নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাঁদমামা আর সুয্যিমামা কেন আকাশে! এত্তোবড় পৃথিবীতে তাদের ঠাই হলনা কেন? (নাইজেরিয়ান উপকথা)

২০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯


(ব্লগার সুরঞ্জনার নাতনী মানহা পারিসা সহ আমার সব কো-ব্লগারদের নাম না জানা ছোট ছোট বাবুদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গকৃত )

সে অনেক অনেক দিন আগের কথা, তখন মানুষের জন্মই হয়নি। সে সময় আমাদের এই পৃথিবীটা কিন্ত আজকের মত এমন ছিল না। । তখন সূর্য্য, চাঁদ, সাগর কিন্ত আজকের মত এমন দুরে দুরেও থাকতোনা। এই পৃথিবীতে একত্রেই মিলেমিশে থাকত সবাই, প্রতিবেশীর মতই। সেই সময় সুর্য্য আর সাগর ছিল এক জন আরেক জনের প্রানের বন্ধু।
তখন সুর্য্য প্রায়ই বন্ধু সাগরের বাসায় বেড়াতে যেত, ঘন্টার পর ঘন্টা বসে বসে তারা নানা রকম গল্প স্বল্প করতো, সুখ দুঃখের আলাপ করতো। এই যে সুর্য্য প্রায়ই সাগরের বাসায় যেত কিন্ত সাগর কখনো তার বাড়ীতে বেড়াতে আসতোনা। এটা নিয়ে সুর্য্যের মনে একটা দুঃখ ছিল। শেষমেষ একদিন থাকতে না পেরে সুর্য্য তাকে জিজ্ঞেস করেই বসলো,
“ কিছু মনে করোনা বন্ধু একটা কথা জিজ্ঞেস করি তোমাকে”।
‘করো বন্ধু’ সাগর বল্লো।
“বলছিলাম কি বন্ধু, আমিতো তোমার বাসায় প্রায়ই বেড়াতে আসি। কিন্ত কই তুমিতো একটি দিনও আমার বাসায় বেড়াতে গেলেনা”!
সাগর সুর্য্যের গলায় অভিমানের সুর টের পেয়ে ইতস্ততঃ করে বল্লো, ‘বন্ধু অন্য কোন কারণ নেই, আসলে কি তোমার বাসাটা অনেক ছোট্ট। এখন আমি যদি আমার বাসার সব্বাইকে নিয়ে তোমার বাসায় বেড়াতে যাই তাহলে যে তুমি নিজেই ঘরে থাকতে পারবে না হে’।
এ কথা শুনে সুর্য্য মনমরা হয়ে পড়লো আর তা দেখে সাগরের মনটাও বিষন্ন হয়ে ঊঠলো। আর তাই সাগর তাড়াতাড়ি বলে উঠলো,
‘ঠিক আছে বন্ধু তোমার যদি মনে একান্তই ইচ্ছা থাকে যে আমাকে দাওয়াত করবে তাহলে তোমার কাছে আমার একটা অনুরোধ থাকবে’।
“কি অনুরোধ বলতো” সাগ্রহে বলে ঊঠে সুর্য্য।
‘আমাকে নিতে হলে তোমাকে কিন্ত একটা বড় বাড়ী তৈরী করতে হবে। আবারও স্মরণ করিয়ে দেই, তোমাকে অবশ্যই একটি বিশাল বাড়ী তৈরী করতে হবে বন্ধু। কারন আমার সঙ্গী সাথীরা কিন্ত অগনিত আর তাদের বসার জন্য যে অনেক জায়গা দরকার’।
সুর্য্য তার বন্ধুকে বাড়ীতে নিতে এতই আগ্রহী ছিল যে সাথে সাথে প্রতিজ্ঞা করে বসলো, এবং জানালো যে সে খুব শীঘ্রই একটা বিশাল বাড়ী তৈরী করে সাগরকে আমন্ত্রন জানাবে।
সুর্য্য বাসায় আসতেই তার স্ত্রী চাঁদ চাঁদপানা মুখ করে একগাল হাসি নিয়ে তাকে দরজা খুলে দিল। সুর্য্য তখন তার স্ত্রীকে সবকিছু খুলে বল্লো, জানালো বন্ধু সাগরের কাছে তার প্রতিজ্ঞার কথা।
পরদিন সুর্য্য তার দেয়া প্রতিশ্রুতি মত বিশাল উঠোন সহ এক বিরাট বাড়ী তৈরী করতে শুরু করলো যেখানে কিনা সে তার বন্ধু আর তার সাথে আসা সঙ্গীসাথীদেরকে স্বাগত জানাতে পারে।
অনেক মিস্ত্রি আর লোকজন নিয়ে খুব দ্রুতই বাসা তৈরী করে ফেল্লো সুর্য্য আর পরদিনই বন্ধু সাগরকে আমন্ত্রন জানালো তার নতুন বাসায় বেড়াতে আসার জন্য।
দাওয়াত পেয়েই সাগর সুর্য্যের বাড়ীর দরজায় এসে হাজির।
‘বন্ধু কোথায় তুমি ? আমি এসে পরেছি, তোমার কোন অসুবিধা নেই তো’।
সুর্য্য সাগরের গলা শুনে খুশিতে ডগমগ হয়ে উঠলো, বল্লো , “আরে আসো আসো বন্ধু, না, না কোন অসুবিধা নেই”।
বন্ধুর আশ্বাস পেয়ে সাগর তখন তার রাজ্যের যত্ত রকম প্রানী আছে যেমনঃ দৈত্যের মত বিশাল তিমি মাছ, রাক্ষুসে হাঙ্গর, হাসিখুশি আমুদে ডলফিন, শক্ত গামলা ঢাকা কচ্ছপ, ভয়ংকর আট পা ওয়ালা অক্টোপাস থেকে ক্ষুদে চিংড়ি ঝিনুক শামুক সব্বাইকে নিয়ে জোয়ারের বেগে সুর্য্যের বাসার গেট পেরিয়ে উঠোনে এসে হাজির হলো। আর অমনি সুর্য্যের ঘরের ভেতর হাটু সমান পানি হয়ে পড়লো।
সাগর আবারও তার বন্ধুকে জিজ্ঞেস করলো ‘বন্ধু তোমার কোন অসুবিধা হচ্ছেনা তো! আমি কি আরো আসবো’?
সুর্য্য আবার বল্লো “না কোন সমস্যা নেই বন্ধু, তুমি আসো”।
একথা শুনে সুর্য্যের অতিথি সাগর পুর্নোদ্যমে বিপুল জলরাশি সহ তার বিরাট লটবহর নিয়ে সুর্য্যের বাসার ভেতরে যাবার জন্য এগুতে লাগলো। সাথে সাথেই মানুষের মাথার সমান পানিতে ভরে উঠলো সুর্য্যের বাসা।
সাগর আবারও প্রশ্ন করলো ‘বন্ধু তুমি কি এখনো চাও আমি আমার লোকজন তোমার বাসায় আসি’?
চাঁদ আর সুর্য্য ঘটনা কিছু বুঝতে না পেরেই একসাথে বলে উঠলো “ হ্যা, হ্যা বন্ধু আসো,তোমার লোকজন নিয়েই আসো, কোন অসুবিধা নেই”।

