নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কাচে ঘেরা বৃহদাকার বই এর ক্ষুদ্র সংস্করন
এই পৃথিবীতে কত রকম বিস্ময়ই যে আছে তা আঙ্গুলের কড় গুনেও হয়তো শেষ করা যাবে না। এর মাঝে কোনটা হলো মানুষের তৈরী,আবার কিছু প্রকৃতি তার নিজ হাতে, নিজের খেয়ালখুশীতে রচনা করেছেন । গত ১৯ এপ্রিল ২০১৫ মায়ানমারের পুরনো রাজধানী মান্দালয়ে মানুষের তৈরী তেমনি এক অবিস্মরনীয় কীর্তি দেখার সৌভাগ্য হলো আমার ।
ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষনা লেখা শুভ্র সফেদ মার্বেল গেট।
এই বিস্ময়কর সৃষ্টির স্রষ্টা হলেন বার্মার শেষ উল্লেখযোগ্য রাজা মিন্ডন। "The world’s largest book" অর্থাৎ বিশ্বের সবচেয়ে বৃহদাকার এবং ব্যাতিক্রমী বই হিসেবে যাকে গণ্য করা হয় তা নির্মান করে তিনি সারা বিশ্বে অমর হয়ে আছেন।
কিংস প্যালেস ঘুরে ঘুরে দেখার সময় আমার স্বামী দু এক বার গাইড মিজ ট্যান্ডাকে প্রশ্ন করছিল বইটি দেখাতে আমাদের কখন নিয়ে যাবে? আমি একটু বিরক্তই হচ্ছিলাম। যদিও আমি ভীষন বই ভালোবাসি। কিন্ত এখন যখন সুন্দর এই রাজকীয় প্রাসাদ দেখছি তখন এর মাঝে আবার বই দেখার কি হলো ?
কুথোদ বিহারের গেট পেরিয়ে বিশাল চত্বর পেরিয়ে এগিয়ে চলেছি
অন্যান্য বার কোথাও ঘুরতে গেলে আগে থেকে কি কি দেখবো তার পুরোপুরি একটা ধারনা নিয়ে যাই। কিন্ত এবার যাবার আগে নানা রকম পারিবারিক সমস্যায় তাদের পাঠানো ভ্রমনসুচীটা আমার দেখা হয়নি। তাই এই বইটির ব্যাপারে আমার কোন ধারনাই ছিল না। অবশেষে কিংস প্যালেসের পেছনের গেট দিয়ে বেরিয়ে যখন বই দেখতে রওনা হোলাম তখন শুনলাম আমরা নাকি পৃথিবীর সবচেয়ে বিশালাকার একটি বই দেখতে যাচ্ছি।
ধাম্মা সেটির মাঝে বই এর একটি পাতা
শুনে মনে হলো এটি আবার কেমন বই, পাতাগুলো কিভাবে সাজানো, কত প্রকান্ড, কিভাবে তা মানুষ পড়ে? কোথায় রেখেছে ? কোন লাইব্রেরীতে ইত্যাদি নানা প্রশ্ন মনের মাঝে ঘুরপাক খেতে লাগলো।অবশেষে হাজির হোলাম আমাদের গন্তব্যে।মাঝখানে স্বর্নালী মন্দিরকে ঘিরে চারিদিকে সাদা সাদা ছোট ছোট অজস্র শ্বেত শুভ্র ঘরগুলোর দিকে ইঙ্গিত করে হাত ছড়িয়ে গাইড ট্যান্ডা বলে উঠলো, 'দেখো বিশ্বের এক বিস্ময় এই বৃহদাকার বইটি '। আমি হতবাক হয়ে গেলাম বইএর রূপ দেখে ! আপনারাও দেখুন আমার চোখে ।
সোনালী রঙ করা কুথদ বিহার
কারুকার্য্যময় পথ
শেষ মাথায় বুদ্ধের মুর্তি
মান্দালয়কে স্থানীয়রা উচ্চারন করছে মান্দালে বলে। এই মান্দালে শহরের গা ঘেষে মান্দালে পাহাড়, আর সেই পাহাড়ের পাদদেশে রাজা মিন্ডনের তৈরী বিখ্যাত কুথোদ বৌদ্ধ বিহার।
মান্দালে পাহাড়ের উপর থেকে দেখা যাচ্ছে কুথোদ বিহার
সেই বিহারকে কেন্দ্র করে চারপাশে বিশাল জায়গা জুড়ে নির্মিত হয়েছে ১৫৩/১০৭ সেঃমিঃ মাপের শিলা পাথরের উভয়েদিকে লেখা ৭৩০ পাতার ১৪৬০ পৃষ্ঠার একটি বই। সারিবদ্ধভাবে সাজানো ছোট ছোট সমান মাপের সাদা সাদা ৭৩০ টি মন্দিরের মধ্যে বইটির এক একটি পাতা রাখা আছে।
ছোট ছোট শ্বেত শুভ্র মন্দিরগুলোকে Dhamma ceti or kyauksa gu বলা হয়।
