নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
করচ বনের সারি
ব্লগে আসার পর থেকে টাঙ্গুয়ার হাওড়ের উপর প্রাঞ্জল বর্ননা এবং ছবি সহ অনেকের লেখা পড়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। টাঙ্গুয়ার সেই অপরূপ রূপ দেখার জন্য বার বার প্রলুদ্ধ হয়েছি। কিন্ত পানি ভীতি থাকায় সাহস করতে পারি নি। এবার সুনামগঞ্জ যাবার সময় সেই বিশাল সাগর টাঙ্গুয়া শীতে কি রূপ ধরে তা জানার জন্য বিভিন্ন জনের কাছে তথ্য জানতে চাই। তাদের সাহস আর অনুপ্রেরণায় এবার সত্যি আমার অনেকদিনের স্বপ্ন সত্যি হলো।
বিশ্ম্ভরপুর উপজেলার এক জলাভুমিতে ভোরে ফুটে থাকা শাপলা
আমাদের দেশের উত্তর পুর্বাঞ্চলের সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর আর ধর্মপাশা উপজেলায় ২৪০০ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত সাগর সদৃশ্য মিঠা পানির জলাশয় টাঙ্গুয়ার হাওড় জীব বৈচিত্রের এক অনন্য উদাহরণ।যেই সাগর কিনা শীতকালে ৫০/৬০টি আলাদা আলাদা বা সংযুক্ত বিলে পরিনত হয়।
পাইটাল নদী
অন্য হাওড়গুলো শীত মৌসুমে শুকিয়ে আসলেও টাঙ্গুয়ার হাওড়ের কিনারা জেগে ওঠা বিল আর কান্দাগুলো সবসময় থাকে পানিতে ভরপুর । তার কারণ হলো আমাদের দেশের কয়েকটি বিখ্যাত নদী যেমনঃ সুন্দরী সোমেশ্বরী, মোহনীয় সুরমা, পাহাড় থেকে পাথর নিয়ে নেমে আসা যাদুর নদী যাদুকাটা, কংশ, পাটলাই এই হাওড়ের সাথে সংযুক্ত।
হাওড়ের পথে
এছাড়া সীমান্তের অপর পাড়েই রয়েছে মেঘালয়ে অবস্থিত পৃথিবীর সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের শহর চেরাপুঞ্জী। সুতরাং পাহাড়ের রাজ্য মেঘের আলয়ের ঝর্নাগুলো বিশেষ করে বর্ষাকালে এসে আমাদের হাওড়ের বুকে ঝাপিয়ে পড়ছে তাদের বিপুল জলরাশি নিয়ে। আর এই জলরাশিই প্লাবিত করে সাগরে পরিনত টাঙ্গুয়ার হাওরকে ।
নিথর পানিতে করচের ছায়া
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের এক অনন্য উদাহরন এই টাঙ্গুয়ার হাওড় দেশীয় মাছের অন্যতম প্রধান আধার ও প্রজনন ক্ষেত্র এবং দেশীয় পাখী ছাড়াও ৬০/৭০ প্রজাতির লক্ষাধিক পরিযায়ী পাখির অভয়াশ্রম। দীর্ঘদিন হাওরের মিষ্টি পানিতে ডুবে থাকতে পারে এমন কিছু বিরল প্রজাতির গাছ, জলজ বন এবং নানান উদ্ভিদ নিয়ে গঠিত এই হাওড় জীব বৈচিত্রের দিক দিয়ে অত্যন্ত সমৃদ্ধ।
এক দ্বীপ থেকে আরেক দ্বীপে পার হয়ে যাচ্ছে গরুটি।
প্রধানত এই তিনটি বৈশিষ্টের কারনে ২০০০ সালে টাঙ্গুয়ার হাওড় আন্তর্জাতিকভাবে ২য় রামসার এলাকার মর্যাদা লাভ করে।
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে মোট ২১৯ প্রজাতীর পাখি দেখা যায়। এর মাঝে দেশি প্রজাতি ১২১ এবং পরিযায়ী ৯৮টি।
মোট স্তন্যপায়ী প্রানী রয়েছে ১৯টি, বিপন্ন স্তন্যপায়ী প্রানী মেছো বিড়াল। সরীসৃপ ২৯টি এবং উভচর প্রানী ১১টি প্রজাতির।
মাছের প্রজাতি ১৪১ টি। এর মাঝে বিলুপ্ত শ্রেনীর মাছ হলোঃ চিতল, মহাশোল, বাঘাআইড় রিঠা সহ আরো কিছু। বিপন্ন মাছের তালিকায় রয়েছে পাঙ্গাস, পাবদা,শরপুটি,কালবাউশ, মেনি প্রভৃতি।
জলজ,নিমজ্জিত,বন ইত্যাদি সব মিলিয়ে উদ্ভিদের প্রজাতির সংখ্যা প্রায় ২০০টি।
অনেক জায়গায় দেখা যায় পানির নীচের এই গাছের সমাহার
এই হাওড়ের চার পাশে বিভিন্ন ধর্ম, গোত্র এবং সংস্কৃতির প্রায় ৫৬হাজার মানুষ বসবাস করে।
২০০২ সালে বাংলাদেশ সরকার টাঙ্গুয়ার হাওড় লিজ দেয়ার প্রথা বাতিল করে। এছাড়াও সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে বড় বড় মাছ ধরা। তবে গরীব জেলেরা যেন দুমুঠো খেতে পারে তার জন্য বিলের কিনারে চাঁই, ঠেলা জাল দিয়ে মাছ ধরার সুযোগ রেখেছে।
করচের ঘন বন
টাঙ্গুয়ার হাওড় সম্পর্কে অভিজ্ঞ একজন জানালো শীতকালই নাকি হাওড় ভ্রমনের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।জীব বৈচিত্রের জন্য টাঙ্গুয়ার হাওড়ের যে বিশ্বখ্যাতি তা সম্পুর্ন পরিস্ফুটিত হয়ে শীতের সময়ই। যেমন বিভিন্ন প্রজাতির দেশী আর পরিযায়ী পাখি সহ প্রচুর দেশী মাছ এবং নানারকম উদ্ভিদের দেখা মেলে সেই শীতের সময়েই। তার সেই কথা শুনে সাহসী আমি এই ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে রওনা হোলাম হাওড়ের পথে।
হাওড়ে ঢোকার আগেই বিশাল বিলবোর্ড । এই সংস্থাটি হাওড়ের জীব বৈচিত্র রক্ষার উপর কাজ করছে
সে সময় 'ছয় কুড়ি বিল আর তের কুড়ি কান্দা' নিয়ে সৃষ্ট টাঙ্গুয়ার হাওড়ের ভেসে ওঠা বিলের সবুজ কিনারায় সারা বর্ষায় বুক পানিতে ডুবে থাকা হিজল, করচ গাছের পুরোপুরি জেগে উঠা সারি এক মোহনীয় সৌন্দর্য্যের সৃষ্টি করে, সবুজ ঝোপালো পাতা আর ডালের ফাঁকে কিঁচির মিঁচির করে থেকে থেকে ডেকে উঠছে দেশীয় প্রজাতির বিভিন্ন পাখি। জলের উপর পাঁক দিয়ে যাচ্ছে গাংচিল।
গাছের আগায় পানকৌড়ির ঝাক
বিলের কান্দাগুলো তখন ঢেকে যায় নলখাগড়া,শতমূলী, চাইল্লাঘাস বনতুলশী, গুলী,আর বইল্যলার ছোট ছোট উদ্ভিদে। সেই সাথে বিলগুলো পরিনত হয় দেশীয় আর পরিযায়ী পাখীর অবাধ বিচরণ ভুমিতে। অক্টোবর থেকেই শুরু হয় পরিযায়ী পাখীদের আনাগোনা।মাইলের পর মাইল জায়গা জুড়ে এসব পাখীদের ভেসে বেড়াতে দেখেছি আমরা।
চুপি চুপি কাছে এগিয়ে যাচ্ছিলাম কিন্ত ঠিকই টের পেয়ে গেল দুষ্ট পাখীর দল আর সাথে সাথেই ফুরুৎ
তবে যারা সেই বিশাল সাগর সদৃশ্য টাঙ্গুয়ার হাওড় আর তার মাঝে ভেসে থাকা দ্বীপগুলোর বসত ভিটায় আছড়ে পড়া প্রচন্ড ঢেউ এর রাশি, জল ভরা মেঘে আচ্ছন্ন আকাশ বা ঝুম বৃষ্টি, পানির উপর কোনরকমে মাথা জাগিয়ে রাখা হিজল করচের বন দেখতে ইচ্ছুক তাদেরকে বর্ষায় যাবার জন্যই অনুরোধ করবো।
আহা সেই হিজল আর করচের বন সেখানে নিত্য হোক আমার আগমন
৭ ই ডিসেম্বর ২০১৪ আমরা দুজন টোনাটুনী শীত এর সকাল সাতটায় রেষ্ট হাউজ থেকে রওনা হোলাম সুরমা নদীর তীরে বৈঠাখালি ঘাটের উদ্দ্যেশে। নদীর অপর পার থেকে উপজেলা তাহিরপুর এর সোলেমান নগর পর্যন্ত সি এন জিতে যেতে হবে । এরপর ট্রলার। নদীর অপর পারে যেতে ফেরীর জন্য অপেক্ষা করছি দেখলাম এক দেশীয় নৌকার ফেরী এগিয়ে আসছে আর তাতে এক সিএন জি। এপারে এসে আমাদের দেখেই একজন জানালো সেই আমাদের নির্ধারিত সি এন জি ড্রাইভার। আমরা যেন দুই মিনিট অপেক্ষা করি সে গ্যাস নিয়ে এক্ষুনি আসবে।
আমাদের সিএন জি আসছে এপার থেকে গ্যাস নিতে
ঐদিকে ট্রলার আলা ফোনে তাড়া দিচ্ছে আমরা যেন তাড়াতাড়ি যাই। পানি গরম হয়ে উঠলে পাখি সব চলে যাবে জঙ্গলে।সত্যি ঠিক ২ মিনিটের মধ্যেই সে আসলো। ঐ পারে উঠতে গিয়ে সি এনজি কাত হয়ে পানিতে পরার উপক্রম। ড্রাইভার আমাকে এর আগে বার বার তার গাড়িতে উঠে বসে থাকার জন্য অনুরোধ করছিল। আল্লাহ বাঁচিয়েছেন যে তার কথা শুনিনি।