সুর্য্যের আশ্বাস পেয়ে এবার পানির স্রোত প্রবল বেগে ঢুকতে শুরু করলো বাসার ভেতর। অবস্থা দেখে দিশেহারা সুর্য্য আর তার স্ত্রী চাঁদ কোনরকমে বাসার ছাদ আঁকড়ে ঝুলে রইলো কিন্ত একটু পরেই যখন ছাদের উপর দিয়ে পানির নহর বইতে শুরু করলো আর সেই তীব্র স্রোতের তোড়ে উপরে উঠতে উঠতে সুর্য্য আর চাঁদ আকাশে গিয়ে ঠেকলো । আকাশের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেল তাদের । আর উপরে ওঠার জায়গা নেই । ঝুলে রইলো ওখানেই
আর তখন থেকেই বেচারা সুর্য্য আর চাঁদ এই সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে আকাশেই বসত গাড়লো চিরদিনের জন্য।
আমার কথাটি ফুড়োলো
নটে গাছটি মুড়লো ।।

ছবিঃ নেট, তবে এর উপরে আমারো কিছু আকিবুকি B-)

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:০৮

একে৪৭ বলেছেন: অামাদের ভাগ্য ভাল যে তারা বন্ধু ছিল! ঝগড়া করলে তো সাগর সূর্যকে নিভিয়েই দিত!!! :P
(সুন্দর গল্প!)