Dhamma ceti or kyauksa gu এর ভেতরে বইএর পাতাগুলো, মানে শিলাগুলো ৫ ইঞ্চি মোটা যাতে এটা আপনা আপনি সোজা হয়ে থাকতে পারে।মন্দির নির্মানের জন্য ব্যবহার করা মার্বেল পাথরগুলো ৩০ মাইল দূর থেকে ইরাবতী নদী দিয়ে ভেলায় করে ভাসিয়ে নিয়ে আসা হয়েছিল।
শিলা পাথরে খোদাই করা বইএর পাতা
এক একটি শিলাপাথরের খন্ড এই অত্যাশ্চর্য্য বই এর এক একটি পাতা, যার উভয়েদিকে প্রাচীন "পালি" ভাষায় খোদাই করা হয়েছে ত্রিপিটকের তিনটি অংশে যথা সুত্তা পাটিকা, ভিনায়া পাটিকা এবং অবিধাম্মাপাটিক যাতে ২০০০ বছর আগে মানবজাতির উদ্দেশে লেখা গৌতম বুদ্ধের সমস্ত বানীগুলো।
বই এর এক একট পৃষ্ঠা রাখার ঘর
মান্দালে ছিল সেসময় বার্মার রাজধানী ।১৮৬০ সালে রাজা মিন্দনের নির্দেশে বইটির কাজ শুরু হয়ে আর এটি শেষ করতে সময় লেগেছিল ৮ বৎসর। তারপর সবাই যাতে বইটি পড়তে পারে তার জন্য উন্মুক্ত করা হয় ১৮৬৮ সালে। লেখাগুলো নেয়া হয়েছিল শুকনো তাল পাতায় লিখা প্রাচীন পান্ডুলিপি থেকে। শত শত পাথর শিল্পী নিযুক্ত ছিল পাথরগুলোকে সাইজ মত কাঁটা এবং খোদাই করার কাজে। আর একশর ও বেশি সংখ্যক ভিক্ষু দিনের পর দিন মাথার ঘাম পায়ে ফেলে তদারকী আর সম্পাদনা করেন পাথর শিল্পীদের খোদাই করা লেখাগুলো।
সারি সারি বইএর শিলা পাতা রাখা আছে এক একটি ছোট্ট মন্দিরে
একশ একুশ বছরের বকুল গাছ এর ফাকে বৃহদাকার বই এর পৃষ্ঠা
শুরুতে পাথরে খোদাই করা বুদ্ধের বানীগুলো সোনার কালি দিয়ে লেখা হয়েছিল। মুল্যবান রত্নের দেশ বার্মার খনিতে উৎপাদিত হয় বিশ্বের শ্রেষ্ঠতম রত্ন চুনি, নীলা, জেড ছাড়াও অন্যান্য স্বল্প দামী পাথর। তাই তাদের ঐতিহাসিক স্থাপত্যে অলংকরনের জন্য এসব চুনী পান্নার বহুল ব্যাবহার লক্ষ্য করা যায়। তেমনি এই বিশালাকার বইটির প্রতিটি পাতার উপরের দিকে লাগানো ছিল একটি করে রত্নখন্ড।
১৮৮০ সালে বৃটিশরা বার্মা দখল করলে অন্যান্য অনেক দামী দামী জিনিসের সাথে এই বই এর পাতা থেকেও চুরি করে নেয় রত্ন আর স্বর্ন। সেই সাথে করে এর যথেষ্ট ক্ষতিসাধন।
বই এর পাতার ফাকে সরু পথ
পরবর্তীতে অর্থাৎ বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে বইটি আবার মেরামত করা হয়ে।তবে চুরি যাওয়া রত্নগুলো ফি্রিয়ে আনা যায়নি। এখন লেখাগুলো আর স্বর্নএর কালিতে লেখা নয়, সাধারন কাল রঙের কালিতে লেখা।
কুথোদ মঠ প্রাঙ্গনে বই এর এক একটি পাতার জন্য নির্মিত ছোট ছোট সাদা সাদা শুভ্র মন্দির যার চুড়োগুলো যাকে তারা ছাতা বলে থাকে তা ছিল সব স্বর্ননির্মিত। এখন অন্য ধাতুর উপর সোনালী রঙ করা।
পাথর বাধানো চত্বর যা রোদে তপ্ত তার মাঝে বই এর ব্যতিক্রমী পাতাগুলো সারিবদ্ধ ভাবে সাজানো
কড়িডোরের দুপাশে বই
মন্দির প্রাঙ্গন
সারিসারি সাজানো বই এর পাতার মন্দিরগুলোর মাঝখান দিয়ে চলাচলের জন্য রয়েছে সুপরিসর রাস্তা। প্রতিটি মন্দির এর চারদিকে খিলানাকৃতির জানালা যাতে রয়েছে লোহার শিকের গরাদ।তবে বই এর পাতা থেকে বুদ্ধের বানীটি যাতে কাছ থেকে পড়া যায় তার জন্য সামনের এবং পেছনের দিকের লোহার গরাদ দুটো দরজার মত খোলা যায়।
একশ একুশ বছরের পুরনো বকুল গাছ