নদীতে পতন্মোমুখো আমাদের বাহন
তেমন কোন গরম কাপড় না নেয়ায় অত্যন্ত দ্রুত গতিতে চলা সেই খোলা সি এন জিতে জমে যাবার উপক্রম। এভাবে ১৭ কিমি দুরত্বের বিশ্ম্ভরপুর উপজেলা পার হয়ে আসলাম সুনামগঞ্জ থেকে মোট চল্লিশ কিমি দুরত্বের তাহিরপুর উপজেলার এক গ্রাম সোলেমানপুরে। পৌছাতে আমাদের প্রায় দেড় ঘন্টার মত সময় লাগলো।কিছু জায়গা ছাড়া রাস্তা মোটামুটি ভালোই ছিল।
আমাদের জন্য নির্ধারিত নৌকা
আগে থেকে ঠিক করে রাখা ইঞ্জিন আলা নৌকা মাঝিটি যাকে বার বার ট্রলার বলে উল্লেখ করছিল তাতে গিয়ে বসলাম। তার আগে অবশ্য পাশেই বাঁধা শিক্ষাতরীতে উঠে শিক্ষিকা আর ছাত্র ছাত্রীদের সাথে কিছু আলাপ হলো।
আস্তে আস্তে শুরু হলো আমার অনেক দিনের স্বপ্ন টাঙ্গুয়ার হাওড় ভ্রমন। হাওরের জনগন নিয়ে কাজ করা স্থানীয় এক অভিজ্ঞ ব্যাক্তি ফোনে আমাকে বার বার বলছিল 'ভয় পাবেন না ভাবী, পানি একদম স্থির, শান্ত, সরের মত'।
সেই শান্ত নিথর পানিতে বহু দূর থেকে দেখছি পাখিদের ওড়াউড়ি ।
ছবির মত সব দৃশ্য দুদিকে রেখে পাইটাল নদী দিয়ে আমরা ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছি ১১ কিমি দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থে ৭ কিমি টাঙ্গুয়ার হাওরের দিকে। নদীর দুপাশে জেগে উঠা পাড়গুলো তখন বিস্তীর্ন সবুজ চারণ ভুমিতে পরিণত হয়েছে।সারা বর্ষা শুকনো খড় এর উপর থাকা অনেক গরু, মহিষ, আর ছাগলের পাল মাঠে মাঠে এখন কচি সবুজ ঘাস খেতে ব্যাস্ত। এখানকার অবস্থাপন্ন বাসিন্দাদের অনেকেই গরু ছাগল পেলে থাকে এবং এটা তাদের বিশাল এক আয়ের উৎস।
দ্বীপবাসীদের গরু চরাচ্ছিল কিছু কিছু কিশোর রাখাল বালক
নদীর ডান তীরে চেয়ে দেখি দ্বীপএর মাঝে যে ছোট ছোট বাড়ীগুলো তার ভিটাগুলো অনেক উঁচু করে তৈরী।অনেকেই ঢেউএর সেই প্রবল আঘাত ঠেকাতে পাথর দিয়ে বাধিয়ে রেখেছে তাদের বসত ভিটে। সেখানে অনেক গাছের সাথে কিছু হিজল করচ ও রয়েছে। নিঃসংগ এক পানকৌড়ি নদীতে গাঁথা বাশের আগায় বসে আছে চুপচাপ। সকাল দশটা বাজে, আকাশ কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন লাগছিল। মাঝি আশ্বাস দিল এটা মেঘ নয় কুয়াশা। মনটা শান্ত হয়ে আসলো।
নিঃসংগ পানকৌড়ি
একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছি নদী পথে তাতেই মুগ্ধ আমি।শীতের শান্ত স্রোতস্বীনির দু পাশে সার বেধে জন্মানো অদ্ভুত সুন্দর সেই করচ আর হিজল গাছ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আকাশ দেখছে। তাদের সেই ছায়াছন্ন পায়ের কাছে সবুজ কার্পেটের মত বেছানো ঘন নল খাগড়ার ঝোপ। আর তার মাঝে ছোট ছোট বনগোলাপ ফুটে আছে কি যে সেই সৌন্দর্য্য তা ভাষায় বর্ননা করার মত নয়।
হাওড় থেকে শহর অভিমুখী এক ট্রলার
মনে হচ্ছিল এখানেই নেমে অনুভব করি, ছুঁয়ে দেখি সেই সৌন্দর্য্যকে।মাঝি আমার অবস্থা দেখে জানালো সামনে আরো অনেক সুন্দর জায়গা আছে। কি জায়গা? মাঝি জানালো গোলাবাড়ী ক্যাম্প।কি আছে সেখানে? পুলিশ না আনসারদের ক্যাম্প কি জানি মাঝি বল্লো। আমি সেই সব দেখতে মোটেও আগ্রহী নই। আমার তৃষ্ণার্ত চোখ চারিদিকের সেই অসীম সৌন্দর্য্য অবলোকন করে চলেছে।
গোলাবাড়ী গ্রাম
নৌকায় ওঠার প্রায় দু ঘন্টা পর ডানদিকে দ্বীপের মতন এক ভুখন্ড দেখা গেল। মাঝি জানালো এর নামই গোলাবাড়ি। অবশ্য তার আগে আরেকটি দ্বীপসদৃশ্য গ্রাম চোখে পড়েছিল নাম স্যালাইন তাহিরপুর। সেই গোলাবাড়ী দ্বীপের একদিকে কিছু মহিলা কালো কালো মাটি দিয়ে কি যেন করতে ব্যস্ত ।আর পাশেই নদীতে কিছু লোক লগিতে নৌকা বেধে পানিতে ডুব দিয়ে দিয়ে বালতি করে সেই কালোমাটি তুলে নৌকায় ভরছে। জানলাম এগুলো দিয়ে জ্বালানী তৈরী করে।
কালো মাটি তুলছে ডুব দিয়ে দিয়ে
মাঝি জানালো আমরা যদি একদিন থাকি তাহলে ৪০ বছরের পুরনো হিজল বনের গ্রাম রংচিতে ঘুরে আসতে পারবো। এর চেয়ে পুরনো হিজলের বন এদেশে আর নেই বলে জানলাম। আর সেই বনে নাকি আছে অনেক জাতের দেশীয় পাখি আর কি জানি এক ফুল আর তা নাকি অপুর্ব দেখতে।কিন্ত আমরাতো এসেছি একদিনের জন্য।
গোলাবাড়ি -বাঘমারা ট্রেইলের একাংশ
তবে গোলাবাড়ি - বাঘমারা ট্রেইলেও রয়েছে ঘন সবুজ করচের বন। আমরা সেখানে না থেমেই এগিয়ে গেলাম সামনের দিকে। টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঢোকার মুখেই পড়লো বিখ্যাত রৌয়ার বিল। প্রচুর রুই মাছ পাওয়ায় যায় বলেই তার এই নামকরণ।
রৌয়ার বিল এর দুই পাহারাদার
মাঝি লগি চুবিয়ে দেখালো এখানে পানির গভীরতা। মনে হলো ১০/১২ ফুটের মত হবে। তবে বর্ষায় অথৈ সাগরে পরিনত হয় এই রৌয়ার বিল সহ পুরো হাওড়।এই বিলকে মাছের অভয়ারন্য হিসেবে ঘোষনা করা হয়েছে। কিন্ত দুঃখের বিষয় এখানেই আমরা চোরা মাছ শিকারীদের কারেন্ট জালে আটকানো প্রচুর মাছ দেখতে পেলাম। তার মধ্যে অনেকগুলোই ছিল মৃত।
মৃত গাছের ডালে বসা পানকৌড়ি । রৌয়ার বিল
পানিতে গেথে রাখা কিছু মরা গাছের ডালে বসে থাকা পানকৌড়ি দেখতে আর ছবি তুলতে আমরা যখন ব্যাস্ত, মাঝি আস্তে করে বল্লো, 'স্যার দেখেন মাছ'। কই মাছ? কোথায়'? বল্লো ঐ যে পানিতে জালের মাঝে। আমরা তখন খানিকটা এগিয়ে গেছি। নৌকা ঘুরালো মাঝি। দেখলাম সেই মরা ডালগুলোর একটার সাথে আরেকটা বাঁধা প্রচুর কারেন্ট জাল, আর তাতে আটকে আছে অনেক জীবিত, আধমরা আর বেশ কিছু মৃত মাছ।
জাল থেকে ছুটতে না পেরে মরে ভেসে আছে এক আইঢ় মাছ
তারপর আমার স্বামীর নির্দেশে মাঝি অনেকগুলো জাল ছিরে গাছের মাথায় গোল করে রেখে দিল।কিন্ত জালের পরিমান এত ছিল যা নষ্ট করা আমাদের একার পক্ষে সম্ভব ছিল না। ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আমরা এগিয়ে চললাম। প্রায় আধাঘন্টার মত ঘুরে বেড়ালাম সেখানে। সেই বিলে অনেক জাতের পাখি ছিল এর মাঝে ছোট ও বড় পানকৌড়ি, গাংচিল, লাল মাথা ভুঁতি হাঁস, মরচে রঙ ভুতিহাস ছাড়াও অনেক নাম না জানা পাখি।
নদীর পারে সাদা বক আর গাংচীল
সেখান থেকে আমরা এগিয়ে চললাম হাওড়ের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন এলাকা চটাইন্নার খালের দিকে। অপুর্ব সেই খাল শুধু কল্পনাই করা যায়। স্বচ্ছ আরশীর মত পানির নীচে নজরে পড়বে হাইড্রিলা, খাসোরধাম, ঝাউধাম, পানিকলা ছাড়াও আরো কয়েক প্রজাতির জলজ উদ্ভিদ। চটাইন্নার বিল ছাড়াও শীতে হাওড়ের অনেক জায়গায়ই হাইড্রিলা নজরে পড়বে। শালিকের চ্যাপ্টা পাতার নীচ থেকে লাফিয়ে উঠে পাতার উপর বসে পড়লো এক ছোট্ট সবুজ ব্যাং।
কালেম পাখির বাসভুমি চটাইন্নার খালে প্রবেশ
