নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পবিত্র ঈদ উপলক্ষে পোষ্টটি উপহার হিসেবে উৎসর্গ করা হলো সামহ্যোয়ার ইন ব্লগের আমার সব সহ-ব্লগারদের ছোট ছোট বাবু, ছোট ভাই- বোন আর কারো বা রয়েছে নাতি নাত্নী তাদের সবাইকে সবাইকে জানাই ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা ।
সে অনেক অনেক দিন আগের কথা, যখন আমরা কেউ জন্মই হইনি, এমন কি আমাদের আব্বু আম্মুরাও না। ঠিক সে সময় একদিন ঘোর লাগা দুপুর বেলায় না ঘুমিয়ে এক দুষ্টু ছেয়ে খরগোশ নদীর তীরে ঘাসের মাঝে ছুটোছুটি করে খেলছিল। খেলতে খেলতে এক সময় তার ভীষন পানি পিপাসা পেলো।এদিকে পাশেই কাক চক্ষু জল নিয়ে ছোট নদীটি কুলকুল করে বয়েই চলেছে । সেদিকে তাকিয়ে ক্লান্ত খরগোশ ভাবলো
‘যাক বাপু এখানে বসেই একটু পানি খেয়ে নেই’।
কোনদিকে না তাকিয়ে এক্কেবারে নদী্র কিনারে এসে লেজটাকে ভালো করে গুটিয়ে নিয়ে উপুর হয়ে বসলো, তারপর পানির মাঝে মুখ লাগিয়ে চুক চুক করে নিশ্চিন্তে পানি পান করতে লাগলো। কিন্ত কপালমন্দ বেচারা খরগোশের। ঠিক সে সময় নদীতে ভেসে ভেসে কোথা থেকে কেমন করে জানি এক হোৎকা কুমির এসে হাজির । মুটুসুটু গাপ্পু গুপ্পু খরগোশকে দেখেই তো তার জিভ দিয়ে একেবারে জল গড়িয়ে পড়তে লাগলো, যেমন রসগোল্লা দেখলে তোমাদের হয় আর কি।
তাড়াতাড়ি ঢোক গিলে জিভের পানি সামলে সুমলে কোন সাড়া শব্দ না করে চুপি চুপি সাতরে তীরের কাছে এসে হাজির। তারপর সেই পাজী কুমির একবারে গপ করে ছোট্ট খরগোশকে মুখে পুরে ফেল্লো । খরগোশ বাবাজীকে সোৎ করে একটানে মুখে পুরলেও কিন্ত সাথে সাথে পেটে চালান করলোনা কুমির। মনে মনে ভাবলো এখন ওকে কিছুক্ষন মুখের ভেতর রেখে দেই যেমন করে তোমরা চকলেট রাখো ঠিক তেমন করে। তারপর নাহয় আস্তে ধীরে রসিয়ে রসিয়ে খাওয়া যাবে ।
যে সময়ের কথা তোমাদের বলছি সেসময় খরগোসের কিন্ত এখনকার মত এমন ছোট্ট একটুখানি লেজ ছিল না। তার লেজটি ছিল মস্ত লম্বা সুন্দর আর গোছাওয়ালা এক্কেবারে কাঠবেড়ালীর লেজের মত। আর কুমিরেরও ছিল তখন ইয়া বড় মস্ত এক জিভ যা এই দুনিয়ার আর কোন প্রানীরই ছিল না।
কুমির ভাবলো গিলে ফেলার আগে বেচারা খরগোশটিকে আচ্ছামত একটু ভয় দেখিয়ে নেই। যেমন চিন্তা তেমন কাজ। খরগোশকে ভয় দেখানোর জন্য কুমির মুখটা বন্ধ করেই এমন এক বিকট আওয়াজ করলো। যা শুনে খরগোশ বেচারা ভয়ের চোটে কুমিরের মুখের ভেতরেই অজ্ঞান হয়ে পরার অবস্থা। কিন্ত বাঁচতে হলে তো ভয় পেলে চলবে না তাই খরগোশটা এবার ভাব দেখালো যেন সে একটুও ভয় পায়নি। উলটো সে জোরে চিৎকার করে কুমিরকে ডেকে বল্লো,
‘ওহে কুমির মশাই তুমি তো আমার চেয়ে মস্ত বড়, কিন্ত তাতে কি? আমি তোমাকে একটুও ভয় পাই না বুঝলে। তুমি যদি মুখ খুলে হাঁ করে আরো জোরে একটা আওয়াজ করতে তাহলে হয়তো আমি ভয় পেতাম’।
খরগোশের চালাকি একটুও বুঝতে পারলোনা বোকা কুমির। খরগোশের কথায় তার সাংঘাতিক রাগ হলো । রাগে গজ গজ করতে করতে এবার কুমির তার মুখটা পুরো হা করে খুলে বিশাল এক শব্দ করে উঠলো।
যেই না কুমির হা করলো অমনি খরগোশ তার মুখ থেকে বেরিয়ে নদীর তীর বরাবর দিল এক বিরাট লাফ । আর সেই লাফ দেয়ার সাথে সাথে কি হোলো জানো ? তাহলে বলি শোনো খরগোশের পা তো দেখেছো তোমরা তাই না ? তাদের পায়ের আঙ্গুলে ছোট ছোট নখ থাকলে কি হবে সেগুলো যে কি ধার কি ধার তা আর বলার নয় । তা খরগোশতো লাফ দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসলো কিন্ত তার সেই ধারালো নখ লেগে গেল কিনা কুমিরের লম্বা জিভের ঠিক মধ্যিখানে । আর সাথে সাথে কাটা জিভটা ঝপ করে গিয়ে পড়লো এক্কেবারে পানিতে।
ব্যথার চোটে কুমিরতো চোখে মুখে সর্ষে ফুল দেখতে শুরু করলো আর সেই সাথে তার মুখটাও খটাস করে বন্ধ করে ফেল্লো। এদিকে খরগোশের শরীর বাইরে বেড়িয়ে আসলে কি হবে ? তার মস্ত গোছাওয়ালা লেজটা তো তখনো কুমিরের মুখের ভেতর। সেই ইয়া বড় বড় অনেক ধারালো দাতওয়ালা মুখটা বন্ধ করার সাথে সাথেই খরগোশের পুরো লেজটাও কেটে রয়ে গেল সেই হোৎকা পেটুক কুমিরের মুখের ভেতর।
