নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ক্ষীর সাগর মন্থনের সময় মন্দার পর্বতের উপর দন্ডায়মান দেবরাজ বিষ্ণু, সুবার্নভুমি এয়ারপোর্ট, থাইল্যান্ড
অমর কথাটির অর্থই হলো যার মরণ নেই অর্থাৎ মৃত্যুহীন জীবন। অমরত্ব শব্দটা শুনলেই আমরা সবাই নড়েচড়ে বসি, উৎসুক হয়ে উঠি। এটা সেই বিখ্যাত গায়ক মাইকেল জ্যাকসন থেকে শুরু করে আমাদের মতন আমজনতা পর্যন্ত।?
এই নশ্বর জীবন জরাজীর্নহীন অনন্ত যৌবন, অক্ষয় আর অমর হোক তা কে না চায় ? এক্ষেত্রে মানুষই হোক আর স্বর্গের দেবতাই হোক। কিন্ত আমরা তো জানি আমাদের প্রত্যেককে মৃত্যুর স্বাদ অবশ্যই গ্রহন করতে হবে । কিন্ত এক্ষেত্রে দেবতাদের ব্যাপার স্যাপার ভিন্ন। তারা অমর -অক্ষয় । কি করে তা হলো তা জানার জন্য আসুন ব্যাসদেব রচিত মহাভারত নিয়ে বসি।
সংক্ষিপ্ত আকারে লেখা ঘটনা, সুবার্নভুমি এয়ারপোর্ট
এই বিশ্ব ব্রম্মান্ড যখন দেবতা আর অসুরদের বাস ছিল সেই সময় একদিন দেবরাজ ইন্দ্র হাতীতে চড়ে ঘুড়ে বেড়াচ্ছিলেন। এ সময় তার সামনে পড়লো অত্যন্ত কোপন স্বভাব বলে খ্যাত মুনী দুর্বাশা। দুর্বাশা ইন্দ্রকে দেখে তাকে সৌভাগ্যময় একটি মালা উপহার দিল। দুর্বাশা সত্যি সত্যি দুর্মুখ রগচটা কি না তা পরীক্ষার জন্য ইন্দ্র মালাটি হাতির শুড়ে পরিয়ে দিল। তার ইশারায় হাতী মালাটি মাটিতে ছুড়ে মারলো। এ ঘটনায় মুনি দুর্বাশা অত্যন্ত অপমানিত বোধ করলেন এবং অভিশাপ দিলেন যাতে সকল দেবতারা সবরকম ভাবে শক্তিহীন, ভাগ্যহীন এবং দুর্বল পড়েন।
মহাভারতে বর্নিত সেই ক্ষীর সাগর
এই ঘটনার পরপরই রাজা বালির নেতৃত্বে অসুররা শক্তিহীন দুর্বল হয়ে পড়া দেবতাদের পরাজিত করে স্বর্গ্যরাজ্যের অধিপতি হয়ে বসলো। পরাজিত দেবতারা যে যেখানে পারলো আশ্রয় নিল। এর মধ্যে অনেকেই সাগরের নীচে পাতালপুরীতেও আশ্রয় গ্রহন করলো। এদের মধ্যে অমৃতের কলসী নিয়ে স্বর্গের দেবরাজ ধন্বন্তরীও আছে। অবশেষে নিরুপায় দেবতারা এ অবস্থা থেকে উদ্ধারলাভের জন্য ভগবান বিষ্ণুর আশ্রয় প্রার্থনা করলেন। অনেক চিন্তা ভাবনা করে বিষ্ণু তাদের সমুদ্র মন্থন করে অমৃত নিয়ে আসার বুদ্ধি দিলেন।
ক্ষীর সাগর মন্থনে ব্যাস্ত অসুরের দল
কিন্ত ক্ষীর সাগর মন্থন করা ছিল এক বিশাল দক্ষযজ্ঞ ব্যপারস্যপার যা একা দেবতাদের পক্ষে সামলানো সম্ভব নয়।ভগবান বিষ্ণু তখন দেবতাদের বুদ্ধি দিলেন অমৃতের ভাগ দেবার লোভ দেখিয়ে অসুরদেরও এই কাজে টেনে আনা হোক।অসুরদের অমৃতের ভাগ দেয়া হবে শুনে দেবতারা চঞ্চল হয়ে উঠলো। তখন বিষ্ণু তাদের এই বলে আশ্বস্ত করলেন যে অসুরদের সাহায্য নেয়া হলেও তারা যাতে অমৃতের ভাগ না পায় সেই ব্যবস্থা তিনি করবেন।
অসুররা সমুদ্র মন্থনে
অমৃতের লোভে অসুররা রাজী হলো ক্ষীর সাগর মন্থনে দেবতাদের সাহায্য করতে। এখন এই বিশাল সাগর মন্থনের জন্য দন্ড হিসেবে কি ব্যবহার করা যায় দেবতারা তা ভেবেই পাচ্ছিলনা। তখন বিষ্ণু বুদ্ধি দিলেন বিশাল পর্বত মন্দারকে একাজে লাগানোর। কিন্ত সেই এগার হাজার যোজন উচু,তেমনি তার বেড় সেই পর্বতকে কি করে এনে সাগরের মাঝখানে স্থাপন করা যায়! দেবতা আর অসুররা মিলে সেটা উপড়ে আনার জন্য টানাটানি করে কাহিল হয়ে পড়লো।
অবস্থা দেখে ভগবান বিষ্ণু শিবের কন্ঠে সর্বদা হারের মত জড়িয়ে থাকা সর্পরাজ বাসুকিকে এব্যাপারে সাহায্য করতে অনুরোধ করলো। সর্পরাজ বাসুকী গিয়ে সেই বিশাল মন্দার পর্বতকে একটানে উপড়ে এনে ক্ষীর সাগরের মাঝে বসিয়ে দিল। এখন এত বড় দড়ি কই পাবে! দেবরাজের পুনরায় বাসুকীকে অনুরোধ করলো যেন সে নিজে পর্বতকে বেষ্টন করে মন্থনের দড়ি হিসেবে।
