্ছে বাক বাকুম শব্দ তুলে। মাজার চত্বরের মাঝেই পুকুর। রেলিং ঘেরা কিনারা ধরে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখলাম বিখ্যাত সেই অতিকায় গজার মাছ ।
বিশাল আকারের সব গজার মাছ শাহজালাল (রঃ) এর মাজারে
বিকালে এদিক ওদিক ঘুরে কয়েকটা মনিপুরি শাড়ি কিনে রাতে খেতে গেলাম সবার সেই অতি পরিচিত পানসী হোটেলে। মালিক ভদ্রলোকের আতিথেয়তায় আমরা মুগ্ধ। এমন ভাবে কথা বলছিল যেন কত দিনের পরিচিত আমাদের।
লালাখাল
পরদিন আমরা যাবো অনেকের মুখে শোনা নাম লালাখাল দেখতে। বিশেষ করে যাবার আগে ব্লগের প্রিয় বন্ধু সুরঞ্জনা আমাকে লালাখাল দেখার জন্য পরামর্শ দিয়েছিল । সে তখন ঢাকায় ভাইয়ার অপারেশনের জন্য।
হোটেলের মাধ্যমে আমরা রেন্ট এ কার থেকে তিন হাজার টাকায় শীততাপ নিয়ন্ত্রিত একটি এক্স করোল্লা ভাড়া নিলাম যেটা সারাদিন আমাদের সাথে থেকে জাফলং আর লালাখাল ঘুরিয়ে সন্ধ্যায় হোটেলে পৌছে দেবে।
১৭ই মার্চ সকাল নটায় গাড়ী আসলো আর আমরা স্বামী স্ত্রী দুজন রওনা হোলাম সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার বিখ্যাত নদী সারির অপরূপা সেই অদেখা লালাখাল দেখতে। বেশ চওড়া কার্পেট করা মসৃন পাকা রাস্তা দিয়ে চলেছি। হাতের বা দিকে বিশাল জায়গা জুড়ে ১৮৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত সিলেটের বিখ্যাত এম, সি কলেজ।
বিখ্যাত এমসি কলেজ গেট রক্ষনাবেক্ষনের অভাবের চিনহ যার গায়ে প্রকট।
আর ডান দিকে হযরত শাহ পরান (রঃ) এর দরগা যা আগের দিন জিয়ারত করে গিয়েছি তা অতিক্রম করে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি গন্তব্যের দিকে।
হজরত শাহ পরান(রঃ) এর দরগা শরীফ
সিলেট শহর থেকে আনুমানিক প্রায় ৩০ কিমি যাবার পর রাস্তার আশে পাশে বিভিন্ন সাইনবোর্ড দেখলাম যাতে পানিপথ এবং সড়ক পথে লালাখাল যাবার দিক নির্দেশনা দিচ্ছে। সেখান থেকে নৌকা করে লালাখাল যাবার ব্যাবস্থা আছে ।
এই সেই অপরূপা লালাখাল
কিন্ত সাতার না জানা আমি সেই সাহস দেখাতে সাহস করলাম না । অতএব ডান দিকে যে নির্জন আঁকাবাকা পথ চলে গেছে লালাখালের দিকে তা দিয়েই অগ্রসর হতে লাগলাম। প্রায় ৮ কিমি নিরিবিলি গ্রামীন পাকা রাস্তা পেরিয়ে আমরা দুজন আসলাম শ্বাসরুদ্ধকর সৌন্দর্য্যময় লালাখালের তীরে।
সারি নদীর দিকে ছুটে চলা লালাখাল
গাড়ী থামলো এক রিসোর্টের সামনে। ঘড়িতে তাকিয়ে দেখলাম আমার দ্বিতীয়বার চা খাওয়ার সময় হয়ে এসেছে । হোটেল থেকে নাস্তা খেয়েই বের হয়েছি কিন্ত আমার স্বামীর মতে শুধু চা নাকি বলা যাবে না, তাই আরেকবার নাস্তার অর্ডার করা হলো।
রিসোর্টে নাস্তার টেবিলে
চা খেয়ে ধীরে সুস্থে রিসোর্টের নিজস্ব সিড়ি পথ বেয়ে আমরা আস্তে আস্তে এসে দাড়ালাম আমাদের কাংখিত গন্তব্যে। হাতের বা দিকে বেশ দূরে ভারতের মেঘালয় পাহাড় থেকে নেমে আসা স্রোতস্বিনী কুল কুল শব্দে অবিরাম বয়ে চলেছে সারি নদীতে গিয়ে মিলবে বলে। সে জলের ধারা কোথাও বা নীলাভ কোথাও বা পান্না সবুজ। দু পাশ ঘেষে রয়েছে যার সবুজ অরন্য,পাহাড় আর চায়ের দেশের অপরূপ সুন্দর মন কাড়া সেই চা বাগান।
দু ঘন্টার জন্য আমাদের ছিল এই নৌযান
পর্যটকরা তখনো এসে পৌছেনি তাই আমরা দুজন এক হাজার টাকায় একটি ইঞ্জিন চালিত বোট রিজার্ভ করে শুরু করলাম আমাদের লালাখাল ভ্রমন।
এগিয়ে চলেছি সচ্ছ জলের স্রোত ধরে সন্মুখে
টলটলে স্বচ্ছ পানির বুকে সুনীল আকাশের ছায়া। হাল্কা ঢেউ তুলে এগিয়ে যাচ্ছি যেখানে সীমান্ত মিশেছে সীমান্তে। চোখ ফেরালাম পানির দিকে। পানির রঙ এত সুন্দর কি করে যে হয় বিস্মিত তাই আমি ভেবে চলেছি একমনে।
লালাখালের সেই পান্না সবুজ পানি
চোখ তুলে দেখি মাথার উপর ঝকঝকে নীলাকাশ, দিকচক্রবাল ঘেষে কিছু সাদা মেঘ থমকে আছে, মনে হচ্ছে কালনাগিনীর মত ফনা তুলে ছোবল দিতে আসবে কি আসবে না তাই হয়তো ভাবছে আনমনে। নৌকার দু পাশ ঘেষে গভীর সবুজ বা নীলাভ রঙের পানি দ্রুতগতিতে পেছনের দিকে সরে যাচ্ছে। অদূরে মেঘেরআলয় যা সংক্ষেপে মেঘালয় এর সুউচ্চ গম্ভীর পাহাড় এর সারি।
মেঘের আলয় থেকে নেমে আসা ঝর্না যা লালাখাল নাম নিয়ে সারি নদীর বুকে ঝাপিয়ে পড়েছে।
মনে হচ্ছে কোন এক চিত্রকরের ক্যানভাসে আঁকা অপরূপ এক প্রাকৃতিক দৃশ্যের ভেতর আমরা দুজন ভেসে চলেছি ।সেই সবুজ বা নীল বর্নের পানি কোথাও কোথাও কাকচক্ষু জলের মত স্বচ্ছ। তাকিয়ে দেখছি নদীর বুকে বিছিয়ে থাকা স্বর্নবর্নের পাথর আর বালু।
স্বচ্ছ পানির নীচে বিছিয়ে আছে স্বর্ন রঙ্গা নুড়ি
