নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মায়ানমারের শেষ উল্লেখযোগ্য রাজা মিনডন ও তার অপরূপ রাজপ্রাসাদ (ছবি আর ইতিহাস) মান্দালয়ের পথে পথে তৃতীয় পর্ব

১২ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪


বিখ্যাত লায়ন সিংহাসনে বসে আছেন রাজা মিনডন ও তার স্ত্রী

মিঙ্গুইন স্তুপা দেখে ফিরে এসে খেতে বসলাম , গাইড ট্যান্ডা জানালো আমাদের পরবর্তী সুচী কুথোদ প্যাগোডা। আমি জিজ্ঞেস করলাম ' ঐ যে রয়েল প্যালেস যার লাল ইটের সুউচ্চ দেয়াল সেই সাত সকালেই নজর কেড়েছিল মিঙ্গুইন যাবার জন্য জেটিতে যাবার পথে, সেখানে যাবো না '?
না ওটা নাকি আমাদের ভ্রমন সুচীতে নেই। শুনে মনটা খারাপ হয়ে গেল । আমাদের অনুরোধে শেষ পর্যন্ত রাজী হলো গাইড আর দেখা হলো আমাদের এক ঐতিহাসিক নগরীর রাজপ্রাসাদ । গাইড এর কাছ থেকে এই প্রাসাদের খন্ড খন্ড কিছু ইতিহাস জেনেছিলাম । বাকিটা বিভিন্ন সুত্রের সাথে গেথে গেথে লিখলাম আমার মান্দালয় ভ্রমনের তৃতীয় পর্ব।


রাজতন্ত্রের দেশ মায়ানমারের শেষ উল্লেখযোগ্য রাজা ছিলেন মিনডন মিন। ১৮০৮ সালের ৮ই জুলাই রাজধানী অমরাপুরায় জন্মগ্রহন করেন তিনি। তাঁর বাবা ছিলেন মায়ানমারের বিখ্যাত কনবং বংশজাত রাজা থারাওয়াদ্দি।রাজার মৃত্যুর পর তার সৎ ভাই পাগান সিংহাসনে বসেন। ১৮৫২ সালে বৃটিশরা রাজা পাগানকে পরাজিত করে লোয়ার বার্মা দখল করে নেয়। কিন্ত আপার বার্মার ক্ষমতা বার্মিজদের হাতেই থেকে যায়। ১৮ই ফেব্রুয়ারী ১৮৫৩ সনে মিনডন তার ছোটা ভাই কনং এর সহায়তায় চাচা পাগানকে ক্ষমতাচ্যুত করে সিংহাসনে বসেন।
অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং প্রজাদের চোখে সন্মানীয় রাজা মিনডন আমৃত্য তার রাজ্য আপার বার্মাকে বৃটিশদের লোলুপ দৃষ্টি থেকে রক্ষা করে যান।সে সাথে দেশকে একটি আধুনিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে মনপ্রান ঢেলে দেন।


রাজা মিনডনের মুর্তির সামনে স্থানীয় পর্যটক

এ উদ্দেশ্যে তিনি বিভিন্ন জনহিতকর কাজে আত্ননিয়োগ করেন। তার ছোট ভাই রাজপুত্র কনং দক্ষ প্রশাসক ছাড়াও ছিলেন যুগের তুলনায় অনেক এগিয়ে, তার দৃষ্টিভঙ্গী ছিল সুদুরপ্রসারী। এই কনং এর সহায়তায় রাজা মিনডন রাজ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক সাফল্যের অধিকারী হয়েছিলেন।তার মধ্যে উল্লেখযোগ ছিল অমরাপুরা থেকে রাজকার্য্যের জন্য সুবিধাজনক স্থান মান্দালয়ে রাজধানী স্থানান্তর(১৮৫৭)।


মান্দালয় রাজপ্রসাদ

ঢেলে সাজিয়ে ছিলেন আভ্যন্তরীন প্রশাসনকে।অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে যুগপযোগী এবং উন্নত করার বেতন কাঠামো গঠন করা, বিচার ফি ধার্য্য, যন্ত্রের মাধ্যমে মুদ্রা তৈরী করার আধুনিক টাকশাল প্রতিষ্ঠা, সে সময় প্রচলিত বানিজ্য বাধা দূর এবং রাজস্ব কর অপসারন করেছিলেন। নতুন পুলিশবাহিনীও গড়ে তোলা ছাড়াও সৈনবাহিনীকে করেছিলেন আধুনিক যার প্রধান ছিলেন রাজপুত্র কনং।
এমনকি সুয়েজ খাল খননের পর তিনি বৃটেনের সাথে ব্যাবসা বানিজ্য করার জন্য সুদক্ষ এক স্টিমার বহর চালু করেন।।শিল্প বিপ্লবের প্রত্যক্ষ ফলাফল ছিল উন্নত দেশে শিল্প কারখানার ব্যাপক প্রতিষ্ঠা। এই ব্যপারে জ্ঞ্যান লাভের জন্য রাজা মিনডন কনং এর পরামর্শে একদল শিক্ষার্থী পাঠিয়েছিলেন বৃটেন, ফ্রান্স ইতালী এমন কি আমেরিকা পর্যন্ত।


