নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

"তুং তুং " এক মুটু বিড়ালের উপাখ্যান

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬


তুং তুং এক গুল্লু বিড়াল
সামান্য একটা প্রানীও যে এত মায়া কাড়া হতে পারে, মানুষের মনে এক সুগভীর স্থান করে করে নিতে পারে সেটা জানা বাকি থাকতো যদি না আমার তুং তুং এর সাথে পরিচয় হতো । প্রথম যেদিন আমি তাকে দেখি আমার ছেলের এপার্টমেন্টে বেড়াতে গিয়ে, সে তখন শুয়ে ছিল তিনতালার সিড়ির ধাপে যেটা তার নিজস্ব এলাকা । আমার ছেলে তার গায়ে হাত বুলাতেই আমি বলে উঠলাম 'এটা কি করছো,! জানো রাস্তা ঘাটের বিড়াল থেকে কত অসুখ বিসুখ হয়' ? ও বল্লো "অসুবিধা নেই এটা এই বিল্ডিং এই থাকে, "। বিল্ডিং এ থাকলে রোগ হবেনা এটা কেমন যুক্তি ভাবতে ভাবতে ঘরে ঢুকলাম।

সিড়িতে শুয়ে থাকা তুং তুং
তার কিছু দিন পর ছেলের পাঠানো কয়েকটা ছবিতে দেখি উনি তার ঘরের মেঝেতে হাত পা ছড়িয়ে শুয়ে গড়াগড়ি খাচ্ছে। কখনো বা একমনে খেলছে তার জন্য কিনে আনা খেলনা নিয়ে । আর কোনটাতে চোখ বন্ধ করে ঘুম।কখনো গুল্লুটা বারান্দার দেয়ালে ঠেস দিয়ে নিজের গা হাত পা চেটে চেটে পরিস্কার করছে। আমি বললাম, 'এটাকে ঘরে ঢুকিয়েছো ! কার না কার বিড়াল' ?
ঘরে ঢোকার অনুমতি পেয়ে মেঝের উপর খেলছে তার খেলনা ইদুর নিয়ে

পাপোশের উপর তুং তুং

পাপোশের উপর গড়াগড়ি দিয়ে রোদ পোহাচ্ছে

বারান্দার দেয়ালে ঠেস দিয়ে গা হাত পা চাটছে গুল্লুটা
ছেলে বল্লো ভয় নেই, সে নাকি ঐ বিল্ডিং এরই এক প্রাক্তন বাসিন্দার পোষ্য ছিলো । কিন্ত উনি তাকে ছেড়ে চলে যাওয়ায় সে এখন ঐ ভবনের সবার বিড়াল । আমাকে বল্লো "বিড়াল বিড়াল করবা না , ওর নাম রেখেছি তুং তুং থাই ভাষায় যার অর্থ হলো মুটু সুটু গুল্লু "।

প্রথম যেদিন খাটে উঠেছে
তার কিছুদিন পরে প্রমোশন পেয়ে তুং তুং ছেলের বিছানায় উঠলো। কম্বল আর তোয়ালে দিয়ে বানানো হলো তার নরম মোলায়েম বিছানা। সেখানকার ভ্যাপসা গরমে কষ্ট হচ্ছে ? চিন্তা নেই , ফ্যান ছেড়ে দেয়া হলো তার সামনে। নিজে গরমে ঘামছে।

ফ্যানের সামনে নিদ্রামগ্ন গুল্লু

ফ্যানের বাতাসে কি আরামের ঘুম

ক্লাশ শেষ করে ফেরার পথে আসতে লাগলো রঙ বেরং এর থালা বাটি ,খেলনা আর বিড়ালের জন্য নির্ধারিত খাবার, রঙ চঙ্গা প্যাকেটের ভেতর মাছের শুটকি যা দেখতে অনেকটা চ্যাপটা লম্বা চিপ্সের মত ।ও বাইরে থেকে ফেরা মাত্র রুমে হাজির হতে তুং তুং এর এক মুহুর্তও সময় লাগতো না। হাওয়ার বেগে সে যেন উড়ে আসতো। তারপর খেয়েদেয়ে টেবিলের পাশে ছেলের পায়ের কাছে বসে থাকা।

খেয়ে দেয়ে টেবিলের পাশে মেঝেতে বসে আছে তুং তুং


ফ্রীজের উপর তার খাবার থাকতো , সেদিকে কাউকে যেতে দেখলেই তার স্বভাব জাত শিকারী চোখটি জ্বলে উঠতো।

তার এত খাওয়া দাওয়ার গল্প শুনে আমি তো তাজ্জব ! 'কি ব্যাপার তোমার নিজের খাবারের ঠিক নেই আর বিড়ালের জন্য এত তরিবত !! তার উপর ওকে বিছানায় উঠিয়েছো ! ঘরের মধ্যে নোংরা করবে যখন তখন বুঝবে '।

আমার কাছে ওর যত ছবি আছে তার মাঝে এটি আমার চোখে সেরা। নিদ্রামগ্ন তুং তুং এর ছবি তুলতে গিয়েছিল । সাথে সাথে টের পেয়ে উঠে বসেছে
"ও আমাকে ভালোবাসে, আমি ওর সাথে কথা বলি, এখানে আশে পাসে কেউতো আমার ভাষা বোঝে না ,ও আমাকে বোঝে", ছেলের এক যুক্তি । চিন্তা করতে না করলো কারন তাকে নিয়মিত ভ্যাকসিন দেয়া হয় আর তার কানে বার কোড পিন লাগানো । ট্রেইন্ড বিড়াল , বাথরুমের প্রয়োজন হলে নাকি দরজা খুলিয়ে বাইরে চলে যায় । কে জানে সত্যি না মিথ্যা ।

ঘুম পাচ্ছে ভীষন

আরামে চোখ বন্ধ হয়ে আসছে

নাহ, আর পারছি না জেগে থাকতে
এরপর থেকে সে হলো আমার ছেলের প্রিয় মডেল । উঠতে, বসতে, খেতে- শুতে সেই বিড়ালের বিভিন্ন ভংগীমার ছবি পাঠানো শুরু হলো
আমি যদি কোন কারনে ছেলের উপর রাগ হোতাম অমনি সে তার প্রিয় বিড়ালের দুটো ছবি পাঠাতো আমার রাগ ভাংগাতে । আর সেই চালাক চতুর, চোখে মুখে বুদ্ধির ঝিলিক মাখানো প্রানবন্ত বিড়ালের ছবি দেখে আমার রাগও পানি হয়ে যেত। এত স্মার্ট বেড়াল আমি কখনোই দেখি নি।

কম্বলের উপর গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন
অন্য রুম থেকে তাকে কেউ ম্যাও ম্যাও করে ডাকলে সে প্রথমেই চোরা চোখে লুকিয়ে আমার ছেলের দিকে তাকাতো। যদি দেখতো আমার ছেলে তাকিয়ে আছে তাহলে না শোনার ভাব করে সে ঘুমিয়ে থাকার ভান করতো । কিন্ত যেই দেখতো সে খেয়াল করছে না (ইচ্ছা করেই ছেলে খেয়াল করতো না ) । অমনি এক লাফে বের হয়ে সে ঐ রুমে গিয়ে হাজির। সেই ঘর থেকে খেয়ে দেয়ে ফিরে এসে এক লাফে খাটের উপর উঠে তার জন্য কম্বল আর তোয়ালে দিয়ে বানানো নরম বিছানায় শুয়েই নাক ডাকিয়ে এক লম্বা ঘুম ।


কান পেতে অন্য ঘরের বাসিন্দার ডাক শুনছে শিকারী বেড়াল তুং তুং

কিছুদিন আগে ক্লাশে যাবে বলে আমার ছেলে তাকে কোলে করে রুম থেকে বের করতে যাবে , অমনি সে তার গলার পাশে ধারালো নখ বসিয়ে এক টান। তুং তুং এর খামচি খেয়ে রক্ত বের হলো । এন্টিসেপ্টিক লাগিয়ে তারপর অপরাধীকে একটা দড়ি দিয়ে হালকা বাড়ি দিয়ে দিয়ে রুম থেকে তাড়ালো । রাত তিনটায় দরজায় টুক টুক আঘাতের শব্দ শুনে দরজা খুলতেই নত মস্তকে অপরাধী ঘরে ঢুকলো ।
আস্তে আস্তে এসে বিছানার কিনারে পা ঝুলিয়ে বসে থাকা ছেলের পায়ে বার বার মাথা ঘষতে লাগলো । এ যেন তার কৃতকর্মের জন্য গভীর অনুশোচনার এক প্রকাশ ভংগী। তারপর সব সময়ের মতই বার কয়েক মিউ মিউ করে তার আদর প্রকাশ করলো আমার ছেলের দুই হাত চেটে চেটে।

বিছানার এক কোনে তার জন্য তৈরী নরম বিছানায় স্বস্তির ঘুমে
এই হাত দিয়েই তো প্রতিদিন তাকে খাবার দেয়। ছাত্র মানুষ , নিজে না খেয়েও তার জন্য খাবার কিনতে ভুলে না । এ ব্যাপারগুলো তুং তুং যেন পুরোপুরি বুঝতে পারছিলো । সামান্য বিড়ালের এই গভীর অনুশোচনা দেখে আমার ছেলেও আর রাগ করে থাকতে পারলো না। বাটিতে পানি আর খাবার দিল। খেয়েদেয়ে বিছানায় উঠে দীর্ঘ এক স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে ছেলের পাশে শুয়ে গভীর ঘুমে অচেতন পড়লো সে ।

ঘুমন্ত তুং তুং


ভুড়ি ভাসিয়ে ঘুমে অচেতন তুং তুং
একদিন একটা ছবি পাঠিয়েছিল তাতে দেখলাম ছেলে বিছানায় পা ছড়িয়ে বসে মনযোগের সাথে তার প্রিয় গেম ক্ল্যাশ অভ কিংস খেলছে আর পাশে তুং তুং। আমার ছেলের পা এর উপর তার এক পা তুলে দিয়ে আরামে ঘুমাচ্ছে। সেই ছবি তুলে সাথে সাথে আমাকে সেন্ড । বললাম 'একি তোমার পায়ের উপর পা দিয়ে শুয়ে আছে ! পা সরিয়ে দাও " । বল্লো 'না এখন ধরতে গেলে খামচি দিবে '। যেই খামচির ভয় করতো সেই খামচি খেয়ে শেষ পর্যন্ত তাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হলো । তাতেও তুং তুং এর প্রতি তার ভালোবাসার কোনো কমতি নেই ।