সেই সরু খালের দু পাশে ঘন বিশাল সেই নলখাগড়ার বন কিযে তার সৌন্দর্য্য তা ভাষায় বর্ননাতীত। সেই মানুষ সমান উঁচু নলখাগড়ার বনে বাসা বেধেছে অদ্ভুত সুন্দর এক পাখি নাম তার কালেম।পাখি আর জলজ উদ্ভিদের এক অপরূপ মিলন মেলা বসেছে যেন সেখানে। খাল দিয়ে ধীরে ধীরে এগুতেই মাঝি আস্তে করে জানালো সেই নীল রঙ্গা কালেম পাখি বসে আছে ঝোপের পাশে।ক্যামেরা তাক করতেই উড়ে গেল সাথে আরো তিন চারজন সঙ্গী নিয়ে।
উড়ে যাওয়া কালেমের ঝাঁক
এছাড়াও সেখানে দেখা মিল্লো জলমুরগি, বক, বিভিন্ন জাতের ফুটকি পানকৌড়ি ইত্যাদি পাখির। প্রায় ১২টা বাজে, সেই নিস্তব্ধ নিরিবিলি শুনসান খালের মাঝে নৌকা থামিয়ে সুনামগঞ্জ থেকে আনা খাবার মাঝির সাথে ভাগ করে খাচ্ছি আর অপরূপ সেই সৌন্দর্য্য প্রান ভরে উপভোগ করছি। পানিতে পা চুবিয়ে দেখছি পাশের ঝোপেই কালেম সহ বিভিন্ন পাখির আনাগোনা। আমরা তিনজনই চুপ করে আছি। মনে হচ্ছিল সেখানে কোন কথা নয়, কথা বলার স্থান নয় এটা। শব্দ না করে পানির নীচে থাকা গাছের ছবি তুলছি একের পর এক।
বেশ কিছুক্ষন পর আমরা চটাইন্না খাল পার হয়ে এগিয়ে গেলাম চটাইন্না বিলের দিকে। এখানেও কালেম, টিটি আর দলপিপির সাথে দেখা হলো।পানকৌড়ি ছিল সব খানেই আর কানি বক। পানি কম থাকায় বিলের নীচের সেই জলজ গাছ ও তাতে ফুটে থাকা সেই দৃষ্টি নন্দন ফুল্ কি যে তার সৌন্দর্য্য তা না দেখলে বোঝানো যাবে না।
বিশাল সেই বিলের মাঝে আমরা
প্রায় ৪০ মিনিট সেই বিল ঘুরে এগিয়ে গেলাম রুপাভূই বিলে।মাঝি জানালো এই বিলের মাটি নাকি রপোর মত রঙ আর তার জন্যই এই নাম। মাঝিভাই এই হাওড় সম্পর্কে বেশ অভিজ্ঞ মনে হলো। কিন্ত প্রশাসনের লোকেরাই কিভাবে মাছ ও অন্যান্য সম্পদ চুরি করে তার বর্ননা দিল।আমার স্বামীর পেশা জেনে এই ব্যাপারে কিছু করার জন্য তার করুন মিনতি আর অনুরোধ আমাকে বিস্মিত করে তুললো।তার মত একজন শ্রমজীবি সাধারণ মানুষের এই বিল রক্ষার জন্য আকুলতা দেখে শ্রদ্ধায় মাথা নুয়ে আসলো আমাদের।
মাঝি ভাই মহা আক্রোশে ছিড়ে গুটিয়ে তুলছে সেই চুরি করে পাতা কারেন্ট জাল
রুপাভূই বিলটিকেও মাছের অভয়াশ্রম বলে ঘোষনা করা হয়েছে বলে জানলাম।বিলের মাঝখানে বাঁশ গেঁথে ঘেরাও করা আছে । পানি থেকে হাতখানেক ভেসে ওঠা বাঁশের মাথায় বিশেষ করে দু জাতের পাখি বসে আছে। এরা ছিল পানকৌড়ি আর তাদের জাতিরই গ্রেট ব্ল্যাক করমোরান্ট। গ্রোগ্রাসে মাছ খাবার জন্য বাংলায় যার খ্যাতি মহা পেটুক নামে।
আমাদের সাড়া পেয়ে উড়ে গেল ব্ল্যাক করমোরেন্ট বা মহা পেটুক পাখি
চলতে চলতে রুপাভূই ছাড়িয়ে লেচুয়ামারা বিলে কখন প্রবেশ করেছি বলতে পারবো না। এই বিলটি বেশ গভীর থাকায় জলজ উদ্ভিদগুলো আর দেখা গেল না তবে কিনারে পানি কম থাকায় সেখানে প্রচুর হাঁস জাতীয় পরিযায়ী পাখি দেখা গেল। ততক্ষনে আমাদের ক্যামেরার চার্জ শেষ।আমরা সেল ফোন দিয়ে ছবি তুলছি। কিন্ত অতদুর থেকে সেই লক্ষ পাখীর উড়ে যাওয়া আবার পানিতে বসার সেই অপরূপ দৃশ্য তোলার ক্ষমতা মোবাইলের ছিল না। তাদের পাখার সেই রুপোলী ঝিলিক দেখে মনে হচ্ছিল যেন শত শত আয়নার রিফ্লেকশন।
গাছে বসে থাকা পাখির দল
এই লেচুয়ামারা বিলটি হাওরের সবচেয়ে সমৃদ্ধ এলাকা। এর পশ্চিমপাশে হাতিরগাঁতা কান্দা, উত্তরে কয়েক কিমি দুরেই মেঘালয়ের পাহাড়।অসংখ্য পরিযায়ী পাখির সেই মিলনমেলায় কেমন করে এখানে একটি ঘন্টা সময় কেটে গেল বুঝতেই পারিনি দুজন। লেচুয়ামারা বিল ঘুরে হাতিরগাঁতা কান্দায় আসলাম।
গোলাবাড়ি- বাঘমারা ট্রেইল শুরু হলো কিছুক্ষনের পথ চলা তাই এখানেই নৌকা থেকে নেমে পরলাম।
সেখান থেকে গোলাবাড়ী বাগমারা ট্রেইল। এখানে আমরা নৌকা থেকে নেমে হিজল আর করচের বনের মাঝ দিয়ে গোলাবাড়ির দিকে চলে যাওয়া অসাধারন এক মাটির পথ ধরে হাটতে শুরু করলাম।
গোলাবাড়ি বাঘমারা ট্রেইলে এক প্রকৃতি প্রেমিক
প্রকৃতি প্রেমিকদের জন্য যেন নিজ হাতে তৈরী সেই পথ।মনে হচ্ছিল সেই গানটির কথা এই পথ যদি না শেষ হয়.....।। দু পাশে তার করচ গাছের ঘন বন, তাতে দু একটা হিজল ও দাঁড়িয়ে আছে। পথের পাশে জংলি স্ট্রবেরী আর গোলাপের ঝাড় আর তাদের সেই মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য্য যা আপনার চোখে পড়ার জন্য স্থির অপেক্ষায়।
গভীর নীল রঙ্গা প্রাকৃতিক এক লেক
তারই এক পাশে গভীর নীল রঙ্গা প্রাকৃতিক এক লেক তার সকল রূপের ডালি মেলে বসে আছে।
পথের পাশের উচু গাছে শত শত পাখির আবাস আর ঝোপে ঝাড়ে রয়েছে অসংখ্য ক্ষুদে পাখির ঝাক।মাঝি বলে দিয়েছে এক ঘন্টার মাঝে নৌকায় উঠতে, না হলে তাহিরপুর অর্থাৎ সুনামগঞ্জ পৌছাতে অনেক রাত হয়ে যাবে। আমার মনে হচ্ছিল সেই করচের ছায়ায় বসে থাকি আর চেয়ে দেখি উত্তুরে টিটি আর কাস্তে চরার রূপ ।
একাকি করচ
সেই স্বর্গ থেকে মর্তে নেমে আসলাম সময়ের হিসাব করে। তিনটা বাজে প্রায়। সেই একই পথে ফিরতে হবে, পথে পড়লো যাবার সময় চোখে দেখা ছোট তাহিরপুর কি জানি কি কারনে তার নাম স্যালাইন তাহিরপুর। হাওড়ের মাঝে দ্বীপ সদৃশ্য এক গ্রাম। সেখানে নতুন টিনের তৈরী এক ক্ষুদে চায়ের দোকানে চা খাবার জন্য নৌকা থামালো। তবে নেশাটা ছিল আমারই বেশি। আমি নৌকায় বসে রইলাম।মাঝিকে নিয়ে আমার স্বামী নামলো। মাঝি লিকার চা আনলো আমার জন্য। গ্রামের বেশ কিছু বয়স্ক মানুষ সেখানে বসা।
ছোট তাহিরপুর বা স্যালাইন তাহিরপুরে চা পানের জন্য থামা
আমার স্বামী তার দীর্ঘদিনের স্বভাব অনুযায়ী সেখানে একটা আলোচনা শুরু করে দিল। তার বক্তব্যের বিষয় ছিল চোরা মাছ শিকারী, কারেন্ট জালের অপব্যাবহার এবং তাতে প্রচুর মাছ মরে পঁচে আটকে থেকে প্রানীজ সম্পদ তথা জীব বৈচিত্রের দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি করা।
তার ১০ মিনিটের বক্তব্যে সেই স্থানীয় বাসিন্দারা এতই আভিভুত হলো যে তাকে সেই স্যালাইন তাহিরপুরে দুদিন থাকার জন্য পিড়াপিড়ি শুরু করে দিল। তাদের কে আলিঙ্গনের মাধ্যমে বিদায় জানিয়ে সে নৌকায় এসে বসলো। মাঝিও নৌকা ছেড়ে দিল। তবে আসরের সময়ে সে নৌকা কিনারায় ভিড়িয়ে নামাজ পড়তে ভুল্লো না। খুব ভালো একজন লোক। আমাদের অনেক ছবিও সে কায়দা করে তুলে দিয়েছে।
মাঝি ভাই এর তোলা ছবি
ঠিক সাড়ে পাঁচটায় আমরা সোলেমানপুর ঘাটে আসলাম।আমাদের জন্য অপেক্ষারত সিএনজিতে উঠে বসলাম। সব মিলিয়ে সুনামগঞ্জ পৌছাতে সাতটা, সাড়ে সাতটা বাজলো। বাস্তব হলো আমার দীর্ঘদিনের কল্পনার টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমন।
সুনামগঞ্জ জামতলা হেলভিটাসের রেষ্ট হাউজ থেকে এপারের বৈঠাখালি ঘাট রিকশাভাড়া ২০/= টাকা
ওপারের বৈঠাখালি ঘাট থেকে তাহিরপুর এর সোলেমানপুর সিএঞ্জি ভাড়া আপডাউন ১৬০০/= টাকা। ট্রলার ১০০০/= টাকা ।
ছবি আমাদের অপটু হাতে ক্যানন ক্যমেরা আর সেল ফোনে তোলা।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৫