রাজপ্রাসাদের ভেতরে বাঁধানো রাজা মিনডন ও পরিবারের অন্যান্যদের ছবি

বৌদ্ধধর্মের প্রতি গভীরভাবে নিবেদিত রাজা মিনডন মান্দালয় পাহাড়ের পাদদেশে নির্মান করেন বিখ্যাত কুথোদ বৌদ্ধ বিহার, আর এই মঠ প্রাঙ্গনে তিনি রচনা করেন পৃথিবীর অন্যতম এক আশচর্য্য যা বেঁচে থাকলে পরবর্তী পোষ্টে লিখবো আশাকরি।

যাই হোক রাজা মিনডন তার শাসন কাজ চালাচ্ছে কিন্ত উত্তরাধিকারী ঘোষনা করার ব্যাপারে তাঁর কোন সাড়া শব্দ নেই। এনিয়ে সম্ভাব্য উত্তরাধিকারী মাঝে শুরু হয় চাপা অসন্তোষ, যার ফলাফল ছিল এক ভয়ানক প্রাসাদ ষড়যন্ত্র।

১৮৬৬ সালের জুন মাসে দুই রাজপুত্র তাদের পথের কাঁটা চাচা কনং যিনি নিয়ম অনুযায়ী রাজা মিনডনের প্রকৃত উত্তরাধীকারী ছিলেন তাকে নির্মমভাবে হত্যা করেন। তাকে নিয়ে বার্মার এক অংশে ঘাটি গেড়ে বসা বৃটিশ সৈন্যবাহিনীরাও চিন্তিত ছিল।কনং কে হত্যার পর দুই রাজপুত্র পালিয়ে বৃটিশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পন করে। রাজা মিনডন নিজেও মৃত্যুর হাত থেকে অলৌকিকভাবে রক্ষা পান।তাকে মারার জন্য ষড়যন্ত্রকারীরা যাকে পাঠিয়েছিল সে রাজার সামনে এসে নতজানু হয়ে পড়ে, ফলে রাজা প্রানে বেচে যান।

প্রচন্ড শীতের ভোরেও কম্বল পেঁচিয়ে কারখানায় যে ছুটে যেতেন, কর্মচারীদের খবর নিতেন, কাজ কর্ম ঠিকমত হচ্ছে কি না দেখার জন্য, যন্ত্রপাতি সব ঠিক আছে কি না জানতে চাইতেন।দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবার যিনি রূপকার,আধুনিক মায়ানমারের জনক কনং আজও মায়ানমারের জনগনের মনে চির জাগরুক হয়ে আছেন ।

পরিখা ঘেরা রাজপ্রাসাদের সুউচ্চ দেয়াল

এদিকে রাজা মিনডনের আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষিত ৬২ রানীর গর্ভে ১১০ জন সন্তান ছাড়াও অগনিত রক্ষিতা এবং দাসীর গর্ভেও অগনিত সন্তান জন্মলাভ করে।এমনি এক রক্ষিতার ঘরেই জন্ম নিয়েছিলেন রাজপুত্র থিবো। তার বিয়ে হয়েছিল সৎ মা রানী স্যিনব্যুমাশিন এর মেয়ে সুপেলাত অর্থাৎ সৎ বোনের সাথে। পরবর্তীতে থিব তার তিন শালিকেও বিয়ে করেন।
জীবনের শেষ প্রান্তে এসে উপস্থিত রাজা মিনডন,রাজত্ব পরিচালনায় শারিরীক এবং মানসিক ভাবে এখন তিনি অক্ষম।যথারিতী রাজ্য পরিচালনার ব্যাপারে সব সিদ্ধান্ত নিতে শুরু করলেন থীবোর শাশুড়ী অর্থাৎ রানী সিনব্যুমাশিন।স্বাভাবিক ভাবেই তিনি চাইলেন তার জামাতা থীবো যেন সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হয়।


হোটেল আমাদের রুমে বাধানো রাজা থীবো ও তার চার রানীর ছবি। আর আমি ভেবেছিলাম কিনা হোটেল মালিক

উদ্দেশ্য সফলের জন্য এক ভয়ংকর রক্তের হোলি খেলায় নামেন রানী সিনব্যুমাশিন। রাজার অনুগত রাজবংশজাত, অভিজাত ছাড়াও সেনা বাহিনীর উচুপদে যারা ছিলেন সকল বয়সী নারী পুরুষদের তার নির্দেশে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।রক্তপিপাশু রানী যুক্তি দেখান যে বৃদ্ধ রাজা মিনডন বিদায় নেয়ার আগে তাদের বিদায় দেখতে চাইছেন।