আর এ ভাবেই তারা দুজন তাদের সেই লম্বা জিভ আর লম্বা লেজ হারিয়ে ফেল্লো সারা জীবনের মত। খরগোশের হলো এখন একটুখানি পুঁচকে লেজ আর কুমিরেরও হলো অন্য জীব জন্তর মত সাধারন আকারের এক জিভ।
সেদিনের পর থেকে খরগোশরা পানি পিপাসায় মরে গেলেও কুমিরের ভয়ে নদী বা কোন খাল বিলের ধারে কাছে যাবার নামটিও মুখে আনেনা। পিপাসায় ঘাসের ডগায় জমে থাকা শিশিরবিন্দুই এখন তাদের ভরসা।
আমার কথাটি ফুরলো
নটে গাছটি মুড়লো ।
অনুবাদ: জুন
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৬
জুন বলেছেন: ঈদ মুবারক মামুন ইসলাম
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫০
এইচ আই হাবীব বলেছেন: ভালো লাগলো ........
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৯
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে অনেক ভালোলাগলো । তবে আপনার বাড়ির ছোট্ট বাবুদের ভাললাগলে অনেক খুশি হবো । ঈদের শুভেচ্ছা ।
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক সুন্দর গল্প বাবুটাকে পরে শোনাব ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে গুলশান কিবরিয়া
অবশ্যই শুনাবেন আর কি বল্লো শুনে ?
৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন হইসে । কুমির খরগোশ গল্পটা মজাদার হয়েছে । ২য় ভাল লাগাটা আমার । অনেক ভাল লেগেছে । সুপার্ভ । সুপার্ভ ।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার আমার অনুদিত উপকথাটি পড়ার জন্য ।
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০২
শামছুল ইসলাম বলেছেন: সুন্দর ছোটদের গল্প তবে এই বড় খোকারও ভাল লেগেছে।
ঈদ মোবারক।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫
জুন বলেছেন: আসলে এসব গল্প ভালোলাগার জন্য কোন বয়সের সীমারেখা টানা যায় না । ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ শামছুল ইসলাম ।
৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩০
নিয়েল হিমু বলেছেন: গল্পটা যেমন তেমন আমি কল্পনা করতে চেষ্টা করছিলাম জুন আপু একদল মুগ্ধ বাচ্চাকাচ্চার মাঝে বসে খুব সুর করে হাত নারিয়ে ইশারা করে করে প্রয়োজন মত অভিনয় করে গল্প বলছেন
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৬
জুন বলেছেন: দোয়া করেন যদি বেচে বর্তে থাকি তবে যেন আর কিছু দিন পর নাতি নাত্নী নিয়ে মজা করে এসব গল্প বলার সুযোগ পাই নিয়েল হিমু। আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই ।
৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
শায়মা বলেছেন: মাজর গল্প আপুনি!!!
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭
জুন বলেছেন: উপকথা রূপকথা সব বয়সেই ভালো লাগে । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শায়মা ।
৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০২
কালীদাস বলেছেন: খরগোশ খাইতে নাকি ব্যাপক টেস...টেরাই মারছিলেন কখনও?
ঈদ মুবারক
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩০
জুন বলেছেন: কি জানি কালীদাস আমিতো কোনদিন টেষ্ট করি নি । মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ
ঈদ মুবারক আপনার জন্যও
৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১০
সাহসী সন্তান বলেছেন: গল্পটা পড়তে পড়তে ভাবছিলাম এটা মনে হয় সেই কলিজা জাম গাছে রাখার গল্প! কিন্তু তাতো না! তবে গল্পটা খুব সুন্দর!!
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৩
জুন বলেছেন: : ওটাতো বাঁদর আর কুমিরের গল্প সাহসী সন্তান । হ্যা সুন্দর বলেই তো আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম ।মন্তব্যের জন্য সংখ্য ধন্যবাদ।
ঈদ আশাকরি অনেক ভালো কেটেছে ?
১০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
জুন বলেছেন: বাব্বাহ দারুন তো । অনেক অনেক ধন্যবাদ গিয়াসলিটন ভাই আপনার ঈদ শুভেচ্ছার জন্য ।
আপ্নাকেও জানাই ঈদ মুবারক ।
১১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৫
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার শেয়ার বা অনুবাদ। ভালো হয়েছে।
আমি কিন্তু প্লাস (+) না, ৬ষ্ঠ লাইক দিলাম..