২০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫

জুন বলেছেন: হু প্রতিদিনই তো অনেক দিন আগের মানুষের ভাবনার মত সুর্য্য সমুদ্রে ডুবে যায় আর তক্ষুনি সাগর এক ফুউউউউউ দিয়ে =p~
মজার একটি মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ একে৪৭ :)

২| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২৬

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: সুর্য্য চাঁদ সেদিন সমুদ্রের হাত থেকে বেঁচে গেলেও এই পৃথিবীতে থাকলে আমাদের দেশের বিএনপি আওয়ামীলিগের রাজনীতির হাত থেকে রেহাই পেতনা। জামাতের কথা নাইবা বললাম :)


অনুবাদ ভালো হয়েছে আপু,

তুমিতো এখন অনেক বড় মাপের ব্লগার তোমার দেখা পাওয়া অনেক ভাগ্যের ব্যপার। এই মন্তব্যের জবাবটা একটু কষ্ট হলেও দিও।

ভালো থেকো

২০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭

জুন বলেছেন: তুমিতো এখন অনেক বড় মাপের ব্লগার তোমার দেখা পাওয়া অনেক ভাগ্যের ব্যপার। এই মন্তব্যের জবাবটা একটু কষ্ট হলেও দিও
তোমার এই কথায় অনেক কষ্ট পেলাম ডাইরেক্ট । আমি যে কত অসুবিধা নিয়ে ব্লগিং করি তা যদি জানতে। এই পোষ্ট দিতে এবং এরপর ও আমাকে সংসারের নানা কাজে কত বার যে উঠতে হয়েছে। এখনো মাথার উপর একরাশ কাজ নিয়ে বসেছি। কারো উত্তর আমি জানা মতে না দেই না। কারন কেউ আমার মন্তব্যের উত্তর না দিলে আমারও খুব খারাপ লাগে।
যাক অনুবাদ ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । ভালো থেকো আর এই আপুটাকে ভুল বুঝো না সেই কামনাই রইলো :)

৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২৮

না পারভীন বলেছেন: ওরে আল্লাহ!! এই তাহলে কাহিনী চাঁদ সূর্য আকাশে চলে যাবার!! :) :) ছবিটাতো খুব সুন্দর!!

২০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:০৪

জুন বলেছেন: জী ডাক্তার আপু চাঁদ সুর্য্যের আকাশে থাকার এই হলো সেই গোপন কথা :P
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ না পারভীন :)

৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: খুব সুন্দর শিশুতোষ গপ। খুব ভালা লাগছে পড়ে।

চাঁদ আর সূর্য জামাই বউ ব্যাপারটা ভাবতেই মজা লাগছে :)

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬

জুন বলেছেন: ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মাসুম ১৪।
চাঁদ সুর্য্যের ব্যাপারটা নিয়ে আমি যখন লিখছিলাম তখন আমারও খুব হাসি পাচ্ছিল :)

৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০০

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: আচ্ছা, দিনের বেলা তো আলো থাকেই তাহলে দিনের বেলা সূর্য উঠে কেন ? রাতে যেহেতু অন্ধকার তাই সূর্যটা রাতে আর চাঁদটা দিনে দরকার ছিল না কি ?? এটারও মনে হয় কোন গল্প থাকতে পারে। :) :)

নাইজেরিয়ান এই মজার গল্পটা আমার খুব উপকার করলো। বাচ্চার জন্য আমার সামান্য স্টক একেবারেই শেষ, আজ একটা নতুন যোগ হলো।
ধন্যবাদ।

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪

জুন বলেছেন: প্রথমেই স্বাগত জানাই আমার ব্লগে ।
হা হা হা মজার প্রশ্ন করেছেন তো ! হলে ভালোই হতো বাবু>বাবুয়া>বাবুই ।

আপনারা সাহস দিলে আমি আরো কিছু অনুবাদ করতে চেষ্টা করবো ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য ।

৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: আমার মেয়েকে শোনালাম । ছবিটা খুব পছন্দ করেছে ও। ধন্যবাদ জুন।