প্রিয়জন খেলায় ব্যাস্ত , পাশেই ল্যাপটপের কভারের উপর ঘুমিয়ে কাদা তুং তুং

ইউনিভার্সিটিতে যেতে আসতে কষ্ট বলে এ মাসে সেই বাসা ছেড়ে নতুন বাসায় উঠলো । আমার মত আরো দু একজনের একই প্রশ্ন তুং তুং এর কি হবে ? ওকে তো নেয়া যাবে না , কারন সে ঐ ভবনের । সে নিজেও তার পরিচিত গন্ডী ছেড়ে কোথাও যাবে না। তাছাড়া নতুন বাসায় পোষ্য পালা নিষেধ।

মেঝেতে গড়াগড়ি নিত্যদিনের মত

গতকাল ছেলে গিয়েছিল পুরনো বাসার রিসেপসনে চাবি বুঝিয়ে দিতে । ওকে দেখে তুং তুং জেনো উড়ে এসে হাজির হলো । খালি ঘরে খাবারের কিছু ছিলো না । পানি দিল ওর বাটিতে। পানি খেয়ে ঘুরে ফিরে দেখলো ঘর খালি, কিছু নেই। অবুঝ প্রানী হয়েও সে বুঝলো যে এই ঘরের মালিকও তাকে ছেড়ে চলে যাচ্ছে একবারে, আর ফিরবে না।
এলোমেলো বিছানায় তার প্রিয় খেলনা নিয়ে নতুন বাসায় শুয়ে শুয়ে আর খেলতে আসবে না তুং তুং ।

মাস কয়েকের জন্য আপন হয়ে ওঠা প্রিয় ঘর আর আর ঘরের মানুষটির দিকে একবারো পেছন ফিরে না তাকিয়ে আস্তে আস্তে বেড়িয়ে গেলো সে । গেলো তার সেই পুরনো জায়গা যা অনেকদিন ধরেই ফাঁকা পরে ছিল সেই সিড়ির ধাপে, এক সুগভীর অভিমানে মুখ ঘুরিয়ে শুয়ে রইলো । কাছে গিয়ে বার কয়েক তুং তুং বলে ডাক দেয়ার পরেও সে নাকি আর ফিরে তাকায়নি।

ছেলে মনমরা গলায় জানালো থিতু না হয়ে আর কখনো কোন প্রানীকে সে এতটা কাছে টেনে নেবে না ।
তুং তুং আমিও তোমাকে অনেক অনেক মিস করি।

ছবি সব আমার ছেলের মোবাইল ফোনে তোলা ।

মন্তব্য ১৪৮ টি রেটিং +২৮/-০

মন্তব্য (১৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপু
যদিও বিড়াল দেখলে একটু রাগ হয়।
আশা করি ,আপনার পোষ্ট পড়ে রাগ হবে না .....পড়া শুরু ।
প্রথম পাঠক....

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩

জুন বলেছেন: আমার নিজস্ব ভাবনার বিষয় নিয়ে একটি সামান্য লেখা আপনি পড়বেন জেনে খুব ভালোলাগলো । আমার আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন শাহরিয়ার কবির ।
এ বিড়ালটি ছিল অত্যন্ত স্মার্ট এবং বুদ্ধিদীপ্ত । আর বুদ্ধিমান সে মানুষই হোক আর প্রানী হোক সে আমার কাছে বড্ড প্রিয় ।
প্রথম পাঠক হিসেবে অজস্র শুভকামনা । প্রতিবারেই যেন আমার অখাদ্য লেখার এক পাঠক হবেন সেই প্রত্যাশাই রইলো ।

২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৪

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
মুটু সুটু গুল্লুর প্রমোশন হয়েছে দারুণ লাগলো B-)

আধুনিক যুগে এসে মুটু সুটু গুল্লুর এতো ছবির ভিড়ে একটা সেলফি পেলাম না......

আপনার ছেলেকে খামচি পরে, শুধুমাত্র কি এন্টিসেপ্টিক দিয়েছিলেন?
নাকি ভ্যকসিন দিয়েছিলেন ?

পড়তে ভালো লেগেছে
ভালো থাকুন।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫

জুন বলেছেন: আপনি যে ধৈর্য্য নিয়ে আমারও অনেক প্রিয় তুং তুং কে নিয়ে লেখা পোষ্টটি পড়েছেন তা দেখে ভীষন ভালোলাগলো শাহরিয়ার কবির।
সেলফি কথাটা বুঝতে পারি নি ।
খামচির আটদিন পর ছেলের জ্বর এসেছিল , যদিও ঘা শুকিয়ে গিয়েছিল তারপরো খুব ভয় পেয়েছিলাম। ডাক্তার দেখে বল্লো ভাইরাল জ্বর । আর রিসেপশন থেকে জানা গেলো বেড়ালকে নিয়মিত ভ্যাকসিন দেয়া হয় । তাই একটু নিশ্চিন্ত ছিলাম ।
ভালোলাগা ও মনযোগী পাঠের জন্য অজস্র ধন্যবাদ আপনাকেও :)

৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩১

সাহসী সন্তান বলেছেন: ক্রলিং কইরা কেবল ছবিগুলো দেইখা গেলাম! পোস্ট এখনো পড়ি নাই! ভাবতেছি আগামীতে আপনারে প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার উপাধিতে ভূষিত করবো! বিড়ালের মত একটা ছটফটে ধরনের প্রাণীর এক একটা ভিউ থেকে এক এক রকমের ছবি উটাইতে গেলেও তো অনেক গুণ থাকা লাগে! B-) /:)

যদিও আমরা জানি, যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে! কিন্তু কথা হইলো প্রচলিত নিয়ম ছাড়া স্ট্যাইল মাইরা কয়জন বাঁধতে পারে? ;)

খুব সুন্দর পোস্ট! প্লাস এবং আপাতত প্রিয়তে! পরে পোস্টের আলোচনা পইড়া মন্তব্য করার আশা রাখছি!
শুভ কামনা আপু!

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

জুন বলেছেন: যাক পড়ো নাই যে তা মন্তব্য দেখেই বুঝেছি সাহসী । এখন নিশ্চয় বুঝতে পেরেছো এই ক্যামেরাম্যান আমি নই ।
বিড়ালটার জন্য আমার সত্যি খুব মায়া হয় । ছেলের সাথে কথা বলতে গেলেই প্রথমেই তুং তুং এর প্রসংগ আসতো । আমার ছেলে বার বার রিসেপশনিষ্ট কে জিজ্ঞেস করেছে ওকে দেখার কেউ আছেকি ঐ বিল্ডিং এ ? সে আশ্বস্ত করেছে যে অনেকেই আদর করে তাকে , খেতে দেয় ,, চিন্তা করতে বারন করেছে ।
মন্তব্য প্লাস আর প্রিয়তে নেয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫২

অদৃশ্য বলেছেন:



যতটুকু বুঝতে পারলাম তা হলো, তুং তুং প্রফেশনাল আর আপনার ছেলে এ রাস্তায় নূতন আমার মনে হয় তুং তুং এর চেয়ে আপনার ছেলেই বেশি মন খারাপ করেছে... ঘটনাটা চমৎকার সাথে ছবিগুলো...

এরপর আপনার ছেলে এমন পোষ্য নিতে চাইলে আমার পরামর্শ হবে সেটা যেন একদম ছোট থেকে নেয়... বিড়াল ও কুকুর খুবই মনীবভক্ত হয়ে থাকে... অত্যাচার ও ভালোবাসা দুটোই সমানতালে চালায় এরা...

শুভকামনা...

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪০

জুন বলেছেন: আপনার কথাটি সত্যি হোক অদৃশ্য । তুং তুং এর চেয়ে আমার ছেলের মন খারাপটাই যেন বেশি হয় ।
ছোট বড় কোন কথা না , আগে তাকে এক জায়গায় সেটেল হতে হবে যাতে তার পোষা প্রানীকে পরিত্যাগ করার পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয় ।
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ । সাথে আছেন অনেকদিন তার জন্য রইলো কৃতজ্ঞতা । ভালো থাকুন সেই শুভকামনায় ।

৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অদৃশ্যের সাথে একমত।
আপনার রাগ ভাঙাতে ছেলের ছবি পাঠানো ব্যাপারটা ভালো লেগেছে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৯

জুন বলেছেন: আমিও একমত দিশেহারা । আমি যত রাগ অভিমানই করতাম না কেনো , তুং তুং এর মজার মজার ছবি দেখলে সব ভুলে যেতাম ।
আজ কি নেট স্লো নাকি ? মন্তব্যের জবাব দিতে কষ্ট হচ্ছে । এতদিন তো নেট ওয়ার্ক প্রবলেমের জন্য খুব কমই ব্লগে আসা হতো ।
যাই হোক অনেক অনেক শুভকামনা রইলো দিশেহারার জন্য ।

৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: পোস্টটা পড়লাম আপু! মেজরিটি পার্সেন্ট ছবিই যে আপনার ছেলে উঠানো সেটা পোস্ট পড়েই জানতে পারলাম! তার মানে পূর্বের মন্তব্যের ধরনটা হয়ে গেছে, পোস্ট না পড়লে যে অবস্থা হয় সেরকম আরকি! :(

তবে শেষের দিকের মন্তব্যটা পড়ে সত্যিই খুব মন খারাপ হয়ে গেছে! হোক না বিড়াল, তাতে কি (?) পোষা প্রাণীকে ছেড়ে যেতেও খুব মায়া লাগে! বিশেষ করে পোষা কুকুর এবং বিড়াল, এরা যেভাবে মনিব ভক্ত হয়; তাতে এদেরকে ছেড়ে থাকতে ভীষণ কষ্ট হয়! :(

এক সময় বিড়াল ছিল আমার দুই চোখের শত্রু! দেখলেই লাঠি-সোঁটা নিয়ে তেড়ে মারতে যেতাম। তবে আমার ছোট বোনের জীবনে খুব ছোট্ট একটা ঘটনার দরুণ, তারপর থেকে বিড়াল আমার খুবই প্রিয়! শুনতে অবাক লাগলেও ঠিক আপনার বিড়ালটার মত একদম সেম কালারের একটা বিড়াল ছিল আমার ছোট বোনেরও!