ঈদ সংকলনে সংযুক্ত করে দিয়েছি। ঈদ মোবারক।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সব কিছুর জন্য ।
ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন সুমন কর
১২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৫
দর্পণ বলেছেন: শৈশবে ফিরে যাই এসব গল্প পরে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৮
জুন বলেছেন: ঠিক বলেছেন দর্পন । আমার এখনো এসব রূপকথা উপকথা পড়তে ভালোলাগে ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
১৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২২
রিকি বলেছেন: রূপকথা, উপকথা বরাবরই একটা ভিন্ন গুরুত্ব বহন করে আপি...সাধারণ কিছু আলাপচারিতা কিন্তু কত বড় একটা কল্পনার রাজ্যে যে নিয়ে যায়..ভাবাই যায়না। গল্পটা আমাদের মত ব্লগারদের জন্যও..শুধু কাচ্চা বাচ্চার না...আমরা কি খুব খুব বড় হয়ে গেছি নাকি আপি! শৈশবের ঘ্রাণটা কিন্তু সবাই একটু হলেও ফিরে ফিরে পেতে চায়, আর এটা উপলক্ষ্য স্বরূপ ...পোস্টে অনেক অনেক ভালোলাগা রইল.
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪০
জুন বলেছেন: রূপকথা, উপকথা বরাবরই একটা ভিন্ন গুরুত্ব বহন করে আপি...সাধারণ কিছু আলাপচারিতা কিন্তু কত বড় একটা কল্পনার রাজ্যে যে নিয়ে যায়..ভাবাই যায়না। গল্পটা আমাদের মত ব্লগারদের জন্যও..শুধু কাচ্চা বাচ্চার না...আমরা কি খুব খুব বড় হয়ে গেছি নাকি আপি! শৈশবের ঘ্রাণটা কিন্তু সবাই একটু হলেও ফিরে ফিরে পেতে চায়, আর এটা উপলক্ষ্য স্বরূপ
অসাধারন মন্তব্যে প্লাস রিকি । আপনার ঈদ পোষ্টটা পড়েছি কিন্ত ব্যস্ততার জন্য সময় দিতে পারছি না । শীঘ্রই যাবো ।
১৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মানুষের বয়স যতই হোক না কেন আমরা মনের দিক থেকে সেই ছোটটিই আছে।। না হলে এই উপকথা সবাই পড়ে কেন!! সেই ঈশপস ফেবলসয়ের মত।। দুঃখ বাস্তবে কাজে লাগাই না।।
ঈদ মুবারক।।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪২
জুন বলেছেন: দুঃখ বাস্তবে কাজে লাগাই না।। এছাড়াও সব সময় শুনি ইতিহাস থেকে শিক্ষা নাও । এটাও মানি না সচেতনহ্যাপী ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য ও রইলো ঈদের শুভেচ্ছা ।
১৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০০
পরী আন্টি বলেছেন: ভালো লাগা দিয়ে গেলাম ব্লগের ইবনে বতুতাকে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা পরী আন্টি ।
১৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২২
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: হা হা হা মজার গল্প আপু । সুন্দর অনুবাদ করসেন । ইদ এর শুভেচ্ছা
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩০
জুন বলেছেন: জী আমার ও পড়ে অনেক মজা লেগেচে তাই তো অনুবাদ করে আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম গোল্ডেন গ্লাইডার
পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২২
সিপন মিয়া বলেছেন: উ!
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩২
জুন বলেছেন: যদিও ঊ ছাড়া আর কিছু বলেন নি সিপন মিয়া । তারপর ও আপনার উপস্থিতির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
১৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১০
এস কাজী বলেছেন: আচ্ছা তো এই হচ্ছে খরগোশের ছোট লেজের কাহিনী! জেনে ভাল লাগলো।
বাই দা রাস্তা জুন খালামনি, ব্লগে ভাগনি জামাই টামাই থাকে আজকাল তাদের জন্য কিছু উৎসর্গ করা যায় না?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪
জুন বলেছেন: হ্যা ভাই এস কাজী আমাদের কপাল মন্দ তাই এই হোৎকা পাজী কুমিরটার জন্য খরগোশের বড় লেজটা দেখতে পেলাম না । আফসোস । পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
১৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫২
রাগীব হাসান বলেছেন: ভালো লাগলো,সবাইকে হাম্বা মুবারক
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা রাগীব হাসান ।
চলে যাওয়া ঈদের শুভেচ্ছা আপনাকেও ।
২০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২
ভিটামিন সি বলেছেন: বাচ্চা-কাচ্চাদের মতোই পড়ে মজা নিলুম।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭
জুন বলেছেন: বাচ্চা-কাচ্চাদের মতোই পড়ে মজা নিলুম। বলেন কি ভিটামিন সি !