চারিদিক খোলা থাকায় সেই বই এর মন্দিরের ভেতর ঢেউ খেলে যায় পাশের ১২১ বছরেরও পুরনো বিশাল বিশাল বকুলগাছ থেকে ঝরে পড়া ফুলের সুবাস নিয়ে ভেসে আসা বাতাস। প্রচুর আলো বাতাসের পাশাপাশি আপনিও দরজা খুলে প্রবেশ করে পুরো পাতাটি কাছ থেকে পড়তে পারবেন। অর্থাৎ এই বই শুধু দূর থেকে চোখে দেখার জন্য নয়, এর ব্যবহার ও যেন সবাই করতে পারে সে ব্যবস্থা করেছিলেন দুরদর্শী রাজা মিন্ডন ।
বৌদ্ধ বিহারের ভেতর রাজা মিন্দনের বাধানো ছবি
উল্লেখ্য যে রাজা এই বইতে তার নিজের সম্পর্কে কিছুই বর্ণনা করেনি যা ছিল ব্যতিক্রম সেই যুগ এবং বর্তমান সময়ের জন্যও বটে । শুধু ৭৩০ তম শিলা পাতাতে লেখা আছে বিশ্বের বিস্ময় এই বইটি কিভাবে তৈরী হয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরন ।
বিস্ময়কর বই এর পৃষ্ঠা
রাজা মিনডন বই পড়তে ভীষন ভালবাসতেন। ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য তিনি দীর্ঘস্থায়ী কিছু রেখে যেতে চেয়েছিলেন। তিনি মনে করতেন সাহিত্য হচ্ছে সমাজে জ্ঞ্যান বিকাশের জন্য রেখে যাওয়ার একটি শক্তিশালী মাধম। কিন্তু কাগজের পাতায় লিখা বই বেশিদিন টেকেনা। রাজা মিনডনের চেয়েছিলেন তিনি যে বইটি সৃষ্টি করবেন তা যেন কমপক্ষে ৫০০০ বছর টিকে থাকে। এরই ফলে পাথরের পাতায় বুদ্ধের বাণী লিপিবদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিলেন যা কিনা ৫০০০ বছর পর্যন্ত স্থায়ী হবে।
দুপাশে বই এর পাতার সারির মাঝে একেশিয়ার ঝোপালো বৃক্ষ
এখন পৃথিবীর সকল প্রান্ত থেকে ধর্মপ্রান বৌদ্ধ ছাড়াও হাজার হাজার পর্যটক বিশ্বের এক বিস্ময়্কর কীর্তি দেখার জন্য এখানে ছুটে আসে। ইউনেস্কো এই ব্যাতিক্রমী বইটিকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষনা করেছে। স্থানটিও যথেষ্ট সুরক্ষিত। বিরাট কোন বিপর্যয় না ঘটলে বইটি হয়তো ৫০০০ বছর এভাবেই থাকবে এবং রাজা মিন্ডনের স্বপ্ন পুরন হবে।
আসার সময় এখানে অর্ঘ্য দিতে আসা এই বালিকাটির কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আসলাম । সে আমাদের সাথে অনেকগুলো ছবি তুলেছিল ।
ছবিগুলো আমাদের ক্যামেরায় তোলা ।
২৮ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪০
জুন বলেছেন: আমিও অবাক হয়েছিলাম এই বই দেখে ককাশে । তথ্যগুলো আমারও সংগ্রহে থাকছে সবার সাথে শেয়ার করার সাথে সাথে
অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য
শুভকামনা থাকলো ।
২| ২৭ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:২২
জেন রসি বলেছেন: আপনার সাথে আমারাও মায়ানমার ভ্রমন করে ফেলেছি।
অনেক ধন্যবাদ আপু, শেয়ার করার জন্য।
২৮ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭
জুন বলেছেন: ভালো তো কিছু সঙ্গী পাওয়া গেল ভ্রমনের জন্য
শুধু ভ্রমন নয়, কাহিনী শোনার জন্যও সাথে থাকুন জেন রসি
অনেক অনেক ধন্যবাদ
৩| ২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:০২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: বিস্ময়কর সব তথ্য জানতে পারলাম আজ আপনার কল্যাণে!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু আপনাকে!!