তাড়াতাড়ি কুর্মরাজ এগিয়ে পিঠ পেতে দিল বিশাল সেই মন্দার পর্বতকে ধারন করার জন্য
এদিকে সেই বিশাল মন্দার পর্বত ক্ষীর সাগরে স্থাপন করার কিছুক্ষন পরে তার নিজের ভারেই ডুবে যেতে শুরু করলো। তা দেখে ভগবান বিষ্ণু নিজে কচ্ছপের আকার ধারন করে মতান্তরে বিষ্ণুর অনুরোধে কচ্ছপরাজ কূর্ম তার পিঠের উপর মন্দার পর্বতকে আশ্রয় দিলো।
অসুররা দাবী করলো লেজ যেহেতু নিকৃষ্ট স্থান তাই তারা সর্পরাজ বাসুকির মুখের দিকটা ধরবে। বিষ্ণুর বুদ্ধিতে দেবতারা লেজ ধরতে রাজী হলো, কারন সমুদ্র মন্থনের ফলে বাসুকীর মুখ দিয়ে ধোঁয়ার আকারে যখন বিষ বের হয়ে আসবে তা অসুরদের উপর গিয়ে পরবে এবং পরবর্তীতে তাই ঘটেছিল।
মতান্তরে বাসুকীর মুখ নিঃশ্রিত হলাহল অসুরদের উপর গিয়ে পরে
বাসুকিকে দড়ির মত দুদিক ধরে টানাটানি করতে করতে অসুর আর দেবতারা শুরু করলো ক্ষীর সাগর মন্থন। এর ফলে সাগরের তল থেকে একে একে উঠে আসতে লাগলো অনেক কিছু। এর মধ্যে একটা ছিল হলাহল নামে ভয়ংকর এক প্রকার বিষ। ।কারো কারো মতে সেই বিষ ছিল বাসুকির মুখ নিসৃত। প্রচন্ড বিষাক্ত এই বিষ দেখে দেবতা এবং অসুরা উভয় দলই আতংকিত হয়ে পড়লো। এই বিষ সাগরে ছড়িয়ে পড়লে পানি দুষিত হয়ে সব প্রানী মারা যাবে। এই আশংকায় বিষ্ণুর অনুরোধে শিব ঠাকুর সেই বিষ এক চুমুকে গিলে ফেলতে গেলে শিবের স্ত্রী পার্বতী তার গলা চেপে ধরলো। ফলে সেই বিষ আর শিব ঠাকুরের গলা অতিক্রম করে পেটে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়নি। সেই হলাহল বিষের নীলে নীল হয়ে যাওয়া কন্ঠের জন্য শিবের আরেক নাম নীলকন্ঠ।
নাগরাজ বাসুকীর লেজ ধরে আছেন দেবতারা
এই মন্থনের ফলে একে একে ক্ষীর সাগর থেকে ভেসে উঠতে লাগলো ইচ্ছাপূরণকারী তরু কল্পবৃক্ষ সহ বিভিন্ন ঔষধি লতা গুল্ম এবং বিভিন্ন প্রকারের দামী দামী রত্ন। এই রত্নের মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে দামী রত্ন কৌস্তভ যা বিষ্ণু নিজের জন্য গ্রহন করলেন এবং বাকিগুলো মান অনুযায়ী দেবতা এবং অসুরদের মধ্যে ভাগ করে দিল।
এরপর যথাক্রমে মন্থনের ফলে ক্ষীর সাগর থেকে উঠে আসলো দেবীগনঃ
লক্ষীঃ ঐশ্বর্য্য এবং ভাগ্যের দেবী লক্ষীকে বিষ্ণু নিজেই গ্রহন করলেন তার সাথী হিসেবে।
অপ্সরাঃ এদের মাঝে ছিল ভুবনমোহীনি রূপসী পরবর্তীকালে বিখ্যাত মুনি বিশ্বামিত্রের ধ্যানভঙ্গকারী মেনকা, উর্বশী, তিলোত্তমা, রম্ভা ইত্যাদি। তাদের দেবতারা সঙ্গী হিসেবে বেছে নিলেন স্বর্গের নর্তকী হিসেবে।
বারুনীঃ তিনি হলেন সুরার দেবী, ঢুলু ঢুলু চোখ আলুথালু বেশে বারুনী উঠে এসে বিষ্ণুর নির্দেশে অনিচ্ছাসত্বেও অসুরদের বেছে নিলেন সঙ্গী হিসেবে।
উঠে আসলো অতিলৌকিক শক্তি/ক্ষমতা সম্পন্ন তিন প্রকার প্রানী, যেমনঃ-
কামধেনুঃ বাছুর ছাড়াই দুধ দানে সক্ষম এই অত্যাশ্চার্য গরু ভগবান বিষ্ণু গ্রহন করে মুনিদের দান করলেন। যাতে তারা এর থেকে উৎপাদিত ঘি ভগবানের উদ্দেশ্যে নিবেদিত বিভিন্ন যাগযজ্ঞে ব্যাবহার করতে পারে।
ঐরাবতঃ এ নামের হাতীটি ছাড়াও আরো কিছু হাতী উঠলো যা দেবরাজ ইন্দ্র গ্রহন করলেন।
উচ্চৈঃশ্রবাঃ এই সাত মাথাযুক্ত ঘোড়াটি অসুরদের দেয়া হলো।
ক্ষীর সাগর মন্থনে সুর আর অসুরের দল
আসলো চির অম্লান ফুল পারিজাত,যা দেবতারা ইন্দ্রলোকে নিয়ে গেল। পাতাল থেকে চাঁদ উঠে স্থান পেল শিবের জটায়। আসলো সুর্য্য, শংখ আরো অনেক কিছু ।