জলদি জলদি বাসার ছোট বাচ্চাদের পড়ে শোনাবেন
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
২১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪
আবু শাকিল বলেছেন: নাতি-পুতি পয়দা হইলে তাদের শোনাব ।স্টকে রাখছি সব
ধন্যবাদ ।
ঈদের শুভেচ্ছা আপু ;
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯
জুন বলেছেন: যার জন্যই রাখুন রেখেছেন এতেই আমি খুশি আবু শাকিল
ঈদের শুভেচ্ছা আপনার জন্যও ।
২২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: নাতনীতে শোনালুম, কি বুঝল কে জানে তবে হাসল মজা করার মত, মানে ভাল লেগেছে, আমারও ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬
জুন বলেছেন: নাতনী না বুঝলেও দাদা দাদু / নানা নানুর যে ভালোলেগেছে তা জেনেই অনেক খুশী হলুম ঢাকাবাসী । নাত্নীর জন্য রইলো অনেক অনেক আদর । আমার আরো দু একটা উপকথার অনুবাদ আছে । ইচ্ছে করলে নাতনীকে পড়ে শোনাতে পারেন
অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য ।
২৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫
মশিকুর বলেছেন:
ঈদ মোবারক আপু
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০
জুন বলেছেন: ঈদ মুবারক মশিকুর । আশা করি অনেক আনন্দেই কেটেছে উৎসবের প্রতিটি প্রহর
২৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
ঈদ উপলক্ষে শিশুতোষ গল্প নিয়ে পোষ্ট করা এই উপকথাটি সত্যিকার অর্থেই সময়মতো শিশুদের উপযোগী হয়েছে । সহব্লগাররা আপনার আকাঙ্খা মতো তা পড়ে শুনিয়েছেনও যাদেরকে শোনানোর । তারপরেও আমরা যে একদম মজা পাইনি তা কিন্তু নয় । ছোট্টবেলায় ফিরে গিয়েছিলুম । আপনার পোষ্ট করা এই রকম অনেকগুলো উপকথা নষ্টালজিক হয়ে যেতে হয় ।
ঈদে না হয় শিশুদের আনন্দ দিলেন কিন্তু এই ঈদে আমার বা আমাদের জন্যে রেখে গেলেন একটি মধুর দীর্ঘশ্বাস -----
সেই যে আমার নানা রঙের দিনগুলি ...
ঈদবেলা শেষের শুভেচ্ছা ।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস সব সময়ের মতই সুন্দর একটি মন্তব্য । সব সময় মনে রাখা আর ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আপনাকেও অতিক্রান্ত ঈদের শেষ সুর্যের শুভেচ্ছা ।
২৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর খরগোশ কাহিনী। ধন্যবাদ জুন আপা। ঈদ মোবারক।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৯
জুন বলেছেন: নিয়মিত আমার পোষ্ট পড়া আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই । আপনার জন্য ও রইলো চলে যাওয়া ঈদের অনেক শুভেচ্ছা ।
২৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৫
নীরব 009 বলেছেন: হা হা হা অনেক মজার
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪
জুন বলেছেন: উপকথা গুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অনেক মজার হয় নীরব ০০৯ । অনেক অনেক দিন পর আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগলো । সেদিন এক কফি হাউসে কফি খেতে গিয়ে কাফে ল্যাত্তে নিতে গিয়ে রিয়েল ডেমোন ত্রিনিত্রি সহ আপনাদের সেই তিনজনের গল্পটার কথা মনে পড়ে গেল । আশাকরি নীরবতা ভেঙ্গে এবার সরব হবেন
২৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
শুভ কামনা রইল।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৫
জুন বলেছেন: এহসান সাবিরও জানি সব সময় ভালো থাকে সুস্থ থাকে সেই কামনা করি । চলে যাওয়া ঈদের শুভেচ্ছা ।
২৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৭
প্লাবন২০০৩ বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা আপু, আপনার গল্পটা আমার ছেলেকে পড়ে শুনালাম। সেও খুব মজা পেয়েছে।
-ঈদ মুবারক।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৬
জুন বলেছেন: আপনি ও আপনার ছেলের জন্য রইলো ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্লাবন২০০৩ । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
২৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৫
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: চমৎকার গল্প। গল্পে ভালোলাগা রইলো।
ঈদ মুবারাক!!
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৮
জুন বলেছেন: ভাললাগল জেনে অনেক খুশী হোলাম শতদ্রু। ঈদ মুবারক
৩০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
জেন রসি বলেছেন: চমৎকার গল্প।
শুভেচ্ছা রইলো।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জেন রসি গল্পটি পড়ার জন্য।
৩১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৮
অন্ধবিন্দু বলেছেন: ছোট বাবু/ভাই- বোন, নাতি নাত্নীরা অনেক এগিয়ে যাচ্ছে। জানিনে এসব গল্প তাদের ধরতে পারবে কি-না ! হাহ হা। অনুবাদকের প্রতি ধন্যবাদ ও সাধুবাদ।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪
জুন বলেছেন: লিখতে লিখতে আমিও আপনার মত ভেবেছি অন্ধবিন্দু। আপনি আমার লেখার নিয়মিত পাঠক হয়ে উঠেছেন দেখে অনেক ভালোলাগছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
৩২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২১
বিদগ্ধ বলেছেন:
ওহ... এই তাহলে কাহিনি!
মজার গল্প তো!
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২
জুন বলেছেন: জী এই হলো খরগোশ আর মুটু কুমিরের বোকামির গল্প বিদগ্ধ। স্বাগতম আমার ব্লগে।
৩৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বড় হয়ে গেছি বলে সেই রকম মজা হয়ত পাইনি । তবে আপনার শিশুতোষ গল্পটি এককথায় সুপার্ব । ভাল থাকুন আপু । ঈদ মোবারক ।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৯
জুন বলেছেন: মজা পান নাই গেম চেঞ্জার আমিতো ভাই তেমন মজা করে লিখতে পারি না । তবে আপনি মনে হয় আমার পাঠকদের নির্ধারিত বয়স সীমার উপরে চলে গেছেন
অনেক অনেক ধন্যবাদ মজার একটি মন্তব্যের জন্য , শুভেচ্ছা জানবেন ।
৩৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
আরও লম্বা লেজ হলে খরগোশকে কেমন দেখাতো...