২৮ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯
জুন বলেছেন: আপনিও অসম্ভব সুন্দর সুন্দর ছবি ব্লগ দিয়ে থাকেন কামরুন্নাহার বিথী ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
৪| ২৮ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৪০
শামছুল ইসলাম বলেছেন: আমি ইতিহাসের ছাত্র নই, তার পরও গল্পের ঢংয়ে বলে যাওয়া রাজা মিনডনের ইতিহাস ভাল লেগেছে। নির্মোহ এক রাজার মহৎ এই উদ্যোগ নিজেকে জাহির করার আমাদের আধুনিক মানসিকতার প্রতি এক চপোটাঘাত।
++ ভাল লাগা।
২৮ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫
জুন বলেছেন: শামছুল ইসলাম আপনার মন্তব্য দেখে অনেক খুশী হয়েছি । সাথে আছেন , ভুলে যান নি দেখে ভালোলাগলো অনেক ।
আমাদের এই মনোভাবই আমাদের অনগ্রসর জাতি করে তুলেছে ।
সাথে থাকুন আর অনেক ভালো থাকুন
৫| ২৮ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপু কি কমেন্ট দিব বুঝতে পারছি না। এত চমৎকার করে যদি ইতিহাস সম্পর্কে জানা যেত তাহলে সারাজীবন আমি ইতিহাসই পড়তাম।
প্রতিবারের মতই অসাধারন একটি পোস্ট। শেয়ার করলাম।
২৮ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭
জুন বলেছেন: কাল্পনিক সাথে আছো দেখে অনেক অনেক ধন্যবাদ রইলো সাথে শুভকামনাও
আমিও সবার সাথে ভুলে যাওয়া ইতিহাস আবার নতুন করে ঝালিয়ে নেয়ার সুযোগ পেয়েছি
ভালো থেকো অনেক ।
৬| ২৮ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমাদের বই পোকা আপা এবার বুঝি বইয়েতে পিএইচডি পেল
ব্যাটা মিনডন এতো কিছু করার পরও তার প্রতিবেশী হয়ে আমি কিছু জানিনা
ভাল,এই রকম জ্ঞানী পোষ্ট পড়ে আমরাও উপকৃত হচ্ছি,ধন্যবাদ ।
২৮ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭
জুন বলেছেন: হা হা হা বই পোকা অনেক দিন পর শুনলাম আমার এই নামটি মোজাম ভাই । আমাকে অনেকেই বুকওয়ার্ম বলে ডাকতো
আফশোষ কইরেন্না ,আমরাও কিছু জানতাম না দেখার আগ পর্যন্ত । সেই জন্যই গাইড ট্যান্ডা যখন দুহাত মেলে বল্লো 'এই দেখ বিশ্বের সবচেয়ে বড় বই' । তখন আমরা সত্যি বিস্মিত হয়েছিলাম ।
সাথে থেকে উৎসাহ দিয়ে যাবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৭| ২৮ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০১
কাবিল বলেছেন: জানা আপুর ভ্রমন কাহিনী মানেই এক অন্য রকম হৃদয় ছুইয়ে যাওয়া অনুভুতি।
২৮ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯
জুন বলেছেন: কাবিল প্রথমেই ধন্যবাদ টুকু চুরি করে নিলাম । আপনি হয়তো জানা আপুর ব্লগ ভেবে এসেছেন । কিন্ত আমি তো জানা নই জুন
তারপর ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা
৮| ২৮ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭
তুষার কাব্য বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ জানিয়ে নেই আপু ইতিহাসের এক চমৎকার পাঠদানের জন্য!আপনার সাথে আমরাও ফ্রি ফ্রি কত কিছু জেনে গেলাম
যে বই লিখতেই আট বছর লাগে সে বই পড়তে কত দিন,মাস লাগতে পারে আর কি অনন্য তার সৃষ্টি ।
রাজা মিনডন নিশ্চয় খুব বোকা ছিলেন নইলে এতো বড় কীর্তি করে কেউ নিজেকে এভাবে আড়ালে রাখে ? তাঁর আমাদের দেশের মানুষদের থেকে অনেক কিছু শেখার ছিল , কীভাবে নিজের ঢাক পেটাতে হয়
পাহাড়ের ওপর থেকে তোলা ছবিটায় কিন্তু আমার দৃষ্টি আটকে গেল বারবার।এমন দৃশ্য যে বড্ড প্রিয় আমার
২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:২১
জুন বলেছেন: অসাধারন একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ তুষার । পাহাড়ের চেয়ে সাগর ভালোলাগে । কত দূর দৃষ্টি চলে যায় যা পাহাড় আটকে রাখে । যদি চুড়ায় ওঠা যায় আর সেখানে থাকা যায় তাহলে আলাদা কথা ।
সামনের দিনগুলোতেও সাথে থেকো ।
শুভকামনা রইলো
৯| ২৮ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
মাথার উপ্রে দিয়া গেল। কি বলব বুঝতে পারছি না।
তবে এক কথায় অসাধারণ আপনার ভ্রমন কাহিনী সেই সাথে শিক্ষামূলকও।
ধন্যবাদ আপা। ভাল থাকুন।
২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:২৩
জুন বলেছেন: মাথার উপ্রে দিয়া গেল
কি বলছেন বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় আপনাদের জন্য কত সহজ, সরল ভাষায় আর সংখিপ্ত করে লিখেছি তারপর ও
যাইহোক তারপর ও পড়েছেন মন্তব্য করেছেন তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ ।
সামনেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