১লা অক্টোবর ১৮৭৮ সনে মায়ানমারের সর্বশেষ জনপ্রিয় রাজা মিনডনের মৃত্যু হলে থিব অগনিত মানুষের রক্তে ভেসে যাওয়া সিঙ্গহাসনে বসেন।তবে মাত্র সাত বছর পরই ১৮৮৫ সালে বৃটিশবাহিনীর কাছে বার্মা সম্পুর্ন ভাবে পরাজিত হলো। রাজা থিবো স্ত্রী সন্তান নিয়ে বৃটিশ সরকারের নির্দেশে বাকী জীবনের জন্য নির্বাসিত হন ভারতের রত্নগিরিতে ।সেই সাথে অস্তমিত হলো মায়ানমারের রাজতন্ত্র।

রাজা থীবো ও তার প্রধান মহিষী

মান্দালয় পাহাড়ের পাদদেশে ইয়াদানাবন এলাকায় ২৫.৫ স্কয়ার মাইল জায়গা জুড়ে চৌকোনা নকশায় গড়ে তোলা নতুন রাজধানীর একদম বুকের মাঝখানে রাজা মিনডন তৈরী করেন তার স্বপ্নের রাজপ্রাসাদ। দ্বিতীয় এংলো বার্মিজ যুদ্ধের ফলে রাজকোষে ঘাটতি দেখা দিলে রাজা মিনডন প্রাক্তন রাজধানী অমরাপুরার বিভিন্ন স্থাপনা ভেঙ্গে এনে এখানে স্থাপন করেন।এই সব বিশাল বিশাল মালপত্র হাতীতে করে নিয়ে আসা হয়েছিল। অমরাপুরার প্রাচীর গুড়িয়ে এনে মান্দালয় প্রাসাদ তৈরীতে ব্যবহার করা ছাড়াও রাস্তাঘাট নির্মানে ব্যাবহার করা হয়েছিল।


প্রাসাদের সীমানা ও নিরাপত্তা দেয়াল

৪১৩ হেকটর জায়গা জুড়ে অত্যন্ত জাঁকজমক এর সাথে গড়া এই প্রাসাদের রূপ আমাকে চীনের রাজপ্রাসাদ ফরবিডেন সিটির কথা মনে করিয়ে দিল। তেমনি ঢেউ তোলা সব ঘরের নকশা, ভেতরের চেহারাটাও তেমনি।খাট পালংকের যে দু একটা নমুনা সাজিয়ে রাখা আছে তাতে সবই চৈনিক নকশার প্রতিফলন। আসলগুলো জাতীয় যাদুঘরে রাখা আছে।


দরবারের সামনে স্বর্নালী হলঘর। গাইড ট্যান্ডা মাথা ঝাকিয়ে বার বার বলছিল যা দেখছো সবই রেপ্লিকা ।

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় জাপানী সৈন্যরা এই প্রাসাদ দখল করে নিয়েছিল যা কিনা পরে মিত্র বাহিনীর বোমাবর্ষনে সম্পুর্ন্ভাবে ধ্বংস হয়। শুধু টিকে থাকে সেই আধুনিক টাকশাল আর একটি ওয়াচ টাওয়ার।বৃটিশরা একে সেনা দফতর হিসেবে ব্যাবহার করে যা আজও সেই কাজেই ব্যাবহার করা হচ্ছে। পরবর্তীতে সেই আদলে পুনির্মান করার চেষ্টা করা হয় যা আমরা দেখতে গেলাম সেই প্রচন্ড রোদ্দুর মাথায় নিয়ে গাইড মিস ট্যান্ডার সাথে। টিকিট কেটে ভেতরে ঢুকলাম আর দেখলাম বার্মার শেষ রাজবংশের স্মৃতি বিজড়িত সেই রাজপ্রাসাদ যা আমাদের ট্যুর কোঃ তৈরী করা দেখার তালিকায় ছিল না । আসুন আমার চোখে আপনারাও দেখে নিন মান্দালয়ে রাজা মিনডনের রাজপ্রাসাদ।


রাজপ্রাসাদের ভেতরে ঢোকার গেট


লাল রঙ করা বিশাল সেগুন গাছের গুড়ি দিয়ে তৈরী পিলারের ঘর । রাজা মিনডনের জন্য তৈরী


রাজার জন্য স্বর্নের খাট


এক নজরে রাজপ্রাসাদ


প্রাসাদের আঙ্গিনায় ছবি তুলতে ব্যাস্ত বিদেশী পর্যটক


হেটে চলেছি প্রাঙ্গনে


রাজপ্রাসাদের আঙ্গিনায়, লাল লাল ঘর সব রাজবাড়ীর বিভিন্ন সদস্যের জন্য


গাইড ট্যান্ডার কাছে হারিয়ে যাওয়া ঘটনা শুনতে শুনতে এগিয়ে যাওয়া


রানীদের থাকার ঘর


কার জন্য এ ঘর কে জানে ?