আরও লম্বা জিহ্বা হলে কুমির কেমন লাগতো...
সেই ফডো দিলে আরও বুঝতে পারতাম...
গল্পে মজা পেয়েছি, জুনাপা!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১১
জুন বলেছেন: হু সেই দাদী নানীদেরও আগে আরো আগে জন্ম হলে হলে হয়তো দেখতে পারতাম লম্বা লেজ ওয়ালা খরগোশ । আফসোস বড্ড দেরীতে জন্ম হলো
মজার একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ মাঈনউদ্দিন মইনুল । ভালো থাকুন সব সময় সেই কামনা করি
৩৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০০
আলোরিকা বলেছেন: কুমির কি আসলেই বোকা !? আজ একই দিনে দুজন প্রিয় ব্লগারের দু' দুটো বোকা কুমিরের গ্ল্প পড়লাম
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৪
জুন বলেছেন: আমার মনে হয় না কুমির এত বোকা আলোরিকা । ন্যাশ জিওতে তো দেখি জেব্রা বা ওয়াইল্ড বিষ্ট নদী পেরিয়ে যাবার সময় কি বুদ্ধি করেই না তাদের এক একটাকে ধরে ফেলে । যাক কেমন আছেন ? অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম । অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
৩৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হা হা হা । চমৎকার অনুবাদ । বেশ মজার গল্প ।
লেট ঈদ মোবারাক ।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৫
জুন বলেছেন: ভাস্তে ভাস্তিকে পড়ে শোনাবেন ভবিষ্যতে সেই আশায় থাকলুম ককাশে
ভবিষ্যত ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে রাখলাম
৩৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১০
টয়ম্যান বলেছেন: অনেক মজা পাইলাম আপা । তয় একটা কথা এই গপ্প শুনাইতে তার জন্য পয়লা ধাপের একটা বন্দোবস্ত কইরা দ্যান মানে অখনো ব্যাচেলার আছি আর কি
+++++++++++
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪
জুন বলেছেন: আচ্ছা মনে থাকলো টয়ম্যান। টয়উমেন পেলেই আপনাকে খবর দেবো
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ
৩৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১০
কিরমানী লিটন বলেছেন: চমৎকার মজার-নান্দনিকতার পরিস্ফুটনে অনবদ্য ভালোলাগা-সুন্দরের সাথেই আছি,অনেক শুভকামনা...
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে কিরমানী লিটন। অসাধারন এক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৩৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১০
কাবিল বলেছেন: অনেক মজা পাইলাম। বড় হলেও এখনও শিশুতোষ গল্পগুলো অনেক ভাল লাগে।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮
জুন বলেছেন: তাইতো দেখছি কাবিল। ব্বচ্চাদের কোন খবর নেই সব বুড়ো বুড়িদের আগমন শুভেচ্ছা স্বাগতম
অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার অনুদিত উপকথাটি পড়ার জন্য ।
৪০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫
কাবিল বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাইতো দেখছি কাবিল। ব্বচ্চাদের কোন খবর নেই সব বুড়ো বুড়িদের আগমন শুভেচ্ছা স্বাগতম
অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার অনুদিত উপকথাটি পড়ার জন্য ।
বচ্চারা না আসলেও চলবে। বুড়ো বুড়িরা পড়বে এবং বাচ্চাদের সঙ্গে শেয়ার করবে।
যে কোন শিশুতোষ গল্প ছোট হলেও একটু সময় নিয়ে বিভিন্ন ভঙ্গিমায় বাচ্চাদের সামনে উপস্থাপন করলে বাচ্চারা খুব মজা পায়।
আমি এখনও মাঝে মধ্যে রাতে চাঁদের আলোয় বাড়ির উঠানে বাচ্চাদের নিয়ে বসি।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
জুন বলেছেন: কাবিল। বুড়ো হলেও আমাদের সবার অন্তরে কিন্ত একটি শিশুমন লুকিয়ে আছে। যা মাঝে মাঝে উকি দিয়ে যায় ।
আপনি শুনলে হয়তো হাসবেন আমি এখনো বসে বসে দক্ষিনারঞ্জন মিত্র মজুমদারের নীল কাপড়ে মলাট দেয়া সেই পিচ্চি কালের ছিরে খুরে যাওয়া ঠাকুরমার ঝুলি পড়ি। আর অনেক অনেক বই এর থেকে এখনো নির্মল আনন্দ খুজে পাই সেই ডালিম কুমার বা রাক্ষস খোক্কসের রূপকথা পড়ে
আবার এসেছেন তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৪১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহারে খরগোশ বেচারা!
কুমিরেরও কপাল
সুন্দর গল্প- ভাল লাগল
কমেন্টও শেষ হল
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
জুন বলেছেন: খরগোশ বেচারা কোথায় বিদ্রোহী ভৃগু ! বলেন চালাক ।
না হলে কুমিরের মুখের ভেতর থেকেও কি কেউ রক্ষা পায় !