শুভকামনা
১০| ২৮ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬
রাবার বলেছেন: ++++
২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:২২
জুন বলেছেন: এত্তগুলো প্লাসের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রবার ।
সাথে থাকুন সামনের দিনগুলোতেও
১১| ২৮ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: আজ অফিসে খুব ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছি। তাই সামুতে বেড়াতে পারছি না। সময় করে নির্বাচিত পাতায় আসায় পেয়ে গেলাম আপনার ইতিহাস সমৃদ্ধ ব্যাখ্যা সহ ছবি ব্লগ। অনেক মজা করে অফিসের কয়েকেজনকে সাথে নিয়ে উপভোগ করলাম আপনার এই পোস্ট।
প্রিয়তে রাখলাম সাথে লাইক দিলাম।
ভাল থাকুন নিরন্তন এবং আমাদের মনের খোরাককে সমৃদ্ধ রাখুন।
২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:২৩
জুন বলেছেন: এত ব্যাস্ততার মাঝেও সময় করে এসেছেন আবার মন্তব্য করেছেন প্রিয়তে নিয়েছেন কলিগদের সাথে শেয়ার করেছেন তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ইমতিয়াজ ১৩।
আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
১২| ২৮ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
এতো কাছে তবুও যেন বহুদূরে ।
৭৩০ টি মন্দির ? বিশাল বইয়ের জন্যে বিশাল কর্মযজ্ঞ । সত্যি বলতে কি, এ বইয়ের কথাটি আপনার কাছেই প্রথম জানলুম । ঘরের কাছের এই বিস্ময়টি কেন এতোদিনে জানা হলো না ?
পাথরে খোদাই করা এ বইয়ের কথা চমৎকার ছবি সহ লিখে আপনিও যেন ব্লগের পাতায় খোদাই করে দিয়ে গেলেন এক ইতিহাস ।
২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
জুন বলেছেন: সত্যি আমরা নিজেরাও খুবই অবাক হয়েছি শুনে আর দেখে আহমেদ জী এস । আসলে সামরিক শাসন বার্মা তথা মায়ানমারকে ঘেরাটোপে দীর্ঘদিন লোক চক্ষুর অন্তরাল করে রেখেছে । যার ফলে বাইরের দুনিয়াতো বটেই তাদের নিজের দেশের লোকেরাই অনেক তথ্য থেকে বঞ্চিত । তবে যারা অনিসন্ধিৎসু আমাদের মত পর্যটনে অথবা যারা ব্যাবসায়ী তারা ঠিকই যাচ্ছে প্রচুর পরিমানে । আমাদের ট্যুর কোঃ জানালো বাংলাদেশ থেকে আমরাই তাদের প্রথম অতিথি ।
আপনার প্রশংসাসুচক মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । আগামীতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশা করি ।
শুভকামনা সতত ।
১৩| ২৮ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬
সুমন কর বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম। চমৎকার পোস্টে ভালো লাগা।
১২+।
২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ পড়া আর মন্তব্যের জন্য সুমন কর ।
১৪| ২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:৫২
প্রামানিক বলেছেন: বিস্ময়কর সব তথ্য জানতে পারলাম আজ আপনার কল্যাণে!! এই বই সম্পর্কে আমার কোন ধারনাই ছিল না। অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে!! সামনে আরো ভাল কোন বিস্ময়ের লেখা এবং ছবি নিয়ে আসবেন সেই আশায় বসে রইলাম।
৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:১১
জুন বলেছেন: আমাদের কাছেও বিস্ময়কর লেগেছিল প্রামািনক । অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য । আগামীতেও থাকবেন এই প্রত্যাশায় ,
ভালো থাকুন সব সময় .।।।শুভ কামনা রইলো ভাই
১৫| ২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৩৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট বরাবরের মতই ইবনে বতুতা আপা।
৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:২৭
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য শতদ্রু একটি নদী
শুভেচ্ছা সকালে ।
১৬| ২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:২৪
খেয়ালী-পথিক বলেছেন: ভ্রমনকাহিনী আর ছবি সম্ভার ,এক কথায় চমতকার ! ! ! সাবলীল উপস্থাপনা ও প্রশংসার দাবীদার।
তবে রাখাইন বৌদ্ধদের জাতিগত বিদ্বেষ আর ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপের জন্য সব সৌন্দয্য নিস্প্রভ মনে হয়।
মনে হয় প্রতিটি শুভ্র মন্দিরের নিচে লুকিয়ে জিঘাংসার ভয়াবহ অসুর ।
৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭
জুন বলেছেন: সত্যি রোহিঙ্গাদের প্রতি রাখাইনদের বীভৎস আচরন ক্ষমার অযোগ্য । দেশ বিভাগের আগে একই দেশ ছিল যেখানে সব জাতি গোষ্ঠীর অবাধ বিচরন । এটা তো মেনে নিতেই হবে । আমাদের দেশের চা বাগানের বেশিরভাগ শ্রমিকই তো এদেশের বাসিন্দা নয় । বিহারীরা ভারতের বিহারের । তা এখন তো তারা আমাদের দেশের নাগরিকের মর্যাদাই লাভ করেছে । ভিক্ষুরা যে এত হিংস্র হয় কি করে সেটাই আমার বুদ্ধিতে আসে না ।