জুন বলেছেন: রাতুল ভাই ছবি ডিএস এল আর এ নয় । অত ভারী ক্যামেরা নিয়ে চলাচলে অসুবিধা তাই ছোট লুমিক্স বা ক্যাননই ভরষা। তাও তারা অনেক সময় বিপদে ফেলে তখন সেল ফোনই ভরষা। ছবি ভালো লাগা আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রাতুল ।
২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭
শ।মসীর বলেছেন: আমি যখন গেলাম এক ফোঁটা পানিও ছিলনা
http://www.somewhereinblog.net/blog/shamseerblog/29939031
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১০
জুন বলেছেন: কউ কি পানি না থাকাতো আরো খারাপ শামসীর
ইদানিং সামুতে লিংক কাজ করছে না কেন জানি । ডেট দিও গিয়ে দেখে আসবো ব্লগে।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০
নতুন বলেছেন: জটিল ভ্রমন করছেন...
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৬
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য নতুন
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
মামুন রশিদ বলেছেন: অসাধারণ ভ্রমণ পোস্ট । লেডি বতুতার অন্যতম সেরা পোস্ট!!
পোস্ট লেখার সময় আপনাকে কাব্যিকতা পেয়েছিল! ছবি আর বর্ণনার প্রাঞ্জলতা অতি মনোহর হয়েছে । কাব্যিক সুষমামুগ্ধ অপরুপ ভ্রমণ পোস্টে !!
ভালোলাগা, ভালোলাগা++
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
জুন বলেছেন: সিলেটবাসীর মুখে সিলেটের উপর লেখা পোষ্টের প্রশ্ংসায় অনেক অনেক খুশী লাগছে।
সত্যি কাব্যময় এক অনুভূতি হয়েছিল হাওড় ঘুরতে গিয়ে মামুন।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য ।
শুভেচ্ছা রাত্রির ।
৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩
প্রামানিক বলেছেন: খুব ভাল লাগল যেমন বর্ননা তেমন ছবি। ধন্যবাদ আপনাকে
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
জুন বলেছেন: স্বাগতম জানাই আমার ব্লগে প্রামানিক । আপনার মন্তব্য পেয়ে অনেক অনেক ভালোলাগলো। আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই কামনাই করি। শুভেচ্ছা নিরন্তর
৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১
খেলাঘর বলেছেন:
সুন্দর।
আমি তো সবকিছু মিস করে বসে আছি; ওখানে যাবই।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৩
জুন বলেছেন: অবশ্যই যাবেন খেলাঘর সত্যি সুন্দর এক স্থান।
মন্তব্য আর সাথে সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: বাহ! খুব সুন্দর বর্ননা! আমাকে আগে জানালে আমিও যেতাম তোমাদের সাথে। অবশ্যই কাবাবমে হাড্ডি হয়ে।
কয়েক বছর আগে আমি যখন যেতে চেয়েছিলাম, তখন মটরসাইকেলে যেতে হতো। তাই আর সাহসে কুলোয়নি।
এখন তো শরীর খারাপ লেগেই থাকে।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭
জুন বলেছেন: সুরঞ্জনা প্রথমেই জানাই অনেক অনেক শুভকামনা । আগে কোন কিছু ঠিক থাকলেতো জানাবো বলো। তোমার ভাইয়ার তো সবই এমন হুটহাট প্রোগ্রাম।
তুমি গেলে অনেক ভালো লাগতো। আর এই বয়সে কাবাব না ঐ হাড্ডিই ভালো লাগে
হ্যা ঠিকই বলেছো অসংখ্য মোটর সাইকেল । অনেক মহিলাকেও দেখলাম সেই দ্রুতগতির মোটর সাইকেলে চড়ে চলে যাচ্ছে। আমিতো দেখেই ভয় পেলাম।
পারলে এক বার ঘুরে এসো সত্যি এনজয় করবে ।
সাথে আছো ধীর্ঘদিন তার জন্য অনেক ভালোলাগা বন্ধু ।
৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা, তথ্য অার ছবি মিলে অসাধারণ পোস্ট। মামুন ভাই অাগেই বলে দিয়েছে - এটি অাপনার অন্যতম সেরা পোস্ট। সহমত।
যাবার ইচ্ছে থাকল।
+।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
জুন বলেছেন: কি কৌ মামুন কইলেই হইলো
আমার চোখে আমার সন্তানের মত সব পোষ্টই সেরা
সুমন কর অনেক অনেক ধন্যবাদ পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য ।
অশেষ শুভকামনা তুমি ও তোমার পরিবারের প্রতি
৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: মনে হচ্ছে ফাটাফাটি পোষ্ট। মানে পড়ে তাই মনে হল। মোবাইল থেকে ছবিগুলোর স্বাদ ভালভাবে নিতে পারলাম না।
বাসায় গিয়ে আবার আসছি।
বিরাট + জুনাপু।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৪
জুন বলেছেন: মোবাইল থেকে ছবিগুলোর স্বাদ ভালভাবে নিতে পারলাম না।
বাসায় গিয়ে আবার আসছি।
এখুনো বাসায় যাও নাই মৃদুল
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে অনেক শুভকামনা রইলো
১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: অপুর্ব সব ছবি আর মনোমুগ্ধকর বর্ণনা, অলমোস্ট ঘুরেই আসলুম বিল,কান্দা আর দেখলুম প্রকৃতির উপর মানুষের অত্যাচার, আইনের প্রকট অভাব, আইনের প্রয়োগের আরো বেশি অভাব, আপনার কারেন্ট জালের উপর প্রচন্ড রাগ...। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
জুন বলেছেন: হ্যা সত্যি এগুলো দেখলে বেড়ানোর আনন্দটা কেমন ম্রিয়মান হয়ে আসে । তারপর ও টাঙ্গুয়ার অপার সৌন্দর্য্যে আমি মুগ্ধ এটা স্বীকার করতেই হবে ঢাকাবাসী।
মন্তব্য আর প্রতিনিয়ত সাথে আছেন , উৎসাহ দিচ্ছেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
সবকিছুতে একমত... খরচের ব্যাপারেও...
কিন্তু ছবি অপটু হাতে তোলা 'তাহা কোনক্রমেই গ্রহণ করা যাইবে না'....
অনবদ্য পোস্ট.... জুনাপা++++
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০
জুন বলেছেন: পটু হওয়ার আর বয়স নাই আর সেই ভারী ক্যামেরা বয়ে নেয়ার শক্তিও নাই তাই পঁচা ক্যামেরায় পঁচা ছবি দিয়ে ব্লগ চালাইতেছি
মন্তব্য আর উৎসাহের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা কিমচি ভাবী সহ পিচ্চি দুজনকেও
১২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
তুষার কাব্য বলেছেন: দারুন প্রাঞ্জল বর্ণনার সাথে চমৎকার কিছু ছবি আপু।আবারও ঘুরে আসলাম
শীতের হাওরে।
তবে বর্ষায় হাওড়ের চেহারা আরও অনেক ভয়ঙ্কর হয়ে যায়।এপার ওপার সমুদ্রের মতো সীমানা বিহীন এক বিশাল জলরাশি সত্যি ভয় পাওয়ার মতো
নতুন একটা মজার নাম জানলাম স্যালাইন তাহিরপুর
বরাবরের মতোই আপু ফাটাফাটি ।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫
জুন বলেছেন: বর্ষার হাওরের রূপ সম্পর্কে আমি জানি তুষার তাই তো ভরষা পাইনি যেতে । শীতে জীব বৈচিত্র বেশি । পাখি আর সবুজের মিলনে এক অপার্থিব সৌন্দর্য্য সত্যি দেখার মত ।
ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা
১৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১২
রাতুল_শাহ বলেছেন: খালি ধন্যবাদ পেয়ে আসলাম, বিকল্প কিছু একটা দেন
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
জুন বলেছেন: আর কি রাতুল !
