নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চারমিনার
চারমিনার নামটি আমাদের অনেকের কাছেই অত্যন্ত সুপরিচিত। গত বছরের কাছাকাছি এই সময়ে আমার কুড়ি দিনের দীর্ঘ ভারত ভ্রমণ তালিকায় অনেক কিছুর সাথে ছিল চারমিনার ।
চারমিনারের জানালায় ইসলামিক স্থাপত্যের নমুনা সেই পাথরের জাফরি কাটা নকশা
চারশ বছরের পুরোনো ঐতিহাসিক শহর হায়দ্রাবাদের হৃদপিন্ড হিসেবে পরিচিত জগৎ বিখ্যাত চারমিনার কে আরেকবার ঘুরে দেখার বাসনায় অন্ধ্র প্রদেশকে বেছে নিলাম।
সকাল দশটায় নাস্তা সেরেই হাজির হোলাম আগেরদিন সন্ধ্যায় ট্রেন থেকে নেমেই এক ঝলক দেখা মুসলিম স্থাপত্য কলার এক অনন্য সৃষ্টি চারমিনার চত্বরে ।
চারমিনারে প্রবেশের বিশালাকৃতির ফটক
ভারতবর্ষের দুটি বিখ্যাত ঐতিহাসিক স্থাপনা যা সারা বিশ্বের মানুষ একনজর দেখেই চিনে নিতে পারে। একটি হলো প্রিয়তমা স্ত্রীর সমাধিকে স্মরনীয় করে রাখার জন্য আগ্রায় সম্রাট শাহজাহান কর্তৃক সৃষ্ট জগৎ বিখ্যাত তাজমহল। দ্বিতীয়টি অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী হায়দ্রাবাদের কেন্দ্রে মুসী নদীর পুর্ব তীরে নির্মিত বিখ্যাত এই চারমিনার।
চারমিনারের নির্মাতা সুলতান কুলী কুতুব শাহ (৫ম) ১৫৮০-১৬১২ খৃঃ
ভারতের মধ্যযুগের ইতিহাসে অন্ধ্রপ্রদেশের বিখ্যাত কুতুবশাহী রাজবংশের পন্চম সুলতান ছিলেন হায়দ্রাবাদ নগরীর প্রতিষ্ঠাতা কুলী কুতুব শাহ। ফার্সী এবং উর্দু ভাষায় কবিতা লিখতে তিনি ছিলেন পারঙ্গম।
খিলানের ধার ঘেষে অপরুপ কারুকাজ
এই কুতুব কুলী শাহই ছিলেন বিখ্যাত চারমিনার, মক্কা মসজিদসহ আরো অনেকগুলো ঐতিহাসিক স্থাপনার নির্মাতা। সব কিছু রেখে আজ শুধু দেখুন সেই জগৎবিখ্যাত চারমিনার আমার চোখে। এখানে উল্লেখ করি একটি বিজ্ঞাপনের কথা । ভারতের বিখ্যাত চারমিনার সিগারেটের প্যকেটেও কিন্ত এই সৌধের ছবি ব্যবহ্বৃত হয়ে থাকে।
মাঝখানে গম্বুজ আর তার চারিদিক ঘিরে এমন খিলানাকৃতির পথ
কোন কোন ঐতিহাসিকের মতে ১৫৮৯ সনে কুতুবশাহী বংশের রাজধানী গোলাকুন্ডা থেকে হায়দ্রাবাদে সরিয়ে নিয়ে আসার পর সেখানে ভয়াবহ প্লেগ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। সুলতানের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় ১৫৯১ খৃঃ এ হায়দ্রাবাদ শহর থেকে সম্পুর্ন ভাবে প্লেগ নির্মুল হয়। সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতার চিন্হ স্বরূপ সে বছরই তিনি শহরের ঠিক কেন্দ্রস্থলে নির্মান করেন চারমিনার ।
গম্বুজের ঠিক মাঝখানে পদ্মফুলের আকৃতির ডিজাইন
আবার কেউ কেউ বলে থাকেন সুলতান কুতুব কুলী শাহ ঠিক এখানেই তার প্রিয়তমা স্ত্রী বাগমতীর সাক্ষাৎ লাভ করেছিলেন।
চারমিনারের বাইরের দৃশ্য
যিনি পরবর্তীতে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে প্রধান মহীষির আসন অলংকৃত করেছিলেন। সেই প্রেমের স্মৃতিকে অম্লান করে রাখার জন্যই এই সৌধ।তবে এটা নির্ভরযোগ্য তথ্য নয়। প্রথম তথ্যটিই সর্বজনগ্রাহ্য।