প্রাসাদের এক দিকে অসাধারন কাঠের কারুকাজ করা মনেস্ট্রি


ব্যাতিক্রমী নকশ করা মনেস্ট্রির গেট


সেই মনেস্ট্রিটাই


দোতলার বারান্দা থেকে কাঠের কারুকাজ করা মনেস্ট্রির দেয়াল


ভেতরে বুদ্ধের মুর্তি


মনেস্ট্রির ভেতরে


বৃটিশ সৈন্যরা রাজা থীবোকে তার চার রানী সহ গরুর গাড়ী করে নির্বাসনে ভারত পাঠাচ্ছেন আলোকচিত্র


ছবি সব আমাদের ক্যামেরায় তোলা ।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অসাধারণ ! ইতিহাসের সাথে ছবি । দারুণ সংমিশ্রণ । বার্মার দারুণ ইতিহাস জানলাম । আপনাকে এত্তোগুলা থ্যাংকস জুন আপু ।

রাজা মিনডন ভাল থাকলেও তার পরিবার এবং বংশধর ভাল ছিলো না । তাই শেষ পর্যন্ত তাদের বিলুপ্তি ঘটে । খারাপ কখনো টিকে না । রাজা মিনডন কিন্তু শান্তিতেই মরেছিলেন কারণ তিনি ভাল ছিলেন ।

১২ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

জুন বলেছেন: আমিও জেনেছি এবার আগ্রহ নিয়ে ককাশে । পাঠ্য পুস্তকে ছিল চোখ বুলিয়ে গিয়েছি শুধু । কিন্ত চোখে দেখে তার স্বাদ ও এবার অনুভব করেছি ।
আপনি পড়েছেন, সুন্দর এবং উৎসাহ জাগানিয়া মন্তব্য করেছেন তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ । সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন আশাকরি ।
শুভ রাত্রি :)

২| ১২ ই মে, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

মুরশীদ বলেছেন: প্রথমে প্রচন্ড গরমে ঘুরে বেড়ানো, তারপর ইতিহাস ভিত্তিক শ্রমসাধ্য পোস্টটি পাঠকদের উপস্থাপন করার জন্য অনেক অনেক অভিনন্দন। পাঠকদের ভাললাগলে তা সার্থক হবে। পরবর্তীতে রাজা মিন্দনের অসামান্য কীর্তির উপর পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।

১২ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৫০

জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন গ্রীস্মের এই খর তাপ মাথায় নিয়ে ঘুর ঘুর করা কি যে ভয়ংকর আশা করি সে অভিজ্ঞতা আপনরাও আছে :)
বেশি দিন অপেক্ষা করাবো না । আমার নিজের জন্য হলেও এই স্বৃতিটুকু ছবিতে কথায় ইতিহাসে ধরে রাখতে চাইছি ।
সাথে থাকুন । অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

৩| ১২ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০২

শ।মসীর বলেছেন: ভাল লাগল :)

১২ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:১০

জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে অনেক ভালোলাগলো শামসীর ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য :)

৪| ১২ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: অনবদ্য হইছে। ইতিহাস ভাল্লাগে। ++

১৩ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

জুন বলেছেন: তাই শতদ্রু ? আমার কেন জানি মনে হয় অনেকেই ইতিহাস পছন্দ করে না । কিন্ত ইতিহাসই মানুষকে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়ার ব্যাপারে দিক নির্দেশনা দেয় ।
যাক আপনার ভালোলাগে শুনে অনেক খুশী হোলাম । সাথে থাকবেন আশা করি পরবর্তী ভ্রমনেও :)

৫| ১২ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২

অপ্রতীয়মান বলেছেন: ছবিতে ছবিতে দেখলাম রাজা মিনডন ও তার অপরূপ রাজপ্রাসাদ। ছবির সাথে স্থানের বর্ণনা আর ইতিহাসকে চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন। দূরদর্শী রাজার পুত্র আর স্ত্রীদের আত্ম হিংসা আর ভুলের জন্যেই হারাতে হয়েছে তাদের সুপ্রসন্ন ভাগ্যকে, এই একটা ব্যাপার ভেবেই খারাপ লাগছে।

পঞ্চম ভালোলাগা। পরবর্তী পোষ্টের অপেক্ষায় রইলাম।

শুভ কামনা :)

১৩ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:২০

জুন বলেছেন: এমনই যুগ যুগ ধরে ঘটে আসছে অপ্রতীয়মান তার পর ও আমরা ইতিহাস থেকে কিছু শিক্ষা নেই না । লিপ্ত হয় আত্মবিধ্বংসী খেলায় ডেকে আনে পরাজয়ের কালিমা ।
সাথে আছেন আর উৎসাহ দিচ্ছেন অনেক ভালোলাগছে ভাই । সাথে থাকুন আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।

৬| ১২ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইতিহাস আর পর্যাপ্ত ছবির মিশেলে দারুন এক পোস্ট +++ সাথে ৬ষ্ঠ লাইক। পরের পর্বগুলোর অপেক্ষায় রইলাম।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা জানবনে।