রিক্ত আমি শুন্য আমি দেবার কিছু নাই
আছে স্নেহ মায়া দিলাম শুধু তাই
আবারও সন্ধ্যার শুভেচ্ছা
১৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৬
সকাল রয় বলেছেন:
আপনার তোলা ছবি দেখলাম। ভালো লাগলো খুব। মনে হচ্ছিল হাওর ঘুড়ে বেড়াচ্ছি।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩
জুন বলেছেন: তাই নাকি সকাল ? অনেক ভালোলাগলো তোমার মন্তব্য পেয়ে ।
শুভকামনা রইলো
১৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
বোকামানুষ বলেছেন: এক কথায় অপূর্ব বর্ণনা, ছবি সব
কবে যে যেতে পারবো খালি আফসোস আর আফসোস
একদিন নিশ্চয় যাবো ইনশাআল্লাহ
যদিও পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছিলো আমরাও সাথেই ঘুরছি
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২
জুন বলেছেন: অবশ্যই একদিন যাবেন বোকামানুষ । এমন কিছু দুরত্ব তো নয় ।
সত্যি ভালোলাগার মত ।
অনুপ্রেরনাদায়ক মন্তব্যে অসংখ্য ভালোলাগা
১৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৭
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর সব ছবি, ছোট ছোট কিন্তু তথ্যপূর্ণ বর্ণনা। ঘুরে এলাম আপনার সাথে সেই সব মায়াবী সুন্দর স্বর্গীয় জায়গাগুলি +++++++++++++++++++++
আমার মনে হয় এই মাসের সেরা ভ্রমণ পোস্ট এটা। এই পোস্ট প্রিয়তে না নিলে পাপ হবে !
ভালো থাকবেন সবসময়
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অপুর্ন পোষ্টটি ভালোলাগার জন্য।
প্রিয়তে নিয়েছেন জেনে অনেক খুশী হোলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা
১৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৪
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আপনি কি সাঁতার পারেন?
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
জুন বলেছেন: না ভাই সাতার পারি না
ছোটবেলা থেকেই অনেক পুকুর আর দিঘীওয়ালা বাড়ীতে থেকেছি কিন্ত সাতার শেখা হয়নি আমার।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা
১৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৫
মামুন রশিদ বলেছেন: ডুব দিওনা জলে কইন্যা
সাঁতার তুমি জানোনা
পাড়ে উঠতে পারবানা
...............................
সাঁতার জানলে কি জুনাপ্পী শীতকালে হাওরে ঘুরতে যায়!
@এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯
জুন বলেছেন: ঠিক ঠিক সাতার জানলে কি আর শীতে শুকনো হাওড়ে যাই মামুন
তবে এটা ঠিক সাতার না জানায় আতংকিত আমি অনেক জায়গা দেখতে ইতস্তত করেছি ।
আবার আসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ মামুন
১৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৩
আলম দীপ্র বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: ডুব দিওনা জলে কইন্যা
সাঁতার তুমি জানোনা
পাড়ে উঠতে পারবানা
...............................
সাঁতার জানলে কি জুনাপ্পী শীতকালে হাওরে ঘুরতে যায়!
সত্যি নাকি !
তবে আমিও সাঁতার জানিনা ! :!> :!> :!>
আর পোস্ট অসাধারণ !
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫০
জুন বলেছেন: সাঁতার জানলে কি জুনাপ্পী শীতকালে হাওরে ঘুরতে যায়!
কথা সইত্য দীপ্র
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অজস্র শুভকামনা এই শীত সকালে ।
২০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৩৭
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: অবাক হয়ে দেখছিলাম ছবি গুলো।এত সুন্দর দেশ আমাদের অথচ রাজনীতির কালো থাবায় এই সুন্দর দেশটা সুন্দর হারাতে বসেছে।
এমন সুন্দর পোস্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু তোমাকে
শুভ কামনা সব সময়
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪
জুন বলেছেন: এত সুন্দর দেশ আমাদের অথচ রাজনীতির কালো থাবায় এই সুন্দর দেশটা সুন্দর হারাতে বসেছে। যেমন সুন্দরবন ডাইরেক্ট। কি যে অপুর্ব তার রুপ চোখে না দেখলে বর্ননা করা যায় না। অন্য কোন দেশ হলে কত সুন্দর করে তাকে রক্ষনাবেক্ষন করতো ।
সাথে আছো তাই লিখছি, এ আমার মনের খোরাক বলতে পারো । তোমরা পড়ো আর মন্তব্য করো এ আমার সৌভাগ্য ।
অনেক অনেক শুভকামনা জেনো
২১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৮
ইমিনা বলেছেন: জুন আপু, পরবর্তী ভ্রমনে আমাকে আপনার সফর সঙ্গী করার অনুরোধ করছি। আপনার ক্যামেরা, সাথে আরো টুকটাক যা আছে তা বহন করার শর্তেও রাজি আছি যদি প্রকৃতিকে আপনার পাশে থেকে দেখতে পারি।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬
জুন বলেছেন: অবশ্যই অবশ্যই জানাবো ইমিনা , এতো আমার সৌভাগ্য সফরে ভালো একজন সঙ্গী পাওয়া । কিছু বহন করা লাগবে না
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
২২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: দৃষ্টিনন্দন ভ্রমন বর্ননা এবং তথ্যসমৃদ্ধ । ছবিগুলো খুব মনোমুগ্ধকর । আপনার হাতের তোলা ? বেশ তো !...
আলমিরায় তুলে রাখলাম । আলমিরা বন্ধ করার সময় মনে হলো ড্রয়ার থেকে একটা লাইক দিয়েই দেই । লাইক দিতে গিয়ে দেখি অনেকগুলো + ও পড়ে আছে ।তাই আর কি করা কিছু + ও দিতে হলো ! +++++ ...
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২২
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ভালোলাগলো যখন শুনলাম আলমিরায় তুলে রাখলেন ককাশে আবার অনেকগুলো লাইকও দিয়েছেন
তবে তুলে রাখলেই কিন্ত হবে না , একবার অন্ততঃ চোখ বুলাতে হবে অনুরোধ রইলো। দেখবেন আমাদের দেশটা কত্ত সুন্দর ।
মন্তব্য আর সাথে সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা
২৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭
রূপা কর বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট আপু । ছবি আর কথা ভালোলাগা অনেক
++++++্
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ রূপাকর অনেকদিন পর আপনার মন্তব্য পেয়ে
২৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এক কথায় অনবদ্য পোস্ট ।ছবিতে আর বর্ণনায় তথ্যের সন্নিেবেশে দারুন ।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার । অনেক দিন থেকে সাথে আছেন, উৎসাহ দিচ্ছেন অনেক ভালোলাগা তার জন্য ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।
২৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৩
ডট কম ০০৯ বলেছেন: এত বিস্তারিত বর্ননা কাউকে দেখিনি আগে দিতে।
আপনার লেখনী ও বর্ননাকে সালাম।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬
জুন বলেছেন: আপনার অনুপ্রেরনায় অনেক ভালোলাগা এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ডট কম ০০৯ ।
ভালো থাকুন এই শুভকামনাই রইলো ।
২৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
নিঃসন্দেহে সমৃদ্ধ এক লেখা ।
সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক দৃশ্যের বর্ণনার পাশাপাশি টাঙ্গুয়ার বিশাল জলরাশির মতো আরো অনেক বিশাল মনের দেখা মিললো এখানে। প্রকৃতি উজার হয়ে যাওয়ার ভয়ে দুজন টোনাটুনীর কাতরতা ( বিশেষ করে টোনার ), খেটে খাওয়া এক মাঝির প্রকৃতিকে রক্ষার মিনতি; টাঙ্গুয়ার বিশালতাকেও ছাড়িয়ে গেছে বলে মনে হলো ।
প্রথমবার যখন লেখাটি পড়ি তখন কিন্তু চটাইন্না খাল ছেড়ে রুপাভুই এর দিকে যাওয়া লাল ওড়নার "কইন্যা"র দেখা মেলেনি । কইন্যার বসে থাকার ধরন দেখে মনে হলো মামুন রশিদ ঠিকই বলেছেন --
ডুব দিওনা জলে কইন্যা
সাঁতার তুমি জানোনা
পাড়ে উঠতে পারবানা
শুভেচ্ছান্তে ।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি দেখে মনে হলো অত্যন্ত যত্ন আর ধৈর্য্যের সাথে আমার লেখাটি খুটিয়ে খুটিয়ে পড়েছেন আহমেদ জীএস।
মাঝির আকুলতা সত্যি চোখে পড়ার মতই ছিল। এদের মাঝেও কিছু লোকের সচেতনতা প্রশংসার দাবীদার। কিন্ত তথাকথিত শিক্ষিত লোকেদের অপরিসীম লোভই আমাদের প্রকৃতিদত্ত সম্পদকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছে।
হ্যা ঐ ছবিটা দিলাম কারন পোষ্টের সাথে সংশ্লিষ্ট বলেই।
সাতার জেনেও তো কত মানুষ ডুবে মরে যায়
তাই আর শেখা হয়ে উঠেনি
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।
২৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৬
আবু শাকিল বলেছেন: ছবি এবং বণর্না চমৎকার।
টাজ্ঞুয়ার হাওর নিয়ে অনেক কিছু জানলাম।
হাওরের অনেক তথ্য পেলাম।
হাওর নিয়ে ভ্রমণ পোস্ট।সত্যি সুন্দর সাজিয়েছেন।
ধন্যবাদ আপু।শুভেচ্ছা জানবেন
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১০
জুন বলেছেন: ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আবু শাকিল ।
শুভকামনা আপনার জন্যও
২৮| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: +
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৭
জুন বলেছেন:
২৯| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪
আরমিন বলেছেন: এত সুন্দর! এত সুন্দর! ইশ আপু তোমার সাথে যদি আমিও যেতে পারতাম!