গম্বুজের ভেতরের দিকে অলংকরন
বর্গাকৃতির পারস্য স্হাপত্যশৈলীতে নির্মিত জগৎ বিখ্যাত চারমিনার নির্মিত হয়েছে মার্বেল, চুনাপাথর আর গ্রানাইট এ। চৌকোনা এই ভবনটির প্রতিটি দিকই দৈর্ঘ্যে ২০ মিটার লম্বা।
একটি খিলানের মাঝে আমি
সৌধের চারিদিকে চার স্তর বিশিষ্ট চারটি সুদৃশ্য মিনার উচ্চতায় মাটি থেকে ৪৯ মিটার, যার মাথায় রয়েছে মুকুটের মত অপুর্ব কারুকাজ।
চারমিনারের গম্বুজের ভেতরে শেয়ালের মুখ এর প্রতিকৃতি
ইসলামিক শিল্প কলায় যেখানে ফুল লতা পাতা আর ক্যালিগ্রাফি ছাড়া আর কিছুই দেখা যায় না সেখানে প্রানীর ছবি বিশেষ করে শিয়ালের মাথার চিত্র এক অভুতপুর্ব ঘটনা।
মিনারের ভেতর দিকে পেচিয়ে ওঠা ১৪৯ টা সিড়ি ভেঙ্গে একদম উপরে উঠলে পুরো শহরটি চোখের সামনে ভেসে উঠে।
চারমিনারের বাইরের দিকে অপরূপ কারুকাজ
এই মিনারটির চারদিকে ১১ মিটার চওড়া এবং ২০ মিটার উচু চারটি বিশাল খিলান রয়েছে । আর এই খিলান বরাবর শহরের বুক চিরে চারদিকে চলে গেছে চারটি প্রশস্ত রাজপথ।
ভেতর থেকে গোলাকার নকশাকরা গম্বুজ
খিলানগুলোর উপরে দুটি তালার প্রথমটিতে মাদ্রাসা আর তার উপরে মসজিদ অবস্থিত।
খিলানের ভেতরের দিক
বিশালাকায় এই ভবনকে কেন্দ্র করেই প্রায় তিন বর্গমাইল এলাকা জুড়ে ঐতিহাসিক শহর হায়দ্রাবাদ বিরিয়ানী, মুক্তা, রেশমী বেলোয়ারী চুড়ির রিনিঝিনি আর আতরের গন্ধে ভরপুর।
দোতলা থেকে রাস্তা
পুরোনো এই শহরের সৌন্দর্য, সুগন্ধ, ঐতিহ্য এবং স্বাদের অপরূপ সম্পদ সম্ভার এখানের পাথরে পাথরে মিশে আছে আর সেই সাথে আছে ইতিহাস।
চারমিনারের পাশে এক বেলোয়ারী চুড়ির দোকানে
রাতের চারমিনার আরো আকর্ষনীয় পর্যটকদের কাছে। বিশেষ করে রমজান এবং ঈদের সময় একে কেন্দ্র করে ঢল নামে মানুষের।
রাতের চারমিনার
এর পশ্চিম দিকে রয়েছে বিখ্যাত মক্কা মসজিদ। পবিত্র মক্কাশরীফ থেকে মাটি এনে ইট তৈরী করে নির্মিত হয়েছিল বিখ্যাত এই মসজিদের প্রধান খিলান যার ফলে এই মসজিদের নাম মক্কা মসজিদ।
বিখ্যাত মক্কা মসজিদ
দশ হাজার মুসল্লীর ধারনক্ষমতা সম্বলিত বিশাল মক্কা মসজিদ পৃথিবীর অন্যতম এক বিশাল মসজিদ। পর্যটকদের জন্য অবশ্য দর্শনীয় এই মসজিদ মুহাম্মদ কুলি কুতুব শাহ এর সময়ে ১৬১৪ সালে এটা নির্মনের পরিকল্পনা করা হলেও এটা সম্পূর্ণ হয় ১৬৮৭ সালে যখন সম্রাট আওরঙ্গজেব গোলকু্ন্ডাকে মুঘল সাম্রাজ্যভূক্ত করেন।
এরই সাথে কুতুব শাহী বংশের যবনিকাপাত ঘটেছিল, কিন্ত মক্কা মসজিদ সহ চারমিনার তার স্বমহিমায় আজও টিকে আছে, আর ধরে রেখেছে তার শত বছরের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস ।
কুলী কুতুব শাহ এবং রাতের চারমিনারের ছবি দুটো নেট থেকে নেয়া। বাকিগুলো আমাদের ক্যমেরায় তোলা।
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫৭
জুন বলেছেন: অনেক দিন পর শায়মাকে দেখা গেল