অবশেষে যার জন্য এত কান্ড সেই অমৃত নিয়ে এবার উঠে আসলো স্বর্গের কবিরাজ ধন্বন্তরী। দেবতারা যখন তাদের ভাগ বাটোয়ারায় পাওয়া জিনিসপত্র নিয়ে মহাব্যাস্ত সেই সুযোগে অসুররা সুধার কলসীটা কবিরাজ ধন্বন্তরীর কাছ থেকে নিয়ে নিল।এবার দেবতাদের টনক নড়লো। একি! যার জন্য এত কিছু সেই অমৃতের কলসী দেখি অসুরদের হাতে । এরপর সেই অমৃতের অধিকার নিয়ে উভয়পক্ষের মাঝে শুরু হলো তুমুল কলহ। সেই ঝগড়া দেখে শিবঠাকুর এসে উভয়পক্ষকে শান্ত হতে নির্দেশ দিলেন। এরই ফাকে নারায়ন অপরূপ এক নারী মুর্তি ধারন করে সেখানে এসে হাজির ।তার সেই অপুর্ব মোহীনি রূপে সবাই যখন বাকরূদ্ধ হয়ে তাকে দেখতে ব্যাস্ত, সেই সুযোগে দেবতা বিষ্ণুর বাহন বিশাল পাখি রূপী দেবতা গরুড় এসে অসুরদের কাছ থেকে অমৃতের কলসী নিয়ে উড়ান দিল।
ক্ষীর সাগর মন্থন
কিন্ত মেয়ে রূপী নারায়ন গরুড়ের কাছ থেকে অনায়াসেই কলসীটা নিয়ে নিল এবং অমৃত পানের জন্য সবাইকে সার বেধে বসতে অনুরোধ করলো। পুর্বপরিকল্পনা মাফিক প্রথমেই দেবতাদের দিয়ে শুরু হলো অমৃত পান। অসুররা দেখলো যে ভাবে অমৃত বিলি করা হচ্ছে তাতে শেষ পর্যন্ত তাদের ভাগে আর কিছুই থাকবে না।
এটা দেখে এক অসুর লুকিয়ে দেবতাদের সারিতে ঢুকে অমৃত পান করতে শুরু করলো যা সুর্য্য আর চন্দ্র এর নজরে পড়ে যায়।
তারা এই ঘটনা দেবতা নারায়নের নজরে আনলে তিনি সাথে সাথে তার সুদর্শন চক্র নামক অস্ত্র দিয়ে তার গলা কেটে ফেলে।কিন্ত অমৃত পানের ফলে সেই অসু্রও এখন অক্ষয়, অমর হয়ে গেল আর গ্রহ হয়ে আকাশে আশ্রয় লাভ করলো। এই গ্রহের মাথার নাম হলো রাহু আর দেহের নাম কেতু। চন্দ্র আর সুর্য্যের উপর আজীবন এক তীব্র আক্রোশ সৃষ্টি হলো অসুর রাহুর। আর তার ফলেই যখনই সুযোগ পায় তখনই তাদের গিলে খেয়ে ফেলতে চেষ্টা করে সে। কিন্ত গলা কাটা থাকায় অল্প কিছুক্ষন পরই তারা গলা দিয়ে বেরিয়ে আসে। এটাই হিন্দু ধর্ম মতে চন্দ্র এবং সুর্য্য গ্রহনের কারন।
ক্ষীর সাগর মন্থনে দেবতার দল
দেবতা আর অসুরদের মাঝে দীর্ঘ এই বিবাদের পরিসমাপ্তি ঘটে তখনই যখন অমৃত পান করে অমর হয়ে ওঠা দেবতাদের হাতে অসুরদের পরাজয় ঘটলো। এবার পরাজিত হয়ে অসুররা পাতালে আশ্রয় গ্রহন করে আর দেবতারা হয়ে উঠে স্বর্গরাজ্য এর একচ্ছত্র অধিপতি। সেই তখন থেকেই অক্ষয়, অজর, অমর দেবতারা স্বর্গের অপ্সরা উর্বশী মেনকাদের নৃত্য উপভোগ করে সুখে জীবন যাপন করতে থাকলো।
এই ঘটনাটি নিয়ে অনেক রকম মতভেদ আছে। আমি মহাভারতকেই অনুসরণ করার চেষ্টা করেছি।
ছবিঃ আমার ক্যামেরায় তোলা, ব্যাংককের সুবার্নভুমি এয়ারপোর্টে স্থাপিত ভাস্কর্য্য ।
তথ্য সুত্র নেট:
১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
জুন বলেছেন: কেমন আছেন শুঁটকি মাছ ? অনেকদিন পর দেখে অনেক ভালোলাগলো ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ
২| ১৮ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪
অ্যানোনিমাস বলেছেন: এই ঘটনাগুলো ছোটবেলায় পড়েছিলাম। এরপর আরও বড় হয়ে বিস্তারিত জেনেছিলাম। মহাভারত খুবই জটিল ব্যাপার-স্যাপার। এত ক্যারেক্টার। তবুও জিস্ট মোটামুটি বুঝি। খুব সুন্দর করে লিখেছেন আপি। আপনার অসাধারণ লেখনীর বরাবরই ভক্ত আমি। শুভকামনা রইলো
বিদ্রঃ লেখিকার ছবিটাও দারুণ কিন্তু :#>
১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
জুন বলেছেন: আমিও একদা অ্যানোনিমাসের লেখার ভীষন ভক্ত ছিলাম
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৩| ১৮ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: বিষের আরেকটা নামই হচ্ছে নীল।
দেবতারাই সবচেয়ে খারাপ (পাজি লম্পট প্রতারক) হইয়াও যুগের পর যুগ পূজা পাইতে পারে আর আমরা কতটা অধার্মিক- চোর-বাটপারের কদর করি না।
যাই হোক ব্যাংকক এই হিন্দু কাহিনী কেমনে গেল? তারা কি আগে ভারতের অংশ ছিল?