ইচ্ছে করছে ঐ গোলবাড়ী গ্রামে গিয়ে বসত গাড়ি !
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৪
জুন বলেছেন: সত্যি দেখার মত আমাদের এই হাওড়গুলোর রূপ সব ঋতুতেই আরমিন২৯। গোলাবাড়ী থেকে বাঘমারা ট্রেইলটা কিন্ত অসাধারন । ডান দিকে নীল জলরাশির এক প্রাকৃতিক লেক আর হিজল করচের বন অপুর্ব।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৩০| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অসাধারণ!
সচিত্র বর্ণনার প্রশংসা তো করতেই হয় এবং তার সাথে যে অসীম ধৈর্য যুক্ত হয়েছে উপস্থাপনায়, সে কথার উল্লেখ অবশ্যই করা উচিত।
অনেক ভালো লাগা জানবেন।
শুভকামনা। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৯
জুন বলেছেন: এত ব্যস্ততার মাঝেও এসে মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ দীপংকর চন্দ
শুভকামনা আপনার জন্যও ।
৩১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩
আরজু পনি বলেছেন:
হাহা ...আপনার এই ধরনের ভ্রমণ/ছবি পোস্ট দেখলেই আপনার এ্যাসিসট্যান্ট হওয়ার ইচ্ছেটা মাথা চাড়া দিয়ে উঠে।
নৌকার ভেতর আপনাকে দেখলাম ...অনেকদিন পরেই দেখলাম ।
কিছু কিছু ছবি খুবই দারুন লাগছে দেখতে।
করচের বনটা দারুন টানছে আমায়!
ডিএসএলআর ক্যামেরা নিয়ে রাতুলকে খুব বাস্তব সত্যি একটা কথা বলেছেন
ব্যাগ সামলাবো ? নিজের ছানা পোনা সামলাবো? নাকি ওই আজদাহা ক্যামেরা সামলাবো ?
তাই অনেক সময়ই ক্যামেরা নিতে পারি না
আমি গরীব মানুষ তাই এক ক্যামেরা থাকতে ছোট সাইজের ক্যামেরা কিনতে সাহস পাই না
নোকিয়া ৭০০ ই ভরসা ।
১৮ তম প্লাস সহ অনেক শুভেচ্ছা রইল প্রিয় ব্লগার। এভাবেই চলুক লেডি বতুতার ভ্রমণ।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩২
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আরজুপনিকে আমার ব্লগে দেখে ভালোলাগলো অনেক।
দোয়া করো যেন হাত পা সচল রেখে দেখতে পারি হায়রে আমার মন মাতানো দেশের সবটুকু সৌন্দর্য্য। মন্তব্য আর সাথে হাকার জন্য ধন্যবাদ অনুক্ষন ।
ভালো থাকা হোক প্রিয় ব্লগারের ।
৩২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৫
কালীদাস বলেছেন: ওয়াও, আপনি এখনও আসেন ব্লগে? লেখেন?!
অনেকবছর আগে গিয়েছিলাম, তখন দুর্গম ছিল ঐ জায়গায় ঘোরা। আশা করি পল্যুশন এখনও সীমা ছাড়ায়নি হাওড়ে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১০
জুন বলেছেন: জী আসি কালীদাস
আমিযে লিখতে ( যা মুঞ্চায়) ভালোবাসি তাই আর ছেড়া যাওয়া হয়না :#>
আমি আগে দেখি নি হাওড় তাই কতটুকু পরিবর্তন হয়েছে বুঝতে পারছি না ।
অনেক অনেক দিন পর আপনাকে আমার ব্লগ তথা এখানে দেখে অনেক ভালোলাগলো
আশাকরি ভালো আছেন। ভালো থাকুন সেই শুভকামনাই করি ।
৩৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৬
কালীদাস বলেছেন: ভাল কথা, কাজের লোক লাগলে একটা আওয়াজ দিয়েন
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১২
জুন বলেছেন: তাই নাকি তা আগে কইবেন্না , ক্যামেরা বহন করার লুকের দরকার ছিল একজন
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য কালীদাস
৩৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৪
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: সুযোগ হলেই যাবো আমি । পোস্টে হলুদ তারা !
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৬
জুন বলেছেন: যেও তিতির অসম্ভব ভালোলাগবে তোমার মত কবির আমি গ্যারান্টি দিতে পারি। কারণ আমার মত অকবিরই কাব্য প্রতিভা জাগ্রত হওয়ার মত পরিবেশ
মন্তব্য আর হলদে তারার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা ;
শীত সকালের উষ্ণ শুভেচ্ছা ।
৩৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
কালো গুপ্তচর বলেছেন: আমার দেশ, আমার মাটিকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দিলেন। সত্যি বলছি, টাঙুয়ার হাওড়ে অনেকবার যাওয়া হয়েছে কিন্তু আপনার মত করে দেখা হয়নি। অসাধারণ লেখনি এবং ছবিগুলোর জন্য ধন্যবাদ। আবারো আসার আমন্ত্রণ রইলো।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৮
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে কালো গুপ্তচর । এসেই আমার পোষ্ট পড়লেন মন্তব্য করলেন দারুন ভালোলাগলো যেমন লেগেছে আপনার দেশ । সত্যি সুযোগ পেলে আমি আবার যাবার চেষ্টা করবো। অনেক অনেক সুন্দর আপনার দেশ ।
সকালের শুভেচ্ছা ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন আগামী দিনগুলোতেও
৩৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: টাংগুয়ার হাওড়ের নাম শুনেছি অনেক কিন্তু এই প্রথম বারের মতো হাওড়ের বেশ কিছু ছবি একসাথে দেখলাম। এবং বুঝতে পারলাম বর্ষার চাইতে শীতের শুরুতে টাঙ্গুয়ার হাওড়ের বৈচিত্র বেশী।
২০তম ভালোলাগা
অঃটঃ ইয়ে মানে ৮০ টাকার নাস্তার ব্যাপারটা বলতে চাচ্ছিলাম আরকি
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
জুন বলেছেন: এত ঘুরতে পছন্দ করো তাও হাওড়ে যাওনি কখনো ? আশ্চর্য্য হোলাম তোমার মত পর্যটকের এই কথা শুনে । যাক এবার ঘুরে এসো ভালোলাগবে । ছবিগুলো ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ
৮০ টাকা নাস্তার মানুষটি কয়েকদিন আগে মারা গেছে শুনলাম
৩৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭
মুরশীদ বলেছেন: ভাল বরননা । আপনার পোস্ট থেকে ঘুরে বেরানোর ঘটনাগুলি মনে রাকতে সুবিধা হয়। ++++্
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
জুন বলেছেন: আপনার বাংলা টাইপিষ্টের খবর কি ? ব্যাস্ত নাকি সে
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনবদ্য একটা ভ্রমন পোষ্ট জুন আপু। খুব ভাল লাগলো। সামনে যারা যেতে চায়, তাদের জন্য খুবই কাজে আসবে পোষ্টের এই তথ্যগুলো।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১২
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কাল্পনিক । কারো কাজে লাগলে আমিও অনেক খুশি হবো ।
শুভকামনা সতত
৩৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০১
ভিটামিন সি বলেছেন: সেইরাম ভাল্লাগছে।। অসাধারণ পোস্ট।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৮
জুন বলেছেন: আমারও হাওড়ে ঘুরে বেড়াতে সেইরকম ভালোলেগেছে সি ভিটামিন
মন্তব্য আর সাথে আছেন জেনে অনেক ভালোলাগা আর ধন্যবাদ।
শুভকামনা সবসময়ের জন্য ।
৪০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: ছবি সব জিবন্ত মনে হয়। যাইতে হবে হাওরে
++++++
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৬
জুন বলেছেন: অবশ্যই যাবেন গোল্ডেন গ্লাইডার ।
এত্তগুলা প্লাসের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৪১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
রঙ তুলি ক্যানভাস বলেছেন: সুন্দর ভ্রমণ পোস্টে ++
আপনার পোস্টের বর্ণনা এত সাবলিল তাই পড়তে বেশি ভাল লাগে
এক ফ্রেণ্ডের সখের কথা শুনেছিলাম -টাঙ্গুয়ার হাওরে পূর্নিমা রাতে ঘোড়ার সখ তার, তার সখের কথা শুনে আমারো ইচ্ছে জেগেছিল
আপনি এত ঘুড়ে বেড়ান, আমার ইচ্ছে থাকলেও সুযোগ হয়না, গতবছর অবশ্য একটু ঘুরাঘুরি হয়েছিল।আমিও সাতার জানিনা,তবে আপনার মত পানিভীতি নেই রাতারগুল ঘুড়ে না থাকলে নেক্সট ইয়ার দেখে আসতে পারেন পানিভীতি কাটিয়ে, আমার বেশ ভাল লেগেছিল,সাপ আর জোকের ভয় কেটে গিয়েছিল নৌকায় ঘুরতে ঘুরতে ,যদিও ভরা বর্ষায় যাওয়া সম্ভব হয়নি,তখন নাকি আরো বেশি সুন্দর।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১০
জুন বলেছেন: ভারী সুন্দর এক মন্তব্য রঙ তুলি ক্যানভাস । অনেক ভালোলাগলো আপনার ভালোলেগেছে জেনে।
রাতারগুল যাবার ইচ্ছে আছে । দেখি কি হয় ।
পানি ভীতির কারন অনেক বছর আগে একবার বিরুলিয়ার বিশাল বিলে ঝড়ের মুখে পড়ে নৌকা ফেটে ডুবে যাবার উপক্রম হয়েছিল । তখন থেকেই ভয় হয় ,
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । শুভকামনা রইলো
৪২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৮
অন্তু নীল বলেছেন: অসাধারন.।।।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩১
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অন্তু নীল মন্তব্যের জন্য।
শুভকামনা জানবেন
৪৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
রিভানুলো বলেছেন: দুর্দান্ত পোস্ট
+++++++++্
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩
জুন বলেছেন: অনেক দিন পর দেখলাম মনে হলো । কই যান কি করেন ? লেখালেখিও
তো ছেড়ে দিয়েছেন মনে হচ্ছে। অথচ কি দারুন কবিতাই না লিখতেন এক সময়। আর তার জন্যই ব্লগে আসা আপনার ।
অনেক ভালো থাকুন সবাইকে নিয়ে । সবার জন্য শুভেচ্ছা
৪৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২২
ঢেঁড়স- দা লেডিস ফিঙ্গার বলেছেন:
মাইনাস :/
ইর্ষান্বিত হয়েছি তাই মাইনাস দিয়ে গেলাম
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৯
জুন বলেছেন: একি কথা ঢেড়স ঈর্ষান্বিত হলেই
তারপরও এসেছেন , পড়েছেন কি না জানি না তার জন্য এক্রাশ ধন্যবাদ ও শুভকামনা
৪৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪
আমি বোকা মানুষ বলেছেন: ছবি'র সাথে বর্ণনার চমৎকার সম্বনয় হয়েছে। ২০০৮ সালে একবার যাওয়া হয়েছিলো। একটা কাজে গিয়েছিলাম আর সময় ছিলো না বলে অল্প কিছু সময় জন্য ঘুরে ছিলাম।
নৌকায় বসা কি আপনি?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২১
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আমি বোকামানুষ।
আবার না হয় গিয়ে বেশি সময়ের জন্য ঘুরে আসবেন ভালোই লাগবে আশাকরি ।
জী আমি নৌকায় বসা ।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ।
৪৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০২
হুপফূলফরইভার বলেছেন: এককালের প্রিয়তমা সামুকে কর্মব্যাস্ততায় বড্ড ভূলে যাওয়া কি কি ভীষন অপরাধ তা স্মরন করিয়ে দিতেই বুঝি আপনি এইধরনের চমৎকৃত তথ্যবহুল প্রাঞ্জল বর্ণনায় তুলে ধরেন দেশের বিখ্যাতসব প্রকৃতির রুপ। আহা থেমেই গেলাম এই লাইনটা পরে...