আপনার মন্তব্য পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল ভাই ।
১৭| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:৪০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: প্রচন্ডভাবে অবাক করা এক বইয়ের জন্মবৃত্বান্ত জানতে পারলাম,আপনার কল্যানে।। রাজা মিন্ডন আর কিছু না করলেও শুধু এই কীর্তির মাঝেই অমর হয়ে থাকতেন।।
আপনার অপরূপ ছবিব্লগটি দেখতে দেখতে একটু আনমনা হয়ে ভাবছিলাম,পৃথিবীর প্রায় সবক'টি দেশ নিজেদের অতীত গৌরব সাজিয়ে রাখে অমূল্যধনের মত।। সেখানে আমরা!! আমরা পারি তা ধ্বংশ করে নিজের করায়ত্ব করতে।। অনেকেতো জানেই না বাংলার প্রাচুর্য আর অতীত।। (আমি নিজেই বা কতটুকু জানি)।। পুরোটা দেশজুড়ে এমন কোন জেলা খুজে পাবেন না,যে আমাদের হারানো ঐতিহ্য লুকিয়ে নেই।। যাক ধান ভানতে শীবের গীত গাইবো না।।
এই বার্মাকেই দেখুন নিজেদের ঐতিহ্যকে কিভাবে সাজিয়ে-গুছিয়ে শো-কেসে তুলে রেখেছে।। ফলাফল সভ্যতার প্রাচুর্য দেখানোর সাথে সাথে বৈদেশিক মুদ্রারও আগমন।।
৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৫০
জুন বলেছেন: এটা ঠিক তারা নিজেদের দেশকে বিদেশী উদৌক্তাদের চোখে আকর্ষনীয় করে তোলার জন্য নানা রকম উদ্যোগ নিয়েছে সচেতন হ্যাপী । এই যে মান্দালে কিংস প্যালেসে গেলাম এটা ওদের সামরিক ব্যারাক । তারপর ও সেটা পর্যটকদের জন্য খুলে দিয়েছে ।
আমরা তো কিছু গড়তেই পারি না শুধু ধ্বংস ছাড়া ।
মনে আছে ঢাকা জাতীয় যাদুঘরের গেটের কাছে ছোট্ট একটা প্রাচীন স্থাপনা দেখতাম ওদিক দিয়ে যাতায়তের সময় । যাদুঘর বানানোর সময় তা ভেঙ্গে ফেল্লো । কতবড় আহাম্মক হলে এমন করতে পারে তাই ভাবি ।
সাথে আছেন দেখে লিখতে উৎসাহ বোধ করি । সামনের দিনগুলোতেও থাকবেন ইনশাআল্লাহ
১৮| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:৫২
নাম প্রকাশে ইচ্ছুক নহে বলেছেন: আমার তো আবার শুয়ে থেকে বুকের উপরে বই নিয়ে পড়ার অভ্যাস। এইটাতো.....
শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ। প্রিয়তে।
৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৫১
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য তারুপর প্রিয়তে নিয়েছেন নাম প্রকাশে ইচ্ছুক নহে
আগামীতে সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।
১৯| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ৩:০৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: বিস্ময়কর তথ্য পেলাম জুন আপু আপনার পোস্টটা পড়ে। এই বইয়ের কথা আগে কখনোই শুনি নি। আপনার পোস্টটা না পড়া হলে মনে হয় অজানাই থেকে যেত।
পোস্টে ১৬ নং প্লাস।
৩১ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩
জুন বলেছেন: বেশ কিছুদিন বিরতিতে ছিলেন মনে হয় প্রবাসী ? যাই হোক আবার এসে ব্লগ মাতিয়ে তুলুন সেই কামনাই করছি ।
আমরাও এই বইটি সম্পর্কে কিছুই জানতাম না দেখার আগ পর্যন্ত ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ । সামনেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায়
শুভেচ্ছা সকালের
২০| ২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:১৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: অপুর্ব সব ছবি আর চমৎকার বর্ণনা, সিজটা কুব ভাল লাগল্ আপনার বদৌলতে জানলুম অনেক, বার্মা তুড়ি মাানমার আরো ভাল কিছু জানলুম। আপনাকে ধন্যবাদ্
৩১ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৪৮
জুন বলেছেন: আপনাকেও সবসময় সাথে পেয়ে আনন্দিত হই ঢাকাবাসী । মায়ানমার ভ্রমন এবং সিরিজটা লেখা নিয়ে খুবই উৎসাহ কাজ করছিল । কিন্ত মানব পাচার এবং সেই সাথে মিয়ানমার সরকারের ভুমিকা এবং ভাগ্য বিড়ম্বিত রোহিঙ্গাদের দুর্দশা দেখে মনটাই দমে গেছে ।
আমাদের যে সব মানুষের সাথে ইন্টার একশন হয়েছিল তারা অত্যন্ত ভালোমানুষ , নিরীহ ভদ্রলোক ।
দোয়া করবেন তাদের যেন সুমতি হয় ।
শুভকামনা থাকলো আপনার ও আপনার পরিবারের সবার জন্য । সামনেও সাথে থেকে উৎসাহ দিয়ে যাবেন সেই প্রত্যাশায় ।
২১| ২৯ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: শিরোনাম দেখার পর থেকে ভাবছি, কেমন হবে ।
মই দিয়ে উপরে উঠে পড়তে হবে না তো আবার?