১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৭
জুন বলেছেন: দেবতারাই সবচেয়ে খারাপ (পাজি লম্পট প্রতারক) হইয়াও যুগের পর যুগ পূজা পাইতে পারে আর আমরা কতটা অধার্মিক- চোর-বাটপারের কদর করি না।
জুলিয়ান ভাই অতীতে থাইল্যান্ডবাসীরা ক্যাম্বোডিয়ার খেমার শাসনকালে হিন্দু ধর্মের দ্বারা প্রভাবিত হয় যার রেশ বৌদ্ধ ধর্মের প্রসার ঘটলেও থেকে যায়। গোঁড়ায় রয়েছে সংস্কৃত এর প্রভাব। প্রাচীন রাজধানীর নাম অযোদ্ধ্যা ।রাজাদের উপাধী রয়েছে রাম। অনেক হিন্দু শব্দ ছাড়াও মন্দিরের গায়ে রামায়ন মহাভারতের অনেক কাহিনী চিত্রিত রয়েছে সেখানে।
মন্তব্যের জন্য এবং খুটিয়ে খুটিয়ে পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৪| ১৮ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২২
সুমন কর বলেছেন: অনেক যত্ন করে একটি কষ্টসাধ্য পোস্ট দেবার জন্য ধন্যবাদ।
ছবিগুলো দেখলাম আর কিছুটা পড়লাম। বাকিটা পরে সময় করে পড়ে নেবো।
১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৬
জুন বলেছেন: দেখা আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
সময় করে পরবেন আশা রাখি সুমন কর ।
৫| ১৮ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বর্ননা, ছবি আর পৌরাণিক কাহিনী সব মিলিয়ে অসাধারন একটা পোষ্ট জুন আপু।
১৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:২৪
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কাল্পনিক সাথে আছো বলে । সকালের একরাশ শুভেচ্ছা প্রিয় ব্লগার। তোমার ব্যানারটা কিন্ত অনেক সুন্দর হয়েছে
৬| ১৮ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭
আমি স্বর্নলতা বলেছেন: চমৎকার ভাবে বর্ননা করেছেন। পড়ে ভালো লাগল।
১৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আমি স্বর্নলতা । ব্লগে স্বাগতম
৭| ১৮ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
অসাধারণ পোস্ট জুন আপু।
পোস্ট প্রিয়তে......
১৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ স্নিগ্ধ শোভন । প্রিয়তে নেয়ার জন্য অনেক খুশি হোলাম
৮| ১৮ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০
মোঃমোজাম হক বলেছেন: গল্প শুনতে শুনতে ঘুম এসে গেল
সুন্দর করে লেখার জন্যই ভাল লাগে,হোক সে যে কাহিনীই।
অনেক ধন্যবাদ আপা।
১৯ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
জুন বলেছেন: কঙ্কি মোজাম ভাই এমন ইন্টারেস্টিং কাহিনী পড়তে পড়তে ঘুম
হা হা হা .।.।.।।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সবসময় সাথে আছেন
৯| ১৮ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১
প্রবাল ক্ষ্যাপা বলেছেন: বিজয়ীরা বরাবর ভগবান এখানেতে ,
পরাজিতরা পাপী এখানে।
বিষ্ণু যদি হেরে যেত,মহাভারত লিখা হত অসুর দেবতা হতো সেখানে।
১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:২৪
জুন বলেছেন: হু ঠিকই বলেছেন আপনি প্রবাল ক্ষ্যাপা
স্বাগতম আমার ব্লগে আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
১০| ১৮ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার সব ছবি আর অপুর্ব বর্ণনা। খুব ভাল লাগল সমুদ্র মন্হনের কাহিনী।
১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:২৭
জুন বলেছেন: আপনার উৎসাহ আমার লেখাকে আরো এগিয়ে নেবে আশারাখি ঢাকাবাসী।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্য আর ভালোলাগার জন্য ।
১১| ১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:৩১
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
অনেক অনেক সুন্দর
১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩৯
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ঘুনপোকা সাথে থাকার জন্য।
শুভেচ্ছা রইলো
১২| ১৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার খুব পছন্দের একটি বিষয় হলো পুরাণ। আর যদি পুরাণ নিয়ে এমন পোস্ট হয় তাহলে আর কথাই নেই।
ছবি আর বর্ণনা মিলিয়ে দুর্দান্ত +++
কৃতজ্ঞতা জুন আপু এমন একটি পোস্টের জন্য।
১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:৪১
জুন বলেছেন: পৌরানিক কাহিনীগুলো সত্যি আকর্ষনীয় কান্ডারী সেটা গ্রীক মিথই হোক আর ইন্ডিয়ান ই হোক।
ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৩| ১৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১৫
চাচামিঞা বলেছেন: জানলাম ওনেক কিছু। ধন্যবাদ। আসলে আপনি ডিফরেনট ..এটা দেখেছি কয়েকবার । পাশে দাড়িয়ে ছবিও তুলেছি। কিনতু কাহিনি জানার চেসটা করিনাি।
২০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ চাচামিঞা মন্তব্যের জন্য যা আমার দীর্ঘ ব্লগীয় জীবনে অনুপ্রেরনা যুগিয়ে এসেছে সব সময় ।
আমিও অনেকবার দেখেছি এই ভাস্কর্য্য অল্প কিছু ছবিও তুলেছিলাম । কিন্ত এবার একটু বিস্তারিত তুলেছি ।
শুভেচ্ছা জানবেন।
১৪| ১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩০
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে !
২০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ তিতির সাথে থাকার জন্য
১৫| ১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মহাভরতের যুগ থেকে ঘুরে আসলাম আর বুঝলাম সেরাটাই বিষ্ণুর চাই চাই। ভগবানেরই যদি এই অবস্থা হয় তাহলে ভগবানের সৃষ্টি আমাদের ক্ষমতাশালীদের কমিশন খাওয়ায় আর দোষ কি!