যাই হোক পড়েছেন জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো ।
৪২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: অনেক অনেক অনেক আগে ছোট বেলায় গল্প শুনতাম।
অনুবাদ হলো, এইবার আপনি নিজে ছোটদের জন্য অনেক অনেক গল্প লিখেন।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০০
জুন বলেছেন: সেই যোগ্যতা যদি আমার থাকতো রাতুল ভাই তাহলে কি আর
অনুবাদতো সোজা । পরের গল্পে মাতব্বরী
যাক অনেকদিন পর পরিচিত একজন কে দেখে অনেক অনেক ভালোলাগলো
৪৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১০
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনি তো অনলাইন থেকে হারাইয়া গেছেন। আপনাকে তো পাওয়া যায় না।
তাহলে তো আমাকে অনেক দিন পর দেখবেন।
অনুবাদ করেই ছোটদের জন্য গল্প দেন।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৩
জুন বলেছেন: একেবারে পুরোপুরি ভাবেই হারিয়ে যাবার জন্য চেষ্টা করছি রাতুল ।
তারপর ও কি এক মায়ায় এই ব্লগে ঘুরে ঘুরে আসি কয়েকদিন পর পর হাবিজাবি এক পোষ্ট নিয়ে
চেষ্টা করবো জানি না কতটুকু সফল হবো
শুভ কামনা রইলো অনেক ।
৪৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: না মানে , খরগোশকে বেচারা বলেছি তার বাহারী সুন্দর লেজটা হারাতে হলো বলে
চালাক তো অবশ্যই। নইলেতো কুমিরের পেটেই চালান হয়ে যেত! আর আমরা নটে গাছটি মুড়ানো এত সুন্দর গপ্পো কই পেতাম
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৮
জুন বলেছেন: সেটাই ভৃগু আমাদের পোড়াকপাল যাকে বলে
না দেখা হলো খরগোশের সেই বাহারী লেজ না দেখলাম কুমিরের লম্বা জিভ
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
শুভকামনা রইলো সবসময়ের জন্য ।
৪৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: বলেন কি !!!!!!!!
আপনার মন্তব্য তো মন খারাপ করে দিলো।
এইভাবে যদি সবাই হারিয়ে যেতে চায়, তাহলে হবে!!!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৭
জুন বলেছেন:
৪৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অক্সফোর্ড !! অবশ্যই শোনাবো ।
ভবিষ্যত ঈদের শুভেচ্ছা !! ওকে আপনাকেও কিন্তু জানিয়ে রাখলাম জুন আপু ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯
জুন বলেছেন: এখানে অক্সফোর্ড মানে কি বুঝাতে চাইলেন ককাশে বুঝলাম না
আচ্ছা আচ্ছা ওকে ওকে জেনে রাখলাম
৪৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: চমৎকার গল্প আপু।পড়তে পড়তে ছোটবেলার কথা মনে পড়লো। এখন আর শিশুদের জন্য নতুন ভালো কিছু লেখাও হয় না আর তারাও পড়ে না।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০২
জুন বলেছেন: আমরা ছোটবেলায় সত্যি ভাগ্যবান ছিলাম মনে হয় । কত রূপকথা, উপকথা, বিভিন্ন দেশের বিখ্যাত কার্টুনের বই । এখন হয়তো বাচ্চারা বলবে নেটেই সব দেখে পড়ে । কিন্ত নতুন বই এর সেই গন্ধ কি তাতে খুজে পায় ? নাকি সেই ঘ্রানের কথা তাদের ভাবনাতেই নেই।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রেজওয়ানা আলী তনিমা
৪৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগা রইলো।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৬
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা হানিফ রাশেদীন
৪৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০২
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: দারুণ !! দারুণ হয়েছে অনুবাদ, সেই সাথে বলার ভঙ্গী।
মুগ্ধপাঠ
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫
জুন বলেছেন: অনেক অনেকদিন পর মহামহোপাধ্যায়কে দেখে অনেক ভালোলাগলো ।
দারুণ !! দারুণ হয়েছে অনুবাদ, সেই সাথে বলার ভঙ্গী।
মুগ্ধপাঠ
প্রশংসা পেয়ে খুব খুশী হোলাম , আরো ভালো করতে চেষ্টা করবো সামনের দিনগুলোতে
৫০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
হুবাস্ট্যাঙ্ক বলেছেন: সামুতে এই ধরনের লেখার এখন খুব অভাব। ধন্যবাদ এই ব্লগটার জন্য।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৬
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য হুবাস্ট্যাঙ্ক সেই সাথে স্বাগতম আমার ব্লগে
৫১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নতুন কিছুর সন্ধানে এসে , সকল মন্তব্য পড়ে গেলাম ।
৫১ তথা ১০১ নম্বর মন্তব্যকারী হওয়ার সুযোগটাও হাতছাড়া করলাম না ।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
জুন বলেছেন: আমি কি আর আপনাদের মত প্রতিভাধর ব্লগার লিটন ভাই ! ঘুরে ঘারে আসি আর এই দেখলাম সেই দেখলাম বলে একটা হাবিজাবি লিখে আপনাদের কষ্ট দেই । তবে আসেন, পড়েন আর কিছু যে একটা বলে যান তার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞ আমি ।
৫১ তথা ১০১ মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৫২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
কাবিল বলেছেন: নতুন পোস্টু কই আপু
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭
জুন বলেছেন: আসিতেছে কাবিল , শীঘ্রই শুভমুক্তি
আমিও তো একই প্রশ্ন করে এসেছি আপনার পোষ্টে ।
৫৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০২
নিশাত সুলতানা বলেছেন: valo legeche .