১৩ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

জুন বলেছেন: সাথে থাকুন বোকামন । মন্তব্যের জন্য আর উৎসাহ জাগানোর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)
আমি আপনার পোষ্টগুলো দেখেছি । একদিন আপনার ব্লগ হবে আমার জন্য নির্ধারিত বোকা ভাই ।
আপনিও ভালো থাকুন ।

৭| ১২ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: সত্যিই মনমুগ্ধ কর।

১৩ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬

জুন বলেছেন: সত্যি দেখার মত নুর ইসলাম রফিক । পোষ্টটি দেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
সামনের পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন আশা করি ।
শুভকামনা জানবেন ।

৮| ১২ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। ছবিগুলো দেখে গেলাম। সুন্দর।
+।

১৪ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:১৩

জুন বলেছেন: শুধু ছবি দেখলেন সুমন কর ! কত্ত কষ্ট করে সংক্ষিপ্ত ইতিহাস লিখলাম তা পড়লেন না !
যাই হোক এসেছেন দেখেছেন আর ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :)
সামনের দিন গুলোতেও সাথে থাকবেন আশাকরি ।
শুভকামনা ।

৯| ১২ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার ছবি সংবলিত অসাধারণ ভ্রমন পোস্ট।+++

১৪ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:১৫

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় :) সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন আশাকরি ।
শুভেচ্ছান্তে .।।।

১০| ১২ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:০২

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার সব ছবি সহ পোস্ট, সুন্দর।

১৪ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:১৬

জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ঢাকাবাসী :)
সাথে থাকুন সামনের দিনগুলোতেও ।
শুভেচ্ছান্তে

১১| ১২ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:১৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আপু অসাধারণ সব ছবি। অনিঃশেষ ভালো লাগা।

১৪ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

জুন বলেছেন: আমিও জানাই অনিঃশ্বেষ শুভকামনা দিশেহারা :)
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও সাথে থাকুন আগামীতেও ।

১২| ১৩ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:২২

নাম প্রকাশে ইচ্ছুক নহে বলেছেন: লায়ন সিংহাসনে বসতে মুঞ্চায় :((

অসাধারন পোস্ট।

১৪ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

জুন বলেছেন: এটাতো রেপ্লিকা, আসল সিংহাসন রেঙ্গুনের জাতীয় যাদুঘর আলোকিত করে আছে সাথে স্বর্নের অসংখ্য জিনিস পত্র নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক :)
প্রেরনাদায়ক মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । আগামী দিনগুলোতেও সাথে থাকুন ।

১৩| ১৩ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৫৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ। রাজার কাহিনী, সাথে ছবি- আর কি চাই :)

১৪ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৫০

জুন বলেছেন: তাই বটে আর কি চাই প্রফেসর :)
সাথে আছেন , মন্তব্য দিয়ে উৎসাহ দিচ্ছেন , আগামীতেও থাকবেন সেই কামনাই করি।

১৪| ১৩ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৫৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপা , কিভাবে কিভাবে আপনি ইতিহাস পড়ায়ে ফেলেন , এই রকম টিচার থাকলে সব গোল্ডেন ৫ পাইত ।
কি চমৎকার সব কাঠের কাজের আসবাব ।
পোষ্ট এ++++++++++

১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৯

জুন বলেছেন: মনিরা সুলতানা এই যে দেরী হয়ে যাচ্ছে সবার মন্তব্যের উত্তর দিতে আশাকরি আমার সমস্যাটি আপনিও অনুসধাবন করতে পারবেন। শত কাজের ফাকে ব্লগিং করা যদি নেশা না হতো তবে কবেই হয়তো পালিয়ে যেতাম :) ক্ষমাপ্রার্থী ।
সাথে আছেন অনেক দিন , প্রেরনা যুগিয়ে যাচ্ছেন তাই ব্লগার শায়মার ভাষায় আজও অং বং লিখে চলেছি । আর আপনারাও সময় দিচ্ছেন ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য । আশা করবো আগামী পর্বগুলোতেও সামনে থেকে আমার চোখে বার্মাকে দেখবেন ।
শুভেচ্ছা রাত্রির :)

১৫| ১৩ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৪৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ছবিতে অচেনা বার্মাকে(মিয়ানমার) কে জানলাম।। ভাবতেই অবাক লাগে প্রতিবেশী একটি দেশকে জানতে এতসময় লাগে!!
তাহলে ম্যারাডোনার বাংলাদেশ সম্পর্কে ধারনা ভুল ছিলো না।।
ধন্যবাদ আপনাকে ভ্রমনকাহিনীর বিস্তারিত জানার সুযোগ দেয়ার জন্য।।