২০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯
জুন বলেছেন: এটাই নিয়ম কুনো, যুগ যুগ ধরে চলে এসেছে
বর্ষার নিদ্রা ভেঙ্গে :-< আমার ব্লগে আগমন আর
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
২০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০
জুন বলেছেন: হা হা হা দারুন বলেছো কুনো ।
তুমুল বর্ষার গভীর নিদ্রা ভেঙ্গে গর্ত থেকে বের হয়ে সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে
১৬| ২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:১৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
মহাভারতের সচিত্র এপিক দারুন হয়েছে । বিষ পান করে করে শিব যেভাবে নীলকন্ঠ হলেন তেমনি আমরাও তো সমাজ সংসারের বিষ পান করে "নীলকন্ঠ" হয়ে ওঠার কথা বলি । রবীন্দ্রনাথ তো বলেই গেছেন --- আমি জেনেশুনে বিষ করেছি পান... ! অবশ্য তিনি অমরত্ব চাননি , প্রানের আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন ।
তবে এটা ঠিক, মহাকাব্যই হোক আর বাস্তবই হোক, সবখানেই দেবতা আর মানুষেরা আর একজনের মাথায় কাঠাল ভেঙে খেতে ওস্তাদ । যারা এটা পারেন তাদেরই দেবতা জ্ঞানে আমরা মাথায় তুলে নাচি । বাকীরা কেবল কলুর বলদের মতোন সমুদ্র মন্থন করে করে অমৃতের পাত্রখানি তাদের হাতেই তুলে দিই । দিতেই হয় ।
এটা হলো বাস্তবের মহাকালীয় এপিক ।
২০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
জুন বলেছেন: সবখানেই দেবতা আর মানুষেরা আর একজনের মাথায় কাঠাল ভেঙে খেতে ওস্তাদ । যারা এটা পারেন তাদেরই দেবতা জ্ঞানে আমরা মাথায় তুলে নাচি । বাকীরা কেবল কলুর বলদের মতোন সমুদ্র মন্থন করে করে অমৃতের পাত্রখানি তাদের হাতেই তুলে দিই
যথার্থই বলেছেন আপনি আহমেদ জীএস। সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যামে সাদাসিধা পোষ্টের অলংকার বৃদ্ধির জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৭| ২০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার পোস্ট্ । অনেক কিছু জানা গেল । +
২০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার। আপনিও কিন্ত ইদানীং হাত খুলে দারুন দারুন কবিতা লিখে উপহার দিচ্ছেন আমাদের।
১৮| ২০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২৭
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট হইছে।+++
২০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় ।
১৯| ২০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২৭
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট হইছে।+++
২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:০৫
জুন বলেছেন:
২০| ২০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ছবিতে মহাভারত দেখালেন, জুন আপু
মাঝে মাঝে দেবতাদের চেয়ে মানুষকেই উত্তম মনে হয়।
শুভেচ্ছা জানবেন
২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:০৭
জুন বলেছেন: বিভিন্ন দেশের এই সব পৌরানিক কাহিনীতে দেবতাদের যে কত কিচ্ছা কাহিনী পড়লে অবাকই হই ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মাইনউদ্দিন মইনুল
২১| ২০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আপু তোমার পোস্ট পড়ে একটা কথা মনে পড়ে গেলো,
প্রথমবার আমি যখন ব্যাংকক যাই তখন একটা টেক্সিক্যাবকে আমি যায়গার নাম বলে যাবে কিনা জনাতে চাইলে সে উত্তর দিলো ক্যাব, আমি বললাম হুম ক্যাব। আমি ভেবেছি লোকটা আমার কথা বুঝেনি এবং এটাযে টেক্সিক্যাব সেটাই বলছে। আমি তাকে বুঝাতে চেষ্টা করছি যে হুম আমি জানি এটা ক্যাব এখন আপনি যাবেন কিনা সেটা বলেন সে আবারও বলে ক্যাব , কিন্তু পরে জানলাম ক্যাব মানে "জি " অথবা "আচ্ছা"।
তোমার পোস্ট আমি দেরি হলেও না পড়ে থাকিনা আপু।
ভালো থেকো
২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:১০
জুন বলেছেন: হ্যা এই ঘটনাটি তুমি অনেক আগে আমার একটি পোষ্টে বলেছিলে। ভুলে যাওনি যাবেওনা তা আমি ভালো করেই জানি। কেমন আছো পরবাসে ?
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর সকালের স্নিগ্ধ শুভেচ্ছা একরাশ
২২| ২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:০৮
মুরশীদ বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট +++++্
২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:১১
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
২৩| ২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৩০
সুরঞ্জনা বলেছেন: ভালো লাগলো।
দেবতারাও মালামাল বন্টনে ব্যাস্ত হন? তাহলে আমাদের মন্ত্রী, এমপিদের আর দোষ কোথায় বলো?
২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:১৩
জুন বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো বন্ধু ।
আমরা সব সময় খারাপ জিনিসগুলোই অনুসরণ/ অনুকরণ করি,
ভালো কিছু নয়
২৪| ২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৩২
সকাল রয় বলেছেন: আশ্চর্য হলাম সুন্দর ছবি আর কথামালা পড়ে। একদিন যেতে হবে। অনেক ভালো লাগলো।
২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:১৪
জুন বলেছেন: তোমার মত কবির ভালোলাগার কথা শুনে অনেক ভালোলাগলো।
সকালকে সকালের শুভেচ্ছা
২৫| ২০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: ছবি আসে না। না আসলেও ভালো । সাপ নাগ দেখতে ভালো লাগে না।
২৬ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
জুন বলেছেন:
২৬| ২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: বর্ণনার মুগ্ধতায় তব্দা খেলাম আপু ! সত্যিই খুব চমৎকার লিখেছেন । মহাভারতে বিষ্ণুর সাগর মন্থনের অংশটা কিছুদিন আগে পড়েছি, তাই কতটা ভালো লিখেছেন বুঝতে পারছি । অসাধারণ! সেই সাথে ছবি গুলোও সুন্দর । মজার ব্যাপার হলো ইন্ডিয়ান মিথ কে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলো নিজের করে নিয়েছে ।
দ্বাদশতম ভালোলাগা+ সাথে এত্তগুলা হিংসা
২৬ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
জুন বলেছেন: না মামুন তেমন বর্ননা আর কই করলাম ! অত্যন্ত সাদামাটা ভাবে লিখেছি যা আমার পেটেন্ট করা
তারপর ও সাথে আছো মন্তব্য করো তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
২৭| ২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫০
আম্মানসুরা বলেছেন: চমৎকার গল্প ও ছবি! দারুন বর্ণনা। সব মিলিয়ে খুব উপভোগ্য পোস্ট!