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ নিশাত সুলতানা।
৫৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমার জন্য রাক্ষস রাক্ষসনী, জ্বীন ভুতের গল্প লিখেন।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫০
জুন বলেছেন: অক্কে লিখবো খুব শীঘ্রই রাতুল
৫৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অনুবাদ গল্পটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮
জুন বলেছেন: পাঠ আর ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী ।
আপনিও ভালো থাকুন নিরন্তর
৫৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুম তাড়াতাড়ি লিখেন।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৮
জুন বলেছেন:
৫৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: দরকার হলে আপনি বলেন, আমি লিখে দিচ্ছি। পারিশ্রমিক হিসেবে মাছ ভাত খাওয়ালেই হবে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬
জুন বলেছেন: মাছ ভাত
৫৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: এক দেশে এক রাজা ছিলো, রাজার ৩ রাণী ছিলে। ছোট রাণীর এক ছেলে ছিলো। খুব সাহসী। নদীতে কুমির, জঙ্গলে বাঘ মারতো। রাজা তাকে খুব ভালোবাসতো। বড় রাণী আর মেজ রাণী এটা সহ্য করতে পারতো না। তাই একদিন................
শুরু করেন গল্প।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৮
জুন বলেছেন: হু খুব শীঘ্রই শুরু হতে যাচ্ছে ডিজুস যুগের রূপকথা রাতুল। একটু ধৈর্য ধরো ভাই
৫৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জুন আপা একমাসে একটা পোস্ট? লেখা নাই কেন??
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০২
জুন বলেছেন: আমার লেখার জন্য ও যে অপেক্ষা করেন জেনে সত্যি খুশী হলুম গেম চেঞ্জার। আসলে নানা ঝামেলায় আছি তার উপর বুঝেনই তো সংসারের ফাকে ফাকে ব্লগিং। একটু ফাক পেলে আপনাদের লেখাই পড়ি, নিজের আর লিখতে ইচ্ছে করে না। হুআ র মত রাইটার্স ব্লক বলতে পারেন
৬০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৫
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: চমৎকার অরুবাদ।পড়তে খুব ভালো লাগল
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৮
জুন বলেছেন: আমার অনুবাদকৃত উপকথাটি পড়তে ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো রুদ্র জাহেদ ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৬১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৯
রাবার বলেছেন: আপা নতুন লেখা দেন। এই হোতকা কুমিররে তো আর দেখতে মুঞ্চায়না
ল
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৯
জুন বলেছেন: নতুন কিছু না লেখা পর্যন্ত এই হোৎকা কুমীরকে দেখতেই হবে রাবার
৬২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২০
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পদীদার আসরে ঢুঁ মেরে গেলাম।
লিখে রেখো একফোঁটা দিলেম শিশির
হাহাহা
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩২
জুন বলেছেন: বাব্বাহ আমার ব্লগ বাড়ীতে কে আসলো দেখতো দেখি । ওরে কে কোথায় আছিস আমার চশমাটা দে , মরার এই ছানিপড়া চোখে কিছুই তো দেখতে পাচ্ছি না
তা খবর কি মামুন রশিদ ? সব ভালো তো ? মনে হলো এক যুগ পরে দেখলাম । দাদীর গল্পের আসরে ঢু মারার জন্য এক গুচ্ছ ধনেপাতা রইলো
৬৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: ডিজুস যুগের গল্প!!!!!!!!!!!! ওকে লিখেন।
অপেক্ষায় থাকলাম। আচ্ছা কতটুকু অপেক্ষা করতে হবে?
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
জুন বলেছেন: অপেক্ষার পালাতো শেষ হওয়ার কথা রাতুল। মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৬৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অসম্ভব ভালো লাগলো!!!
অনুবাদ বলে মনে হয়নি একবারও অনবদ্য গতিময়তার কারণে!!!
গল্প বা উপকথাও মনে হয়নি!!!
আমার তো বিশ্বাস ঘটনা সত্য!!!
মিথ্যে হলে সেটা আমি না জানলেও কেউ কেউ তো নিশ্চয়ই জানতো!! তাই না???
অামার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
জুন বলেছেন: আপনার প্রশংসা শুনে মনে হলো অনুবাদটি স্বার্থক হয়েছে।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন আমার দীপংকর চন্দ।
আর ভালো থাকুন আপনিও সব সময়।
৬৫| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫১
পুলহ বলেছেন: ব্লগে এর আগে ছোটদের জন্য কোন লেখা আমার চোখে পড়ে নি (আপনার আরেকটা উপকথা পড়েছিলাম অবশ্য, লাওসের বাদুড় নিয়ে সম্ভবতঃ) । তাই আমি নিজেও ছোটদের জন্য একটা গল্প লেখবো বলে প্রিপারেশন নিয়েছিলাম, যথারীতি পরে আর হয়ে ওঠে নি। বাচ্চাদের কথা আর কে অত গুরুত্ব দিয়ে ভাবে !
খুব ভালো লাগলো আপু। উপকথা শোনার বয়স পার হয়ে এসেছি, তারপরো আপনার গল্পটা পড়ে আনন্দ পেলাম। এখন ভাবছি এতো আনন্দ পাওয়ার পেছনে কারণটা কি- শৈশবে ফিরে যাওয়া, রূপকথার নির্ঝঞ্ঝাট জীবনের হাতছানি, নাকি আপনার আন্তরিক গল্প বলার ভঙ্গি??
আপনার নতুন লেখার জন্য অপেক্ষা করে আছি....