যদিও সেটা এখন আর নেই! তবে তার বংশধররা এখনো বহাল তবিয়তে আমাদের বাড়িতে অবস্থান করছে! খুবই চমৎকার একটা প্রাণী বিষয়ক পোস্ট! আপনার বর্ননা এবং ছবি, উভয়ই একে অপরের পরিপূরক! ভাল লাগলো অনেক বেশি!! :)

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

জুন বলেছেন: ছেলে তার ইউনিভার্সিটির কাছে থাকে । আমাদের বাসায় থাকে না । তুং তুং আমার ছেলের বাসা্র বিড়াল । তাই আমার ছবি তোলার সুযোগ খুব কম ছিল ।সব ছবি ওর তোলা ।
পোস্ট না পড়লে যে অবস্থা হয় সেরকম আরকি! :( ইহা বড়ই খারাপ কথা সাহসী X(( যাক তারপর আবার পড়ে মন্তব্য করেছো তার জন্য অশেষ ধন্যবাদ :)
আমরাও ছোট বেলায় দু বোন বিড়াল পালতাম । কিন্ত এর মত এক্সপ্রেসিভ তারা ছিল না । সাধারন যেমন হয় আর কি । কিন্ত তুং তুং চোখে মুখে ছিল চালাক আর দুষ্টামীর ছোয়া । অন্য রুম থেকে খেতে ডাকলে সে আড় চোখে আমার ছেলের দিকে তাকাতো । ওকে অন্যদিকে তাকিয়ে থাকতে দেখলেই সে বিদ্যুৎ গতিতে ঐ বাসায় যেয়ে খেয়েদেয়ে আবার নিরীহ ভাব নিয়ে বিছানায় শুয়ে ঘুম ।
খুব মায়া লাগছে । আমার ছেলে ওকে ভীষন আদর করতো । ও যে অভিমান করে মুখ ফিরিয়ে শুয়েছিল , ডাকতেও চেয়ে দেখেনি এটা ভেবে আমার অনেক খারাপ লাগছে এখনও ।
তোমাদের বিড়ালটাও তুং তুং এর মত ছিল জেনে খুব ভালো লাগলো ।
আরেকবার আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও সাথে শুভকামনা জেনো ।

৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: টাইপিং মিস্টেক, স্যরি! শেষের দিকের মন্তব্যটা হবে না, হবে "শেষের দিকের লেখা গুলো পড়ে!" আপনি পোস্ট দিলে হড়বড় কইরা আমার কেমন জানি সব ভুল হইয়া যায়! :( ঘটনার মধ্যে কোন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র আছে কিনা ক্ষতিয়ে দেখা দরকার! ;)

কই অন্যদের পোস্টে মন্তব্য করতে গেলে তো এমন হয় না..... :-0

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

জুন বলেছেন: হ্যা শেষের দিকের কথা যা বলতে ভুলে গেছো ষড়যন্ত্রের কারনে এটাই আমার পোষ্টের মুল কথা যা নীচে আহমেদ জী এস তার মন্তব্যে খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন সাহসী । বিড়াল পালা বা তার ছবি তোলাটা এখানে মুখ্য নয় ।
অন্যদের পোষ্টে হয় না :-* হায়রে আমার পোড়া কপাল । চুল ছেড়ার ইমো হবে :)
আবার এসেছো তার জন্য এক ট্রাক ধইন্যাপাতা B:-/

৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১২

আমিই মিসির আলী বলেছেন: বিড়ালের ফটোগ্রাফি দেইখ্যা ভালোই লাগছে আপু।
তবে প্রশ্ন হইলো তুং তুং! নামটা কে রাখছে? আর এইটা জাপানি নাকি চীনা?

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫১

জুন বলেছেন: ছবিগুলো ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো আমিই মিসির আলী । পোষ্টেই লেখা আছে আমার ছেলে আমাকে বলছে "বিড়াল বিড়াল করবা না, ওর নাম রেখেছি তুং তুং , ওকে এই নামে ডাকবা "। #:-S
বিড়ালটি থাই ট্যাবি গোত্রের । তুং তুং অর্থ গুল্লু :)
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।

৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওরে ! আসলেই নামের সার্থকতা প্রমান করছে ছবিগুলো ।
যে কোন পোষা প্রাণী কে ছেড়ে যাবার অভিজ্ঞতা মর্মান্তিক আপু ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১১

জুন বলেছেন: যে কোন পোষা প্রাণী কে ছেড়ে যাবার অভিজ্ঞতা মর্মান্তিক আপু । ঠিকই বলেছো মনিরা ।
ব্যাংকক থাকার সময় দিনে কমপক্ষে একবার করে মনে পড়তো আমার শিকলী কাটা টিয়া বুলবুলি দোয়েল শালিক আর চড়ুইগুলোর কথা । হয়তো আজও ওরা ফিরে গেছে আমাদের না দেখে, খাবার না পেয়ে ।
হুউ তুং তুং নামের অর্থই তো গুল্লু । আর ছিলো সে তাই।
অনেক শুভকামনা রইলো আর তোমার নতুন কবিতার প্রত্যাশায় :)

১০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: বিড়াল অতি কিউট প্রাণী । আল্পদিনেই ওর অঙ্গভঙ্গী দিয়ে যে কাউকে আপন করে ফেলতে পারে । লেখার শেষে এসে তার গৃহ ত্যাগটা অদ্ভুতই মনে হলো । বিড়ালের পোজগুলো যথেষ্ট স্মার্ট !

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮

জুন বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ কথাকথি । তুং তুং এর গৃহত্যাগটা ছিল তার দ্বিতীয় বিশ্বাসের মানুষের প্রস্থানে অভিমান যা আমি পোষ্টেই উব্লেখ করেছি । সন্ধ্যার শুভেচ্ছা

১১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৭

আশফাক ওশান বলেছেন: খাইছে!!পুরাই বাঘের মতো দেখতে :|

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২

জুন বলেছেন: স্বাগত জানাই আমার ব্লগে আশফাক ওশান । আমার এক আত্মীয়াও একই কথা বলেছিলো তুং তুং এর ছবি দেখে । মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ রইলো।

১২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অত্যন্ত আবেগী একটি লেখা, আপনার উপস্থাপনায় আরও আবেগী হয়ে উঠেছে। যেন একটি সিনেমা এই মাত্র দেখলাম। বাড়িয়ে বলছি না, সত্যি এমন উপলব্ধি হচ্ছে লেখাটি পড়ে। আর আপনার ছেলের শেষের উপলব্ধিটুকু বাস্তবিক অর্থেই কিন্তু সত্যি, "থিতু না হয়ে আর কখনো কোন প্রানীকে সে এতটা কাছে টেনে নেবে না।" প্রাণী সেটা কিন্তু মানুষও হতে পারে...

কেমন আছেন আপু? অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়লাম মনে হয়ে। অদ্ভুত সব কারনে ব্লগে সময় দিতে পারি নাই গত ছয়-সাত মাস। আশা করি এখন থেকে নিয়মিত হব। ভাল থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা জানবনে।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১১

জুন বলেছেন: সত্যি তুং তুং এর জন্য আমার নিজেরও অনেক কষ্ট লেগেছে বোকা মানুষ। বারবার ভালোবাসার মানুষের দ্বারা পরিত্যাক্ত হওয়ার কষ্টটা আমার বুকেও বেজেছে দারুনভাবে । আমার ছেলেরও একই অবস্থা। যাক ভালো থাকুক তুং তুং সেখানে ।

অনেক দিন পর আপনাকে দেখে ভীষন ভালোলাগলো । কোথাও গিয়েছিলেন কি ভ্রমনে ?? আপনার সংকলন পোষ্টগুলো অনেক মিস করছি । আশাকরি ব্যস্ততা কাটিয়ে শীঘ্রই নিয়মিত হবেন ব্লগে । আর আমাদের উপহার দেবেন অনিন্দ্য সুন্দর সব ভ্রমন পোষ্ট ।
ভালো থাকুন সবসময়ের জন্য ।

১৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৩

সারাফাত রাজ বলেছেন: আপু, আপনি সবসময়ই সবকিছু নিয়ে এতো চমৎকারভাবে লেখেন যে পড়ে সত্যিকারভাবে মুগ্ধ হতে হয়।

বিড়ালটাকে ধরতে ইচ্ছা করছে।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৫

জুন বলেছেন: বিড়ালটাকে ধরতে গেলে খামচি দিবে সরাফত রাজ :)
আপনিও কিন্ত অনেক সহজ সরল ভাষায় আপনার ভ্রমন কাহিনীগুলো লিখে থাকেন । খুব ভালো লাগে পড়তে ।
ভবিষ্যতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় । শুভেচ্ছা রাত্রির ।

১৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপু আপনার অসাধারণ উপস্থাপন!!
ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে মডেল একটা!!! :)

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪০

জুন বলেছেন: প্রিয় তুং তুং কে নিয়ে লেখা পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ কামরুন্নাহার বিথী ।

১৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

আমি মাধবীলতা বলেছেন: পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিলো একটু আদর করে দিই ! কি গুল্লু দেখতে ! একদম পারফেক্ট নাম ছিল ! যতবারই তুং তুং পড়ছিলাম , ভাবছিলাম আমার বিড়াল হলে নাম রাখতাম তুলতুল :)
শেষে এসে মন খারাপ হয়ে গেলো যে ! এমন আয়েশী গুল্লুটা কষ্ট পাচ্ছে ভাবতেই পারছিনা... :(

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫২

জুন বলেছেন: শুভকামনা মাধবী লতা । জানিনা আমার পোষ্টে আপনার প্রথম মন্তব্য কি না । তাই হলে আন্তরিক স্বাগত জানাই।
আসলেও এই গুল্লু বিড়ালের ছবি আর এখন আসে না দিন কয়েক হলো । চেহারাটা খুবই দুষ্ট মিষ্টি মাখানো । তবে আদর করতে গেলে খামচি খেয়ে আপনাকেও হয়তো আমার ছেলের মত হসপিটালে যেতে হতো :)
পোষ্টটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । ভবিষ্যতেও সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় ।

১৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩০

সামিয়া বলেছেন: তুং তুং কার দেয়া নাম ? অনেক কিউট বিড়াল।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩

জুন বলেছেন: নামটি আমার ছেলেরই দেয়া ইতি সামিয়া , পোষ্টেই উল্লেখ করেছি :)
সত্যি অনেক কিউট আর বুদ্ধিমান বিড়াল তুং তুং ।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানবেন ।

১৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপনার বিড়ালের মজার গল্পগুলো পড়ে। বিড়াল আসলেই খুব আদুরে প্রাণী। একটু খানি আদর আর একটুখানি খাবার, বাস আর কিছুই চায়না সে। আমিও অনেক বিড়াল পেলেছি জীবনে। একসাথে ১৫/১৬ টা করে থাকত। কত যে মজার গল্প আছে তাদের।
এমন পোস্ট পেলে পড়ে ও দেখে তৃপ্তি মেটেনা। খুব ভাল লাগল তুং তুং সম্পর্কে জেনে।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২২

জুন বলেছেন: পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ অরুনি মায়া অনু । আপনার বিড়ালগুলো মজার কাহিনী পড়ার আশায় থাকলাম । আশাকরি এটা নিয়ে খুব শীঘ্রই কিছু লিখবেন :)
হ্যা তুং তুং খুব ইন্টিলিজেন্ট কিন্ত শেষটা আর মজার ছিলো না , এটাই খারাপ লাগে ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।

১৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপুনি আপনার এই পোষ্টটি দেখে আমার একটি হারানো বিরালকে মনে পড়ছে। আমি ১ বছর পোষেছিলাম একটি বিড়ালকে বন্য বাচ্ছা ছানা ছিল সে। তারপর একদিন খাবারের জন্য ঘুরা ঘুরি করছে ক্ষুদার্থ বিড়াল ছানাটিকে খাবার দিলাম একদিন , দু'দিন তারপর অনেক আপন হয়ে গেছিল। হাত দিলে হাতে চুমু খেত , কামড় দিত এমন ভাবে যাবে দাত না লাগে । কিন্তু ছুট্টিতে দেশে গেলে দীর্ঘ ৬ মাস পড়ে এসে দেখি সে আর নেই । দেশে থাকা কালিন ও কয়েক মাস এর খবর নিয়েছিলাম তখন ছিল।
দেখতে ঠিক তোমার বিড়ালটির মতো ছিল।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫

জুন বলেছেন: আমার পোষ্ট পড়ে সবার যার যার বিড়ালের কথা মনে পড়ছে জেনে ভীষন ভালো লাগলো মাহমুদুর রহমান সুজন । আশাকরি সবাই যার বিড়ালের মজার মজার গল্পগুলো ব্লগে সবার সাথে শেয়ার করবে । এরা যে কত্ত আদুরে প্লাস দুষ্টু হয় সেটা উঠে আসবে সবার লেখায় :)
তুং তুং এর চেহারার মত আপনার বিড়ালটিও ছিল জেনে ভালোলাগলো । পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।

১৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দিলেনতো মনে করিয়ে আমার মিনু আর কালুর কথা!

আসলেই কিছু কিছু প্রাণী এত পোষ মানে- অবাক হয়ে যেতে হয়!

মিনুটা সাদা বেড়াল ছিল। আমি বাসার গেটে আসা মাত্র কিভাবে টের পেত! জানালায় এসেই ম্যাও.। বাসার সবাই বুঝতো আমি এসেছি।
কখনো দরজা খুলে দিলে দৌড়ে নীচ তলা পয়ন্ত এসে দাড়াত। তার পর পায় মাথা ঘষে সিড়ির বাকে বাকে থেমে তার আদর নিতে হতো। তারপর চোরতলায় আসতেই আমার আগে ঘরে দৌড়!!!
তার চলে যাবার কাহিনী খুবিই টাচি!
আধঘন্টা কেঁদেছিলাম বস্তায় ভরে ফেলে দিয়ে এসে!

এখন একটা আছে কালু। কাছে ঘেষতে দিতে চাইনা। তবু কিভাবে যেন জোর করে নিজরে আদরটা আদায় করে নিতে জানে।
শুয়ে থাকলে কাছে এসে গা ঘেষে শোবে। বসে থাকলে কোলে উপর উঠে পড়বে। না্ চিাইল্ওে মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে হয়্ আর আবেশে চোখ বন্ধ করে গলাটা উচু করে বসে থাকে। কি অদ্ভুত না!

++++++

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬

জুন বলেছেন: আপনার বিড়াল কালু আর মিনুর কথা জেনে খুব ভালোলাগলো বিদ্রোহী। বিড়াল খুব মায়াকাড়া প্রানী। আদর নিতে জানে দিতেও জানে। তবে তুং তুং এর মত চালাক চতুর বিড়াল যে আমার ছেলের এত ন্যাওটা ছিল তাকে ফেলে আসতে হয়েছে এটাই খুবইই কষ্টের।
পোষ্টটি পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।

২০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

জেন রসি বলেছেন: ছবিগুলো দেখে মজা পেলাম আপু। :)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

জুন বলেছেন: ছবিগুলো খুবই আকর্ষণীয় কিন্ত ঘটনার শেষটা খুব কষ্টের রসি।
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

অট: আপনার নতুন লেখাটি পড়েছি কিন্ত সেখানে মন্তব্যের সাহস পাইনি।

২১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১০

সুমন কর বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে পুরনো কিছু কথা মনে পড়ে গেল। আমাদের বাসাতেও একটা বিড়াল ছিল, প্রায় ৭ বছর। বাবার ভক্ত ছিল। পরে আস্তে আস্তে সবার। অনেক দিন থাকাতে বেশ মায়া পড়ে গিয়েছিল। আর বাচ্চা, একটু বড় হবার পর ফেলে দিয়ে আসতে হতো। পরে মারা যায়।

আপনার ছেলের পোষা বিড়াল তুং তুং ভালো থাকুক। প্রাণিদের প্রতি ভালোবাসা থাকাটা বেশ ভালো দিক।

লেখা পড়ে আর ছবি দেখে ভালো লাগল।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৫

জুন বলেছেন: আমার পোষ্ট পড়ে সবার বিড়ালের কথা মনে পড়ছে দেখে খুব ভালোলাগলো সুমন কর। বলা যায় স্মৃতি জাগানিয়া পোষ্ট :)
তুং তুং কে তার আসল মালিকের মত আমার ছেলেকেও ছেড়ে আসতে হয়েছে। তাই অভিমানী তুং তুং আর ফিরে তাকায়নি আমার ছেলের দিকে। এটাই খুব কষ্টের যা আমি লাস্ট প্যারায় লিখেছি। আপনার মত আমিও বলি সে ভালো থাকুক। এবারের মনিব যেনো আর তাকে পরিত্যাগ না করে।
ভালো থাকুন সুমন কর আর সাথে থাকুন বরাবরের মত। শুভেচ্ছান্তে।

২২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২০

প্রামানিক বলেছেন: তুংতুং নিয়ে ছবি এবং বর্ননা ভালো লাগল। ধন্যবাদ জুন আপা।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই সাথে থাকার জন্য।

২৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,



অনেকদিন পরে এসে এমন একখানা উপাখ্যান রেখে গেলেন যা শুধু রবীন্দ্রনাথের "পোস্টমাস্টার" গল্পের সব হাহাকার নিয়ে মনের মাঝে হু-হু করে গেল -----
.... পালে বাতাস পাইয়াছে.......জীবনে এমন কত বিচ্ছেদ , কত মৃত্যু আছে , ফিরিয়া ফল কি ! পৃথিবীতে কে কাহার !!!!!!

অপূর্ব । লেখার সাথে ছবি মিলেমিশে একাকার । আর আপনার লেখা থেকে নীচেরটুকু তুলে না দিলে নিজেকে অমানুষ-অমানুষ মনে হবে --
মাস কয়েকের জন্য আপন হয়ে ওঠা প্রিয় ঘর আর আর ঘরের মানুষটির দিকে একবারো পেছন ফিরে না তাকিয়ে আস্তে আস্তে বেড়িয়ে গেলো সে । গেলো তার সেই পুরনো জায়গা যা অনেকদিন ধরেই ফাঁকা পরে ছিল সেই সিড়ির ধাপে, এক সুগভীর অভিমানে মুখ ঘুরিয়ে শুয়ে রইলো । কাছে গিয়ে বার কয়েক তুং তুং বলে ডাক দেয়ার পরেও সে নাকি আর ফিরে তাকায়নি।

ভালো থাকুক "তুং তুং" । ভালো থাকুক আপনার ছেলেও..............

প্রিয়তে রাখছি ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৭

জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস আপনি আতশি কাচ লাগিয়ে আমার লেখার মুল সুরটি ধরতে পেরেছেন এবং পোষ্টমাষ্টারের ফেলে আসা সেই রতনের সাথে তুলনা করেছেন তুং তুং কে। এটা আপনার সুগভীর সংবেদনাশীল মনের পরিচয় তুলে ধরেছে। আপনি যে সবসময় ব্যাতিক্রমী এবং যথার্থ মন্তব্য করেন তা সবার পোষ্টে আপনার মন্তব্যেই তার প্রমান রয়েছে সেটা নতুন করে কি বলবো।
আপনার তুলে দেয়া লাইনগুলো আমার জন্য যে কি কষ্টের তা বলে বোঝাতে পারবো না। তুং তুং এর সুগভীর অভিমান আমার হৃদয়কে যে রক্তাক্ত করেছে তা কিছুটা প্রশমিত হয়েছে আপনাদের আন্তরিক মন্তব্যে। মন্তব্য আর প্রিয়তে নেয়ার জন্য আপনাকে কি বলে ধন্যবাদ দেবো বুঝতে পারছি না। শুভকামনা রইলো। ভালো থাকুন আর সাথে থাকুন।

২৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এক নজর দেখে ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম । পরে আবার আসব
শুভেচ্ছা রইল ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬

জুন বলেছেন: আচ্ছা আবার আসবেন এক সুচিন্তিত বক্তব্য নিয়ে তার অপেক্ষায় ডাঃ এম আলী । শুভকামনা প্রতিক্ষন ।

২৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৫

কালীদাস বলেছেন: দূর থেকে দেখতে তো খারাপ লাগে না, যখন বেশি আদরের চোটে কোলে লাফিয়ে উঠে বা পা চাটে, সমস্যাটা তখনই হয় :((

ছবিগুলো সুন্দর।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১১

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কালীদাস নিয়মিত উৎসাহ যুগিয়ে যাবার জন্য :)
তুং তুং এর আবার কোলে ওঠার অভ্যাস একেবারেই ছিলো না । নিলে বিরক্ত হতো । তার ছিল খাওয়া দাওয়া খেলা আর নিশ্চিন্তের ঘুম :)
শুভেচ্ছা রইলো ।

২৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৩

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ও আপু ! এ যে দেখছি বিড়াল রাজা !! কত বাহারী স্টাইল, বর্ণনা আর ছবিতে বিড়াল মামা দারুনভাবে ফুটে উঠেছে ----আর নামটাও খুবই সুন্দর

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৪

জুন বলেছেন: বাঘের মাসী বলতে পারেন লাইলো আরজুমান খানম লায়লা :)
অনেক অনেক দিন পর আমার ব্লগে আপনাকে দেখে ভীষন খুশি হোলাম ।
নিয়মিত সাথে থাকবেন সেই প্রত্যাশায় আর লিখবেন আমাদের জন্য ।
ভালো থাকুন---- শুভেচ্ছান্তে ।

২৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমার এখানে একটি ছিল।। তবে ঘরে না সিড়িতে।। দেখলেই কেমন যেন একটা স্বরে আস্তে আস্তে কাছে এসে পায়ে ঘষা খেতো, জুতোর উপর উঠে যেত।। পরে একদিন দেখি চোখ না ফোটা তিনটা বাচ্চা।। বাহিরে রাখা জুতোর র্যাকটার নিচেই জায়গা করে দিলাম।। পিচ্চিগুলির চখ ফোটার পর তাদের খেলা আর দুষ্টুমী দেখতে এত ভাল লাগতো যে কি বলবো।। মায়াও লাগতো।।পরে চলে গেছে বড় হয়ে।। তাই আপনার আর ছেলের কথাটাও বুঝতে পেরেছি।।
ছবিগুলি দেখছি আর মিলাচ্ছি।।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭

জুন বলেছেন: মাস কয়েক আগে সন্ধ্যায় হাটতে গিয়েছিলাম পার্কে । হাটা পথে সদ্য চোখ ফোটা এক বিড়াল ছানা । পিছু পিছু মিউ মিউ করে দৌড়ে আসছিলো । কিছুটা এগিয়ে এসে ক্লান্ত শ্রান্ত হয়ে মলিন মুখে বসে পরলো। তার ঐ হতাশ চেহারাটা আমি আজও ভুলতে পারি না সচেতনহ্যাপী। ফ্ল্যাট বাড়িতে আনা সম্ভব না ।
মন্তব্য আর সাথে থাকেন সবসময় তার জন্য অসঃখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।

২৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩৬

সোহানী বলেছেন: আমাদের একটা কুকুর ছিল আর ছিল একটা টিয়া। কি যে করতাম তাদের নিয়ে ভাই বোন কাকারা। তারপর একদিন পাশের বাসার দিদিমার বিড়াল টিয়াটাকে কামড় বসালো। আমাদের অনেক চেস্টায় ও ওকে বাচাঁতে পারলাম না। এরপর থেকে বিড়াল আমার শত্রু। কিন্তু আমার মেয়ে অসস্ভব বিড়াল পছন্দ করে, কিন্তু সাহস হয় না পালতে।.... আপনার তুং তুং সত্যিই সুন্দর ও আদুরে, অনেকটা গারফিউল্ডের মতো... কার্টুনটা আমার খুব প্রিয়।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

জুন বলেছেন: আপনার কথায় আমারো গারফিল্ডের কথা মনে পড়লো সোহানী । কার্টুনটা আমারো অনেক প্রিয় ছিল । সাথে টপ ক্যাট । বিড়ালের ব্যপারে আপনার অভিজ্ঞতা জেনে খুবই দুঃখ পেলাম । ছোট বেলায় আমাদের বাসাটা ছিল মিনি চিড়িয়াখানা । বিশাল এলসেশিয়ান এক কুকুর ,বিড়াল , টিয়া, ময়না, হাস - মুরগী সব পালতো আমার আব্বা। অনেক সৌখিন ছিল । আর ছিল বাগান । যা থেকে আমার রক্তে কিছূটা এসেছে :)
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ সোহানী ।

২৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১১

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: জুন আপু বিড়ালের পোজ দেখে আমি অবাক !! এত্ত সুন্দর করে ছবি গুলো তুল্লে কি করে ?? বলে নিয়েছিলে নাকি সামুতে পোস্ট দেবে ??? ;)


তোমার পোস্ট বর্ণনা সব সময়ই সেরা , তবে শেষের কথা গুলো পড়ে ভীষণ মন খারাপ । আসলে অভিমান খুব খারাপ জিনিষ , ভিতরে ভিতরে পুড়িয়ে নিঃশেষ করে দেয় , যদিও যার জন্ম ভালোবাসা থেকেই .।

অনেক অনেক ভালো থেকো সবসময় ।

( অফ টপিক ঃ - ফেসবুকে জুন আপুকে এখন আর দেখা যায় না কেন ?? :( )

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

জুন বলেছেন: আমিও অবাক হোতাম তুং তুং এর পোজ দেখে সোহেলী । আমার ছেলে ওর ইউনিভার্সিটির কাছে থাকে । আমাদের সাথে না । ক্লাশ শেষে বাড়ি ফেরার পর ওর একাকীত্বের সংগী ছিল তুং তুং । হাতে মোবাইল থাকায় যখন তখন ছবি তুলে আমাকে পাঠাতো ।
আমিতো বহুদিন ধরেই ফেসবুক হীন অবস্থায় আছি :)
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ সোহেলী সাথে শুভকামনা ।

৩০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বিড়ালের ভালোবাসার গল্প আমার অনেক জানা, সেই ছোট থেকেই বিড়ালদের পালন করে আসছি। ওরা ভীষণ মায়াবী প্রাণী, ওদের ছেড়ে আসতে পেরেছেন সেটা সত্যিই কল্পনার অতীত আমার কাছে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬

জুন বলেছেন: আপনার সহানুভূতিশীল মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই সাদা মনের মানুষ । বিড়ালটি ছিল আমার ছেলের বাসায় , আমার বাসায় না । আমার বাসায় কোন পেট পালা নিষেধ । আমার ছেলেকে ছেড়ে যেতে হয়েছে তুং তুং কে ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।

৩১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সর্বশেষ যে বেড়ালটা ছিল, ওটারা সারা দেহ ধবধবে সাদা এবং লেজটা ছিলো কুচকুচে কালো। তার তিনটে বাচ্চার মাঝে একটা হয়েছে কুচকুচে কালো বাকী দুটোর রং অনেকটা আপনার তুংতাং এর মতোই। বাচ্চাগুলো একটু বড় হওয়ার পর মা বেড়ালটাকে দুরে কোথাও রেখে আসি, কারণ সে খাবারে যখন তখন মুখ দিত বা খাবার চুরিতে অভ্যস্থ ছিল। একটু বড় হওয়ার পর তুংতাং কালারের বেড়াল দুটোকেও বাড়ি ছাড়া করি, শুধু থেকে যায় কালোটা। আগামী জুনের চার তারিখ তার তিন বছর পূর্ণ হবে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮

জুন বলেছেন: আপনার বিড়াল সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে খুব ভালোলাগলো সাদা মন । আরেকবার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে :)

৩২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২০

আলোরিকা বলেছেন: প্রথম ছবিটা খুবই মজার ----সাধারণত বিড়াল কোন কিছু দেখে অবাক হলে বা বোকা বনে গেলে এ ভঙ্গিমা করে ! আমাদের বাসায় এক সময় অনেকগুলো বিড়াল ছিল ----এগুলা যে কি পরিমাণ ঢং করতে পারে বিড়াল কাছ থেকে না দেখলে বোঝা যায় না ।
তুং তুং নামটা খুবই মিষ্টি । ভাল থাকুন আপু । শুভকামনা :)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৩

জুন বলেছেন: প্রথম ছবিটার এক্সপ্রেশন নিয়ে আপনি ঠিকই বলেছেন আলোরিকা । ওটা দেখে মনে হয় তুং তুং এর কোন চালাকী ধরা পরে গেছে :)
তুং তুং অর্থ গুল্লু আর তাই সে । নিয়মিত সাথে থাকা আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।

৩৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: অসাধারণ বর্ণনায় বিড়ালকে পছন্দনীয় করে তুলেছেন।যদিও বিড়াল টিরাল আমার পছন্দ না =p~
ভালবাসা আপু :)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৭

জুন বলেছেন: অপছন্দের জিনিসও যে পছন্দের জিনিস বানাতে পেড়েছি এতে আপনাদের অবদান আশি ভাগ । আপনাদের নিরন্তর উৎসাহই আমার লেখার প্রেরনা এডওয়ার্ড মায়া । আপনার জন্যও রইলো নতুন বছরের শুভেচ্ছা :)

৩৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি গুলো খুব সুন্দর

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১১

জুন বলেছেন: ছবিগুলো ভালোলাগলো জেনে খুব খুশী হয়েছি মোস্তফা সোহেল । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

৩৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬

অশ্রুত প্রহর বলেছেন: আপু আজ বিড়াল কে মডেল বানিয়ে দিল। ;)

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

জুন বলেছেন: শুধুই কি মডেল অশ্রুত প্রহর ! ফেলে আসা তুং তুং এর জন্য আমার মায়া দেখলেন না !!
পাশে থাকা আর মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৩৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

ক্লে ডল বলেছেন: শেষ কথাগুলো পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল।

তবে তুং তুং কে একদম মাঘের মাসী দেখাচ্ছে! :)

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩

জুন বলেছেন: আমার এক আত্মীয়া যিনি নিজেও ভীষন বিড়াল পছন্দ করে সে তুং তুং এর ছবি দেখে বলেছিল, " বাব্বাহ এতো দেখি বাঘের ছানা"!
ক্লে ডল আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে । সাথে থাকবেন আগামী দিনগুলোতেও সেই প্রত্যাশায় ।

৩৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমারও হাগলুম নামে একটা বিড়াল ছানা ছিল!:)

সবসময় আমার সাথেই থাকতো!:)

একদিন বাড়ি থেকে কেউ একজন চুরি করে নিয়ে গিয়েছিল। অনেক খুজেছি তবুও পাইনি!