আবার খানিক পরেই পানির রঙ হলো পান্না সবুজ আর সেই সাথে গভীর হয়ে উঠলো। কিছু দূর পর পর পাল্টে যাওয়া পানির সেই অপুর্ব রং আর রূপের বৈচিত্র অবর্ননীয়।এগিয়ে চলেছি কোনদিকে তাকাবো ভাবতে ভাবতে।
এগিয়ে যাচ্ছি নৌকা করে সীমান্ত পয়েন্টের দিকে।
লালাখালের দুপাশের সবুজ ছোট শিলাময় পাহাড়গুলো দেখে মনে হলো অনেক বছরের পুরোনো যার মাঝে রয়েছে কিছু অদ্ভুত রহস্যময় গর্ত।
রহস্যময় কিন্ত দেখে মনে হয় মানুষের তৈরী অস্ত্র শস্ত্রের ছুড়ে মারা ক্ষত চিনহ
আমাদের নৌকা এক জায়গায় থামিয়ে মাঝি দেখালো ভারতীয় সীমান্ত চৌকি আর আমরা নাকি ভারতীয় অংশেই দাঁড়িয়ে আছি।স্থানটিকে সে সীমান্ত পয়েন্ট বলে উল্লেখ করলো।
বাদিকে পাহাড়ের টিলায় ঝোপের ভেতর সাদা বাংলোটি হলো বিএসেফ এর চৌকি ঘর।
মার্চের প্রচন্ড গরমের ভেতর অদুরের পাহাড় থেকে নেমে আসা লালাখালের সেই স্বচ্ছ ঠান্ডাপানিতে পা ভিজিয়ে হেটে বেড়ানোর কি যে আনন্দ তা লিখে বোঝানোর নয়।সেই স্বচ্ছ হিম হিম পানিতে হাত দিয়ে তুলছি ছোট ছোট নুড়ি পাথর যার গায়ে বিভিন্ন খনিজ পদার্থ অবিরাম একে চলেছে নানারকম জ্যামিতিক নকশা। সেই নকশী পাথরের কোনটা স্বৃতি হিসেবে ঢাকায় নেবো, ‘এটা নাকি ওটা’ না না ঐটা আরো সুন্দর' বলে পানি থেকে তোলা আর ছুড়ে ফেলা এই দোদুল্যমনতায় কেটে গেল বেশ খানিকটা সময়।
উপরে উঠছি মেঠো পথ বেয়ে
এবার খালের ডান দিকের তীর থেকে মাটির পথ বেয়ে খানিকটা উপরে উঠে দেখি নানারকম বৃক্ষের সবুজ অরন্য।বাতাসে শর শর শব্দ তুলে উড়ে যাচ্ছে ফাল্গুনে ঝরে পড়েছিল যেই পাতাগুলো।রোদের সাথে লুকোচুরি খেলতে খেলতে আমরাও এগিয়ে গেলাম একটুখানি।
লালাখালের তীরে
সেই চৈত্রের কড়া রোদ গাছের পাতা আর টুপির ফাক দিয়ে কখনোবা আমাকে স্পর্শ করে যাচ্ছে আলতো করে। বা দিকের গাছটায় চোখ ফেলতেই দেখলাম ডাল বেয়ে দ্রুত পালিয়ে যাচ্ছে লেজ তোলা এক দুষ্ট কাঠবেড়ালী। কিছুক্ষন ঘুর ঘুর করে নেমে আসলাম কিছু বুনো ফুল হাতে নিয়ে।
বুনো ফুল
ফিরে আসার সময় নৌকা তীর ঘেষে এক জায়গায় থামলো, মাঝি জানালো এর উপরে আছে এক চা বাগান।সেই প্রাচীন পাহাড় বেয়ে উঠে আসলাম চির হরিৎ চা বাগানে যার সৌন্দর্য্য বর্ননাতীত। পাশের জঙ্গলের আলোছায়ায় কি এক অজানা পাখি ডেকে চলেছে অবিরাম। সেখানে রয়েছে সাদা রঙ করা চা বাগানের একটি অফিস।
চা বাগানের কি এক নাম না জানা অফিস
পাহাড় থেকে নেমে এসে বসলাম চ্যাপটা এক পাথরের উপর সেই সবুজ পান্না রঙ এর পানিকে চোখের সামনে রেখে।পাশেই পাহাড়ের খাজে রয়েছে বেগুনী রঙের নাম না জানা এক বন্য ফুলের ঝোপ। মাথার প্রায় উপরে তখন সুর্য চলে এসেছে। মার্চের সেই জলন্ত সুর্যের তেজও আমাদের ভালোলাগার বিন্দুমাত্র হেরফের ঘটাতে পারেনি। চারিদিকের সেই সবুজ শ্যামল স্নিগ্ধ নীরবতা আমাদের আবিষ্ট করে রেখেছিল সে সময়টুকুর জন্য । মন বলছিল বসে থাকি খানিকটা সময় চুপচাপ আর প্রান ভরে উপভোগ করি অপরূপা লালাখালের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য্যকে।
পাথর আর বালি তুলে আনছে ডুব দিয়ে
দেখছি কিছু শ্রমিক নিঃশ্বব্দে পানিতে ডুব দিয়ে দিয়ে বালতি ভরে তুলে আনছে বালি, কোথাও বা পাথর শ্রমিকরা পাথর তুলে খালের বুকে বেধে রাখা নৌকায় ভরছে।বালি আর পাথর বোঝাই কিছু কিছু নৌকা নীরবে পাশ ঘেষে চলে যাচ্ছে, মনে হয় সেখানে নিয়ে যাচ্ছে যেখানে গিয়ে সারি নদীর সাথে মিশেছে লালাখাল। তারপর সেই পাথর ট্রাকে করে চলে যাবে দুর-দুরান্তে যেখানে নির্মিত হচ্ছে ইট পাথরের দালান কোঠা সমস্ত সবুজকে নির্মুল করে।
পাশ ঘেষে চলে গেল বালি বোঝাই নৌকা
খালের তীরে দুজন নারী পুরুষকে দেখলাম চালুনী দিয়ে সেই খাল থেকে ছেঁকে তুলছে কুচকুচে কালো কয়লার কুচি।
দুজনা ছেকে তুলছে কয়লার কুচি
তা ছাড়াও স্থানীয় লোকজন মেয়ে পুরুষ নির্বিশেষে স্নান পর্ব থেকে শুরু করে দৈনন্দিন ঘর গেরস্থালীর কাজ সারছে। ভেবে অবাক হচ্ছি এতরকম কর্ম কান্ডও সেই নিঝুম নৈশব্দকে ভেঙ্গে চুড়ে ক্ষনিকের জন্যও একটি স্বর তুলতে পারেনি।
দিন যাপনের পালা
মাঝির ডাকে ঘোর ভাঙ্গলো, আস্তে আস্তে নৌকায় এসে বসলাম, নৌকা ছাড়লো যেখান থেকে উঠেছিলাম সেই জায়গায় পৌছে দেবে বলে আর আমি স্বৃতিপটে গেথে নিলাম অনেক দিন ধরে চলা জীবন পথের মাঝে এই দুঘন্টা সময়।মোহিত হোলাম নীরবে নিভৃতে বয়ে চলা রূপের রানী লালাখালের রূপ দেখে।
ফিরে চলা
০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯
জুন বলেছেন: দেখেছি সাত রঙের চা কিন্ত খেতে ইচ্ছে করে নি জানি না কেন ? অজানা জিনিস খাবার ব্যাপারে আমার একটা ভীতি কাজ করে কান্ডারী।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। আর এমনটাই তো দেখবে সবাই। দৃশ্যগুলো তো আর পানির রঙ পাল্টানোর মত পালটে যায় না