পুতুল নাচ নিয়ে অনেক ব্যস্ত বুঝি।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
২| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৩
আমি স্বর্নলতা বলেছেন: খুব ভালো লাগল। ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে।
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০০
জুন বলেছেন: ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আমি স্বর্নলতা
৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৪
মামুন রশিদ বলেছেন: অপূর্ব, অসাধারণ! আপনাকে ধন্যবাদ জুনাপ্পী ।
++
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০১
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মামুন সাথে থাকার জন্য
৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৭
মুদ্দাকির বলেছেন: ভালো লাগলো
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৩
জুন বলেছেন: মুদদাকির আপনার ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ।
৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অস্থির!!!!!!!!! হইয়া গেলাম জুনাপু!! চমৎকার লাগল। বিশেষ করে যেখানে ফুল লতা পাতা আর ক্যালিগ্রাফি ছাড়া আর কিছুই দেখা যায় না, সেখানে ইসলামিক শিল্প কলায় শিয়ালের মাথার চিত্র এক অভুতপুর্ব ঘটনা। বিষয়টা একদমই জানা ছিল না। মসজিদটা তো সত্যি দারুন সুন্দর!
এমন একটা ফাটাফাটি পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নেন আপু।
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪১
জুন বলেছেন: হ্যা কাল্পনিক এটা দেখে আমি সত্যি আশ্চর্য্য হয়েছি। আমি অনেক অনেক মসজিদ ছাড়াও ইসলামী স্থাপত্য কলা দেখেছি, পড়েছি। এটা আমার সাবজেক্টও ছিল ফাইনাল ইয়ারে। শিয়ালের মাথা আমাকে সত্যি অবাক করেছে।
ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
অপেশাদার এক ছবি-তুলিয়ের হাতে তোলা ছবি নিয়ে দেয়া এই পোষ্টটির প্রশংসা না করেই পারা গেলোনা ।
ইতিহাসের অজানা বিষয়ের সাথে মিলে ছবিগুলো যেন কিছু কথা বলে গেছে যা ছবির সাথে মিলেমিশে একাকার । আরো বেশ কিছু বলার ছিলো হয়তো ছবিগুলোর। বললে আরো ঋজু হতো লেখাটি ।
"দোতলা থেকে রাস্তা" র ছবিটি খুব সুন্দর লেগেছে আমার কাছে । সবটা মিলিয়ে বেলোয়ারী চুড়ির মিঠি মিঠি বোল ..........
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:১৫
জুন বলেছেন: আহমেদ জীএস আপনি সত্যই বলেছেন, আরো অনেক কিছুই বলার ছিল যা লিখেছি একসময় মন প্রান ঢেলে সমস্ত আবেগ অনুভুতি দিয়ে। এখন লিখি লেখার প্রতি অনুরাগ যতটুকু আছে তার খাতিরে।
তারপর ও পড়েন, মন্তব্য করেন, উৎসাহ দেন সেটাই বিশাল ব্যাপার । অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সাথে থাকার জন্য ।
৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: খুব সুন্দর পোষ্ট আপু !