বাই দ্য ওয়ে পোস্টে +

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫

জুন বলেছেন: আপনার বিড়ালের নামটি বেশ ব্যাতিক্রমী বিলিয়ার রহমান ঠিক আপনার নামের মতই B-)
তবে তার করুন পরিনতিতে কষ্ট পেলাম ।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ নিয়মিত সাথে থাকার জন্য ।

৩৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৫

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আমার দুটা পাখি ও একটা বিড়াল আছে। পাখিগুলি ঘরেই থাকে, আর বিড়ালটা পুরো বিল্ডিং জুড়ে ঘুরে বেড়ায়, সময়মত এসে খেয়েই চম্পট। আসলেই বিড়াল প্রচন্ড আদুরে প্রাণী। পোস্টে প্লাস।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০২

জুন বলেছেন: আমার আছে অজস্র পাখী তবে তারা স্বাধীন । এসে খেয়ে দেয়ে চলে যায় নিজ নিজ কুলায় ।
দেখুন :)


আর তুং তুং ছিলো আমার ছেলের এপার্টমেন্টের , কোন এক মালিকের পরিত্যাক্ত গন বিড়াল ।
পোষ্ট পড়া ও মন্তব্য রেখে যাবার জন্য অশেষ ধন্যবাদ মেঘনা পাড়ের ছেলে ।

৩৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫

আরজু পনি বলেছেন:
অন্য কারো বিড়াল সমাচার হলে পোস্টেই হয়তো ঢুকতাম না।
প্রথম পাতায় পোস্টের শিরোনাম দেখে আমি ভেবেছিলাম বিড়াল নিয়ে কোন বিদেশী রূপকথার অনুবাদ করেছেন।


কিন্তু এতো মজার পোস্টের শেষে মন খারাপ হলো।
আপনার ছেলের জন্যে অনেক শুভকামনা রইল।
দোয়া করি থিতু হওয়ার পর তার ঘর বউ, বাচ্চা আর বিড়ালে ভরে উঠুক ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৮

জুন বলেছেন: অন্য কারো বিড়াল সমাচার হলে পোস্টেই হয়তো ঢুকতাম না।
আপনার এ কথাটিতে একবার বিব্রত হোলাম আবার গর্বিতও হোলাম পনি । আমার সৌভাগ্য যে আপনাদের মত কিছু ব্লগারের সান্নিধ্য পেয়েছি এত বছর ধরে , যারা আমার ভালো মন্দ সকল ধরনের লেখায় উৎসাহ দিয়ে আসছে ।
তুং তুং এর সান্নিধ্যে আমি ছিলাম না , কিন্ত আমার ছেলের মুখে ওর বিভিন্ন কার্যকলাপের গল্প শুনে শুনে আর ছবি দেখে দেখে অসম্ভব মায়া পড়ে গিয়েছে । তাই আমার এ লেখার সেই হলো নায়ক ।
দোয়া কার্যকরী হোক সেই প্রত্যাশায় :)
নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইলো । সুস্থ থাকুক , ভালো থাকুক আমার এই প্রিয় ব্লগার সেই শুভকামনায় ।

৪০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: কিছুদিন আগেই লিখেছিলাম, মধুর অত্যাচার নামে একটা বিড়ালের পোস্ট। :)

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮

জুন বলেছেন: দেখতে হবে তো অরুনি মায়া অনু । একটু অবসর পেলেই যাচ্ছি আপনার মধুর অত্যাচার দেখতে :)
আরেকবার আসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা :)

৪১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৫

মুরশীদ বলেছেন: ছবি আর লেখা দুয়ে মিলে ভালোলাগলো বেশ । ++++

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০

জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

৪২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:০৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ইংরেজী নববর্ষের
শুভেচ্ছা রইল ।
নতুন বছরে
জীবন সুন্দর
ও সাফল্যময়
হোক এ
কামনাই
রইল ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

জুন বলেছেন: আপনাকেও জানাই নববর্ষের শুভেচ্ছা ডঃ এম আলী ।
২০১৭ আপনার জীবনে অনাবিল আনন্দ বয়ে নিয়ে আসুক সেই কামনায় ।

৪৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪

রাতুল_শাহ বলেছেন: বিড়াল আমি দু'চোখে দেখতে পারিনা। অবিশ্বস্ত প্রাণী। তাও মানুষ এইটারে ভালোবাসে বুঝি না কেন?
আমার বন্ধুকে বললাম দোস্ত বিড়ালের চেয়ে কুকুর বিশ্বস্ত এটা পোষা বেশি ভালো। মনিবের খেয়াল রাখে।
সে বলে, কুকুর অপবিত্র, বিড়ালে সমস্যা নেই, কোলে নিয়া পোষা যাবে। শুনে তো আকাশ থেকে মাটিতে পড়লাম।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭

জুন বলেছেন: বিড়াল আমার খুবই প্রিয় একটি প্রানী রাতুল । ঠিক যেমন ভালোবাসি আমার না পোষা পাখিদের :)
তবে তুং তুং কে নিয়ে পুরো লেখাটি যদি পড়তে মনযোগ দিয়ে ( রাগ করিবেন্না ) তবে অবশ্যই তোমার মনোভাব পালটে যেতো ।
মালিকের পরিত্যাক্ত বিড়ালটি আমার ছেলের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছিল , তাকে যখন সে ছেড়ে আসে তখন বিড়াল আর তার নতুন মনিব ও মনিবের মায়ের অনুভুতিই এখানে প্রধান রাতুল।
কুকুর আমার আব্বা পালতো , বড় বড় এলসেশিয়ান কুকুর ।
অনেকদিন পর আসলে ব্লগে আর আমার এখানে আসার জন্য অনেক খুশী হয়েছি । সাথে থেকো সব সময় আর ভালো থেকো । নববর্ষের শুভেচ্ছা :)

৪৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬

আরজু পনি বলেছেন: কিছু মেয়েদের মধ্যে কমন হলো বারবি আর বিল্লি প্রীতি মাত্রাতিরিক্ত ন্যাকামির পর্যায়ে থাকে...এসব নিয়ে যাচ্ছেতাই ন্যাকামি ভালো লাগে না বলেই অমন কমেন্ট করেছি। আপনাকে বিব্রত করতে নয় মোটেও।

বিড়াল বা প্রাণি প্রীতি থাকতেই পারে। তবে বাড়াবাড়ি রকমের ন্যাকামির কারণে মেজাজ খারাপ লাগে।

হাহা
আপনার পোস্ট পড়েই বুঝেছি মায়া কেন জন্মেছে। আমার ছেলের হলে আমারও মায়া জন্মাতো নিশ্চিত।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল প্রিয় ব্লগার।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮

জুন বলেছেন: বুঝেছি পনি কি মিন করতে চেয়েছেন । বারবি নিয়ে খেলার বয়স নেই, তবে ছোট বেলায় পুতুল খেলেছি অনেক :)

না না শুধু ছেলের জন্য নয় , তুং তুং যে আবারো গভীর এক ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হলো এটাই সবচেয়ে কষ্ট লেগেছে আমাদের ।
আরেকবার আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ পনি :)

৪৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৮

রাতুল_শাহ বলেছেন: আমাদের বাসায় একটা বিড়াল ছিলো, সে প্রায় আমাদের বাসার দুধ মাছ খেয়ে ফেলতো। বিড়াল মাইর না খেয়ে, মাইর খেতাম আমি। সেই থেকে বিড়াল হলো আমার চোখ ভিলেন।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৪

জুন বলেছেন: একই ঘটনা আমার বাসায় ও ঘটেছে রাতুল । হাড়ি থেকে মাংস খেয়ে এখানে সেখানে হাড় ফেলে রাখতো তার জন্য একদিন ছেলেকে মেরেছিলাম । সে কথা মনে হলে এখনও বুকের মাঝে হু হু করে ওঠে । কিন্ত যেদিন পাশের বিড়ালকে জানালা দিয়ে ঢুকে দুধের পাতিলে মুখ দিয়েছিল সেদিন বুঝেছিলাম প্রকৃত অপরাধী কে ?
তবে আমার ছেলের ভাষ্য অনুযায়ী তুং তুং এক ট্রেইন্ড বিড়াল । না বলে খাবারে মুখ দেয়ার কথা ভাবতেই পারে না । আর টয়লেটে যাবার দরকার হলে বাইরে তার নির্দিষ্ট জায়গায় চলে যেতো ।
বিড়ালের প্রতি বীতরাগের কথাটি প্রকাশের জন্য এক ট্রাক ধৈন্যা :)

৪৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২

রাতুল_শাহ বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার......
বলতে ভুলে গিয়েছিলাম।
কে বললো পুরো পোস্ট মন দিয়ে পড়ি নাই"!!!!"
পড়েছি।
কিন্তু বিড়ালের প্রতি ভালোবাসা ভালো লাগা আমার মনে নেই। থাকবে না।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩

জুন বলেছেন: শুভ নববর্ষ রাতুল । পুরোপুরি মন দিয়ে পড়ার জন্য এক গুচ্ছ রজনীগন্ধার শুভেচ্ছা :)
আহারে বিড়ালের দোষে দোষী শুনে খুবই খারাপ লাগছে । কিন্ত তুং তুং এত্ত ছোঁচা ছিলো না কখনো :P
ছয় বছরের উপর সাথে থেকে এত উৎসাহিত করেছো তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ রাতুল । ভালো থেকো , নতুন বছর সব দিক দিয়ে শুভ হোক তোমার জন্য ।

৪৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

বাঘ মামা বলেছেন: বিড়াল হয়েও জন্মানো দেখছি ভাগ্যের ব্যপার এমন মনিবের ঘরে

কেমন আছো আপু তুমি?