শুভেচ্ছা রইলো ।
২| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
মুদ্দাকির বলেছেন: অসাধারন !!! একটু সিলেট ঘুরা হয়ে গেল !!! ছবি গুলো বেশীরভাগই চমৎকার !!
০৪ ঠা মে, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মুদ্দাকির আপনাকে মন্তব্য আর ভালোলাগার জন্য
৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২২
চাচামিঞা বলেছেন: ধন্যবাদ!
আপনার চোখে সুন্দরী লালাখালে কিছুটা সময় ঘুরে এলাম।
ব্যাংকক নিয়ে কিছু দেন!
০৪ ঠা মে, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
জুন বলেছেন: চাচামিঞা অসংখ্য ধন্যবাদ অনেক দিন সাথে আছেন বলে।
ব্যাঙ্গকক এ যদি কোন নতুন জায়গা ঘুরতে যাই তবে অবশ্যই আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ।
শুভেচ্ছান্তে
৪| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অসাধারণ রকম সুন্দর একটা পোস্ট। চমৎকার লেখনী এবং ছবিগুলি। তয় সাত রঙের চা পান করেছে নি?
০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
জুন বলেছেন: অনেক সুন্দর এবং অনুপ্রেরনাময় একটি মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী
না ভাই এই সাত রঙের চা আমি খাইনি যদিও আমি অসম্ভব চা প্রেমিক। 'সাতটি রঙের মাঝে আমি মিল খুজে না পাই....। অনেক পুরোনো একটি গানের লাইনটা মনে পড়লো
৫| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
সিলেট ভালো লাগে।
০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ৮:৫০
জুন বলেছেন: আমারও অনেক প্রিয় সিলেট । মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ দুর্জয় ।
৬| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
সুন্দর পোষ্ট জুন আপু। আমরাও ঘুরে আসছি। প্রত্যেকটা ছবির জায়গাগুলো খুব পরিচিত। লালাখালে তোমার দেয়া দিকনির্দেশনা ভালো ছিল। পুরো সিলেট ভ্রমণ নিয়ে আমিও একটা পোষ্ট দিয়েছি। তোমার দাওয়াত রইলো আপু।
০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ৯:১৬
জুন বলেছেন: শোভন অনেক দিন পর ব্লগে এসেছি । তোমার পোষ্ট অবশ্যই দেখবো। আর সিলেট নিয়ে যখন লিখেছো তখন আ দেখে কি পারি !
হু পরিচিত হওয়াই তো স্বাভাবিক একই জায়গা যখন।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৭| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
জুন বলেছেন: পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় ।
৮| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬
আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: অসাধারণ , সিলেটে গেলে আশা করি ঘুরতে পারব এসব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মোহিত জায়গাগুলো ।। ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য
০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য আমি সাদমান সাদিক
৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: এত সুন্দর !!! আমার তো এখনই যেতে ইচ্ছে করছে। শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ৯:৪৮
জুন বলেছেন: অবশ্যই ঘুরে আসবেন লাইলী আরজুমান খানম লায়লা। সত্যি দেখার মত। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
১০| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার লাল খাল আর সিলেটের বিভিন্ন অংশ আপনার লিখনিতে আরো চমৎকার হয়ে ওঠেছে।
রহস্যময় গর্তগুলো পানির ঘূর্ণণে সৃষ্টি ঝুলন্ত উপত্যকাতে দূরন্ত পানির ছুটে চলা টারবিডি লেভেলের গতি অর্জন করলেও এমন গর্তের সৃষ্টি হয় সেগুলোকে পটহুল বলা হয়।একই প্রক্রিয়ায় এমন গর্তের উৎপত্তি।
লাল বালুগুলোর কারণে খালের লালরূপ।নামটা এমন।
পান্না সবুজ পানি বিশেষ ধরণের শৈবালের উপস্থিতির কারণে।
প্রকৃতি এভাবেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখেছে তার চমৎকার রূপ।
আর জুনাপি তো রয়েছেন সেগুলি শব্দের অলংকার দিয়ে প্রাণবন্ত করে তুলার জন্য।
ধন্যবাদ জুনাপি।দারুন এ কটি পোস্ট দেবার জন্য।
০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ৯:৫২
জুন বলেছেন: বাব্বাহ সেলিম আনোয়ার অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে লালাখাল নিয়ে এতগুলো তথ্য শেয়ার করার জন্য। যা হয়তো আমরা অনেকেই জানি না।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ । আপনি কি ফিরে এসেছেন বাংলাদেশে ?