তবে দেবতাদের আচরণে একটা কথাই বুঝা যায়- চালাকি, বাটপারি করে জয়ী হওয়াটাই আসল তাহলেই সবার পুজা পাওয়া যাবে।
২৬ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:১৫
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আম্মানসুরা।
হু মহাভারত সহ সব দেশের সব রকম মিথোলজিতেই অনেক মজার মজার এবং অলৌকিক কাহিনী আছে। যা সত্যি চিত্তাকর্ষক।
২৮| ২১ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
এই পোস্ট টা ভিন্নরকম।
বর্ণনাগুলো আকর্ষক ছিলো।
২৬ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:১৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দুর্জয় সাথে থাকছো বলে ।
২৯| ২১ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
টেকনিসিয়ান বলেছেন: ছবি সহ পৌরাণিক কাহিনী পড়ে খুব ভালো লাগলো। মনের ভিতর উসখুস করা বাকী প্রশ্নটার উত্তর ৩নং উত্তরে জানা গেলো।
জুনাপু, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
২৬ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:১৮
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ টেকনিসিয়ান।
আপনার মনের ভেতর উসখুস করা প্রশ্নের পেয়ে গেছেন জেনে ভালোলাগলো
৩০| ২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৭:২৬
রাজিব বলেছেন: দারুণ লিখেছেন, থাইল্যান্ডে দুবার গিয়েছি- অবশ্য কাজে। সেখানে রামায়ন বেশ জনপ্রিয়। আর থাই ভাষায় অনেক সংস্কৃত শব্দ ঢুকেছে। তাই "সুবার্নভুমি" নামটা শুনলে বাংলা বলে মনে হয়। সুবার্নভুমি বিমান বন্দরে যে জিনিসটি ভাল লেগেছে খুব তাহল বিনামুল্যে ইন্টারনেট। একবার ট্রানজিটে সারা রাত ছিলাম আর বিনামুল্যে ইন্টারনেট থাকাতে সময় কাটাতে একটুও সমস্যা হয়নি।
২৬ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রাজিব। জী ঠিকই বলেছেন আপনি অনেক সংস্কৃত শব্দ রয়েছে থাই ভাষায়।
বর্তমান থাইল্যন্ডের চক্রী রাজবংশের নবম রাজা ভুমিবলের উপাধীও রামা দ্যা নাইন্থ।
৩১| ২৪ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:০০
রাতুল_শাহ বলেছেন: ব্লগার পোষ্ট দিয়া আবার কোথায় কোন দেশে সফরে বের হয়েছেন। একবারও জানিয়ে যান না। আবার ফিরার পর চকলেটও নিয়া আসে না। রাগ করা দরকার।
২৬ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২৮
জুন বলেছেন: কোন দেশ নয় রাতুল, হসপিটালে। তোমাদের দোয়ায় ফিরে আসলাম আর সবাইকে মন্তব্যের উত্তর না দিয়ে প্রতীক্ষায় রাখার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত ।
৩২| ২৬ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১১
মেহেরুন বলেছেন: ++++++
২৮ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:০১
জুন বলেছেন: প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ আর মিষ্টি লালপরীর জন্য অনেক আদর রইলো মেহেরুন
৩৩| ২৮ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫
ত্রিশোনকু বলেছেন: অন্নেক ধন্যবাদ। লেখার ধরনটি চমতকার।
ছেলেবেলায় পড়া মহাভারতের একাংশ ঝালিয়ে নিলাম।
২৮ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ত্রিশঙ্কু। আর ছেলে বেলায় ঘুরিয়ে আনতে পেরে ভালোলাগছে অনেক
৩৪| ২৮ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
ডট কম ০০৯ বলেছেন: অসাধারণ লেখনী, লেখার মাঝে যাদু ছিল।
পড়ে অনেক কিছু জানলাম।
২৯ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ভালোলাগলো আপনার মন্তব্যে ডটকম ০০৯
৩৫| ৩০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯
রূপা কর বলেছেন: সাগরের নিচের থিকা এত কিছু আনছে, বাপরে
মজা লাগলো ঘটনা পইড়া আপ্পি
৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:২৩
জুন বলেছেন: জী আরো অনেক কিছু ছিল, পাঠকের ধৈর্য্যচ্যুতি ঘটবে বলে উল্লেখ করিনি রূপাকর। অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম মনে হয়
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৩৬| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:২৩
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: চমৎকার একটা তথ্যবহুল পোস্ট আপু!
আর বরাবরের মতই চমৎকৃত হবার মতই উপস্থাপনা....
লেখাটা কালেকশনে রেখে দিচ্ছি, এমন একটা পোস্ট আমার চোখ এড়িয়ে গেল কিভাবে বুঝলাম না!
চয়নের একটা কথা কোট করছি ....
লেখিকার ছবিটাও দারুণ কিন্তু
ভালোলাগা রইলো আপু ...
০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪১
জুন বলেছেন: দেরীতেও পড়লেও সমস্যা নেই নাসিফ । পড়েছেন তো শেষাবধি তাই না ?
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ
৩৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
দীপান্বিতা বলেছেন: অসাধারণ! কি যত্ন নিয়ে বানানো! ছবি দেখে খুব ভাল লাগলো, সামনে থেকে দেখতে পেলে আরো ভাল লাগতো...আপনি তো দারুন সব জায়গায় ঘোরেন!!!
কেবল বলছিলাম যে - দেবরাজ বলতেই সাধারণত ইন্দ্রকে বুঝি...পালনকর্তা বিষ্ণুকে পরমেশ্বর বলতে পারি...