'আহা সেই হিজল আর করচের বন সেখানে নিত্য হোক আমার আগমন'
যা রাখছে খোদা কপালে, নেক্টস ট্যুর হবে টাঙ্গুয়ার হাওর। সেইসাথে অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রাপ্য প্রিয় লেখিকা সুপ্ত ভ্রমন ইচ্ছেটাকে উস্কে দেয়ার জন্য। কিছু ছবি সুন্দর কিছু ছবি বান্দর।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩২
জুন বলেছেন: এককালের প্রিয়তমা সামুকে কর্মব্যাস্ততায় বড্ড ভূলে যাওয়া কি কি ভীষন অপরাধ
কি বলো হুপ তুমি এত জায়গায় ঘুরে বেড়ালে আর সেই সুন্দর হিজল করচের বনে যাও নি! তাজ্জব তো !
কোন ছবিটা বান্দর ? নৌকায় বসে থাকাটা
৪৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
রিভানুলো বলেছেন: জুন আমাকে মনে রেখেছেন কিন্ত আমার পেশা কি ভুলে গেছেন ? দেশের বাইরে ছিলাম কিছুদিন । এখন দেশেই পোস্টিং কিন্ত ঢাকা থেকে অনেক দূরে। প্রচন্ড ব্যস্ততার জন্য কবিতা তো দূরের কথা নিজেকেই ভুলে যাচ্ছি । আপনি এখনো লিখে যাচ্ছেন দেখে খুব ভালোলাগলো। দোয়া করবেন আবার যেন ফিরে আসতে পারি কবিতার ঝুলি নিয়ে আপনাদের মাঝে। এই ব্লগে আমার প্রথম লেখাটি আপনি ছাপিয়ে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন ব্লগের সাথে তা কি ভোলা যায়! ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন সবসময়ের মত
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
জুন বলেছেন: অনেক দেশপ্রেম আর নিষ্ঠা সাথে কঠোর পরিশ্রম মেশানো আপনার পেশাকে ভোলা কি সহজ রিভানুলো?
আশাকরি ভবিষ্যতে ব্লগে নিয়মিত হবেন ।
আপনিও ভালো থাকুন এই কামনায় ।
৪৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৯
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
সুনামগঞ্জ গেছিলাম একবার। শান্ত নিরিবিলি এলাকা। ভাল্লাগছিলো।
টাঙ্গুয়ার হাওর দেখা মিস করছি। আবার যাইতে হয়।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫
জুন বলেছেন: যেও দুর্জয় সত্যি অনেক ভালোলাগবে গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি ।
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৪৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০১
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
আর ঠিক তাহিরপুরে আমার এক ফ্রেন্ডের বাড়ি, অনার্সের ফ্রেন্ড। আপনার এই পোস্ট দেখে ওই এলাকায় যাওয়ার লোভ আরো বাড়লো।।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
জুন বলেছেন: আহারে আগে জানলে তোমার বন্ধুর বাড়ী ঘুরে আসতে পারতাম দুর্জয় ।
অবশ্য অবশ্য ঘুরে এসো অনেক সুন্দর আর শীত কালে যেও যদি সাতার না জানো
৫০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১০
আরুশা বলেছেন: বরাবরের মতই চমৎকার ভ্রমন কাহিনি। সাথে ঘুরে আসলাম আপু
++++++
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫২
জুন বলেছেন: আরুশা আপনি তো সবসময় অশরিরী ভাবে আমার সাথে ঘুরে বেরান। আশাকরি আগামী কোন এক সময় সশরীরে সাথে থাকবেন
পোষ্ট পড়া আর মন্তব্য আর সাথে থাকার ( ভার্চুয়ালি) জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৫১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭
আমিনুর রহমান বলেছেন:
৮০ টাকার নাস্তার দাবী যত সময় ধরে পুরন করবে কোন পজিটিভ কমেন্ট দিমু না।
এত্তগুলা পচা পোষ্টে +
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১
জুন বলেছেন: এই ৮০ টাকা তরে সামনে পাইলে আমি কি যে করতাম (
আমার জীবন ত্যানা ত্যানা কইরা ছারতেছে এই নাস্তা
পজিটিভ না দাও নেগেটিভই দিও ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আমিনুর
৫২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২২
নেক্সাস বলেছেন: জুনাপা আপনারে না কইছি ভ্রম পোষ্ট না দিতে আমার আপনারে হিংসা হয়। গা জ্বালা করে। কেন জে মুই যাইবার পারিনা এসব জায়গায়।
তয় কইলাম পোষ্ট ভালো হইছে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪
জুন বলেছেন: ভ্রম পোষ্ট দেইনি তো নেক্সাস
এটা ভ্রমণ পোষ্ট :#>
আমিও ক্লান্ত হয়ে উঠেছি ঘুর ঘুর করতে করতে :-<
মন্তব্যের জন্য অস্নগখ্য ধন্যবাদ
৫ দিনের জন্য সুন্দরবন যাচ্ছি কাল ভোরে :!>
এসে আবার দেখা হবে সামুতে
৫৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০০
আমিনুর রহমান বলেছেন:
সামনে পাইলে কি ৮০ টাকা বেড়ে ১৬০ টাকার নাস্তা হইতো :O
কবে কখন আমু বলে যাইয়েন
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৪
জুন বলেছেন: আমি কই যাবো ? আমি তো অলরেডি চইলা গেছি আমিনুর
৫৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
খালি একা একাই ঘুরেন। একবারও কি এই ছুট ভাইয়ের কথা আপনার মনে পড়ে না ?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
জুন বলেছেন: ছুটু ভাইগো থিকাই শিখছি কি করে বইনদের রাইখা ঘুইরা আস্তে হয়
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ কান্ডারি
৫৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩১
রাতুল_শাহ বলেছেন: ইবেন বতুতা...............