১১| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:০৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার ছবি আর ভ্রমন ব্লগ পড়লে নিজেরও ঘুরা হয়ে যায়। চমৎকার লিখেছেন। আসলে এপ্রিলের দিকে জাফলং ঘুরে তেমন একটা আরাম পাওয়া যায় না। সেই তুলনায় লালাখাল দারুন। বর্ষাকালে লালা খাল তো পুরাই অন্যরকম। এই একটা জায়গায় বার বার ঘুরা যায় বোরিং লাগে না।
০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ১০:২৫
জুন বলেছেন: হ্যা কাল্পনিক তোমরাতো গ্রুপে মজা করে ঘুরে এসেছো। আমরা দুজন একা একা অনেকে এক সাথে ঘোরার মজাই অন্যরকম ।
লেখা ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। প্রিয় ব্লগ বন্ধু সুরঞ্জনা বর্ষায় দাওয়াত দিয়েছে রাতারগুল ভ্রমনের। দেখি ধ্বংস হওয়ার আগেই ঘুরে আসতে পারি কি না ?
শুভেচ্ছা রাত্রির
১২| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৪
অদৃশ্য বলেছেন:
___ সুন্দর ___
শুভকামনা...
০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ১০:৩১
জুন বলেছেন: অদৃশ্যকে অসংখ্য দৃশ্যমান ধন্যবাদ পোষ্ট পড়া কিছু ভালোলাগা জানিয়ে যাবার জন্য । শুভেচ্ছা কবি ।
১৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩২
রাবার বলেছেন: আপনার চোখে লালাখালে কিছুটা সময় ঘুরে এলাম।
ধন্যবাদ শেয়ারের জন্য ++++
০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ রাবার মন্তব্য এর জন্য ।
১৪| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯
শ।মসীর বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা জায়গা......
০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:১৬
জুন বলেছেন: আসলেও অনেক সুন্দর শামসীর । যারা গিয়েছে তারা সবাই বলেছে এই কথাটি। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
১৫| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ২:৩২
সুরঞ্জনা বলেছেন: লালাখাল কেনো, সিলেটের যে কোনো স্থানই মানুষকে মুগ্ধ করবে।
পানসি রেস্টুরেন্টের মালিক (আমার নাতি) মৌলভীবাজারেও তাদের একটি ব্রাঞ্চ খুলেছে। এই বর্ষায় পারলে আবার এসো। মেনগ্রোভ রাতারগুল ঘুরে যাবে। সেই সঙ্গে আমার বাসা।
খুব সুন্দর করে বর্ণনা করেছো জুন। যেটা তোমার লেখার বৈশিষ্ট।
পোস্টে প্লাস!
০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:২০
জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছো বন্ধু আমারতো অনেক ভালোলাগে সিলেট। অনেক শান্ত নিরিবিলি শুধু বানিজ্যিক এলাকাগুলো ছাড়া। আমি তোমার মুখে লালাখালের গল্প শুনেই ডিসিশান নিয়েছিলাম এবার ওখানে যাবোই । তবে জাফলং দেখে চোখের পানি আটকাতে কষ্ট হলো। কি দেখেছিলাম আর কি দেখছি। পরিবেশ কে কি ভাবে আমরা বাঙ্গলাদেশিরা ধ্বংস করতে পারি তার একটা জলন্ত উদাহরণ জাফলং।
সব সময় সাথে আছো তার জন্য অনেক ভালোলাগা । ভালো থেকো সবাইকে নিয়ে ।
১৬| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩
মুরশীদ বলেছেন: এই লেখাগুলো সৃতি ধরে রাখার জন্য খুবই উপযুক্ত। বর্ননা ভালোলাগলো। প্লাস।
০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
জুন বলেছেন: এর জন্যই লিখে রাখা যাতে স্মৃতি বিভ্রাট ঘটলেও তার দলিল থেকে যায়।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
১৭| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: মুরশীদ ভাইয়ের সাথে একমত!
০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:২৭
জুন বলেছেন: হু ঠিকই বলেছেন আপনি । স্মৃতিরা এক সময় বিশ্বাসঘাতকতা করলেও লেখা তা করবে না ।
পোষ্টটি পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ উদার ভাই ।
১৮| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ বিকাল ৫:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন: পান্না সবুজ পানির আবাহন! নামটা পছন্দ হলো আপু ।
কি আর কমু, বদ নসিব । নইলে কি আর আপনাদের রিসিভ করেই আমাকে কুমিল্লা ছুটতে হয়!
অবশ্য আমি থাকবো না জেনেই কিনা এই সময়েই ট্যুর রাখলেন কে জানে !! তৃতীয় কারো উপস্থিতি দুজনের রসায়নে বিঘ্ন ঘটানোর চান্স রইলো না
চমৎকার লিখেছেন ! ঝর্নার স্বচ্ছ জলের মত গড়িয়ে গড়িয়ে একটানে পোস্ট পড়ে নিয়েছি ।।
০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৩২
জুন বলেছেন: নাম পছন্দের জন্য প্রথমেই একরাশ শুভেচ্ছা মামুন । হু এটা মনে হয় তোমারও ষড়যন্ত্র হতে পারে। আমাদের যাবার কথা শুনেই কুমিল্লা পালিয়ে যাওয়া যাতে একটা কোক না খাওয়াতে হয় ( আচারের কথা বললাম না প্রকাশ্যে)
এই বয়সে তৃতীয় একজনের উপস্থিতিই আনন্দদায়ক। এখন দুজন একা থাকলেই টক শো শুরু হয়ে যাবার সম্ভাবনা থেকে যায়
পোষ্ট ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ মামুন। তুমি না হেল্প করলে অসুবিধাই হয়ে যেত একটু।
১৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: ১৮ নাম্বার কমেন্ট শুধু মাত্র জুনাপ্পীর জন্য ।
মুরশীদ ভাই প্লিজ, আপনি ১৮ নাম্বার কমেন্ট পইড়েন না ।
০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫
জুন বলেছেন: আপ্নের মুর্শেদ ভাই নিজেও একজন ব্লগার এবং কম্পু খোলা বন্ধ করার অভিজ্ঞতা আছে যথেষ্ট। এখন তারে যদি বলি মামুনের ১৮+ কমেন্ট টা পইড়োনা সে কি তা শুনবে
২০| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯
নীল ভোমরা বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা সুন্দর!