১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

জুন বলেছেন: সত্যি ভাই সচেতন হ্যাপী আপনি ঠিকই বলেছেন । আমাদের ও খুব একটা ভালো ধারনা ছিল না তৃতীয় বিশ্বের একটি দেশ হিসেবে । তাতে সৈন্যবাহিনীর শাসনের ঘেরাটোপে বন্দী বুঝি সবাই । কিন্ত আমি চমকৃত হয়ে গেলাম তাদের এগিয়ে যাওয়া দেখে ।
২০১৫ সালে মায়ানমারের টার্গেট ৫ মিলিয়ন পর্যটক , গত বছর এসেছিল ৩ মিলিয়ন । এই লক্ষ্যে তাদের ইনফ্রাস্ট্রাকচার দেখে আমি অ্বাক হয়ে গেছি। খুব শীঘ্রই তারা থাইল্যন্ড সিঙ্গাপুরের সমকক্ষ হবে সেই আলামত দেখে আসলাম। আর আমাদের দেশ এত ঐশ্বর্য্য থাকা সত্বেও কিছু দুর্নীতিবাজ লোকদের জন্য পর্যটন এর করুন অবস্থা ।
সাথে থাকুন আগামী পর্বগুলোতেও । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

১৬| ১৩ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯

মোঃমোজাম হক বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো, সবাইকে হাতে ধরিয়ে বুজিয়ে দিলেন ;) এখনো বিশ্বাস হচছেনা কেউ ১১০টা বিয়ে করতে পারে :)
তারাহুরার কিছু নেই লিখে যান,আছি
"আর এই মঠ প্রাঙ্গনে তিনি রচনা করেন পৃথিবীর অন্যতম এক আশচর্য্য যা বেঁচে থাকলে পরবর্তী পোষ্টে লিখবো আশাকরি"
মানে কি ;)

১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:০৬

জুন বলেছেন: আহ মোজাম ভাই বউ না, ১১০ টা হলো ঘোষিত ছেলেমেয়ে আর বউ মাত্র ৬২টি জন (ঘোষিত) :P
অবশ্যই সাথে থাকবেন আর আমার চোখে দেখবেন মায়ানমারকে । অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
শুভকামনা আপনিও আপনার পরিবারের সকল সদস্যদের জন্য :)

১৭| ১৩ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮

অশ্রুত প্রহর বলেছেন: বাহ! দারুণ!! :)

১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:১১

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে অশ্রুত প্রহর । পোষ্টটি দেখা আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

১৮| ১৩ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ছবিগুলো চমতকার হয়েছে
উপস্থাপনাও সুন্দর

১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:১২

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আরন্যক রাখাল । সামনের পর্বগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই আশা রাখলাম ।

১৯| ১৩ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট, প্রিয়তে রাখার মত , তাই লাইক সহ প্রিয়তে।

১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:১৩

জুন বলেছেন: ওহ প্রিয়তে রেখেছেন ইমতিয়াজ ১৩ । শুনে অনেক খুশী হোলাম। সাথে থাকবেন পরের পর্বগুলিতে আশায় থাকলুম ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।

২০| ১৩ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

কক্ষচ্যুত বলেছেন: অসাধারণ ছবি ব্লগ । এরকম আরো দেখার অপেক্ষায় .

১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:১৫

জুন বলেছেন: স্বাগতম কক্ষচ্যুত আমার ব্লগে । সাথে থাকুন আগামীতেও । মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

২১| ১৩ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অজানা জেনে ভাল লাগলো।

১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:১৬

জুন বলেছেন: আপনাকে দেখে আমারও অনেক ভালোলাগলো উদারজী ভাই ।
সাথে থাকুন আর শুভকামনা আপনার রেসিপি সাইটের জন্য :)

২২| ১৩ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮

একাকি উনমন বলেছেন: ইতিহাস সবসময়েই আমার কাছে খুব উপভোগ্য পাঠ্য বিষয়. আপনার লেখায় সেটা আরো আকর্ষনীয় হয়ে উঠেছে. অনেক ধন্যবাদ প্রাপ্য আপনার এমন সুন্দর ভাবে বার্মার ইতিহাস কিছুটা আমাদের সামনে উপস্তাপিত করবার জন্য. অনেক অনেক ভালো লাগা থাকলো আপনার লেখায়. বিশেষ করে ছবি গুলো তো অসাধারণ.

১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:২০

জুন বলেছেন: একাকি উনমন অনেকবার আপনার ব্লগে গিয়ে হতাশ হয়ে ফিরে এসেছি । আপনার সেই সুন্দর সুন্দর কবিতা লেখার কি হলো বলুন তো ? লিখুন অন্তত আমাদের কথা ভেবে ।
ঠিক আমিও ভালোবাসি ইতিহাস । তাই সেসব দেশেই যেতে আগ্রহী যাদের আছে ইতিহাস আর ঐতিহ্য । আধুনিক দালান কোঠা আমাকে টানে না । আকৃষ্ট করেনা বড় বড় শপিং মল ।
সাথে থাকবেন আগামীতেও । মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

২৩| ১৩ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮

অপু তানভীর বলেছেন: একদিন আমিও যামু এই কইয়া দিলাম !
আমিও ফটো ব্লগ দিমু সেইদিন ! ;)
:D