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ অভি।
সাথে সকালের স্নিগ্ধ শুভেচ্ছা ।
৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪১
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার সব ছবি আর পেশাদার এক বর্ণনা! সব মিলিয়ে খুব ভাল লাগল। ইতিহাস ভুগোল জানা ছিল, আপনার পোষ্টের পর নতুন করে মনে পড়ায় ভাল লাগল।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২৭
জুন বলেছেন: আপনার ভালোলেগেছে আর কিছুটা হলেও জানাতে পেরেছি নতুন কিছু জানাতে পেরেছি জেনে অনেক ভালোলাগলো ঢাকাবাসী।
সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
জনতার রায় বলেছেন: "চারটা টেবিলে সেই তিন চার ঘন্টা চারমিনার ঠোঁটে জ্বলত,
কখনও বিষ্ণু দে, কখনও কামিনি রায় - এই নিয়ে তর্কটা চলত"
ব্যখ্যা করবেন কি?
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩১
জুন বলেছেন: আমি মনে করি আপনি ভারতের বিখ্যাত চারমিনার সিগারেটের কথা বুঝাতে চেয়েছেন জনতার রায়।
স্বাগতম আমার ব্লগে আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
১০| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট।
ছবিগুলোর সাথে বর্ণনা অসাধারণ হইছে।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫
জুন বলেছেন: বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় আপনাদের মন্তব্যে আমার সাধারণ পোষ্টও যে অসাধারণ হয়ে ওঠে।
সাথে আছেন সাথে থাকবেন এই কামনায়।
আপনার একই মন্তব্য দুটি আসায় একটি মন্তব্য মুছে দিলাম।
১১| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০
একেবিশ্বাস ( আব্দুল কুদ্দুস বিশ্বাস) বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন :-)
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭
জুন বলেছেন: ব্লগে স্বাগতম একেবিশ্বাস ( আব্দুল কুদ্দুস বিশ্বাস)
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আর আপনিও ভালো থাকুন অনুক্ষন
১২| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: অনেক চমৎকার জুনাপু
আপনার বদৌলতে ঘুরে আসলাম চারমিনার থেকে। প্লাস রইল। শিরোনামে চারমিনার নামটা দেখার সাথে সাথেই মনে পড়ে গিয়েছিল ফেলুদার কথা
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মহামহোপাধ্যায়। অনেকদিন পর দেখা পেলাম।
ঠিক বলেছো বিখ্যাত সেই ফেলুদার চারমিনার হলো এই সেই চারমিনার
১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপু।
চারমিনারটা বেশ চেনা চেনা শব্দ লাগছিল কেন যেন। আমার আগের কমেন্টে মহামহোপাধ্যায়ের লেখাটা পড়ে বুঝতে পারলাম আমার অতিপ্রিয় ফেলুদাই এর কারণ।
পোষ্টে +
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
জুন বলেছেন: ফেলুদার চারমিনার দেখছি চারমিনারকে আরো জনপ্রিয় করে তুলেছে । পড়া আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রেজোওয়ানা আলী তনিমা সন্ধ্যার শুভেচ্ছা জানবেন
১৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০৩
সকাল রয় বলেছেন:
ভালো লাগলো
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
জুন বলেছেন: তোমার ভালোলাগায় অনেক ভালোলাগা সকাল ।
সকালকে সন্ধ্যার শুভেচ্ছা
১৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৭
ডি মুন বলেছেন: বাহ, অপূর্ব
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
জুন বলেছেন: পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ডি মুন। সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন আশাকরি ।
১৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২৩
ভারসাম্য বলেছেন: এক সময়ের জনপ্রিয় সিগারেট ব্র্যান্ড 'চারমিনার' ( মান্না দে'র বিখ্যাত 'কফি হাউজ' গানে শুনেছি, খাই নি ) তাহলে এই চারমিনার এর নাম থেকেই নেয়া!
+++
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
জুন বলেছেন: ভারসাম্য মন্তব্যের জন্য প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। জী ভারতের বিখ্যাত চারমিনার সিগারেটের প্যকেটে কিন্ত চারমিনার সৌধের ছবি দেয়া আছে। দেখুন
১৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
শায়মা বলেছেন: আপুনি এবার পুতুলনাচ না নিজের নাচ নিয়েই বিজি হয়েছিলাম।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
জুন বলেছেন: হু আমিও তাই ভেবেছি শায়মা । নিজে নেচে পুতুল নাচিয়ে আবার নিজের নাচ । কত্ত গুন যে তোমার। ভালো থেকো এমনি করে। সন্ধ্যার শুভেচ্ছা রইলো
১৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ একটা পোস্ট।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রফেসর শঙ্কু ।
১৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০১
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: স্থাপনা শৈলী আর তোমার উপাস্থপনায় বরাবরের মতই মুগ্ধ !