০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:০৩
জুন বলেছেন: পোষ্ট পড়া ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
২১| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আসলেই চমৎকার একটা জায়গা। তবে আমার কেন জানি মনে হয়েছে বেশী পর্যটকের ভীড় হলে এই জায়গাটা আকর্ষণ হারাবে। নিরবতার মাঝে প্রকৃতি স্নানের জন্যই লালা খাল অনেক বেশী ভালো লেগেছে।
অনটপিকঃ সিলেট ভ্রমণ নিয়ে পোষ্টও চলে আসলো কিন্তু সেই সিলেটে বসে আশি টাকার নাস্তা খাওয়ানোর সেই আশ্বাস এখনও পূরণ হলোনা
০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:১২
জুন বলেছেন: তোমার মনে হওয়ার কি আছে কুনো ! এটাই ধ্রুবসত্য। যার প্রমান কক্সবাজার সৈকত, সেন্ট মার্টিন সুন্দর বন এমন বহু জায়গা যা পর্যটকদের অসচেতনতায় এবং স্থানীয় ব্যাবসায়ীদের কারনে পরিবেশের বিপর্যয় প্রকট।
এদিক দিয়ে লালাখাল এখনো তার সৌন্দর্য্য এখনো ধরে রেখেছে।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কুনো ।
৮০ টাকায় কি নাস্তা হয় কুনো
২২| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
এক নম্বর প্রশ্ন হলো: সাঁতার কেন জানেন না?
দুই: তালাবাবাকে কেন তারা পছন্দ করে না?
তিন: পান্না সবুজ পানির রহস্য কী?
চার: লালাখাল সুন্দর না হয়ে 'সুন্দরী' হলো কেন?
থাক আর না...
শুধুই মজা করার জন্য। সুন্দর ছবি ও প্রাসঙ্গিক বর্ণনা দিয়ে অসম্ভব চমৎকার একটি ব্লগ পোস্ট দেবার জন্য 'জাতির' সাথে আমিও আপনার কাছে কৃতজ্ঞ
০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:২৪
জুন বলেছেন: ১ নং প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে আপনাকে আমার এই পোষ্ট পড়তে হবে :#> Click This Link
২ নং ভাই মাইনুদ্দিন মইনুল এর উত্তর একটাই তা হলো আমি মাজার কতৃপক্ষের সাথে কোনাভাবেই যুক্ত নই । তাই কেন তারা তালাবাবাকে লাইক দিলনা ফেবুর মত বুঝলাম না
৩ নং পান্না সবুজ পানি বিশেষ ধরণের শৈবালের উপস্থিতির কারণে।।উপরে ১০ নং মন্তব্য দ্রষ্টব্য
আপনার কৃতজ্ঞতা সবিনয়ে গ্রহন করা হইলো
অনেক অনেক ধন্যবাদ মাইনুদ্দিন মইনুল অসাধারন এক মন্তব্যের জন্য ।
ভালো থাকুন ওনেক। শুভেচ্ছান্তে
২৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ৮:৪১
ঢাকাবাসী বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা খুব সুন্দর।
০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:২৬
জুন বলেছেন: ঢাকাবাসী জায়গাটিও অসম্ভব সুন্দর তাই হয়তো আমার লেখায় কিছুটা প্রতিফলিত হয়েছে
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
২৪| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ৯:২১
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
দারুণ একটা পোস্ট, সিলেট বরাবরই আমার প্রিয় জায়গা।
ছবির সাথে আপনার বর্ণনা ইউনিক!!
শুভেচ্ছা জানবেন!
০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
জুন বলেছেন: সিলেট অনেকেরই প্রিয় সোনালী ডানার চিল। পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ । শুভেচ্ছা আপনার জন্যও
২৫| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ৯:২৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: কয়েকটা ছবি আসেনা, মনে হয় ক্যামেরার চোখ বন্ধ করে ছবি তুলা হয়েছে।
০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
জুন বলেছেন:
২৬| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ৯:৪১
রাতুল_শাহ বলেছেন: এইবার সবগুলো ছবি আসছে, বুনো ফুলটা অনেক সুন্দর।
০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯
জুন বলেছেন: উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল রাতুল । কিছু মনে করোনা । হুউ বুনো ফুলটা অনেক সুন্দর । তবে এটা বেশ কমন ।
২৭| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ১০:১২
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমাদের ব্লগের সবার প্রিয় মামুন রশিদ ভাইকে আমাদের পক্ষ থেকেও অশেষ কৃতজ্ঞতা রইলো।
তালাবাবার কাছে কোন তালা জাতীয় তাবিজ নেন নাই?
কিন্ত সাতার না জানা আমি সেই সাহস দেখাতে সাহস করলাম না
হায় হায় আপনি সাঁতার জানেন না।
তবে ভয় হয় ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সাঁতার জানবেনা, যে ভাবে নদীর পানি শুকিয়ে যাচ্ছে, তাতে নদী বই এর পাতায় থাকবে বাংলাদেশের বুকে থাকবেনা।
আমরা নাকি ভারতীয় অংশেই দাঁড়িয়ে আছি
হায় হায়, যদি গুলি করে দিতো!!!!!!
কি করতাম আমরা?
০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯
জুন বলেছেন: আমি জানতাম আর কিছু দিন পর আমাদের এই নদী মাতৃক দেশ মরুতে পরিনত হবে। ভারত যার বন্ধু/প্রতিবেশী তার আর শত্রুর দরকার নেই ।
হু বেচে ফিরে আসার জন্য শুকরিয়া
মন্তব্যের জন্য আর দীর্ঘদিন সাথে থেকে উৎসাহ দেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ রাতুল
২৮| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ১০:১৪
ভ্রমণ বাংলাদেশ বলেছেন: আমরাও ঘুরে আসলাম ৩০জনের দল । ১৬ঘন্টা বাস জার্নি + সংগ্রামপুজ্ঞি রেস্টুরেন্টে লেটলাঞ্চ + সন্ধ্যায় ডাউকি দেখা + নদীতে পা ভেজানো + রাতে জৈন্তাহিল রির্সোটে বার-বি-কিউ + রাতের ঝড়ো হা্ওয়ার সাথে বৃষ্টি+ লালাখাল+ লোভাছড়া চা-বাগান + লোভাছড়া নদীতে নৌকা রাইড+রাতে পড়শী রেস্টুরেন্টে জবরদস্ত ডিনার+ শেষটায় রাতারগুল + ট্রেনে আড্ডা আর জোকস ।
পুরাই সেরাম.........