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

জুন বলেছেন: অনেক অনেক খুশী হোলাম শুনে রাবেয়া রব্বানী । আমিতো ছোটদের কথা ভেবেই লিখেছি। আপনার মেয়ের ভালোলাগলে লেখাটা স্বার্থক ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
আকাআকি ভালো হইছে। লেখাও।

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২

জুন বলেছেন: আঁকাআঁকি পছন্দ হয়েছে শুনে খুবই খুশী লাগছে দুর্জয় B-)
ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩

জাফরুল মবীন বলেছেন: বড়দের লেখনির ভিড়ে শিশুতোষ এমন একটি গল্প সাথে চমৎকার ছবি যেন মনে হলো এক টুকরো মুক্তো।ব্লগিং করার সময় ছোট্ট বাবুগুলো বিষ্ময় নিয়ে পাশে এস দাঁড়ায়।তাদের সাথে ব্লগ ও ব্লগিং এর মিষ্থক্রিায়ার জন্য এ ধরণের গল্প অনন্য।ধন্যবাদ জুন আপা।

অফ টপিকঃআমি ব্লগার সুফিয়া আপার পরিকল্পনা ও অনুরোধে “সামুর ব্লগারদের শৈশবের ঈদ” নামে একটি সংকলন প্রকাশ করতে যাচ্ছি।এ সংক্রান্ত আমার পোষ্টটি “সামুর ব্লগারদের শৈশবের ঈদ” -তে বিস্তারিত দেওয়া আছে।আমি আপনার কাছ থেকে আপনার ছোটবেলার ঈদের একটা মজার কাহিনী জানতে চাই।আশা করি নিরাশ করবেন না।

২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জাফরুল মবীন এত সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।
আপনি গল্প চাইছেন আমি ফেবুর স্ট্যাটাস টাই শেয়ার করলাম আপনাকে ।
ব্লগার জাফরুল মবীন আমার কাছে শৈশবের ঈদ নিয়ে গল্প চাইছে । আমার শৈশবের ইদের কথা ঠিক মনে নেই, কেমন ছায়া ছায়া আবছা মতন খানিকটা। যখন বুঝতে শিখেছি তখনই জানলাম আমার মা ভয়াবহ কর্কট রোগে আক্রান্ত । সেই দুর্বিষহ দিনগুলো কিভাবে পাড়ি দিয়েছি তা ভাবতেও কষ্ট হয়। শুধু এটুকু মনে আছে আম্মার হিল পরে হাটার চেষ্টা করতাম দু বোন। সে সময় ছোটদের হিল জুতো দুর্লভ ছিল। তারপরও একবার ইদে আমাদের দুজনকে হিল জুতো কিনে দিয়েছিল । সেটা পরে আমরা বিছানার উপর হেটেছিলাম ঈদ না আসা পর্যন্ত। আর আমার মা খুব সুন্দর ডিজাইন করে ফ্রক বানাতে পারতেন। সেটা রাতের আগে যেন না সিলাই করে । কেউ যেন না দেখে । আব্বার দুঃখি মুখটা মনে পরে । কোন মজার বা সুন্দর গল্প নেই ছোটবেলার জাফরুল মবীন । আমি দুঃখিত ,
LikeLike · ·

৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:১৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। একটা কথা, চাঁদ যদি সুর্য্য মামার বউ হয়, তাঁরাগুলো কি তাদের ছেলে-মেয়ে, নাতি-পতি… হি হি হি

মজা পাইছি, নিজেরে বেবি বেবি মনে হচ্ছে

২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১১

জুন বলেছেন: আমিও মজা পেলাম আপনার মন্তব্যে বোকা মানুষ । অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সাথে আছেন বলে ।

১০| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:১৬

মোঃমোজাম হক বলেছেন: ভাল লাগলো।এই রকম আরো কয়েকটি গল্প নিয়ে বই বের করুন,চলবে ভাল।

আমার নাতি নাত্নিদের জন্য গল্পটি জমিয়ে রাখলাম।

২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৪

জুন বলেছেন: শুধু নাতি নাত্নি কেন ! নাতির ঘরের পুতিদের জন্যও জমিয়ে রাখুন মোজাম ভাই। আর কুনোর কথা শুনবেন্না মোটেও :P
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে অনেক অনেক দিন ধরে সাথে থাকার জন্য ।