দোয়া করো আমার জন্য

শুভ কামনা সব সময়

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

জুন বলেছেন: বাঘ এখন বিড়াল হতে চায় !! বাহ বেশতো :) অবশ্য বিড়ালতো বাঘের মাসীই ।
আমি আছি একরকম , চলছি সবার দোয়ায় ।
অবশ্যই দোয়া করি বাঘমামা । শুভকামনা জানাই আমিও । ২০১৭ বাঘ মামার জন্য সব দিক দিয়ে হোক উজ্জ্বল :)

৪৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বিড়ালের প্রতি ভালোবাসা সব মানুষের থাকে না। তুং তুং-এর প্রতি আপনার ছেলে ও আপনার ভালোবাসা সত্যিই অসাধারণ। প্রাণীটি আপনাদের এই ভালোবাসা বঞ্চিত হওয়ায় খারাপ লাগছে। পোস্টের শেষের দিকে এসে মনটা ভারি হয়ে গেল।


ধন্যবাদ জুন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪২

জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি পড়েই মনে হলো অত্যন্ত মনযোগের সাথে আমার এই সামান্য পোষ্টটি পড়েছেন আবু হেনা ভাই ।
আমার ছেলের ভীষন খারাপ লেগেছে ওকে ছেড়ে আসার জন্য বিশেষ করে শেষ মুহুর্তে তুং তুং এর দুঃখ আর অভিমান ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই পড়া ও মন্তব্যের জন্য ।

৪৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: মা ও ছেলের "তুং তুং" প্রীতির কথা পড়তে পড়তে কখন থেকে যেন আমিও ওকে নীরবে ভালবেসে ফেলেছি। বেড়ালের আরামপ্রিয়তা দেখলে কেন জানি শুধু নিজের কথাই বারবার মনে হয়! :)
বেড়াল নিয়ে ভাবতে ভাবতে তো একদিন একটা কবিতাও লিখে ফেললামঃ সেই বেড়ালটার মত

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩

জুন বলেছেন: ক্ষনিকের প্রিয় বেড়াল তুং তুং কে ভালোবাসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ খায়রুল আহসান । ওর দুষ্ট মিষ্টি চেহারা আর আচরনে সে সবাইকে মুগ্ধ করেছিল । কিন্ত নিজ গন্ডী ছেড়ে যেতে হয়তো ভয় পায় , ভয় পায় যদি কেউ ফেলে যায় তবে এই আস্তানাটিও সে হারাবে ।
আমাদের এই বয়সে সবাই তুং তুং এর মত আরাম প্রিয় হয়েই ওঠে :)
দেখবো আপনার বিড়াল কবিতা খুব শীঘ্রই ।
শুভেচ্ছান্তে --

৫০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার কাছে ওর যত ছবি আছে তার মাঝে এটি আমার চোখে সেরা - আমার কাছেও এটাকেই সেরা মনে হলো।
ভালবাসার ভাষা মানুষ, পশু, পাখি, প্রাণী- সবাই বোঝে!
আর বুদ্ধিমান সে মানুষই হোক আর প্রানী হোক সে আমার কাছে বড্ড প্রিয় - আমার কাছেও। আমি ট্যালেন্টেড লোকদের সাথে থাকতে পছন্দ করি। আর সে জন্যেই তো এ ব্লগে এখন এতটা সময় দিচ্ছি, যদি তাদের থেকে নিজেও কিছু পাই! :)
অনেক সময় বয়স বেড়ে গেছে, তা খেয়াল থাকেনা। তারুণ্যকে নিয়েই সবসময় থাকতে চাই।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩১

জুন বলেছেন: জী খায়রুল আহসান ছেলের পাঠানো তুং তুং এর ছবির মাঝে এটাই আমার কাছে সেরা । আর বুদ্ধিমান মানুষের সংগ আমার মনে হয় সবাই পছন্দ করে । আর আপনার কথা যা উল্লেখ করেছি নীচে এটা আমার আপনার অনেকেরই ভাবনা :)

অনেক সময় বয়স বেড়ে গেছে, তা খেয়াল থাকেনা। তারুণ্যকে নিয়েই সবসময় থাকতে চাই ।

৫১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ লেখাটা পড়ার শুরু থেকে অরুনি মায়া অনু এর কথা মনে পড়ছিল। বেড়াল নিয়ে তার অনেক লেখা ও মন্তব্য থেকে জেনেছি, বেড়ালের প্রতি উনি অত্যন্ত সংবেদনশীল। পরে মন্তব্য পড়তে এসে দেখি, উনি আপনার এ পোস্টটা পড়েছেন, দুটি মন্তব্য করেছেন এবং যথারীতি "লাইক"ও দিয়ে গেছেন। বিদ্রোহী ভৃগু এর মিনু আর কালুর কথাও তার একটা মন্তব্য থেকে আগেই জেনেছিলাম- বেড়ালকে দূরে কোথাও ফেলে দিয়ে এসে তার কি কান্না!
পোস্টে ২৩তম প্লাস + +


০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩৫

জুন বলেছেন: আমার এ পোষ্টে অনেকের মন্তব্য থেকে জানলাম বিড়াল নিয়ে তাদের ছোটখাটো মজার মজার অভিজ্ঞতার কথা। অরুনি মায়া অনুর লেখাগুলো পড়া হয়নি । তবে খুব শীঘ্রী পড়বো । তেইশতম প্লাস আর একাধিক আন্তরিক মন্তব্যে অনেক ভালোলাগা রইলো ।

৫২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনার মতো ব্লগারদের পোস্টে কমেন্ট করার জন্যই ব্লগে আসা জুনাপু !:) যদিও সেই সুযোগ আল্পই আসে!:):)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩৯

জুন বলেছেন: আমি ভাই তেমন কোন বিশিস্ট ব্লগার নই ভাই বিলিয়ার রহমান :) লেখায় যেমন সাদামাটা , ব্যক্তিজীবনেও তেমনি সাদামাটা । তারপর ও আপনারা নিয়মিত পাশে থাকেন এটা অনেক ভালো লাগে । সকালের শুভেচ্ছা জানবেন ।

৫৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

বিজন রয় বলেছেন: জুন আপা, আমিও বিড়াল পুষতাম।
সে অনেক কথা।

আপনার পোস্ট ভাল লেগেছে।
++++

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৬

জুন বলেছেন: সে অনেক কথা শোনার অপেক্ষায় বিজন রয় ।
পোষ্ট অর্থাৎ আমার তুং তুংকে ভালো না বেসে উপায় নেই :)

মন্তব্যে অশেষ ভালোলাগা রইলো ।

৫৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তুংতুং এর সাত কাহন পড়লাম, শেষের দিকে মনটা খারাপ হয়ে গেল ।
আমার এক পোষা কুকুর দেখে বুঝেছি, পোষা প্রাণীগুলি প্রাপ্ত ভালবাসা হাজার গুন বেশি ফেরত দেয়।
মা ছেলের জন্য শুভ কামনা।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

জুন বলেছেন: পোষা প্রানীরা তাদের পাওয়া ভালোবাসা হাজার গুন ফিরিয়ে দেয় এ কথা হাজার বার সত্যি গিয়াস লিটন ।
আমার তুং তুং কে ভালোবাসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই । আপনার জন্যও রইলো শুভকামনা ।

৫৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

ঢাকাবাসী বলেছেন: বিড়াল নিয়ে চমৎকার ছবি আর কাহন সুন্দর। অনেকদিন পর দেখলুম মনে হচ্ছে! আম্মোও হয়তো ইররেগুলার। ধন্যবাদ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬

জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেকদিন পরে দেখছি মনে হচ্ছে ঢাকাবাসী । মন্তব্যের ঘর পড়লাম নাতি নাত্নীদের নিয়ে ব্যাস্ত সময় কাটাচ্ছেন সুদুর বিদেশে । তাই হয়তো এদিকে আসা হয় কম :)
আপনার লিভার সুস্থ রাখার পোষ্টে সেই কবে এক সামান্য কিছু লিখে এসেছিলাম । সময় করে দেখবেন আশাকরি ।
হু আমার ছেলের এপার্ট্মেন্টের গন বিড়ালের প্রতি আমার ভালোবাসার প্রকাশ এই পোষ্ট ।
আন্তরিক শুভকামনা রইলো নাতি নাত্নী আর তাদের নানা নানীর জন্য :)

৫৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

রাতুল_শাহ বলেছেন: হঠাৎ করে আবার ব্লগ থেকে হারিয়ে যায়েন না।
আপনারা আছেন বলে ব্লগ পড়ার ব্লগ লেখার অনুপ্রেরণা পাই। একটা ভালো লাগা কাজ করে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০২

জুন বলেছেন: আপনারা আছেন বলে ব্লগ পড়ার ব্লগ লেখার অনুপ্রেরণা পাই।
এ কথা বলে দায় চাপিয়ে দিচ্ছো রাতুল । আমিতো তাও দু চার লাইন লিখি , কিন্ত তুমি ?? তোমার কি অবস্থা ?? আমিও তো তোমার ছোটখাটো অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখাগুলো খুব পছন্দ করতাম ।
ভালোলাগা কাজ করে শুনে অনেক ভালোলাগলো । সবসময় যেনো এই ভালোলাগা থাকে সেই প্রত্যাশায় :)
সকালের নরম রোদের শুভেচ্ছা ।

৫৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৮

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: হুম এখন বুঝতে পারলাম । শেষের লাইনের আগের লাইনটা প্রথমে বুঝতে বেগ পেয়েছিলাম । আমি ভেবেছিলাম বিড়ালটা আগে যার ছিলো তার কথা মনে করেই হয়তো ওখানে চলে গেছে ! তাই অদ্ভুত বললাম !!

আজকে শীত পড়ছে বেশ সাথে কুয়াশাও !

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২২

জুন বলেছেন: কয়েক মাসের মাঝেই তুং তুং আমার ছেলের অনেক আপন হয়ে উঠেছিল । যাকে আমি একবার দেখেছিলাম, তবে ছেলের পাঠানো ছবি আর তার নানা রকম গাল গল্পে ভালোবেসে ফেলেছি। সেও দ্বিতীয়বারের মত পরিত্যাক্ত হলো আমার ছেলের দ্বারা অনিচ্ছাকৃতভাবে । সেই অভিমানে তার পুরনো জায়গায় ফিরে যাওয়া , সেই সিড়ির ধাপ যেখান থেকে সে কয়েক মাস আগে উঠে এসেছিল।
আবার আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কথাকথি ।
এখন হাল্কা মিষ্টি রোদে ঘর ভরে আছে । সেই রোদের শুভেচ্ছা আপনাকেও ।

৫৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর গল্প। তুং তুং এর জীবনে একটা ট্র্যাজেডি আছে, শুরু থেকেই আমার তাই মনে হচ্ছিল। লাস্টের দুই প্যারায় সেই করুণ রসটি ফুটে উঠেছে।

তুং তুং এর জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইল :)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:২৫

জুন বলেছেন: বহুদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে ভালো লাগছে ছাই ভাই । আশাকরি এখন কিছুটা ভালো আছেন ।
তুং তুং কে নিয়ে আমার লেখাটি কিন্ত গল্প নয় দেশীভাই । এ একদম বাস্তব যার প্রতিটি অক্ষরে আছে এক সত্যি ঘটনা ।
শুধু মাত্র লাস্টের প্যারা দুটো আর ছবিগুলোর জন্য ওকে আমার প্রিয়তে রেখেছি ।
সকালের শুভেচ্ছা জানবেন :)

৫৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আপনার হালকা রোদের শুভচ্ছাটুকু গায়ে মাখলাম । দেখি এখন কিছুটা উষ্ণতা পাই কী না !!!