০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
জুন বলেছেন: হু পুরাই সেরাম মনে হলো আপনাদের ভ্রমন। অনেকে মিলে গেলে একটা আলাদা আনন্দ । আমরা দু জন টোনাটুনি যত টুকু পারি ঘুর ঘুর করে এসেছি।
রাতারগুল বেচে থাকলে বর্ষায় যাবো আশা করি ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভ্রমণ বাংলাদেশ
২৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ১০:৫৩
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: অপূর্ব, মোহনীয় সব জায়গা । তালাবাবাকে আরেকটু ভালো করে দেখতে পেলে ভালো লাগতো আপনার লিখনি চমৎকার । ঝরঝর করে পরে গেলাম । ++++++++++++++
০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৬
জুন বলেছেন: হু আপনার মন্তব্য দেখে তালাবাবাকে একটু জুম করে বড় করে দিয়েছি । দেখেন তো দেখতে পান কি না আদনান শাহ্িরয়ার
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৩০| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ রাত ১১:০৩
মশিকুর বলেছেন:
ছবি আর লেখা মিলে অনন্য একটি ভ্রমন ব্লগ
০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:২০
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ মশিকুর উৎসাহ আর মন্তব্যের জন্য
৩১| ০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৮:৪৩
কয়েস সামী বলেছেন: অামার সিলেট যে এতো সুন্দর তা জানতাম না,
সত্যি!
০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:২১
জুন বলেছেন: হা হা হা কোয়েস সামী একেই বলে দাত থাকতে দাতের মর্যাদা না বোঝা। সত্যি সুন্দর ভালো করে আবার তাকিয়ে দেখুন
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ
৩২| ০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৪২
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: এমসি কলেজের গেট দেখে আমারো খারাপ লাগছিল । সিলেট অনেক সুন্দর জায়গা / টানে ।
একসময় কমলালেবুর নাম শুনলেই সিলেট নামটা চোখে ভেসে উঠতো সবার। - জানতাম না ।
আপনার পোস্ট পড়লে সবসময়েই কিছু না কিছু জানা যায় ।
ভাল লাগল একটুকরো সিলেট ।
ভাল থাকুন আপা ।
১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
জুন বলেছেন: অসুস্থতার কারনে মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল । আন্তরিক দুঃখিত মাহমুদ ০০৭ ।
সিলেট তো একসময় কমলালেবুর জন্য বিখ্যাত ছিল। সারা বাংলাদেশে সিলেটের আবহাওয়াই এককালে কমলা চাষের উপযোগী ছিল বলে মনে করা হতো।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৩৩| ০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৫০
ইভেন বলেছেন: অনেক সুন্দর সিলেট। আমি পুরো সিলেট জেলাই ঘুরেছি।
১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
জুন বলেছেন: ইেভন স্বাগতম আমার ব্লগে । মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল ।অপারগতার জন্য আন্তরিক ভাবে দুক্ষিত।
আমি যে কোন জায়গায় গেলে চেষ্টা করি পুরোটাই ঘুরে বেড়াতে
৩৪| ০৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
ঝরঝরে বর্ণনায় পান্না সবুজের রংয়ে মাখা এক স্রোতস্বিনীর কথা বলে আমাকে অনেক দিন পরে ভূমধ্যসাগরের কথা মনে করিয়ে দিয়ে গেলেন । ঐ সাগরের পানিও পান্না, ফিরোজা আর নীল রংয়ে মিশে যেন এক নীলের মেলা । অ্যঁরি মাতিস এর নীল যেন । আপনার ছবিতে আর লেখাতে যেন তারই ছোঁয়া ।
লালাখালের ছবিতে যেন আর এক অন্য প্রকৃতিকে খুঁজে পেলুম । যে প্রকৃতি আমাদের চোখে অধরা । এদেশের সব নদী, সব জল ই তো কালো আর ময়লায় মিশে আছে । সেখানে এই পান্না সবুজের রং যে এখোনও টিকে আছে সেটা বিস্ময়কর তো বটেই !
জাফলং এর হাল দেখে কষ্ট পেয়েছেন, কে জানে কবে এই সুন্দরী লালাখালের পান্না সবুজ কাকচক্ষু জলের বদলে যাওয়া রং দেখে কান্না পাবে আপনার ! ( হা... ঈশ্বর , তা যেন না হয় ! )
পান্না সবুজ প্লাস অনেকগুলো ।
সন্ধ্যেরাতের শুভেচ্ছা রইলো ।
১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
জুন বলেছেন: বড্ড দেরী হয়ে গেল উত্তর দিতে আহমেদ জীএস। অনাকাংখিত এই বিলম্বের জন্য আমি আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি।
আমিও আপনার মত মেডিটারনিয়ানের রুপ দেখার কিছুটা সৌভাগ্য লাভ করেছি ইতালি আর ইজিপ্ট ভ্রমনে গিয়ে। বিশাল নীলা আর পান্নার সমারোহে সৃষ্ট সেই সাগর আজও চোখ বুঝলে দেখতে পাই। সত্যি শিল্পীর আঁকাই মনে হয়।
আর আমাদের বঙ্গোপ্সাগর বেচারা সমস্ত হ্যাচারীর বর্জ্য বুকে নিয়ে আজও পর্যটকদের মন রাঙ্গাতে চেষ্টা করে যাচ্ছে। ঠিকই বলেছেন একদিন হয়তো এই রুপসী লালা খাল আর কক্সবাজার বুড়িগঙ্গা আর তুরাগের মত .।.।
তা যেন না হয় সেই কামনায় । অনেক অনেক ধন্যবাদ সব সময় সাথে আছেন বলে। দ্বিপ্রহরের শুভেচ্ছা ....