+++++++++
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০০
জুন বলেছেন: আমিও মুগ্ধ হোলাম সায়েদা সোহেলী তোমার মন্তব্য দেখে। অনেক অনেক ভালো থেকো। পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা জেনো ।
২০| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০৪
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা, ছবি আর উপস্থাপন পোস্টটিকে দারুণ করে তুলেছে। অনেক কিছু জানা গেল। তবে মান্না দে’র চারমিনার ঠোঁটে জ্বলত, লাইনটি মনে হচ্ছিল।
আপনি অনেক ঘুরেন !!
আপু, ভ্রমণ বানানটি ঠিক করে দিয়েন। কারণ শিরোনামে ভুল বানান দেখতে ভাল লাগে না।
ভালো থাকবেন।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০১
জুন বলেছেন: সুমন কর চোখে আঙ্গুল দিয়ে ভুলটা দেখিয়ে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ভুলটা মনে হয় আমি প্রায়শঃই করে থাক
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য আরেকদফা ধন্যবাদ
২১| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:১৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপু আপনাকে খুব চেনা চেনা লাগতেছে ছবিতে আপনি কি জুন আপু
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০২
জুন বলেছেন: কি মনে হয় কান্ডারী ! এখন তো জুলাই এসে পরেছে, মনে হয় ওটা তোমার জুলাই আপু
সাথে আছো সবসময় তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
২২| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:১৯
নাহিদ ইসলাম ৩৫০ বলেছেন: সুন্দোর সব ছবি দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
টেকনোলজি ব্লগ
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৪
জুন বলেছেন: পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ নাহিদ ইসলাম ৩৫০
আপনার লিঙ্কটা দারুন কাজের ।
২৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর+
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার সুন্দর লাগার জন্য ।
২৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৩৫
আবু শাকিল বলেছেন: পোষ্টে অনেক ভাল লাগা আপু।ভ্রমন নিয়ে আমিও কিছু লেখার চিন্তা করছি।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
জুন বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো আবু শাকিল । লিখে ফেলুন জলদি। আমার পুরোনো লেখাগুলো দেখতে পারেন। প্রচুর ভ্রমন কাহিনী আছে। এটা যে ইবনে বতুতার ব্লগ
২৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সাম্প্রদায়িক সংঘাতের উস্কানি দাতাদের অন্যতম লক্ষ্য চারমিনার নিয়ে অনেক শুনেছি তবে দেখলাম এই প্রথম। পোষ্ট পড়ে চারমিনারের নিচে কথিত ভাগ্যলক্ষী মন্দির লিখে গুগল খুঁজে ছবি দেখলাম। আশাকরি বিদ্ধেষ ছড়িয়ে রাজনীতির যে প্রবণতা ভারত বর্ষে রয়েছে একদিন তার অবলুপ্তি ঘটবে চিরতরে।
সুন্দর পোষ্ট আপু। ত্রয়োদশ ভালোলাগা
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০০
জুন বলেছেন: াম্প্রদায়িক সঙ্ঘাতে সবই ধ্বংস্প্রাপ্ত হচ্ছে কুনো। আমরা যখন গিয়েছিলাম তার দুদিন আগেই বোমা বিস্ফোরেন কয়েকজনের প্রানহানী ঘটেছিল।
ভালোলাগার জন্য অশংখ্য ধন্যবাদ কুনো ।
২৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: হু আমিও তাই ভেবেছি শায়মা । নিজে নেচে পুতুল নাচিয়ে আবার নিজের নাচ । কত্ত গুন যে তোমার।
আচ্ছা গুণ ধার নেওয়া যায় না?