১১| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যাক, আমার বাসায় কিছু পিচ্চি আছে। তাদের শোনানোর জন্য কিছু পেলাম। তবে আমি নিজেও এই ধরনের কাহিনী খুব ভালো পাই আপু! B-) :#> :P :-B

২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৮

জুন বলেছেন: শুনে অনেক খুশি হোলাম কাল্পনিক । সত্যি বলতে কি আমিও এসব উপকথা এখনো পড়ি । ছোটবেলায় প্রগতি প্রকাশন মস্কো থেকে ননী ভৌমিকের অনুদিত অনেক উপকথার বই পড়েছি । এখন দেশ বিদেশের অন্যগুলো পড়ছি :)
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কাল্পনিক ।

১২| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮

ডি মুন বলেছেন: :) :) :) :) বাহ, শিশুতোষ উপকথা ভাল লাগলো ।

২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৮

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা ডি মুন ।
শুভেচ্ছা নিরন্তর ।

১৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হা হা হা। যদিও আমি ছোট বাবু না তবুও বেশ মজা পেলাম। চমৎকার অনুবাদ হয়েছে কিন্তু।

চাঁঁদ আর সূর্য্য জামাই বউ ছিল! জানতামই না!

২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৯

জুন বলেছেন: আমিও জান্তাম্না শান্তির দেবদুত । পড়ে আমিও হেসেছি অনেক। মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

১৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩

মামুন রশিদ বলেছেন: প্রকৃতি নিয়ে অসাধারণ, মজার শিশুতোষ গল্প । হ্যাঁ, আমার মেয়েদের শুনাব :)


২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭

জুন বলেছেন: শুনিয়েছো কি মামুন ? আমি অনেক খুশি হবো । আমি তোমার মেয়েদের নাম জানি না । তবে সবার ছোট ছোট বাচ্চা আর নাতি নাত্নিদের উৎসগর্কৃত গল্পটি ভালোলাগলেই আমার প্রচেষ্টা স্বার্থক। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯

জাফরুল মবীন বলেছেন: আমি খুবই দুঃখিত বোন জুন।আসলে আমি এ কাজটি করতে গিয়ে মনে হয়েছে দুনিয়ার সব কষ্টমানবগুলো মনে হয় সামুতে এসে জড় হয়েছে!

২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫

জুন বলেছেন: না জাফরুল মবীন আসলে আমিই দুঃখিত । এভাবে লেখাটা আসলে আমারই উচিত হয়নি । পার্সোনাল ব্যপারগুলো ওপেনলি বলা আসলেই ঠিক নয়। আমি বর্তমানে দেশের বাইরে। চেষ্টা করবো কিছু মধুর স্মৃতি আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সহমর্মিতা প্রকাশের জন্য ।

১৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২৫

তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: আকিবুকি সুন্দর হয়েছে আপু । :)

২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮

জুন বলেছেন: অনেক দিন পর বিথীকে দেখে অনেক ভালোলাগলো । এত ব্যস্ততার মাঝেও আমাকে মনে করার জন্য আর ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

১৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: চাঁদ কিন্তু এখনও প্রতিনিয়তই পৃথিবী থেকে ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে !!!!!

২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:০৩

জুন বলেছেন: হু আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম আর আয় আয় চাঁদ মামা বলে ডাকাডাকি করতে পারবে না মুদদাকির :)
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৪

সুরঞ্জনা বলেছেন: খুব সুন্দর অনুবাদ জুন।
মানহা পারিসা তোমায় থ্যাঙ্কস বলেছে এতো সুন্দর গল্পের জন্য। তবে অনুযোগ করেছে গল্পটা তো আমার। নানু তোমার ফ্রেন্ড এটা কম্পিটারে দিলো ক্যানো? আমার হাতে দিবে আমি রাতে ঘুমানোর আগে বই পড়বো। ( এখনো সে পড়ায় পারদর্শী হয়নি) বড় বোনের অভ্যেস দেখে এটা বলা। ;)

২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:১০

জুন বলেছেন: নানু তোমার ফ্রেন্ড এটা কম্পিটারে দিলো ক্যানো? আমার হাতে দিবে আমি রাতে ঘুমানোর আগে বই পড়বো। ( এখনো সে পড়ায় পারদর্শী হয়নি) বড় বোনের অভ্যেস দেখে এটা বলা।
এটা বলে পরী নানু টা কি আমাকে ইন্ডাইরেক্টলি বই বের করতে বলছে না তো :-*
=p~ =p~
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় বন্ধু। দেইখো তোমার জন্য সাগরের বন্ধু সুর্য্যের মত আবার আমাকেও না আকাশে গিয়ে উঠতে হয় :P

১৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: মিষ্টি গল্প বেশ!