এতো পুরা এলাহি কারবার
অসাধারন আপু লেখা বর্ননা সব সব .।
৩১ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫১
জুন বলেছেন: পারিবারিক কারনে মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হলো মনিরা , ক্ষমাপ্রার্থী ,
আমিও তাই ভেবেছিলাম । হয়তো অনেক বিশাল বই ই হবে কাগজে ছাপানো । কিন্ত এই বই দেখে আমি চমকে গিয়েছিলাম যতক্ষন না পর্যন্ত সেই সাদা সাদা ঘর আর তার ভেতর শিলালিপিতে লেখা আর ইতিহাস শুনেছি ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়ার জন্য । সাথে থেকো কিন্ত সামনের দিনগুলোতেও
২২| ৩০ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:৩৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইহা কি দেখিলাম? ইহা কি জানিলাম? অবিশ্বাস্য একটা কনসেপ্ট এটা। সারিবদ্ধভাবে সাজানো ছোট ছোট সমান মাপের সাদা সাদা ৭৩০ টি মন্দিরের মধ্যে বইটির এক একটি পাতা রাখা আছে। ইংরেজদের উপর ভীষণ রাগ লাগছে, ব্যাটারা লেখাগুলো হতে স্বর্ণ পর্যন্ত খুলে নিয়ে গেছে। শতবর্ষী বটগাছ দেখে মনে পড়ল আমাদের দেশের কথা, এখানে প্রাচীন সব কিছু ভেঙ্গে ফেলাই নিয়ম, আর এমন স্থাপনার ভেতর শতবর্ষী বটগাছ? আপনার পোস্ট পড়ে তো লোভ হচ্ছে এখনই এই বিশাল পুস্তক এক নজর দেখে আসার। পোস্টে লাইক উইথ প্লাস...
মায়ানমার সিরিজ চলতে থাকুক, আর আমরা পড়তে থাকি দারুণ সব পোস্ট।
০২ রা জুন, ২০১৫ রাত ৯:১২
জুন বলেছেন: ব্যতিক্রিমী এই বইটি সবার দেখার সৌভাগ্য হোক সেই কামনাই করি বোকা মানুষ ।
সাথে থাকুন আগামীতেও ।
আর গাছটি বকুল ফুলের গাছ বোকা মানুষ , বট নয়
ব্রাউজার না ল্যাপটপ কোনটা যে সমস্যা বুঝতে পারছি না । মন্তব্যের জবাব দিতে দেরীর জন্য আন্তরিক দুঃখিত আমি।
২৩| ৩১ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অবিশ্বাস্য!!!
রাজা মিন্ডনের স্বপ্ন পুরন হোক!!!
অনেক সুন্দর গোছানো শ্রমসাধ্য কাজ আপনার!
ছবিতে, বর্ণনায়, উপস্থাপনে মুগ্ধতা!!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
০২ রা জুন, ২০১৫ রাত ৯:১৫
জুন বলেছেন: আপনিও সবসময় মনযোগ দিয়ে পড়ে উৎসাহ যুগিয়ে মন্তব্য করেন । অনেক অনুপ্রেরনা পাই দীপংকর চন্দ । তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
সামনের দিনগুলোতেও সাথে থাকবেন সেই আশায় থাকলাম
২৪| ০১ লা জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
দীপান্বিতা বলেছেন: অসাধারণ ...অসাধারণ! ....এই পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ ......
০২ রা জুন, ২০১৫ রাত ৯:১৬
জুন বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য দীপান্বিতা
২৫| ০১ লা জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
২০ তম লাইকটা কিন্তু আমার দেয়া আপা
০২ রা জুন, ২০১৫ রাত ৯:৩১
জুন বলেছেন: আমিও ৯নং লাইকটা দিয়ে আসছি কান্ডারী
অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
২৬| ০১ লা জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮
বড় বিলাই বলেছেন: wow! Thanks for sharing apu.