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৫
জুন বলেছেন:
২৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৬
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট।।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৪০
জুন বলেছেন: সুপ্রভাত দুর্জয়। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
২৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:০৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: চারিমনারের নাম অনেক শুনেছি।
কুতুব ভাইয়ার অবদানের কথা জানতে পারলাম।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৪১
জুন বলেছেন: শুভসকাল রাতুল। কিছু পুরোনো কথা জানাতে পেরে ভালোলাগছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আবার এসেছো বলে।
২৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। দুটি পৃথিবী-বিখ্যাত মসজিদ সম্পর্কে জানতে পারলাম।
কিন্তু শেয়ালের মাথার ছবির ব্যাপারটা ক্লিয়ার হলো না। এ ছবি কি মসজিদে জায়েজ?
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৪৫
জুন বলেছেন: এসেছেন মন্তব্য করেছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দেশী ভাই।
না কোন মানুষ বা প্রানীর ছবি ইসলাম ধর্মীয় স্থাপনায় আকা বা খোদাই করা কোনভাবেই জায়েজ না বলেই জানি । কিন্ত এই ব্যাতিক্রমে আমি নিজেও খুব অবাক হয়েছি। তবে আরো অবাক লাগলো যে জেনেশুনেও কেউ এটা মুছে ফেলতে চেষ্টা করে নি। ধরে রেখেছে প্রাচীন ঐতিহ্য।
৩০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আপু আপনার সার্বিক কুশল কামনা করি। সেই সঙ্গে সুস্থ দীর্ঘায়ূ। আপনার চোখ দিয়ে যেন অনেক কিছুই দেখা হয়ে যায় পৃথিবীর।
এক সময় চারমিনার সিগারেটের প্রেমে মত্ত ছিলাম এক তরফা। কিন্তু যখন চারমিনারের দেখা মিলল, ততদিনে স্টার-এই আসক্ত হয়ে গেছিলাম।
ভালো থাকুন আপু সব সময়।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৫০
জুন বলেছেন: শুভসকাল জুলিয়ান ভাই । আপনারও সার্বিক কুশল কামনা করি। সেই সঙ্গে সুস্থ দীর্ঘায়ূ, যাতে আপনার সুন্দর সুন্দর পরিশীলিত গল্পগুলো পড়ার সুযোগ পাই।
আপনিও ভালো থাকুন প্রতিদিন।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: নেপাল ভ্রমণে গেছেন কি?
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জুন বলেছেন: না রাতুল যাওয়া হয়নি । নেপাল বেশিরভাগ টাই পাহাড়ী এলাকা, আর তোমার ভাইয়া পাহাড় পছন্দ করে না ।
৩২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫১
টয়ম্যান বলেছেন: ফেলুদার চারমিনার এর নাম শুনছি, এখন এইখানে দেখি আসল চারমিনার জুন আপা ++++++++
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
জুন বলেছেন: যাক ফেলুদাকে ধন্যবাদ একটু হলেও আপনাদের চারমিনার চেনানোর জন্য। মন্তব্যের জন্যও অসংখ্য ধন্যবাদ টয়ম্যান ।
৩৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
আরুশা বলেছেন: হাই জুনাপা, আপনার চোখে চারমিনার দেখে নিলাম +++++++
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
জুন বলেছেন: বেশ করেছো আরুশা । পোষ্ট দেখার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৩৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জুন আপি লঙ্কা বে, মালয়েশিয়ার উপর আপনার কোন পোস্ট আছে নাকী?
০৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪
জুন বলেছেন: Click This Link
Click This Link
সেলিম আমি লঙ্কা বে যাইনি। উপরে দুটো লিঙ্ক দিলাম দেখতে পারো।
৩৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ আপু ওখানে যাবো। সেটার উপর পোস্ট দেয়ার ইচ্ছা আছে।
০৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৪৪
জুন বলেছেন: ঘুরে এসে পোষ্ট দাও । আমি মালয়েশিয়ার উপরে লিঙ্ক দেয়া জায়গাগুলো ঘুরে এসেছি সেলিম ।
৩৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: পোস্ট ভালো লাগলো আপু +
০৯ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:১০
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ বিথী, সেই সাথে পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য অভিনন্দন
৩৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫৯
জাফরুল মবীন বলেছেন: আমার পোষ্টে করা আপনার কমেন্টের সূত্র ধরে আপনার ব্লগে এসে তো আমি হতবাক!একসময় আমি ভ্রমণ পিপাসু ছিলাম।আপনার পোষ্টগুলো সে স্বাদ কিছুটা হলেও মিটাবে তাই অাপনাকে অনুসরণে নিলাম সময় নিয়ে পোষ্টগুলো পড়ব বলে।সেই সাথে জানিয়ে গেলাম অনেক অনেক শুভকামনা।
০৯ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:১২
জুন বলেছেন: স্বাগতম জাফরুল মবীন আমার ব্লগে। পুরানো পোষ্টগুলো সময় থাকলে দেখতে পারেন । ব্লগে আমার প্রোফাইলেই লেখা আছে ইবনে বতুতার ব্লগ
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা নিরন্তর।
৩৮| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
হুপফূলফরইভার বলেছেন: আপনার চোখেই (ভাচূয়াল) দেখে নিলাম অনেক সুন্দর আর তথ্যবহুল ঐতিহাসিক চারমিনা।
কোথাও ঘুরতে গেলে কি আগে থেকেই জায়গাটার সব ঐতিহাসিক তথ্য জেনে নেন নাকি ঘুরে আসার পর তথ্যগুলো সাজিয়ে তুলেন ছবির সাথে? জাস্ট কৌতুহল থেকেই প্রশ্নটা করলাম।
আমি কেবল জায়গাটা চোখ জুড়িয়ে দেখে আসি এইসব তথ্য মনে রাখার ইচ্ছেও থাকে না।
০৯ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২১
জুন বলেছেন: শেষ ধন্যবাদ হুপ মন্তব্যের জন্য।
কি করে লিখি ? আমি কোথাও যাবার আগে ট্যুরের উপর লেখা লোনলি প্ল্যানেটটা ভালো করে পড়ি, তারপর ট্যুর গাইডের মন্তব্যগুলো মনে রাখি, এরপর লেখার সময় ওসব ছাড়াও গুগুল এর সাহায্য নেই কোন কোন সময়। আমিও চোখ জুড়াই অনেকক্ষন ঘুরে ঘুরে।
প্রথমে গাইডেড ট্যুরে যাই জায়গাটা খানিকটা চেনার জন্য। পরে নিজেরা ব্যক্তিগত ভাবে আবার ঘুরে আসি গাইড ভাড়া করে।
শুভেচ্ছা নিও
০৯ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২২
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ হুপ মন্তব্যের জন্য।
কি করে লিখি ? আমি কোথাও যাবার আগে ট্যুরের উপর লেখা লোনলি প্ল্যানেটটা ভালো করে পড়ি, তারপর ট্যুর গাইডের মন্তব্যগুলো মনে রাখি, এরপর লেখার সময় ওসব ছাড়াও গুগুল এর সাহায্য নেই কোন কোন সময়। আমিও চোখ জুড়াই অনেকক্ষন ঘুরে ঘুরে।
প্রথমে গাইডেড ট্যুরে যাই জায়গাটা খানিকটা চেনার জন্য। পরে নিজেরা ব্যক্তিগত ভাবে আবার ঘুরে আসি গাইড ভাড়া করে।
শুভেচ্ছা নিও
৩৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:২২
সায়েম মুন বলেছেন: চারমিনারকে দেখা হলো। খুব ভাল লাগলো আপু। আপনার ভ্রমণ আয়ু আরও দীর্ঘতর হোক।
১১ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
জুন বলেছেন: আমারও অনেক ভালোলাগলো অনেক দিন পর মুন কে দেখে আমার ব্লগে। আশাকরি অনেক অনেক ভালো আছো ।
শুভেচ্ছা রইলো ।
৪০| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৪১
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: অসাধারণ আপু
১১ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩
জুন বলেছেন: আমি বাজে লিখলেও তুমি উৎসাহ দিয়ে যাও, তাই হয়তো এখনো পরে আছি ব্লগে । আমার লেখায় অসাধারন কথাটা ব্যবহার করাও অসাধারন কথাটা মর্যাদা হারিয়ে ফেলে নয় কি ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট !
শুভেচ্ছা রইলো
৪১| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: চমৎকার রিচ আরো একটা ছবিব্লগ ...
ভালোলাগাসহ (১৭তম +) প্রিয়তে ...
জায়গাটা নিজ চোখে দেখিনি কখনো যদিও, এখন ইচ্ছা হচ্ছে সচিত্র রিভিউ পড়ে দেখবার...
১১ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে নাসিফ সাথে কৃতজ্ঞতাও রইলো ।
৪২| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আপু ভ্রমণ আমরা অনেকেই করি আপু,তোমার মত পৃথিবীটাকে হাতের তালুতে নিয়ে আমি দেখতে না পারলেও চষে বেড়ানোর একটা নেশা আমর মধ্যে সব সময় কাজ করে এবং দরকারে বেদরকারে ঘুরেছিও অনেক। কিন্তু তোমার মত করে এমন মমতায় কিছুই দেখতে পারিনি আমি। তুমি যখন কোন দেশ জায়গা নিয়ে সচিত্র বর্ণনা দাও তখন আমি আবার সেই জায়গা গুলোতে চোখ বুলিয়ে নেই আর মনে মনে ভাবি আমি কেন এভাবে দেখিনি বা পারিনি দেখতে এমন করে চোখ দিয়ে ছুঁয়ে ছুঁয়ে।
আমি কোন স্থানে উপর দিয়ে হেটে আসি আর তুমি সেই স্থানের মধ্যে ডুব মেরে আসো এই হলো তোমার ক্ষমতা,যা অনেকই পারেনা।সেই জন্য অসাধরণ কথাটা না বলে পারিনা বা ভাষা খুঁজে পাইনা আর কিছু বলার।
তুমি কেমন আছো?
আমার জন্য দোয়াকি করো?
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩৪
জুন বলেছেন: এত্ত সুন্দর একটি মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল ডাইরেক্ট। আমি লজ্জিত । আসলে এখানে এসে সব কিছু গুছিয়ে নিতে আমার কিছুটা সময় লাগলো। ব্লগে আসার সময় করে উঠতে পারিনি ।
আমি আছি মোটামুটি, তুমি কেমন ? অবশ্যই দোয়া করি আমার ভাইটার জন্য । না করে কি পারি ?
সকালের শুভেচ্ছা ।
৪৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৫৩
কথার_খই বলেছেন: ভালো অনেক ভালো লাগলো, ধন্যবাদ
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩৬
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে কথার _খই । ভাললাগার কথা জেনে অনেক ভালোলাগলো ।
শুভেচ্ছা সকালের
৪৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৩৫
রাজিব বলেছেন: ছবি সুন্দর, পোষ্টও বেশ সুন্দর। ইসলামি শিল্পকলার সবচেয়ে সুদর্শন পাওয়া যাবে বোধহয় ইরানে- সব দিক থেকেই।
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৪১
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রাজিব। জী আপনি ঠিকই বলেছেন। বিশেষ করে মুঘল আমলে ভারতের ইসলামী শিল্প আর স্থাপত্যের নির্মান কলাকৌশল , নির্মাতা আর ডিজাইন বেশিরভাগই পারস্য তথা ইরান থেকে আনা ।
চারমিনারকে আমি তাজমহলের মত ভারতের একটি আইকন হিসেবে দেখিয়েছি যা বিশ্বজুড়ে অনেকের কাছেই পরিচিত এক স্থাপত্য ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । শুভেচ্ছা রইলো ।।
৪৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: দিল্লীর কুতুব মিনার কেমন লাগলো?ভালোই লাগলো আমার কাছেও।সবচেয়ে দারুণ তাজমহল।রেডফোর্টে চান্স থাকার পরও যেতে পারিনি এসব নিয়ে একটা পোস্ট দেন।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩১
জুন বলেছেন: কিন্ত আমার পোষ্টতো চারমিনার নিয়ে জেনারেশন কুতুব নয়
তাজমহল আর রেডফোর্ট নিয়ে অনেকেই তো লিখেছে, তাই আর ভাবিনি তা নিয়ে লেখার কথা । সময় পেলে চেষ্টা করবো সামনে ।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫
শায়মা বলেছেন: অনেক ভালো লাগা আপুনি!!!!