সমুদ্র মন্থন নিয়ে আমিও পোস্ট দিয়েছিলাম...
পর্ব-০৩ সমুদ্র-মন্থন এবং নারদ কর্ত্তৃক মহাদেবের নিকট সমুদ্রমন্থনের সংবাদ প্রদান -http://www.somewhereinblog.net/blog/dipanwita2000/29173600
পর্ব-০৪ সমুদ্র–মন্থন স্থানে মহাদেবের আগমন এবং পুনরায় সিন্ধু মন্থন ও মহাদেবের বিষপান - Click This Link
পর্ব-০৫ অমৃতের নিমিত্ত সুরাসুরের যুদ্ধ ও শ্রীকৃষ্ণের মোহিনীরূপ ধারণ এবং মোহিনীর সহিত হরের মিলন - Click This Link
পর্ব-০৬ সুধা বন্টন ও রাহু-কেতুর বিবরণ - Click This Link
১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দীপান্বিতা পোষ্টটি পড়ার জন্য । শুভেচ্ছা আর ভালো থাকুন নিরন্তর ।
আমি এখনি দেখছি আপনার পোষ্টগুলো
৩৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১১
কালীদাস বলেছেন: মেলাদিন আগে এইটার সামনে দাড়ায়া আমিও একটা কিউট ফটু তুলছিলাম :!>
আছেন কিরাম?
২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২৩
জুন বলেছেন: মেলাদিন পর আমিও কালীদাসরে আমার ব্লগে দেখলাম
ফটুটা দিতেন দেখতাম একটু :#>
ভালো আছি বর্তমানে একমাসের জন্য আবার ব্যংকক এ
৩৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: অতিরিক্ত দারুন পোষ্ট।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:১৮
জুন বলেছেন: Onek dhonnobad apnakey cmnt er jonno
৪০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০
রাজীব বলেছেন: এত এত কাহিনী। অথচ আগে যখন এটি দেখেছি তখন ভেবেছি কি সব বানিয়ে রেখেছে।
আপনার লেখায় নতুন করে আবার দেখলাম।
ভালো লাগলো ও সাথে অনেক কিছু জানা হলো।
০৩ রা মে, ২০১৬ সকাল ১০:০২
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ বহু পুরনো লেখাটি বের করে পড়ার জন্য।
হিন্দু পুরাণের সমুদ্র মন্থনের কাহিনীটি ঐ অঞ্চলে খুবই জনপ্রিয় যার স্বাক্ষর ক্যম্বোডিয়ার প্রতিটি স্থাপনায় দেখে এসেছি।
শুভকামনা জানবেন
৪১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অসাধারণ তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট । প্রিয়তে গেল ।
থাইরা সুন্দরভাবে প্রাচীন পৌরানিক কাহিনী অবলম্বনে ক্রিয়েটিভ শিল্পকলা রচনা ও প্রদর্শনে কতটা সিদ্ধ হস্ত তার পরিচয় মেলে এ পোষ্টে ছবি ও বিবরণ দেখ ।
একদা উচ্চৈঃশ্রবা নিয়ে আমার ছিল কিছু কৌতুহল । দেখেছিলাম মহাভারতে উচ্চৈঃশ্রবাকে বলা হয়েছে অতুলতেজা। সমুদ্র থেকে উত্থিত হওয়ার পর উচ্চৈঃশ্রবা আকাশমার্গ অবলম্বন করে দেবতাদের পক্ষে নাকি চলে গিয়েছিল। পরে এই সাত মাথা ঘোড়ার অধিকার নিয়েছিলেন দেবরাজ ইন্দ্র। উচ্চৈঃশ্রবার গায়ের রঙ ছিল সাদা। একবার উচ্চৈঃশ্রবার লেজের বর্ণ নিয়ে ঋষি কশ্যপের দুই স্ত্রী কদ্রু ও বিনতার মধ্যে বিতর্কও উপস্থিত হয়েছিল। এই তর্কে কদ্রু দাবি করেন অশ্বের লেজ কালো ও এবং বিনতা বলেন সাদা। এই বিষয়ে উভয়ই নিজ নিজ দাবিতে অনড় থাকলে, পরের দিন এই বিষয়টি মীমাংসার জন্য উভয়ই শর্ত সাপেক্ষে রাজী হন। শর্তটি ছিল- এই তর্কে যিনি জয়ী হবেন, তাঁর অধীনে অপরজনকে দাসত্ব বরণ করতে হবে।
এখানেও আছে কাহিনী কশ্যপ ঋষি তার দুই স্ত্রী কদ্রু এবং বিনতার প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে উভয়কে বর দিতে ইচ্ছা করেন। কদ্রু বলশালী সহস্র নাগপুত্র ও বিনতা কদ্রুপুত্র অপেক্ষা বলশালী এবং তেজস্বী দুটি পুত্র প্রার্থনা করলেন। কশ্যপ সেই বরই মঞ্জুর করেন।
যথাসময়ে কশ্যপের বরে কদ্রু এক সহস্র ও বিনতা দুটি ডিম প্রসব করেন। পাঁচশ বৎসর পর কদ্রুর ডিম থেকে এক হাজার নাগ পুত্রদের জন্ম হলো। কিন্তু বিনতার ডিম থেকে কোন সন্তানের জন্ম হলো না বলে- তিনি একটি ডিম ভেঙে ফেললেন। এই ভাঙা ডিম থেকে ঊর্ধ্ব-ভাগ সম্পূর্ণ ও নিম্নভাগ অসম্পূর্ণ হয়ে অরুণের জন্ম হয়। অসময়ে এই ডিম ভাঙার জন্য অরুণ তাঁর মাকে অভিশাপ দিয়ে বলেন যে, পাঁচশত বৎসর কদ্রু'র দাসী হয়ে থাকতে হবে। অরুণ আরো বলেন যে, যদি অসময়ে দ্বিতীয় ডিমটি না ভাঙা হয়, তবে উক্ত ডিম থেকে অপর যে সন্তান জন্মগ্রহণ করবে, সেই পুত্রই বিনতার দাসত্ব মোচন করবে। অরুণের বাক্যানুসারে অপর ডিমটি থেকে গরুড়-এর জন্ম হয়।