২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:১৪

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আমার অনুবাদ প্রফেসরের ভালোলাগলো জেনে :)

২০| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:২৭

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
চমৎকার গল্প আর রঙ্গিন ছবিটি মন ছুঁয়ে গেল।

শুভকামনা আপনার জন্য!!

২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৩

জুন বলেছেন: আপনার জন্যও রইলো শুভাশীষ সোনালী ডানার চিল। ভালো থাকুন সব সময় :)

২১| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৪৫

কয়েস সামী বলেছেন: আরো লিখুন এমন ছোটদের গল্প।

২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

জুন বলেছেন: লিখতে তো ইচ্ছে করেই তবে আগের মত সময় হয়ে উঠে না। তাই লেখার মানও বজায় থাকে না যেমনটা আমি চাই । অনেক অনেক ধন্যবাদ কয়েস সামী মন্তব্যের জন্য ।

২২| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,



মাঝেমাঝে শিশুতোষ উপকথা কিম্বা রূপকথা বালকবেলার কথা মনে করিয়ে দেয় । ধন্যবাদ আবার তা মনে করিয়ে দেয়ার জন্যে । মায়ের লাঠির আদর থেকে বাঁচতে গিয়ে পালানোর জায়গা না পেয়ে কতোদিন যে চাঁদ-সূর্য্যের মতো ঘরের কড়িকাঠ ধরে ঝুলে থাকতে হয়েছে !


এ্যাদিন বাঙালী মায়েরা "চাঁদ মামা " বলে কোলের শিশুকে টিপ পড়াতো । নাইজেরিয়ার এই উপকথাটি পড়ে তারা কি এখোন "চাঁদ মামী" বলে ডাকবে ? ??????

২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩০

জুন বলেছেন: হা হা হা কড়িকাঠ ধরে ঝুলে থাকা ভালোই বলেছেন আহমেদ জীএস:)

"চাঁদ মামী" ! আগের দিনে সুন্দর হলে ডাকতো রাঙ্গা মামী বা খালা । এর চল এখন উঠেই গেছে। মুদদাকির বল্লো চাঁদ নাকি প্রতিনিয়তই একটু করে সরে যাচ্ছে পৃথিবি থেকে। ভবিষ্যত প্রজন্মের আর এসব ডাকার সুযোগ থাকবে না।
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । ভালো থাকুন সবসময় ।

২৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০৫

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: অনুবাদে ভালো লাগা



( তোমার আঁকিবুঁকি পোষ্টের কতদুর ?? আর কতকাল অপেক্ষা করাবে ?? দিয়ে দাও তারপর দেখি আমি একটা দেওয়ার সাহস অর্জন করতে পারি কিনা :#> )

২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪৪

জুন বলেছেন: ভালোলাগার কথা শুনে অনেক অনেক ভালোলাগলো সোহেলী। অনেক অনেক ধন্যবাদ :)
আর আঁকিবুকি ! বন্ধু সংখ্যা খুব কম বলে সাহস করে ফেবুতে দেই এখানে দিলে লোকজন আমাকে ঝাটাপেটা করবে ফ্লাডিং এর অপরাধে :!> :#>

২৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১২

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আপু, আগেই বইল্যা রাখি ধমক দিয়েন না।

সপ্তাহে একটা শিশুতোষ অনুবাদ দিবেন। আপনার হাতে এইসব গল্প ভিন্ন ভাষা থেকে প্রাণ পাবে।

২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪৯

জুন বলেছেন: জুলিয়ান ভাই আপ্নে কই পাইলেন এই ধমক দেয়ার কথা :(( আপ্নেরে আমি ভীষন ডরাই :-&
এত্ত সুন্দর করে অনুপ্রেরনা দিলেন আপনি, সত্যি বলতে কি আপনার কথায় একটু একটু সাহস পাচ্ছি যেন অনুবাদের ।
অনেক ভালো থাকবেন আর শুভেচ্ছা জানবেন ।

২৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:১২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ছোটদের নিয়ে ব্লগে লেখালেখি না বললেই চলে। আমার কাছে মনে হয়েছে রূপকথা গুলো শুধুই কল্পকথা হলেও গল্প বা গল্পের প্লট চরিত্রগুলো বিভিন্ন অঞ্চলের কালচারটা সুন্দর ভাবে রিপ্রেজেন্ট করে। বিশ্বমানব গড়ে তোলার প্রাথমিক ধাপ হিসেবে বিভিন্ন দেশের রূপকথার গল্পের অনুবাদ হতে পারে চমৎকার আনন্দঘন এক অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। আর যেহেতু বিদেশী রূপকথার অনুবাদ বাজারেও নগণ্য তাই আশাকরি মাঝে মাঝেই আপনার থেকে এমন রূপকথার গল্প আমরা বাংলা পাঠকরা পাবো।

অনেক অনেক ভালো লাগলো আপু :)

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৫

জুন বলেছেন: ঠিক বলেছো কুনো আমরা নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত থাকি। ছোটদের কথা ব্লগে বলাই হয়না তেমন। আর উপকথা হলো মানুষের মুখে মুখে প্রচলিত হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে অসামান্য ভাষা শৈলী নিয়ে।
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

২৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:১৮

IN THE NAME OF INNOCENCE বলেছেন:


খুব সুন্দল হয়েতে আপুনি :P

বাকি কমেন্ট আমার বড় ভাই এসে করে যাবেন ;)

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৭

জুন বলেছেন: তুমাকেও অনেক ধন্যবাদ বাবু গল্প পড়ার জন্য । ভালোলেগেছে শুনে অনেক ভালো লাগলো :)
তোমার বড় ভাইয়াকে পাঠিয়ে দিও কেমন ।

২৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪০

আবু শাকিল বলেছেন: আপু প্রায় সব গল্পেই "সে অনেক দিন আগের কথা "থাকে কেন =p~ =p~

চমৎকার গল্প আপু,বইড়া হয়ে নাতি দের শুনাবো।

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১১

জুন বলেছেন: মজার একটি মন্তব্য করেছেন আবু শাকিল ।
আসলে এসব উপকথার তো আর সন তারিখ নেই তাই অনেক অনেক দিন আগের কথা বলে শুরু করা আরকি :)
আচ্ছা নাতিদের জন্য স্টকে জমানো গল্পে আমারও একটা অবদান থাকলো =p~ =p~

২৮| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৮

সুমন কর বলেছেন: অনেকদিন পর ছোটদের গল্প পড়লাম। আমার ভেগ্নেকে কাল পড়তে বলবো। মজা পেতে পারে। চাঁদ-সূর্যের শিশুতোষ উপকথা ভাল লাগল।

শুভ রাত্রি।

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৩

জুন বলেছেন: ভাগ্নে কে কি শুনিয়েছেন সুমন কর ?
কি বল্লো ভাগ্নে :)
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সেই সাথে সাথে থাকার জন্যও :)

২৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

আমি ইহতিব বলেছেন: মজার গল্প তো।

ঈশিত্ব মাঝে মাঝে সন্ধ্যা হলে আমাকে বা ওর বাবাকে জিজ্ঞেস করে সূর্যি মামা কোথায় গিয়েছে, তখন আমরা বলি অন্য দেশে গিয়েছে অন্যদের আলো দিতে, তখন মেয়ে আমার একটু মন খারাপের ভাব করে বলে আমাদেরকে আর আলো দিবেনা? আমরা বলি - যে একটু পর তো তুমি ঘুমিয়ে পড়বে তখন তো আমাদের আলো লাগবেনা তাইনা? তখন ওর দুষ্টু মিষ্টি মুখে হাসি ফুটে।

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৯

জুন বলেছেন: ইশিত্বর কৌতুহল মিটলে আমার গল্প ভাষান্তর করা স্বার্থক আমি ইহতিব। মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :)
একই মন্তব্য দুটি আসায় একটি মুছে দিলাম কেমন ।
শুভেচ্ছা রাত্রির ।

৩০| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


দেখেছেন জুন আপু আমার ছোট ভাইটা কতবড় বেয়াদব। আমার আগে এসেই মন্তব্য করে গেছে X( X( X(