১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৩০

জুন বলেছেন: খুব তো একটা দূর নয় অপু , পাশেরই তো দেশ । অবশ্য যেতে হবে সেই রেঙ্গুন হয়ে । টেকনাফ দিয়ে গেলে রাজনৈতিক প্রাকৃতিক ইত্যাদি অনেক সমস্যা । মন্তব্য আর সাথে থেকে উৎসাহ দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ অপু তানভীর :)
ফটো ব্লগের অপেক্ষায় থাকলাম :) পেত্নীর গল্প পড়ে আসলাম :-&

২৪| ১৩ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,



কারুকাজময় রাজপ্রাসাদের গেটের মতোই অশ্রুত আর অপরূপ এক ইতিহাসের গেট খানি খুলে ধরলেন যেন ।
মনাস্ট্রীর কাঠের অসাধারন কারুকাজ করা দেয়ালের মতোই উজ্জল সব ছবিতে পোষ্টের দেয়ালখানি ভরে দিয়েছেন ।

গাইড ট্যান্ডার মতো ভ্রমনবিলাসী জুনের কাছে হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস শুনতে শুনতে আমরাও যেন এগিয়ে যেতে পারি মায়ানমারের পথে ...।
শুভেচ্ছান্তে ।

১৫ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস আপনার মন্তব্যের জবাব দিতে দেরী হয়ে গেল যা ছিল আমার অনিচ্ছাকৃত ।
বরাবরের মতই আপনার মন্তব্য আমার পোষ্টে অলংকার হয়ে রইলো যেমনটি ছিল সেই রাজপ্রাসাদে বৃটিশদের লুটপাটের আগে ।
সাথে থাকুন আর আমার মত আপনিও আরেকবার নতুন করে জেনে নিন বার্মার ইতিহাসটুকু কোন বিখ্যাত ঐতিহাসিক নয়, আমার আর ট্যান্ডার মত সাধারন এক পর্যটক আর গাইডের মুখ থেকে :)
শুভকামনা রইলো আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ

২৫| ১৪ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩

জাদিদ বলেছেন: ইতিহাস, ভ্রমণ আর বর্ণনা সব মিলিয়ে দূর্দান্ত একটা পোস্ট!

১৫ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

জুন বলেছেন: অনুপ্রেরনা পেলাম আপনার মন্তব্য থেকে তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জাদিদ ।
শুভেচ্ছা রাত্রির

২৬| ১৪ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

প্রামানিক বলেছেন: ছবি বর্ননা ইতিহাস সবই ভাল লাগল। ধন্যবাদ

১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০০

জুন বলেছেন: প্রামািনক আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
সামনেও সাথে থাকবেন আশাকরি :)
শুভেচ্ছা

২৭| ১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৬

দীপংকর চন্দ বলেছেন: হোটেল আমাদের রুমে বাধানো রাজা থীবো ও তার চার রানীর ছবি। আর আমি ভেবেছিলাম কিনা হোটেল মালিক

হা হা হা হা

অনেক অনেক ভালো লাগা।

ইতিহাস বর্ণনায়, ছবি সংযোজনে, পরিশ্রমী উপস্থাপনে মুগ্ধতা!

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০৭

জুন বলেছেন: সত্যি দীপংকর চন্দ আমিও খুব অবাক হয়েছিলাম জেনে ।রেঙ্গুনে আমাদের হোটেলটি ছিল সেখানে প্রতিষ্ঠিত প্রথম ৩টি হোটেলের একটি। ঐতিহ্যবাহী এই হোটেল যার বয়স ৫০ বছরেরও বেশী । মালিক কিসের জন্য সেটার মালিকানা ছেড়ে যায় জানা হয়নি। এরপর থেকে সরকার তা পরিচালনা করছে । সুতরাং এসব শুনে আমার ভাবনাটাও তাই সেই পথে হেটেছিল :)
প্রশংসা কার না ভালোলাগে বলুন ? যেমন ই লিখি ভালো বলেন তাই আপনাদের বিরক্তি বাড়িয়ে একের পর এক লিখে চলেছি এই সব হাবি জাবি ।
আপনিও ভালো থাকুন অনেক আর আগামী দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন আশা করি ।

২৮| ১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৪২

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এক অজানা ইতিহাস জানলাম। দারুণ লেখা ও ছবি। মুগ্ধ হলাম।

১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:০৯

জুন বলেছেন: অনেক অনেকদিন পর আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগলো লেখাজোকা শামীম । কোথায় যে হারিয়ে গেল সব পুরনো ব্লগাররা । তার মাঝে আপনিও আছেন বৈকি ।
ভালোলাগলো জেনে অনেক ভালো লাগলো । আগামী দিনগুলোতেও সাথে থাকার আশা রইলো :)