শুভকামনা
১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৯
জুন বলেছেন: পুলহ এই নিয়ে তিন তিন বার আপনার মন্তব্যের জবাব লিখে প্রকাশ বাটনে টিপ দিচ্ছি আর অটো লগ আউট হয়ে যাচ্ছি ব্লগ থেকে
আমার অনুদিত উপকথাটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক অনেক খুশী হোলাম। শিশুকাল থেকে এই বয়সেও রূপকথা উপকথা আমাকে এখনো দারুন ভাবে আকর্ষণ করে।
একটু সমস্যার জন্য লিখতে পারছি না, আশাকরি অচিরেই সমস্যা কাটিয়ে আপনাদের মাঝে পুর্নোদ্যমে ফিরে আসবো বেচে যদি থাকি
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো। আর আমার লেখা মিস করেন জেনে অনেক ভালোলাগা
৬৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:০৪
জুন বলেছেন: আশাকরি আপনার নাতি নাতনীদের পড়ে শুনিয়েছেন সাদা মনের মানুষ
ভালোলাগার জন্য অনেক ভালোলাগা।
৬৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হেহেউ... বোকা কুমির আরো জোরে চিৎকার করতে গিয়ে তার সাধের খাবারটি হারালো কিন্তু ততক্ষনে যা হওয়ার তা হয়ে গেছে। খরগোশের পায়ের ক্ষুরের আঘাতে তার জিহ্বা গেল কেটে আর মুখ বন্ধ করার ফলে খরগোশের ঝোপালো লেজও গেল কেটে। গল্পে ভালোলাগা আপু।ভাস্তেরও ভালো লেগেছে।
শ্রদ্ধাবনত শুভেচ্ছা নিয়েন।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৩
জুন বলেছেন: যাক ভাস্তের ভালো লাগছে এতেই আমি খুশি পদাতিক
অনেক অনেক ধন্যবাদ, লেখা স্বার্থক মনে হয় যখন ক্ষুদে পাঠকরা পড়ে ভালোলাগে বলে
আর কোনটা পড়েন না পড়েন উটেরটা পইড়েন কিন্ত
৬৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ওকে আপু। তবে আমি সময় নিয়ে আপনার দেওয়া সবগুলো গল্পই পড়ে ওকে শোনাবো বলে ইচ্ছা আছে।
ভালো থাকবেন আপু সবসময়।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯
জুন বলেছেন: আপনিও ভালো থাকবেন পদাতিক।
আর আপনার সাতক্ষীরা লেখা যখন শেষ হবে তখন বই এর মত করে পড়বো। অপেক্ষায় আছি
৬৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মা.হাসান বলেছেন: ছেয়ে খরগোশ মানে কি ছাই রঙা খরগোশ?
লেজটা কি এখনো কুমিরের পেটেই আছে?
কুমির নামটা শুনলেই কিন্তু আমার অন্য কিছুর কথা মনে হয় ।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০২
জুন বলেছেন: ছেয়ে খরগোশ মানে কি ছাই রঙা খরগোশ? জী মাহা
ছাই রঙ্গা থেকে ছেয়েটা বলতেই সুন্দর
লেজটা কুমিরের পেটে আছে বলেই তো খরগোশের লেজটা এমন যে দেখা মেলা ভার ।
কুমির নামটা শুনলেই কিন্তু আমার অন্য কিছুর কথা মনে হয় ।
০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০৪
জুন বলেছেন: সত্যবাদিতা দেশে দেশের উত্তর কই ???
৭০| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:১৬
মা.হাসান বলেছেন: সত্যবাদিতা দেশে দেশের উত্তর কই ???
ব্যস্ততার কারণে ব্লগে আসার সময় কম পাই। আন্তরিক দুঃখিত ঐ মন্তব্যের উত্তর এখনো দেয় হয় নি। আশা করি আগামি দশ মিনিটের মধ্যে দিতে পারবো।
নতুন পোস্ট কবে আসবে? নাকি কুমির ভাইকে বলতে হবে পাল্টা খোঁচা দেয়ার জন্য
৭১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার নাতনিকে এ গল্পটা শোনাবো। আমার যখন এতটা ভাল লেগেছে, ওর নিশ্চয়ই আরো বেশি ভাল লাগবে। তবে গল্প পড়ে শোনানোর পর ওর অনুসন্ধিৎসু মনের প্রশ্নবাণের জবাব দেয়ার মত পর্যাপ্ত সময় ও প্রস্তুতি নিয়েই বসতে হবে।
"ছেয়ে খরগোশ মানে কি ছাই রঙা খরগোশ?" - এ প্রশ্নটা মা.হাসান এর মত আমার মনেও উদিত হয়েছিল। প্রথমে ভেবেছিলাম যে 'ছেলে' লিখতে গিয়ে ছেয়ে লিখেছেন, কিন্তু যখন একাধিকবার এ শব্দটাকে দেখতে পেলাম, তখন বুঝে নিয়েছিলাম যে ওটা ছাই রঙের বোঝাতেই লিখেছেন। ৬৯ নং প্রতিমন্তব্য পড়ে সেটা নিশ্চিত হ'লাম।
আশা করি , শিশুদের উপযোগী আপনার লেখা এরকম আরো যদি গল্প এ ব্লগে থেকে থাকে, তবে সেগুলোরও লিন্ক এখানে দিয়ে যাবেন। আপনার এত এত পোস্ট, সেখান থেকে খুঁজে বের করে আনাটা এক দুঃসাধ্য কাজ বৈকি!
দোয়া করি, আপনিও যেন আপনার নাতি নাতনিদেরকে নিয়ে গোল হয়ে বসে একদিন এসব গল্প শোনাতে পারেন।
পোস্টে ২৮তম ভাল লাগা+ +।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
মামুন ইসলাম বলেছেন: ঈদমুবারক