৩৫| ০৫ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৫
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
সবুজের স্রোতে প্রণয়াভিলাষী ভ্রমণ
সোনারং বালুকাবেলা
ভট-ভট শব্দ, শুভ্র মেঘের সাথে স্বচ্ছ জলরাশির মিতালি
ওখানে ঝিলিক করে খেলা।
সেই অপরূপ নৈসর্গিক দৃশ্য, ছবিতে তেমন উঠে আসেনি। পেলাম শব্দ-বর্ণিত দৃশ্যে। চিত্রকর তাঁর ক্যানভাসে এঁকেছেন কতোনা রূপ-বৈচিত্র্য। সবুজের দেশ সমৃদ্ধ ছিলো সারি সারি নদীর জ্যামিতিক নকশায়। এটা নিবো নাকি ওটা ! সব নিয়েছি কেড়ে। নাহ্ কিছু-তো আছে বাকি, আপনার চোখে দেখা সুন্দরী লালাখাল দেখে ভাবছি- নাহ্ কিছু-তো আছে বাকি।
জুন,
ধন্যবাদ আপনাকে। খানিকটা সময় চুপচাপ আর প্রাণ ভরে উপভোগ করলাম সৌন্দর্যের নির্ভেজাল পরশ। খুব যত্ন নিয়ে লিখেছেন। ভালোলাগা রইলো।
১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
জুন বলেছেন: অন্ধবিন্দু
প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিলাম এই অনভিপ্রেত দেরীর জন্য। ভারী সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন তার জন্য আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ। খুব একটা যত্ন নিয়ে লিখিনি বলতে পারেন। লিখলে হয়তো আরেকটু উন্নতি হতো। যাই হোক আপনাদের অনেক পরিচিত লালাখালের সাথে পুন পরিচয় করিয়ে দেয়াই আমার মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল বলতে পারেন।
আপনারা পড়েছেন মন্তব্য করেছেন আমি কৃতজ্ঞ।
৩৬| ০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
রিভানুলো বলেছেন: দারুন বর্ননা । মনে হলো আপনাদের সফর সঙ্গি ছিলাম
+++্
১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রিভানুলো । আপনার রিনু ভালো আছেতো
৩৭| ০৬ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৪১
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: হযরত শাহজালাল (র -এর নেতৃত্বে ৩৬০ আউলিয়া এসেছিলেন পূণ্যভূমি সিলেটে। বৃহত্তর সিলেট এলাকায় রয়েছে তাঁদের মাজার। মাজারের পুকুরে এখনকার গজার মাছগুলো বেশী দিনের নয়। ২০০৩/৪ সালের দিকে বিষপ্রয়োগজাতীয় ঘটনার আগের সব গজার মাছ মরে যায়। এরপর নতুন করে যে মাছ ছাড়া হয়েছে এখন আমরা সেগুলোই দেখতে পাচ্ছি।
যথারীতি দারুন দারুন ছবি আর দারুন ভাষায় মুগ্ধ হয়ে আবার দেখলাম সিলেটের রূপ।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
জুন বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন । তথ্যগুলো একদম সঠিক । আমি যেহেতু লালাখাল নিয়ে লিখছি তাই মাজারের ব্যাপারে অত বিস্তারিততে আর যাই নি। আপনার মন্তব্যে সে ঘাটতি পুরণ হয়ে গেল কামাল ভাই।
আপনার মত শের লেখকের প্রশংসা পাবার মত শব্দ অলংকার আমার ঝুড়িতে আছে কিনা সন্দেহ । তারপর কেউ ভালো বললে ভালোলাগাটাই স্বাভাবিক।
শুভেচ্ছা জানবেন ....।
৩৮| ০৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:১৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: পড়তে পড়তে পুরো চিত্রটা ফুটে উঠছিল চোখের সামনে। উপভোগ করলাম বর্ণনা এবং ছবিগুলো
১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে প্রফেসর
৩৯| ১২ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: ইট রেখে গেলাম।ফিরে এসে পড়ব।
১২ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১২
জুন বলেছেন:
৪০| ১২ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন:
১৩ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
জুন বলেছেন: ইট উঠিয়ে দেখলাম জেনারেশন,
কিচ্ছু নেই
৪১| ১২ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সুন্দর, সিলেটটা দেখা হয়নি... যেতে হবে একদিন...
১৩ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৩০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জহির মন্তব্যের জন্য । জাফলং এর মত মৃত্যু ঘটার আগেই যেও সুযোগ পেলে
৪২| ১৩ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: এখনও পড়িনি আচ্ছা লোকমুখে জাফলং জাফলং শুনে জাফলংকে ১২ বছর আগে দেখেছিলাম কিন্তু হতাশ হলাম।চারদিকে ট্রাক রেখে কোন কাজ হচ্ছে আর পানিতে পাথর ফেলে রাখা।জানিনা কি চায় স্হানীয় প্রশাসন।এখনও কি তাই আছে?