বাই দ্যা ওয়ে আপনি এখন কোথায় অবস্থান করছেন ?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৩

জুন বলেছেন: আমি আছি আসা যাওয়ার মাঝে কথাকথিকেথন :)
ভালো থাকুন সব সময় সেই প্রার্থনা ।
আরেকবার আসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

৬০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

রাতুল_শাহ বলেছেন: ইবনে বতুতা- নতুন বছরের পোস্ট কোথায়?
নতুন ভ্রমণকাহিনী কোথায়?

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫

জুন বলেছেন: ইবনে বতুতা এখন নতুন ভ্রমন পরিকল্পনায় ব্যাস্ত B-)
খুব শীঘ্রই আসিতেছি রাতুল শাহ :)

খোজ নিয়েছো দেখে খুব ভালোলাগলো ।
মনে হয় এখনও কিছু শুভাকাংখী আছে ব্লগে ।

৬১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: অরুনি মায়া অনু এর লেখা ভাল থেক বন্ধু অশরীরি গল্পে আপনার একটা অভিজ্ঞতার কথা পড়ে আমার নিজস্ব একটা ঘটনার কথা মনে পড়ে যায়। সেটা ঐ পোস্টেই লিখে এসেছি। সময় হলে একটু দেখে নেবেন।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৯

জুন বলেছেন: জী আমি দেখলাম অরুনি মায়া অনুর পোস্টে আপনার ভয়ংকর অভিজ্ঞতা খায়রুল আহসান ।
আমরা ছোট বেলায় বাবা মা ভাইবোন সহ কুমিল্লা ধর্মসাগর দিঘীর পাড়ে যেই পুরোনো আমলের বিশাল এক বাসায় থাকতাম তাতে রাততো দুর দিনের বেলায়ই গা ছম ছম করতো।
পোষ্টে এসে জানিয়ে যাবার এতখানি ভদ্রতা বা আন্তরিকতা যাই বলুন তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৬২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩২

রাতুল_শাহ বলেছেন: আমার ১০,০০০ তম মন্তব্য ইবনে বতুতার লেখায়।

আশা করি এবারও বিনে খাবার দাবারে আপনার ধন্যবাদে পেট ভরে যাবে।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৮

জুন বলেছেন: রাতুল ব্লগে এত রথী মহারথী থাকতে আমার মত এক নগন্য ব্লগারকে এতখানি সন্মান অর্থাৎ আমাকেই মনে করেছো তার প্রতিদান দেয়ার ভাষা খুজে পাচ্ছি না ভাই ।
কি আর খাওয়াতে পারি বলো ? তেমন রন্ধন পটিয়সীও আমি নই । খেয়ে শেষে দুর্নামই করবে :)
যাই হোক আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জেনো।

৬৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: @রাতুল_শাহ , Well done( ১০,০০০ তম মন্তব্য) and well said (এবারও বিনে খাবার দাবারে আপনার ধন্যবাদে পেট ভরে যাবে!) ... :)
দেখি আপনার অছিলায় আমাদের পেটেও কিছু এসে পড়ে কিনা! :) :)

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

জুন বলেছেন: ল্যাপটপে যখন বসবো তখন চেষ্টা করবো আপনাদের দুজনার জন্য খানাপিনার কিছু ছবি দিতে :)
সেই পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকুন আর সাথে থাকুন :)

৬৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪০

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ, কষ্ট করে অন্য পাতায় গিয়ে আমার মন্তব্যটি পড়ে আসার জন্য। ভাল থাকুন!

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৯

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ কষ্ট করে এসে জানিয়ে যাবার জন্য খায়রুল আহসান

৬৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: দেশে ফিরে এসে একটা পার্টির ব্যবস্থা করুন, আর সেই সাথে দীর্ঘ সফরের জম্পেশ বর্ণনা।
শুধু ছবিতে মনে হয় চিড়ে ভিজবে না।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩১

জুন বলেছেন: দেশে ফিরে পার্টির ব্যবস্থা তো অবশ্যই করতে হবে মনে হচ্ছে খায়রুল আহসান :) ছবিতে চিড়ে না ভিজলে কি আর করা :) আচ্ছা অপেক্ষা করুন, আমার বাতে ধরা পা নিয়ে আসতে একটু সময় লাগবে যে ;)

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫

জুন বলেছেন: আন্তরিক এক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো :)

৬৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৮

রাতুল_শাহ বলেছেন: ইবনে বতুতার মহানুভবতা দেখে আমি বারবার মুগ্ধ হই।
প্রতিদানের ভাষা তো চাই না, চাই খাবার, দাওয়াত।
করলা ভর্তা কিংবা পুদিনা পাতার ভর্তা খাওয়ালেও চলবে।
রন্ধন পটিয়সী কোন কথা না। খাওয়াবেন না এটা বলেন, আমি তো জানি ব্যাপারটা।



১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

জুন বলেছেন: না না করলা ভর্তা আবার কি !! খাওয়ালে পোলাও বিরিয়ানীই খাওয়াবো । আর আমরাও তোমার শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে খাবার দাবার চেখে দেখার জন্য হাত ধুয়ে বসে আছি রাতুল । আর নৈলে ভর্তা সহযোগে কালাইয়ের রুটিতো আছেই , কি বলো ??
আন্তরিক এক মন্তব্যে অনেক ভালোলাগা :)

৬৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৩

শামীম সরদার নিশু বলেছেন: অদ্ভুত এক মিষ্টি যন্ত্রণা ,
কোল ছেড়ে নামতেই চায়না।
এতেই যেন সকল সুখ।

ভাল লাগল খুব "তুং তুং " এক মুটু বিড়ালের উপাখ্যান

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমার প্রিয় একটি পোষ্ট পড়ার জন্য শামীম সরদার নিশু ।

৬৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

শামীম সরদার নিশু বলেছেন: স্বাগতম বইন

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৮

জুন বলেছেন: আপনাকেও আমার ব্লগে জ্নাই স্বাগতম ভাই শামীম সরদার নিশু ।

৬৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

শামীম সরদার নিশু বলেছেন: স্বাগতম বইন

৭০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২১

আমির ইশতিয়াক বলেছেন:

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৭

জুন বলেছেন: ওহ কি সুইট বিড়ালছানা আমির ইশতিয়াক :)
তবে আমার তুং তুং একটু দুষ্টু মিষ্টি মাখানো । আপনার ছবির বেড়াল ছানাটি শুধুই মিষ্টি :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ ছবির জন্য । শুভেচ্ছা দ্বিপ্রহরের ।

৭১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: তুং তুং এর প্রথম ছবিটা খুবই ভাল হয়েছে আপু। প্লাস+++


আচ্ছা, কালিদাস ভাইয়ের কোন খবরটবর জানেন?

২৮ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২৪

জুন বলেছেন: তুং তুং এর সব ছবিই আমার খুব খুব প্রিয় :)
অনেকদিন পর আপনার মন্তব্যটি দেখতে পেয়েছি তার জন্য অত্যন্ত দুঃখিত ।
কালিদাসকে আমিও অনেকদিন দেখি না । ব্লগ ছাড়া অন্য কোন ভাবে যোগাযোগ নেই :(

৭২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৮

আমি সাজিদ বলেছেন: তুং তুং এখন কেমন আছে আপি?

০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩১

জুন বলেছেন: আর জানা হয় নি সাজিদ। ওই বাসাটার চারতলার সিড়িতে তুং তুং থাকে। নিচে লাউঞ্জ পার হয়ে তারপর লিফট। এখন এই লাউঞ্জে ঢুকতে আপনাকে কার্ড পাঞ্চ করতে হবে তারপর সেখান থেকে আরেকটি দরজা দিয়ে বের হয়ে লিফট সিড়ি। কার্ড বাসা ছাড়ার সময় জমা দিতে হয়েছে। সুতরাং প্রবেশ নিষেধ :(
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার নেহেরু নিয়ে লেখাটি দেখেছি কিন্ত সামু এত স্লো লগই হতে পারলাম না পড়া ও মন্তব্যের জন্য।
আজ আবার দেখি পারি কি না।

৭৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০৪

জুল ভার্ন বলেছেন: বিড়াল নিয়ে অত্যন্ত আবেগময় লেখা এবং ছবি খুব ভালো লাগলো।

বিড়াল আমারও খুব পছন্দের পোষা প্রাণী। আমাদের বিল্ডিং এ তিন পরিবারে বিড়াল পোষে। যারা বিড়াল পোষে তারা সকাল বিকাল প্রায় সবাই বিড়াল নিয়ে ছাদে ওঠে। তখন বিড়াল সম্মিলন সত্যিই দেখার মতো! ওরা পরস্পর পরস্পরের সাথে বিড়ালি ভাষায় কথা বলে। কেউ কেউ আবার হিংসুটেও হয়। সব বিড়ালই নরম বিছানায় ঘুমাতে পছন্দ করে।

আমার বন্ধু ডক্টর জিয়ার বাসায় ১৬ টা বিড়াল আছে! ওর বাড়িতে বিড়ালদের জন্য খাট পালংক আছে! =p~

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫৩

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ পোস্টটি দেখা ও মন্তব্যের জন্য।

৭৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৪

মিরোরডডল বলেছেন:




ফ্যানের নীচে ছবিতে কি আরাম করে ঘুমাচ্ছে গুল্লু গুল্লু বিল্লুটা।
এই ছবিটা দেখার মতো!

আহা! তুং তুং আশ্রয়হীন হয়ে গেলো :(
আর কেউ যদি এমন আদর করে না রাখে!
অভিমান করেছে, তাই আর ফিরে তাকায়নি।

শেষে এসে খুব কষ্ট লাগলো।
মায়া লাগছে তুং তুং এর জন্য।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৩

জুন বলেছেন: আমারও অনেক খারাপ লেগেছিল তুং তুং এর জন্য। অন্যান্য ফ্ল্যাট থেকেও খাবার দেয় কিন্তু আমার ছেলের মায়া পরে গিয়েছিল। থাইরা অবশ্য বিড়াল খুব আদর করে। গরীব ধনী সবার বিড়াল রয়েছে। পোস্টটি পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ মিররডডল :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.