২৯| ১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১:১৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: @ জুন ,কিছু দুর্নীতিবাজ লোকদের জন্য পর্যটন এর করুন অবস্থা-শতভাগ একমত।। আমাদের এই পর্যটন বিভাগটার যে কি দায়িত্ব, কর্মরত কর্তা-কর্মচারীরাও তা বোধহয় জানে না।। (তা না হলে বিখ্যাত "রয়েল বেঙ্গল টাইগার"কে পার্শবর্তি দেশ যেভাবে পূঁজি বানিয়েছে, আমরা প্রবাসীরা বিশেষ দিনগুলোর,বিশেষ ক্রোড়পত্রে তা অনুধাবন করছি।।
সময়মত প্রকাশ হলে,থাকবোও সাথে।। ভাল থাকুন,এই কামনায়।।

১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:১৩

জুন বলেছেন: আমাদের দেশের বড় বড় প্রতিষ্ঠানের বেশিরভাগ মাথাগুলো পচে গেছে । এই যে ইদানীং পেপারে দেখছি সরকারের পানি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতির কেচ্ছা । তাদের বাদ প্রতিবাদ দেখলে মনে হয় চক্ষুলজ্জাটাও বোধ হয় খেয়ে ফেলেছে ঘুষের সাথে সাথে।
যাই হোক এমন করেই হয়তো আমাদের চোখ কান বুজে চলতে হবে ।
আপনিও ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন ভাই । খুব আগ্রহ নিয়ে লিখছি এই ভ্রমন কাহিনিটি ।

৩০| ১৫ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

রূপা কর বলেছেন: আপনার লেখা বরাবরের মতই আকরশনীয় ++++

১৬ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৩১

জুন বলেছেন: মনে হলো অনেক দিন পর আসলেন রূপাকর, যাক মনে করা আর মন্তব্যের জন্ অসংখ্য ধন্যবাদ । আগামী দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন আশা করি:)
শুভেচ্ছা রাত্রির

৩১| ১৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:২৩

রাতুল_শাহ বলেছেন: মায়ানমার গিয়ে কি কি খেলেন তার পোষ্ট কখন পাবো? এই পোষ্টের খবর আমি পাই নাই। ইহা কি ঠিক হইছে? মায়ানমারের খাবার নিয়ে একখান পোষ্ট দেন।

১৮ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:০৯

জুন বলেছেন: ওখানের ট্র্যডিশনাল খাবার ছাড়াও চৈনিক আর থাই খাবার খেয়েছি রাতুল শাহ ।
আমাকে মনে করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । সামনের পর্বগুলোতেও সাথে থাকবে আশা করি :)
শুভকামনা বরাবরের মতই ।

৩২| ১৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৫৪

রাতুল_শাহ বলেছেন: পর্বের সাথেই রাখেন,
শুধু চৈনিক থাই ট্র্যডিশনাল খাবারের সময় মিস হয়ে যায়

২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫

জুন বলেছেন: সেটাই দেখছি রাতুল :(
:) :)

৩৩| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১:২০

আহসানের ব্লগ বলেছেন: ভাল লাগা ।

২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালোলাগার জন্য আহসানের ব্লগিং :)

৩৪| ২৪ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮

রাতুল_শাহ বলেছেন: এই রকম হলে তো হবে না, না খেয়ে মারবেন তো। এমনিতেই গরম। সাথে যেহেতু রাখবেন, অন্তত পানি তো খাওয়াতে পারেন। সেটাও না।

বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হবে।

২৫ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

জুন বলেছেন: OK pani free ratul :)
Cmnt er jonno onek onek dhonnobaad

৩৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

খায়রুল আহসান বলেছেন: ৬২ রানীর গর্ভে ১১০ জন সন্তান - বাপরে বাপ! একেবারে অবাক হয়ে গেলাম! এই না হলে রাজা!
রাজা মিনডন মিন এর কীর্তিগাঁথা পড়ে ভালো লাগলো। সেই সাথে যত্নের সাথে তোলা ছবিগুলো দেখেও। কষ্ট করে আমাদেরকে পেছনের ইতিহাসের কথাও বলে গেলেন, এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
গরুর গাড়ীতে করে পরাজিত রাজাকে রাণী রক্ষিতাসহ নির্বাসনে পাঠানোর ছবিটাও দারুণ লাগলো!
ভালো থাকবেন জুন, ঈদের শুভেচ্ছা!

১০ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০২

জুন বলেছেন: পুরনো পোষ্টগুলো পড়া ও তা নিয়ে বিশ্লেষণ করার যে স্টাইল আপনার তা সত্যি প্রশংসনীয় খায়রুল আহসান।
বৃটিশরা বর্মী রাজা থিবোকে নির্বাসনে পাঠিয়েছিল ভারতে আর ভারত সম্রাট বাহদুর শাহ জাফরকে রেংগুনে। থিবো ভারতে বিলাস ব্যসনেই জীবনপাত করে গেছেন সেখানে বাহদুর শাহ জাফরের কি বদনসিব। আপনি ইয়াংগন গেলে অবশ্য করে বাহাদুর শাহের সমাধি দেখে আসবেন যা দরগা ই জাফর নামে পরিচিত।
পুরনো ঈদের শুভেচ্ছা আপনাদের জন্যও।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.