এরপর একদিন উচ্চৈঃশ্রবা নামক অশ্বের লেজের বর্ণ নিয়ে কদ্রুর সাথে বিনতার তর্ক উপস্থিত হলে- কদ্রু অশ্বের লেজ কালো ও বিনতা সাদা বলেন। পরের দিন এই বিষয়টি মীমাংসার জন্য উভয়ই শর্ত সাপেক্ষে রাজী হন। শর্তটি ছিল- এই তর্কে যিনি জয়ী হবেন, তাঁর অধীনে অপরজনকে দাসত্ব করতে হবে। পরদিন উচ্চৈঃশ্রবাকে দেখতে উভয়ই অগ্রসর হলে- কদ্রু তাঁর সর্পপুত্রদের আদেশ দিলেন যে, তারা যেন উচ্চৈঃশ্রবার লেজে জড়িয়ে থেকে তা কালো বর্ণের করে দেয়। কদ্রুর এই আদেশ অনুসারে সে সকল সাপ উচ্চৈঃশ্রবার লেজে অবস্থান নেয় তারা কদ্রুর আশীর্বাদ লাভ করে। এরপর কদ্রু ও বিনতা উভয়ই দূর থেকে উচ্চৈঃশ্রবাকে পরীক্ষা করে- দেখতে পান যে এর লেজ কালো। তখন শর্তানুসারে বিনতা কদ্রুর দাসীতে পরিণত হয়।
এরপর বিনতার দ্বিতীয় ডিম ফুটে গরুড় নামক পাখির জন্ম হয়। একদিন কদ্রু তাঁর সন্তানদেরকে পিঠে বহন করার জন্য গরুড়কে বাধ্য করলে- গরুড় তাঁর মায়ের কাছে দাসত্ববৃত্তির কারণ জানতে ইচ্ছা করেন। তখন বিনতা গরুড়কে এই দাসত্বের বিষয়টি জানান। এরপর গরুড় কদ্রুর কাছে এই দাসত্ব মুক্তির উপায় জানতে আগ্রহী হলে- কদ্রু তখন গরুড়কে অপর একটি শর্ত প্রদান করে। শর্তটি হলো- যদি গরুড় স্বর্গ থেকে অমৃত আনতে পারে তবেই তার মায়ের মুক্তি হবে। এরপর গরুড় স্বর্গ থেকে অমৃত এনে বিনতাকে দাসত্ব থেকে মুক্ত করেন।
এরপর দানবরা লক্ষ্মী এবং অমৃতলাভের জন্য দেবতাদের সাথে কলহের সৃষ্টি করতে থাকলে বিষ্ণু মোহনীয়া নারীর রূপ ধরে,
দানবদের সম্মুখে এলে দানবরা মোহিত হয়ে অমৃতভাণ্ড নারীরূপী বিষ্ণুর হাতে তুলে দিলেন। এরপর দানবরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দেবতাদের আক্রমণ করে। এই অবসরে বিষ্ণু নরদেবকে সাথে নিয়ে অমৃতকুণ্ড নিয়ে পালিয়ে যান। আর দেবতারা বিষ্ণুর কাছ থেকে সেই অমৃত নিয়ে পান করেন।
অমৃত পানের পর পোষ্টের পরিসমাপ্তিটা দিয়েছেন আরো চমৎকারভাবে
দেবতা আর অসুরদের মাঝে দীর্ঘ এই বিবাদের পরিসমাপ্তি ঘটে অমৃত পান করে , অমর হয়ে ওঠা দেবতাদের হাতে অসুরদের পরাজয় ঘটার মাধ্যমে ম পরাজিত অসুররা পাতালে আশ্রয় গ্রহন করে আর দেবতারা হয়ে উঠে স্বর্গরাজ্য এর একচ্ছত্র অধিপতি। সেই তখন থেকেই অক্ষয়, অজর, অমর দেবতারা স্বর্গের অপ্সরা উর্বশী মেনকাদের নৃত্য উপভোগ করে সুখে জীবন যাপন করতে থাকলো।
কিন্তু দেবতাদের অমৃতের একটি অধ্যায় বিপত্তি বাধালো আমাদের এই মর্তধামে । কৃঞ্চের ছলাকলায় অমৃত পুষ্প বৃক্ষ স্বর্গ হতে এনে দ্বারকাপুরীতে রোপন করা ও তার পরিচর্চার দায়ভাগ ও ফুলের সৌরভ দখলের জন্য কৃঞ্চের প্রথম স্ত্রী রুস্কনীকে অপর স্ত্রী সত্যভামার কুট কৌশল খাটানোর ফলে মর্তভুমে অমৃতবৃক্ষ কিভাবে প্রভাব ফেলেছিল তার কথাও নিশ্চয়ই আপনার জানা আছে ।
তাই অমৃতের স্বাদ এ মর্তে কেমন লাগে তাকে যুক্ত করে দিয়ে এ টাকে আবার রিপোষ্ট করে দিলে আমার মনে হয় এটা আবার হট লিস্টে যাবে ।
অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:২১
জুন বলেছেন: ডঃ এম এ আলী আমার লেখা আর কি অসাধারণ তথ্য সমৃদ্ধ হলো ! আমিতো আপনার মন্তব্যেই অভিভুত । অসাধারন পান্ডিত্যে মুগ্ধ। আমিতো সেই ভাস্কর্য্যটি দেখে তাৎক্ষনিক একটি লেখা লিখে গেছি যা নিয়ে অতখানি অতলে প্রবেশ করিনি । আপনার মন্তব্যখানি দেখে মনে হয় এত শত তথ্য আপনিও ক্ষীর সাগর মন্থন করে এনেছেন দেবতাদের মতই ।
এত সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ভাই ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ছবি আর মহাভারতের কাহিনী পড়ে দারুন ভালো লাগলো আপু।