০২ রা জুন, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক দিন পর আপনাকে দেখে খুব ভালোলাগছে বড় বিলাই
কেমন আছেন সিংহমামাকে নিয়ে ? কত্ত বড় হলো এখন ? কিছুই জানি না । আপনি লিখেন ও না জানাও হয় না ।
ফিরে আসুন
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
২৭| ০১ লা জুন, ২০১৫ রাত ৯:০৭
প্রামানিক বলেছেন: আপনার এ রকম আরো পোষ্টের অপেক্ষায় আছি।
০৩ রা জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮
জুন বলেছেন: আমিও লেখার অপেক্ষায় ভাই
২৮| ০২ রা জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩
রূপা কর বলেছেন: অসাধারন শেয়ার আপু । কিছুই জানা ছিলনা এই বই নিয়ে ।
+++
১১ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
জুন বলেছেন: আমিও জানতাম না রূপাকর দেখে খুব অবাকই হয়েছি ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
২৯| ১০ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:৫১
এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার।
এক গুচ্ছ ভালো লাগা।
১১ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:৪৭
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা সাবির
৩০| ১১ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩
টয়ম্যান বলেছেন: বতুতা আপার পোষ্টে ২২নং লাইক
১৩ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
জুন বলেছেন:
৩১| ১৫ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৫২
দীপান্বিতা বলেছেন: নতুন পোষ্ট কৈ!
১৫ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০
জুন বলেছেন: দিলাম এক্ষুনি দীপান্বিতা, দেখো
৩২| ১৫ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১:০৩
চার্বাক দর্শণ বলেছেন: মান্দালয় দৃষ্টিনন্দন স্থান। বিশাল পরিখাবেষ্টিত রাজপ্রাসাদও মনোরম। আপনারও যাইবার সুযোগ হওয়ায় অভিনন্দন।
১৫ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:০৬
জুন বলেছেন: আমারো অনেক ভালোলেগেছে চার্বাক দর্শন । কিন্ত জীবে দয়া করা যাদের ধর্মের প্রধান অনুশাসন সেই ভিক্ষুদের আচরনে মর্মাহত
৩৩| ১৬ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এত বড় জাতি কেন রোহিংগাদের সিটিজেনশীপ কেড়ে নিলো?
২০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৪২
জুন বলেছেন: সেটা তো আমারও প্রশ্ন তাদের কাছে চাঁদগাজী ।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
৩৪| ২৬ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০
বড় বিলাই বলেছেন: আল্লাহর রহমতে বাবুটা ভালোই আছে। আমাকে যতটা ব্যস্ত রাখা যায় রাখছে। তাই লেখারও সময় পাই না।
২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৪৯
জুন বলেছেন: আমাদের মামার ছবি দেখলাম আপনার post y । A cute boy
৩৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
আমিনুর রহমান বলেছেন:
অসাধারণ জুনাপু। চমৎকার বর্ননা আর ছবি। রাজা মিনডন আশা পুর্ন হউক।
২২ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২
জুন বলেছেন: রাজা মিনডনের মনের আশা পুর্ন হোক । পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আমিনুর।
৩৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: পাশের বাড়ীর এমন একটা বিস্ময়কর তথ্য, অথচ আপনার এ লেখাটা পড়ার আগে এ সম্পর্কে বিন্দু বিসর্গও জানতাম না। অনেক ধন্যবাদ, এমন একটা চমকপ্রদ ছবি ব্লগ পোস্ট করার জন্য। রাজা মিন্ডনের কাছ থেকে আমাদের দেশের রাজা রাণীদের অনেক কিছু শেখার আছে।
২৬তম 'লাইক' দিয়ে গেলাম।
১৩ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২
জুন বলেছেন: আমিও জানতাম না খায়রুল আহসান সেটা আমি পোষ্টেই লিখেছি। আর নিজ চোখে দেখার পর সত্যি বিস্মিত হয়েছি বিশ্বের এই বিস্ময় দেখে। আমিও তাই মনে করি অনেক মিছুই শেখার ব্যপারটাতে।
পুরনো লেখাগুলো খুজে খুজে পড়ছেন তার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইলো।
৩৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৯
সোহানী বলেছেন: এতো অসাধারন পোস্টটা মিস করেছিলাম। যাক, ঢাকাবাসীর পোস্টের সূত্র ধরে পড়লাম।
আপু, এখন সামার সারা কানাডা ঘুরে বেড়াচ্ছি আর আপনার কথা মনে করছি কারন অনেক ছবি তুলছি। আমার সঙ্গীরা খুবই বিরক্ত হয় উপভোগ বাদ দিয়ে ছবির পিছনে দৈাড়াচ্ছি..... হাহাহাহা
আমি বললাম পোস্ট দিতে হবে যে................
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:১১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: বিস্ময়কর সব তথ্যভান্ডার আমাদের উপহার দিচ্ছেন জুন আপু । বেশ মজার তথ্য । পড়ে অনেক ভাল লেগেছে ।
ভাল থাকুন আপনি ।