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
জুন বলেছেন: লেডি বতুতা
৫৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমৎকার পোস্টে ২৮ তম ভাল লাগা। সিলেট গেলেও সময়ের অভাবে টাঙ্গুয়ার হাওর আর হাকালুকি হাওর যাওয়া হয়নি। যাওয়ার ইচ্ছা আছে
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
জুন বলেছেন: সিলেট থেকে অবশ্য খানিকটা দুরই বটে সুনামগঞ্জ তথা টাঙ্গুয়ার হাওড় আমি তুমি আমরা । বেশ অনেক দিন পর আমার ব্লগে আপনাকে দেখে অনেক ভালোলাগলো। অনেক ভালো থাকুন শুভকামনা রইলো অনেক
আর ঘুরে আসবেন অবশ্যই ।
৫৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০০
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ২০১২ সালের ডিসেম্বরে একটা প্রজেক্টের কাজে তাহিরপুর দশদিন থাকতে হয়েছিল। প্রতিদিন ভোরে একটা গয়না ইঞ্জিন নৌকায় চলে যেতাম টাঙ্গুয়ার হাওড়ের ভেতরে, সন্ধ্যায় ফিরে আসতাম। একেবারে নাড়া দিয়ে দিলেন আপু এই পোস্ট দিয়ে।
আপাতত পোস্ট প্রিয়তে নিয়ে উপস্থিতি জানিয়ে গেলাম। আবার আসব এই এত্ত বড় একটা কমেন্ট করতে।
ভালো থাকুন। নতুন বছর শুভ হোক
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০১
জুন বলেছেন: আমি ভাবলাম আবার যখন আসবে তখন একবারেই মন্তব্যের উত্তর দেবো । কিন্ত ৫/৬ দিন সুন্দরবন থেকে আসলাম এক্কেবারে নেটোয়ার্ক এর বাইরে । এসে দেখি পুরানো সেই
ভালো থেকো মহামহোপাধ্যায়
৫৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৩৯
জাফরুল মবীন বলেছেন: নাতিদীর্ঘ বিরতি থেকে ব্লগে ফিরেই চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট পেলাম বোন জুনের কাছ থেকে।অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
নতুন বছরের শুভকামনা জানবেন।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
জুন বলেছেন: আমিও তাই ভাবছিলাম আমাদের সামহ্যোয়ারের প্রিয়/ প্রয়োজনীয় বিষয়বস্ত নিয়ে লেখা প্রিয় ব্লগার জাফরুল মবীন ভাই কই গেল ?
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা
৫৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ লাগল আপু, অসাধারণ !!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৩
জুন বলেছেন: তুমিও তো গিয়েছিলে টাঙ্গুয়ার হাওড়ে তাই না ?
অনেক সুন্দর লেগেছে আমার কাছে জহির ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৬০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
ত্রিশোনকু বলেছেন: টাংগুয়ার হাওড়ে যাওয়ার সাধ বহুদিনের।
এখন পর্যন্ত যাওয়া হয়নি।
তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
পড়ার সময় মনে হ'ল তোমার সাথে সাথেই যেন বেড়িয়ে এলাম।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮
জুন বলেছেন: অবশ্যই দেখা উচিত সবার যদি সাধ আর সাধ্য থাকে ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৬১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১২
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: না আপু, আমি কখনো যাই নি ওখানে...
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৫
জুন বলেছেন: ওহ তাই
৬২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৯
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: চমৎকার ছবিতে বর্ননাতে দেখার আর কিছু বাকি রইলো না আপু। না গিয়েও ভ্রমণ হয়ে গেল।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২২
জুন বলেছেন: না গিয়ে ভ্রমণ বলেন কি ? একটু হেটে না বেড়ালে , একটু পানিতে হাত না দিলে , স্বচক্ষে লক্ষ লক্ষ হাসের ডানায় রোদের আলোর ঝলকানী না দেখলে কি ভ্রমন হয় তনিমা ?
মজা করলাম একটু আশাকরি কিছু মনে করবেন না ।
পোষ্টটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ
৬৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪০
মানস চোখ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো 'জুন' আপা, ছবিগুলো দেখে বেশ স্মৃতিকাতর হলাম!!! ২০০৪ সালে সালের দিকে কর্মসুত্রে টাংগুয়ার হাওরে বেশ কয়েকবার যেতে হয়েছিল, অনেক দিন আগের দেখা দৃশ্য গুলো আবার দেখতে পেয়ে ভালো লাগলো!!!!
ধন্যবাদ আপা এই সুন্দর পোস্টের জন্য, ভালো থাকবেন!!!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ মানস চোখ আমার সাদামাটা পোষ্টটি পড়ার জন্য আপনিও ভালো থাকুন সেই কামনা করি । উত্তর দিতে দেরী হলো বলে মার্জনা চাইছি
আপনি কি এখনো সামুর পর্যবেক্ষনের খাচা থেকে মুক্ত হতে পারেন নি ভাই ?
৬৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার সব ছবি আর মুগ্ধতায় বশ করা বর্ণনার পোস্টে চল্লিশতম ভালো লাগা এই পোস্টটি যখন দিয়েছিলেন, ওই সময়টায় একটু ব্যস্ত ছিলাম, তাই হয়ত চোখ এড়িয়ে গেছে। পোস্টে অবশ্যই ++++
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮
জুন বলেছেন: পুরনো পোষ্টটি দেখে মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক খুশী হোলাম বোকামানুষ
৬৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:০৭
পুলহ বলেছেন: আপনার অন্য পোস্টগুলোর মতই তথ্যসমৃদ্ধ একটা পোস্ট। তবে এই পোস্টে ব্যতিক্রমী একটা ব্যাপার ছিলো- পোস্টটা পড়ার পর কেমন যেনো শান্তি শান্তি লাগছে...
পাচ-ছয় মাস আগে নেত্রকোণা থেকে সুনামগঞ্জ গিয়েছিলাম; রাস্তাটা ছিলো একেবারে মেঘালয় বর্ডার ঘেষে। প্রায় ছয় ঘন্টার সে মটরসাইকেল জার্নির শেষের এক ঘন্টা বাদে প্রায় পুরোটুকুই ছিলো অদ্ভূত, রোমাঞ্চকর এবং মায়াময়....
এই বর্ষায় টাঙ্গুয়ার হাওর যাবার ইচ্ছে আছে, তাই পোস্টটা সংগ্রহে রাখলাম।
ভালো থাকবেন আপু!
১২ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৩২
জুন বলেছেন: পুরনো পোষ্টটি পড়া ও প্রিয়তে রাখার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ পুলহ। বর্ষাকালে দিক বিদিক বিস্তৃত সেই সমুদ্ররূপী হাওড়ের এক আলাদা সৌন্দর্য যা আপনাদের মত ডাকুবুকোদের (সাতার জানা) জন্য। আর আমার মতদের জন্য শীতকাল বেষ্ট
আমার এক ভাগ্নে তার বন্ধুদের নিয়ে দু দিন আগে নেত্রকোনা হয়ে সুনামগঞ্জ অর্থাৎ টাংগুয়ার হাওড় ঘুরে আসলো। দেখুন তার অসাধারণ রূপ ভাগ্নের ক্যমেরায়
৬৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪
রাকু হাসান বলেছেন:
ভ্রমণের পোস্ট এর জন্য তোমার কোনো জুড়ি নেই । তুমি করেই বলছি । কেননা ছোট হবোই । এছড়া শায়মা আপু.চঞ্চল আপুসহ ব্লগে অনেক কে তুমি করে বলি ,তারাও বলে। ছোট আছি তাই আদর,স্নেহ ভালোবাসার সুযোগটা কেন নিব না , আমি এটাতে স্বাচ্ছদ্যবোধ করি ,বিশেষ করে যাঁদের কাছের ভাবি । সো ডোন্ট মাইন্ড
প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম কোনো একদিন কাজে দিবে । পেটুক পাখির ছবিটি অসাধারণ । দিগন্ত শেষ পর্যন্ত জলরাশি দেখতে পাচ্ছি ,ও পাড়ে সাদা বক বাহ বৈঠাখালি ঘাটে যাওয়ার সময়ের ছবিটা অসাধারণ বললেও ভুল হবে । এই সবে শুট হয়না কেন ! কত সুন্দর ,কত অজানা আমার ।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩
জুন বলেছেন: ছোট ভাই এর প্রশংসা মাথা পেতে নিলুম যদিও এতটা প্রশংসার যোগ্য কি আমি! বিশেষ করে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন যখন .
পেটুক পাখীর ছবিটি আমার কাছেও খুব প্রিয়। তবে কালেম পাখীগুলো অদ্ভুত সুন্দর ছিল কিন্ত ভালো করে ছবি তুলতে পারি নি। ক্যামেরাটি তেমন পাওয়ারফুল ছিলনা সেটাও একটা কারন।
যাই হোক খুজে খুজে আমার পুরনো লেখাগুলো পড়ছ দেখে সত্যি আপ্লুত হোলাম। ভালো থেকো অনেক অনেক আর সাথে থেকো। শুভকামনা সতত।
৬৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
মুচি বলেছেন: আপনার লেখাটি তো দেখছি তথ্যকেন্দ্র এক !!! খুবই ভালো লাগলো। নদীর নামটা নিয়ে খটকা লাগছে এখন- আমি কি ঠিক শুনেছিলাম।
ভালো লাগলো- আমি এত কিছু জানতাম না। আমি নিজের মতো উপভোগ করতে গিয়েছিলাম, জ্ঞান খুবই কম ছিল।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২
জুন বলেছেন: সামুতে রেজিস্ট্রেশন করতে গিয়ে মুচি নামটি মাথায় আসলো কেমন করে বলুন দেখি ৷
যাইহোক আপনার সাবলীল লেখায় দেখে আসা টাংগুয়ার হাওড়কে আরেকটিবার দেখে নিলাম। কোন নদীর নাম নিয়ে কনফিউজড বুঝতে পারছি না । তবে পাইটাল নদীর নামটি ভুল লেখা হয়েছে। ভুলটা উল্লেখ করলে শুধরে নিতে পারতাম। তথ্য নিয়ে বলছেন? আমিতো লিখতে গেলে কেমন করে জানি তথ্যরা এসে ভীড় করে। এমনকি ছবি ব্লগ দিলেও এমনটাই ঘটে
অনেক অনেক ধন্যবাদ লিংক ধরে আমার লেখায় আসা পড়া ও মুল্যবান একটি মন্তব্য রেখে যাবার জন্য।
সন্ধ্যার শুভেচ্ছা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০
রাতুল_শাহ বলেছেন: ছবি কি ডিএসএলআরে তোলা না মোবাইল ক্যামেরা তোলা? ফাইন ছবি এসেছে। একদিন ক্যামেরাটা ধার দিয়েন।