১৪ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:১৮
জুন বলেছেন: এখনো পড়েন্নাই
হু বেশ অনেকদিন পর এবার জাফলং দেখে আমার কান্না পেল জেনারেশন। কি দেখেছি এর আগে আর কি দেখলাম এবার।কি করে একটা সুন্দর জায়গাকে ধ্বংস করতে পারি আমরা, তার জ্বাজ্যল্যমান প্রমান এই জাফলং ।
৪৩| ১৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: ছবিব্লগ ভালো লেগেছে জুনাপি
২৮ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:১৭
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ রহস্যময়ী কন্যা মন্তব্য+ ভালোলাগার জন্য। উত্তর দিতে দেরী হলো দেশে না থাকার জন্য তার জন্য আন্তরিক দুঃখিত।
৪৪| ১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ১:০২
এহসান সাবির বলেছেন: এইখানে আমি যাইনি। আমাকে যেতেই হবে।
শুভেচ্ছা আপুনি।
২৮ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:১৯
জুন বলেছেন: অবশ্যই যাবেন সত্যি দেখার মত একটি স্থান এহসান সাবের। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৪৫| ১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: পোস্ট দেখে মন খারাপ হয়ে গেলো কত্ত স্মৃতি আছে এই শহরে।
এই বর্ষায় পারলে একবার রাতারগুল যাবেন, নষ্ট হয়ে যাবার আগেই।
ভালো থাকুন জুন আপু
২৮ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:২৩
জুন বলেছেন: স্মৃতির শহর সিলেট ভালোলাগার শহরও বটে অনেকের কাছে । তারপর অনেকদিন পর দেখলাম মহোপাধ্যায় কে ।
যাবোতো ভাবি কিন্ত অনেক সময় সময় আর সুযোগের সমন্নয় ঘটে উঠে না
ভালো থেকো তুমিও অনেক অনেক আর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ অজস্র।
৪৬| ১৮ ই মে, ২০১৪ সকাল ৮:০৯
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আমার অনেক সৌভাগ্য আপু যে আমি আমার দেশটাকে সাধ্যমত দেখার চেষ্টা করেছি,আমার দেশের খুব কম জায়গায় আছে যেখানে আমার পা পড়েনি।এতটা মাতাল নেশায় আমি ঘুরে বেড়িয়েছি সারা দেশ তবুও তোমার ভ্রমন চিত্র আমাকে আবারও টেনে নিয়ে যেতে চায় তোমার বর্ণনায়।
ভালো থাকো আপু
২৮ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:২৭
জুন বলেছেন: ভারী সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট।
আমিও ঘুরে বেড়িয়েছি বিশাল বাংলার কোনে কোনে একাধিকবার। তবে পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু নিভৃত দূর্গম্য এলাকা না যাওয়াই রয়ে গেছে এখনো ।
ভালো থাকুন আপনিও সাথে থাকলো একরাশ শুভেচ্ছা
৪৭| ১৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮
হুপফূলফরইভার বলেছেন: মাঝে মাঝে বিষন্নতা কাটাতে যখন ব্লগে ঢুঁ মারি, আনমনেই চলে আসি ইবনে বতুতার ব্লগে। মুহুর্তেই চোখ জুড়ানো ছবিব্লগ আর তথ্যবহুল জীবন্ত বর্ননায় মিলে মিশে একাকার পোস্টগুলোতে কেটে যায় ক্লান্তিসব। আর ইচ্ছে হয়, আহা কি সুন্দর আমাদের দেশটা, কত বৈচিত্র জেলায় জেলায়, মাটিতে পানিতে।
আপনার কিবোর্ড অক্ষত থাকুক আমৃত্যু, চলতে থাকুক এমন না দেখা না জানা আরো অনেক অনেক নৈসগ্যিক দৃশ্যের বর্ণনায়ন।
লালাখালের দৃশ্যগুলো চমৎকার ফুটে উঠেছে আপনার ছবিতে।
২৮ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩১
জুন বলেছেন: হায় হুপ তুমি আমার পোষ্ট এ আসার পরই আরেকটি সচিত্র ভ্রমন ব্লগ লেখার সময় হয়ে এলো তোমাদের কালীগঞ্জ ও আমাদের অনেক ভালোলেগেছে। নদীটার কথা আমি ভুলতেই পারি না । কি অপরূপ।
যাক তোমার ভালোলাগে জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো আমারও ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৪৮| ২৭ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: খুব খুব খুউউব সুন্দর আপু !! ++++++
এতো সুন্দর সবুজ পানি হয়েও কেন এর নাম লালখাল বুঝলাম না !!!! ?
এটার নাম অবশ্যই পাল্টে রাখা উচিত
২৮ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩৩
জুন বলেছেন: আমিও বুঝিনি কেন লালাখাল নাম। মনে হয় কোন অর্থ আছে । মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সায়েদা সোহেলী
৪৯| ২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:১০
অ্যানোনিমাস বলেছেন: ++++
২৮ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা রাশি রাশি অ্যানোনিমাস
৫০| ২৮ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:২০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ওহ একটা ছবি দেখাতে ভুলে গেছি আপু। লালাখালের চা বাগানের ওখানে এই বটগাছের এলাকাটা আমার দারুণ ভালো লেগেছিলো
৩১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২০
জুন বলেছেন: সত্যি দারুন জায়গাটি কুনো। অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৫১| ২৯ শে মে, ২০১৪ ভোর ৬:৫৮
বড় বিলাই বলেছেন: নাহ, ভুল হয়ে গেছে, খালি পেটে এই লেখা দেখতে বসেছি। এত সুন্দর সুন্দর সব ছবি রেখে নাস্তার ছবিতেই চোখ আটকে গেল।
৩১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২২
জুন বলেছেন: ইশ আগে জানলে ছবিটিই সরিয়ে দিতাম। এই একটি ছবি বাকি ছবি না দেখার জন্য দায়ী বড় বিলাই। তারপর কেমন আছেন ব্যাঘ্র শাবক নিয়ে? আদর রইলো পিচ্চুটার জন্য অনেক অনেক। মন্তব্যে ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা একরাশ
৫২| ০৮ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৫১
রিফাত ২০১০ বলেছেন: +++++++
১০ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রিফাত এত্তগুলো প্লাসের জন্য
৫৩| ১৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:৪২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ২০১২ সালে গিয়েছিলাম।অসাধ্রন জায়গা
১৮ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
জুন বলেছেন: সত্যি অসাধারণ । মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
অনেক দিন পর দেখলাম আমি তুমিকে
৫৪| ১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৫১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আগের চেয়ে অনিয়মিত, তবে এখনো আসি ব্লগে
১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৩
জুন বলেছেন: তাই নাকি ! শুনে খুব ভালোলাগলো । পুরনো লোকজন দেখলে অনেক ভালোলাগে
আমার নতুন পোষ্টটা দেইখো আমি তুমি ।
৫৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
আকিব আরিয়ান বলেছেন: লালাখাল যাওয়া হয় নি কখনও, দেখে ভাল্লাগলো এবং সিলেটের অন্যান্য ছবি দেখে নিজের পরিচিত যায়গা আবার দেখলাম দূর থেকে। ধন্যবাদ
০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০১
জুন বলেছেন: দেখে আসুন লালাখাল, মন্দ লাগবেনা এটুকু আশ্বাস দিতে পারি আপনাকে আকিব আরিয়ান। আমার ব্লগে স্বাগতম এবং মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হে হে হে আপু আপনে সাত রঙের চা মিস করছেন। আমি কিন্তু সাত রঙের চাও খাইছি। সাত রঙের চা হইল এমন এক চা, যা না খাইলেও পস্তাইবেন আর খাইলেও পস্তাইবেন।
যাই হোক ছবিগুলা কমন পরছে থুক্কু ছবির জায়গাগুলা কমন পরছে।