আপু আপনাকেতো বলেছিই একটা বইয়ের কথা। এই ধরনের গল্পের বইয়ের খুব দরকার আমাদের সন্তানদের জন্য। প্লীজ আপু চেষ্টা করুন।

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭

জুন বলেছেন: হু তাই দেখলাম কান্ডারী আজকাল কার ছূটু ছুটু পুলাপানগুলি পাজীর পাঝাড়া এক একজন X((
=p~ =p~
বই বের করবো আমি ! কি যে বলো ! কাকও পাখি আর আমিও লেখিকা :P
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর ছোট ভাইয়াকে এক হাড়ি রসমালাই :)

৩১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

লেখোয়াড় বলেছেন:
সুন্দর এবং মজার।

২৬ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ লেখোয়াড় :)

৩২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

মুরশীদ বলেছেন: ভালোলাগলো । ভবিষ্যতে নাতি নাত্নিদের কাছে বলা যাবে যদি ততদিন বেচে থাকি ।+++্

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৪৩

জুন বলেছেন: অবশ্যই বলবেন যদি সুজোগ পেয়ে যান :P
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে সকালের শুভেচ্ছা ।

৩৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২৪

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: মাঝে মাঝে এরকম রুপকথা পড়তে দারুণ ভালো লাগে।


ইদের শুভেচ্ছা রইল জুন আপু :)

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৪৪

জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো মহামহোপাধ্যায় :)
সকালের স্নিগ্ধ শুভেচ্ছা রইলো :)

৩৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৭

এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৪৬

জুন বলেছেন: আপনাকেও জানাই ঈদের শুভেচ্ছা । যদিও ঈদ চলে গেছে, কিন্ত আমার শুভকামনা টাটকাই রয়েছে এহসান সাবির :)

৩৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৪৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনার পোস্ট লেখা তো অপূর্ব। ..আমার চোখে এতদিন পড়েন নি কেন ?

অনেক অনেক মুগ্ধতা এই পোস্ট এ ও। তার সাথে শুভেচ্ছা ও। ভাল থাকুন।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আরজু মুন জারিন আমার সামান্য পোষ্টটি আপনার ভালোলেগেছে জেনে :)
স্বাগতম রইলো ভবিষ্যতেও পাশে থাকবেন এই কামনায় .।।।

৩৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: গল্পটা আগে পড়েছিলাম। ছোটবেলায়। আবারও পড়ে খুব ভালো লাগলো। রূপকথা খুব প্রিয় আমার।তাই আবারো পড়ার সুযোগ করে দেবার জন্যে অনেক ধন্যবাদ আপু। :)

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১১

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রেজওয়ানা আলী তনিমা :)
এসব উপকথা তো বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জন অনুবাদ করেছে । আমিও ট্রাই করলাম আর কি :)

৩৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬

নাজনীন১ বলেছেন: গল্পটা আমার মেয়েকে দিয়ে পড়িয়ে তার কাছ থেকে শুনে নিব। :)

আপু, আপনার প্রোফাইলের ফুলটার নাম কি?

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৯

জুন বলেছেন: শুনে নিবেন অবশ্যই, এটা ছেলে বুড়ো সবারই ভালোলাগার কথা নাজনীন ১। মেয়েকে আদর আর আপনার জন্য শুভেচ্ছা ।


ফুলের নামটি জানি না নাজনীন ১ , সুসং দুর্গাপুরের এক পরিচিত জনের উঠোন থেকে তোলা :)

৩৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু আজ আবার হাজির হলাম ভাস্তেকে নিয়ে। ওনার মোটামুটি লেগেছে। আমি কারন জিজ্ঞেস করলাম, কেন মোটামুটি লেগেছে। উনি অবশ্য বললেন মজা নেই হাসি নেই।

এবার আর আমি না হেসে থাকতে পারলাম না হেহেহেহেহে....

শ্রদ্ধাবনত শুভেচ্ছা নিয়েন আপু।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০৮

জুন বলেছেন: আপনাকে বলেছি উটের গল্পটা পড়ে শোনান আমার ভাস্তে কে ঐটা ভালোলাগতে পারে মনে হয় ।
যাই হোক তারপরো আমার ছাইপাশ অনুবাদ পড়ছেন পদাতিক তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা তো বটেই :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.